এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • হরিনাভি এবং বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের সাহিত্য সাধনার শুরু

    Surajit Dasgupta লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩ | ৪৪৬ বার পঠিত
  • বর্তমানের দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার কলকাতা ঘেঁষা একটি জায়গা হরিনাভি। সড়কপথে আসতে গেলে নেতাজী সুভাষচন্দ্র বসু রোড ধরে গড়িয়া থেকে সোজা নরেন্দ্রপুর, রাজপুর হয়ে হরিনাভি যাওয়া যায় আর রেলপথে আসতে গেলে শিয়ালদহ দক্ষিণ শাখায় নিকটবর্তী সুভাসগ্রাম স্টেশনে নেমে যাওয়া যায়। বর্তমানে জায়গাটির খুব এমন যে পরিচিতি আছে তা বলা যায় না। কিন্তু এককালে হরিনাভি বাংলার সাংস্কৃতিক জগতের একটি সমৃদ্ধ জায়গা বলে পরিচিত ছিল। ১৮৬৭ সালে হরিনাভির দক্ষিণপ্রান্তে কেদারনাথ দে-র উদ্যোগে তাঁর জমিতেই তৈরি হয়েছিল হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজ। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরও এই মন্দিরের জন্য টাকা দিয়েছিলেন। হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজ পরিচালিত স্কুলটি এখনও জনপ্রিয় এবং অনেকেরই ছাত্রজীবন শুরু হয় এই স্কুলটিতে। হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজের দেড়শো বছর পূর্তিতে সমাজের সভাপতি, পেশায় ইঞ্জিনিয়ার পরাগ রক্ষিত মহাশয়, রাজা রামমোহন রায়ের ব্রিস্টলের সমাধির একটি অনুরূপ প্রতিকৃতি তৈরী করেছেন হরিনাভিতে। রাজা রামমোহন রায় ইংল্যান্ডের ব্রিস্টলে শহরে মারা যান এবং সেখানেই তাঁর নিজের বাড়ীতে তাঁকে সমাহিত করা হয়েছিল। পরবর্তীতে অবশ্য বন্ধু প্রিন্স দ্বারকানাথ ঠাকুর মহাশয়, সেই সমাধি রামমোহনের ব্রিস্টলের বাড়ি থেকে ‘আর্নেস ভেল’-এ স্থানান্তরিত করেন এবং রাজা রামমোহন রায়কে নতুনভাবে সমাহিত করে তার উপর মন্দির তৈরি করেছিলেন। সেই সমাধি মন্দিরের অনুরূপ প্রতিকৃতি তৈরী হয়েছে হরিনাভিতে, হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজের উদ্যোগে। বর্তমানে ব্রাহ্ম সমাজ পুনঃজাগরিত হচ্ছে হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজের কৃতী সন্তানদের হাত ধরে।
      
