এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • কেরোলের বিকল্প মডেল- কেমন চলছে?

    Bhattacharjyo Debjit লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৯ নভেম্বর ২০২২ | ৬৫৬ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • ১.বন্দর নির্মাণ বন্ধ করতে হবে।
    ২.উপকূলীয় ভাঙন কমাতে হবে।
    ৩. ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার গুলির পুনর্বাসন এবং বিনামূল্যে অস্থায়ী আবাস দিতে হবে।
    ৪.দুর্ঘটনায় মৃত্যু হওয়া জেলেদের পরিবারকে ক্ষতিপূরণ দিতে হবে।
    ৫.জেলেদের ন্যূনতম মজুরি দিতে হবে।
    ৬.কেরোসিন তেলে ভর্তুকি দিতে হবে।
    ৭.ক্ষতিগ্রস্ত মুথালাপোঝি বন্দরকে সংশোধন করতে হবে।

    এই সাতটি দাবি নিয়ে মূলত আন্দোলন করছে ভিজিঞ্জাম বন্দরের মৎসজীবীরা, ২০১৬ সাল থেকে। যবে দিয়ে ফাটকা পুঁজির খ্যাতনামা গাট্টাগোট্টা ব্যবসায়ী- আদানী গোষ্ঠী এই বন্দরে ৭৫০০০ হাজার কোটির প্রজেক্ট হাতে নিয়েছে। তবে দিয়ে বন্দরের লাগোয়া চার্চে, শান্তির পায়রা গুলির আসাও বন্ধ হয়েছে। মৎসজীবীদের আর কী! তাদের জীবনে সুখ শান্তি তেমন করে ছিলোই বা কবে? কখন?

    গৌতম আদানির সংস্থা ইতিমধ্যেই আন্দোলনে মৎস্যজীবীদের পাশে দাঁড়ানোর অপরাধে কমপক্ষে ৫০ জন লাতিন আর্চডিওসিস যাজকের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে। কেরালা পুলিশ শিশু ও নারী সহ ৩০০০ জনের উপরে মোটা-মোটা দাগের জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা লাগিয়েছে। কারণ নাকি, আন্দোলনকারীরা থানা ভাঙচুর চালিয়েছে এবং ৩৮ জন উর্দিধারী’দের মেরে ছাতু করে দিয়েছে। মানে কী স্পষ্টত বোঝা যাচ্ছে কেরালা বিকল্প মডেলের রাজা 'বাম' সরকার আসলে ভয় পেয়েছে? মাত্র ঐ কয়েকজন আন্দোলনকারীদের ঐক্যবদ্ধতা, মনের জোর এবং সততার সামনে পড়ে! এবিষয়ে পশ্চিমবঙ্গের টাটার ৩৪ পাতার প্রাক্তন 'লাল' সরকার'ই বা কী বলছে? আমাদের রাজ্যে আদানী ও আরএসএসের অগ্নিকন্যা- ফ্যাসিবাদী নায়িকা শ্রীমতী দিদি সরকার কী কিছু বলেছেন? 

    এনারা কেউ কিছু না বললেও, কেরালার পিনারাই বিজয়ন বলেছেন। তিনি বিকল্প মডেলের রাজা; বলবেন না তা আবার হয় কেমন করে! পিনারাই বিজয়ন সরকার রাজার দৃষ্টিভঙ্গিতেই লাতিন আর্চডিওসিস থেকে চলতে থাকা ১০৪ দিনের ধর্মঘটের কারণে সৃষ্ট ক্ষতি পূরণ আদায় করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বন্দর নির্মাণকারী সংস্থাও আবার ২০০ কোটির ক্ষতিপূরণ দাবি করেছে। মানে, রাজামশাই বন্দরের খেটেখাওয়া মানুষগুলোর সমস্যার রাজনৈতিক সমাধান না করতে পেরে সোজাসুজি নিজের গরিমা দেখিয়ে ফেলেছেন। এই করে তিনি নিজেই নিজের বিকল্প মডেলের বেলুনে দ্বিতীয় আলপিন টি গুঁজেছেন। প্রথমটি গুঁজে ছিলেন, আন্দোলন দমাতে সেখানকার হিন্দুত্ব গ্রুপ তথা বিজেপি এবং কেরালার প্রধান বিরোধী কংগ্রেসের সাথে মিলেমিশে আদানীর পক্ষে মিছিল করে।

    বিক্ষোভকারীরা বলছেন- ওই অঞ্চলে প্রায় ৫৬ হাজার মৎসজীবী থাকেন এবং মাছ ধরার কাজ করেন। আদানি যে বন্দর তৈরি করছে, তা প্রাকৃতিক বন্দর নয়। সমুদ্রের একটি অংশ ঘিরে ওই বন্দর তৈরির কাজ হচ্ছে। যার ফলে সমুদ্র সৈকতের বিপুল ক্ষতি হচ্ছে। শুধু তা-ই নয়, জলের স্তর উঁচু হয়ে ঘর ভেসে যাওয়ার আশঙ্কাও আছে বলে মনে করছেন আন্দোলনকারীরা। ফলে, তারা স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, কোনোভাবেই ওখানে বন্দরের কাজ করতে দেওয়া হবে না।

    আন্দোলনকারী জ্যাকসন থুম্বাকরন এ বিষয় বলছেন- ‘বেশ কিছু মানুষের বাড়ি ইতিমধ্যেই নষ্ট হয়েছে। তারা শিবিরে গিয়ে থাকতে বাধ্য হচ্ছেন। আমার বাড়িও যে কোনো সময় ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। আমরা এই বন্দর তৈরি হতে দেব না।‘ ফলত, কী আর করা যাবে! কারোর জায়গা-জমি কী কারোর ইচ্ছার বিরুদ্ধে ছিনিয়ে নেওয়া কখনোই যেতে পারে? এমন আইন কী কখনোই কোন ‘গণতান্ত্রিক’ দেশে থাকতে পারে? এই উত্তর আমার আপনার মত সাধারণ মানুষের ভাষায় না হলেও- ভারতের শাসকশ্রেণীর ইতিহাস থেকে বর্তমান ঠিক এর উল্টো কথাই বলছে। কেন পারে না? আধাসেনা থেকে সামন্তবাদী কাঠামোয় গাধার ভাড়াটে বাহিনী আছে কী করতে তাহলে রাজা মশাইদের ! আমাদের এখানকার গণ্যমান্য জঘন্য- বুদ্ধ 'বাবু'র সরকারও তো একই চেষ্টা করেছিলেন। ঠিক আগের বার যখন নিও লিবারেল অর্থনীতি পড়লো খাদে। এবার অবশ্য রাজ্যে শ্রীমতী ফ্যাসিবাদী নায়িকাও সেই চেষ্টা করছেন। যদিও তার কায়দায় কিছু খুঁটিনাটি পরিবর্তন আছে। কারণ, তেনার কপালে উচ্ছেদ বিরোধী আন্দোলনের “জননেত্রী” তিলক ও মনে প্রতিরোধকারী- আতঙ্কের মাওবাদী ভূত এখনও লেগে রয়েছে। 

    বিশ্ব কাঁপানো বিশিষ্ট অর্থনীতিবীদ-  অমর্ত্য সেনের “উন্নয়ন ই স্বাধীনতা“ তত্ত্ব কে ধরে কেরালার বাম সরকার পূর্বের ভূমি সংস্কারের ইতিহাস এবং বর্তমানের কিছু কল্যাণমূলক স্কিম নিয়ে এগিয়ে চলেছে। যেখানে কেরালায় এখনও বড় জমির মালিক ভালো পরিমাণে রয়ে গেছে। অবস্থা খারাপ ভূমিহীন কৃষক এবং ক্ষেতমজুরদের। তাদের আত্মহত্যার সংখ্যাও দিন-দিন বাড়ছে। মধ্যস্বত্বভোগীদের হটানোর নামে কেরালা সরকার ঢুকিয়েছে রিলায়েন্স, মোরের মতন বহুজাতিক সংস্থা গুলিকে। মালিক- শ্রমিকের ক্ষেত্র গুলিতে গড়ে উঠছে একের পর এক মালিক সংগঠন। কেড়ে নেওয়া হয়েছে শ্রমিকের নূন্যতম আন্দোলন-ধর্মঘটের অধিকার গুলিও। ২০২১ সালের সরকারি রিপোর্ট অনুযায়ী,কেরালা সরকার গত তিন বছরে ১৪৫ টি কালাআইন UAPA প্রয়োগ করেছে। 
     
    মুসলীম আন্দোলনকারীদের “জঙ্গি” এবং বাকি সমালোচক-আন্দোলনকারীদের “মাওবাদী” দাগিয়ে, কেরালার বাম সরকার এমন এক কুখ্যাত বিকল্প মডেল দাঁড় করিয়েছে। যা আইএমএফ এর প্রধান- গীতা গোপীনাথ থেকে নিও লিবারেল অর্থনীতির সব থেকে লাভবান এবং ভবিষৎ- 'ওয়ান বেল্ট এন্ড রোড’ এর মালিক চীনের শি জিংপিং সরকার, সবারই খুব প্রিয়। যেখানে দাঁড়িয়ে বন্দর বিরোধী খেটেখাওয়া মানুষের এমন নাছোড়বান্দা প্রতিরোধ খুবই গুরুত্বপূর্ন এবং আশাদায়ক। এই প্রতিরোধী খেটেখাওয়া মানুষেরাই আমাদের দেশের প্রকৃত উন্নয়নের আসল শিক্ষক যা নিঃসন্দেহে বলা যেতে পারে।

    রঙে মোড়ানো গ্ল্যামারাস মোড়কে না বুঁদ হয়ে- আমাদের আজ ভেতরের মালমশলা গুলি দেখে সবটা বিচার করে নেওয়া কি উচিৎ নয়?
     
    ফেড্রিক এঙ্গেলস কিন্তু পুঁজিবাদের 'ইউটোপিয়ান সমাজতন্ত্র'কে সমালোচনা করে প্রথমেই বলে গেছিলেন- শ্রেণী বিভক্ত সমাজে মালিক শ্রমিক ভাই-ভাই হতে পারে না কখনো; আজ নয়া উপনিবেশবাদী বিশ্বব্যবস্থায় আমাদের ভারত তাই বিদেশী আক্রমণকারী সাম্রাজ্যবাদী গোষ্ঠীগুলোর কাছে এখনো খোরাক মাত্র। যারা ব্যাংক-সুদ-ঋণের জোরে আমাদের দেশের ফাটকা পুঁজির হোদল- টাটা, বিড়লা,আদানি,আম্বানী'দের হাত করে আঞ্চলিক আধা সামন্ততান্ত্রিক চক্রের গাঁটছড়া তে উন্নয়নের নামে শোষণ চালিয়ে যাচ্ছে। আর আমরা কেবল ই শাসকশ্রেণীর অন্তর্দ্বন্দ্বে ডুবে, ভালো এবং কালো দুই পুঁজিপতির অংক কষে চুল ছিঁড়ে বেড়াচ্ছি, সেই কবে থেকে। আজ বোধয় সেসবের ই শেষ ঘণ্টা বাজছে।

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • a | 124.170.23.161 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ০২:৩৯514224
  • দেখবেন আবার সিঙ্গুর না হয়ে যায়। 
  • Amit | 110.174.140.201 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ০৩:৩৬514226
  • নাহ। সিঙ্গুর ব্যতিক্রমই। বাকি রাজ্য গুলো অতিচালাক বাঙালির মতো নিজের পেছনে নিজেই সেধে বাঁশ দিতে  যায়না। এতো বুদ্ধিজীবীত্ব মারানোর পর দিনের শেষে হাতে ভাঙা পেন্সিল আর গলায় দিদির বকলস।  
     
    কুডানকুলামের মত কিছু ফ্রিঞ্জ এলিমেন্টস যথারীতি কেরালাতেও ঝামেলা পাকাতে হাজির হয়েছে। ওখানে যেমন সামলানো গেছে এখানেও যাবে। 
  • ওফ | 185.254.75.55 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ০৩:৫৬514227
  • এটা কুডানকুলামের মত পাওয়ার প্ল্যান্ট নয় যে সবার কাজে লাগবে। এটা একটা প্রাইভেট পোর্ট যেটা না হলেও সাধারণ লোকের কিচ্ছু যাবে আসবে না। 
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:f3a0:3bd:d24f:59b2 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ০৫:৪১514228
  • প্রাইভেট পোর্ট মানে কি? শুধু আদানির জাহাজ ওই পোর্ট ব্যবহার করবে? 
     
    আদানীকে কন্ট্রাক্টটা কঙগ্রেসের মুখ্যমন্ত্রী উমেন চান্ডি দিয়েছিল। তারপর বিজয়ন একটা বিচার বিভাগীয় তদন্ত করিয়েছিল। সেটায় বোধহয় চান্ডি ছাড়া পেয়ে যায়।
  • delta force | 207.244.89.162 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ০৬:১৫514230
  • কেরলবাসী এবার শিপিয়েমের পোঁদে লাথ মেরে তাড়াবে। রামে আর বামে কুনো তফাৎ নাই। সালারা ধরা পড়ে গেছে।
     
    পোতিভা সরকার এই ঘটনা নিয়ে হ্যাজ নামালো না ক্যান? শিপিয়েম আদানী একুন ভাই-ভাই ?
  • হজবরল | 185.220.100.246 | ২৯ নভেম্বর ২০২২ ১৫:৩৪514243
  • প্রাইভেট পোর্ট এবং স্পেশাল ইকোনমিক জোনের ভেতরে আদানিদের অনুমতি ছাড়া কিছুই করা যাবেনা। সরকারি পোর্টে মিনিমাল একটা কার্গো হ্যান্ডলিং চার্জ লজিস্টিকস কোম্পানিগুলোকে দিতে হয়, প্রাইভেট পোর্টে সেই চার্জ অনেক বেশি, ফলে আদতে ইমপোর্টেড জিনিসের দাম বাড়বে। প্রাইভেট পোর্টের অপারেশন্স তুলনায় স্মুথ, কারণ অবভিয়াসলি শ্রমিক ইউনিয়ন করা যায়না। এদের ভেতর প্রাইভেট রেল, এয়ারপোর্ট পর্যন্ত আদানীরা অপারেট ​​​​​​​করে। 
     
    তাজপুরে কি হয় সেটা দেখতে হবে।
     
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে প্রতিক্রিয়া দিন