এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ভ্রমণ  ঘুমক্কড়

  • দানিয়ুব ও দ্বিচক্রযান

    sumana sengupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ভ্রমণ | ঘুমক্কড় | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৩৫৬ বার পঠিত
  • মোসন্গ্ময়রে রাত কাটিয়ে সকাল সকাল ব্রেকফাস্ট খেতে গিয়ে দেখা পেলাম কাতরিনার। নাম শুনে যেমন সুন্দরী বলে মনে হচ্ছে তেমনটি না হলেও ভারী মিষ্টস্বভআবের মেমসায়েবটি ভাঙা ভাঙা ভাষায় জানালেন যে দাতের চিকিৎসা করতে এসেছেন,  অস্ট্রিয়া থেকে হাঙ্গেরি। হাঙ্গেরির অস্ট্রিয়ার থেকে অনেক সস্তা দেশ, লোকাল কারেন্সি ফ্লোরিন, চার ফ্লোরিনে ভারতীয় এক টাকা। তেমন যারা বড়লোক নন, সেইসব অস্ট্রিয়ানরা এই সুযোগ টা নিতে পারেন। ব্রেকফাস্ট স্প্রেড থেকে টুক করে দু চারটে পাতে-র  ডিব্বা পকেটে চালান করলাম, দুপুরের  পিকনিক লাঞ্চে মাখন দিয়ে পাউরুটি খেতে আর মোট্টে ভালো লাগছে না। চৌর্যবৃত্তি সারা হলে গেলাম গ্যারাজ থেকে সাইকেল উদ্ধার করতে। উনিশ জন উনিশ রকম কসরত করে দেওয়ালের রেল থেকে চেনতালা  খুলছি, হঠাৎ পাশে কাচের দরজা খুলে আবির্ভূত হলেন পাচজনের এক পরিবার। সকলেই ধপধপে তোয়ালে মোড়া, ঘাড় মাথা থেকে ধোয়া উঠছে, নাক কান আঙুল সব টুকটুকে লাল। বুঝলাম বেসমেন্ট এসনায় ঢোকা বেরনোর রাস্তা গ্যারাজের ভিতর দিয়ে। 
    দুপক্ষ পরস্পরের দিকে ফ্যালফ্যাল করে খানিকক্ষণ তাকিয়ে থাকার পর সনাস্নাতরাই পিছু হটলেন , আবার ঘষা কাচের দরজার পিছনে অন্তর্হিত হলেন। এই সাইকেলের জঙ্গল অতিক্রম করে কি করে প্রবেশ করেছিলেন জানি না, এলাকা খালি না হলে বেরতে যে পারবেন না সেটা সুনিশ্চিত। 
    হোটেলের সামনে বেঞ্চে বসে আমি, মোনালি আর মিনল রোদ পোহাচ্ছি, চোখে পড়লেন আমাদের ভাস্কুলার সার্জন মহোদয় তরুণ গান্ধী , সঙ্গে তার পরমাসুন্দরী সাইকোলজিস্ট অর্ধাঙ্গিনী রিনা। রিনাকে বলা মাত্র গান্ধীজী সমেত তিন বান্দরএর ছবি তুলে দিলেন, জয় হিন্দ বলে সব রওনা দিলাম। 
    আজকের রাস্তা ছোট ছোট হাঙ্গেরিয়ান গ্রামের ভিতর দিয়ে। ইউরোপীয় গ্রামাঞ্চলের স্নিগ্ধ পরিচ্ছন্ন কোজি মাধুর্য এখন অনেকটাই চোখ সয়ে এসেছে, তবু প্রতি বার যেন এক নতুন ঢমক। পথে র ধারের বাড়ির উঠোন থেকে ফুলের মত ছোট ছোট ছেলে মেয়ের দল সাইক্লিস্ট দের হাসিমুখে হাত নাড়ছে, ফুল টফি অফার করছে। তাদের উপহার হাতে নিতে না পারলেও, তাদের মিষ্টি হাসি নয়ন ভরে দেখতে দেখতে সাইকেল চালাচ্ছি, হঠাৎ এক নিরিবিলি রাস্তা য় মাথার উপর থেকে ভেসে এল খোনা গলার কিচিমিচি। সূর্য তখন ঠিক মধ্যগগনে, পাজিপুথি অনুসারে ভূতের ঢেলা মারার একেবারে প্রশস্ত সময়। দুরুদুরু হৃদয়ে উপর পানে তাকিয়ে দেখি ও মা কি কাণ্ড!!!! ইলেকট্রিক পোলের মাথায় সপরিবারে সঙসার পেতেছেন এক সারসদম্পতই। দিব্যি প্রকাণ্ড ঝুড়ির মতো ঝুপ্পুস বাসাটি, তাতে গম্ভীর হয়ে বসে আছেন মিয়া বিবি, ছানাপোনাদের দেখা না গেলেও আওয়াজ পাওয়া যাচ্ছে বিলক্ষণ। আনন্দে আপ্লুত হয়ে এদের খানিকক্ষণ পর্যবেক্ষণ করে আবার রওনা দিলাম। ঘণ্টা খানেক পরে লাঞ্চ ব্রেক নিতে থামলাম এক লেকের ধারে। নিঝুম দুপুরে র রৌদ্রে নিস্তরঙ্গ এক ঝিল, রাস্তার থেকে একটু দূরে, লতাপাতায় মোড়া সবুজ জালের বেড়া দিয়ে ঘেরা। 
    একপাশে রঙিন ছাতার নীচে বেঞ্চ টেবিল পাতা, অন্যপাড়ে নিবিষ্ট মনে ছিপ ফেলে মাছ ধরছে এক মাছুড়ে। সাইকেল পার্ক করে হেলমেট খুলে একটু হাত পা ছাড়াচ্ছি, জেনারেল গুলিয়া এসে উপস্থিত। "চল চল, ম্যনে  উস বন্দেসে বাত কর লিয়া, উসকা ফিশিং রড পকড়কে মেরা এক ফোটো খিচ দে। " কিন্তু পুকুর পাড় ঘুরে মত্স্য শিকারী র কাছে পৌঁছাতে পৌঁছাতেই দেখি সে যন্ত্র পাতি গুটিয়ে বিড়বিড় করতে করতে গাড়ি তে চড়ে বসছে। এ হেন উত্কৃষ্ট ফোটৌ অপ নাকের ডগা দিয়ে বেরিয়ে যাওয়ার শোকে জেনারেল সায়েব মুহ্যমান হয়ে পড়েছেন দেখে ঝিলের পাড়ে ওনার এমনি দুটো ছবি তুলে দিয়ে সান্ত্বনা দিলাম, " যানে দিজিয়ে, ম্যয় বাদমে এডিট করকে রড ডাল দুঙ্গি।
    লাঞ্চের পর  আবারও প্রায় চল্লিশ কিলোমিটার সাইক্লিং করে দানিয়ুবের পড়ে গ্যোর শহরে পৌছলাম। নর্দার্ন   হাঙ্গেরির বৃহত্তম শহর গ্যোর। প্রশস্ত সিটি সেণ্টার, ফুলের বাগান দিয়ে সাজানো নদী র ধারের প্রমেনাড, কবল্ড স্ট্রিট এর ধারে কেকের মতন সুন্দর রঙিন ঘরবাড়ি, আর ছড়ানো ছিটানো অসংখ্য আশ্চর্য রোমান্টিক মূর্তি আর ফোয়ারা য় সাজানো গ্যোর সত্যি ই আমার দেখা সুন্দর তম শহর। আর এখানে আমাদের জন্য অপেক্ষা করছিল আরেক  অসামান্য সারপ্রাইজ। থাকার ব্যবস্থা বিরাট এক প্রাচীন মনাস্টেরীতে, নাম হোটেল ক্লাস্ট্রম। তার কোর্ট ইয়ার্ডে মস্ত এক কুয়ো আর দেওয়ালে টাঙানো অদ্ভুত এক ঘড়ি। কাটা দুটো দেওয়ালে আকা ডায়ারের উপর খাড়া হয়ে আছে আর সময় নির্দেশ করছে তাদের ছায়া। 
    হোটেলে র ভিতর কার্পেট বিছানো লম্বা করিডর দিয়ে সুটকেস টেনে হাটতে হাটতে ঘোস্ট আফ ক্যান্টারবারির কথা মনে পড়ে একটু একটু গা ছমছম করছিল ঠিক ই। একটু বিশ্রাম নিয়ে নদীর ধারে এক ছবির মত রেস্টুরেন্ট এ ডিনার খেতে গিয়ে হাঙ্গারিয়ান গুলাশ টেস্ট করার সৌভাগ্য হল। সেই কোনকালে যার সুখ্যাত পড়েছিলাম সৈয়দ মুজতবা আলির লেখা য়। সত্যি ই চমৎকার। 
    মন দিয়ে খাচ্ছি, হঠাৎ বাইরে জনতার চঞ্চল আনাগোনা দেখে কি হয়েছে দেখতে গেলাম। দেখি শহরের রাস্তা দিয়ে চলেছে এক আশ্চর্য শোভাযাত্রা। দলে দলে মহিলা পুরুষ এবং নানান রকম সাইজের বাচ্চা টিপিক্যাল সপ্তদশ শতাব্দীর ইলাবোরেট কস্টিউম পরে মিছিল করে চলেছে। জানা গেল wedding procession. এই শহরের ট্র্যাডিশন দুমাস অন্তর অন্তর কোনো এক ভাগ্যবান জুড়ির বিয়ের অনুষ্ঠান এরকম প্রাচীন আদব কায়দায় ঘটা করে পালন করা হয়। মহিলাদের বিপুল ঘেরাওয়ালা কারুকার্য সমৃদ্ধ গাউন, মাথায় সুউচ্চ চুলের চূড়া, পুরুষদের দারুণ স্যোয়াগদার জ্যাকেট আর টাইটস, এক সার বাচ্চা মেয়ে এঞ্জেল সেজে চলেছে। সৃশৃঙ্খল শোভাযাত্রা র পুরোভাগে হাতে টানা কার্টের উপর বর কনে এবং দুপক্ষের কর্তাব্যক্তিরা। কার্ট টেনে নিয়ে যাচ্ছে সার্ফর কস্টিউম পরা রূপবান সদ্য তরুণের দল। শহরের সমস্ত চার্চে ঘণ্টা বাজছে, যেন এক অপরূপ রূপকথা। মন্ত্রমুগ্ধের মতো এই আশ্চর্য মিছিলে র পিছন পিছন গিয়ে পৌছলাম টাউন স্কোয়ারে।  সেখানে বিশাল স্টেজের উপর শুরু হল বিয়ের অনুষ্ঠান। একপাশে প্রকাণ্ড স্ক্রীনে প্রতিভাত হচ্ছে বরকনের মুখে র ভাব এবং অনুষ্ঠানে র খুটিনাটি। কাতারে কাতারে লোক, টুরিস্ট লোকাল নির্বিশেষে ভিড় করে দাড়িয়ে স্টেডিয়ামে ম্যাচ দেখা র মত করে ভাগ করে নিচ্ছে অনুষ্ঠানে র আনন্দ বিষাদ, এ এক অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা। বিয়ে হয়ে গেলে টাউন ব্যাণ্ড বাজাতে শুরু করলো হাঙ্গেরিয়ান ফোক মিউজিক। স্টেজে বাজনা চলছে, স্টেজের নীচে চলছে ফোক ডান্স। লোকালরা নাচছেন, এবং উৎসাহী টুরিস্টদের নাচ শিখিয়ে দলে টেনে নিচ্ছেন। এই নাচে গানে বুদ হয়ে কখন যে রাত গভীর  হয়ে এল টের ই পাই নি। শেষে আসর ভাঙলে দীর্ঘ শ্বাস ফেলে এক অনবদ্য গ্রীন আপেল আইসক্রিম চাটতে চাটতে হোটেলে ফিরে এলাম। নদীর ধারে গাছের সারির  উপর তখন আলো করে আছে মধুচন্দ্রিমার চাদ। 

     গান্ধীজীকে তিন বন্দর... 

     
    ছোট গায়ে ছোট ছোট ঘর

     
    উচ্চ ঘর

     
    আমি সরসী 

    Gyor Riverside 

     
    Framed... 

     
    মোহন মুরতিখানি

     
    Hotlel Klastrom, at a former monastery 

     
    সেই আশ্চর্য ঘড়ি

     
    Ghost of Canterbury 

     
    Hungarian Goulash 

     
    The wedding procession 

     
    কত ই রঙ্গ দেখি দুনিয়ার

     
    বিবাহ বাসর

     
    Folk dance and music

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ভ্রমণ | ০৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ | ৩৫৬ বার পঠিত
  • আরও পড়ুন
    ** - sumana sengupta
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • দীমু | 182.69.183.218 | ১৬ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ০০:১৫528501
  • এই সাইকেল চালানোর সিরিজটা এতদিন খেয়াল করিনি। চলুক yes 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন