এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পুষ্যি

    একক
    অন্যান্য | ০৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ | ২০১০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Blank | 180.153.65.102 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:০৪573695
  • আমি কটা বুলবুলি পাখীর ছনাও পুষেছিলাম। কিন্তু সেটাকে বিড়াল খেয়ে নেয় একদিন। তরপর থেকে অমই বিড়াল দেখলেই ঠ্যাঙাতুম।
  • নেতাই | 131.241.98.225 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:১১573696
  • আমাদের বাড়িতে একটা বেড়াল ছিল।
    তার পেটে হাত দিলে বলতো ম্যায়াওওওওও।
    লেজে হাত দিলে বলতো ফ্যাঁচ।
    মাছভাজা দিলে গুটগুট করে এসে নিয়ে কচমচ করে চিবিয়ে খেতো।
    একদিন সে বেড়াতে বেরিয়ে রাস্তায় বাসে চাপা পড়ে মরে গেলো।
  • Kaju | 131.242.160.180 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:২০573697
  • খুব ট্র্যাজিক কবিতা।
  • মৌ | 233.223.138.147 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:৩৬573698
  • বিড়াল ঠ্যাঙানো মহা পাপ। বিড়াল যেন কার বাহন ???
  • ব্যাং | 132.178.204.139 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:৩৭573699
  • পরপর ব্ল্যাংকি আর নেতাইয়ের পোস্টদুটো পড়ে একটু কষ্টমতন হচ্ছিল, কিন্তু তারপরেই কাজুর পোস্ট পড়ে ফ্যাকফেকিয়ে হেসে ফেল্লাম।
  • T | 24.139.128.15 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:৫৭573700
  • আপনারা 'বিড়াল' লেখেন কেন? ওদের একটা প্রেস্টিজ গাম্ভীর্য নেই! বেড়াল লিখবেন। একটু গুরুগম্ভীর শোনাবে। যাক সে কথা, হোস্টেলের সিঁড়ির নীচের ঘরে ঠিক হ্যারি পটারের মতই দুটোতে থাকত। লাল এবং কালো। উঁচু লেজ। মাঝে মাঝে আমার ঘরে আসত। ছোটো থেকেই একটু গায়ে পড়া আহ্লাদী টাইপ। প্রথম প্রথম বিস্কুট দিতাম। তারপর হুইস্কাস ইত্যাদি চর্ব্য চোষ্য। ফলে ওরা শেষমেশ বাসা বদলে আমার ঘরেই এসে উঠলো। তো, ভালোই চলছিল। ল্যাব থেকে ফিরেই ম্যাঁও ম্যাঁও চ্যাঁও ভ্যাঁও, নানান দাবীদাওয়া। আহ্লাদ, চিপুনতরী।

    এদিকে পুজোর সময় হপ্তা তিনেক এর জন্য বাড়ী যেতে হবে। এখন এদুটোকে ছেড়ে যাই কী করে। ট্রেনের টিকিট ইত্যাদি অনেক আগে থেকেই কাটা। সাত পাঁচ ভেবে যাওয়ার আগের দিন স্টেশনে উপস্থিত হলাম। স্টেশন মাস্টার বা ম্যানেজার বা ঐ জাতীয় দন্ডমুন্ডের কর্তার সাথে খানিক আলাপ করে যা জানা গেল, তা হল ভারতীয় রেল কুকুরকেই ভদ্রসমাজের উপযুক্ত 'পেট' মনে করে। বেড়াল ইত্যাদি আবার কেউ পোষে নাকি! ফলে কুকুর নিয়ে যাওয়ার পারমিশন রয়েছে, বেড়ালের জন্যে নেই। বিনীত ভাবে জানালুম দেখুন দুটৈ তো চারপেয়ে। না হয় কুকুরের খাঁচাতেই বেড়াল রাখবেন। উনি আরো বিনীত ভাবে জানালেন যে বহু কাঠখড় পুড়িয়ে উনি প্রোমোশন পেয়েছেন, একটি ইতর প্রানীর জন্য কেউ তাঁর নামে রিপোর্ট করুক তিনি তা চান না। প্লাস দুরন্ত এক্সপ্রেসে ডগভ্যান নেই। ফলে সুবিধে কত্তে না পেরে ফিরে আসতে হল।

    হোস্টেলে ফিরে মনে তেজ এল। ধুর শালা, কাসুন্দিয়ার ছেলে। বাঙালকে হাইকোর্ট দেখাতে পারি। সটান দোকানে গিয়ে একটা ছোটোখাটো খাঁচা কিনলাম। পরদিন দুটোকে ওর মধ্যে পুরে সিধে ট্রেনের কামরায়। পারমিশন ইত্যাদি গোলি মারো।

    কামরায় সিটের উল্টোদিকে একটি সস্ত্রীক থলথলে ভুঁড়িওয়ালা শেঠ ঢুন্ডুরাম। ওপরের সিটে একটি উদভ্রান্ত বাউন্ডুলে টাইপ হাপ কাত্তিক। ঢুন্ডুরাম ব্যাপার দেখে বড়বড় চোখ করে বললেন, ক্যাট নাকি? কামড়ায়?

    বিশ্বাস করুন বলতে ইচ্ছে করছিল, কামড়ায় বৈকী। পেলেই কামড়ায়। ভুঁড়ি দেখলে আরো কামড়ায়। বদলে স্মিত হেসে বললুম, পারসিয়ান ক্যাট। সেই ব্যাটলে হেরে যাওয়ার পর থেকেই ওদের মনের অবস্থা ভালো নয়। সারাদিন চুপচাপ থাকে। ঢুন্ডুরামের বৌ তখন ঢুন্ডুকে কানে কানে কি ফুসমন্তর দিলেন। উনিও পাল্টা ঘাড় নেড়ে মৃদু বরাভয় দিলেন। ট্রেন চলতে শুরু করল।

    ঘন্টা দুয়েক যাওয়ার পর টিটি এসে হাজির। বঙ্গসন্তান। ভেতরকার পরিস্থিতি দেখে ভ্রু কুঁচকোচ্ছে তো কুঁচকোচ্ছেই। বুঝলাম এই সেই পুঁদিচ্চেরী সিচুয়েশন। এখন এইরূপ ক্ষেত্রে ইংরেজী খুব ভালো কাজ দেয়। আরবিট চাট্টী ট্র্যাশ বকার পর দেখলাম হেঁ হেঁ ময় পরিস্থিতি। ততক্ষণে রেলওয়ে সাবডিভিশনে আবেদন করা চিঠি, তার রেফারেন্স নম্বর সব দেখলাম হুলিয়ে বলে দিয়েছি। না থামালে আরো না জানি কি কি সব বলে বসতাম। মোটের ওপর দিব্যি কাজ হল। নিজের মাল সাবধানে রাখবেন, 'জিনিস পত্রেরা' যাতে অন্যকে ডিস্টার্ব না করে ইত্যাদি উপদেশ দিয়ে উনি কেটে পড়লেন।

    রাত্রে বিকট চ্যাঁও ভ্যাঁও শুরু হল। বাছাদের শীত পাচ্ছে। কি করি। এদিকে আশেপাশের সিট থেকে বিরক্তি ভেসে আসছে। তারপর ওনারা হাগু করেছেন। ফলে সাংঘাতিক পরিস্থিতি যাকে বলে। ঢুন্ডু অবশ্য নাক ডাকিয়ে চলেছে। বৌটির অবস্থাও তদ্রুপ।

    চুপিসাড়ে এই চোপ চোপ ইত্যাদি বলে কোন লাভ হল না। এদিকে খাঁচা থেকে বিকট গন্ধ। হেনকালে ঈশ্বরের মতো হাপ কাত্তিক নেমে এলেন। আই লাভ ক্যাটস এই বলে দুটোকে সোজা তুলে নিয়ে গিয়ে কম্বলের ভেতর মুড়িসুড়ি। এরাও দেখি দিব্যি চুপচাপ। আমিও সেই ফাঁকে টয়লেটে গিয়ে খাঁচা খানা পরিষ্কার করে আনলাম।

    তাপ্পর সারারাত্রি জেগে। কোন ফাঁকে পালায় আর কি। এদিকে সকালে উঠে ঢুন্ডু যেই দেখেছে, জিনিসপত্রেরা খাঁচার বাইরে, অমনি হাঁই মাই কাঁই। কাঁহা কাঁহা সে আতা হ্যায়, ইত্যাদি ইত্যাদি। এদিকে গোলমালে কাত্তিক উঠে পড়েছে। পশুপাখি পোষা ও তাদের উপকারীতা ইত্যাদি নানা বিষয়ে সে একমনে ঢুন্ডুকে বাকি রাস্তা জ্ঞান দিয়েছে। আমি অবশ্য সে সব শুনিনি আর। 'জিনিসপত্র'দের ওর জিম্মায় দিয়ে সুখে নিদ্রা গিয়েছিলাম। একেবারে হাওড়া অবধি।

    সে বারে বেড়াল দুটোকে বাড়িতেই রেখে এসেছিলাম। টমাস এবং গারফিল্ড এখন দিব্যি মাছের মুড়ো চিবিয়ে, হাঁস মুরগী তাড়িয়ে, আম জাম পুকুর দেখে বড়ো হচ্ছে।
  • j | 230.227.106.153 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৭:০৪573701
  • @T

    খাসা খাসা !
  • Kaju | 131.242.160.180 | ১২ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:২৩573702
  • টমাস এবং গারফিল্ড ! লাল আর কালো ! কী কম্বি ! তবে কালো তো, সেই সাইমনের নাতি বোধায় নাকি? কুচকুচে একদম? একটা হাই-ব্যাকড চেয়ার কিনে দেবেন পারলে। ;-))
  • sch | 132.160.114.140 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১১:৫৬573703
  • ekok টই টা খুলে আর কিছু লিখলেন না তো
  • Rana | 212.75.197.116 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৫:০৯573705
  • বছর দুইয়ের পুরোনো একটা লেখা তুলে দিলাম হুবহু।

    কিছুদিন আগে একটা সিনেমা দেখেছিলাম। মার্লে অ্যান্ড মি। ওয়েন উইলসেন আর জেনিফার অ্যানিস্টন ছিল। আর সব্বাইকে ছাপিয়ে গেছিল মার্লে নামের সেই কুকুর, যে কিনা প্রথাগত ভাবে কুকুরের নামে কলঙ্ক। ব্যাটা মহা বজ্জাত। কারো একটা কথাও শোনেনা, কোনো আদব কায়দাই জানেনা, একদম পুরোদস্তুর বোহেমিয়ান।

    বুশি ওর উপরেও এককাঠি।বুশিকে আনা হয় আমাদের বাড়ি যখন ওর বয়স একমাস সাত দিন।ছোট্ট সাদা তুলোর বলের মতো বুশি সারা বাড়িতে ঘুর ঘুর করে বেড়াত। আমার অন্নপ্রাশনের একটা ব্যবহার না করা বাটিতে করে ল্যাকটোজেন খেত। আর সারা ঘরে ছোট্ট ছোট্ট গোল গোল করে জলবিয়োগ করে রাখত। যখন বুশির প্রোমোশন হল ল্যাকটোজেন থেকে সেরিল্যাকে, সেদিন বাটিতে সেরিল্যাক দিতে না দিতে সব শেষ। পুরো হালুম আর হুলুম।

    তারপরে বুশি আস্তে আস্তে কালের নিয়ম অনুযায়ী বড় হল। আর তেমন হতে লাগল ব্যাটার মেজাজ। বাড়ি শুদ্ধু সক্কলকে অন্তত কম করে পাঁচ বার কামড়েছে। আমাকে তো বোধহয় সবমিলিয়ে যত বার কামড়েছে তা প্রায় সেঞ্ছুরির কাছাকাছি। বেশি বই কম নয়। একবার মনে আছে, আমি আর গুবো টিভির ঘরে বসে আছি। আমি বোধহয় চেয়ারে আর গুবো আলনাতে হেলান দিয়ে মেঝেতে। বুশি গুবোর পায়ের থেকে ফুট তিনেক দূরে ঘুমোচ্ছে। আচমকা কি মনে হল, উঠে গুবোর ডান পাটাকে আচ্ছা করে মুখে পুরে কামড়ে কুমড়ে আবার যেখানে ছিল, সেখানে গিয়ে লক্ষ্মী ছেলের মত ঘুমিয়ে পড়ল। গুবো বেচারা শকের চোটে মুখ দিয়ে একটা আওয়াজো বার করতে পারে নি।

    আরেকবার কামড়াল পিকুকে। বুশি তখন বারান্দাতে বসে, মন দিয়ে পিছনের পা দিয়ে ডান কানটা চুলকোচ্ছে, আর পিকু মন দিয়ে সেটা দেখছে। দেখতে দেখতে হঠাৎ পিকু হাত বাড়িয়ে গেছে দেয়ালা করতে। যেই না বলেছে, "বুশি, আয় আয় লে লে চুচু" আর যায় কোথায়- গল্পের শেষে, পিকু পাল মেডিকেল হলের সামনে বসে ইঞ্জেকশনের ভয়ে প্রবল শীতে ঠকঠক করে কাঁপছে আর দরদর করে ঘামছে, আর আমরা সব্বাই ওকে ঘিরে ভরসা দিচ্ছি, "কিচ্ছু হবে না, দু সেকেন্ডের ব্যাপার। ডেঁয়ো পিঁপড়ের কামড়েও এর থেকে বেশি লাগে।" আরেক বার জনকে তাড়া করে মাঠ পার করে দিয়েছিল।

    তবে বাবাকে কখনো কামড়ায়নি। কেননা বাবার কাছে পেত সব থেকে বেশি লাই। বুশি এক জনকে কামড়াত আর বাবা এসে বলত, "কেন, তুই নিশ্চয়ই কিছু করেছিলিস?" আর অনন্যাকেও কামড়ায়নি। কেন জানি না, কিন্তু কামড়ায়নি। অনন্যার সাথে ওর সম্পর্কটা একটু অন্য রকম, একটু সম্ভ্রমই করত বোধহয়। তবে খেতে দিলে ধারে পাশে মা ছাড়া কেউ যেতে পারতনা।

    আর সাংঘাতিক বুদ্ধি। কোনোদিন ওকে তেমন করে টয়লেট ট্রেইন করানো হয়নি। তবে বাইরে নির্দিষ্ট সময়ে যখন নিয়ে যাওয়া হয় তখন ছাড়া যদি বড় বা ছোটো বাইরে পায়, ব্যাটা ঠিক বাথরুমেই যাবে। আর ভগবান চাইলেন না বলে বাংলাটা বলতে পারে না। নইলে বুশির সামনে বুশির অপছন্দের কোনো কথা, বাংলাতে বলা যাবে না। ধরা যাক, সাহেব শোয়ার ঘরে আরাম করে বসে আছে, আর ওকে ওখান থেকে সরানো দরকার। বা ওর সম্পর্কে ওর সামনে যদি কেউ মনের ভুলে বলে ফেলে, "সেকি বাড়ির কুকুর, কামড়ায়, এ কী রকম অসভ্যতা।" ভগবানের অপরিসীম করুণা ছাড়া সে পায়ে পট্টি না বেঁধে, টিটেনাস ইঞ্জেকসন না নিয়ে বাড়ি ফিরতে পারত না। বুশির সামনে এমন কোনো কথা বলতে হলে আমরা বাড়ির লোকেরা কোড ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যবহার করতাম আর নইলে ইংরেজীতে বলতাম। তাও যতটা পারা যায় শক্ত করে। মানে, "হেরে অরে য়ৌ গৈঙ্গ" নয়, প্রায় "হেরে ইস থে দেস্তিনতিওন ওফ থৌ পেরম্বুলতিওন" এর মত ইংরেজী।

    তবে শেষের দিকে আর পারতনা। ভারী শান্ত আর মিষ্টি হয়ে গেছিল কুকুরটা। গত সপ্তাহে যখন ছেড়ে চলে গেল, তখন ওর চোদ্দ বছর বয়স। খাওয়া দাওয়া ছেড়ে দিয়েছিল কয়েকদিন। যেদিন স্যালাইন দেওয়া হবে ঠিক, সেইদিন সকালে উঠে বাথরুমে গেল। এসে একটু খানি বারান্দাত্তে বসল আর তারপরেই আস্তে আস্তে সময়ের ডাকে সাড়া দেওয়া শুরু। মায়া কাটিয়ে বলে যেতেও পারছিলনা। মুখে চোখে একটু জল দেওয়া হল, আর বাবা যেই একটু গায়ে মাথায় হাত বুলিয়ে দিল, ওই টুকুর অপেক্ষাতেই ছিল বোধহয়, সব শেষ।

    একটা যুগ শেষ হয়ে গেল বুশির সাথে। আমার কৈশোর, এগারো-বারো ক্লাসের বাওয়াল, কলেজের প্রেম, প্রথম বাড়ির বাইরে বের হওয়া, ফিরে আসা, পুরোনো দেয়াল ভেঙ্গে নতুন দেওয়াল, নতুন ঘর-বাড়ি, পুরনো বারান্দাতে চেনে বাঁধা বুশি, নতুন বারাব্দাতে গ্রিলের গেটে মুখ দিয়ে বসা বুশি, বাবা অফিস থেকে ফিরে এলে আনন্দে প্রায় পাগল হয়ে যাওয়া বুশি, আমার সামান্য বদচলনে নিয়মিত শাসন করা বুশি, আমার বিয়েতে একটুও আওয়াজ না করে ঘন্টার পর ঘন্টা ছোট্ট ঘরটাতে বন্ধ হয়ে থাকা বুশি, আমার দোতলার ঘরে বাবার সাথে আমার ২য় বার প্রবাসে আসার পরে রোজ অনলাইনে কথা বলতে আসত। আওয়াজ করে জানান দিত ও-ও আছে। বাবা অফিস থেকে ছুটি পেয়ে গেছে এক বছর হল, আমিও আবার বাইরে এক বছর হল, সময়ও পালটে গেছে সময়ের ধর্মেই। তাও বুশি ছিল নিজের মেজাজে।

    যখন বুশিকে বলা হত "চল বেড়াতে যাবো"-বুশি ছুট্টে গিয়ে সিঁড়ির উপরে দাঁড়িয়ে অপেক্ষা করত আমাদের জন্য। আশা করি, ওই একই ভাবে সময়ের সিঁড়ির উপরে দাঁড়িয়ে আমাদের জন্য ও অপেক্ষাতে থাকবে আবার একবার সবাই মিলে একসাথে হাঁটার জন্য।
  • de | 190.149.51.68 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৬:৫২573706
  • মনটা ভার হয়ে গেলো ---- ভারী ভালো লেখা --
  • | 120.227.131.168 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:৪৩573707
  • আমার বেড়াল /কুকুরের দল আছে। আসছি একটু পরে...
  • Rit | 213.110.243.21 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৮:৫৭573708
  • আমার পুষ্যি এখন ৯ টা মাছ। দারুন লাগছে।
  • | 120.227.131.168 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৯:০০573709
  • রীতবান, কী কী মাছ বলে ফেলুন। এক সময় আমি পুষতাম।
  • san | 24.99.134.72 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৯:০৯573710
  • সে এক সময় ছিল যখন আমি মায়ের কোলে চড়ে খুব আহ্লাদ করে জিজ্ঞেস করেছিলাম - মা , তুমি কি আমায় পুষেছ ? যা নিয়ে এখনও হাসাহাসি হয়।
  • | 120.227.131.168 | ২৭ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৯:৪৩573711
  • ঃ))

    এ ব্যাপারে হিট ডায়ালগ আমার সেজ কাকার ছেলে বাপনের। ও তখন ছোট। ছোট কাকা বম্বে থেকে এসেছে। কাকার ছেলে খুব ই ছোট।

    বাপনঃ " ছোট্কাকা ছোট্কাকা , তুমি ও টাকে রেখে যাও না আমাদের এখানে।"

    ছোট্কাকা ঃ ( অবাক হয়ে ) " কেন রে? ও কে নিয়ে কী করবি?"

    বাপন ( উৎসাহিত হয়ে) ঃ" আমি ও কে কুকুরের মতো পুষবো"!!
  • কৃশানু | 226.113.128.239 | ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১৭:০৯573712
  • বিন্টুরং, ম্যাওপাখি এদের কথা পরে পাফ দা ম্যাজিক ড্রাগন গানটা মনে পরে গ্যালো। সুন্দর টই।
  • kd | 69.93.255.108 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১২:৩৫573713
  • আমারও একটি পুষ্যি আছে - ভুতো। অতীব ন্যাকা - বাড়িতে কেউ এলে তাকে জ্বালিয়ে মারে।
  • sch | 132.160.114.140 | ২৯ সেপ্টেম্বর ২০১২ ১২:৩৭573714
  • Kd দা ভূতোর গল্প বিশদে শুনতে চাই - সম্ভব হলে ছবিশুদ্ধু - ভূতোর অনেক গল্প টুকরো টুকরো শুনেছি - এক সাথে করে জমিয়ে শোনান - প্লিইইইইইইজ
  • pi | 7845.29.90090012.79 | ১৪ জুলাই ২০১৮ ০০:০৩573716
  • তুললাম।
  • | ১৪ জুলাই ২০১৮ ০৯:৩২573717
  • পাইয়ের নতুন পুষ্যি হয়েছে?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন