এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • চলন্তিকা বোর্ডিং - (১) আর (২)

    Goutam Dutt লেখকের গ্রাহক হোন
    ১০ অক্টোবর ২০২০ | ১৩১৩ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • পর্ব ১ এবং ২ | পর্ব ৩ | পর্ব ৪


    (১)

    হেদুয়া পার্ক এর ঠিক উল্টোদিকে, একদিকে চার্চ – পাশে বেথুন স্কুলকলেজ, আর এক দিকে বৈকুণ্ঠ বুক হাউসের মাঝখান দিয়ে শুরু হয়েছে রামদুলাল সরকার স্ট্রীট।

    একটু এগোলে বাঁদিকে গাড়িবারান্দাওলা বাড়ি। তলায় সেই গিরীশ চন্দ্র ঘোষ আর নকুড় চন্দ্র নন্দী’র প্রাচীন মিষ্টির দোকান। আরো একটু এগিয়ে যে রাস্তাটা সোজা বিবেকানন্দ রোড অব্দি চলে গেছে সেই রাস্তার মুখেই ডানহাতি প্রাক্তন মেয়র গোবিন্দ চন্দ্র দে’র বাড়ি। আর একটু এগোলেই বাঁহাতে গেলেই গৌর মোহন মুখার্জী লেন। স্বামী বিবেকানন্দের পৈত্রিক ভিটে। মান্না দে’র কাকা কৃষ্ণ চন্দ্র দে’র ও বাড়ী এই গলিতেই। সিমলে পাড়া। আমার ছোটোবেলা।

    গোবিন্দ দে’র বাড়ীর ঠিক উল্টোদিকেই ছিল ‘চলন্তিকা বোর্ডিং হাউস’। একটা প্রাচীন মেসবাড়ি। তার পাশ দিয়ে রাস্তাটা সোজা বিডন স্ট্রীট। বিডন স্ট্রীট পেরোলেই আবার হরি ঘোষ স্ট্রীট শুরু। চলন্তিকা বোর্ডিং এর পাশ দিয়ে বেথুন রো।

    ছোটো ছোটো কত স্মৃতি মনে টেনে আনে কতো না স্মৃতির ফুলঝুরি। এখন সেখানে ফ্ল্যাট উঠে গেছে। আজ হঠাৎ মনে পড়ল আবার এই চলন্তিকা মেস বাড়ির নাম। কদিন আগেও মনে পড়ছিল না। সেদিন মিষ্টি কিনতে গিয়ে একটা দোকানে এক বয়ষ্ক মানুষকে জিজ্ঞেস করলাম। তিনি কিছুক্ষণ আমার দিকে তাকিয়ে নামটা বললেন। ‘চলন্তিকা’। ব্যস্‌, স্মৃতির বুদ্‌বদ।

    চলন্তিকা বোর্ডিং হাউস এখনো কেন আমার মনের হার্ডডিস্কে কেন আছে জানেন?

    ভয়ে। সেই কেশব একাডেমী – ক্লাস ওয়ান টু ফোর। সেই শিবনাথ মুখোপাধ্যায়। মাষ্টারমশাই। কি পড়াতেন এখন আর আমার মনে নেই কিন্তু অবয়বের একটা স্কেচ মনে উজ্জ্বল উপস্থিত। সাদা ধুতি। পরণে সর্বদাই ধূসর হলদেটে পাঞ্জাবী। খালি পা সাদা কেডস্‌। চোখে চশমা। হাতে বেত। এক পায়ে খুঁড়িয়ে চলতেন আর সেটাই যেন আরো ভয়ের উদ্রেক, সেই বয়স জুড়ে - এখনো।

    ক্লাস ওয়ান থেকেই মার শুরু...। আর বড় বড় তাকানো। সোজা কিংবা কৌণিক। ঊনিশশ’ ষাট। প্রথম শ্রেণী। আলোআঁধারি সিঁড়ি বেয়ে খুঁড়িয়ে উঠে আসছেন। হিমেল শিশির শরীরময়। হাফ প্যান্ট মাঝেমধ্যেই জলীয় দাগী।

    সেই কবেকার রেশ। এখনো টাটকা। ডটেড্‌ স্মৃতি পিনোয় স্মরণে।

    ভাবি। এখনকার একখানা মাষ্টারমশাই চড় ইজিকলটু লোকাল থানায় খস্‌খসানি। মিডিয়াতে এক-ঘন্টার বুনন। কিছুই হলো না হায়...

    তাই বটে এখনো মননে দাঁড়িপাল্লা। গুটি থেকে যৌবন। অলিখিত শাসনরজ্জু। প্রবীনে নবীনে কানামাছি খেলা অস্তমিত।

    অথচ মাথার ভেতরে অবিরাম জীবনানন্দ। সেই বোধ। সূত্র ধরে ‘চলন্তিকা’ আবিষ্কার। নবরূপে। ডিজিটালি ভাবনার সোনালী ফসল।

    একটু বড় হয়ে ‘বেতার জগৎ’। পাতায় অনুষ্ঠানসূচী। জ্বলজ্বলে ছবিতে শ্রী শিবনাথ মুখোপাধ্যায়। রাগসঙ্গীতের বেতার তরঙ্গে। কি মিস্টি...কি মিস্টি...

    বালকের স্মৃতি কিন্তু বেতাচ্ছন্ন। চোখ বুঁজে মনে করলেই স্পষ্টতর স্কেচ। নো ইরেজ। নাথিং। অথচ পায়ে পায়ে ষাট ইন্টু ষোলো ঋতু।

    ছেলেবেলায় গল্প শোনার দিনগুলি... মাস্টারমশাই, আমি কিন্তু কিছুই ভুলিনি...

    (২)

    সত্যিই ভুলিনি শিবনাথবাবু আপনাকে... আপনার ক্রোধ রিপু এখনো উজ্জ্বল রেখেছে আপনাকে। আমার স্মরণে। রিপুদমন করে সুর ছড়াতেন আকাশবাণী কলকাতা’র ‘ক’ প্রচার তরঙ্গে ! তায় রাগাশ্রয়ী সুরের বিস্তারে ! বেতার জগৎ-এ আপনার ছবি ! নিশ্চয় বিশেষ শ্রেণীর মর্যাদা ! কূল পাই না...

    কলকাতা’র এক মেস বাড়িতে থেকে শিক্ষকতা থেকে সুরসাধনা। অবাক বিস্ময়।

    স্মৃতির উড়ানে ‘সাড়ে চুয়াত্তর’। এক্কেরে হুবহু। যা অতীত হয়েও স্পষ্ট আমার কাছে। উত্তর কলকাতায় তখন এমন মেসবাড়ী রমরমিয়ে। আমার অঞ্চলেই দুখানা। চলন্তিকা বোর্ডিং হাউস রামদুলাল সরকার স্ত্রীটে আর অন্যটা ছানাপট্টিতে। মাঝখানে উঠোন। চারদিকে ঘর। দোতলা, তিনতলা। একতলায় কমন কলতলা। চৌবাচ্চার জলে কর্পোরেশনের ছায়া। কোথাও দুবেলা খাওয়া। কোথাও শুধুই থাকা। এখনো বৈঠকখানা বাজারের আশেপাশে দু-একটা। ‘৭৪।।০’ এখনো জ্যান্ত। ‘বাথরুম’ কিম্বা ‘টয়লেট’ অচেনা ভাষা তৎকালে। শনি-রবি ফাঁকা মেস। আবার সোমে’র সন্ধ্যেয় ঘটিগরম। কোলাহল চঞ্চলতা প্রাণের পরশ। ষাটের দশক। বড় হয়ে ওঠা।

    চলন্তিকা বোর্ডিং হাউস কালের গহ্বরে। আমার স্মৃতিভয়ে চিলেকোঠায়। কিন্তু রামদুলাল সরকার স্ট্রীট ! জলজ্যান্ত...সিমলে পাড়ায়। আদ্যির ‘গোল তালাও’ ঠিক কবে যে হেদুয়া’র পুকুর-পার্ক হলো – খুঁজে পাই না।

    তবে সিমলা পাড়া যে অতীতে ‘শিমুলিয়া’ গ্রাম ছিল তা কিন্তু স্পষ্ট। ১৭১৭ সালে সম্ভবতঃ ইংরেজরা ৩৮খানা গ্রামের ইজারা নেয়। তার মধ্যে এই অংশে প্রচুর শিমূল গাছ ছিল। আর সেই সুবাদেই হয়তো শিমূলিয়া থেকে পরিবর্তিত সিমলা। সে আর এক ইতিহাস। কলকাতা’র সূতালুটি বা সুতোনুটি’র বেড়ে ওঠা।

    ১৯৩৯ সালের ১৭ই নভেম্বরের কলকাতা পুরসভার এক অধিবেশনে জন্ম হয় ‘রামদুলাল সরকার স্ট্রীটে’র। সম্পূর্ণ মানিকতলা স্ট্রীট ভেঙে তিনখানা। চিৎপুর থেকে সেন্ট্রাল এভিনিউ - রমেশ দত্ত স্ট্রীট, সেন্ট্রাল এভিনিউ থেকে বিধান সরণী - রামদুলাল সরকার স্ট্রীট আর বিধান সরণী থেকে বিবেকানন্দ রোড – শিশির ভাদুড়ি সরণী।

    ১৮৪৪ এই শুরু হয় গিরীশ-নকুড়-এর মিস্টির দোকান। ঘটনাবহুল। রঙে রাঙা।

    আমি শুধু আজ ফিরে যাবো ১৮২৮ এর ফেব্রুয়ারি থেকে ১৮২৯ এর অগষ্টের দিনগুলোয়। কলকাতা তখন ভারত রাজধানী। ‘চলন্তিকা বোর্ডিং’ তখন ছিল কিনা জানিনা – তবে তার পশ্চিমে অধুনা ১৩৩ নম্বর রামদুলাল সরকার স্ট্রীটের বাড়িটা কিন্তু ছিল। হয়তো অন্য ডিজাইনে। কিন্তু ছিল...

    শীত ছিল তখনো কলকাতায়। ছিল উত্তরের গোল তালাও এর ভিজে হাওয়া। বেথুন স্কুল বা কলেজ তখনো স্বপ্নে দেখা দেয় নি। মধ্যবিত্ত পাড়ায় রোদ ছিল।

    ফেব্রুয়ারির (১৮২৮) এক বিকেলে শায়রী সম্রাট মির্জা গালিব পা রাখলেন কলকাতায়। এসে উঠলেন ওই ১৩৩ নং, রামদুলাল সরকার স্ট্রীটের ভাড়া বাড়িতে। মহামান্য ইংরেজ সরকারের কাছে পরিবারের এক পেনশন সমস্যার সুরাহায়। গালিবের বয়স তখন একত্রিশ।

    Kalkatte ka jo zikr kiya tune hamnasheen
    Ik teer mere seene mein mara ke haye haye
    As you mentioned Kolkata my friend.
    An arrow you shot at my heart ahh.
    - মির্জা গালিব - Mirza Asadullah Baig Khan

    আর আমার স্কুল কেশব একাডেমী ১৪৮ নং, রামদুলালে। মাঝে পনেরোটা বাড়ি। তখন কি জানতাম !!

    এই কলকাতায় বসে লিখেছিলেন “গুল-ই রানা”। পারসী আর উর্দুতেই। অনেকদিন নিখোঁজ থাকলেও পরে পাওয়া গেছে তা।

    একখানা সাধারন বাড়ি। সামনে অনেকখানি ফাঁকা। তার পরেই সেই ‘গোল তালাও’। কল্পনা করে নিন বন্ধুরা। এপাশে ওপাশে ছড়িয়ে ছিটিয়ে প্রচুর গাছপালা। শিমূল গাছ আর নেই। সিমলে স্ট্রীট তখন প্রধান রাস্তা। পূবের সূর্য হেদুয়ার জল মেখে এই ১৩৩ নং এর দেয়ালে। মির্জা গালিব প্রস্তুত হচ্ছেন লাটবাহাদুরের অফিস যাবার জন্যে। দিল্লী, কানপুর, বেনারস, লখ্‌নৌ ঘুরে ঘুরে তদ্বির করে করে হাঁপিয়ে গেছেন মীর্জা সামান্য পারিবারিক পেনশনের জন্য। অগত্যা রাজধানী কলকাতায়।

    সেন্ট্রাল এভিনিউ তখন সরু মেঠো পথ। রাস্তা বলতে একমাত্র চিৎপুর রোড। কর্নওয়ালিশ স্ট্রীট আরো কিছুদিন পরের। সুতরাং ওই রামদুলাল সরকার স্ট্রীটের মেঠো পথ ধরেই সেই নতুন বাজারের কাছাকাছি পৌঁছে হয়তো টাঙ্গা মিলতো...। তা চেপে বড়লাটের অফিস। গালীব হাঁটছেন দুবেলা...গাছের ছাওয়ায় ছাওয়ায়।

    এই বাড়িতেই প্রায় দেড় খানা বছর কাটিয়েছিলেন মীর্জা গালিব। হয়তো কলকাতার প্রেমে। অথবা সেই সরকারী দপ্তরের ষোলো মাসে বছরের জন্য নাগরার শুকতলা খুইয়েই। গালীব কলকাতায়। আরো স্পষ্ট করে আমার সেই পৈত্রিক অঞ্চলে...।

    তখনো এ অঞ্চলে নানদের কালীবাড়ি তৈরিই হয় নি। সুতরাং চারদিকই ফাঁকা। এই কালীবাড়ি তৈরি হয় ১৮৬৫ সালে। সেও আরেক ইতিহাস। নানদের বাড়ি…ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায়…রবীন্দ্রনাথ…কার না পদধূলি জড়িয়ে আছে এই রামদুলাল সরকার স্ট্রীটের আনাচ কানাচে…সে গল্প পরে…

    “হাজারোঁ খাহিশে এ্যয়সে কে হর খাহিশপে দম নিকলে
    বহত নিকলে মেরে আরমাঁ লেকিন ফিরভি কম নিকলে” - গালিব

    হাজারো বাসনা হৃদয়-গভীরে, যার প্রতিটিই প্রাণহরা
    যদিও মিটেছে অনেক বাসনা, রয়ে গেছে কত অধরা

    # ©গৌতম দত্ত #

    ঋণস্বীকার :
    শুভদীপ মুখার্জী – “When Mirza Ghalib Came To Kolkata”
    গুগুল।
    #####
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
    পর্ব ১ এবং ২ | পর্ব ৩ | পর্ব ৪
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ১৩ অক্টোবর ২০২০ ১২:২০98396
  • আরে বাহ! এই সিরিজটা দেখি নি তো আগে। 

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ মতামত দিন