এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • দৃষ্টির অগোচরে রয়ে যাওয়া একজন লেখক সম্পর্কে দু'চার কথা।

    Apocalypse Livingstone লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৪ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ১০৫৫ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • বাংলা সাহিত্য জগতে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় এক বিস্মৃত নাম।অথচ ভাবলে অবাক লাগে লেখকের কর্মজীবন দীর্ঘ আটত্রিশ বছরের।এক সময় দেশ ও যুগান্তর পত্রিকার নিয়মিত লেখক ছিলেন,সম্পাদক ছিলেন কলেজ স্ট্রীট ও গল্প বিচিত্রা নামক দুই পত্রিকার।আজকের দিনে যেখানে ইন্টারনেটের দৌলতে প্রায় সব তথ্যই আমাদের হাতের মুঠোয়,সেখানে এই লেখকের জীবনকাল ও সাহিত্য চর্চা সম্পর্কে আমরা তেমন কিছুই প্রায় জানি না।বাংলা সাহিত্যে 'গঙ্গোপাধ্যায়' পরিবারের যেসব বিশিষ্ট লেখকদের নাম উজ্জ্বল হয়ে আছে,যেমন-নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়,শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এবং তাঁর সমসাময়িক অন্যান্য লেখক যেমন বিমল কর,শংকর, দিব্যেন্দু পালিত,সমরেশ মজুমদার,আশাপূর্ণা দেবী,মহাশ্বেতা দেবী,নবনীতা দেবসেন প্রমুখ লেখক-লেখিকার লেখালিখি নিয়ে পাঠক-পাঠিকাদের মধ্যে যেরকম আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে,অজস্র পত্র-পত্রিকায় তাঁদের নিয়ে যেভাবে আলাপ-আলোচনা হয়েছে; বরেন গঙ্গোপাধ্যায়কে নিয়ে কোনো প্রবন্ধ-নিবন্ধ লেখালিখি তো দূর,কোনো সাহিত্য পুরস্কার, এমনকি সারাটা জীবন যোগ্য স্বীকৃতিটুকু পান নি তিনি।ইন্টারনেটেও ওনাকে নিয়ে খুব একটা তথ্য খুঁজে পাই নি।পেয়েছি কেবল ওনার 'গল্পসমগ্র' বই সংক্রান্ত একটি ফেসবুক লিঙ্ক, রাজা রামমোহন রায় মহাবিদ্যালয়ের অধ্যাপক গৌতম করের একটি প্রবন্ধ,বিশিষ্ট সাহিত্যিক অমর মিত্র এবং বাংলাদেশের স্বনামধন্য সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলনের স্মৃতিচারণা সম্বলিত দুটি আর্টিকেল।এছাড়া রয়েছে দু/একটি উপন্যাসের উল্লেখ,তাও সেরকম একটা সোৎসাহে না,ঐ 'দিতে হয় তাই দেওয়া' ধরনের ব্যাপার।বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের নাম আমি নিজেও অবশ্য কোনোদিন শুনি নি।হঠাৎ করেই খুঁজে পাই ওনাকে।যাইহোক,গল্প সমগ্রের ৬১টি গল্প এবং ওনার জীবন সম্পর্কিত যৎসামান্য তথ্যের ওপর ভিত্তি করেই আজকের এই লেখালিখি।

    প্রথমেই বলতে হয় বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্ম সালের কথা।একটা অস্থির,উত্তাল সময়ে ওনার জন্ম- ১৯৩০ সালের ৩রা জানুয়ারি ঢাকার বিক্রমপুরের কয়কীর্তন (মতান্তরে জয়কীর্তন) নামক গ্রামে।ভারতের সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রাম, পঞ্চাশের কৃত্রিম মন্বন্তর,দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ, সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা,দেশভাগ এবং এই সব কিছু তথাকথিত 'অভূতপূর্ব ঐতিহাসিক' ঘটনার আড়ালে চাপা পড়ে যাওয়া লক্ষ লক্ষ সাধারণ মানুষের দুঃখ-দুর্দশা,জীবনের অজস্র ঘাত-প্রতিঘাত প্রত্যক্ষ করেছিলেন; অভাবকে দেখেছিলেন বহুবচনে।তাঁর গল্প-উপন্যাসে বারবার উঠে এসেছে নিম্নবর্গের মানুষদের জীবন-কাহিনী,বাঁচার অদম্য ইচ্ছে, অমানুষিক লড়াই এবং সর্বোপরি সব থেকে নির্মম বিষয়- 'খিদে' যা আজও অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক বিষয়।তৃতীয় বিশ্বের এবং মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশের সাধারণ মানুষ প্রত্যেকটা দিন টের পায় ক্ষুধার জ্বালা কী এবং কেন।

    যাইহোক,যেটা বলছিলাম-
    সুন্দরবনে দীর্ঘদিন মাস্টারি করার সুবাদে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় গভীরভাবে অধ্যয়ন করেন ক্ষুধার্ত, প্রান্তিক মানুষের মনস্তত্ত্ব,চষে বেড়ান রুক্ষ বাস্তবের অলি-গলি এবং অভিজ্ঞতা স্বরূপ তুলে ধরলেন অজস্র ছোট গল্পে, যাদের মধ্যে উল্লেখ্য হল 'ক্ষুধা','অন্নদাতা', 'কলের পুতুল','বস্ত্রহরণ', 'বাঘনখ' ইত্যাদি।উপন্যাসের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল 'বনবিবির উপাখ্যান','বাগদা'।

    বিশিষ্ট সাহিত্যিক অমর মিত্রের কথায়-"...গল্পে বিচিত্র কল্পনা, ফ্যান্টাসি এমন এক দর্শন এমন এক উপলব্ধির জন্ম দিত,যা এখনো বিরল মনে হয়।বাস্তবতা আর অলীকতা দুয়ের ভিতর পরিভ্রমণ করত বরেনদার গল্প..."।

    এছাড়া অন্যান্য কিছু উপন্যাস হল 'নিশীথফেরী', 'ফাঁদ','পাখিরা পিঞ্জরে','ভালোবেসেছিলাম' প্রভৃতি।অন্যান্য ছোটগল্পের মধ্যে চমকে দেওয়ার মতো,চোখে পড়ার মতো গল্পগুলি হল-'বজরা','দধীচির হাড়', 'জুয়া', 'হাত','তোপ', 'বেস্পতির এক বাবু ছিল' প্রভৃতি।
    এ প্রসঙ্গে বলতেই হচ্ছে,উপন্যাসের দিক দিয়ে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় প্রায় একদমই আলোচিত হন নি; বলা ভালো বিশেষ বিশেষত্ব দেখাতে হয়তো পারেন নি।তুলনায় যথেষ্ট মুন্সিয়ানা দেখিয়েছেন তিনি তাঁর ছোট গল্পগুলোয় আর,যুগ যুগ ধরে প্রত্যেক সাহিত্যিকই একবাক্যে স্বীকার করেছেন ছোট গল্প লেখবার ক্ষেত্রে প্ৰয়োজন বিশেষ দক্ষতা,স্বল্প পরিসরে বৃহত্তর জীবনকে আমজনতার দরবারে তুলে ধরার বিশেষ ক্ষমতা।বড় গল্প বা উপন্যাসে লেখক/লেখিকার ছোটখাটো খামতি লুকানোর অবকাশ থাকে বিস্তর।

    বাংলাদেশের বিখ্যাত সাহিত্যিক ইমদাদুল হক মিলন বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের সংস্পর্শে আসেন সত্তরের দশকে,সেখানকার একটি বইমেলায়।ইমদাদুল হক মিলন তাঁর স্মৃতিচারণায় বলেছেন-

    "...অনুষ্ঠান শেষ হওয়ার পর শক্তি-সুনীলের অটোগ্রাফ নেওয়ার চেষ্টা করলাম।সামনে ভিড়তেই পারলাম না, এত ভিড়।ওদিকে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় একা দাঁড়িয়ে আছেন। আমি গিয়ে তাঁর অটোগ্রাফ চাইলাম।বেচারা নরম নিরীহ ধরনের মানুষ।আমাকে পেয়ে খুশি। অটোগ্রাফ দিতে দিতে বললেন, তুমি লেখ? এইভাবে পরিচয়। কথায় কথায় তিনি জানলেন আমি বিক্রমপুরের ছেলে।জেনে তাঁর চোখেমুখে অদ্ভুত এক আলো খেলে গেল।আরে তাই নাকি? আমিও তো বিক্রমপুরেরই লোক।বিক্রমপুরের ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে ছিল আমাদের বাড়ি।দেশ বিভাগের সময় চলে গিয়েছিলাম। বিক্রমপুরে আর কখনো ফেরা হয়নি। আমাদের বাড়ি নিশ্চয় অন্য কেউ দখল করে নিয়েছে। বাড়িটা হয়তো চিনতেও পারব না।তারপরও যদি একবার ‘কয়কীর্তন’ গ্রামে যেতে পারতাম"।...

    ওনাকে নিয়ে লিখতে লিখতে আরেকটা কথা মনে পড়ে গেল-ষাটের দশকে ১৯৬৬-১৯৬৭ সালের মাঝামাঝি সময়ে দেশ পত্রিকার তৎকালীন সম্পাদক সাগরময় ঘোষ শারদীয়া সংখ্যায় উপন্যাস লেখার জন্য বেছে নিলেন দুই উদীয়মান লেখককে এবং তাঁদের মধ্যে একজনের লেখাই প্রকাশিত হবে।এই দুই লেখকের একজন বরেন গঙ্গোপাধ্যায়,অন্যজন শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়।১৯৬৭ সালে বেরোল শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়ের প্রথম উপন্যাস 'ঘূণপোকা'।তো,এটা শুনেছি যে,ভাগ্যিস বরেন বাবু সেবার লিখতে রাজী হন নি! নাহলে হয়তো ওনার মতোই আড়ালে রয়ে যেতেন শীর্ষেন্দু বাবুর মতো একজন লেখক।

    এখন প্রশ্ন হচ্ছে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় বাংলা সাহিত্যে উপেক্ষিত,অনাদৃত রয়ে গেলেন কেন।এই সময়কার একজন বিশিষ্ট লেখিকা কাবেরী রায়চৌধুরী ম্যাডাম আমায় বলেছিলেন-
    "অবহেলিত হননি সেই অর্থে।কিছু ক্ষেত্রে সময় তাঁদের বুঝতে পারেনি, এটা সময়ের ব্যর্থতা।রিকগনিশন তাঁরা পেয়েইছেন তার সাক্ষী তো আমরাই"।

    কিন্তু এখনকার বা আগেকার অধিকাংশ পাঠক/পাঠিকাদের মধ্যে বরেন গঙ্গোপাধ্যায় বাদে বাকী গঙ্গোপাধ্যায়দের নিয়েই বেশী আলোচনা শুনি।হতে পারে শুধুমাত্র জীবনের রুক্ষতা,নগ্নতাকেই তিনি একমাত্র উপজীব্য করে এগিয়ে গেছিলেন মানুষের কাছে,সমকালীন লেখক-লেখিকাদের মতো বুনতে পারেন নি রোম্যান্টিকতার স্বপ্নিল আবেশ আর এটাই হয়তো পাঠক/পাঠিকাদের কাছে হয়ে উঠেছে একঘেয়েমি।ব্যক্তিগত উপলব্ধি থেকে বলছি-রুক্ষ, বাস্তবিক গল্প বেশি পড়লে আমার মাথা ঝিমঝিম করে।বারবার খতিয়ে দেখার চেষ্টা করি জীবনযাত্রার বিভিন্ন, বহুমাত্রিক স্তর।তবু পারি না।
    তবে যাইহোক এটা বলতেই হবে যে,সমকালীন অনেক লেখকই ওনাকে যথা যোগ্য মর্যাদা দিয়েছেন।বিমল কর তাঁর 'আমি ও আমার তরুণ বন্ধুরা' এবং দুই খন্ডের 'উড়ো খই' নামক স্মৃতিকথামূলক দুই গ্রন্থে বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের ব্যাপারে লিখেছেন বহু প্রসঙ্গ।শুধু তাই নয়,বিমল কর তাঁর 'খড়কুটো' উপন্যাসটি ওনার নামেই উৎসর্গ করেছেন।সাহিত্যিক সমরেশ মজুমদার ওনার মাধ্যমেই চিনেছিলেন রেসের মাঠ,যা পরবর্তীকালে ওনাকে 'দৌড়' উপন্যাসটি লিখতে সাহায্য করে।সাহিত্যিক শংকর এর ডালিমতলার আড্ডাতেও রয়েছে ওনার উল্লেখ।

    যে বছর সাহিত্যিক শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায় চলে গেলেন, তার ঠিক পরের বছর অর্থাৎ ২০০২ সালে জীবনের রঙ্গমঞ্চ থেকে বিদায় নিলেন এই প্রতিভাবান লেখক, নিঃশব্দে,সকলের দৃষ্টির অগোচরে।...

    সব শেষে সকল বইপ্রেমীদের বলব-যাঁরা বরেন গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখা পড়েছ/পড়েছেন, খুব ভালো কথা আর যাঁরা পড়েন নি তাঁরা নিদেনপক্ষে ওনার 'গল্পসমগ্র' বইটি সংগ্ৰহ করুন।সংকলনের ৬১টি গল্পই আশা করি আপনাদের হয়তো ভাবাতে পারে কেন এতদিন এনার লেখা পড়ি নি,যেমনটা আমি ভাবি এখন।

    বরেন গঙ্গোপাধ্যায়- গল্পসমগ্র, করুণা প্রকাশনী - করুণা প্রকাশনী থেকে আগস্ট, ২০১২ তে বইটি প্রকাশিত হয়েছে।মূল্য ৪৫০/- টাকা।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Katha Haldar | ২৭ জুন ২০২২ ১১:৩৬509442
  • সমৃদ্ধ হলাম।
  • Kausik Banerjee | ২৭ জুন ২০২২ ২২:০৩509456
  • সময়োচিত  মূল্যবান আলোচনা | আমাদের সমৃদ্ধ করার জন্য লেখককে ধন্যবাদ | সাহিত্যিক  বিমল করের সঙ্গে একদা পরিচয়ের  সুযোগ ঘটেছিল - তাঁর নবীন সাহিত্যিকদের উত্সাহ দানের রীতি নিঃসন্দেহে ব্যতিক্রমী |
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি মতামত দিন