এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • দেশবিদেশের খাওয়াদাওয়ার অভিজ্ঞতা

    Paramita
    অন্যান্য | ৩০ নভেম্বর ২০০৬ | ৭১৭৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 72.83.92.218 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:২৪693746
  • তুলে দিলাম।
  • bibek | 195.37.234.132 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৫০693747
  • কি খাচ্ছি তা লিখে দেওয়া সোজা কিন্তু জনতার সামনে হাড় হাভাতের মতন নামটা দেখতে লজ্জা করছে।

    আর আজকের দুবেলার খাওয়াই অখাদ্য ছিল, দুপুরে ছিল এক বিষ পাতার স্যালাড, ও মাল ওরা খেল কি করে কে জানে আর ছিল বাসমতি চালের ভাত সামান্য বাটার দিয়ে মাখা আর চিকেনের একটা প্রিপারেশন। সেটাও বেশ সোজা, প্রথমে দুধ, ক্রীম আর বাটার দিয়ে একটা সস বানিয়ে তাইতে চিকেন ব্রেস্ট ফিলেক সমেত ওভেনে দিয়ে খানিকখন বেক করা। আর বেক করার সময় কিছু কমলালেবুর কোয়াও দিয়েছিল আর জাফরান দিয়ে রং করেছিল।
  • bibek | 195.37.234.132 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১১ ২৩:৫৩693748
  • দুপুরের দু নম্বর খাওয়ারটা ভালই লেগেছিল রাতে খেলাম বাঁধাকপির পাতা আর কটেজ চীজ লসানিয়া শীটের মধ্যে দিয়ে বেক।
    চীজের বিন্দুমাত্র নেই, নেহাত এক গ্রামের মধ্যে আছি অন্য কোন অপশন নেই নয়তো খাওয়া যায় না। তবে জায়গাটা খুব সুন্দর।
  • pharida | 61.16.232.26 | ১৪ নভেম্বর ২০১১ ১৪:৩০693749
  • অ্যান্টনিবাগান - রাজাবাজার ট্রামডিপোর ঠিক উল্টোদিকেই ভিক্টোরিয়া স্কুল / কলেজ, তার পাশ দিয়ে গলি চলে গিয়েছে। সেই রাস্তায় খানিক গেলেই গলি সরু হবে, মানুষ বেড়ে যাবে, তবে আসবে অ্যান্টনিবাগান।

    একটা তিনমাথার মোড়ে দোকান গণগণে উনুনের ওপর প্রায় ছয় ইঞ্চি পুরু তাওয়া, সেটা এতো বড় যে তার কিনারা বরাবর চারপাশ থেকে এক দুই তিন চার - পুরো পাঁচজনে পরোটা ভেজে চলেছে। প্রতিজনের পিছন থেকে আলাদা আলাদা লেচি গড়ে বেলে যোগান দেওয়ার ব্যবস্থা।

    একপাশে শিক কাবাব বানানো হচ্ছে, অঢেল, প্রচুর এইসব শব্দও স্তিমিত হয়ে যায় এমন তার বিপুল পরিমাণ ও উৎপাদনের হারের কাছে।

    কিছু মানুষ সেই কাবাব আর পরোটা দিয়ে দ্রুত মেশিনের মতো বানিয়ে চলেছে রোল - সাধারণ রোলের চেয়ে একটু ছোটো - আজ থেকে ১৭ বছর আগে দাম ছিল প্রতি পীস এক টাকা - সঙ্গে কাঁচালংকা ফ্রী।

    বিকেল পাঁচটা থেকে সন্ধে সাতটা - তারপরে আবার পরের দিন পওয়া যাবে।

    অনেক অনেক খিদে সঙ্কেÄও তখন বেশ কিছুদিন বেঁচে গেছিলাম সেই রোলের জন্য। এখোনো খিদে থেকে যায় আকাঙ্খার।
  • pharida | 61.16.232.26 | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:২২693750
  • খুরশিদ হোটেল - সার্কুলার রোড থেকে যেখানে একটি রাস্তা টুক করে ফুলবাগানের দিকে ঢুকে গেল সেই রাস্তার একেবারে কোণায় খুর্শিদ হোটেল। আগে এখানে রাস্তায় কিছু ঘোড়ার গাড়ি দাঁড়াত - কবে থেকে যে আর তাদের দেখা যায় না ভুলে গেছি। নাকি দেখা যেত যখন খুরশিদে আমি নিয়মিত হয়ে গিয়েছিলাম। আশ্চর্য্য, পাশাপাশি থাকা সত্বেও খুরশিদ হোটেল আর ঘোড়ার গাড়ি কিছুতেই এক ফ্রেম এ দেখতে পাচ্ছি না।

    সস্তায় স্বাদু খাদ্যের প্রয়োজনে আমরা কয়েক জন খুর্শিদে কোনো একবার প্রথমবার যাই। তখন হোটেলের নাম লেখা সাইনবোর্ড অবধি ছিল না। পরে দোকান আবার নতুন করে সাজল, নাম জানলাম। সেই বাজারেও বাসভাড়া বাঁচিয়ে পেট ভরে রুটি আর ভুনা গোস্ত হয়ে যেত, আর একটু খরচা করলে খোশবাইতে মাত করে দেওয়া হলদে ধোঁয়া ওঠা বিরিয়ানি। রুটি ভুনা গোস্ত এর বাজেটে মিলত শিক কাবাব আর লাচ্ছা পরোটাও কাকে বেশি ভালোবাসতাম জানিনা।

    ফুটবল দাপালে এতো খিদে থাকতো মাঝে মাঝে যে এক প্লেট এ কুলোতো না - খুরশিদে হাফ প্লেট বিরিয়ানি ও নেওয়া যেত - সাতটাকা প্লেট বিরিয়ানি, হাফ প্লেট সাড়ে তিন - আটানা টিপস দিয়ে দিতাম উদার হস্তে (এর বেশি সঙ্গতি ছিল না যে)

    বেসিনে অটোমেটিক কল দেখেছিলাম এদের দোকানে সেই বাজারে ১৯৮৮, ক্লাস টেন।

    সেই রাস্তা ফিরে ফিরে আসে - ঘোড়ার গাড়ি ফিরে গেলে খুরশিদ হোটেল আস্তে আস্তে মিলিয়ে যায় - অনেক দিন হয়ে গেল - কিছুই দেখিনা আর।
  • pharida | 61.16.232.26 | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১০:২৬693751
  • সাহিত্য পরিষদের সামনে সকাল মন্থর কিছুটা। থেমে থাকা ম্যাটাডোর টেম্পো ভ্যানগুলোকে চান করাচ্ছে খালাসিরা। তাদের কয়েকজন গুটি গুটি ভিড় করেছে রাস্তার কলে। নভেম্বরের এই সকালে ঠান্ডা জলে অল্প কাঁটা কিন্তু সহনীয়। ফুটপাথ ঘেঁষে বাস করা পরিবারের এয়োস্ত্রী কাঠকুটো নিয়ে উনুন জ্বালানর আগে কিছু কাটা আলু বেগুনের গায়ে হলুদ দিতে ব্যস্ত। অপেক্ষাকৃত ছোটো বাচ্ছাদের পেন্টু নেই কিন্তু কোমরে ঘুনসি দেখা যায়। আর একটু বড়র যে বাচ্চারা গুলি খেলা শুরু করেছে তাদের চামড়ায় খড়ি ফুটে গেছে ততক্ষণে।

    সাতসকালের ব্যাচে কেমিস্ট্রি পড়ে ফিরছি, পেটেও আঁচ পড়েছে। প্লাস্টিকে ছাওয়া গুমটি ঘুপচি ঘরের দিকে আসি। স্টীলের প্লেটে ছাতু মাখা, পাশে একটু লাল রঙের আচার, চিমসে কাঁচালকা। লিট্টিও তৈরী হচ্ছে একপাশে - তার জন্য দাঁড়াতে হবে। অতো সময় নেই যে। দু-টাকায় পেট ভরলে মন ভরে যায়। তারপর দিনের প্রথম সিগারেট -চারমিনার স্পেশ্যাল - পঞ্চাশ পয়সা।

    -"এখানে আমায় আনলি কেন, ফিরিয়ে নে"
  • pharida | 61.16.232.26 | ১৭ নভেম্বর ২০১১ ১৫:১৩693752
  • সন্ধে হয়ে গেছে খানিক আগে কিন্তু এপ্রিলের শুরুর দখিণে হাওয়াটা তখনো শুরু হয় নি। চার নম্বর ব্রীজ থেকে নেমে বাইপাসের দিকে যাওয়ার পথে তপসিয়ার মোড়ে বাঁদিক নিলাম। একটু কাজ ছিল। সেসব সেরে টেরে ফেরার সময়ে সঙ্গের বন্ধুটি বলে - বাঁদিকে রাখ গাড়িটা।
    একটা বিরাট ন্যাড়া প্রান্তর। ধুলোময়, তার হতশ্রী দশার প্রতিটি কোণ উদ্ভাসিত করে দিচ্ছে ফ্যাটফ্যাট করতে থাকা আখাম্বা হাইমাস্টে লটকানো হ্যালোজেন ল্যাম্প। কী নেই সেই প্রান্তরে? আট থেকে আশি নয় - ওখানে দুই থেকে বিরানব্বই অবধি মানুষ দেখেছি - বয়স আকার প্রকার ভেদে ফুটবল ক্যারাম, তাস খামোখা ছুটোছুটি, ঝগড়া, গলাবাজী, মারপিট, আড্ডা, গুজগুজ ফুসফুস থেকে ফস্টিনষ্টি সবকিছু চলছে। গমগম করছে জায়গাটা।

    ভাবছিলাম কেন থামলাম এখানে? কী আছে এতে। বন্ধুটি এগিয়ে যায় একধারে, আমিও। একটা চারচাকার ঠেলাগাড়ি, মাঝাখানে সার দেওয়া কৌটোবাটা তাতে নানা মশলাপাতি, গাড়ির একপাশে বিশাল তামার হাঁড়ি, প্রায় মুখ উল্টে পড়ে আছে। দূর থেকে এসেব কিচু চোখে পড়ে নি শুধু দেখছিলাম ওখানে একটা ভিড় আটকে আছে।

    সেই ভিড়ের বয়স অবশ্যি আট থেকে আশির মধ্যেই। মধমণি একজন মাঝবয়সী মানুষ, অকিঞ্চিতকর চেহারা মেশিনের মতো দ্রুততায় প্রথমে পাতা সাজাচ্ছেন গুণতি হিসেবে তারপর একটা বড় পাত্রে মাপমতো দিচ্ছেন মটর সেদ্ধ, তাতে মিশছে নানান মশলাপাতি। ঝেঁকে নিয়ে সেই মিশ্রণ ঢালা হচ্ছে প্রতিটি ছোটো ছোটো শালপাতার বাটিতে - তারপরেও ওপর থেকে ছড়ানো আদার কুচি, ধনে পাতা, বেশি ঝাল খওয়া মানুষের জন্য আরো কাঁচালঙ্কা কুঁচি কিম্বা তেঁতুল জল, ঝাল নুন এইসব। সবার ওপরে পাতোলা কিন্তু একফালি চাঁদের আকারে কাটা নারকেলের টুকরো।

    ঐ ভিড়ের মধ্যেও নানান মানুষের নানা কথার মধ্যেও খেয়াল রেখে যান কে কার আগে এসেছেন বা পরে - কার কটি পাতা লাগবে - দুটাকা, পাঁচ টাকা নাকি দশ টাকার প্লেট হবে - কার কোনটাতে বেশি ঝাল পড়বে বা কোনটাতে ঝুড়িভাজা দেওয়া হবে না এইসব।

    সেই ভিড়ের মানুষ ও জানেন ওকে আরো বেশি সবাই অপেক্ষা করে যান হয়তো সামান্য অনুযোগে।

    আমরাও পেয়েছিলাম পাক্কা পঁয়ত্রিশ মিনিট পরে ততক্ষণে সেই দেবভোগ্য খাদ্যবস্তুটির রূপে, গুণে বর্ণে গন্ধে ফিদা হয়ে গেছি - তাই আর তার স্বাদ নিয়ে নাই বা লিখলাম - পক্ষপাতিত্ব হয়ে যাবে না?
  • pharida | 61.16.232.26 | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১৫:৫০693753
  • কলেজ থেকে আমরা আগে বেরিয়েছিলাম - কেন কী বৃত্তান্ত জিজ্ঞেস করলে বলতে পারব না। সে ভারী অলীক সময় এক। অনেক অনেক দিনের পরে শুধুমাত্র গতকাল ঝেঁপে বৃষ্টি হয়ে গেল। রোদ্দুর অবদি জলকাদা বাঁচিয়ে ঢেকেঢুকে বেড়িয়েছে। বৃষ্টিতে ছাড়া পাওয়া হাওয়া তখনো সবাই ফিরে যায় নি নিজের ঘরে। অনুষ্ঠাণ শেষে ব্যস্ত নিষ্ঠাবাণ স্বেচ্ছাসেবকের দলের মতো মেঘেদের ইতস্তত: ঘোরাঘুরি চলছিল।

    বাসের সবচেয়ে পিছনের সীটের আগেরটাতে ডানদিকের সীটটাতে বসতাম আমরা বেশি। সময় থাকলে ঐ সীট ভর্ত্তি হওয়া বাস ছেড়ে দিতাম অবহেলায়। টার্মিনাস থেকে টার্মিনাস যাওয়া দৈনন্দিন ভ্রমণে এটুকু বিলাসিতা তো মানায়। কিন্তু সেইবারে যেটা জানতাম না তা হল আমাদের সেই একমাত্র জানলাটি বন্ধ হয় না, এই সুসংবাদ সেই বৃষ্টি স্বয়ং এসে জানাল আমাদের। জানলা থেকে তিনি আরো সরে আসেন আমার দিকে আর বৃষ্টি মজা পেয়ে তত বেড়ে বেড়ে যায়। শেষ অবধি আমি জানলার ধারে বসতেই বৃষ্টি মুখ ভেংচে বিদায় নিল।

    টিকিট তো পুরো রাস্তার কেটেছিলাম - কিন্তু বৃষ্টি থেমে যাওয়ায় সেটা আর সহ্য হল না। একসময়ে নেমে গেলাম। - কোথায়? তা তো মনে রাখিনি - শুধু জানি মনে হওয়ার পরের স্টপেই নেমেছিলাম আমরা।

    বিধাননগরের রাস্তা শেষ দুপুরে কিছু নির্জন। গতকালকের বৃষ্টির আর খানিক আগের তার দুষ্টুমির চিহ্ন নিয়ে রাস্তায় পড়ে কিছু কৃষ্ণচূড়া শাখা ফুলসমেত। সেইসব রাস্তার আর কোনো নামধাম মনে নেই - এক সময়ে খুঁজে পাই নিজেদের করুণাময়ীর পাশ দিয়ে হেঁটে যেতে শুধু হেঁটে যেতে। বনবিতানে যাওয়ার প্রস্তাব খুব সঙ্গত হবে কিনা ভাবতে ভাবতে তার গেট ছাড়িয়ে এগিয়ে যাই আমরা। বলতে ভুলে গেছি দুজনের সঙ্গে ছিল অনেক অনেক কথা - যারা বলা হয়েছিল আর শোনা হয়েছিল পর্যায়ক্রমে। পা ধরে আসে ক্রমে হেঁটে হেঁটে এতক্ষণ। বসার জায়গা পাওয়া যায় না চট করে যেখানে তাকে বসতে বলা যায় - তখন সেই অলীক সময় আমাদের সামনে হাজির করে দেন এক নির্মীয়মান বহুতল আর তার নীচের তলায় একফালি চায়ের দোকান।

    একপাশে উনুনে বসানো কেটলি, ইঁট বের করা দেয়াল ঘেঁষে একটা কাঠের র‌্যাক তাতে দু-চার রকমের সুজি, আটার লেড়োবিস্কুট। কিছু সারবদ্ধ সিগারেটের খালি প্যাকেট উঁচু করে রাখা - নতুন প্যাকেট কম। বিড়ির বান্ডিল, দেশলাই কিছু খুচরো পয়সা এইসব ছড়ান ছেটানো। কাঠের বেঞ্চিও আছে একটা একপাশে কিন্তু দোকানে জড়ো হওয়া মিস্ত্রী মজুরের দল কেউ বসেনি সেখানে। তারা হাতের ঝুড়ি কোদাল জড়ো করে রেখে কথা বলছিল।

    চায়ের দোকানদার প্রথমে ভেবে থাকবেন আমরা হয়তো কোনো ঠিকানা খুঁজছি - যখন প্রত্যয় করানো হল তখন তার খাতিরের বহর দেখে লজ্জা পেয়ে যাই বেশ। হাতের কাপড় দিয়ে সেই কাঠের বেঞ্চি সাফ করে দিলেন। কাঁচের ছোটো গেলাসে চা এলো খানিক পরে বিস্কুট নিয়ে। সে আগে কখোনো আসেনি এই ধরণের দোকানে, সেটা তার চায়ের গেলাস ধরা দেখলেই বোঝা যায় - যদি তার সেইসব চেনা থাকত ভাবি আজ - তাহলে কী বা লেখার ছিল এই নিয়ে?

    তার আগে অবধি প্রেম আসেনি সেটাই শুধু মনে থেকে যায়।

  • siki | 123.242.248.130 | ১৮ নভেম্বর ২০১১ ১৬:০৭693754
  • জ্জিও: ফরিদা!!
  • siki | 155.136.80.36 | ০২ মার্চ ২০১২ ১০:৫২693756
  • দিল্লিতে ভজহরি মান্না খুলতে চলেছে, খুব শিগগিরই।

    আজকের কাগজে দিয়েছে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন