এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • গানের মাস্টার

    ন্যাড়া লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ নভেম্বর ২০১৮ | ৫৪১ বার পঠিত
  • আমাকে অংক করাতেন মনীশবাবু। গল্পটা ওনার কাছে শোনা। সত্যিমিথ্যে জানিনা, তবে মনীশবাবু মনে হয়না মিছে কথা বলার মানুষ। ওনার বয়ানেই বলি।

    তখনও আমরা কলেজ স্ট্রীটে থাকি। নকশাল মুভমেন্ট শেষ। বাংলাদেশ যুদ্ধও শেষ হয়ে গেছে। শহর আবার আস্তে আস্তে স্বভাবিক হচ্ছে। লোকজন একটু-আধটু রাত করে ফিরতে শুরু করেছে। সিনেমা হলে নাইট শোয়ে আবার লোক হচ্ছে। আর এদিকে লোডশেডিং বেড়েই চলেছে। আমরা বলতাম ব্ল্যাকাউট। যুদ্ধের ভাগশেষ। আর সেই সঙ্গে জলের হাহাকার। সকালে ঘন্টাখানেক আর সন্ধ্যেয় ঘন্টাখানেক জল আসে। সেই জমিয়ে সারাদিন চালাতে হয়। বালতি, গামলার বিক্কিরি যে কী পরিমাণ বেড়ে গেছিল, ভাবতে পারবিনা।

    একদিন সকালে সুবোধের দোকান থেকে চা কিনে ফেরার পথে বাজারের মোড়ে সিগারেট কিনছি, দ্বিজেনকাকার সঙ্গে দেখা। বাবার ছোটবেলার বন্ধু। বেনারস হিন্দু কলেজের সেকালের ইঞ্জিনিয়ার। তার ওপর লক্ষ্ণৌর মরিস কলেজে গান শিখেছেন। রতনজনকরের ছাত্র। পাড়াতেই থাকেন। আমাকে দেখে বললেন, "বাবুমাস্টার যে! বাড়ির কী খবর? বৌমা, বুড়িদিদি সব কেমন?" বুড়িদিদি মানে আমার মেয়ে মনি, মণিদীপা, তোদের মনিদি। তখন বছর ছয়েক বয়েস হবে। খুব ভালবাসতেন। আমি কদিন ধরে একজন গানের মাস্টার খুঁজছি মনির জন্যে। কাকাবাবুকে বললাম সে কথা। কাকাবাবু বললেন, "রবিন্দোসোংগীত?" দুচক্ষে দেখতে পারতেন না রবীন্দ্রসঙ্গীত। আমি বললাম, "না ক্লাসিকাল শেখাব ভাবছি।" কাকাবাবু ব্যঙ্গ করে বললেন, "একেবারে কালোয়াতি? বলিস কী রে? তোর বাপ শুনলে তো অক্কা পেত! ঠিক আছে, আমি একজনকে বলে দেখছি। বুড়িমার জন্যে তো আর যে সে মাস্টার দেওয়া যায় না! কলকাতা শহরের একেবারে ফাসক্লাস মাস্টার ঠিক করে দেব। সীতাপতি মল্লিক। ভূভারত খুঁজলেও বুড়িদিদির জন্যে ওর থেকে ভাল মাস্টার আর পাবিনা। কথা বলে দেখি। যদি রাজী হয়, পরের রোববার এরকম সময় নাগাদ ওকে নিয়ে একেবারে তোদের বাড়িতে উপস্থিত হয়ে যাব। বৌমাকে বলিস গরম গরম নারকোলের সিঙাড়া করে রাখতে। মাস্টার খুঁজে দেওয়ার ফি। তবে একটা কথা বলে রাখি। দুটো জিনিস সীতাপতির সামনে একেবারে উচ্চারণ করবি না। এক হল টাকাপয়সার কথা। সেটা আমি ওর সঙ্গে কথা বলে তোকে বলে দেব। আর দুই, ওর কাছে খবরদার গান শুনতে চাইবে না। যদি শুনেও ফেলিস, তারিফ-টারিফ করতে যাস না। একেবারে স্পিকট নট হয়ে থাকবে। বৌমাকেও বলে দিস।" আমি ঘাড় নেড়ে সায় দিয়ে দিলাম।

    সীতাপতিবাবু মনিকে গান শেখাতে শুরু করলেন। দিব্যি লোক। এই বছর পঞ্চান্ন বয়েস। ভাল গল্পটল্প করেন। আমি স্কুল থেকে একটা টিউশনি সেরে বাড়ি ফিরতাম সাড়ে ছটা নাগাদ। সেইসময়ে উনিও আসতেন। নানা বিষয়ে গল্প-টল্প করে সাতটা নাগাদ চলে যেতেন। বাড়ি শুনেছিলাম মানিকতলার দিকে। তবে বুঝলি, কোনদিন গান গাইতে শুনিনি। শেখাবার সময়েও নয়। এসরাজ নিয়ে এসে সেটা বাজিয়ে সুর ঠিক করে দিতেন। সেটাতেই তানপুরোর মতন সুরও ধরে রাখতেন। গলা দিয়ে কোনদিন গাইতে শুনিনি। তো এরকম একদিন ফিরছি। গলির মোড়ে দেখি জলের কলে বিরাট লাইন। সকালে দেখে গেছি জল আসেনি। বিকেলের জলও নাকি আসেনি। সবাই তাই এজমালি কলে লাইন লাগিয়েছে। সেখানেও তখনও জল আসেনি। অনেকের বাড়িতে একফোঁটা জল নেই। এমনকি খাবার জলও। পাড়া গরম হচ্ছে বুঝতে পারছি। দেখলাম আমাদের চাকরটাও লাইনে বালতি, কলসি-টলসি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে।

    আমি বাড়ি ঢুকতেই মিনতি বলল বাড়িতে এক ফোঁটা জল নেই। খাবার জলও। মাস্টারমশাইকে চা-টাও করে দেওয়া যায়নি। রাতের খাবারও কী করে হবে জানা নেই। শীতটাও তখন পড়ে গেছে। ঠান্ডায় বাড়ি ফিরে চা না পেলে মাথা গরম হয়ে যায়, কিন্তু করব আর কি! রাতের খাবার নয় মার্কেট থেকে উড়ের দোকানের রুটি আর পাঞ্জাবীর দোকানের তড়কা-মাংস এনে সারা যাবে, কিন্তু খাবার জল না থাকলে তো চলবে না। ভাবলাম একটু জিরিয়ে নিই। তারপর নাহয় কেশব সেন স্ট্রীট কি আমহার্স্ট স্ট্রীটে বন্ধুবান্ধবদের বাড়ি থেকে জল নিয়ে আসব। তো সবে বসেছি মনির ঘরে, এমন সময়ে ব্ল্যাকাউট হয়ে গেল। মুখ দিয়ে একটা গালাগাল বেরিয়ে পড়ছিল, কিন্তু সীতাপতিবাবু সামনে আছেন ভেবে সামলে নিলাম। আর ঠিক তখনই ঘটনাটা ঘটল।

    মিনতি জ্বলন্ত মোমবাতি নিয়ে আসছিল। হঠাৎ হোঁচট খেয়ে হাত থেকে জ্বলন্ত মোমবাতিটা গিয়ে পড়ল কোণে ডাঁই করে রাখা পুরোন কাগজের ওপর। সঙ্গে সঙ্গে দাউ দাউ করে আগুন ধরে গেল কাগজে। তার ঠিক ওপাশে আমার বইয়ের আলমারি, আর এপাশে আমাদের জাজিমপাতা তক্তপোষ। ভাব একবার। অন্ধকার ঘরে দাউ দাউ করে আগুন জ্বলছে। ঘরে একফোঁটা জল নেই নেবানর মতন। আমরা স্থানু হয়ে দেখছি। আমার মাথায় কিছু আসছে না। মিনতিকে বলছি শিগগির মনিকে নিয়ে বাইরে গিয়ে লোক ডাকতে, কিন্তু মুখ দিয়ে হাঁউমাউ আওয়াজ বেরোচ্ছে শুধু। আর মনিও কীরকম ঘোরের মতন আগুনের দিকে তাকিয়ে আছে। এমন সময়ে অদ্ভুত একটা ব্যাপার হল, বুঝলি। সীতাপতিবাবু ওই আগুনের দিকেই একদৃষ্টিতে তাকিয়ে ডান হাত তুলে আমাকে চুপ করতে বললেন। আমিও কীরকম কলের মতন থেমে গেলাম। হঠাৎ শুনতে পেলাম যেন দূরে কোথাও একটা মেঘ ডাকছে। কিন্তু মেঘের ডাক তো নয়। কারণ এটা ডেকেই চলেছে। খেয়াল পড়ল শব্দটা আসছে সীতাপতিবাবুর মুখ থেকে। মুখ থেকেও নয়। পেট থেকে। না শুনলে ভাবতেও পারবি না কোন মানুষের পেট থেকে ওরকম গভীর শব্দ বেরতে পারে। ওকেই বোধহয় নাদব্রহ্ম বলে। শব্দটা আস্তে আস্তে চড়তে লাগল আর সেই সঙ্গে জোর হতে লাগল, যেন দূর থেকে কাছে এগিয়ে আসছে। বললে বিশ্বাস করবি না সম্বিৎ, ওই ঠান্ডার মধ্যে, আগুনের হল্কার মধ্যে আমার কীরকম যেন একটা স্যাঁৎস্যাঁতে ভাব হল। বৃষ্টির আগে যেরকম একটা সোঁদা হাওয়া আসে, ঠিক সেরকম। হাত-পা সব অবশ হয়ে গেছে। এবার চমকে দিয়ে সীতাপতিবাবুর একটা সপাট তান দিলেন। ওহ, কী দমক তার! তার তেজে আমি আর মিনতি দুজনে দুদিকে ছিটকে পড়ে গেলাম। মনিকে তার সীতাপতিদাদু হাত দিয়ে ধরে ছিলেন বলে সে ছিটকে যায়নি। হলক তান-টানের নাম অনেক শুনেছি, বুঝলি, যা গাইতে গেলে নাকি গলা দিয়ে রক্ত উঠে আসে। সে কী জিনিস জানিনা, কিন্তু যা শুনলাম তাতে আমার হৃদপিন্ড ছিটকে বেরিয়ে এল এমন তার দাপট। আর সেই সঙ্গে দেখি, ঘরের ভেতর আগুনের শিখার ঠিক ওপরটায় মেঘের মতন ধূসর রঙের কী একটা কুন্ডলী পাকাচ্ছে। সাইজে ধর খান দুয়েক প্রমাণ-সাইজের বালিশ জড়ো করলে যেরকম হয় সেরকম। সীতাপতিবাবু তীক্ষ্ণ দৃষ্টিতে আগুনের দিকে চেয়ে আ-আ-আ-আ করে দ্রুত তান করে যাচ্ছেন। ধীরে ধীরে মেঘের কুন্ডলীটা ওপর থেকে নেবে ছড়িয়ে আগুনের শিখাটাকে ঘিরে ধরছে আর আগুনের শিখা ধীরে ধীরে নিবে আসছে। আমারও সারা শরীর শিথিল হয়ে গেছে। চোখ বুজে আসছে।

    কতক্ষণ পরে চোখ চেয়েছি জানিনা। তখনও ঘরে পোড়া কাগজের গন্ধ। ছাইয়ে একটু একটু গোলাপি আভায় নিবন্ত আগুন রয়েছে। তাকিয়ে দেখি মিনতি আর মনি দুজনেই অজ্ঞান। সীতাপতিবাবু ঘরে নেই। বাইরের দরজা খোলা। চলে গেছেন। সেই ওনাকে শেষ দেখেছি। দ্বিজেনবাবুকে জিগেস করতে বললেন, "বাড়িতে তালা। আবার বোধহয় পাহাড়ে চলে গেছে।"
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ নভেম্বর ২০১৮ | ৫৪১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • I | 7845.15.672323.32 (*) | ১৮ নভেম্বর ২০১৮ ০৫:৪৫63090
  • ভিন্টেজ।আগেও পড়েছি।পুরনো হয় না।
  • dd | 670112.51.6712.39 (*) | ১৮ নভেম্বর ২০১৮ ০৫:৫২63091
  • ইয়েস। চিরতরুন লেখা।
  • aranya | 3478.160.342312.238 (*) | ১৮ নভেম্বর ২০১৮ ০৮:৩২63092
  • ন্যাড়ার কলম তো লা জবাব, যথারীতি দারুণ লাগল। মেঘমল্লারে বৃষ্টি নামানো , আগুন জ্বালানো দীপক রাগে - এসব বিশ্বাস করা কঠিন , তাও ভাবতে ভাল লাগে, সত্যিই যদি এমন হত..
    কোন একটা বইতে পড়েছিলাম - ওস্তাদ রাগ সঙ্গীত গাইছেন, বিশাল চেহারার জ্বীন সামনে উপুড় হয়ে সেই গান শুনছে
  • b | 562312.20.2389.164 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৮ ০৪:৫০63093
  • ন্যাড়াবাবুর লেখা অতি উত্তম।

    (তবে আমার শুধু স্বরূপ মন্ডলের গল্প মনে পড়ে যায়।)
  • Nahar Trina | 89900.227.90012.5 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৮ ০৫:১৪63094
  • বাহ! বেশ লাগলো গল্পখানা।
  • i | 452312.169.5612.253 (*) | ১৯ নভেম্বর ২০১৮ ০৯:১২63095
  • গল্প এমনিতেই দারুণ , তার সঙ্গে লেখাটাও অসম্ভব ভালো-সামনে বসে গল্প বলছেন যেন। চমৎকার লাগল। খুবই ভালো।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন