এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দূর পৃথিবীর ডাক

    Pradhanna Mitra লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৩ এপ্রিল ২০২৩ | ৪৭১ বার পঠিত

  • আর্থার সি ক্লার্ক --- বইপ্রেমী মাত্রেই নাম শুনেছেন, এমন দাবী করাটা একটু বাড়াবাড়ি হলেও বেশিরভাগ পড়ুয়া নাম শুনেছেন, এ আমি নিশ্চিত। আর যারা কল্পবিজ্ঞান প্রেমিক/প্রেমিকা তাদের বেশিরভাগ নিশ্চই তাকে পড়েও ফেলেছেন। যারা সিনেমা দেখেন, তারা জানেন, স্পেস ওডিসি-র লেখক উদ্দিষ্ট সিনেমাটিরও চিত্রনাট্য লিখেছিলেন।

    আর্থার সি ক্লার্ক আমাদের সময়কার লেখক (১৯১৭ ~ ২০০৮)। মানে তার লেখা এক অর্থে বলতে গেলে হাল আমলের লেখা। ফলে তার কল্পবিজ্ঞানে একদম যাকে বলে মডার্নিসমের ছোঁয়া। সেই মর্ডানিসমের একটা টুকরো The Songs of Distant Earth। বাংলায় যার অনুবাদ হয়েছে ‘দূর পৃথিবীর ডাক’ নামে, করেছেন বাংলাদশের অনুবাদক মিজানুর রহমান শাওন।

    বর্তমানে অনুবাদ পড়তে হলেই বাংলাদেশের দিকে তাকাতে হয়। পশ্চিমবঙ্গের পাঠক ও প্রকাশক সম্প্রদায়েরা তাদের অনুবাদ পড়ে নাক কোঁচকান। অনুবাদের মান নিয়ে রীতিমতো খিল্লি হয়। আর নিজেদের পিঠ বাঁচান আইন-টাইনের কথা বলে। দুটোই সত্যি। পড়তে পড়তে আমারই মনে হচ্ছিল শাওন মহাশয় যাদের উৎসর্গ করেছেন, তারা নিজেরা বইটা সম্পূর্ণ পড়তে পেরেছিলেন তো? এক-এক সময় মনে হচ্ছিল লেখাটা গুগ্‌ল ট্রান্সলেটরে ফেলা। অথচ এই বই বাংলাদেশে হটকেকের মতো না হলেও, বিক্রী হচ্ছে যথেষ্ট। আর এখানকার পাবলিকেশানেরা, ‘বাংলার স্বর্ণযুগের লেখা কল্পবিজ্ঞান পড়ুন’ বলে বিজ্ঞাপন দিচ্ছেন। কয়েকটামাত্র লোক, যারা সেই স্বর্ণযুগের বাইরের একটা প্রগ্রেসিভ পৃথিবী আছে বলে বিশ্বাস করেন না, তারা বাহবা দিয়ে হয়তো বা কিনছেন, তারপর দুই তরফেই ঘুমিয়ে পড়ছেন আরেকটা স্বর্ণযুগের লেখা না বের হওয়া পর্যন্ত। কেউ নতুন লেখার কথা বললে, কপিরাইট ও টাকা-পয়সা ইত্যাদির কাঁদুনি গেয়ে দায় সারছেন।

    শুনেছি এবারের কলকাতা বইমেলায় নাকি ৭০০+ স্টল ছিল। অর্থাৎ, সাড়ে ছয়শোর ওপর প্রকাশক কপিরাইটের লাল সুতোর ফাঁস আলগা করার কোন পন্থা পাচ্ছেন না। আর বাংলাদেশের প্রকাশকেরা নাকি কপিরাইট ও মানের তোয়াক্কা না করে ড্যাং ড্যাং করে অনুবাদের পর অনুবাদ ছাপিয়ে চলেছে --- কি বিচিত্র দুই দেশ!

    যাই হোক, শীবের গীত অনেক হল, এবার আসল কথায় আসি। ‘নিউট্রিনো’ এক অদ্ভুতুড়ে কণা। ভরহীন এই কণা প্রায় সাধারণে প্রায় অস্তিত্বহীন। কিন্তু এই কণা যে নক্ষত্রের জীবনকালের এক চরম জিজ্ঞাসা হতে পারে সেটা আর্থার সি ক্লার্ক ভেবেছিলেন। আর উপন্যাসের শুরু সেখান থেকে। দেখা যাচ্ছে, এই নিউট্রিনোই সূর্যসমেত সৌরমন্ডলের ধ্বংসের কারণ হচ্ছে। নিজেদের প্রজাতিকে বাঁচাতে মহাকাশযান সমেত হাজার হাজার মানুষ ছড়িয়ে পড়ছে মহাবিশ্বের কোনে কোনে শত শত বছর ধরে, মানবভ্রুণ সমৃদ্ধ মহাকাশযান, ডিএনএ কাঠামো সমৃদ্ধ মহাকাশযানে করে। কয়েকশো কিম্বা কয়েক হাজার আলোকবর্ষ দূরের অজ্ঞাত সৌরজগৎগুলোতে পৌছানোর উপায়? কোয়ান্টাম ড্রাইভ। সম্ভবত, এই কোয়ান্টাম ড্রাইভ সম্পর্কে লেখকের নিজেরও খুব একটা স্পষ্ট ধারণা ছিল না বলে তিনি এড়িয়ে গেছেন এই বলে, “এ মানব মস্তিষ্কের সর্বোচ্চ আবিষ্কার”। অথচ কীভাবে এই আবিস্কার হয়েছে, উপন্যাসে বলা নেই।

    এখন প্রথম দিকের মহাকাশযানগুলো স্বভাবতই কাছের গ্রহগুলোকে বেছে নেয়। সেখানে আস্তে আস্তে বসতি স্থাপন করে। এমনই একটা গ্রহ থ্যালসা। এই থ্যালসায় একদিন নেমে আসে পৃথিবীর শেষ মহাকাশযান ‘ম্যাগেলান’। উদ্দেশ্য বরফের বর্মটাকে ঠিক করা। আমার এই কনসেপ্টটা দারুন লাগল। যখন কোন মহাকাশযান স্পেসে ঘুরে বেড়ায় তখন উল্কা বা ছোটোখাটো সেলেস্টিয়াল ম্যাটারের সাথে ধাক্কার হাত থেকে বাঁচানোর এক অমোঘ বর্ম হল বরফ। যত সে ঠান্ডা, ততই সে শক্ত। ফলে, ততই নিরাপদও বটে। ক্ষতিগ্রস্থ বর্মটিকে সারাতে ম্যাগেলান নামল থ্যালসায়। আর থ্যালসার মানুষ মুখোমুখি হল পৃথিবীর মানুষের। মানুষ, কিন্তু দুই গ্রহের মানুষ। ম্যাগেলানের উদ্দেশ্য আরোও দূরের এক গ্রহ সাগানে পাড়ি দেওয়া। তারা থ্যালসার কাছে সাহায্য চায় বরফের বর্ম ঠিক করার জন্য।

    মানুষ যখন মানুষেরই মুখোমুখি হয় তখন আসলেই জ্ঞান জ্ঞানের মুখোমুখি হয়। এখন তো আর মধ্যযুগীয় বর্বরতা নেই, যে হইহই করে আক্রমণ শুরু হবে। ফলে যারা ভেবে থাকবেন এটা একটা স্টার ওয়ার্স জাতীয় মুচমুচে গল্প তারা হতাশ হবেন। এটা আসলেই কৌতুহলের গল্প। দুই সময়ের মানুষকে মুখোমুখি করেছেন আর্থার সি ক্লার্ক। পৃথিবীর মানুষ জানে কীভাবে সায়েন্স এবং টেকনোলজিকে ব্যবহার করে বেঁচে থাকতে হয়, আর থ্যালসার মানুষ জানে কীভাবে বেঁচে থাকতে হয় আনন্দে। এই দুই প্রয়োজনের মুখোমুখি দুই মানুষ। প্রশ্নটা চিরকালীন। চালাক মানুষ বলবে, দুটোরই দরকার। দুটোর ব্যালেন্স করাতেই পুর্ণতা। লেখক সেটাই কি দেখতে চেয়েছেন?

    আর্থার সি ক্লার্কের ‘স্পেস ওডিসি’ সিরিজ যখন পড়ব তখন না হয় বুঝে নেব কেন তিনি এত বিখ্যাত। কিন্তু এই উপন্যাস এত শান্ত, ধীর-স্থির, পড়তে পড়তে কখন যে নিজের চারপাশের সময়টাও ধীর-স্থির হতে শুরু করে খেয়াল হয় না। আস্তে আস্তে মনেই থাকে না, আমি পৃথিবীতেই আছি এবং তাদের কথা পড়ছি। এমনিভাবেই আস্তে আস্তে উপন্যাসটা শেষ হয়ে যায়।

    অথচ, প্রশ্নটা থেকেই যায়...

    ==============================

    The Songs of Distant Earth
    Arthur C Clarke
    Del Rey Publication
    Printed price: 850/-

    দূর পৃথিবীর ডাক
    অনুবাদকঃ মিজানুর রহমান শাওন
    সন্দেশ পাবলিকেশান
    মুদ্রিত মূল্যঃ ১২৫ টাকা

    [ছবি কৃতজ্ঞতাঃ সমর্পিতা]
     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dc | 2401:4900:2312:fa72:e566:aae8:7956:9236 | ১৩ এপ্রিল ২০২৩ ০১:০৫518575
  • হে রাম! সংস অফ দিসট্যান্ট আর্থ আমার পড়া সেরা গল্পগুলোর মধ্যে একটা। এই গল্পগুলোর বাংলা অনুবাদ না করলেই কি নয়? এই ধরনের গল্পগুলো বা এই লেভেলের হার্ড সাই ফাই বাংলা ভাষায় অনুবাদ করাই যায় না, কারন বাংলায় এই ধরনের টেকনোব্যাবল তৈরি হয়নি। 
     
    যাগ্গে, বইটার থেকে আমার ভীষন পছন্দের কয়েকটা লাইন পেস্ট করে দি। 
     
    ...But for the moment he would enjoy the company of an old and beloved friend. The book he drew reverently out of its vacuum-sealed package was not merely a first edition; it was now the only edition. He opened it at random; after all, he knew practically every page by heart. He started to read, and fifty light-years from the ruins of Earth, the fog rolled once more down Baker Street...
  • dc | 2401:4900:2312:fa72:e566:aae8:7956:9236 | ১৩ এপ্রিল ২০২৩ ০১:১৩518576
  • ইন ফ্যাক্ট Songs of distant earth এর বঙ্গানুবাদ দূর পৃথিবীর ডাক নয়। 
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৩ এপ্রিল ২০২৩ ০৪:৪১518579
  • এই দেখুন ডিসি, কী অবস্থা! কোনোরকম উল্লেখ টুল্লেখ পর্যন্ত নেই কার লেখা গল্প, অনুবাদক নিজে চালিয়ে দিয়েছে নিজের নামে।
    https://www.kalpabiswa.in/article/yr6no2article16/
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৪ এপ্রিল ২০২৩ ২০:০৫518631
  • লিংকটা খুলে দেখলেন? এটাই তো আর্থার সি ক্লার্কের সেই কাহিনিটা! অথচ দেখুন কোনো উল্লেখ নেই। অনুবাদক স্রেফ নিজেরই রচিত কাহিনি বলে চালিয়ে দিতে চেয়েছেন। অন্ততঃ ছায়া-অবলম্বনে বলে লিখতে পারত!
  • ?? | 2405:8100:8000:5ca1::bc:97f8 | ১৪ এপ্রিল ২০২৩ ২০:৪১518635
  • এই কথাগুলো মল্লিকা ধর নিজের নামে কল্পবিশ্বে লিখতে পারছে না? নিকি নিজের নামে লিখলে সেথায় মল্লিকা ধরের গপ্প ছাপা বন্দো হয়ে যাবে তাই বেনামে চুগলি করে বেড়াচ্চে?
    *এইবার শুরু হবে খিস্তিট্যানের খিস্তানো
  • &/ | 151.141.85.8 | ১৪ এপ্রিল ২০২৩ ২২:১৫518636
  • দেখুন বলতে না বলতেই সেই এফাইর খাওয়া নিননিছাটা এসে হাজির! এ মনে হয় আশেপাশেই ঘোরে সর্বদা।
  • :-) | 2405:8100:8000:5ca1::52:b2e9 | ১৫ এপ্রিল ২০২৩ ১৬:৩২518663
  • এফাইয়ার খায় কী করে?কেস খায় এফাইয়ার নয়।  প্রশ্নময়ের প্রশ্নটা ভ্যালিডই লাগল। চুকলিবাজি ট্যানের ট্রেডমার্ক বটে অন্যদের সেটা ভাল নাই লাগতে পারে। বোদাগুকে রোজ পেঁচিয়ে পেঁচিয়ে খিস্তাত এখন বোদাগুর নিননিছাই ঢাল হয়েছে?নিত্যনতুন নিকে ট্যানকে হারাবে এমন লোক পয়দা হয় নি। নিননিচু - নিত্য নতুন নিক চুকলি উপাধি দিলাম ট্যানকে।
  • &/ | 107.77.232.220 | ১৬ এপ্রিল ২০২৩ ০০:৪০518699
  • আপনি কী খাওয়া? কেস না এফাইয়ার ? হ্যাঁ 
    খ্নুবাবুর কয়েনেজ নিননিছা।  তো ? 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন