এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  আলোচনা  বিবিধ

  • ভ্যালেনটাইনের প্রাক্কালে

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায়
    আলোচনা | বিবিধ | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ৮৭৯ বার পঠিত
  • প্রেম করার, প্রেমে পড়ার আগে পড়ে ফেলুন এই বিশ্বপ্রেমের গাইডবুক। জেনে নিন, কি করবেন, কি করবেন না।

    সংযম অভ্যাস করুন
    -------------------------
    প্রেম করবেন পরে। আগে ইন্দ্রিয় জয় করুন, সংযমী হন। স্মরণে রাখবেন স্বয়ং কবিগুরু বৌকে ভাই (ছুটি) বলে ডেকে গেছেন। জাতির পিতা নেহাৎই এমনি-এমনি পিতা হওয়া যায়না বলে কষ্টেশিষ্টে একটু চুপচাপ ফুলে ছাপ দিয়েই আজীবন সংযম প্র্যাকটিস করেছেন। ভুলবেন না আমরা জাতির পিতার সন্তান, কবিগুরু আমাদের ধ্রুবতারা, ব্রহ্মচর্য আমাদের রক্তে। সতত: বিপ্লব বলতে বাতেলা বুঝবেন আর প্রেম বলতে ব্রহ্মচর্য। সেক্স বলতে থি এক্স আর স্বামী-স্ত্রী বলতে ভাইবোন। বিশ্বকবির প্রেম আর পূজাপর্বের গানে তফাত বুঝতে গেলে গোয়েন্দা লাগাতে হয়, তাই প্রেম বলতে কেবলমাত্র ধুপধুনো দেওয়া বিশ্বপ্রেম বুঝবেন। বিশ্বজোড়া ফাঁদ পেতেছ কেমনে দিই ফাঁকি। মনে রাখবেন প্রেম মানে জীবে প্রেম, আর যৌনতা মানে ছ্যাছ্যা। পশুর অধম। যৌনাঙ্গের নাম সর্বদা ইংরিজিতে নেবেন, নইলে হয় খিস্তি খিস্তি শোনাবে নয়তো কুমারসম্ভব, ছি:। যৌনশিক্ষাকে জীবনশৈলী বলবেন আর কন্ডোমকে বুলাদি।

    পুং হলে ব্রহ্মচারী হবেন, আর নারী হলে আশ্রমকন্যা। বিয়ের আগে কোনো ব্যাটাছেলেকে অঙ্গস্পর্শ করতে দেবেন না। সকালে উঠে একশ আটবার "যে শরীর আমাকে অমৃতের সন্ধান দেবেনা তাহা লইয়া কি করিব' জপ করুন। কৈশোর থেকে খাতা-বই-ব্যাগ দিয়ে বিপজ্জনক অস্ত্রশস্ত্র লুকিয়ে রাখতে শিখুন, নইলে লোকে সন্ত্রাসবাদী ভেবে ট্রেনে-বাসে-পার্কস্ট্রিট-ধর্মতলায় গুঁঁতিয়ে দিতে পারে। যথেষ্ট পরিমাণে পোশাক-আশাক পরুন। নচেৎ আপনি ঊর্বশী-মেনকা না হলেও মুনিঋষিদের ধ্যানে বিঘ্ন ঘটতে পারে। ব্রহ্মচারীদের ঘাঁটাবেন না। মনে রাখবেন, যুগটা কলি হলেও দেশটা কিন্তু রামরাজ্য। আমরা সংযমে বিশ্বাসী। ভোগ নয়, ত্যাগ। সনাতন ভারতীয়ত্বই আমাদের পথ। ব্রহ্মচর্য আমাদের আদর্শ। বাবরি মসজিদ আমাদের ভিত্তি। শিবসেনা আমাদের ভবিষ্যত।

    অসভ্যতা করবেন না, করতে দেবেন না
    ------------------------------------
    নীতিশীল হবার চেষ্টা করুন। খারাপ কথা বলবেন না। খারাপ কথা ভাববেননা। যৌনতাকে পশুর প্রবৃত্তি কিংবা পুঁজিবাদী অবক্ষয় ভাবতে শিখুন। যখন যেটা দরকার লাগে। ক্ষিধে পেলে ভজহরি মান্নায় খান, হিসি পেলে রাস্তার ধারে প্যান্টুল খুলে দাঁড়ান,কিন্তু পাবলিক প্লেসে লেডিসের গায়ে হাত দিয়ে অসভ্যতা করবেন না, সহ্যও করবেন না। বিশ্বকবি বলেছেন অন্যায় যে করে আর অন্যায় যে সহে। তাই ল্যাম্পপোস্টের নিচে অসভ্য কুকুর-কুকুরী দেখলেই ইট মারুন। যদি কলেজ-ইউনিভার্সিটির দাদা হন, তো, হাত-ধরাধরি ছেনালি দেখলেই আচ্ছাসে কড়কে দিন। মাস্টার হলে কড়া নজর রাখুন ছাত্রীর সালোয়ারের ফাঁকে। টকঝাল আমসত্ত্বভাজা একটু উঁকি মেরেছে কি রামধাতানি। বনমন্ত্রী হলে সরকারি বাগানে ছাতা নিয়ে ঢুকে ফুর্তিফার্তা বন্ধ করুন। মনে রাখবেন, দেশটা এখনও বিলেত-আমেরিকা হয়ে যায়নি। এখনও মাথার উপর সূর্য-চন্দ্র আছে, এখনও নন্দনে-নলবনে গা ঘেঁষাঘেঁষি দেখলেই "সরে বসুন সরে বসুন' বলে তেড়ে আসে গার্ড। দিনের বেলায় পার্কে বসলে চাঁদা চাইতে আসে ক্লাবের ছেলেরা,আর সন্ধ্যের পর ম্যারেজ সার্টিফিকেট দেখতে আসেন উর্দিধারী জনসেবকরা। তাই ট্যাঁকে কুলোলে হয় তন্ত্র কিংবা সামপ্লেস এলস যান, নাচাকোঁদা করুন, নয়তো নীতিশীল হন। নিজে শিখুন, অন্যকে শেখান। সামাজিক কর্তব্য পালন করুন।

    তা বলে কি প্রেম দেব না?
    ------------------------
    একশবার দেবেন। তবে দিনক্ষণ বুঝে। আমরা মোট্টে প্রেমবিরোধী না। বরং প্রেম নিয়ে আমাদের আদিখ্যেতার শেষ নেই। আমরা স্বরস্বতী পুজোর হুজুগ ট্রান্সফার করে দিয়েছি প্রেমদিবসে। এখন পুণ্য ভ্যালেন্টাইন দিবসের প্রাক্কালে আমাদের মেলবক্স ভরে যায় না-চাহিলে-যারে-পাওয়া-যায় মার্কা শুভেচ্ছাবাণীতে। বিক্রি হয় লাটকে লাট ফুল,দিস্তে দিস্তে কার্ডে ছেয়ে যায় দিগন্ত, এবার সান্ধ্য দৈনিক কিংবা দাদের মলমের সঙ্গে ট্রেনেবাসে ফ্রিতে বিলোলেই হয়। তুতুপুতু প্রেমিক বাবাজীবন পাঁজিটাজি দেখে ফেসিয়াল চর্চিত ম্যানিকিন প্রতিমার হাতে চোদ্দই ফেব্রুয়ারির পুণ্যসন্ধ্যায় শুভক্ষণে তুলে দেয় হৃদয়। ফিরায়ে দিও না মোরে শুন্যহাতে, ব্যাকগ্রাউন্ডে সানাই বাজে প্যাঁ প্যাঁ প্যাঁ। ইন্টারভ্যালের পর প্রতিমার মুখ ক্রমশ: আলো হয়ে ওঠে। যদিদং হৃদয়ং তব। রাবীন্দ্রিক হৃদয় বিনিময়, জনতার শনিপুজো। সহজপাঠ পঞ্চমখন্ড। সুতানুটি গঙ্গাপারে, হাট বসেছে শুক্কুরবারে। ফ্রিলি পার্টিসিপেট করুন।

    তবে হ্যাঁ, মনে রাখতে হবে, এ হল নিরামিষ কালীপুজো। হৃদয় বিনিময়ের ট্রেড ফেয়ার। হৃদয় অ্যান্ড হৃদয় ওনলি, পাঁঠার বদলে এখানে কুমড়ো বলি দেওয়া হয়, মদের বদলে অরেঞ্জ জুস, শর&#৬৫৫০৫;রের কোনো কারবার নেই। ইহা কঠোরভাবে হাফপ্যান্টুল পরা কিশোরদের জন্য, প্রাপ্তবয়স্কদের নো এϾট্র। স্বাধীনতার নামে স্বেচ্ছাচারিতা হবে, প্রেমের নামে হবে বেলেল্লাপনা, এইসব কারবারে আমরা নেই। প্রেম আর যৌনতাকে আমরা স্ট্রিক্টলি আলাদা করে দিয়েছি। প্রেম হবে প্লেটোনিক। রাধার কি হৈল অন্তরে ব্যথা। সঙ্গে একটু চোখে চোখে কথা। দু-একটা চিঠিচাপাটি, দুষ্টু মিষ্টি কার্ড, একটু খুনসুটি। মধুর তোমার শেষ যে না পাই। ব্যস। সেক্স হবে আড়ালে আবডালে, যখন না করলেই নয়। ধর-তক্তা মার পেরেক। যৌনতার চুলকুনি জাগ্রত হলেই পুজোর ভিড়ে কনুই চালান। দুগ্গা যখন অসুর নিধনে ব্যস্ত, তখন পটাপট বঙ্গললনাদের বধ করুন। ট্রামে বাসে গা ঘষাঘষি করুন। ঠেসে দাঁড়ান। গায়ে হাত বোলান, চুলে ব্লেড চালান। চুলকানি না মেটা পর্যন্ত ললনাদের সেন্সিটিভ এলাকা সাধ মিটিয়ে চুলকিয়ে যান। ব্যস চুকে গেল, খেল খতম পয়সা হজম। সাধ মিটিলে আশা পুরিলে ভিড়ের বাইরে এসে আবার সব্বাই ভাইবোন। ব্রহ্মচারী ভদ্রলোক। আমি তোমার চিঙ্কিসোনা, তুমি আমার মিষ্টিমনি। আমি তোমার ইউনিভার্সিটি তুতো দেড়েল দাদা, যেকোনো মূল্যে এম টিভি মার্কা অপসংস্কৃতি রুখছি রুখব। একসাথে ঘুরুন আর ললিপপ খান। ডায়পার পরে বগল বাজান। রবিঠাকুরের কবিতা আঁকা পাঞ্জাবি পরে পঁচিশে ভোরবেলা জোড়াসাঁকো যান আর তিনফুট দূরত্ব বজায় রেখে প্রেমিকাকে "ফুউলে ফুউলে ঢোওলে ঢোওলে বহে কিবা মৃদু বায়' গেয়ে শোনান। প্রেমে থাকুন, কিন্তু শরীরে? ছি:। খারাপ কথা শুনতে নেই, খারাপ কাজ করতে নেই।

    কদাচ রেবেল হবার চেষ্টা নয়
    -------------------------
    অনেকে কুপরামর্শ দেবে। বিপথে চালিত করবে। "অশ্বমেধের ঘোড়া থেকে ভ্যালেন্টাইন পর্যন্ত ফুল আর কার্ড নিয়ে অনেক ভ্যান্তারা হল, এবার সাহসী হই,চলুন কিছু করে দেখাই', এইসব বলবে। শরীরের অধিকার, প্রাইভেসি নিয়ে বিপ্লবী বুলি দেবে। সাহিত্যিক বাকতাল্লা দেবে। পথে এবার নামো সাথী। পাড়াতুতো জ্যাঠামশাইদের সামনে একটু কোমর জড়িয়ে হাঁটতে শেখো। বড়ো হও। রেবেল হও। দুনিয়ার মুখের উপর বন্ধ করতে শেখো দরজা। গোপন চানঘরে একবার খাদের সামনে দাঁড়িয়ে দেখ, চাঁদ ডাকছে আয় আয়। এইসব বলবে। ভুলেও এ সবে কান দেবেন না কমরেড। বীর হওয়া কি মুখের কথা? মনে রাখবেন, বাড়িতে খুল্লামখুল্লা চুম্মাচাটি দিলে কিন্তু শেকল তুলে বিয়ে দিয়ে দেবে পাড়ার লোকে। ঠ্যাং খোঁড়া করে দেবে,পিতৃনাম হয়ে যাবে খগেন। বনবিতানে করলে ভ্যানবোঝাই করে তুলে দিয়ে যাবে পুলিশ,গরুছাগলের মতো লাট কে লাট। খবরের কাগজে নাম বেরোবে,পাড়ায় মুখ দেখানো যাবেনা, বাবা ত্যাজ্যপুত্র করবে। পাড়ার লোকে কি খোরাক বলে খিল্লি ওড়াবে। লেকে ঝাঁপ দিয়ে মরিয়া প্রমাণ করিতে হইবে মরি নাই। তাতেও শহীদ হওয়া দূর অস্ত, কারণ মুকুন্দদাস থুড়ি আঁতেলরা মিছিল বার করার বদলে "যত্তোসব বালখিল্য' বলে মিচকি হেসে পাশ কাটাবেন। যৌনকর্মীদের অধিকার হলে ফাটিয়ে দিতাম, গে রাইটসের ব্যাপার হলে লড়ে নিতাম,কিন্তু প্রেম তাও আবার সেম সেক্সে? না: ফুকো তো এ ব্যাপারে কিছু বলে যাননি নি ভাই।

    এই অহিংস ভায়োলেন্সের সঙ্গে পাঙ্গা নিয়ে লাভ আছে? তাচ্চেয়ে কৈশোরে বিবেকানন্দ পড়ুন, যৌবনে শেষের কবিতা। শিশুর সারল্যে প্রেমদিবসের বাৎসরিক ঘেঁটুপুজো উপভোগ করুন। কাম আর চুলকুনি চেপে রাখুন। প্রাইভেসি? জাস্ট চেপে যান। চরিত্রে অমৃতস্য পুত্রা: হন, প্রেমে প্লেটোনিক। জীবে প্রেম করে যেইজন, সেইজন সেবিছে ঈশ্বর। আমেন।

    ফেব্রুয়ারী ১০, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • আলোচনা | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০০৮ | ৮৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন