এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • প্যাসেজ টু সাউথ এশিয়া (পর্ব-২)

    Maskwaith Ahsan লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২২ আগস্ট ২০১৬ | ১৬৭৯ বার পঠিত
  • কে আর এদের পিতা হতে চায়!

    স্বর্গ থেকে গান্ধীজী এসেছেন নতুন দিল্লীতে। ভারতের সমাজ সম্পর্কে একটি প্রতিবেদন দাখিল করতে হবে তাকে। তাই এই সরজমিন পরিদর্শন। অনেক অনিচ্ছা সত্ত্বেও নেহেরু এসেছেন। যেমন জোর করে জিন্নাহকে পাঠানো হয়েছে পাকিস্তান পরিদর্শনে। নেহেরু-জিন্নাহ দুজনেই দক্ষিণ এশিয়ায় আসতে রাজী ছিলেন না। কারণ হেভেনে দক্ষিণ এশীয়দের আচার আচরণ দেখেই উনারা বুঝতে পেরেছেন প্রতিবেদনের ফলাফল কী হবে। তবুও বাপুজী যেহেতু অ-উপশমযোগ্য আশাবাদের রোগী; তার নির্দেশেই দুজনকে দক্ষিণ এশিয়ায় আসতে হয়েছে। গান্ধীজী উঠেছেন অরবিন্দ কেজরওয়ালের বাসায়। কারণ স্বর্গ থেকে সরজমিন পরিদর্শনে আসার ব্যাপারটা কেজরওয়াল ছাড়া আর কেউ সিরিয়াসলি নেবে না। নকল গান্ধীজী ভেবে বলিউডের পরিচালকরা হয়তো জোর করে নিয়ে যাবে ফিল্মের শ্যুটিং-এ।
    গান্ধীজী কেজরওয়ালকে জিজ্ঞেস করেন, পরিস্থিতি কেমন বুঝছো! আম-আদমীর সচেতন হয়ে ওঠার সম্ভাবনা কতটা!

    --বাপু আশাটুকু বুকে বেঁধে রেখেছি। হয়তো হবে, হয়তো হবে না জানিনা।

    নেহেরু মনে মনে ভাবেন, এক গান্ধীজীর ভাব-দর্শনের অত্যাচারে জীবনটা অতিষ্ট; আবার এক নতুন যোগীর আবির্ভাব ঘটেছে। চারিদিকে কট্টরপন্থী হিন্দু-মুসলমান থই থই করছে; রাজনীতিবিদ-আমলা সব দুর্নীতি সরোবরে সাঁতরাচ্ছে; একবিংশ শতকে এসে ক্যানসারের চিকিতসার জন্য গো-মূত্র পান করছে যে দেশের মানুষ; যারা বিশ্বাস করে গোবরের মধ্যে পারমানবিক তেজস্ক্রিয়তা নিষ্ক্রিয় করার শক্তি আছে; তাদের নিয়ে আশায় বুক বেঁধেছে কেজরওয়াল আর তাতে প্রায় অশ্রুসজল গান্ধীজী।
    নেহেরু কেজরওয়ালকে জিজ্ঞেস করেন, একটা ফোন করা যাবে!
    --নিশ্চয়ই। আসুন আসুন।
    নেহেরু করাচিতে জিন্নাহকে ফোন করেন।
    জিন্নাহ উঠেছেন নিজের বাড়ীতেই। জাদুঘর যেহেতু; সেটা পরিদর্শনে কেউ তো আর আসে না; ফলে কেউ টেরই পাবে না। আর পাকিস্তানে কারো এই হেভেন থেকে এসে সরজমিন পরিদর্শনের ব্যাপারটা বোঝার মতো ক্ষমতা নেই। কথায় কথায় যেখানে কালাশনিকভ বা রিভলবার বের করে গুলি করার অভ্যাস; সেখানে লুকিয়ে লুকিয়ে ঘোরাফেরা ছাড়া তো উপায় নেই।
    --হ্যালো মি জিন্নাহ, নেহেরু বলছি; আমার তো একমুহূর্ত এখানে থাকতে ইচ্ছা করছে না। আপনার কী অবস্থা!
    --এইখানে থাকা খুব কঠিন। মনে হয় সৌদী আরব এসে পড়েছি। চারিদিকে চোর থৈ থৈ করছে; আর বাতাসে ইনশাল্লাহ-মাশাল্লাহ’র খই ফুটছে। মি নেহেরু আপনি একটু গান্ধীজীকে যদি রাজী করান; ভারত সফর শেষে উনি যদি একটু পাকিস্তানে আসতেন; মানে ভারত-পাকিস্তান দুটো দেশের প্রতিবেদন যদি উনি তৈরী করতেন; খুব ভালো হয়। তাহলে আমি আর আপনি হেভেনে ফেরার আগে একটু লন্ডনটা ঘুরে আসতে পারতাম।
    --দারুণ আইডিয়া। দাঁড়ান উনাকে ফোনটা দিচ্ছি। কথাটা আপনিই পাড়ুন।
    নেহেরু গান্ধীজীকে ফোনটা দেন।
    --হ্যালো গান্ধীজী পাকিস্তান ব্যাপারটা আমি ঠিক আর বুঝতে পারছি না। দ্বিজাতি তত্ত্বের কনসেপ্ট দিয়ে রাষ্ট্র তৈরী হয়েছিলো; কিন্তু পাকিস্তানে তো দেখছি চার জাতির তত্ত্ব।
    --চারজাতি মানে!
    --ঐ সিন্ধি, বালুচ, পাঞ্জাবি, পাঠান। ধর্মের ভিত্তিতে এদের কোন ঐক্য রচিত হয়নি। ফলে এরা কেউই পাকিস্তানী নয়। সিন্ধি, বালুচ, পাঞ্জাবি, পাঠান।
    --তো এটা আগে বোঝোনি কেন!
    --আপনি তো ট্যুরে আসার আগে বলেছিলেন, আমার আর নেহেরুর কোন ভুলের কথা মনে করিয়ে দেবেন না।
    --তো এখন কী করতে হবে বলো!
    --আপনি যদি ভারত পরিদর্শন শেষে পাকিস্তানে আসেন; খুব ভালো হয়। ভারত-পাকিস্তান দুটো দেশের প্রতিবেদন আপনি দিলেই ভালো হয়। আমি খুবই কনফিউজড।
    --তা কী করে হয়! তুমি তো পাকিস্তানের ফাদার অফ দ্য নেশান।
    --গান্ধীজী এদের ফাদার হওয়ার শখ আমার মিটে গেছে। আর মুসলমানদের যেহেতু আপনি অনেক ভালোবাসেন; মুসলমানদের ভালোবাসার অপরাধেই তো আপনাকে হত্যা করা হয়েছিলো; এই পাকিস্তান বিষয়ক প্রতিবেদন দাখিল আপনাকেই মানায়।
    --এতো তাড়াতাড়ি হাল ছেড়ে দিলে কী করে চলে জিন্নাহ। অন্ততঃ স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করো; নিশ্চয়ই আশা জাগানিয়া কিছু খুঁজে পাবে। আমি এদিকটা সেরে তারপর আসি কেমন!
    নেহেরু ফোনটা নিয়ে জিজ্ঞেস করেন, তাহলে কী দাঁড়ালো!
    --কিছুই দাঁড়ায়নি। গান্ধীজীর ভারত পরিদর্শন শেষ না হলে আমার-আপনার মুক্তি নেই মনে হচ্ছে।
    --ঠিক আছে; কী আর করা; জীবনে কোন ভুল করলে তার মাশুল তো দিতেই হবে। যদিও আমি ফাদার অফ দ্য নেশান নই; আমার দায় কম।
    --প্লিজ এই ফাদার শব্দটা আর আমার সামনে বলবেন না। গান্ধীজীর সঙ্গে পাকিস্তানে এলে বুঝতে পারবেন কীসব সন্তান জন্মেছে এখানে।
    --অবস্থা ভারতেও সুবিধার নয়। তবে গান্ধীজী তার ভাবশিষ্য কেজরওয়ালকে পেয়েছেন; আশার চাষবাস চলছে।
    --পাকিস্তানেও গান্ধীজীর সঙ্গে ইমরান খানকে ভিড়িয়ে দিলে সে তো উনাকে আশার সুইমিংপুলে সাঁতার কাটিয়ে ছাড়বে। সেতো কিছুক্ষণ পরপর বিপ্লব বিপ্লব বলে চেঁচায়। যেন বিপ্লব ওর বাড়ীর গাছে ধরে।
    --তাহলে তো সলিউশান হয়েই গেলো। ভারত চ্যাপ্টার শেষ করে পাকিস্তানে এসে গান্ধীজীর পিছে ইমরান খানটাকে ভিড়িয়ে দিলে; আমরা হাত-পা ঝাড়া হয়ে লন্ডনে যেতে পারবো।
    --আমি অবশ্য লন্ডন থেকে ফিরে বোম্বেতে আমার নিজের বাড়ীতে কিছুদিন থাকতে চাই।
    --বোম্বেকে নিয়ন্ত্রণ করে শিবসেনারা। আর কী সেই পুরোনো বোম্বের আমেজ পাবেন!
    --তবুও একবার ঘুরে যাওয়া আর কী!
    --তাহলে ঐ কথাই রইলো মি জিন্নাহ।
    --হ্যা ঐ কথাই রইলো মি নেহেরু।
    গান্ধীজী কেজরওয়ালের বাসার বাগানে বসে চরকা কাটছেন; আর খিল খিল করে হাসছেন।
    --তা কেজরওয়াল মূল সমস্যাটা কী!
    --দুর্নীতি-ভি আইপি কালচার-ধনী দরিদ্রের অনেক ব্যবধান।
    --এখানে আবার ভি আই পি এলো কোত্থেকে! তাদেরকে না ৪৭ সালেই ভারত থেকে বিদায় করে দেয়া হলো।
    --এরা আরো বড় ভি আই পি হয়েছে। বড় গাড়ী- বাড়ী-ভুঁড়ি-ইংলিশের সুড়সুড়ি; চারপাশে কাঁচা রুপির ছড়াছড়ি।
    --তা দেখতেও কী তারা বৃটিশের মতো!
    --চেহারা কী বদলানো যায়! তবু ভাবেসাবে বৃটিশদের ওপর দিয়ে। সেদিন বৃটেনের বিদায়ী প্রধানমন্ত্রী ডেভিড ক্যামেরনকে দেখলাম নিজেই বাড়ী বদলানোর সময় মাল-পত্তর টানছেন। নেটিভ সাহেবদের বলে দেখুন একাজ করতে; ওরা আকাশ থেকে পড়বে। বলবে, একাজের জন্য তো চাকর-বাকর আছে।
    --চাকর-বাকর মানে! এখানে কী এখনো দাসপ্রথা আছে!
    --আছে মানে; আরো বেড়েছে।
    --বলো কী! তাহলে শিক্ষা-দীক্ষায় কী লাভ হলো!
    --কিছুই হয়নি; বিদ্যেটা পেটে-মাথায় ঢোকেনি; কটা সার্টিফিকেট হয়ে ফাইলে পড়ে আছে।

    ওদিকে পাকিস্তানে ঘটা করে স্বাধীনতা দিবস পালিত হচ্ছে। এই একটি দিনে কিছু লোক পথভুলে বা লোক দেখাতে জিন্নাহ জাদুঘরে আসে। জিন্নাহ বিপদে পড়ে যান। ভাবেন, এরা জিকিরে ফিকিরে কবর জিয়ারতে গেলেই পারে। কেন আবার এই জাদুঘরে এসে বিরক্ত করা। জাদুঘরের হলরুমে জায়ান্ট স্ক্রিণ লাগানো হয়েছে। সেখানে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন রাজনৈতিক নেতার বক্তৃতা দেখানো হচ্ছে। জিন্নাহ আড়ালে লুকিয়ে দেখতে থাকেন। শুরু হয় নওয়াজ শরীফের বক্তৃতা। দর্শকদের একজন বলে, নওয়াজ লোকটার সামান্য লজ্জাও নেই। পানামা লিকসে দুর্নীতি প্রকাশ পাবার পরও দাঁড়িয়ে দেশপ্রেম করছে। আরেক লোক বলছে, পিকের মতো একটা ফিল্ম হতে পারে নওয়াজকে নিয়ে; খা-পিকে! সবাই চিতকার করে, গো নওয়াজ গো।
    এরপর শুরু হয় জারদারীর বক্তৃতা । লোকজন আরো বিরক্ত। একজন বলে, মি টেন পার্সেন্ট চুরির দায়ে দুবাই-এ গিয়ে পালিয়ে আছে; আবার দেশপ্রেম করে; নির্লজ্জ কাকে বলে। সবাই চিৎকার করে, গো জারদারী গো।
    এরপর শুরু হয় ইমরান খানের বক্তৃতা। উনি জিন্নাহর মতো করে সেজে বক্তৃতা দিচ্ছেন। জিন্নাহ মনে মনে বলেন, কপি ক্যাট।
    ইমরান বলেন, পরিবর্তন আসবে কী বলছেন! পরিবর্তন তো এসে গেছে।
    হঠাত বক্তৃতা বন্ধ হয়ে যায় জায়ান্ট স্ক্রিণে, ব্রেকিং নিউজ শুরু হয়। বোমা হামলা; ব্যাপক হতাহত।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২২ আগস্ট ২০১৬ | ১৬৭৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু প্রতিক্রিয়া দিন