এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • ফেলে আসা দিনগুলো - 2

    Sambuddha Acharyya লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ০৭ এপ্রিল ২০১৪ | ১৬৫২ বার পঠিত
  • সুড়ঙ্গ
    ------------------------------------------------------------------------------------------

    আমাদের স্কুলের পাঁচিলে একটা সুড়ঙ্গ ছিল। অনেক ছোটবেলায়, যখন সদ্য স্কুলে ভর্তি হয়েছি, তখন উঁচু ক্লাসের কিছু ছেলে বলেছিল যে ওই সুড়ঙ্গ দিয়ে অদূরে পালচৌধুরী বাড়ির নিচে যাওয়া যায়, যেখানে গুপ্তধন আছে। দেখতে সেটা একটা গর্ত বই আর কিছু নয়, যেভাবে পুরনো ইঁটের পাঁচিল ধসে গর্ত হয়। কিন্তু ছোটবেলার সেই মায়াবী দিনগুলোতে সেই গর্ত ই হয়ে যেত সুড়ঙ্গ, কালো,অন্ধকার মাকড়সার ঝুলে ভরা একটা পথ, যে পথে মশাল নিয়ে হামাগুড়ি দিয়ে যেতে যেতে পালচৌধুরী বাড়ির নিচের গুপ্ত ঘরে পৌছানো যায়, আর সেই ঘরে আছে ঘরা ঘরা মোহর আর মণিমুক্তা। ছোটবেলার সেই স্কুলের দিনগুলোতে সেই সুড়ঙ্গ ব্যবহার করা হত স্কুলের বাউন্ডারী ওয়ালের বাইরে বল আনতে। যখন আরো বড় হয়েছি, তখন জেনেছি যে আসল সুড়ঙ্গ আছে চুর্নী নদীর তলায়, যেটা দিয়ে নাকি সত্যি ই পালচৌধুরী বাড়ির নিচে যাওয়া যায়। সেই সুড়ঙ্গ নদীর তলায় গিয়ে ঘুর্নিতে পরিনত হয়েছে, যারা সেই সুড়ঙ্গে ঢুকতে গেছে, তারা সবাই তলিয়ে গেছে নদীর নিচে। কাজেই, সত্য বা মিথ্যা যাচাই করার কোনো সাহস বা উপায় কোনদিন ই পাইনি। আমাদের স্কুল ও ছিল পালচৌধুরী দের স্কুল, স্থাপিত ১৮৫৩, অর্থাৎ সিপাহী বিদ্রোহের ও চার বছর আগে। এই স্কুলে একসময় রবীন্দ্রনাথ ও নবীনচন্দ্র সেন এর পদধুলি পড়েছে। স্কুলের শহীদ মিনার তার স্বাক্ষ্য আজ বহন করছে। এই এক অখ্যাত, অনাম্নী অথচ ঐতিহ্য শালী স্কুলে পড়তে যতটা না গর্ব বোধ হত, তার চেয়ে বেশি আনন্দ হত স্কুলের পাঁচিলে সুড়ঙ্গ খুঁজতে, গ্যালারী ঘরের অন্ধকারে পুরনো বই বা নোটবুক খুঁজতে, পুরনো ডেস্ক এ ছুরি দিয়ে খোদাই করা নাম পড়তে, অথবা স্কুলের অন্ধকার, করিবর্গা দেওয়া ঘরে বসে অদূরে চুর্নী নদীকে দেখতে। স্কুলের পুরনো বিল্ডিং এ একসময় রানাঘাট কলেজ এর ক্লাস হত। আমার বাবা, মামা রাও এই স্কুলেই পড়েছিলেন। গ্যালারী ঘরের একটা বেঞ্চে ছুরি দিয়ে খোদাই করা আমার মামা র নাম ও একদিন খুঁজে পেয়েছিলাম। গরমকালে যখন প্রচন্ড রোদে গত শহরতলি আগুনের মত তেতে উঠত, তখন এই গ্যালারী ঘর বা পুরনো বিল্ডিং এর কালো করিবর্গার ঘরগুলোতে আমাদের ক্লাস চলত, অদ্ভুত এক আলো আঁধারী পরিবেশে আমরা পড়তাম জসীমুদ্দিনের কবিতা, কখনো হিমালয়ের ভূপ্রকৃতি অথবা বাইজান্টাইন সাম্রাজ্যের কথা। অদ্ভুত সে সব দিন গেছে, এখন কাঁচের জানালা দেওয়া এ সি ঘরে বসে সেসব দিনের কথা স্বপ্ন বলে মনে হয়।

    আমাদের স্কুলের সবচেয়ে প্রভাবশালী ছিল ক্লাস নাইন আর ইলেভেন এর ছাত্ররা। কারণ ক্লাস টেন আর টুএল্ভের ছাত্ররা সিনিয়র হলেও মাধ্যমিক আর উচ্চ-মাধ্যমিক এর প্যাঁচে পড়ে প্রাইভেট কোচিং আর স্কুলের পড়া নিয়ে এত ই ব্যস্ত থাকত যে স্কুলের সব কাজকর্ম, উত্সব, অনুষ্ঠানে ডাক পড়ত সেই নবম আর একাদশ শ্রেনীর। কাজে ই স্কুলের অন্যান্য সব ক্লাসের ছেলেরা নবম আর একাদশ শ্রেণীকে বেশ সমঝে চলত, আর অন্যদের মত আমরাও নবম বা একাদশ শ্রেণীতে উঠে প্রচুর রোয়াব নিয়ে চলতাম। ঝামেলা টা বিশেষ ভাবে জমে উঠত সরস্বতী পুজোর সময়, মেয়েদের স্কুলে কে বা করা কার্ড নিয়ে নিমন্ত্রণ করতে যাবে? তখন রানাঘাটে মাত্র তিনটে মেয়েদের স্কুল, তার মধ্যে একটি স্কুল ই বেশ ভালো, যেখানে রানাঘাট এর সব বিখ্যাত সুন্দরীরা পড়ে। এই স্কুলে কার্ড দিতে যাওয়া নিয়ে প্রচুর গোলযোগ হত, শেষে কিছু সৌভাগ্যবান ছেলেরা এই গুরুদায়িত্ত্ব পেত এবং বলাই বাহুল্য, আমি ক্লাস নাইন আর ইলেভেন, দুই বারেই এই পরম সৌভাগ্যের ভাগীদার হয়েছিলাম। সে এক অদ্ভুত অনুভূতি, এক স্কুল মেয়েদের মধ্যে জনা পাঁচেক ছেলে সাইকেল নিয়ে উপস্থিত, স্কুলের সমস্ত ফ্লোর থেকে বিভিন্ন বয়সী মেয়েরা উঁকি মেরে দেখছে, সেই অদ্ভুত পরিস্থিতিতে যুদ্ধজয়ী মহারথীরা স্কুলের অফিসঘরে গিয়ে দিদিমনিদের কার্ড বিতরণ করলেন। এই সময় হয়ত হঠাত দেখা হয়ে গেল কোনো পরিচিতার সাথে, তাকে একটু হাল হকিকত জিজ্ঞাসা করে কোনো ছেলে কলার তুলে, অন্যদের চোখে একটু বেশি হিরো হয়ে ফিরেছে, অনেক সময় এরকম ও হয়েছে। মনে আছে রানাঘাট এর কাছে ই হবিব্পুরে একটি স্কুলে কার্ড বিতরণ করতে যাওয়ার কথা। আমার তখন সম্বল ছিল একটি হিরো রেঞ্জার সাইকেল, সোজা হ্যান্ডেল, মোটা চাকার এই অল টেরাইন বাইক তখন রয়াল এনফিল্ড এর অনুভূতি দিত। সেই সাইকেল নিয়ে ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে ডাবল ক্যারি করে ফেরার সময় সাইকেল এর টায়ার পাংচার। সে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি, আমার সঙ্গী আমাকে সেই অবস্থায় ফেলে চম্পট দিয়েছে অন্য একটি ছেলের সাইকেলের ক্যারিয়ারে চেপে, সেই অবস্থায় আমি প্রায় ৬ কিলোমিটার সাইকেল হাঁটিয়ে পাংচার সপে গিয়ে টায়ার সারিয়েছি। মনে আছে, সেদিন বাড়ি ফিরতে ফিরতে সন্ধ্যা হয়ে গেছিল, তখন না ছিল মোবাইল ফোন আর না ছিল পকেটে পয়সা। বিভিন্ন কারণে দেরী করে বাড়ি ফিরলে কপালে বেশ ভালোরকম ধোলাই জুটত,বেশিরভাগ ই মায়ের হাতে। মা চিরুনি দিয়ে খালি পিঠে মারতেন, ভালোভাবে লাগলে পিঠ লাল হয়ে যেত। কেন জানিনা, এখন মনে হয় মায়ের হাতের সেই চিরুনির মার খেতে আজ ও খুব ভালো লাগবে, ভালো লাগবে ফিরে যেতে সেই সময়ে, যখন দিনগুলো ছিল রোমান্টিক, যখন চোখে থাকত আগামীকালের স্বপ্ন। অবাস্তব সেই সব স্বপ্ন, হয়ত বা মহাকাশচারী হওয়ার, হয়ত বা মাটি খুঁড়ে সভ্যতা আবিষ্কার করার, অথবা পুজোর সময় কোনো পরিচিতার হাত ধরে এগ্রল খাওয়ার স্বপ্ন। আজ ভাবি এসব স্বপ্ন হয়ে থাকায় ভালো, বাস্তব হলে স্বপ্ন দেখার মন টা ই হারিয়ে ফেলবো হয়ত।

    আমাদের স্কুলের ঠিক সামনে দিয়ে বয়ে যেত চুর্নী নদী। নদীর ধারে, স্কুলের গেটের ঠিক সামনে বসত আচার, আলুকাবলি আর আইসক্রিমের দোকান। তখন কোথায় বাস্কিন রবিন্স আর কোথায় কোয়ালিটি, রানাঘাট এর ই নিজস্ব ফ্যাক্টরিতে তৈরী কাঠি লাগানো কমলা রঙের চোষা আইসক্রিম লাগত অমৃতের মতন। ৫০ পয়সার সেই আইসক্রিম খেলে বাড়িতে বলা হত সেই আইসক্রিম নাকি নর্দমার জল দিয়ে বানানো হয়, খেলেই কলেরা। কিন্তু সেই আইসক্রিম ই ছিল আজ পর্যন্ত্য খাওয়া সমস্ত আইসক্রিম এর মধ্যে সবচেয়ে সুস্বাদু। সেই আইসক্রিম নিয়ে টিফিন এর সময় বসা হত চুর্নির ধারে। টিফিন হত দুপুর ১ টা ৪০ এ, আর চলত আধা ঘন্টা। চুর্নির ধরে আমাদের স্কুলের ঠিক সামনে একটা বিরাট গাছ ছিল, সেই গাছের একটা ডাল নিচু হয়ে নেমে এসেছিল ঠিক নদীর উপরে। সেখানে বন্ধুরা পা ঝুলিয়ে বসে আইসক্রিম বা আচার খেতে খেতে বন্ধুত্বের স্বপ্ন দেখতাম, ভবিষ্যতের স্বপ্ন নয়, বাড়ি, গাড়ি বা টাকার স্বপ্ন নয়, স্রেফ বন্ধুত্বের স্বপ্ন, চুর্নির উপরের ঠান্ডা হওয়ায় নদীর সাথে একাত্ম হওয়ার স্বপ্ন, ফের আগামীকাল সেই এক ই ডালে বসে পা দুলিয়ে আইসক্রিম খাওয়ার স্বপ্ন। সেই গাছ টা আজ ও আছে, কিন্তু সেই ডাল টা আর নেই। চুর্নির উপরে ফুট ব্রিজ তৈরী করার সময় ডালটা কেউ কেটে নিয়ে গেছে, সেই সাথে নিয়ে গেছে পুরনো সেই মন কেমন করা শৈশব, কৈশোর আর যৌবনের শুরুর দিনগুলো।

    গত বছর রানাঘাট ফিরে স্কুলের ভেতরে ঢুকেছিলাম একবার। সেই পুরনো বিল্ডিং, সেই পুরনো করিবর্গা দেওয়া ঠান্ডা ঘরগুলো ভাঙ্গা হয়ে গেছে, সেখানে তৈরী হবে নতুন বিল্ডিং। সেই সাথে ভাঙ্গা হয়ে গেছে প্রায় ১৫ - ২০ বছরের স্মৃতি। সেই বেঞ্চগুলো আর নেই, যেখানে কত বছরের অতীত তাদের নাম খোদাই করে অমরত্ব পাওয়ার চেষ্টা করেছিল। স্কুলের পাঁচিল টা ও ভাঙ্গা হয়ে গেছে, সেই সুড়ঙ্গ টা আজ হারিয়ে গেছে, তার সাথে হারিয়ে গেছে ছোটবেলার সেই গুপ্তধন খুঁজে বের করার সেই রাস্তা টাও।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ০৭ এপ্রিল ২০১৪ | ১৬৫২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • ... | 177.124.124.21 (*) | ০৭ এপ্রিল ২০১৪ ০৯:৪৮72683
  • বড্ডো মন খারাপ করে দিলেন।
  • AB | 169.82.150.83 (*) | ১৫ এপ্রিল ২০১৪ ০৭:৫০72684
  • এ রকম লেখা লিখলে - গুরুচন্ডালি পরা চারে দিতে হবে ।।।।
    এই USA তে বসে এসব পড়লে - কারো নেক্সট দায় অফিস যেতে ইচ্ছা করে ।।।।।।

    দারুন লেখা - বহু পুরনো ঘটনা আবার মনে পরে গেলো - আরো এরকম লেখা পড়তে চাই।।।।
  • সিকি | 135.19.34.86 (*) | ১৬ এপ্রিল ২০১৪ ০৮:৩০72685
  • জিয়া বড় নস্টাল হয়ে গেল। চুর্ণী নয়, ভাগীরথীর পশ্চিমপারে ছিল আমার লীলাক্ষেত্র। আমারও ছিল একটি ঐ - হিরো রেঞ্জার। সোজা হ্যান্ডেল তখন বন্ধুমহলে স্টেটাস সিম্বল ছিল। এর পরে পরেই স্ট্রিট ক্যাট আসে, কিন্তু হিরো রেঞ্জারের গৌরব তাতে ম্লান হয় নি।

    পোচুর স্মৃতি, সাইকেলের হ্যান্ডেলে, সামনের রডে, ক্যারিয়ারে। সে সাইকেলও আর নেই।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে প্রতিক্রিয়া দিন