এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 57.11.150.38 | ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ ০৯:৩৫371858
  • #রূপকথার_জন্মদিন

    ক্লাশ ফাইভের ভূগোল বই-এ দেখেছিলাম রাকেশ শর্মা মহাকাশে গিয়েছিলেন উনিশ-শো চুরাশি সালের তেসরা এপ্রিল। এই তারিখটা তারপর দেখেছিলাম মাধ্যমিকের অ্যাডমিট কার্ড হাতে নিয়ে । আমার জন্ম তারিখটা এমন পালটে দিল কে! প্রতি বছর ধান উঠলে পৌষ আসে বাড়িতে । আমার জন্মদিনের পায়েস আর পৌষ ওঠার পায়েস প্রায়ই একদিনে হতো । কিন্তু সে তো শীতের কোনও একদিন । এপ্রিলের গরমে চলে এল কি করে আমার জন্মদিনটা । বিস্তর গবেষণা করে পরে বুঝেছিলাম ঐ মে মাসের শুরুতে শিক্ষাবর্ষ শুরু ও ছয় বছরে প্রথম শ্রেণীতে ভর্তির গল্প মেলাতে গিয়ে সেই সময় বয়স কমিয়ে এনে ফেলল থার্ড এপ্রিল । কিমাশ্চর্যম অতঃপরম ! বিয়ের আগেই জানলাম বৌ এর জন্মদিনটাও একই ফর্মুলায় ফেলে ঐ চুরাশি সালের এপ্রিলে এসে দাঁড়িয়েছে । যার পরিণাম হল সরকারি নিয়ম মেনে এপ্রিলের তিরিশ তারিখে আমরা দুজনেই চাকরি থেকে একসঙ্গে অবসর নেব ।

    এও এক প্রকার রূপকথা বৈকি।

    আর ঐ থার্ড এপ্রিল নাইনটিন এইট্টি ফোর গেঁথে গেল এমন যে চৌঠা এপ্রিল উনিশ-শো চুরাশি দেখেই খুশি মন্ডল যেমন চমকে উঠেছিল ঠিক তেমনই আমিও চমকে উঠেছিলাম । তারপরেই বুঝলাম এ তো রূপকথা । এখানে কত কিছুই ঘটবে এমন । ঘটেছেও। খুশি মন্ডলের কাহিনি হুবুহু না হলেও প্রায় অনেক ক্ষেত্রেই মিলে গেছে আর একজনের সঙ্গে । খুশির কাকা জোর করে বিয়ে দিতে চাইছে জেনে সে পা ফেলতে পেরেছিল অজানা জগতে । একটা দরজা বন্ধ হলে আর একটা দরজা যে খুলে যায় , পিছিয়ে যাওয়ার রাস্তা বন্ধ হলে ভাগ্যে যাই ঘটুক সামনের দিকেই এগিয়ে যেতে হয় । ম্যাকবেথ উপলব্ধি করেছিলেন Returning were as tedious as go o'er. যদিও তার প্রেক্ষিত আলাদা ছিল কিন্তু জীবনের ক্ষেত্রে এই কথাটা একশ দশ শতাংশ সত্য । তাই খুশি মন্ডল ফিরতে চায়নি আর । কিন্তু সবাই যে ফেরা তো দূরের কথা নিজের রাস্তায় পা রাখার সাহস সু্যোগ পরিস্থিতি কোনওটাই তৈরী করে উঠে পারে না । বাবার কথা শিরোধার্য করে কাকার দেখে দেওয়া ছেলের সঙ্গে জীবনের গাঁট ছড়া বাঁধতে বাধ্য হওয়া মেয়েটা তুলে রেখে আসে হারমোনিয়াম , ফিরিয়ে দেয় সদ্য নবম শ্রেণীর নতুন মলাট দেওয়া বই আর বাকি জীবনটা চার ছেলে মেয়ের মা (বর্তমানে তিন ছেলেমেয়ের মা , বড় মেয়ে ছয় বছর বয়সে মারা যায়) হয়ে তাদের কাছে নিজের ছাত্রী জীবনের গল্প বলে। সেই অষ্টম শ্রেণির পড়া বই এর কবিতা একবারও না দেখে এখনও মুখস্থ বলে অবাক করে দেয় ছেলে মেয়ে দের । রূপকথা বৈকি। সবাই খুশি মন্ডল হতে পারে না । সবাই টিয়া হয়েও অনিতা মন্ডলদের পায় না । মন্দিরা মিত্র দের খোঁজ পাওয়াও রূপকথা ।
    চাকুরিসূত্রে এইসব টিয়া-খুশি দের রোজ দেখছি। একজনের বিয়ে আটকাতে পেরেছিলাম খুব সামান্য চেষ্টাতে । ছাত্রীটির ক্লাশ সিক্সে বিয়ের ঠিক হচ্ছিল । তার মাকে বোঝাতেই খুব সহজেই বোঝেন এবং কথা দেন মেয়ের বিয়ে দেবেন না আঠারো না হলে ।কিন্তু সে তো একটা মাত্র । ফোরে পড়া মেয়ের বিয়ে হতে দেখেছি। হ্যাঁ , এখন আর এটা চুরাশি সাল নয় , এটা টু থাউজান্ড এইট্টিন । থানা পুলিশ বিডিও আইন সব আছে খুশি দের জন্য। অনিতারাও আছেন ।
    আর আছেন সৌরভ মুখোপাধ্যায়ের কলম। লেখক বা প্রকাশক দাবি করেছেন ব্লার্ব অংশে যে, ‘এ-বই পড়ার আগে আপনি যে-মানুষ ছিলেন , পড়া শেষ করে উঠে ঠিক সে-মানুষ আর আপনি থাকবেন না’!একশো শতাংশ সত্য । বই পড়া শেষে আপনার চারপাশে কিছু আলো জ্বলে উঠতে দেখবেন । অনেক দরজা খুলে যাবে মনের ভিতরে। মনে হবে এ কেমন লেখা । কিশোর উপন্যাস এমন হয়! ভয়াল-ভয়ঙ্কর লোমহর্ষ বা আকাশকুসুম কল্পনা নয় , একেবারে টাটকা ছুঁয়ে দেখা ঘটনা নিয়ে লেখা এ কাহিনি।
    টুপি আপনে আপ খুলে যায় , স্ট্যান্ডিং ওভেশন না কি সব দিতে হয় , ও সব আপনে আপ হয়ে যায়।
    জন্ম হয় এক আশ্চর্য রূপকথার ।
    এই উপন্যাস স্কুলে স্কুলে সপ্তম বা অষ্টম শ্রেণির Rapid Reader হওয়ার দাবি রাখে।
    আর প্রতি বুধবার আমাদের স্কুলে সাহিত্যসভা হয় সেখানে এই উপন্যাস আগামী বুধবারের জন্য তোলা রইলো।
    তবে শেষ পাতে দুটো একটা কথা হোক ।
    খুশি টিয়া সপ্তম অষ্টম শ্রেণির ছাত্রী। এই উপন্যাসের পাঠক যদিও সবাই তবু লেখক খুদেদের উদ্দেশ্যেই এই লেখা উৎসর্গ করেছেন তাই বলতে হচ্ছে ক্লাশের পড়াতে ইংরেজি থাকবেই এবং তার স্মৃতি রোমন্থনও হবে তবে গল্পের শুরুর দিকে ‘অপশন’ শব্দ ব্যবহার চোখে লেগেছে। সমগ্র উপন্যাস জুড়ে প্রতিটি শব্দের ইঁট যেখানে যত্নে গাঁথা সেখানে ‘আর একটা অপশন আছে’ এই বাক্যে অপশন যেন লেখক ঐ মুহূর্তে অমনোযোগী তার প্রমাণ হিসেবে দাঁড়িয়ে যায়।
    তবে ভালো লেগেছে ‘ইশকুল’ শব্দের ব্যবহার ।স্কুল শব্দ ব্যবহার হয়নি বলেই ভালো লাগার রেশ টুকু রয়েছে।
    প্রুফ অত্যন্ত যত্নে দেখা তা বই পড়তে পড়তে ভালই বুঝতে পারছিলাম । তাই অনেক কষ্টে খুঁজে খুঁজে একটা প্রুফের ভুল চোখে পড়েছে।৯১ পাতায় ‘দুশ্চিন্তামুক্তির’ শব্দটা একসঙ্গে জুড়ে থাকার তো কথা নয় । আলাদা আলাদা হবে তো!
    দ্য কাফে টেবিলের বই-এর এই পেপার ব্যাক নভেলে নতুনত্ব আছে বেশ । প্রায় বোর্ড বাঁধাই এর কাছাকাছি মলাট । বই-এর পাতায় লেখার ফন্ট খুদে পাঠক উপযোগী। আর একতা ভট্টাচার্যর প্রচ্ছদ যে অসাধারণ তা তো আগেই দেখেছেন ।
    তবে কাফে টেবিলের এত প্রশংশা করলে কেউ যদি কিছু ভাবেন তাই একটু নিন্দে করে ব্যালান্স করে দিই।
    লেখক পরিচিতি অংশে লেখকের ছবিটা আরোও ভাল দেওয়া উচিত ছিল ।বড্ড রাগী রাগী মাষ্টার মশাই এর মুখ হয়ে গেছে।
    ওহহ বলতে ভুলে গিয়েছিলাম , গল্প শুরু হচ্ছে জানুয়ারি মাসে । এই জানুয়ারি মাসের কোনও এক তারিখেই আমার প্রকৃত জন্মদিন। যদিও সরকারি খাতায় এপ্রিল হয়ে গেছে এবং যেদিন খুশি বাড়ি ছাড়ছে ঠিক তার আগের দিন হয়েছে আমার জন্মদিন একেবারে সাল তারিখের এমন মিলে আমি আশ্চর্য হয়েছি।
    এও এক আশ্চর্য সমাপতন, এক রূপকথা !

    #পাঠ_প্রতিক্রিয়া
    #রূপকথার_জন্মদিন
    লেখক - সৌরভ মুখোপাধ্যায়।
    প্রকাশক - দ্য কাফে টেবিল।
    প্রচ্ছদ - একতা ভট্টাচার্য।
    মূল্য - 100 টাকা।

    © রিভিউ - সৌমেন চট্টোপাধ্যায়
  • | ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ ১০:২৭371859
  • বাহ আগ্রোহ জাগল।নেড়ে দেখতে হবে তো।

    এমনিতে কাফে টেবলের বইগুলো খুব দৃষ্টিনন্দন হয়। অনেকগুলো বইয়েরই স্রেফ প্রচ্ছদ দেখেই কিনতে ইচ্ছে করে।
  • | ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ ১০:৩৬371860
  • *আগ্রহ
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 178.235.195.88 | ৩০ জানুয়ারি ২০১৮ ২০:৩১371861
  • #হলদে_সাবমেরিন

    বাঁশের গোড়াটা নারকেলের মালার ওপর বসানো। একটা তার অথবা মোটা লাইলনের দড়ি দিয়ে খুঁটির সঙ্গে বাঁধা। তিরিশ ফুট লম্বা বাঁশের ডগার দিকে তাকিয়ে একবার পুবে একবার দক্ষিণে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে ঠিক কোণাকুণি রেখেই হাঁক 'এসেছে?'
    'এসেছে এসেছে। ঐ থাক ঐ থাক । যাহহ আবার ঝাপসা ঝিলঝিল করছে'
    কলকাতা এখান থেকে দক্ষিণ পুবে। বাঁশের ডগায় বাঁধা অ্যান্টেনা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে রবিবারের বাংলা ছায়াছবিতে হারানো সুর দেখার অভিজ্ঞতা এখনকার জিও প্রেমের জোয়ারে ভাসা হাল হামলের ছেলেপুলেদের জানার কথা নয়।
    অনুরোধের আসর হলে মা ভাত দিত আমাদের। কলকাতা ক এ খবর শেষ হলে ভাত খেয়ে উঠতাম ছুটির দিনে। শুক্রবার বুধবার রাতের নাটক সকালের প্রাত্যহিকি এখনও হয় শুধু ডুবে যাওয়ার সময় নেই।
    ঐ সময়ের ছবিগুলো এখনও স্মৃতিতে সাদা কালো বা ঈষৎ হলদেটে হয়ে গেছে। মনে হলেই হু হু করে ওঠে চারপাশ টা। কি অসম্ভব দ্রুততায় আমরা টুজি থেকে থ্রী জি হয়ে ফোর জিকে পিছনে ফেলে চলে যাচ্ছি অনন্তের দিকে।
    একটা সাবমেরিন দরকার ভুসস করে স্মৃতির সমুদ্রে ডুবে যাওয়ার জন্য।
    টাইমমেশিন দরকার একটা ঐ সময়ের গায়ে লেগে থাকা 'ইস্টম্যান গুঁড়ো' গুলোকে ছুঁয়ে ছুঁয়ে দেখার জন্য।
    #হলদে_সাবমেরিন দুই মলাটে সেই আলাদিনের প্রদীপ যা হাতে নিয়ে ঘষলেই খুলে যায় অজস্র গলিপথ। অজস্র ফেলে আসা বারান্দা। অজস্র ধানগাছ আর আলপথ।

    নাহহ সবটা পড়া হয়নি এখনও।
    এই বই-এর সবটা একসঙ্গে পড়তে নেই।

    হঠাৎ খুলে ধরতে হয় দু একটা পাতা আলগোছে। জ্বর হলে,মন খারাপ হলে, অভিমান হলে, অথবা প্রেমে পড়ার সম্ভাবনা দেখলে বা প্রেমে প্রত্যাখ্যাত হলে।

    তবে সবটা না পড়েও কয়েকটি কথা বলতেই হয়।
    এই বই আপনাকে ঘাড় ধরে পড়িয়ে নিতে অক্ষম। পাতা এক পাতা দুই কি তিন খুব বেশি হলে চার পাঁচ পাতা এক সিটিং এ বসে পড়তে পারবেন।
    একবার একটা ছোট ফিল্মের প্রদর্শনী তে গিয়ে পনেরোটা ফিল্ম একসঙ্গে দেখতে দেখতে মনে হচ্ছিল প্রতিটা ফিল্ম এইভাবে একসঙ্গে দেখার জন্য নয়। কারণ প্রতিটা সিনেমাই ছিল অসাধারণ। আসলে প্রতিযোগিতা বলেই দেখানো হচ্ছিল কিন্তু প্রতিটি সিনেমা আলাদা আলাদা করে দেখার।
    হলদে সাবমেরিন এর প্রতিটি পাতা এক একদিনের জন্য।
    এটাই এই বই এর মূল আকর্ষণ আবার এটাই এই বই এর মূল দূর্বলতা।
    ফার্স্ট পার্সন ন্যারেটিভে ব্যক্তিগত গদ্য সাহিত্যের একটি জঁর। কিন্তু এই ধরণের লেখায় একটা গল্প যদি না থাকে তাহলে যেন ঠকে গেছি মনে হয়। যেন মনে হয় ফুল ছিল সুতোও ছিল। শুধু মালাটা গাঁথা হলনা।
    এত সুন্দর ভাষা এত সুন্দর কথার ছবি ছবির কথা, এত সুন্দর অতীতের কোলাজ থাকা সত্ত্বেও ঐ একটা সুক্ষ্ম গল্পের অভাবে হলদে সাবমেরিন মাঝে মাঝেই গভীর জল থেকে উঠে এসেছে শ্বাস নিতে। আর ঐ গল্পের অভাবটা যেন পেরিস্কোপ ছাড়া সাবমেরিনে চেপে জলে ডুব দেওয়া মনে হয়েছে।

    একটা চোরা স্রোতের মত গল্প কেন দিলে না তুমি,
    অপূর্ব দা?

    ( #পাঠ_প্রতিক্রিয়া
    #হলদে_সাবমেরিন
    অপূর্ব নাথ

    প্রচ্ছদ একতা ভট্টাচার্য
    প্রকাশক - দ্য কাফে টেবিল।
    মূল্য - ১৫০ টাকা)
    © রিভিউ - সৌমেন চট্টোপাধ্যায় ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে মতামত দিন