এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • পোষা ভূত ও ভয়াল তান্ত্রিকদের কথা - ২

    Sudip Ghoshal লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৯০ বার পঠিত
  • | | | | | | |
    রতনেদের পাড়ার তান্ত্রিক পিসেমশায়কে দেখলে আমাদের খুব ভয় লাগে। সবসময় লাল চোখ, বাঁজখাই গলা আর কন্ঠস্বরের তীব্রতায় বুক ধরফর করে। সহজে কেউ তান্ত্রিককে ঘাঁটাতে চায় না। তবু রতন সাহস করে বলে, পিসেমশায় ভূত,পিশাচ এসব কি? পিসেমশায় ভাঙ্গা ভাঙ্গা হিন্দীতে মজা করে কথা বলেন। তিনি বললেন, ক্যা হুয়া, তোমার এসব দরকার কিউ পরতা,হ্যায়?  তুমি বাচ্চালোগকা মাফিক থাক।রতন বলে, বলুন না। শুনতে ভালোলাগে। পিসেমশায় এবার সিরিয়াস হয়ে বলেন,  শরীর মন্ত্র দ্বারা সুরক্ষিত করে তান্ত্রিকরা অপরের উপকার করতে যান।  ক্ষমতালাভের জন্য তন্ত্রে শবসাধন, পাদুকাসাধন, কর্ণপিশাচী সাধন, মধুমতী সাধন ইত্যাদি অনেক সাধনের কথা আছে। তাছাড়াও আছে ভূতপ্রেত পিশাচসাধনও।রতন বলে,পিশাচদেরও ভাগ আছে।পিসেমশায় বলেন, চোখপিশাচী, নাকপিশাচী, কর্ণপিশাচী সাধনাটা হল ভূত, প্রেত, পিশাচের উপদেবতা। এদের শক্তি বিপুল। কার মনের কি ধান্দা, এদের কৃপায় সহজেই বলে দেওয়া যায়। কানে শুনে প্রশ্নের উত্তর দেবে নির্ভুল।আমি বললাম, নাকপিশাচী কেমন?  পিসেমশায় বলেন, ওরা গন্ধশুঁকে বলে দেবে তোমার পকেটে কি আছে বা আশেপাশে আঁশটে গন্ধ পেলে ওরা চিনে নেয় গন্ধটা কিসের?  অপগন্ধ হলে ওরা সাবধান করে দেয়। বাড়িতে ভূত, পেত্নী থাকলে বলে দেয়।রতন বললো, তাহলে ওরা ভালোও হয়? পিসেমশায় উত্তর দিলেন, নিশ্চয়। মানুষের মধ্যে ভালো, মন্দ আছে। তাহলে ভূতেের মধ্যে থাকবে না কেন?  পিসেমশায়  একটু নড়ে চড়ে বসলেন। এতক্ষণ বসে ছিলেন একভাবে। এবার কণ্ঠস্বর দৃঢ় হয়ে উঠল। বলিষ্ঠতার সুরে বললেন, তন্ত্রের প্রত্যক্ষ ক্রিয়া দেখেছি জীবন বহুবার বহু সাধুসঙ্গে। এতে আমার যে ধারণা দৃঢ় ও বদ্ধমূল হয়েছে, তাতে এটুকু বুঝেছি তন্ত্রের মন্ত্র এবং তার নির্ভুল প্রয়োগে মানুষের অনেকরকম ক্ষতি করাটা যত সহজ, উপকার করা সবক্ষেত্রে তত সহজ নয়। যেমন ধর মারণ, উচাটন, বশীকরণ, বিদ্বেষণ, বগলামুখী, বগলা প্রত্যঙ্গিরা, শ্মশানকালীর কবচ ইত্যাদির সাহায্যে শত্রুর উপর ভয়ংকরভাবে প্রভাব সৃষ্টি করা যায়।অশেষ নির্যাতনের মাধ্যমে রোগগ্রস্ত করে যেমন পাঠানো যায় মৃত্যুর হিমঅন্ধকারে, তেমনি বাবা শান্তিস্বস্ত্যয়নের দ্বারা। 



    রতন বলে নারীপিশাচ কেমন হয়?  -্প্রাচীনতম সভ্যতা বিশ্লেষণ  করলে দেখি, কৃষিকেন্দ্রিক প্রাচীন সমাজে তাই নারীরাই ছিল অধিপতি। নব্যযুগে থেকে চলে আসা রীতি অনুযায়ী  ফসল কাটার পরে অপদেবী তার পুরুষ সঙ্গীকে বলি দিয়ে অপদেবতার পুজা করত।  এই আধিপত্য  ধর্মের প্রসার কালে এসে কমতে  শুরু করে। কৃষিকাজ যেহেতু মেয়েদের হাতে প্রথম হয়।  সেহেতু বাংলায় এই আধিপত্য বিলোপ  সহজ ছিল না। বরেন্দ্র অঞ্চলের অপদেবীর পুরুষ সঙ্গীরা আর সহজে বলি হতে চাচ্ছিল না। এ বিষয়ের   নারীদের দেশে বন্দী  উদ্ধার করে তারা।   এরা ওঝা হলো। নারীওঝা যারা বাণ মেরে মানুষকে মারতে পারত আবার তার ভালোও করতে পারত। এরা মরে গিয়ে নারীপিশাচ হয়।আমি বললাম, ফালতু সব কথা। তান্ত্রিক হয়ে আপনি অলৌকিক কিছু করে দেখান দেখি। পিসেমশায় বললেন, বেশ পাঁচমিনিট পরে তুই এখান থেকে উঠতেও পারবি না নড়তে চড়তেও পারবি না।রতন বললো, আমিও দেখবো। দুজনকেই সম্মোহন করুন।পিসেমশায় বললেন, বেশি পাকামি মারতা হ্যায়। শালা বিপদে পরেগা। তারপর পিসেমশায়  বসলেন এবং আবার সাধনা করতে শুরু করলেন। পাঁচ মিনিট পরে ঠিক আমাদের বললেন, ওঠ এবার।তারপর তাকালেন আমাদের দিকে  । আমি আর রতন চেষ্টা করলাম অনেক চেষ্টা করেও উঠতে পারলাম না। ওঠা তো দূরের কথা। নড়াচড়া করতে পারলাম না। চুপ করে বসে আছি। কথা বলতে পারছি না।  পিসেমশায় সত্যিই  নড়াচড়া করতে পারছি না আমরা চেষ্টা করছি কিন্তু পারছিনা। কি হবে পিসেমশায়। ক্ষমা করে দাও। এবার মতো ক্ষমা করে দাও। আমাদের ঠিক করে দাও। আমাদের দুজনের আর্তচিৎকারে পিসেমশায় বলল ভয় নেই আমি আছি । তারপর পিসেমশায় আবার পাঁচ মিনিট সময় সাধনা করলেন। চুপচাপ বসে থাকলেন আমাদের দিকে তাকিয়ে। তারপর 5 মিনিট পর আমাদের বললেন এবার ওঠ। রতন আর আমি এবার উঠে পড়লাম উঠে নাড়াচাড়া করে দেখলাম না সব ঠিক আছে।কি সমস্যা বললেন না জেনে কারো সঙ্গে তর্ক করতে নেই। কম জ্ঞান হলো বিপদের লক্ষণ জানবি পড়বি পড়াশোনা করবি, তারপর তর্ক করবি। মানুষকে মারণ, উচাটনের দ্বারা  অতিষ্ঠ করে দেওয়া যায়। তাকে এমনকি মেরে ফেলাও যায়। তারপর থেকে আমরা পিসেমশায় সঙ্গে তর্ক করতাম না।



    কোনো বিষয়ে যা বলতেন আমরা শুনতাম। আমরা তার ভক্ত হয়ে পড়েছিলাম তার পিছনে পিছনে ঘুরতাম যদি কিছু জানা যায় যদি কিছু শেখা যায় । একবার রতন আর আমাকে নিয়ে পিসেমশাই গেছিলেন পাহাড়ি অঞ্চলে। সেখানে একটা বাড়িতে বন্ধুর বাড়িতে তিনি ঢুকেছিলেন এবং বন্ধুটার সঙ্গে তার  অনেক দিন পর দেখা। সেই বন্ধুটাও তান্ত্রিক ছিল।পিসেমশায় বললেন, এখানে এসে তোদের পাহাড়টা দেখাবো বলে এই বন্ধুর বাড়ি এলাম এই বন্ধুটা মোটেও আমাকে পছন্দ করে না আমাকে হিংসা করে। তবু বাধ্য হয়ে এলাম। খুব সাবধানে থাকবি।পাহাড়ে ঘুরতে ঘুরতে পিসেমশায় একটা সত্যি ঘটনা বললেন, গর্ভবতী মিনার বাচ্চা হবে।  সমস্যা হল এখন লকডাউন চলছে। বাইরে বেরোনো যাবে না। বেরোলেও সব হাসপাতালে করোনা রোগীর ভিড়। চিকিৎসক ডেট দিয়েছিলেন ৮ই এপ্রিল, কিন্তু তিন তারিখ রাত্রেই প্রবল শ্বাসকষ্ট শুরু হয় বছর ২৭এর গর্ভবতী মেয়েটির । তারপর ১২ ঘণ্টা ছাঁট লোহার ছোট কারবারি তাঁর স্বামী অসুস্থ মেয়েটিকে নিয়ে একের পর এক হাসপাতালে দৌড়ে বেরিয়েছেন। মুম্বইয়ের উত্তর শহরতলির নালাসোপারা থেকে মুম্বইয়ের মধ্যে ৭০ কিলোমিটারে চারটি হাসপাতাল পড়েছিল। তার একটিতেও ভর্তি করতে না পেরে পরের দিন বিকেলে  স্ত্রীকে মরতে দেখল যুবকটি। বাঁচানো যায়নি গর্ভস্থ সন্তানটিকেও। তাঁর মৃত্যুর পরেই সঙ্গে সঙ্গে লকডাউন হয়ে যায় নালাসোপারার ধানেব বস্তি এলাকায়। এই মৃত্যুর খবর পেয়ে স্বাস্থ্যকর্মীরা ওই এলাকায় কনট্যাক্ট ট্রেসিং করতে গিয়ে পড়েছেন আর এক বিপদে। লোকজন বলতে শুরু করেছে এঁরা এনপিআরের তথ্য সংগ্রহ করতে গেছেন। একদিকে করোনার আতঙ্ক , এনপিআর-এর ভয়, অন্যদিকে হাজার পঁচিশেক বাসিন্দার খাবার ফুরিয়ে আসছে, পানীয় জলের তীব্র সঙ্কট- সব মিলিয়ে ভয়াবহ অবস্থা।মিনা মারা গেল , সে আর তাঁর স্বামী উত্তরপ্রদেশ থেকে এই বস্তিতে আট মাস আগে আসে। থাকতে শুরু করে দশ ফুট বাই দশ ফুট একটি গ্যারেজে। রাতে যখন মেয়েটির দমবন্ধ হয়ে আসতে থাকে , তাঁর স্বামী দুই আত্মীয়কে নিয়ে একটি অটোরিক্শা ভাড়া করে নিউ আয়ুশ নার্সিংহোমে যায়। করোনা ভাইরাস সন্দেহে সেখানকার ডাক্তার মেয়েটিকে ভর্তি নিতে অস্বীকার করে, তখন তাঁরা দৌড়য় সরকারি সর্বোদয় মেটারনিটি হোমে। সোখানকার ডাক্তার বলেন তাঁর চিকিৎসা করার ব্যবস্থা ওই হাসপাতালে নেই। সেখানে প্রত্যাখ্যাত হয়ে এঁরা যখন ৪০ কিলোমিটার দূরে কান্ডিভেলির শতাব্দী হাসপাতালে পৌঁছয়, ততক্ষণে রাত আড়াইটে বেজে গেছে। সেখানে পরীক্ষা করে দেখা যায় মেয়েটির ফুসফুসে জল জমে গেছে, তখন তাঁকে রেফার করা হয় নায়ার হাসপাতালে , যেটা আরও ৩০ কিলোমিটার দূরে। সেখানেই তাঁর গলা থেকে লালারস নিয়ে পরীক্ষা করা হয়। ঘন্টাখানেকের মধ্যে মেয়েটি মারা যায়। পরীক্ষার ফল আসে কোভিড-১৯ পজিটিভ। এই ঘটনার পরে ওই বস্তিতে যখনই তথ্য সংগ্রহের জন্য স্বাস্থ্যকর্মীরা গিয়েছেন, তাঁরা কোনও সাহায্য পাননি। কেউ কোনও বিষয়ে মুখ খুলতে রাজি হননি। তবে এই মৃত্যুর পরে মেয়েটির স্বামী ছাড়াও আশপাশের পাঁচটি পরিবারের ৩২ জনকে স্থানীয় একটি স্কুলে কোয়ারেন্টিন করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় সাড়ে ছ হাজার মানুষের ওই বস্তিকে কন্টেইনমেন্ট জোন বলে ঘোষণা করে চারদিকে কড়া পাহারা বসানো হয়েছে, যাতে কেউ যথেচ্ছ ঢুকতে বেরতে না পারে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    | | | | | | |
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন