এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • বাড়ি বদলে যায়।

    I
    অন্যান্য | ১৭ জানুয়ারি ২০১৩ | ৩৩৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • a x | 138.249.1.198 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২৩:৫০585057
  • আপনারা এত গোল করেন কেন বলুন তো? শান্ত হয়ে বসতে পারেন না? এরপর ইন্দো এলেনির কথা বলবে। চুপ করে শুনুন।
  • Yan | 161.141.84.239 | ০১ মার্চ ২০১৩ ২৩:৫৪585058
  • আরেকটা গল্প ঢুকে পড়েছে নাকি?
    এরকম তো বাইবেলের জেনেসিসেও আছে, এক গল্প চলছিল, চলছিল, এক জায়্গায় এসে আরেকটা গল্প ঢুকে পড়লো। ঃ-)
  • nina | 79.141.168.137 | ০২ মার্চ ২০১৩ ০৭:৪৯585059
  • মানে? ডাগদারের গপ্পের মধ্যে এরা কারা ঢুকে পরল? ঃ-০
  • I | 24.96.49.220 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ০৭:৩৫585060
  • (জনগণ, কনফিউশন কিসের ? ১লা মার্চের ১২.৫০ এর পোস্টের দ্বিতীয় প্যারা পড়লেই তো ঝামেলা চুকে যায়। মোদ্দা ব্যাপার, নিজের গপ্পো আর লিখব না। চুপচাপ চেপে গেলেই হত, কিন্তু মনে হল কমপেনসেশন হিসেবে অন্য একটা বাড়ি বদলে যায়-এর গল্প শুনিয়ে দিই। ব্যাস ! বাকিটুকু ধৈর্য ধরে পরুন । )
  • I | 24.96.49.220 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ০৯:৪৭585061
  • বৃদ্ধ একজন পুরনো কমিউনিস্ট গেরিলা, '৪৬ থেকে '৪৯ অবধি চলতে থাকা গ্রীক সিভিল ওয়ারে সে অনেকবার বধ্যভূমি ও কারাগারের নাকের ডগা থেকে পিছলে বেরিয়ে গেছে। ব্যর্থ বিপ্লবের শেষে সে সোভিয়েত ইউনিয়নে পালিয়ে যায়। আজ আবার বত্রিশ বছর পরে যখন সরকার গণক্ষমা ঘোষণা করে, তার কী মনে হল, সে ফিরে আসে তার দেশের মাটিতে , তার ফেলে-আসা বাড়ির কাছে, তার সন্তানের জননীর কাছে, ছেলেমেয়েদের কাছে। স্মৃতির কাছে। তার সাথীরা কবে মরে-হেজে গেছে, এক-আধজন বাদে। এখন আর তার কাঁধে রাইফেল নেই, আছে একটা বেহালা। সে খুব চুপচাপ, প্রায়শঃই মানুষী ভাষায় কথা বলে না। কথা বলে পাখির শিসে। যা ছিল এককালে তাদের গোপন কোড, সহযোদ্ধাদের কাছে খবর আদান-প্রদান করবার। বুড়ো আর্গোস কুকুরটা তাকে দেখে গরগরিয়ে ওঠে।
    কিন্তু আর তো কেউ তেমন ফিরে থাকায় না। নতুনরা তাকে চেনে না। পুরনোরা তাকে দেখে দরজা বন্ধ করে দেয়। যেন সে একটা অমঙ্গল, আবার ফিরে এসেছে। " তুমি জানো, স্পিরো ( না, স্পাইরোস নয়, আমি আগের পোস্টে ভুল লিখেছিলাম), পনেরো বছর পাহাড়ের ওপরে এই কবরখানাতে কেউ পা ফেলে নি।''।পাহাড়ের ওপরে তার সাথীদের অযত্নের কবরখানা। নীচে , উপত্যকায় লোকজন ভালো আছে, সুখে আছে। অতীত ভুলে গিয়ে সুখে।
    তার কাঁধে বেহালা। রাইফেল সে নামিয়ে রেখেছে বহুকাল। কিন্তু ভেতরের রেবেলকে সে কোথায় ভাসিয়ে আসবে, কোন ইজিয়ান সাগরে, কোন বাল্টিকে? আবার সে খুঁটি উপড়ে দেয়, আবার সে "না'' বলে; যখন প্রান্তরের আর সকল মানুষ রিসর্টের জন্য জমি দিতে প্রস্তুত। স্পিরো, বেজন্মা, তুমি কেন ফিরে এলে? তুমি তো একটা মরা , ভুত, এই দেশে তুমি কোত্থাও নেই। বাড়ি কোথায়, তোমার বাড়ি কোথায়? নিজের মেয়েও তাকে অস্বীকার করে- কেন? তুমি কেন ফিরে এলে? তোমার জন্য, শুধু তোমার জন্য বত্রিশ বছর ধরে মা'র কষ্টের শেষ নেই। জেলখানায় যাওয়া, পেটের ভাত যোগাড় করা, আমাদের বড় করা... আর এখন আপাত সুখের দিনে, আমাদের সুখের দিনে কেন ফিরে এলে? এই মিডো বিক্রি হবে, এখানে রিসর্ট হবে, ভাঙাচোরা গ্রামের বাড়িটার একটা গতি হবে... এখন কেন? এখনই কেন?

    -----

    নির্বাসনের প্রথম বছর গ্রীসকে অসম্ভব মনে পড়ে। দ্বিতীয় বছর, তৃতীয় বছর .... দাঁতে দাঁত চেপে কাটিয়ে দিই। তারপর একদিন একটি মেয়ে আসে, সে জামার বোতাম সেলাই করে দেয়, সুরুয়া রেঁধে দেয় ....

    মা জিজ্ঞেস করেন- কেমন সে মেয়ে? তাকে দেখতে কেমন ?

    ----

    আবার সে অবাঞ্ছিত, গ্রীসে। মরা গ্রামদেশে আবার সে জ্বালিয়েছে আগুন, যে আগুন সে জ্বালিয়েছিল বত্রিশ বছর আগে। শুধু সাথীরা কেউ নেই আজ আর পাশে, তারা তো মরে হেজে গেছে কবে। তাকে, অতএব, ফিরিয়ে দিতে হবে রাশিয়ায়, অস্থায়ী জেলখানা থেকে। এক তুমুল বৃষ্টির বিকেলে, যখন চারিদিক বৃষ্টির পর্দায় মোড়া, তাকে নিয়ে লঞ্চ বেরিয়ে যায় রাশ্যান জাহাজের খোঁজে। উপকূল থেকে একটু দূরে তখন জাহাজ, সদ্য ছেড়ে গেছে বন্দর থেকে। গ্রীক অফিসার তাকে ঝেড়ে ফেলে দিতে পারলে বাঁচেন, রাশিয়ান জাহাজের ক্যাপ্টেন তাকে নিতে প্রস্তুত নয়। ক্যাপ্টেন জিজ্ঞেস করেন- ওঁর নিজের মতটা কী? উনি কি স্বেচ্ছায় আসতে চান , জাহাজে? হতাশ অফিসার বলেন- আমি ওঁকে জিজ্ঞাসা করেছি, হ্যাঁ-না, স্পস্টাস্পষ্টি কোনো উত্তর দেন না। শুধু বিড়বিড় করে বলেন- পচা আপেল ! পচা আপেল !

    কে পচা? হে স্পিরো? সে কি তোমার দেশ, তোমার সমাজ, তোমার গ্রামের বাড়ি, ধু ধু প্রান্তরটা? তোমার তিন বছরের গেরিলা যুদ্ধ? তোমার বত্রিশ বছরের নির্বাসন, নতুন করে পাতা সংসার? তুমি নিজে? বেচাকেনার এই পৃথিবী?

    ----

    রাশিয়া তাকে নিতে প্রস্তুত নয়, গ্রীস তাকে রাখতে চায় না। অতএব তাকে ছেড়ে আসা হল আন্তর্জাতিক জলসীমার মধ্যে ভাসমান একটি বয়াতে। যখন চারিদিকে বৃষ্টি পড়ছে অঝোরে। যখন ডক ইয়ার্ডের কর্মীরা মেতে উঠেছে জলসায়। কেউ গান গাইছে, অনেকে নাচছে, ম্যাজিক দেখাছে ম্যাজিসিয়ান, যৌনতা করছে যুবক-যুবতীরা। এবং ফোনটা মৃত। উপচে পড়া এই ধামাকার দেশে সংযোগের সব রাস্তাই বন্ধ। নিজের কথা, যোগাযোগের ভাষা চাপা পড়ে যায় শব্দের জগঝম্পে। কেননা মেরি ক্রিসমাস আজ পিগমির। I often discover with horror and relief/ That I no longer believe in anything/At such times I turn back to my body/Its the only thing that reminds me I am alive.

    -----

    গ্রীস তাকে ফেলে এল। তার অতীতকে। বৃদ্ধ স্পিরোকে। আন্তর্জাতিক জলসীমার মধ্যে ভাসমান একটি বয়াতে। ক্ষমাহীন বৃষ্টির মধ্যে, বিরুদ্ধতার মধ্যে। এখন আমরা নিরাপদ। পৃথিবীর সব বাড়ি আমাদের। অতীতের কোনো বাড়ি হয় না। তার বাড়ি, অনেক কাল হল বদলে গেছে। শুধু ওডিসিউস সে কথা জানতে পারে নি।

    কেবল সেই নারী, সে তার পুরুষের সমস্ত অতীত ক্ষমা করে, মুখের সব তেতো স্বাদ ভুলে গিয়ে সেই বয়াতে গিয়ে ওঠে। যেখানে তার পুরুষটি বসে আছে। নির্বাক। সে তার পুরুষটিকে গ্রহণ করে তবে, তার রাজনীতিকে গ্রহণ করে, তার ভেতরকার রেবেলকে গ্রহণ করে। বাড়ি তারও বদলে গেলে অতএব। আমের তলায় ঝামুর ঝুমুর, কলাতলায় বিয়া।

    আর বৃদ্ধ ওডিসিউস তার পেনেলপিকে পাশে নিয়ে বয়ার দড়িদড়া খুলে দেয়। বয়া ভেসে যায় ইথাকা থেকে দূরে। সিথেরার দিকে। কূলহীন সাগরের মধ্যে। যেখানে মানুষের তৈরী সীমান্ত নেই, কাঁটাতার নেই। দেশ নেই যার, এইভাবে দেশ খুঁজে বেড়ায়। বাড়ি কোথায় , বাড়ি কোথায়, বাড়ি কোথায়।

    মানুষদুটি ছোট হতে থাকে । ছোট থেকে আরো ছোট। সবশেষে বিন্দু হয়ে মিলিয়ে যায়।

    জেগে থাকে জল।।

    ( ঋণঃ ভয়েজ টু সিথেরা- থিও অ্যাঞ্জেলোপুলুস)
  • Lama | 127.194.231.102 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১০:০৪585062
  • আমি যদি দাদু হতেম...

    তাহলে একটা চিঠি লিখতাম 'ডাক্তার, যদিও তুমি চিকিৎসাবিদ্যাকেই তোমার সুয়োরাণী করিয়াছ, সাহিত্য সরস্বতী অনায়াসেই সেই পদের দাবী করিতে পারিত......' ইত্যাদি
  • ...................... | 24.139.211.2 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১২:৩৩585063
  • এভাবে লেখাটা শেষ করা কি ঠিক হলো ? পাঠকের প্রতি অবিচার হলো না? আমরা সব কিছু কে স্বীকার করেই লেখকের বয়াতে উঠতে চেয়েছিলাম তাই হয়ত লেখক আমাদের ঠেলে ফেলে দিয়ে জলে ভেসে চলে গেলেন। এখান শুধু অথৈ জলে ভেসে ভেসে লেখকের বয়া খোঁজা। কে জানে কতক্ষণ দম থাকবে ।।।।
  • sosen | 111.63.128.17 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১২:৫৮585064
  • আমার বড়ই দু:খ হলো। কেন, তার বিশ্লেষণ করে আর টই বাড়াব না- লেখকের ইচ্ছেকে তো সম্মান দিতে হবেই।
  • san | 24.98.114.157 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৩:১০585065
  • একটু অযৌক্তিক অভিমান হল , এইটুকুই জানালাম আর কি।
  • I | 24.99.74.101 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৫:১৪585067
  • অক্ষদা, যদি আমি ঠিক বুঝে থাকি, এলেনি কারাইন্দ্রু-র কথা বলেছে। গ্রীক মিউজিক কম্পোজার, ইনি ভয়েজ টু সিথেরা-র অসাধারণ সুর করেছেন। অ্যাঞ্জেলোপুলুসের অধিকাংশ ফিল্মের স্কোর করেছেন ইনি।

    তবে এটা যেহেতু ফিল্মটার রিভিউ নয়, অতএব .... এলেনির কথা বলা হল না। আরো অনেক কিছুই বলা হল না।তাছাড়া পোসেনজিতই তো নাই !
  • nina | 79.141.168.137 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৯:০৮585068
  • শেষ ঃ-(
  • a x | 109.45.103.49 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ১৯:৩৭585069
  • হুঁ ইন্দো।

    এরপর থেকে একবারে লিখে তারপর পোস্টালে হয়না?

    ব্যক্তিগত ভাবে এই লেখার দুটো ভাগই আমার কাছে সমান আকর্ষণীয়। লেখা বদলে যাওয়াতে কিছু হারালাম বলে আমার মনে হয়নি। লেখা থামানোতে মনে হল। এই দেশ কাল পার হয়ে এনটোয়াইন্ড পুরনো ক্ষত, ফেলে আসা, ফিরে আসার কবিতা মুগ্ধ করছিল।
  • Abhyu | 107.89.16.19 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ২০:৫৯585070
  • অতীত থেকে বর্তমানে কি ভাবে merge করে সেটা দেখার ইচ্ছে ছিল। আমার হিসেবে পুরোনো লেখাটা অসমাপ্তই থেকে গেল। যে রকম অনেক টইই থাকে। (উদাঃ বুড়োদের কতা)

    তবে এই টই বহু বছর পরেও পুরোনো হবে না।
  • I | 24.99.173.201 | ০৩ মার্চ ২০১৩ ২১:২১585071
  • অক্ষদা, একবারে আমি লিখতে পারি না। টুকরো টুকরো করে লিখতেই বেশী স্বচ্ছন্দ। শ্রাবণীর মত।
    অভ্যু, হ্যাঁ, অসমাপ্ত থেকে গেল।
  • Yan | 161.141.84.239 | ০৪ মার্চ ২০১৩ ০৭:০৯585072
  • "শেষ হয়ে হইলো না শেষ।"

    বড়াই, পরের লেখার অপেক্ষায় রইলাম। এই লেখাটা এইভাবে অসমাপ্ত থেকে যাওয়ায় মনে একটা বিষাদ রয়ে গেল।
  • dd | 132.167.42.144 | ০৪ মার্চ ২০১৩ ১১:৫৮585073
  • ইন্দোদা। বেশ লিখেছিস। একেবারে তোর মনের মতোন লেখা তাই অনুবাদও ছ্যার ছ্যার করে হয়েছে। যদিও একটি তথ্যগত ভুল আছে।

    I often discover with horror and relief/ That I no longer believe in anything/At such times I turn back to my body/Its the only thing that reminds me I am alive. - এই দু লাইন আমার ল্যাখা একটি কবিতা। অন্য কারুর নহে।
  • I | 24.99.253.11 | ০৪ মার্চ ২০১৩ ২২:১৭585074
  • আরে ছ্যা ! অনুবাদ করলাম কোথায় ! ও তো সিনেমা!
  • dd | 132.167.29.60 | ০৪ মার্চ ২০১৩ ২২:৪৩585075
  • আরে। সিনেমা অনুবাদ হয় না কে বোল্লো? নাটক, ভুগোল, রেসিপি,সিনেমা, ত্রিকোনোমিতি,উপন্যাস .... সবই অনুবাদ করা যায়।

    তবে কুস্তীর কোনো অনুবাদ হয় না,সেটাও ঠিক।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঝপাঝপ প্রতিক্রিয়া দিন