এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রাত্রির তপস্যা সেকি আনিবে না দিন?

    রঞ্জন
    অন্যান্য | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ | ৭৬৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • রঞ্জন | 236712.158.9005612.33 | ২৯ ডিসেম্বর ২০১৯ ২১:৫৩729003
  • আমরা বড় অল্পে সন্তুষ্ট হয়ে যাই। স্বপ্ন দেখতে শুরু করি । এই তো মার্চে দিল্লির বইমেলার সময় আমি এবং দু'জন গুরুভাই দাঁড়িয়ে প্রায় বাজি ধরে ফেলেছিলাম -- দু'মাস পরে সাধারণ নির্বাচনের সম্ভাবিত ফলাফল নিয়ে । বলেছিলাম --তোমাদের মুখে ফুলচন্দন! যদি তাই হয় , একজুট বিপক্ষ ইত্যাদি, তাহলে আমার বাড়িতে মোচ্ছব। মাক্কালী!
    কোন সন্দেহ নেই যে ইদানীং যেভাবে সাধারণ মানুষ, বিশেষ করে মেয়েরা পথে নেমেছেন তাতে আবার টানেলের শেষে সূর্যোদয় দেখছিলাম। কিন্তু মনের মধ্যে কুরে কুরে খাচ্ছিল-- নেড়া বেলতলায় যায় ক'বার?
    আজ হাতে এল খ্যাতনামা লেখক মুকুল কেশবন এবং মানবাধিকার কর্মী এবং বুদ্ধিজীবী আকার প্যাটেলের দুটি প্রবন্ধ-- বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডে। ঘরের ভেতরে কুয়াশা ঢুকছে।

    কেশবন বলছেন--ইদানীংকালের ঘটনাপঞ্জী সাক্ষ্য দিচ্ছে যে আর্থিক সংকট ডেমোক্র্যাটিক শক্তির ক্ষমতায় ফেরা সুনিশ্চিত করে না ।বরং এই পরিস্থিতি বলসানেরোদের ক্ষমতায় আনে। দক্ষিণপন্থীরা এই সংকটের ফায়দা তোলে লিবারেল বুদ্ধিজীবী এবং ' বিশ্বাসঘাতক অল্পসংখ্যক'দের দিকে আঙুল তুলে তাদের পেটানোর রণধ্বনির মাধ্যমে উগ্র জাতীয়তাবাদকে উসকে দিয়ে ।
    হিটলারের ক্ষমতায় আসা বা বালাকোটের এবং ট্রিপল তালাকের ধুয়ো তুলে সফল ভাবে আর্থিক বিপর্যয়ের ছবি আড়াল করে ইলেকশন জেতা মোদী করে দেখালেন।
    কাজেই এন পি আর/ এন সি আর/ এ এ এ যে মেজরিটারিয়ান স্বার্থকে খুঁচিয়ে দক্ষিণপন্থী মেরুকরণকে আরও শক্ত করে হিন্দুরাষ্ট্রের ভিত পাকা করবে এমন সম্ভাবনা উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না ।
    বিধানসভায় জিৎ? সে তো রাজস্থান/মধ্যপ্রদেশ/ছত্তিশগড়েও হয়েছিল। কিন্তু সেই তিনটে রাজ্যেই মাত্র কয়েক মাসের ব্যবধানে পার্লিয়ামেন্ট ইলেকশনে বিরোধীরা খড়কুটর মত উড়ে গেল।
    আকার প্যাটেল দেখছেন সুপ্রীম কোরট কিভাবে ক্রমশঃ সংবিধানে দেওয়া নাগরিকের মৌলিক অধিকার রক্ষার দায়িত্ব থেকে ক্রমশঃ প্রশাসনিক স্বার্থের দিকে হেলে পড়ছে । কোথায় যেন ইন্দিরাজীর সময়ের জরুরি অবস্থার স্মৃতি মনে করিয়ে দিচ্ছে।
    ২০২০র ফেব্রুয়ারিতে দিল্লি বিধানসভা, নভেম্বরে বিহার, ২০২১শে কেরালা, বাঙলা ইউপি-- দেখা যাক ।
    কেশবনের ধারণা-- এন আর সি/ এ এয়ে নিয়ে হিন্দুত্ববাদী এক্সপেরিমেন্ট প্রথমে ইউপিতে হবে। যেভাবে ইউপি সরকারের 'বদলা' নেওয়ার, পাকিস্তানে ফেরত পাঠানোর হুংকার এবং লাঠিগুলি পদ্ধতিকে কেন্দ্রীয় সরকার মদত করল , পিঠ চাপড়ালো -- তাতে এটা অসম্ভব মনে হচ্ছে না ।
    কিন্তু ভুক্তভোগীরা ওয়ন্ট টেক ইট লাইয়িং ডাউন। লক্ষণ দেখা যাচ্ছে,।
  • গবু | 237812.69.563412.93 | ৩০ ডিসেম্বর ২০১৯ ১০:০০729008
  • রঞ্জনদা, এটা বেশ সম্ভব, কারণ অনেক তথাকথিত শিক্ষিতদেরও মস্তিস্ক প্রক্ষালিত হয়ে আছে। ডেমনির সময় যেমন অনেকে ভেবেছিল আমার 10000 গেলে অমুকের 10 লক্ষ গেছে, হোক হোক!

    আর আপনার সব লেখাতেই "এ এ এ" দেখছি। ওটি সি এ এ তো?
  • S | 237812.68.674512.79 | ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ ০০:৫০729009
  • এই আন্দোলনটা মুলতঃ শহুরে কলেজ পড়ুয়া ইয়ং জেনারেশন করছে। যাদের একটা বড় অংশ মোদির সাপোর্টার ছিল। আমার ধারণা এটা অর্থনীতির খারাপ অবস্থার রিয়্যাকশান।
  • রঞ্জন | 236712.158.895612.224 | ০১ জানুয়ারি ২০২০ ০০:২৫729010
  • @গবু,
    হ্যাঁ, ওটা সি এ এ ( সিটিজেনশিপ অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট, ২০১৯)।
    সরি, ভুলটা ধরিয়ে দেবার জন্যে ধন্যবাদ।
    @এস,
    ঠিকই বলেছেন। তবে ছোট শহরের ছাত্র-যুবরাও পথে নেমেছে। এবং নাগরিকত্ব হারানোর ভয়ে মুসলিম সমাজের একটা বড় অংশ।
  • বিপ্লব রহমান | ০১ জানুয়ারি ২০২০ ০৮:২৬729011
  • রঞ্জন দা,

    আমি ঢাকা থেকে।

    একটু বোকা বোকা শোনালেও জানতে চাই, এই মুহূর্তে ঠিক কোন কোন রাজ্যে ক্যা/ এনার্সি বিরোধী আন্দোলন চলছে? সবখানেই শিক্ষার্থীর অগ্রগামী?

    এই টই অনুসরণ করছি।
  • S | 237812.69.563412.171 | ০১ জানুয়ারি ২০২০ ১১:৪৫729012
  • দিল্লি, কোলকাতা, ব্যাঙ্গালোর, কেরালা, উত্তর প্রদেশ, তামিল নাডু, মুম্বাই, উত্তর পূর্ব ভারত - এগুলোর কথা আমি জানি।
  • রঞ্জন | 236712.158.455612.192 | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ২১:৩৬729013
  • @ বিপ্লব রহমান,
    আপনাকে ভাল করে জানি। সেই দেয়াল লিখনের মজাদার আলোচনার টই থেকে , এবং সিরাজ সিকদারের কিছু ঘনিষ্ঠ গল্প শোনানোর অনুষঙ্গে ।
    'এস' ঠিকই বলেছেন। বর্তমানে সবচেয়ে বেশি করে হচ্ছে দিল্লিতে। ইন্ডিয়া গেট, জামিয়ার সামনে এবং আরও দু'একটি জায়গায়। সবচেয়ে বেশি এগিয়ে এসেছেন মুসলিম মেয়েরা। সকাল সন্ধ্যে। আর ছাত্রেরা। সারা ভারতের কুড়িটির বেশি ইউনিতে প্রদর্শন হয়েছে। শুধু যে এন ইউ/জামিয়া নয় , গুচ্ছের আই আই টি , এইমস , ল ' ইউনি এবং বেশ কিছু এলিটি সংস্থায়। কোলকাতায় যাদবপুর/প্রেসিডেন্সি ইত্যাদি আপনি জানেন।
    এছাড়া নিয়মিত হচ্ছে কেরালায়, মুম্বাইয়ে, চেন্নাইয়ে, ব্যাঙ্গালুরুতে। হায়দরাবাদ, ভোপাল, রায়পুর, পুণেও পিছিয়ে নেই । উত্তর প্রদেশের বেনারস হিন্দু ইউনি, কানপুর, লক্ষনৌ।
    সবচেয়ে বেশি করে সাধারণ মানুষ পথে নেমেছে এবং খন্ডযুদ্ধে ভাগ নিয়েছে ইউপির অন্ততঃ ১৯টি জেলায়, গুলিতে মরেছে ১৯ জন। ম্যাংগালোরে দু'জন।
    বাকি জায়গায় শান্তিপূর্ণ প্রদর্শন। অন্ততঃ ১২টি রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী বলেছেন এন আর সি ওঁদের রাজ্যে হবে না । এখন জানুয়ারির ২৩শে সুপ্রীম কোর্ট শুনানির দিকে সবাই তাকিয়ে।
    আসামে বিজেপির সমর্থক একটি বড় অংশ পথে নেমেছে, আলাদা কারণে।
    ওদের বক্তব্য এন আর সি সঠিক, কিন্তু সি এ এ খারাপ। কারণ তাতে ১৯ লক্ষ নন -আসামিদের থেকে ১২ লক্ষ হিন্দুকে নাগরিকতা দেওয়া হবে।
    সাপের ছুঁচো গেলা সিনড্রোম!
  • Du | 237812.69.8967.50 | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ২৩:০৬729014
  • অসমীয়া।
  • রঞ্জন | 236712.158.895612.224 | ০২ জানুয়ারি ২০২০ ২৩:৩৩729015
  • থ্যাংক ইউ দু,' ; অসমিয়া।
    যা তা ছড়িয়েছি; লজ্জাজনক।
  • | 124512.101.89900.201 | ০৫ জানুয়ারি ২০২০ ১৭:৫৩729004
  • রঞ্জন দা এটা কন্টিনিউ করুন।
  • শিবাংশু | ০৬ জানুয়ারি ২০২০ ০০:০৪729005
  • মুকুল কেশবনের ধারণা অমূলক নয়। মানুষের মগজ প্রক্ষালনের প্লাবনটিতে কোনও মন্দা এখনও দেখা যাচ্ছেনা। সব হারানো জুয়াড়ির জেদের মতন। এই মুহূর্তে বাচ্চারাই ভরসা। তাদেরই টার্গেট করা হচ্ছে...
  • রঞ্জন | 236712.158.565612.163 | ০৭ জানুয়ারি ২০২০ ১১:১০729006
  • ভাটে একক এবং অরিনের কথা থেকে উঠে আসছে -- এ লড়াই অনেক কঠিন। অনেক ধৈর্য্য চাই ।
    অন্য একটি মত হল গ্রাম-শহর আন্দোলনের মেলবন্ধন এবং একজন বিকল্প চেহারা, বিশেষ করে রাষ্ট্রীয় স্তরে।
    এই বক্তব্যের মধ্যেও সত্যি আছে , কিন্তু এটা একটা অল্পকালীন প্রেক্ষিতকে অ্যাড্রেস করছে-- বর্তমান শাসনকে ভোটে হারানো। গদি থেকে নাম্যে দেওয়া।
    খেয়াল করুন, আজ কেউ মোদির বিকল্প দেখতে পাচ্ছে না । কিন্তু ২০০২ সালে ওনাকে ক'জন চিনত? অমিত শাহের নাম ক'জন শুনেছিল?
    তাই আমি যোগেন্দ্র যাদবের কথাগুলো ভাবছি। কংগ্রেস এলো কি অন্য কেউ, রাহুল কি মেহুল, তাতে খুব একটা তফাৎ হয় না ।
    প্রশ্ন হলো আম্মাদের চারপাশে প্রতিনিয়ত ওঠা বেসিক কোশ্চেনগুলোকে অ্যাড্রেস করা। নইলে ব্যাটল জিতেও বড় যুদ্ধ হারব।
    দেখুন, ছত্তিশগড়ে নতুন কংরেসি মুখ্যমন্ত্রী। কতটুকু বদল হয়েছে? কিছু রেটোরিক। ভদ্রলোক প্রায় মোদির মতই আত্মমুগ্ধ। প্রতিদিন ট্যাক্স পেয়ারের পয়সায় বড় বড় পত্রিকায় বিজ্ঞাপন বেরোচ্ছে, তার অনেকগুলৈ ছত্তিসগড়ের সাধারণ মানুষ পড়েন না , যেমন ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ড।
    সেটাও বড় কথা নয় । আসলে তাতে থাকে মুখ্যমন্ত্রীর বড় করে হাসিমুখের ফোটো। একমেবাদ্বিতীয়ম। অন্য কোন মন্ত্রীর নাম পর্য্যন্ত নেই । ওয়েলফেয়ারগুলোকে এমন করে দেখান হয় যে লোকের মনে হবে এগুলো কংগ্রেস দলের নীতির ফল নয় , বরং বর্তমান মুখ্যমন্ত্রীর বদান্যতার ফল।
    সামাজিক স্তরে? অঞ্জলি জৈন বলে মেয়েটি নিজের ইচ্ছেয় মুসলিম যুবককে বিয়ে করায় হিন্দুত্ববাদী সংগঠন গুলো ছেলেটাকে পেটায়, পুলিশে দেয় । কোর্ট ছেলেটাকে জেলে পোরে। হাইকোর্ট মেয়েটাকে বাপের বাড়ী পাঠায়। তারা হিন্দুত্ববাদী সংগঠনের সহায়তায় মেয়েটির ব্রেন ওয়াশের ব্যর্থ চেষ্টা করে । তারপর নিজের মেয়েকে পেটায়, অষূধ খাইয়ে পাগল সাজানোর চেষ্টা করে । মেয়েটি হাইকোর্টে বয়ান দেয় , ও পাগল নয় , ও স্বেচ্ছায় মুসলিম স্বামীর সংগে থাকতে চায় এবং ও প্রাপ্তবয়স্ক। হাইকোর্ট ওকে নারীনিকেতনে পাঠায়, ছেলেটা বেইলে ছাড়া পায় । নারীনিকেতনে বিশেষ ইশারায় মেয়েটাকে জোর করা হয় । ওর উকিল প্রিয়ংকা আগরওয়াল দেখা করতে গেলে দেখা হয় না , উলটে উকিল মার খায়।
    আজ ব্যাপারটা মিটেছে। মেয়েটি স্বামীর সংগে আছে , প্রটেকশন পাচ্ছে। এতে সরকারের কোন সদর্থক ভুমিকা দেখা যায়নি।
    প্রতিকুল অবস্থার মধ্যে লড়েছে মেয়েটি অঞ্জলি জৈন এবং তার উকিল প্রিয়ংকা আগরওয়াল। প্রিয়ংকা দু'বছর হল বিয়ে করেছে আমার নাটকের দলের একটি ছেলে অনুজ শ্রীবাস্তবকে। কোর্টে যায়নি। বন্ধুবান্ধবদের এবং পরিবারদের সামনে সংবিধানএর নামে শপথ নিইয়ে ।
    বলতে চাইছি আসল লড়াইটা আম্মাদের নিজেদের ভেতরে বসে থাকা চাড্ডিপনার বিরুদ্ধে।
  • রঞ্জন | 236712.158.9005612.87 | ০৭ জানুয়ারি ২০২০ ১১:১৪729007
  • বলতে ভুলে গেছলাম, প্রিয়ংকা বিলাসপুরে এসেছে অল্প কয়েক বছর। এর মধ্যেই সাহস এবং নীতিবোধের জোরে সামাজিক প্রতিবাদের চেহারা হয়য়ে উঠেছে। রাজনীতিতে ও সিপিএম এর অ্যাক্টিভিস্ট, কিন্তু অনেক খোলামেলা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খেলতে খেলতে প্রতিক্রিয়া দিন