এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • At the abode of the Cloud Warriors

    Demba Ba
    অন্যান্য | ২৯ অক্টোবর ২০১২ | ৫৫৭৬ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Demba Ba | 131.241.218.132 | ০১ নভেম্বর ২০১২ ১৮:৫০577694
  • বাকিটুকু খুব সাধাসিধে। কাল লিখবো। ম্যারাথন মিটিন শেষ করে এই বেরোলাম। এখন বাড়ি যাবো। শালা এই শনিবারও সকালে বেরোতে হবে - ক্যাম্পাসিং। শনিবার সকালে আট্টার সময় বেরোতে ভাল্লাগে?
  • de | 69.185.236.51 | ০২ নভেম্বর ২০১২ ১৮:০৫577695
  • তাপ্পর?
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:০৮577696
  • আজ এটা শেষ করবোই করবো। তাপ্পর এইটার ইঞ্জিরী করতে হবে, knome-তে ছবি দেখার পর লোকজন চাইছে।

    বৃহস্পতিবার, ২৫শে অক্টোবর, ২০১২
    =======================

    আগের রাতটা একটু ভয়ে ভয়ে কেটেছে। সেদিন আর ঋককে একা বিছানায় শুতে দিইনি, নিজের পাশে শুইয়েছিলাম। রাতে বারবার উঠে খেয়াল রাখতে হয়েছে সে ঠিকঠাক আছে কিনা।

    সকালে একটু বেলা করে উঠলাম - বিশেষ কিছু তো করার নেই, এখান থেকে গাড়িতে গ্যাংটক পৌঁছনো ছাড়া। সকাল মানে ওই সাতটা। পাসাং শেরপাকে বলে গরম জলের ব্যবস্থা করলুম - হাতমুখ ধোওয়া, বড় বাইরে ইত্যাদির জন্য। চান করার প্রশ্নই নেই। আটটা নাগাদ দোকানে গিয়ে সেই ওয়াই ওয়াই নুডল্‌স আর চা খেয়ে সাড়ে আটটা নাগাদ রওনা দিলাম। সেদিন আকাশ আগের দিনের চেয়ে পরিষ্কার - সেদিন ওপরে উঠলে হয়তো লুংথুং আরো ভালো লাগতো, হয়তো ওখান থেকে কাঞ্চনজঙ্ঘাও দেখা যেত। জুলুক থেকে অল্প নামতেই অবশ্য কাঞ্চনজঙ্ঘার লেজটুকু দেখা গেছিলো...

    পদমচেনে ঢোকার আগে রাস্তার পাশে হেডহান্টার্সদের হাসপাতাল। ওরা শুধু মিলিটারির লোক নয়, সবাইকেই দেখে। লাক্‌ পা বল্ল ঋককে একবার দেখিয়ে নিতে। আর্মির ডাক্তার (মনে হয় প্যারামেডিক) দেখে কিছু ওষুধ দিলো - তখনই এক ডোজ খাইয়েও দেওয়া হল। ফের সেই পুরনো রাস্তা ধরে ঘুরে ঘুরে নামতে নামতে সেই রংলি। এখান থেকে একটা রাস্তা ঘুরে চলে গেছে রংপোর দিকে - যেটা বাংলা-সিকিম বর্ডার - শিলিগুড়ি থেকে গ্যাংটক যাওয়ার পথে পড়ে। এই রাস্তাটা ভয়ানক বাজে - পুরো ভাঙা। যেহেতু মিলিটারির যাতায়াত খুব একটা নেই, তাই মেরামতিও নেই। ঝকর ঝকর করে ঘন্টাখানেক পর রংপো পৌঁছে ভালো রাস্তা পাওয়া গেল - সোজা গ্যাংটক অবধি। এই রাস্তাটা একেবারেই আন-ইন্টারেস্টিং, আর সবার চেনা। কজেই নতুন করে কিছু বলার নেই।

    গ্যাংটক সম্পর্কেও নতুন করে কিছু বলার নেই। সেই আগেরবার যে সোনম ডেলেক-এ ছিলাম, সেখানেই উঠলাম। আগেরবার ছিলো ২০৪ নম্বর ঘর, এবার ৩০৪। জানলার বাইরে ব্যালকনি, সেদিকে আকাশ পরিষ্কার থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা যায়। আর সেটা দেখলামও - এই প্রথম এত ভালোভাবে কাঞ্চনজঙ্ঘা দেখা। পরের তিনদিন রোজ ভোর পাঁচটায় উঠে ক্যামেরা আর ট্রাইপড নিয়ে ব্যালকনিতে বসে থেকেছি পুরো সিকোয়েন্সটা তুলে রাখবো বলে। সূর্য ওঠার আগে আবছা অন্ধকারে সাদা কাঞ্চনজঙ্ঘা, সূর্য উঠতে শুরু করার সময় প্রথমে একেবারে ডানদিকের চূড়ার ওপর লালচে আলো, তারপর সেই আলোটুকুর আস্তে আস্তে অন্য চূড়াগুলোর ওপর ছড়িয়ে যাওয়া এক এক করে, তারপর গোটা পাহাড়টারই কমলা রঙে চান করে যাওয়া, আর আস্তে আস্তে সেই রঙ ফিকে হতে হতে হলদে, শেষে সাদা হয়ে যাওয়া - এই পুরো সিকোয়েন্সটা দেখেছি পরের তিন দিন - রোজ।

    গ্যাংটকে বিশেষ ভিড় পাইনি। কারণটা মনে হয়ে আমরা দুটো ব্যাচের মাঝে পৌঁছেছিলাম বলে। দুর্গাপুজোয় বেড়াতে আসা দলগুলো তখন নেমে গেছে, আর লক্ষ্মীপুজোর সময়কার দলগুলো তখনো আসেনি - তাদের দেখলাম আমরা নেমে আসার সময়। মাঝের সময়টা গ্যাংটক বেশ ফাঁকা (অন্যবারের তুলনায়)। রুমটেকটা আগে দেখা ছিলো না - এবারে গ্যাংটক আসার মূল উদ্দেশ্য ছিলো ওইটা দেখা, আর টুকটাক এদিক ওদিক ঘুরে মেইনলি ল্যাদ খাওয়া। তো তাই হল - রুমটেক দেখলাম, আরো দু একটা স্পট এদিক ওদিক - তবে বেলার দিকে আকাশ hazy হয়ে যাওয়ায় বিশেষ কিছু দর্শনীয় পাইনি, একটা ফ্লাওয়ার শো (ওর চেয়ে ঢের সুন্দর শো হয় কলকাতার হর্টিকালচারল সোসাইটির), হ্যান্ডিক্রাফটের বাজার - সেও অতি ঢপের। তবে হ্যাঁ - এঞ্চে মনাস্টেরিটা মন্দ নয়। বেসিক্যালি ল্যাদ খাওয়ার ছিলো - তো দিনের বেলায় এদিক ওদিক চক্কর কেটে বাকি সময়টা প্রচুর ল্যাদ খেয়েছি।

    তারপর একদিন সকালে গ্যাংটক থেকে বেরিয়ে ফের সেই এনজেপি। গোটা শিলিগুড়ি বাইপাসটা দেখলাম ভেঙে চৌচির - একটু বেশি রবীন্দ্রজয়ন্তী পালন হয়ে গেছে আর কি - দু বছর আগেও রাস্তাটা অনেক ভালো অবস্থায় ছিলো। এনজেপি স্টেশনটাও অত্যন্ত পচা, আর বড্ড বেশিক্ষণ অপেক্ষা করতে হয়েছিলো (একটু বেশি সাবধানী হয়ে রাস্তায় আটকে যাওয়ার ভয়ে তাড়াতাড়ি বেরোলে যা হয় আর কি)। ট্রেনটা ভালোই, তবে শেয়ালদা পৌঁছে এক ঘন্টা ট্যাক্সির জন্যে দাঁড়ানো...এই ফেরাটাই সবচেয়ে কষ্টকর। আর কষ্টকর হল সকাল সাড়ে আটটায় বাড়ি পৌঁছে আপিস যাবো না ভাবার পর ন'টার সময় আপিস থেকে ফোং পেয়ে সেজেগুজে আপিস দৌড়নো...

    এই হল বেত্তান্ত।

    ছবি দেখুন। জুলুক নিয়ে কোশ্চেন থাকলে উত্তর দিয়ে দেবো। আরো কিছু ছবি আস্তে আস্তে আপলোডাবো। এডিট করতে একটু সময় লাগছে, আর রিপিটেশন এড়ানোর চেষ্টা করছি।
  • de | 190.149.51.69 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:২৫577697
  • খুব ভালো লাগলো জার্নির গপ্পো -- ইংরাজী লেখাটা হয়ে গেলে লিং দিয়েন।

    আর কাঞ্চনজঙ্ঘার ওই সানরাইজ সিকোয়েন্সটা দেখা যায়? ছবিগুলো?
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৩২577698
  • পিকাসা আর ফেবুর অ্যালবামে দুটো আছে (এখানেও দিয়ে দিচ্ছি)। বাকিগুলো আস্তে আস্তে তুলবো। এডিটিং বাকি।



    <
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৩৩577700
  • দুই নং -

  • Treebeard | 131.241.218.132 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৩৩577699
  • ধুর বাবাঃ-(

  • de | 190.149.51.69 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৪৭577702
  • ওফফ!! অসাধারণ!
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১১:৪৭577701
  • হো হো হো, কি কুক্ষণে গুগুল ট্রান্সলেটরের কেরামতি দেখতে গেসলুম...

    "প্রতি বছর যা হয় এবারও তাই। গোছগাছের সময় তাড়াহুড়ো, অতএব টুকটাক জিনিস ভোলা - পুজোর সময়, তাই হাতে সময় নিয়ে রওনা দেওয়া, অতএব স্টেশনে বসে ভ্যারেন্ডা ভাজা ইত্যাদি। তবে এবার একটু বেশি বেশিই। বাড়ি থেকে রওনা দিয়ে লেক গার্ডেন্স পৌঁছে খেয়াল হল ঋকের ক্যামেরার (ট্রেনি ফটোগ্রাফার এবার ৩৫০ডি ব্যবহার করতে শিখছে) চার্জার আনা হয়নি, এবং ব্যাক-আপ ব্যাটারিটা পুরো মৃত। শেয়ালদা পৌঁছে দেখি তিল ধারণের জায়গা নেই। দশটায় ট্রেন, আমরা পৌঁছে গেছি সাড়ে ছটায়। এমনিতেই শেয়ালদা স্টেশনটা অত্যন্ত বাজে, বসার জায়গা নেই, ওয়েটিং রুমের অবস্থা খারাপ, আর এবার মনে হয় ভিড় বেশিই ছিলো। তায় সন্ধের দিকে পরপর উত্তরবঙ্গের ট্রেন ছাড়ে। অতক্ষণ কে আর দাঁড়িয়ে থাকবে - একটা কাগজের স্টল থেকে "এই সময়" কিনে এনে পেতে বসে পড়লাম;-) (চোখ টেপাটা রঙ্গনের জন্যে)

    সাড়ে নটা নাগাদ কোন প্ল্যাটফর্ম জানতে গিয়ে দেখি ট্রেন এসে গেছে। সবাইকে টেনে তুলতে গিয়ে সুমনার জুতোর সোল খুলে ঝুলতে শুরু করলো (চোদ্দ বছরের পুরনো উডল্যান্ডস)। প্ল্যাটফর্মে কী ভিড়, বাপরে বাপ্‌। জেনারেল কম্পার্টমেন্ট সাধারণতঃ মনে হয় দুটো থাকে - দার্জিলিং মেলে চারটে - প্রতিটা পুরো প্যাকড আপ, তা সত্ত্বেও সেগুলোর সামনে শখানেক লোক লাইন দিয়ে দাঁড়িয়ে। স্লিপার ক্লাসে লোক দাঁড়িয়ে রয়েছে। নিজেদের কামরা অবধি পৌঁছতে বেশ কসরৎ করতে হল। এরকম ভিড় একমাত্র দেখেছিলাম সেই মাধ্যমিকের পর (৮৯ সালে) একটা ঝড় হয়েছিলো - তার পরের দিন ইস্ট কোস্টে।"

    গুগুলের কেরামতিঃ

    "Also, every year, that is so. Arrange time rush, so things tukataka Bhola - Puja time, so it is time to push, so I bhyarenda station, and fried. But I _FB_REGISTERED a little more. Notice is delivered with a push from Lake gardensa rkera camera (treni photographer learning to use the D-350) has been brought chargers, and back - up byatarita the dead. We do not have room to swing seyalada reached. Dasataya train, we reached there at chataya. That is too bad seyalada stesanata, sitting room, the waiting room of the poor, and most of the crowd was _FB_REGISTERED. Leave the train north consecutive taya search. Ataksana will no longer standing - a paper from the booth "at this time" so we were able to get it ;-) (I ranganera for tepata)

    The nata up a platform for the train to come to life. Just drag and make the shoe sole Sumona I started jhulate (fourteen-year-old udalyandasa). What platform crowd, Christ bap. The two are usually the kampartamenta - Darjeeling match four - each full pyakada up, so that the line of people standing in front of sakhaneka. Slipara classes of the people. The car is up to you to reach the kasarat. It can be seen to happen only after the crowd (89 in) was a storm - East koste her the next day."

    মা তারা ব্রহ্মময়ী...
  • de | 69.185.236.51 | ১৬ নভেম্বর ২০১২ ১২:২৩577704
  • গুগল ট্রান্স্লেটরে অনসূয়া "পাগলা চুলকে নে" র ইংরাজী করতে দিয়েছিলো (মীরাক্কেল দেখে দেখে এগুলো শিখেছে) --কি সব উল্টোপাল্টা যেন এসেছিলো, তারপর মডিফাই করে লিখলো "ওরে পাগল, একটু চুলকো" -- সেসব নিয়ে অনেক হাসাহাসি হয়েছিলো বাড়িতে!
  • Treebeard | 131.241.218.132 | ২৩ নভেম্বর ২০১২ ১০:২৪577705
  • আরেকটা ছবি - ওপর থেকে জুলুকঃ

  • Dedalus Diggle | 131.241.218.132 | ৩০ এপ্রিল ২০১৩ ১০:২৫577706
  • আস্তে আস্তে আরো কিছু ছবিতে পিপি করছি। সেখান থেকে দুটো। দুটোই লুংথুং থেকে, ভোরবেলা।



  • Dedalus Diggle | 131.241.218.132 | ৩০ এপ্রিল ২০১৩ ১১:৪৫577707
  • আরেকটা -

  • Dedalus Diggle | 131.241.218.132 | ৩০ এপ্রিল ২০১৩ ১৫:৫৭577708
  • Monk-o-logical discourse

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন