এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  কাব্য  গুরুচন্ডা৯ সাত

  • গুচ্ছ কবিতা

    সুমন মান্না
    কাব্য | ০১ মার্চ ২০০৬ | ৬৫৮ বার পঠিত
  • উটকো

    সকালেই চিতা জ্বলে গেলে পাঁউরুটি পেয়ে যায় চা
    ভরাপেটে খানিক বিরতি তারপর ফের খুঁটে খা।
    বেঁচে থাক মড়ার দালালি রোদজ্বলা পোড়াকাঠ চোপা।
    লাশপার্টি পছন্দ হলে করে ফেলি চটপট রফা।
    নামধামে কিবা এসে যায় বদলাই প্রায়ই তড়িঘড়ি

    ছায়াটাই সঙ্গী আমার ওটা পেতে রাতে শুয়ে পড়ি।

    কাজ শুধু টপকিয়ে দেওয়া লাইনের অদল বদল
    মূল্য দিলে লাশ পাবে ঝটপট আগুনের কোল।
    দিয়ে থুয়ে সামান্যই থাকে, সবই যায় এই পোড়া পেটে
    পরিধেয়ও হয় বৈকী, লাশ যদি এ সাইজে জোটে।

    গতকাল একজোড়া হল - মৃতদেহ আমারই বয়সী
    এ কদিন তাই ঘুরি ফিরি ওরই নামে - "রবি পাকড়াশী"।


    সেদিন মৌলালীতে

    বিকেলের মৌলালী পথে সমুদ্রস্নান স্থাবর জঙ্গম
    অনতিদুর জেলেবস্তি, টাইমকলে নগরপত্তন
    পোড়া ডিজেলের ঘ্রাণ লোনাজলে তিমি রোদ মেখে
    কাগজকুড়ুনি মেয়ে থেমে যায় হঠাৎ এ সমুদ্র দেখে।
    ছেঁড়া ফ্রক টলোমলো পা এসে বসে চৌরাস্তাতে
    বেলা শেষ ভেঙচিয়ে দিয়ে ছোটোহাতে ভাঙা আয়নাতে
    সুতীব্র চাহনি তার, সারেঙের বুকে জমে হিম
    "হুঁশিয়ার!" ডাক দিয়ে ওঠে, -"আজকের সমুদ্র আদিম!"
    সিগন্যালে জট পড়ে গেছে বাতিঘর গদাইলস্করী
    ঝড় এসে কিনে নেবে সব অপেক্ষায় আদার ব্যাপারী।


    উগ্রপন্থী

    আণবিক অতৃপ্তি এক বসে রাতে ফাঁকা বাসস্টপে
    বেড়ালের শিকে ছিঁড়ে গেলে তার ময়ুরকন্ঠী হাতে-
    রাখা অঙ্গারের তূণ, আর পথভুল বিপন্ন কৈশোর
    উপত্যকা থেকে তাকে সাইকেল নিয়ে ডাকে ভোর।
    বাজারের কলামুলো বেচে দিন আনা আর তাকে খাওয়া
    পরদিন আসার আগেই (জানি) সেও দেবে চটপট হাওয়া।
    তবু কৃষ্টি চলেছে শাসন পতাকা বেদম উড্ডীন
    হাওয়া যদি ঝড় হয়ে যায় আকাঙ্খা উঁচানো সঙীন।
    থাকে সরগরম চক, স্কুল ছুটি দু'বেলা কার্ফিউ।
    মৌচাকে ঢিল মেরে টেরে ডার্বিটা জিতে নিল ফেউ।
    লাগিয়েছি বাজী বুনোঝোপে, কথা কম কাঁটা বেশি তার
    মেরে দেবো সপরিবার - সম্বৎসর পুরী হরিদ্বার।


    এ কার সাথে একা

    বাকি যারা ছিল সব অস্থিচর্মসার
    সুমারি হয়না আজ বহুকাল তাই
    শৈশবে পাখি মেরে ভয় পাওয়া সাপ
    ফণা তুলে ভিজে যেত, সন্ধ্যা ততক্ষণ
    হেঁটে গেছে আকাশের দক্ষিণ-পশ্চিমে-
    কেরোসিন জীবনরস রাতে বৃষ্টিতে
    ডিভিসিতে জল ছাড়ে। মৃৎপাত্র জ্বরে
    কাবু হলে জড়িবুটি- অব্যর্থ মহিমা।

    চোখে পড়ে, তবু দেখা হয়ে ওঠে নাকো
    পেয়ারাগাছের সাথী প্রতি খড়কুটো
    উষ্ণ খেলার মাঠ- জিতে লবেঞ্চুষ
    না হক বিলের জলে শ্যাওলার মতো
    যারা পড়ে থাকে- হিসেবের কড়িকাঠে
    ঝুলে থাকে। একা জাগি এক সাধ্যাতীত।


    কিছু কিছু

    কিছু পথ একা একা হাঁটে
    কিছু পথ ছোটে দিনভর
    কিছু পথ কিছুদুর গিয়ে
    ফিরে আসে পিছু পিছু তোর।

    কিছুক্ষণ আগে এসেছিল
    কিছুক্ষণ এসে ফিরে যায়
    কিছুক্ষণ কেটে যেতে যেতে
    সারাক্ষণ তোকেই ভাবায়।

    কিছু কথা বাকী ছিল কাল
    কিছু কথা বেশি হল আজ?
    কিছু কথা শেতপাথরের
    খেলাছলে হাতে আঁকা তাজ।


    ঐতিহ্য

    নাম ছিল সুর্য বিদায়
    ঘড়িতে লাগানো ছিটকিনি
    সওদায় নগদ ব্যপারী
    আলো বেছে রোদ্দুর কিনি।

    তার মাঝে পথ খুঁজে নিল
    পোড়োবাড়ি সাবেক কিশোরী
    ভুখা পেটে উপমার ভীড়
    শরিকের ছায়াও সকড়ি।

    ভিজে চুলে অবাধ লুন্ঠন-
    গন্ডদেশ, মহিমা প্রচীন
    অলিন্দের যে স্বাদুগন্ধে
    হৃৎপিন্ড মুন্ডবিহীন।

    অনাদায়ে ভিটে মাটি চাঁটি
    বিদ্রোহে পথে খোসা ফেলি
    আজীবন রাজার ভিখিরি
    উপরোধে ঢেঁকি গিলে চলি।


    কথায়-সুরে

    কথায় ফেলল বিকেল আলো, সুর ছায়া হয়ে জন্মালো।
    স্টেশন দু' এক কদম হাঁটে, নিজের ধানজমি চৌকাঠে-
    পাশের পুকুর সাজলো চুলে সোজসাপটা শালুক ফুলে।
    কথা পেরোয় এসব দেখে, সুরটা তার পিছনেই থাকে-
    সে যে খুবই অভিমানী, যেন বিলেতফেরৎ রাণী

    তাঁর পোষাক সূক্ষ্ম অতি, তাতে মিনে করা সুখ্যাতি

    যখন চাইল সে চোখ তুলে, মহল ঝাড়বাতিটাই জ্বালে
    দুরে মালগাড়ি যায় চলে, ওরা একটু কথাই বলে।
    রাখছে স্বপ্নেতে এক-পা, অমনি শিউরে উঠছে গা।
    তখন ভীষণ খুশি এলে - স্টেশন পোড় খাওয়া দেওয়ালে-
    অনেক ভাঙাচোড়ার দাগ, তাতে সময় অস্তরাগ,
    কথায় তাপ্পি দিয়েই গেছে, সে যে আপিস টাইমে বাঁচে।
    সেসব ভাঙছে এক এক করে, বৃষ্টি আসল নিয়ে সুরে।
    ভিজে কথার পাঁচিল দেখি সুরে উঠছে হয়ে পাখি-

    তার পায়ের নীচে মাটি তখন সরছে গুটিগুটি।

    তবে উড়ছে সে যে নিজে, তার আবার দু-চোখ ভিজে-
    এতে গভীর বর্ষা হয়, প্রচুর গাছপালা জন্মায়
    আসে নদী আর এক সেতু, ওদের দেখাও সেই যেহেতু-
    ফলে মেঘও আসল নেমে, পাহাড় হয়েই গেল থেমে।
    রঙীন একখানা জলছবি - ওদের একমুঠো পৃথিবী।
    যখন রাত্রি লম্ফ জ্বালে - দু'জন শুধুই গেয়ে চলে।


    কবি শঙ্খ ঘোষ মহাশয় প্রবাদপ্রতিমেষু,

    জংশনে ট্রেন থামলো যখন মাটির ভাঁড়ে চা
    মিষ্টি বেশি তাও সে রোদের গয়নাভর্তি গা,
    মনে ধুকপুকুনি -

    মনের ধুকপুকুনি বাড়াই আমি নতুন যে কারবার
    এই স্টেশনে বেচবো "ধানের হেয়ার রিমুভার"।
    - দেখুন বিজ্ঞাপনে -

    দেখুন বিজ্ঞাপনে, জলও জানেন ওপর দিকে গড়ায়
    হোঁচোট খেলে "আউচ" বলে আজকালকার ছোঁড়ায়
    এ তো আজব জিনিস-

    এটা আজব জিনিস করবে ফিনিশ অবাঞ্ছিত চুল
    মসৃণ ধান সুস্থ জোয়ান একটুও নেই ভুল।
    -তাতে কী আর হল-

    তাতে কী আর হল, বললে হল খরচাখানা দেখুন
    জানেন চিনে আজকাল খায় হাইব্রীড এক উকুন?
    শুনুন বিশ্বায়নে-

    আপনি বিশ্বায়নে, ঘরের কোণে? হস্তীমুর্খ নকি?
    চকচকে ধান - পাহাড় প্রমাণ, কি বললেন ফাঁকি?
    এসব টেকনোলজি

    এসব টেকনোলজি করছে রাজই এই দুনিয়া জুড়ে
    কিছু পাগল ঘরের আগল দিচ্ছে যে পাশ ফিরে।
    শিশি বাইশ টাকা-

    মাত্র বাইশ টাকা হচ্ছে ফাঁকা সিগ্রেট, পান, চা
    এক শিশিতে এক বিঘে ধান, ভীষণ সস্তা, না?
    ভালো রিটার্ন পাবেন

    ভালো রিটার্ন পাবেন সবাই খাবেন আমি তখন কোথায়
    ছুটে বেড়াই সবার কাছে আপনাদেরই সেবায়
    জানেন, পাহরুখ শান

    জানেন, পাহরুখ শান, এই ধানই খান তাই এতো ফিটফাট
    অম্বল বাত হাঁপানির ধাত সবই হয় চিৎপাত।
    এটা এমন গুণের

    এটা এমন গুণের, তাও সে ওদের দয়ার শরীর তাই
    দিচ্ছে মাত্র বাইশ টাকায়, প্রায় সেটা মাগনাই-
    বলি কার কটা চাই?
    বলি লাগবে নাকি?
    আরে শুঁকে ই দেখুন
    আরে ধরেই দেখুন
    বলি.....


    বনের মোষ

    দহনের কিছু আগে আবিষ্ট পরহিতব্রত
    আঠা দিয়ে সাঁটা জায়গাটা দেখায় সে দগদগে ক্ষত
    তার চেয়ে রোদে সেঁকে নিয়ে সময়ের তীব্র আরকে
    লেবুর আচারের মত ইতিহাস বইয়ের মোড়কে
    তবু ভাবি, বেলা থাকতেই জল শুষে নেবে যতক্ষণ
    ভিজে মাটি ধুলো কাদা ঘাঁটি চারাপোনা চাষ অনুক্ষণ।
    খেতে টেতে দিয়ে এসে বসি বেচা কেনা জীবন সমতা
    বড় হলে কেনে ব্যবসায়ী, বাজরের সীমিত জনতা।
    মাঝে সাজে দেখা টেখা হলে এটা সেটা লোকে বলে যায়
    হাতে লেখা পোষ্টারটাতে তক্ষুণি আঠা লেগে যায়।


    কাগজ নৌকা ভীড়

    সসাগরা নারকেলসারি পঞ্জিকাতে
    আছে মাসপয়লা সুসময় সর্বাঙ্গে।
    লেখচিত্র নিয়ে টিকিট কাটতে গিয়ে
    রেস্ত নিয়ে হেস্তনেস্ত। মাথাপিছু চিঠি
    পাবে দেড়খানা - আপাতত: টিউকলে
    যারা চোদ্দপুরুষের উত্তরাধিকারে
    পাওয়া লাইনের জায়গাটুকু নিয়ে
    হেজে গেছে বসন্তপঞ্চমীর রাতে।

    দুরে চাঁদ ডুবে গেলে বড় একা একা
    তেতলার বারান্দা - কাগজ নৌকা ভীড়।


    ওদের কথা

    আদতে নি:সঙ্গ কোলাহল, ফুটপাথে চাটাই বিছিয়ে
    পৌষের বিকেলের আলো ঘোলাজলে দিয়েছে মিশিয়ে
    আর কিছু ছেঁড়া পোষ্টার, একপাটি বেওয়ারিশ চটি

    লাথ খেয়ে চৌমাথা ঘুরে তার পাশে জমে হাঁটি হাঁটি।

    থিতিয়েছে এরা কয়জনা, কিছু লোক স্রেফ উবে গেছে
    মন্থনে ধুতি পাঞ্জাবী সরটুকু হয়ে ফুটে আছে

    চকচকে জিলেটিয় চোপা এভাবেই চিরকাল ধুয়ে

    রোদ্দুর কমে গেলে দেয় - পতাকায় আগুন উসকিয়ে।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • কাব্য | ০১ মার্চ ২০০৬ | ৬৫৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন