এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দোষ কার? শুধু কি প্রশাসনের ? পুলিশ এর ? মাঝিদের ? নাকি আমাদের ?

    amit
    অন্যান্য | ১৬ মে ২০১৬ | ৩৮৩৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • S | 60.84.66.90 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৩৯706807
  • এইসব মেলা ইত্যাদি তো বিনোদনের ব্যাপার। এগুলোতে এন্ট্রি ফি থাকে? সেটা চালু করলে/নিয়মিত বাড়ালে তো ভীড়টা কমে। ঐ টাকায় অনেক ভালো পরিষেবা দেওয়া যায়।

    আর রাস্তা ভালো করে বাস সার্ভিসের উন্নতি করলে ট্রেনের উপরে চাপ কমে। চাইলে অনেক কিছুই করা যায়।
  • b | 135.20.82.164 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৪৩706808
  • ১২ কামরা করতে হলে প্ল্যাটফর্মের দৈর্ঘ্য বাড়াতে হবে। দুটি বা তিনটি স্টেশনে জবরদখলকারীদের জন্যে ঐ দৈর্ঘ্য বাড়ানো যাচ্ছে না।
  • amit | 24.202.186.226 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৪৪706809
  • ট্রান্সপোর্ট সমাধান নিশ্চয় অনেক ভাবে ভাবা যায়, হয়ত হবেও আস্তে আস্তে, আচ্ছে দিন তো এলো বলে-!! কিন্তু আমার উদ্দেশ্য আমাদের এই নিজেদের অসাবধানতা কে হাইলাইট করা। বিদেশেও কিন্তু ছোট ছোট ঘটনা তে ডিসাস্টার ম্যানেজমেন্ট খুব ভালো দেখি নি, আমেরিকা কে ধরেই বলছি। তবে কোনো বড় ইনজুরি বা অসুস্থতা হলে সেক্ষেত্রে ওদের রেসপন্স অসাধারণ, দরকারে হেলিকোপটার করে অসুস্থকে নিয়ে যাবে।

    কিন্তু সাইক্লোন এ ট্রেন থেমে যাওয়া, বাস বন্ধ হয়ে যাওয়া বা অন্য চোট খাটো কোনো প্রকিতিক দুর্যোগে, সেখানে সাথে সাথে অল্টারনেট কিছু করেছে, সেটা কম ই দেখেছি। হয়ত ইউরোপ এ আরো ভালো , আমার ওই দেশগুলো অত দেখা নেই। কিন্তু যে দেশের কথা লিখেছিলুম আগে, সেটা কিন্তু এশিয়া তেই। এর পাশা পাশি আমার আর একটা অভিজ্ঞতা রাখলে আরো পরিস্কার হবে।

    অনেকের হয়ত মনে থাকবে, ১৯৯৯ এ পরপর দুটো সাইক্লোন হয় Orissa- তে, পারাদ্বীপ একদম প্রায় ধুলিসাত হয়ে যায়। সেই সময় দুর্ভাগ্যক্রমে আমি কলকাতা থেকে ভইজাগ যাচ্ছি ট্রেন এ । বের্হুমপুর থেকে প্রায় ১০০ কম দুরে ট্রেন দাড় করিয়ে দেওয়া হয়, কারণ সামনে রেল লাইন জলে ভেসে গেছে। অক্টোবর এর শেষ, বহু বাঙালি পরিবার সাউথ এ বেড়াতে চলেছেন, তারা সবাই আটকে পড়লেন। এবার সামনে পেছনে কোথাও ট্রেন যাওয়ার জায়গা নেই, কারণ লাইন আগে পেছনে দুদিকেই ডামেজ, আর আরো ট্রেন আগে পেছনে আটকে পরেছে। কলকাতা তো চেন্নাই ট্রেন লাইন প্রচন্ড বিজি রুট। এবার ১৯৯৯ এ মোবাইল খুব সুলভ হয় নি, ট্রেন এর বিদ্যুত চলে গেল ৫-৬ ঘন্টা বাদে, জল ও শেষ।
    ওই সাইক্লোন গুলো যাদের মনে আছে, তারা জানবেন কি ভাবে পুরো Orissa ২-৩ দিন বসে গেছিল। ওই স্কেল এ ডিসাস্টার ম্যানেজমেন্ট করা যে কি কঠিন, যেকোনো প্রশাসন এর পক্ষে প্রায় অসাধ্য।

    যেটা এখন খারাপ লাগে, ট্রেন এর ড্রাইভার বা গার্ড, তারাও তো আমাদের মতই আটকে গেছিলেন, তারাও অসহায়, জঙ্গল এর মধ্যে কারোর কিছু করার নেই, জায়গাটা একেবারেই রিমোট। কোথাও যোগাযোগ করা অসম্ভব, অন্তত ওই মুহুর্তে। কিন্তু তাতেও কযেক ঘন্টা পরে সবার ধৈর্যের বাধ ভাঙ্গলো, এবং সবার আগে ড্রাইভার এবং গার্ড কে গণপিটুনি দেওয়া হলো। তাকে কার কি লাভ হলো কে জানে। মাঝখান থেকে তারা চারজন মার খেয়ে মরলেন (না মারা যাননি ভাগ্যকর্মে, তবে হাত পা ভেঙ্গেছিল)।

    আমি কি করছিলাম ? না , আমি তাদের কে মারিনি (বিশ্বাস করা না করা আপনাদের হাতে)। কিন্তু ওই ২০০-৩০০ লোকের মব কে বারণ করার সাহস আমার ছিল না, আজ ও নেই। কিন্তু যেটা ভেবে আজকে খারাপ লাগে, সাইক্লোন ওরনিং ছিল, ভুবনেসর এ অনেক বার বলা হয়েছিল স্টেশন এ যে ঝড় আস্তে পারে, যারা ছোট বাচ্চা নিয়ে বা পরিবার নিয়ে আছেন, তারা হয় ওখানে নেমে যান , বা ফিরে যান। ভুবনেসর এ ট্রেন টাকে অনেক খন দাড় করিয়ে রাখাও হয়েছিল, কিন্তু পর পর ট্রেন আসতে থাকায় শেষ অবধি চালু করা হয়। কেও নামে নি। আমি নিজেও নামী নি, তখন অবশ্য আমি একা, কাজের সুত্রে যাওয়া। যদি ওখানে ওরনিং শোনা হত, তবে হয়তো অনেক ভোগান্তি এড়ানো যেত। কিন্তু জেনে বুঝে নিজে ভুগ্লুম, আর তার ঝাল মেটালুম ট্রেন এর ড্রাইভার দের ওপর। এখানে প্রশাসন কি করবে ?

    এবার কাজের সুত্রে বিদেশে গিয়ে এটাই দেখা যে সাধারণ ভাবে প্রশাসন নিশ্চয় বেশি রেসপনসিভ, কিন্তু সাধারণ লোকের সেফটি নলেজ তা অনেক ভালো আর কোনো ঘটনা হলেই তার রাগটা ড্রাইভার বা পুলিশ এদের ওপর মেটানো হয় না। এরাও তো আমাদের মধ্যে থেকেই আসে , এরা তো অতিমানব নয়। একটা দুর্ঘটনা কে একাধিক বানিয়ে কি লাভ? আর এটাও শেখার যে কোনো ঘটনা ঘটলে সবাই বাচ্চা আর মা দের কে আগে যেতে দেয়, সেটা বাস ট্রাম এ ওঠা হোক, বা ডিসাস্টার ম্যানেজমেন্ট।
  • sm | 233.223.157.55 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৫৪706810
  • সাউথে এই মিন শিয়ালদা সাউথে অধিকাংশ ট্রেন ১২ কামরার শুনিচি। কেউ কনফার্ম করতে পারেন? অন্য লাইন বা হাওড়া মেন ও কর্ডে কেন হয়নি জানিনা।ট্রেনের টাইম স্কেদুল ও একটি বিস্ময়। প্রশাসন বা কতৃপক্ষের অদক্ষতা চূড়ান্ত। ছি করার ও জায়গায় নেই।
  • pi | 174.100.173.238 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৫৬706811
  • কোন পাব্লিক প্লেসে কিছু করার জন্য অনুমতি চাইতে হয়। সেই অনুমতি দেবার অর্থ, এটা ম্যানেজ করার সামর্থ্য প্রশাসনের আছে। যদি মনে হয় পারবেনা, সেক্ষেত্রে অনুমতি দেবেনা বা এর জন্য আলাদা ফোর্স লাগলে, আলাদা ব্যবস্থা লাগলে , সেগুলো করবে।

    আর বারো কামরার কথাটাও বলার ছিল। আপিস টাইমে সব গাড়ি কি বারো কামরার হয় ?
  • b | 135.20.82.164 | ১৬ মে ২০১৬ ১১:৫৭706812
  • হাওড়া মেন-এ ব্যান্ডেল লোকাল বেশিরভাগ ১২ কামরার। কর্ড জানি না, বলতে পারবো না।
  • pi | 174.100.173.238 | ১৬ মে ২০১৬ ১২:০২706813
  • নানারকম আক্টিভিটির জন্য নানারকম টাইম জোন করা হোক। যাতে একটা সময়ে চাপ বেশি না পড়ে। পব মিডিয়ামের স্কুলগুলো অন্য বোর্ডের মত ভোর থেকে দুপুর অব্দি তো করাই যায়। একটা আপিসেও আলাদা টাইম স্কেডুল। আম্রিগায় দেখতাম, কেউ সাতটা-তিনটে, কেউ ন'টা-পাঁচটা, কেউ দশটা-ছটা ডিউটি করেন। আগে থেকে জানা থাকলে আর ঠিকঠাক কো অর্ডিনেট করলে, সেইমত সকলকে জাননও থাকলে এতে সুবিধে বই অসুবিধে হবার কথা নয়।
  • T | 165.69.195.179 | ১৬ মে ২০১৬ ১২:১০706814
  • ডিসিশন বিভিন্ন লেভেলে নিতে হবে। অফিসের ওয়ার্কিং আওয়ার অ্যাদজাস্ট করে ডে লাইট সেভিং, কমফর্ট প্রোডাক্টিভিটি ইত্যাদি বৃদ্ধি এসব উপরের লেভেলে। সেখানে এদিক সেদিক করলে তার এফেক্ট বিশ্লেষণ করার জন্য সাড়ে বারো কোটি বিশেষজ্ঞ তৈরী হয়ে যাবে এক সেকেন্ডে। তার আগে বটম লেভেল সেগমেন্টে অ্যামন ডিসিশন নিতে হবে যেটা আসলে পরিষেবার এক্সটেনশন। উদাহরণ হচ্ছে, রাস্তার অভাব মানে রাস্তা বাড়াতে হবে বা বিকল্প পাবলিক ট্রানজিট। চাকরী ব্যবসা ইত্যাদি কর্মকান্ডের কেন্দ্রস্থল শিফট ঐ উপরের লেভেলে যায়। আগে নীচের গুলো হোক।
  • ব্যোমকেশ | 127.194.231.92 | ১৬ মে ২০১৬ ১৫:৩৯706815
  • হাওড়া (পূর্ব রেল) ডিভিসনে সমস্ত লোকাল ট্রেন ১২ কামরা। শিয়ালদা সাউথ সেকশনে একটি-দুটি রেক বাদে সব রেকই ১২ কামরা নিয়ে চলে। কিন্তু শিয়ালদা নর্থ সেকশনে বেশিরভাগ রেক ৯ কামরা নিয়ে চলে।
  • b | 135.20.82.164 | ১৬ মে ২০১৬ ১৫:৪৮706817
  • তবে সইত্যের খাতিরে কই, শিয়ালদা-র এমনকি বনগাঁ লাইনে পিক সময়েও ওঠা নামার মধ্যে একটা শৃঙ্খলা আছে, যাঁরা নাববেন তাঁরা মাঝের রো দিয়ে নামেন, উঠবেন তাঁরা সাইড দিয়ে ওঠার চেষ্টা করেন। ধাক্কাধাক্কি হয় না এমন নয়, কিন্তু মিনিমাইজড। আর নামার লোকেরা প্রায়োরিটি পান, সেটা এক ন্যানোসেকেন্ডের জন্যে হলেও

    কিন্তু বোম্বেতে দেখেছিওঠা নামা এক চ্যানেল দিয়ে, এবং একদম একই সময়ে। ফলে ধুতি কাছা পরিবার কার তুমি কে বা কার এসব আওড়াতে আওড়াতে ব্যাঘ্রঝম্পন ছাড়া গত্যন্তর নেই।
  • d | 144.159.168.72 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:০৪706818
  • হ্যাঁ ব্যান্ডেল লাইনে তার সাথে "নামতে দিইইইন' চীৎকার। :-)
  • avi | 233.191.54.241 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:১৭706819
  • হ্যাঁ, এটা নিয়ে একবার ভালো অভিজ্ঞতা হয়েছিল। আমি আর মুম্বাইয়ের একটি ছেলে একবার বর্ধমান থেকে কলকাতা আসছি। সে সদ্য আগত। তো আমাকে জিজ্ঞেস করলো এখানের ট্রেনে নামার সময় কেমন ভিড় হয় ইত্যাদি। শেষে নামার পর অফিস টাইমের ভিড় ঠেলে বেরোবার পর সে প্রবল খুশির সাথে জানালো, এ নাকি কিছুই না, যেরকম প্রস্তুতি নিয়েছিল, তার কিছুই প্রয়োজন হয় নি, মুম্বাইয়ে নাকি ট্রেনপ্রতি ওঠার জন্য তিন থেকে পাঁচটা লেয়ার তৈরি হয়ে যায়।
  • d | 144.159.168.72 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:২৫706820
  • তবে মুম্বাই লোকাল ট্রেনে যতই ভীড় হোক মহিলা কামরার আশেপাশে ছুঁক্ছুঁক করে ঘুরে বেড়ানো সুযোগ নেওয়া পাবলিক নাকি প্রায় নেইই। এক কলিগ কিছুদিন দমদম উল্টোডাঙা ডেলি প্যাসেঞ্জারি করে প্রচন্ড বিরক্ত হয়ে আবার তদ্বির তদারক করে মুম্বাইতে ট্র্যান্সফার নিয়ে নিয়েছিল।
  • sm | 53.251.89.88 | ১৬ মে ২০১৬ ১৬:৫০706821
  • কলকাতা সম্মন্ধে পরিচিত এক ভদ্রলোক বলেছিলেন,ওখানে অফিস, চিকিত্স্যা (আউট ডোর ) স্কুল ,কলেজ সন্ধ্যে বেলা হয়না কেন? উনি বলতে চেয়েছিলেন গ্রীষ্ম প্রধান দেশে এটা এদেদ এদ্ভ্যান্তেজ। ধরুন, কলেজ হাসপাতাল গুলো ২ টর পর ফাঁকা পড়ে থাকে।সেখানে সন্ধ্যে ৬ টা থেকে ৯ টা রোগীদের জন্য আউট ডোর খোলা থাকলে তো ভালই।
    ব্যান্ক, পোস্ট অফিস,সরকারী অফিস এগুলো ও বাই রোটেশন সান্ধ্য পরিষেবা দিতে পারে। দু দিকেই উইন উইন সিচুএশন।
  • ভিড়ের ধরণ | 165.136.80.162 | ১৬ মে ২০১৬ ১৭:৩৬706822
  • মুম্বাই সে রকম দেখি নি। হ্যাঁ, মুম্বাইতে মেয়েদের সাথে অনর্থক অভদ্রতা নেই বললেই চলে। সেই কবে গেছিলাম - রাত দুপুর অবধি মেয়েরা একা একা যাচ্ছে আসছে অটো ধরছে ট্রেন ধরছে দৌড়ে দৌড়ে, গায়ে গয়না ভর্তি, কেউ ফিরেও তাকায় না - এই জিনিস দেখে মুগ্ধ হয়েছি।

    দিল্লি হচ্ছে আনরুলি লোকজনের ডেন। দিল্লি মেট্রোতে বেশির ভাগ পকেটমারি হয় ট্রেনে নামাওঠা করার সময়। আমারই মোবাইল গেছিল। দরজা খুললে ওঠানামার যে একটা সিকোয়েন্স ফলো করতে হয়, এই সেন্সটাই দিল্লিওয়ালাদের নেই। অনুরোধ করতে গেলেই বাছা বাছা খিস্তি খাবেন। শুধু মেট্রো নয়, ধরা যাক, বিগ বাজারের কাউন্টার - আপনি লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে আছে, পাশ দিয়ে এক দিল্লিওয়ালা এমনভাবে হেঁটে কাউন্টারে নিজের জিনিসগুলো রাখবেন যেন লাইনটা এই পৃথিবীতে এক্সিস্টই করে না। আপনি যদি ভদ্রভাবে তাকে বলতে যান, এক্সকিউজ মি, লাইন ... অমনি তিনি মুখ খিঁচিয়ে বলবেন, হাঁ হাঁ কর লো না আপনা সওদা, ম্যায়নে কব মানা কিয়া, ম্যায়নে তেরেকো কব রোকা।

    দিল্লি। টিপিকাল দিল্লি। লাইনে না দাঁড়ানো, দাঁড়ালেও গা ঘেঁষে দাঁড়ানো, লাইন ভাঙা, বস্তুত যে কোনও রকমের নিয়ম ভাঙা এখানে বাহাদুরি হিসেবে গণ্য হয়। কিছু বলতে গেলে মার খেতে হতে পারে, গালাগাল তো সামান্য ব্যাপার, ও তো স্টেপল ল্যাঙ্গুয়েজ।

    সে তুলনায় হাওড়া শ্যালদা লাইনের ভিড় অনেক অনেক সিস্টেমেটিক।

    আবার অন্যদিকে কলকাতার রাস্তা অনেক বেশি আইন ভাঙা লোকজনে ভর্তি। টু হুইলারওয়ালার হেলমেট নেই, অটো ওভারলোডেড, বাসের গা থেকে জানলার শিক বা টিনের পাত বিপজ্জনকভাবে বেরিয়ে আছে - লোকে ইচ্ছেমত রাস্তা পেরোচ্ছে সিগনাল না মেনে - এসব দিল্লিতে জাস্ট কল্পনা করা যায় না।
  • avi | 125.187.34.163 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:১৮706823
  • মেডিক্যাল কলেজের ইতিহাস নিয়ে একটা বই পড়ছিলাম। তাতে দেখলাম একদম গোড়ার দিকে, মানে ১৮৪০-৬০ সময়ে ওখানে আউটডোর হত দুটো শিফটে, সকালে ৬-১০, আবার বিকেলে ৫-৭ এরকম (সময়গুলোতে একটু ভুলে যেতে পারি, অনেকটা এরকমই)। মাঝের সময় বরাদ্দ থাকত অ্যাকাডেমিক্সের জন্য। নিয়মটা কবে কিভাবে উঠে গেল, কিছু বলা ছিল না।
  • avi | 125.187.34.163 | ১৬ মে ২০১৬ ১৮:৩৩706824
  • আর দিল্লীতে লোকজন রাস্তায় আইন মানে কি ট্রাফিক আইনের সফল প্রয়োগের জন্য নাকি নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে তারা সচেতন বলে? অ্যাপারেন্টলি প্রথমটাই মনে হয়, এটা জানতে চাইব। কোনো ক্রসিং-এ ট্রাফিক পুলিশ না থাকলে বা সিসিটিভি নজরদারি না থাকলে তখনো কি দিল্লীওয়ালারা দাঁড়িয়ে যান? সেটা হলে তো দারুণ ব্যাপার।
    শিখদের মোটরবাইক চালানোর সময় পাগড়ি পরা এবং হেলমেট না পরাটাও খুব বাজে লাগে। এনারা ক্রিকেট খেলতে নামলে তো দিব্যি পাগড়ি খুলে হেলমেট পরে নেন। বা হকিতে গোলকীপার হলে। ইমিডিয়েট রিস্ক অ্যাসেসমেন্ট একটা কাজ করে নির্ঘাত।
  • pi | 24.139.209.3 | ১৬ মে ২০১৬ ২১:৩৩706825
  • বাই রোটেশন পরিষেবার কথাই লিখতে আসছিলাম, এস এম লিখে দিয়েছেন দেখছি।

    হাসপাতালের সান্ধ্য আর নৈশ সময়ের ব্যবহার নিয়ে একাবার কার সাথে জানি কথা হচ্ছিল। এই সন্ধেবেলা হাসপাতাল ব্যবহার করে কত কী করা যেতে পারে, তাই নিয়ে। সন্ধেবেলায় লোকজনের কিছু হলে দেখাতে হলে সেই এমার্জেন্সি আর নইলে প্রাইভেট।

    এই আপিস আদালত স্কুল কলেজ হাসপাতল ব্যাংক , এগুলো নানা স্কেডিউলে করা, একই জায়গাতেও বাই রোটেশন পরিষেবা বা কাজকম্ম, এটা সিরিয়াসলি ভেবে দেখলে পারে। তবে বিস্তর প্ল্যানিং আর কো-অর্ডিনেশন দরকার।
    সন্ধের পর যদি নাও রাখতে চায় ( স্বাস্থ্য বাদে), তাও ভোর থেকে সন্ধের শুরু অব্দি অনেক সময়। দশটা-পাঁচটার বাইরে ভাবার জন্য।
  • b | 113.24.86.9 | ২২ মে ২০১৬ ২২:১৩706826
  • ইয়ে আজ দমদমে বারো বগির বনগাঁ লোকাল দেখলাম।
  • Bip | 81.244.130.85 | ২২ মে ২০১৬ ২২:২৫706828
  • আরো "একটি" উদাহরন -আনরেগুলেড মার্কেট কাজ করে না। এই ফেরীঘাট দিয়ে কালনায় মামার বাড়ি গেছি একদম ছোটবেলা থেকে। বর্ষার সময় ভটভুটি গুলো বুঝে সুঝেই লোক নিত দেখেছি তখন। শেষ গেছি ২০১৪ সালে।

    যাইহোক, যেটা অলক্ষ্যে থেকে গেল। এখানে ব্রীজ হওয়ার কথা শুনে আসছি প্রায় ত্রিশ বছর হল। কিস্যু হয় নি। কে করবে? রাজ্য সরকার ত দেওলিয়া করে ফেলেছে নিজেকে গত চল্লিশ বছরের ওপরে। পিপিপিতেও আজকাল কেউ কিছু করতে সাহস পায় না পশ্চিম বঙ্গে-টোল দিয়ে টাকা তুলবে, তার গ্যারান্টিও নেই।

    অগ্নিকান্ড বা নৌকাডুবি-মৃত্যুই নিয়তি রাজ্যবাসীর। ভাগ্য ভাল এর মধ্যে ভূমিকম্প যোগ হচ্ছে না, ভূমিতল ক্লে বলে।
    http://www.anandabazar.com/state/ferry-plunges-into-ganga-at-kalna-dgtl-1.387236
  • sm | 53.251.91.144 | ২২ মে ২০১৬ ২২:৫৮706829
  • কিন্তু b ,বনগাঁও লাইনের সব ট্রেনই তো ৯ কামরার জানি। যদি ঠিক হয়; তাহলে হয়ত দু একটা ট্রায়াল রান হচ্ছে। মোদ্দা কথা হলো প্লাটফর্ম তার মানে তৈরী আছে।এখন সবকটা ১২ কামরা করে দিলেই হলো।
  • sm | 53.251.91.144 | ২২ মে ২০১৬ ২৩:০০706830
  • আর একটা জিনিস ভালো লাগলো, বাইপাসে দেখি মেট্রো লাইনের ওপরে লোহারখাঁচা মতন স্ট্রাকচার বসে গেছে।তার মানে কাজ শেষ হতে বেশি দেরী হবেনা।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে মতামত দিন