এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • প্রাইভেট হাসপাতালের ওপর নজরদারি - প্র্যাক্টিকালি কী করা যায়?

    pinaki
    অন্যান্য | ২৩ ফেব্রুয়ারি ২০১৭ | ১৫৫২২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sm | 57.15.14.8 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৩৫728222
  • ধ্যুত তেরিকা!
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৪২728223
  • সিস্টেমকে ঠিক করার জন্য , সে সর্কারি হোক বা বেসরকারি, স্বাস্থ্যখাতে বাজেট বাড়ানো, লো কস্টে করে দেখানো, তো পুণ্যদাদের মত ডাক্তাররা বা অন্যান্য স্বাস্থ্যকর্মীরাই কতদিন ধরে বলে যাচ্ছেন, করে যাচ্ছেন, কত উদ্যোগ নিচ্ছেন, সেখানেও অনেক ডাক্তারকে কিছু বলতে দেখিনা। ওঁরাও বললে হয়তো এগুলো নিয়ে অনেক বেশি কাজের কাজ হত, এখনো হতে পারে মনে হয়। একটা পুরো স্বাস্থ্য আন্দোলন হত। স্বাস্থ্য কবেই বা আমাদের ইস্যু হয়েছে। কোন নির্বাচনী ম্যানিফেস্টোতেও সেভাবে হয়নি। আমাদের কাছেও তো ম্যাটার করেনি। আজ এই খোঁচাখুচিতে যদি সেটা শুরু করা যায়, তা হলেও কিছু পাওনা।
  • sm | 113.192.119.253 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৪৭728224
  • pi ,আপনি বলুন তো এপ্রক্সিমেটলী একজন এম বি বি এস ডাক্তার ও একজন স্পেশালিস্ট এর কত ফি হওয়া উচিত।
    একজন সার্জেন কোনো অপারেশন করলে বা সিজার করলে ঠিক কত ফি নেওয়া উচিত।
    গেস করেই বলুন।অন্যরাও বলুন।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৫২728225
  • খেয়েছে ! আমি কেন ?

    আর এমনিতে যদি বলেন ঔচিত্য নিয়ে, তাহলে তো সবার আগে বলতে হয় আমি স্বাস্থ্যব্যবস্থার বেসরকারিকরণেরই বিপক্ষে ! তবে লোকের চয়েজ হিসেবে রাখা থাকতে পারে। কিন্তু সরকার থেকে সবার জন্য ফ্রিতে স্বাস্থ্য পরিষেবা থাকতে হবে। তারপর বেসরকারি ব্যবস্থা থাকার হলে থাকবে।
  • Ekak | 53.224.129.41 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৫৬728226
  • আমি ইন্দোদার লেখাটা পড়লুম । ভালো লেখা । অনেক কথা ঠিক লাগলো ।

    পাই , অপারেশনের খরচ বা ডাক্তারের ফী এগুলো সবচে বড় সমস্যা নয় । কম-বেশি সবরকম ফী র ডাক্তার আছেন । অনেক ডাক্তার রুগীর অবস্থা বুঝে অপারেশনের খরচ কমিয়ে দেন । খরচ বাড়ে অন্যভাবে । ডায়াগনস্টিক টেস্ট এর খরচ আকাশছোয়া করে রেখেছে । বেড কস্ট -অতি কস্ট বিশাল । অনেক্ষেত্রেওষুধ হাসপাতাল থেকে কিনতে হয় এবং তারা কোনো ছাড় দেয়না । এইসব জুড়ে জুড়ে বিশাল বিল হয় । যে কোনো দশ লাখ টাকা রেঞ্জ এর বিল নিয়ে দেখ , একচুয়াল সার্জেন -এনাস্থেটিস্ট -এসিটেন্ট এরা কত পাচ্ছেন আর বাকি টাকা তা কোথায় যাচ্ছে ।
  • sm | 113.192.119.253 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১০:৫৮728227
  • সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ফ্রি হোক আম্মো চাই। ঠিক এন হেইচ এর মতো ফ্রি তে পরিষেবা চাই।কিন্তু চাইলেই দিচ্ছে কে? সরকার ই বা কেমন করে এই বিপুল কর্ম যজ্ঞে একদিনে সামিল হবে। কারণ স্বাস্থ্যের বেসরকারি করণ তো সরকার ই ধীরে ধীরে করেছে।
    এখন আমি যদি বলি-সব সরকারি হোক তাহলে সেটা হলো বাস্তব থেকে পালিয়ে বাঁচা।
    বিকল্প দুটি বেসরকারি চিকিৎসা- ফেলো করি মাখো তেল।
    অথবা চ্যারিটি।
  • Ekak | 53.224.129.41 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:০১728228
  • বেসরকারিতে চ্যারিটি মডেল সাকসেসফুল হতে পারে যদি রিসার্চ ফান্ডিং থাকে । দক্ষিণে এরকম আছে । কিন্তু তার জন্যে ফার্স্টক্লাস সিস্টেম হতে হয় । যারা রোগীর আজকের ডেটা কাল হারিয়ে ফ্যালে তারা রিসার্চ ফান্ডিং পাবে কোদ্দিয়ে । এমনিতে তৃতীয় বিশ্বের রোগীর ডেটা সারা পৃথিবীর কাছে বিশাল দামি ।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:০৪728229
  • বাস্তব থেকে পালিয়ে বাঁচা কেন হতে যাবে রে ভাই ?

    সকলের জন্য স্বাস্থ্য একটা ভ্যালিড দাবি। সারা দেশে এই নিয়ে আন্দোলন হচ্ছে, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ডাক্তারদেরই । ছোট স্কেলে হলেও । কিন্তু এটা অনেক বাড়বে মনে করি।
    এই ৭ এপ্রিল, বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবসে পুণ্যদারা একটা কনভেনশন করছেন এই নিয়ে। বইও বেরোচ্ছে এই নিয়ে।

    এটা করা অসম্ভব নয় আর সরকারকে এই নিয়ে আরো চাপ দেওয়া, সবকিছু নিয়েই।

    এই হেল্থ সিস্টেমের সমস্যা, এইভানে ছুটকো ছাটকা জোড়াতাপ্পি সেলাই না দিয়ে তার দীর্ঘস্থায়ী সমাধান, সব কিছু নিয়েই কথা হবে, লেখা হবে। আমি অনেক বেশি পছন্দ করব সেটাতে কন্ট্রিবিউট করতে, যে সিস্টেমকে ভুল মনে করি, তাতে ঐ জোড়াতাপ্পি লাগানোয় সময় শ্রম দেবার চেয়ে।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:০৫728230
  • অপারেশনের খরচ বা ডাক্তারের ফী, এগুলৈ সমস্যা, এ আমি কোথায় বল্লাম রে ভাই ? এই এস এম, একক, এই নিয়ে আমাকে জিগায় ক্যানো ! ঃ(
  • Ekak | 53.224.129.57 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:০৯728232
  • সরকার চাইলে কসমেটিক বাদ্দিয়ে জেনেরাল এন্ড ক্রিটিক্যাল কেয়ার নিজের পয়সায় দিতে পারে , বা সেটাও না পারলে মিনিমাম প্রিমিয়ামে ইনসিওরেন্স তো দিতে পারেই । যেখানে প্রথম বিশ্ব ইউনিভার্সাল বেসিক ইনকাম ইমপ্লিমেন্ট করার দিকে এগোচ্ছে সেখানে , তৃতীয় বিশ্বে এটুকু না পাড়ার কিছু নেই ।

    ডিভিডেন্ড অফ ক্যাপিটালিজম বলে একটা কথা আছে । ইন্ডাস্ট্রি বাড়ছে -সরকার দুহাতে ট্যাক্স নিচ্ছে , এবার সেই টাকা দিয়ে স্বাস্থ্য পরিষেবা দিক । তবে হ্যা , তাতে ডাক্তার দের সংখ্যা কমবে , রোজগার কমবে । সে কমুক ।
  • dc | 132.164.124.31 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:১১728233
  • সরকার এখন জিডিপির ৩ না ৪% খরচ করে স্বাস্থ্যে। এটাকে বাড়িয়ে ৮-১০% করুক, সরকারি স্বাস্থ্য ব্যবস্থাকে উন্নত করুক। সবার জন্য হেল্থ কার্ড ইস্যু করুক, হয়তো আধারের সাথে লিংক করে, যেটা দেখিয়ে যেকেউ বিনামূল্যে ডাক্তার দেখাতে পারবে আর টেস্ট করতে পারবে। স্বাস্থ্য খাতে সরকার খরচ বাড়াক, ফেসিলিটি ইমপ্রুভ করুক, ডেটা অ্যানালিটিক্সের সাহায্য নিক। ভাবার সায়েন্টিস্টরা ৪০০০ টাকায় কার্ড সাইজ ইসিজি মেশিন বানিয়েছে। সরকার এটাকে সব হাসপাতালে ব্যবহার করুক, এরকম আরো ইনোভেশান আনুক। এটা করতে পারলেই বিরাট পরিবর্তন আসবে। আর সরকারি পরিষেবা উন্নত হলে প্রাইভেট ব্যবস্থাও কম্পিট করতে গিয়ে আরও ভালো হবে।

    স্ট্যান্ডার্ড ডিঃ এসব কোনদিনই হবেনা, ভাবতে ভালো লাগে এই আর কি।
  • dc | 132.164.124.31 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:১৫728234
  • আর হ্যাঁ স্বপ্ন দেখতে দেখতে এটাও লিখে ফেলি যে শিক্ষাতেও অন্তত ৮-১০% অফ জিডিপি খরচ করা উচিত। আরো সরকারি স্কুল খোলা উচিত, আরো শিক্ষক নিয়োগ করা উচিত, আরো ওয়ার্কশপ অ্যারেঞ্জ করা উচিত। রাইট টু এডুকেশান তো লোকে অলরেডি ভুলে গেছে, সেটাকে প্রতিটি স্কুলে কড়াভাবে অ্যাপ্লাই করা উচিত। যাগ্গে, এসবও কোনদিন হবেনা।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:২০728235
  • এইগুলো নিয়ে অনেক লেখা , আলোচনা হয়েছে আগে। পড়ে দেখতে পারেন, যা মনে হয় ওখানে লিখতেও। কিছু লেখা তুলে দিলাম।

    একটা এখানেও রইল।
    http://www.guruchandali.com/blog/2014/02/15/1392483623598.html?author=punyabrata.goon#writehere
  • dc | 132.164.124.31 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:২৪728236
  • জানি তো, এসব নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে। কিন্তু দেশে রাজনীতির যা বাস্তব অবস্থা তাতে এসব হওয়ার সম্ভাবনা খুব কম। স্বাস্থ্য-শিক্ষা আমাদের ইলেকশানগুলোতেও ইস্যু না, মিডিয়াতেও এসব নিয়ে আলোচনা হয়না, সরকারও কিছু করেনা।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:৩৭728237
  • আমরাও তো প্রেশার দিইনা। ইস্যু তো আমরাও বানাইনা। সাইক্লিক ব্যাপার। তবে এই যে হইচইটা এখন হচ্ছে, এর থেকে অন্ততঃ ইস্যু বানানো উচিত। অন্ততঃ এইটুকু কাজের কাজ।
  • dc | 132.164.124.31 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১১:৫১728238
  • আমরাও তো প্রেশার দিইনা - সে তো বটেই। দেখা যাক, যদি আস্তে আস্তে অ্যাওয়ারনেস বাড়ে।
  • উইশফুল থিংকিং | 173.172.67.180 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১২:১৭728239
  • আমার মনে হয় ফি নেয়া উচিত। এমন কী সরকারী হাসপাতালেও, পার প্যাশেন্ট/সার্ভিস রেন্ডার্ড বিল/ভাউচার তৈরি হওয়া উচিত।

    তবে ফি হওয়া উচিত কস্ট প্লাস সামথিং রিজনেবল প্রফিট মার্জিন ৫-১০-১৫-২০%

    কস্ট বলতে স্যালারি, ভাতা,

    টাইম

    পার ইউনিট রিসোর্স কষ্ট (ব্যান্ডেজ রোল, মেডিসিন, এক্স রে ফিল্ম) প্লাস যন্ত্রের প্রকিউরমেন্ট + রিপ্লেসমেন্ট খরচ।

    প্রতিষ্ঠানের ওভারহেড।

    প্রতিষ্ঠানের ডেট সার্ভিসিং/লোন অবলিগেশন থেকে থাকলে সেটা।

    হ্যা কোন সার্ভিসের যেমন চোখ দেখার, ইউরিন টেস্ট করার, ব্লাড টেস্ট করার এসবের স্ট্যান্ডার্ডাইজড বিল হওয়া উচিত। এবং বিভিন্ন লেভেলের ডাক্তার, স্পেশ্যালিস্ট ডাক্তারের বিল পার কনসাল্টেশন কেমন হওয়া উচিত (খুব বিতর্কিত কন্টকিত জায়গা তবু) সেটাও একটা ঐক্যমত্যে আসা দরকার।

    এখন কম্পিউটরের দুনিয়াতে এসব ফাইল রাখা, এক্সেল শিট বানানো কোনো ব্যাপার না। রোগীরা ওয়েটিং রুমে আসলে সিসিটিভিতে ছবি উঠে যাওয়া উচিত। হাসপাতালের ইনহাউজ অডিটররা প্লাস পাবলিক অডিটররা যদি দেখেন ও 'টাউনহল' ধাঁচের মিটিং ডেকে মান্থলি/কোয়ার্টারলি/বাইঅ্যানুয়ালি/অ্যানুয়ালি ফাইল ডিসক্লোজ করেন তো অনেক সুরাহা হবে।

    হ্যাঁ। এখন বিল কে দেবে? আইডিয়াল সিচুয়েশনে সরকার দেবে একটা সেন্ট্রালাইজড ইনশুরেন্স স্কিমের মাধ্যমে। হাসপাতালের বিল (বেসরকারী তো বটেই সরকারিতেও) সরকারের কোনো ডিপার্টমেন্ট ধরা যাক সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার ইন কোলাবরেশন উইথ হেলথ সাথে সাথে বিল পে করে দিল। এখন পেশেন্ট কয়েকমাস পরে ইনকাম ট্যাক্স পে করার সময়ে সেটা পে করবেন।

    এখন সরকার রেয়াত করবে, যাদের

    ১. ইনকাম
    ২. সেভিংস
    ৩. প্রপার্টি

    এই তিনটে জিনিস দেখে যেহেতু এগুলোর ডেটাবেস সরকারের কাছে আছে। (মানে অসম্পুর্ণ হলেও আছে)। গরীবের পুরোটা ছাড়। নিম্ন মধ্যবিত্তের ৮০-৯০ভাগ এরকম...উচ্চমধ্যবিত্ত-ছাড় কম হবে তবে তাদেরকেও কয়েক কিস্তিতে শোধ করার অপশন থাকবে।

    যারা আরও ধনী, ধনকুবের তাঁরা চাইলে সম্পুর্ণ আরেক ক্যাটেগোরির প্রাইভেট হাসপাতালে ভর্তি হতে পারবেন যেখান ফি'র বাপ মা নাও থাকতে পারে। তবে ইট উইল বি ট্যাক্সড হার্শলি টু ডিসকারেজ সাচ প্র্যাক্টিস।
  • sm | 113.192.119.253 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ১৪:০০728240
  • pi , আপনাকে খালি বর্তমান সিস্টেম এ আপনার ডাক্তারের কি ফি হওয়া উচিত সেটাই জিগিয়েছিলাম। অন্যান্য দের মতামত ও চেয়েছি।
    কিন্তু আপনি উত্তর দিলেন সবার জন্য ফ্রি চিকিৎস্যা চাই। কিন্তু সেটা বর্তমান ব্যবস্থায় সম্ভব কি করে? আজকে আমার নিকট কেউ অসুস্থ হলে; রাস্তায়, সবার জন্য ফ্রি স্বাস্হ্য প্ল্যাকার্ড হাতে বসে পড়লে তো চোলবেক নাই।
    সুতরাং বাস্তব কে মেনে নিতেই হবে। সাথে সাথে আন্দোলন চালিয়ে যান ক্ষতি নাই।
    এখন আন্দোলন চালাবেন কি নিয়ে? প্রতি যুক্তিও আসবে।
    যেমন ইন্ডিয়ার ২ শতাংশ জিডিপি স্বাস্হ্যের জন্য বরাদ্দ। মোদী বলেছে আড়াই শতাংশ করবে। তাতেই পারিষদরা এ ওকে জড়িয়ে ধরছে।
    কিন্তু উন্নত দেশে বরাদ্দ কতো? না ১০ -১৫ শতাংশ। মনে রাখবেন জার্মানি, ব্রিটেইন এর জনসংখ্যা ভারতের 20 ভাগের এক ভাগ আর জি ডি পি ভারতের চেয়ে বেশি। সুতরাং বুঝতেই পারছেন--
    দ্বিতীয়ত, যেই একদল বলবে স্বাস্থ্যে বরাদ্দ ১০ শতাংশ করো।অমনি আর একদল বলবে কি করে সম্ভব?
    যুক্তি আসবে, প্রতিরক্ষা খাতে কমাও। দেশাত্ম বাদীরা বলবে যারা সীমান্তে লড়ছে-তাঁদের এই বাজেটে ই চলে না; আরো বাড়ানো উচিত।
    তাহলে কৃষি ঋণ মুকুব বন্ধ করো। না, তাহলেও ভারতের মতো কৃষি প্রধান দেশে ভয়ানক অসুবিধে হবে। বরঞ্চ কৃষক দের জন্য আরো বাজেট বৃদ্ধি করা হোক- যাতে তাদের ইন্সুরেন্স কভার থাকে।
    তাহলে কেন্দ্রীয় সরকারি কর্মচারীদের বেতন এক তৃতীয়াংশ করা হোক। বুঝতেই পারছেন- যারা আন্দোলন করছে ; তাঁরা কোন দিকে আন্দোলন করবে?
    সুতরাং মিশ্র, আধা খ্যাঁচড়া সিস্টেম ভারতের ভবিতব্য ও বাস্তব।
    উইশফুল থিংকিং কিছু বাস্তব বাদী রূপ রেখা দিয়েছেন বটে, কিন্তু তাতেও অনেক ফ্যালাসি আছে।
    বর্তমান সিস্টেম এ ডাক্তারের ফি,ওষুধের দাম ও ডায়াগনোস্টিক টেস্ট এর প্রাইস নিয়ে আলোচনা ভীষণ জরুরি।
    কারণ মার্কেট নামক মর্কটের হাতে ছেড়ে দিয়ে; এটি ভয়ানক ক্ষতি গ্রস্ত।
    ডিসি বললেন; ৪ হাজারে ভাবা ইসিজি ইভেন্ট করেছে। ভালো কথা। কিন্তু স্বাধীনতার ৭০ বছর পর প্রাপ্তি একটি ইসিজি মেশিন মাত্র!
    আমাদের দেশে ল্যাব টেস্টের রি- এজেন্ট এর সিংহ ভাগ,ডিজিটাল এক্স রে ,সিটি, এম আর আই, পেট স্ক্যান-সব ই বাইরের দেশ থেকে আমদানি করতে হয়। এমন কি মেডিসিন এর বেসিক কম্পাউন্ড কেও। এই তো অবস্থা! এটাই বাস্তব ছবি।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ২০:০৯728241
  • সম্ভব হলে এইদিন চলে আসুন না ! নইলে কোলকাতার লোকজনকে আসতে বলতে পারেন। এখনো আমরা আগ্রহী না হলে কিন্তু ইস্যু হবেইনা।

    এটা এই সিরিজের শুরু। তারপর সারাদেশেই চলতে থাকবে।

    INVITATION TO 7TH APRIL, 2017 NATIONAL CONFERENCE ON NATIONAL CAMPAIGN FOR UNIVERSAL HEALTH CARE

    In 1978, in its Alma Ata declaration the World Health Organization called for "Health for All by 2000 AD". INDIA was a signatory to that declaration.
    But from early the 1990s the Indian government started to drift away from its responsibilities to the service sectors, following the diktats of IMF-World Bank combined.
    In 2010 the Planning Commission constituted a High Level Expert Group (HLEG) on Universal Health Coverage. The group, headed by Dr. K Shrinath Reddy, recommended an increase in government spending on health care from 1.4% of GDP in 2010 to 2.5% by 2017 and to 3% by 2022, so that the government can meet the primary, secondary, and tertiary health care needs of all the citizens. The group envisaged government as the main provider of health care. It called for a Health Entitlement Card for every citizen.
    But the Planning Commission in its plan document of 2012 ignored HLEG's recommendations and from 2014 the MODI government has cut the Government health care spending by 20%. Now Government spends less than 1% of GDP in health care.
    From 2013, Shramajibi Swasthya Udyog, an organization of doctors and health workers committed to Universal Health Care, along with several other organizations, is taking the recommendations of HLEG on UHC to the people of West Bengal. In August 2015, 33 organizations formed the All Bengal Health for All Campaign Committee. Dr. K. Shrinath Reddy, Dr. Binayak Sen and several other health activists spoke for “Health for All” in a public convention in Kolkata on 24th January, 2016.
    The campaign in west Bengal is going on. Time has come to take this campaign to other states, so that people all over India move for Universal Health Care.
    This year on 7th April, Shramajibi Swasthyo Udyog will host a National Conference of delegates from different states to discuss and decide on the National Campaign.
    Venue: West Bengal Voluntary Health Association Tower, 1st floor. Near Manovikash Kendra/ Ruby Hospital/ Desun Hospital.
    Time: 12 Noon to 6 pm
    We request you/your organization to take part in the conference.
    The expenses for food and lodging will be taken care of by the organizers.
    Please confirm your participation to [email protected] 15th of March, 2017. You may ring any one of the signatories for any query.
    Regards
    Yours Truly,

    Dr. Punyabrata Gun, Adviser, Shramajibi Swasthya Udyog,
    Mob: 9830922194
    Dr. Sujoy Kumar Bala, President, Shramajibi Swasthya Udyog
    Mob: 9836475632
    Dr. Mrinmoy Bera, Secretary, Shramajibi Swasthya Udyog.
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ২০:২৮728243
  • এসএম আমি তিনটে লেখা তুলেছি। এগুলো কতটা কী সম্ভব, অসম্ভব নিয়ে। পারলে একটু পড়ে ঐ লেখাগুলোর তলায় লিখুন, কোনটা অসম্ভব মনে হচ্ছে।

    আর লো কস্ট মডেল ও তো পুণ্যদারা দেখিয়েছেন। ডাক্তারের ফিজ, ওষুধের দাম, টেস্ট লো কস্টে রেখে।

    বিটিডব্লু, জেনেরিক ওষুধ কিন্তু আজ কম দামে পাওয়া যাচ্ছে, এটাও একসময় অসম্ভব মনে হত। এও কিন্তু অনেকদিনের অনেকজনের আন্দোলনের ফসল। টুপ করে পড়েনি। এখনো এতে অনেক গলতা আছে, আর এইনিয়েও লড়ছেন অনেকে। তাঁদের অনেকেই ডাক্তার।

    এই লেখাটা পড়েছেন কিনা জানিনা। দাম নিয়ে আগ্রহ দেখে দিলাম। এখন এখানে শুধু আশেপাশের গ্রাম বা জেলা না, পাশের রাজ্য থেকেও রোগীর ভিড় উপচে পড়ছে ! একদিন হয়তো ভেলোরের মতই হয়ে যাবে, সারা দেশের ডেস্টিনেশন।

    কিন্তু এটাও মাথায় রাখবেন, এটা একটা মডেল। লো কস্ট মডেল। সরকারি বেসরকারি, সব ব্যবস্থাকেই দেখানো, যে লো কস্টে ভাল চিকিৎসা দেওয়া সম্ভব।

    মৈত্রী নিয়ে রোগী খুশি
    খরচ নামমাত্র, চিকিৎসা পরিষেবা ভাল
    নুরুল আবসার
    উলুবেড়িয়া ২ মার্চ , ২০১৭, ০১:১৮:১৯

    এই বাজারে ইসিজি ৫০ টাকায়!
    রক্তের সব পরীক্ষা ৮০ টাকায়!
    ডিজিটাল এক্স-রে ১৮০ টাকায়!
    রাজ্যে এক শ্রেণির বেসরকারি হাসপাতাল এবং নার্সিংহোমের বিরুদ্ধে যখন চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার নামে লাগামছাড়া ভাবে টাকা রোজগারের অভিযোগ উঠছে, তখন এমন ‘সুলভ’ পরিষেবা মিলছে কোথায়? উত্তর— উলুবেড়িয়ার চেঙ্গাইলের বেলতলায়। মৈত্রী স্বাস্থ্যকেন্দ্রে। নামে স্বাস্থ্যকেন্দ্র হলেও বেসরকারি। তবে, শুধু পরীক্ষা-নিরীক্ষাই নয়, এখানে রোগীর যা কিছু চিকিৎসা— সবই হয় নামমাত্র খরচে।
    উলুবেড়িয়ায় একাধিক এমন নার্সিংহোম আছে, যেখানে একবার ডাক্তার দেখাতে রোগীকে গুনতে হয় ২০০ টাকা। প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষাও অনেকটাই বাধ্যতামূলক। ডিজিটাল এক্স-রে’র খরচ ৩০০ টাকা। ইসিজি ২০০ টাকা। রক্ত পরীক্ষা ২০০ টাকা। সেখানে ‘মৈত্রী’র খরচ নামমাত্র। ফলে, দিন দিন রোগীর ভিড় বাড়ছে। রোগীর চাপ সামাল দিতে তৈরি হয়েছে তিন তলা ভবন। এখানে দু’ধরনের চিকিৎসক বসেন। ‘জেনারেল ফিজিশিয়ান’ এবং বিশেষজ্ঞ চিকিৎসক। জেনারেল ফিজিশিয়ানের ‘ফি’ দশ টাকা। তিনি মনে করলে তবেই রোগীকে বিশেষজ্ঞের কাছে পাঠানো হয়। এ জন্য রোগীকে দিতে হয় আরও দশ টাকা। অর্থাৎ, সব মিলিয়ে চিকিৎসক দেখাতে সেই রোগীর লাগে কুড়ি টাকা।
    কী ভাবে সম্ভব হচ্ছে এত কম খচে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়া?
    নয়ের দশকের গোড়ায় ফুলেশ্বরের কানোরিয়া জুটমিলের আন্দোলনে শ্রমিকদের সঙ্গে যোগ দিয়েছিলেন সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ। তাঁদের মধ্যে অনেক চিকিৎসকও ছিলেন। তাঁদেরই একাংশ শ্রমিকদের স্বল্পমূল্যে চিকিৎসা পরিষেবা দেওয়ার জন্য বেলতলায় চিকিৎসাকেন্দ্র গড়ে তোলেন। সেটাই নাম পাল্টে ১৯৯৫ সালে গড়ে ওঠে মৈত্রী স্বাস্থ্যকেন্দ্র। এখনও পর্যন্ত এখান থেকে লক্ষাধিক মানুষ পরিষেবা পেয়েছেন। জেনারেল ফিজিশিয়ান ছাড়াও এখানে বসেন সার্জারি, গাইনি, স্কিন, ইএনটি, সাইকিয়াট্রিস্ট, মেডিসিন প্রভৃতি বিভাগের বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের।
    স্বাস্থ্যকেন্দ্রের কর্ণধার পুণ্যব্রত গুণ জানান, প্যাথলজিক্যাল এবং অন্যান্য পরীক্ষা-নিরীক্ষার খরচ কম করে এবং ওষুধের জেনেরিক নাম ব্যবহার করে সামগ্রিক চিকিৎসার খরচ কমানো হয়। ফলে, চিকিৎসকদের খুব বেশি আত্মত্যাগ করতে হল না। আবার রোগীও কম খরচে পরিষেবা পান। পুণ্যব্রতবাবুর দাবি, ‘‘এখন সরকার ওষুধের জেনেরিক নাম ব্যবহারের কথা বলছে, কম খরচে বিভিন্ন হাসপাতালে পিপিপি মডেলে এক্স রে-সহ নানা পরীক্ষা চালু হয়েছে। এই সব আমরা এখানে শুরু করেছিলাম ২২ বছর আগেই।’’
    কলেবরে বাড়লেও স্বাস্থ্যকেন্দ্রে শুধুই বহির্বিভাগ চলে। তবে, ব্যবস্থা অনেকটাই আধুনিক হাসপাতালের মতো! বিশেষজ্ঞ-সহ প্রতিদিন চার জন করে চিকিৎসক বসেন। চিকিৎসকদের সঙ্গে আছেন একদল প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী। রোগী হয় গড়ে দিনে ২০০ জন। স্বাস্থ্যকর্মীরা প্রথমে মাইক্রোফোনে রোগীকে ডেকে নেন। রোগীর রোগের বিবরণ জেনে তাঁরা রিপোর্ট তৈরি করেন। সেই রিপোর্ট নিয়ে রোগী যান চিকিৎসকের কাছে। সব মিলিয়ে এক এক জন রোগীর জন্য অন্তত ১৫ মিনিট বরাদ্দ। এর পরে প্রয়োজন হলে তবেই প্যাথলজিক্যাল পরীক্ষা। রয়েছে ন্যায্যমূল্যের ওষুধের দোকানও।
    একই ছাদের তলায় প্রায় সব ব্যবস্থা থাকায় রোগীকে ফিরে যেতে হয় না। তাই এই স্বাস্থ্যকেন্দ্র নিয়ে তেমন কোনও বক্রোক্তিও শোনা যায় না। দীর্ঘদিন ধরে ওই স্বাস্থ্যকেন্দ্রে সুগার এবং উচ্চ রক্তচাপজনিত সমস্যার চিকিৎসা করাচ্ছেন মালদহের আশিস কারিকর। তিনি বলেন, ‘‘আমি এখানে প্রতি মাসে আসি। এখান থেকেই ওষুধ নিয়ে যাই। সুস্থ আছি। তার থেকেও বড় কথা, কম খরচে ভাল চিকিৎসা পাচ্ছি।’’
    স্থানীয় বাসিন্দা লতিকা মণ্ডলের কথায়, ‘‘ওখানে আমি আর্থ্রারাইটিসের চিকিৎসা করাই। এমন সুযোগ-সুবিধা আর কোথায়?’’

    http://www.anandabazar.com/district/dhaksinbanga/howrah-hoogly/moitri-health-center-taking-good-care-of-people-1.572465#.WLeZ4QlG0Mw.facebook
  • sm | 113.192.119.253 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ২১:০৫728244
  • pi , এই লিংক টা রোবু আগেই দিয়েছিলো এবং কয়েক দিন আগেই আমি মতামত দিয়েছিলাম।প্রথমেই বলে রাখি ডক্টর গুন্ যে উদ্যোগ নিয়েছেন ও তাঁর বাস্তবায়ন করেছেন সে জন্য কোনো প্রশংসাই যথেষ্ট নয়।তাঁর প্রতি থাকলো সশ্রদ্ধ প্রণাম।
    ধরুন, প্রায় একই ধরণের কাজ করে চলেছে ,মুম্বাই এর টাটা মেমোরিয়াল।এটি, যদ্দুর জানি, একটি নো প্রফিট অর্গানাইজেশন।বা রামকৃষ্ণ মিশন ও ভারত সেবাশ্রম।
    সুতরাং যতক্ষণ চ্যারিটি বা নো প্রফিট হিসাবে কাজ করছে ; ততক্ষন কোনো প্রশ্ন নাই।
    কিন্তু কথা হলো, যদি কোনো এমবিবিএস/স্পেশালিস্ট ডক্টর দিনে গড়ে ২৫ টা পেশেন্ট দেখে তাহলে (মাসে ২৫ দিন কাজ করলে) তার মাসিক আয় দাঁড়ায় ৭৫০০ ও ১৫ হাজার টাকা; যথাক্রমে।
    এটাকে যথেষ্ট মনে করেন ? মনে করলে কেন করেন?
    এবার বলুন রক্তের সব পরীক্ষা ৫০ টাকা হলে; টেকনিশিয়ান ও প্যাথলজিস্ট এর বেতন কত?
    একজন সরকারি ডাক্তার এপ্রক্সিমেটলী ৮০০০০ ও স্পেশালিস্ট লক্ষাধিক টাকা বেতন পান।
    অর্থাৎ সরকার ই এটা ন্যূনতম মনে করেছে।
    কেন্দ্রীয় সরকার হলে এটাই বেড়ে লক্ষাধিক ও দেড় লক্ষাধিক হয়ে যাবে।
    তাহলে কি সরকারি ডাক্তাররা বা টেকনিশিয়ান রা প্রয়োজনের অতিরিক্ত বেতন পাচ্ছেন?
    এবার আপনি বলুন আপনার মডেল কিভাবে সাস্টেনেবল?
    দুই,120 কোটি জনতা কে বেসরকারি পরিকাঠামো ব্যতিরেকে; কিভাবে ফ্রি তে সুস্বাস্থ্য উপহার দেবেন? সরকার কিভাবে এতো বড়ো পরিকাঠামো গড়ে তুলবে? নাকি কিছু লোক কে পরিষেবা দিলেই চলবে আর বাকিরা খরচের খাতায়?
    মনে রাখবেন গ্রামের সিংহভাগ মানুষ এখনো হাতুড়ে ডাক্তারের ওপর নির্ভরশীল।
    তিন, মোদী তো হেলথ বাজেট বাড়িয়ে আড়াই শতাংশ করবে বলেছে।তাতে কিভাবে 120 কোটি লোকের ফ্রি তে সুস্বাস্থ্য দেওয়া যাবে।যেখানে উন্নত দেশের ১০-১৫ শতাংশ অফ জিডিপি ব্যয় করে।
    তাদের জিডিপি ভারতের থেকে বেশি ও লোক সংখ্যা এক ভগ্নাংশ।
    সেখানেও জেনেরিক প্রেস্ক্রাইব করা হয় ও লো কষ্ট এভিডেন্স বেসড মডেল ফলো করা হয়। এমন নয় যে ফেলে ছড়িয়ে খরচ করে।
    একচ্যুয়ালি আধুনিক এলোপ্যাথি চিকিৎস্যা অত্যন্ত ব্যয় সাপেক্ষ ও জটিল।
    এখানে , অর্থাৎ ভারতে সরকারি, বেসরকারি,চ্যারিটি ,সেবা প্রতিষ্ঠান,সব্বাই কে নিয়ে চলতে হবে। তাতেও দেখা যাবে বহুলোক চিকিৎস্যা থেকে বঞ্চিত থেকে যাবেন।
  • pi | 57.29.135.164 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ২১:৪৫728245
  • পরে লিখব সময় করে। খালি একটাই কথা বলে যাই, মোদির আড়াই শতাংশ বাজেটে ফিট করানোর কোন দায় আমার বা অনেকেরই নেই। কারণ এটা আনএক্স্পেটেবল। আর এটাই প্রতিবাদের বেসিক জায়গা।

    এই ব্যবস্থায় ফিট করানোর জন্য আমাকে কেন চাপ দিচ্ছেন, সেটাই বুঝছিনা, যেখানে ব্যবস্থা নিয়েই আমার মূল সমস্যা।
  • sm | 113.192.119.253 | ১৭ মার্চ ২০১৭ ২১:৪৯728246
  • আপনাকে কেন চাপ দেব? ভারী মুশকিল তো!
    আমি তো আমার মতামত টা রাখলাম; যেমন টি আপনি রেখেছেন।ডিফারেন্স অফ ওপিনিয়ন তো থাকবেই।
  • S | 184.45.155.75 | ২১ মার্চ ২০১৭ ১৫:০০728247
  • আর কেউ কিছু লিখবে না।
  • S | 184.45.155.75 | ২১ মার্চ ২০১৭ ১৫:১৫728248
  • তুল্লাম।
  • pi | 37.63.150.176 | ২৬ মার্চ ২০১৭ ২২:২৮728249
  • যে যে পারবেন, চলে আসুন ৭ তারিখেঃ

    Shramajibi Swasthya Udyog, on behalf of All West Bengal Health For All Campaign Committee, is organising the event.
    Representatives of campaign partners over West Bengal and probable partners from other states will meet and decide the future course of campaign.
    A collection of Bengali translation of the lecture delivered in January 24, 2016 public convention on UHC will also be published.

    https://www.facebook.com/events/397956640567543/
  • pi | 37.63.150.176 | ২৬ মার্চ ২০১৭ ২২:৩৪728250
  • 7 এপ্রিল 12:00 - 06 PM এ

    West Bengal Voluntary Health Association Tower, 1st floor. near Ruby and Desun Hospitals

    সবার জন্য স্বাস্থ্য -- একটি স্বপ্ন যা সত্যি করা যায়।
    সম্পাদনাঃ পুণ্যব্রত গুণ।
    সারা বাংলা সবার জন্য স্বাস্থ্য প্রচার কমিটি এবং গুরুচণ্ডা৯ প্রয়াস।
    ঘুণধরা স্বাস্থ্যব্যবস্থা, আজ রোগী এবং চিকিৎসকদের প্রায় একে অপরের সঙ্গে যুযুধান প্রতিপক্ষ বানিয়ে দিয়েছে। কোথাও মানুষ মারা যাচ্ছেন চিকিৎসা নামধারী মুনাফাযন্ত্রের চাপে। কোথাও চিকিৎসক বিপন্ন বোধ করছেন আক্রমনের আশঙ্কায়। অথচ শর্টকাটে এ সমস্যার সমাধান হবার উপায় নেই। দীর্ঘমেয়াদী কোনো সদুত্তরও কি আছে, এই সমস্যার? সে প্রশ্নেরই উত্তর খুঁজেছেন দীর্ঘদিনের স্বাস্স্থ্যকর্মী ও চিকিৎসকরা। এই বইয়ে।
    'সবার জন্য স্বাস্থ্য' কথাটা এই বইয়ে যেভাবে ব্যবহার করা হয়েছে, তার একমাত্র অর্থ সরকার সমস্ত নাগরিকের স্বাস্থ্যরক্ষার দায়িত্ব সরকারের।
    আজ শুনতে অলীক লাগে, কিন্তু ১৯৭৮-এর আলমা আটা ঘোষণা পত্রে ভারত এই মর্মে স্বাক্ষরও করেছিল। সবার জন্য স্বাস্থ্যের লক্ষ্যে গঠিত উচ্চ স্তরীয় বিশেষজ্ঞ দল হিসেব করে দেখিয়ে দিয়েছিল কি ভাবে এমনটা সম্ভব। যদিও দেশের সরকার সে দায়িত্ব নেয়নি। ফল? আজ সরকারি ব্যবস্থা অপদার্থ, বেসরকারি ব্যবস্থাও মুনাফার লোভে পাগল।
    এ থেকে এখনও বেরোনোর উপায় এখনও অসম্ভব কিছু না। 'হেলথ ফর অল' এর উদ্যোগে আয়োজিত কনভেনশনে এই মর্মে বিশদ বক্তব্য রেখেছিলেন, ভারতের স্বনামধন্য চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা। এ বই সেই বক্তৃতাবলীরই সংকলন। লিখছেনঃ
    পুণ্যব্রত গুণ
    বিনায়ক সেন
    অরুণ সিংহ
    শ্রীনথ রেড্ডি
    রাহুল মুখার্জি
    সত্য শিবরমন
    অলকেশ মন্ডল
    বঙ্কিম দত্ত
    'সকলের জন্য স্বাস্থ্য' শুধু একটি বই নয়। এটি সকলের জন্য আশু এবং জরুরি একটি বিষয়। সংকট সমাধানের জন্য জন সচেতনতা গড়ে তোলার প্রথম ধাপ। বইটি প্রকাশিত হবে 'সবার জন্য স্বাস্থ্যের লক্ষ্যে জাতীয় প্রতিনিধি সম্মেলন'এ, যার আহ্বায়ক শ্রমজীবী স্বাস্থ্য উদ্যোগ এবং
    সারা বাংলা সবার জন্য স্বাস্থ্য প্রচার কমিটি।
  • pi | 57.29.228.250 | ০৩ এপ্রিল ২০১৭ ১০:৪০728251
  • এই নিয়ে আমরা কবে কিছু বলব ? নাকি বলার মত কিছু নয় ? একটা হাসপাতালে ভুল চিকিৎসা হলে তবেই খালি চেঁচামেচি করব ? সমস্যার মূলে কি কখনৈ টান পড়বেনা ?

  • MonAparna | 84.14.167.200 | ২২ এপ্রিল ২০১৭ ১১:৪০728252
  • শুনুন Kউনল ইস্বস,আমার বাবাকে এবছর ষষ্ঠীর দিন ভোর রাতে পেট ব্যথার জন্য আর এন টেগরে ভর্তি হতে হয় ।।ওরা এমার্জেন্সী তে নিয়ে নেয় আর একদিন অভজার্ভেশনে রেখে ।।ভাটের একটা স্ক্যান করে সব ঠিক আছে রিপোর্ট এ লিখে বাড়ী ফিরিয়ে দেয় এই বলে যে এখন পূজোর সময় ।।সব ডাক্তার অ্যাভেলেবল হবেন দশমীর পর ।।বাবার বাড়ী ফেরার পর অস্বস্তি চলতেই থাকে ।।দশমীর রাতে বাবা পিয়ারলেস এ ভর্তি হন।।হেঁটেই ঢুকেছিলেন সেখানে ।।সে যাই হোক ।।জানি না কী হয় ।।ভেন্টিলেশন এ রাখা হয় বুধবার ।।বৃহস্পতিবার সকাল দশটায় ।।সব শেষ হয়ে যায় ।।।।ডেথ সার্টিফিকেট এ লেখা ছিল ।।ম্যাসিভ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট ডিউ টু সেপসিস উইথ মাল্টিপল অর্গানস ফেইলিয়র ।।।মনে রাখবেন আর এন টেগর স্ক্যান রিপোর্ট ওকে বলে, বাবাকে দশমীর পর সব ডাক্তার অ্যাভেলেবল হবেন জানিয়ে অষ্টমীর বিকেলে, বাড়ী ফেরত পাক্কঠিয়ে দিয়েছিল।।।
    সেপসিস তো রাতারাতি হয় কিনা আমার জানা নেই , যদিও সুস্হ সচল থাকলেও ৬৬ বছরে ম্যাসিভ কার্ডিয়াক অ্যারেস্ট হতে পারে ।।।
    যাই হোক , এ কদিনে চিকিত্‍সা বা বিনা চিকিত্‍সায় আমাদের কত বিল হয়েছিল সে জানিয়ে লাভ নেই কারণ যা ক্ষতি হওয়ার হয়ে গেছে ।।
    বাইপাশের আশে পাশে ব্যাঙের ছাতার মত যে সকল বেসরকারী হাসপাতাল গজিয়ে উঠেছে সেখানে চিকিৎসার নামে রীতিমতো ব্যবসা চলে আর অনেক ডাক্তার নিজেরাই ভিক্টিম এই কোরাপ্টেড সিস্টেমের ।।।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। হাত মক্সো করতে প্রতিক্রিয়া দিন