    হরিনাভি ব্রাহ্ম সমাজ ছাড়াও সেখানকার সুপ্রাচীন স্কুল "হরিনাভি দ্বারকানাথ বিদ্যভুষণ অ্যাংলো সংস্কৃত উচ্চ বিদ্যালয়" একটি গর্বের প্রতিষ্ঠান। তদানীন্তন চিংড়িপোতা গ্রামে (অধুনা সুভাষগ্রাম) জন্ম নেওয়া সেই আমলের বাংলাদেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের একজন ছিলেন শ্রীযুক্ত দ্বারকানাথ বিদ্যভূষণ মহাশয়। তাঁর তৈরী স্কুল, "হরিনাভি এইডেড স্কুল" ১৮৬৬ সালে যাত্রা শুরু করে এবং মাঝে দু - তিনবার নাম পরিবর্তন করে ১৯৬৬ সালে স্কুলের শতবর্ষে প্রতিষ্ঠাতার নাম জুড়ে নেয় নিজের নামে। সেই থেকে আমরা সেই স্কুলকে "হরিনাভি দ্বারকানাথ বিদ্যভুষণ অ্যাংলো সংস্কৃত উচ্চ বিদ্যালয়" নামে চিনি। এই স্কুলের ছাত্রদের মধ্যে বিখ্যাত বিপ্লবী এবং মানবতাবাদী শ্রী নরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য মহাশয় ওরফে মানবেন্দ্রনাথ রায়, বিখ্যাত সঙ্গীত শিল্পী শ্রীযুক্ত সলিল চৌধুরী মহাশয়, অধ্যাপক চারুচন্দ্র ভট্টাচার্য মহাশয়, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর পিতা শ্রীযুক্ত জানকীনাথ বসু মহাশয়, শ্রীযুক্ত রামনাথ শাস্ত্রী মহাশয়, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ইংরেজি শিক্ষক শ্রীযুক্ত জ্ঞানচন্দ্র ভট্টাচার্য মহাশয়, সঙ্গীতশিল্পী শ্রীযুক্ত মৃণাল চক্রবর্তী মহাশয়, ধ্রুপদী সঙ্গীতশিল্পী শ্রীযুক্ত অমরেন্দ্রনাথ ভট্টাচার্য মহাশয়, দেহ সৌষ্ঠবে ভারতশ্রী শ্রীযুক্ত কমল ভান্ডারী মহাশয় উল্লেখযোগ্য। এছাড়াও বর্তমানদিনের নীলোৎপল ভদ্র, রবীন চক্রবর্তী, কাজল প্রসাদ ঘোষ, অসীম দে, অতনু ভট্টাচার্য, অমিত ভদ্র, সুভেন্দ্র নাথ ভট্টাচার্য প্রমুখ নামকরা বিজ্ঞানী এবং ডাক্তারেরা উল্লেখযোগ্য। দ্বারকানাথ বিদ্যভুষণের প্রতিষ্ঠিত সেই স্কুলে অধ্যাপক চারুচন্দ্র ভট্টাচার্যের অনুরোধক্রমে শিক্ষক হিসেবে ১৯২০ সালের জুলাই মাসের প্রথম তারিখে যোগ দিয়েছিলেন শ্রীযুক্ত বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় মহাশয়। তখন তাঁকে কেউই চেনেনা। সাহিত্য সৃষ্টি তো দূরস্থান তিনি তখনও লেখালিখি শুরুই করেননি। সেখানে তাঁর সঙ্গে আলাপ হয়েছিল ষোলো, সতেরো বছরের যতীন্দ্রমোহনের, যতীন্দ্রমোহন রায় ওরফে পাঁচুগোপাল। আলাপ থেকে বন্ধুত্ব, বিভূতিভূষণের "বালক কবি", কারণ সে কবিতা লেখে। তাদের গ্রাম থেকে "বিশ্ব" নামের একটি পত্রিকা বেরোয় এবং সেখানে পাঁচুর "মানুষ" নামের কবিতা প্রকাশিত হয়েছে। বিভূতিভূষণকে সেই যতীন্দ্রমোহন প্রস্তাব করেছিলেন, "আসুন আপনাতে আমাতে একটা উপন্যাস সিরিজ বের করা যাক। খুব বিক্রি হবে ... আপনি যদি ভরসা দেন ... আমি উঠে পড়ে লাগি। আপনি যখন বি, এ পাশ তখন আপনার কাছে এমন কিছু কঠিন হবে না।" তারপরে সেই যতীন্দ্রমোহনই বিভূতিভূষণের মতামত না নিয়েই স্কুলের নোটিস বোর্ড, দেওয়াল, নারকেল গাছের গায়ে পোস্টার দিয়েছিলেন যে, "বাহির হইলো! বাহির হইলো!! বাহির হইলো!!! একটাকা মূল্যের গ্রন্থমালার প্রথম উপন্যাস চঞ্চলা! লেখক শ্রী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়"। কিন্তু বিভূতিভূষণ তো কোনোদিন লেখেননি, ফলে তিনি খুব অপমানিত বোধ করেন এই ঘটনায়। স্কুল এবং হরিনাভি গ্রামে গুঞ্জন ওঠে, বিভূতিভূষণ রাগে, অপমানে যতীন্দ্রমোহনের সাথে কথা বন্ধ করে দেন। এই রাগেই বিভূতিভূষণ একদিন স্কুলের পরে সন্ধ্যাবেলায় বাড়ীতে পেন, খাতা নিয়ে বসেন গল্প লেখার উদ্দেশ্য নিয়ে। তিনি দেখতে চান যে তিনি লিখতে পারেন কিনা। তিন চারদিনের চেষ্টায় একটা গল্প লেখা শেষ করেন, গল্পের নাম দেন, "পূজনীয়া"। এরপরে তখনকার কলকাতা থেকে প্রকাশিত প্রবাসী পত্রিকায় গিয়ে জমা দিয়ে আসেন প্রকাশের জন্য। কিন্তু তিনি জানেন যে সেই লেখা প্রকাশের যোগ্য নয়, তাই এইকথা তিনি কাউকে বলেননি। শুধু অপেক্ষা করে থাকেন কবে সেই লেখা পত্রিকার দপ্তর থেকে ফেরত আসবে। দিন দশেকের মধ্যে পত্রিকার দপ্তর থেকে একটি মোটা খাম আসে বিভূতিভূষণের স্কুলের ঠিকানায়। তিনি স্কুলের মধ্যে আর সেটা খোলেননি কারণ বুঝতেই পেরেছেন যে সেই গল্পটা ফেরত এসেছে। বাড়ী ফিরে সেই খাম খুলে দেখতে পান যে পত্রিকা থেকে লেখাটি ফেরত দিয়ে বলেছে কিছু সংশোধন করে আবার পাঠাতে। তিনি দ্রুত সেই সংশোধনগুলো করে আবার পাঠান পত্রিকার দপ্তরে। এরপরে প্রবাসী পত্রিকায় বিভূতিভূষণের জীবনের প্রথম লেখা প্রকাশিত হয়, নামটা কিন্তু "পূজনীয়া" থেকে পাল্টে "উপেক্ষিতা" হয়ে যায়। বিভূতিভূষণের বয়স তখন ২৮ বছর, সালটা ১৯২২। প্রবাসী পত্রিকায় "উপেক্ষিতা" প্রকাশের পর চতুর্দিকে সাড়া পরে যায়, তখনকার বিখ্যাত ব্যক্তিরা যেমন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়, বিভূতিভূষণকে পত্র মারফত তাঁদের ভালো লাগার কথা জানিয়েছিলেন এবং সেই বছরের সেরা গল্প হিসেবে বিবেচিত হয়েছিল "উপেক্ষিতা"। পরবর্তীতে বিভূতিভূষণ নিশ্চয়ই পাঁচুগোপালকে ক্ষমা করে দিয়েছিলেন, তিনি ক্ষমা করুন বা নাই করুন আমরা কিন্তু পাঁচুগোপালের সেই দুষ্কর্মের জন্য পেয়েছিলাম বাংলা সাহিত্যের আর এক কথাশিল্পীকে। ১৯২২ সালের ১৭ই জুলাই বিভূতিভূষণ হরিনাভি স্কুল ছেড়ে "গো-রক্ষিণী সভা"র প্রচারকের চাকুরী নিয়ে চলে যান এবং হরিনাভিকে বিদায় জানান। হরিনাভিতেই হল তাঁর লেখার শুরু, তারপর আর কলম থামেনি। দু’চোখ ভরে জগৎকে দেখেছেন তিনি আর দুনিয়ার পথ বেয়ে এগিয়ে চলেছেন এবং লিখেছেন। কথাশিল্পী বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনেক স্মৃতি এখনও জড়িয়ে আছে হরিনাভির আকাশে বাতাসে। বন্ধু ‘বালক-কবি’ পাঁচুগোপাল ওরফে যতীন্দ্রমোহন রায় একদিন তাঁকে বলেছিল, "আপনার সঙ্গে ঘুরতে হলে, পা-দু’খানি লোহার করতে হবে"। প্রতিদিন স্কুল থেকে ফিরে খানিক বিশ্রাম নিয়েই বেরিয়ে পড়তেন বিভূতিভূষণ। কখনও বসতেন ছ’আনি চৌধুরীদের ভাঙাবাড়ির দোলমাচার সামনে, কখনও ময়রাপাড়ার খোঁড়া গুরুর পাঠশালে। সেখানে ছাত্ররা সুর করে ধারাপাত পড়ত। শুনতে ভালবাসতেন বিভূতিভূষণ। এক একদিন যতীন্দ্রনাথের আসতে দেরি হলে একাই বেরিয়ে পড়তেন। তখন সন্ধে হলে বোসপুকুর কিংবা নিশ্চিন্দিপুরের ফাঁকা, মেঠো রাস্তায় তাঁকে খুঁজতে বেরোতে হত। প্রায়ই খগেন বোসের বাড়ির সামনে কাঁঠালিচাঁপা বনের ধারে খুঁজে পাওয়া যেত বিভূতিভূষণকে। এ রকমই এক দিন হাঁটতে হাঁটতে বোড়াল পর্যন্ত চলে গিয়েছিলেন তিনি। রাজনারায়ণ বসুর বাড়ি দেখতে। আবার এক দিন বোড়াল থেকে ফেরার পথে রাজপুর বাজারে আদি গঙ্গার ধারে এসে বিভূতিভূষণ বললেন, "এত দূর ঘুরে দেখে এলাম মন্দিরটার কাছে না বসলে, কর মশাই রাগ করবেন"। যতীন্দ্রনাথ প্রবল অবাক হলেন। কারণ সেই ব্যক্তি তখন প্রয়াত হয়েছেন। তবু বিভূতিভূষণ বললেন, "তাঁর দেহ নেই কিন্তু আত্মা আছে তাঁর কীর্তিগুলি ঘিরে, তুমি টের পাও না, আমি কিন্তু টের পাই"। যতীন্দ্রমোহনের লেখা থেকে পাওয়া যায়, "ভবিষ্যতে ‘দেবযান’ নির্মাতার তখনকার এই কথাগুলি মনে পড়লে আজও দেহ রোমাঞ্চিত হয়ে ওঠে"। ঠিক যেমন, ছ’আনি চৌধুরীদের ভাঙা বাড়ি থেকেই গড়ে উঠেছিল ‘কেদার-রাজা’র পটভূমিকা। এইভাবেই অনামী হরিনাভি জড়িয়ে আছে বাংলা সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক জগতের বহু দিকপালের নামের সাথে, তাঁদের কীর্তির সাথে।

    তথ্যসূত্রঃ
    ১. ভাষাপ্রকাশ, ঢাকা, নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ গল্পমালা, বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়, প্রথম প্রকাশ ফেব্রুয়ারী, ২০১৬।

    ২. কিশলয় ঠাকুর, পথের কবি, আনন্দ পাবলিশার্স, কলকাতা, চতুর্থ মুদ্রণ, ডিসেম্বর, ১৯৯৭।

     
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন