এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • পাতা :
  • কুলদা রায় | 34.90.91.2 | ২৯ আগস্ট ২০১২ ০৬:৫৮570349
  • এই গল্পটা আমার নিজের শহরের গল্প। এর প্রতিটা চরিত্র কোনো না কোনো ভাবে সত্যি। আলমগীর, এনি--আমার ক্লাশমেট ছিল। আলমগীরের সঙ্গে আমার বিশ বছর একবার দেখা হয়েছিল। সেদিন ছিল খুব বৃষ্টি। আলমগীর এই বৃষ্টির মধ্যেই আমার কাছে এসেছিল। আমাকেও হুজুর হতে অনুরোধ করেছিল। তবে পরে অবশ্য কেউ কেউ বলেছিল এই লোকটিকে তারা চেনে না। এ শহরে লোকটি নতুন ছিল। নাম বলেছিল মুহাম্মদ কবীর হোসেন।
  • aranya | 154.160.226.53 | ২৯ আগস্ট ২০১২ ০৭:১৫570350
  • বড় ভাল লিখেছেন কুলদা বাবু, আর একবার বলে গেলাম।
    চরিত্র গুলো সত্যি শুনে আকর্ষণ বাড়ল আরও, গল্পটার ওপর।
  • পূরবী বসু | 184.51.159.54 | ১৮ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:১৮570351
  • জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত সম্পর্কে ২০১২ সালের বইমেলা নিয়ে কুলদা রায় যেসব কথা লিখেছেন তার কোন ভিত্তি নেই। আমি জানি না, কেন তিনি এই ধরণের কাল্পনিক ঘটনার কথা লেখেন জলজ্যান্ত মানুষকে নিয়ে। এর কারণ বা অর্থ কী তা-ও বুঝতে পারি না। এর আগের বছর (২০১১) বইমেলাতেও আমার সম্পর্কে লিখেছিলেন, আমি নাকি শ্যামাকে কী উপদেশ দিয়েছিলাম এক বইএর স্টলে বসে বসে। বাস্তবতা এটাই শ্যামা (যতদূর জানি) সেই মেলাতে সেবার যান-ই নি। আর গেলেও আমার সঙ্গে তার দেখা হয়নি সেবার। "হ্যাগা, তুমি মেয়ে.." ইত্যাদি শব্দাবলি আমার মুখের কথা নয়। এরকম করে কারো সঙ্গে কথা বলা বা উপদেশ দেওয়া আমার স্বভাবে নেই, আমাকে যারা জানেন, সকলেই স্বীকার করবেন। কুলদা রায়কে অনুরোধ করি, যদি সম্ভব হয়, এ ধরণের কলামে সত্যি ঘটনা নিয়ে লিখবেন। অথবা লিখবেন না। জ্যোতি তাকে বই লেখার জন্যে বার বার তাগাদা দিয়েছেন, আমার সঙ্গে বই লিখতে বলেছেন, এসব উদ্ভট কথা কোথা থেকে পেলেন? স্বপ্ন দেখেছিলেন নাকি? জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত বিস্মৃত গল্পকার হবেন কি হবেন না সময় তা বলে দেবে। এখন পর্যন্ত তার কোন লক্ষ্ণ অবশ্য দেখা যাচ্ছে না। মাঝখানে ১৮ বছর জ্যোতিপ্রকাশ কিচ্ছু লেখেন নি। তাতেও তার পাঠক তাকে ভুলে যাননি। গল্পকার হিসেবে জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের নাম বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে প্রোথিত হয়ে আছে। সেটা উলটে যাবার সম্ভাবনা খুব কম বলেই আমার বিশ্বাস। কিন্তু পাঠক হিসেবে তিনি এই ব্যাপারে যা লিখেছেন, তা লেখার অধিকার তার নিশ্চয় আছে। তবে জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের বাবার বাবাকে টেনে আনার কোন প্রয়োজন ছিল না এখানে। আমরা নিজেকে গৌরবদান করতে গিয়ে অন্যদের অসম্মাণ করার চেষ্টা করতে পারি। কিন্তু তাতে শেষ পর্যন্ত নিজেকেই অসম্মাণ করা হয়।
    দেরীতে জবাব দেবার কারণ, এই এখন-ই এটা চোখে পড়ল আমার।
  • এই | 79.210.248.51 | ১৮ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:৩৭570352
  • টই-এ আলোচিত জ্যোতির্ময় দত্ত আর জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত একই ব্যক্তি? রঞ্জন রায় কথিত "পি-এন-পি-সি"-র মিমি দত্ত আর উপরের বক্তা পূরবী বসু একই ব্যক্তি?
  • পূরবী বসু | 184.51.159.54 | ১৮ জানুয়ারি ২০১৩ ১৪:১৫570353
  • জ্যোতির্ময় দত্ত ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত দুজন ভিন্ন মানুষ। দুজনেই লেখক। জ্যোতির্ময় দত্ত বুদ্ধদেব বসুর কন্যা মীনাক্ষী (মিমি) দত্তের স্বামী। কলকাতায় তাঁদের বাড়ি। আমি গল্পকার জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের স্ত্রী পূরবী বসু। আমরা বাংলাদেশের। আমার বাবা লেখক ছিলেন না। তিনি ছিলেন ডাক্তার - মুন্সীগঞ্জে। নাম ডাঃ তরনী রঞ্জন বসু। জ্যোতিপ্রকাশ দত্তের বাড়ি উত্তরবাংলায় (বগুড়ায় বড় হয়েছে)। যেহেতু জ্যোতির্ময় দত্ত ও জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত উভয়েই লেখক, দীর্ঘদিন ধরে দুজনেই নিউ ইয়র্ক এলাকায় বসবাস করেছেন, এবং দুজনের স্ত্রীর-ই পৈত্রিক নাম ঘটনাচক্রে বসু, এ ধরণের প্রশ্ন ও ভুল বোঝাবুঝির কথা এর আগেও বহুবার শুনেছি।
  • :-) | 79.211.8.30 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ০২:৪৭570354
  • ধন্যবাদ পূরবী। বুঝলুম।
  • কুলদা রায় | 34.90.91.2 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:১১570355
  • পুরবী বসু--
    আপনি অসত্য বলেছেন।
    আমি বানিয়ে লিখিনি।
    বানিয়ে লেখা আমার স্বভাব নয়।
  • | 24.97.26.210 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:২২570356
  • 'কাকমানুষের চকখড়ি' আপনার বই নয়? আপনি এখানে লিখেছেন আপনার কোনও বই নেই।
    কিন্তু আমার যতদূর মনে পড়ছে ঐ বইটির নাম দিয়ে ও আপনার প্রথম বই কিন্তু আপনি তখনও হাতে পান নি এরকম কিছু লিখে সচল এ পোস্ট দিয়েছিলেন। সেটাই আমার দেখা সচল-এ আপনার প্রথম লেখা।
    তাহলে?
  • কুলদা রায় | 34.90.91.2 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:২৯570357
  • আমি এক সময়ে আমার ব্লগে লিখতাম। তারা এই ব্লগগুলি নিয়ে একটা সংকলন করেছিল বলে শুনেছি। আমার এক বন্ধু কানাডা থেকে তার একটি কপি দেখিয়েছিল। অদ্ভুতুড়ে সঙ্কলন। অসংখ্য বানান ভুল। একটি লেখার সঙ্গে আরেকটি লেখা চলে এসেছে। কোনো কোনো লেখার কিছু অংশ নেই। একে আমার নিজের বই বলি কি করে?
  • | 24.97.26.210 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:৪৫570359
  • ও আচ্ছা। বুঝলাম।
  • | 24.97.26.210 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ১০:৪৭570360
  • এবং ধন্যবাদও। কারণ আপনার বই জেনে আমি ওটা যোগাড় করারও চেষ্টা করেছিলাম।
  • পূরবী বসু | 184.51.159.54 | ১৯ জানুয়ারি ২০১৩ ২৩:১২570363
  • ্কুলদা রায়ের ইচ্ছে পাতা
    বৃহষ্পতিবার, ২ ডিসেম্বর, ২০১০
    এ পরবাসে রবে কে হায়-
    by Kulada Roy on Friday, July 30, 2010 at 9:48pm
    কেউ চিনতে পারে নি। অন্ধকারের হাত ধরে হেঁটে গেছি। চেরীর ফুলগুলো শেষবারের মত ফুটেছে। পথের উপরে ধুলো নেই--কয়েকটি পাতা ঝরে শুকিয়ে পড়ে আছে।

    জ্যাকসন হাইটস থেকে একটু দূরেই। হাঁটছি আর মাথার ভেতর থেকে উড়ে আসছে আজ বিকেলের ক্যাপটেন টিলি পার্কটি। বিকেলে ঘোর হয়ে আসা রোদে ম্যাপল পাতার নিচে স্প্যানিস মেয়েটি বসে আছে হাঁটু মুড়ে। সামনে পুকুর। স্প্রিংলারে ঘুরছে জলধারা। আর পাহাড়ের মাথায় বসে শাড়ি পড়ে চিন্ময়ের মেয়েরা সেতার বাজিয়ে গাইছে--আমার মাথা নত করে দাও হে তোমার চরণ ধূলার পরে...। কী এক মাধুর্যভজন করে বারবার করে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে গাইছে তোমার চরণ ধূলার পরে লাইনটি। ওরা সবুজ বিষাদময়ী। ওরা ভুল করে এসেছে এই পৃথিবীতে--এই রোদ-গলা পৃথিবীতে। স্প্যানিস মেয়েটি কাঁদছে। আর ঘুরে ঘুরে জল পড়ার শব্দ হচ্ছে। সেতার বাজছে পাতায় পাতায়।

    বহুদিন পরে আমার পায়ে মাটি লেগেছে। গন্ধবকুল মাটি। পায়ের পাতা ছুঁয়ে মেখে গেছে হাটু ছেড়ে প্যান্টের পকেট অব্দি। আর কিছু নয়। এই মাটিটুকু আজ শেষ পারানির কড়ি। এ শহরে মাটি বিক্রি হয়।
    কাবেরী দাশ চিনতে পেরেছেন শুধু। চোখে চশমা নেই। একটু অবাক হয়ে তাকিয়ে দেখলেন। বললেন, আপনি কুলদা না? তারপর বললেন, গান শুরু হবে। ভেতরে বসুন।

    ততক্ষণে বইয়ের টেবিলগুলো চোখে পড়েছে। জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে একটি চশমা পরা মেয়েকে বলছেন, সুমনা, এ নিউ ইয়র্কে সেরা কবি হলেন হাসানাল আব্দুল্লাহ। তার চেয়েও বড় কবি আছেন, থাকেন গোপনে--তিনি শামস আল মোমিন। ওদের সঙ্গে তোমার কথা বলতে হবে।

    তাপস একটু অবাক হয়ে চেয়ে আছে। হাসান ফেরদৌস বুদ্ধদেব বসুর কথা বলতে বলতে চলেছেন তার ফুরফুরে চুল উড়িয়ে। মনে হল, এ শহরে জ্যাক দেরিদা একটু দেরী করে ফেলেছেন। কে এক মেয়ে সমরেশ মজুমদারের খুব কাছে গিয়ে বলছেন, দাদা, আপনি সাত কাহনের মেয়েটিকে এত দরদ দিয়ে কেন লিখলেন। কেন লিখলেন দাদা?
    সমরেশ মজুমদার হাসছেন। আর দেজ প্রকশনীরে টেবিলে যোগেন মণ্ডলের বইটি মুখ কালো করে চুপ করে আছে। দাম দেখে কেউ কিনছে না। পূরবী বসু শ্যামার উদ্দেশ্যে বলছেন, দ্যাখো মেয়ে এইভাবে আবৃত্তি টাবৃত্তি হয় না। একটু ভাবনার দরকার আছে। পূরবী বসুর হাতটা পিয়ানোর সুরের মত কাঁপছে। থামছে না।

    .......................................
  • কুলদা রায় | 34.90.91.2 | ২০ জানুয়ারি ২০১৩ ০৪:৫৪570365
  • ১) পুরবী বসু যে লিঙ্কটা দিলেন সেটা ২০১১ সালের বই মেলার রিভিউ।

    ২) মেলাটা হয়েছিল একটা হলরুমে। সেখানে আমার শহরের শহীদ লেখা ভাইয়ের তৃতীয় ভাই আতাউর রহমান রেশন ভাইকে দেখে চিনতে পারি। তিনি একটি টেবিলে তাঁর লেখা বইপত্র নিয়ে বসেছিলেন।
    রেশন ভাই হল রুমে উপস্থিত লেখকদের নাম চেনাচ্ছিলেন। এদের নামে চেনার কথা নয় আমার। আমি নমশুদ্র মানুষ। থেকেছি গাওঁ-গেরামে। লেখালেখি বিষয়ে আমার কোনো উদ্দেশ্য-বিধেয় ছিল না।
    তখন এই সব ব্যক্তিদের যে সব আলাপ শুনেছিলাম—সেগুলো নোট করে রেখেছিলাম। সেই আলাপই আমি লিখেছিলাম ফেসবুকে। কোনোটাই আমার বানানো নয়।

    শ্যামা নামে আমি কাউকেই চিনি না। তিনি সম্ভবত আবৃত্তি করে এসেছিলেন স্টেজ থেকে। রেশন ভাই তার নামটা আমাকে বললেন। তখন পূরবী বসু সেই আবৃত্তিকারকে বলছিলেন—দেখ মেয়ে এভাবে আবৃত্তি হয় না। কিভাবে-কেনো হয় না, সেটা আমি জানি না। আমি যা শুনেছি তাই লিখেছি।
    আমি লিখেছি --দেখ মেয়ে। আমি লিখিনি হ্যাগা মেয়ে।

    ৩) সে সময়ে সুমনা সুর নামে একজন গবেষক এসেছিলেন নিউ ইয়র্কে। তিনি এসেছিলেন বাংলায় ডায়াস্পোরিক লেখকদের বিষয়ে একটা লেখা করতে। লেখকদের সাক্ষাৎকার নিতে। জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত মুক্তধারার বই মেলার বিশেষ দায়িত্বে থাকেন। সে সময়ে হাসানআল আব্দুল্লাহ নামে একজন কবিকে দেখিয়ে বলছিলেন--সুমনা, এ নিউ ইয়র্কে সেরা কবি হলেন হাসানাল আব্দুল্লাহ। তার চেয়েও বড় কবি আছেন, থাকেন গোপনে--তিনি শামস আল মোমিন। ওদের সঙ্গে তোমার কথা বলতে হবে।
    এই কথাটা আমার সামনে দাঁড়িয়ে সুমনাকে বলছিলেন। আমি নিজের কানে শুনেছি। একজন কবি এটা শুনে বলছিলেন-নিউ ইয়র্কে আরো ভালো কবি আছেন। লেখক আছেন। জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত নির্মোহভাবে তাঁদের নামটা নিতে পারতেন। এইভাবে কিছু কথা বলে দিলে এই সুমনা সুর তার অল্প সময়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখকদের সঙ্গে আলাপ করতে
    পারবেন না। তার লেখাটা পূর্ণ হবে না। মিসগাইডেড হবেন।

    ৪) ঘটনাচক্রে সুমনা সুর আমারও একটা সাক্ষাৎকার নিতে চেয়েছিলেন। আমি সাক্ষাৎকার দেওয়ার মত লেখক নই বলে তার প্রস্তাবে রাজী হইনি। তাকে সবিনয়ে ফিরেয়ে দেই।

    ৫) পুরবী বসুর সঙ্গে আমার কখনো চাক্ষুষ চিন-পরিচয় হয়নি। একবার মাত্র দেখা হয়েছিল—কানাডা থেকে আগত পরিচিত এক শিল্পী আমাকে তাঁর গান শুনতে লিখেছিলেন। তখন গান শেষে সেই শিল্পীকে বলতে গিয়েছিলাম যে আমি তার গান শুনেছি। তখন সেই শিল্পীই বলেছিলেন—ইনি পুরবী বসু। আমি একটা নমস্কার ঠুকে চলে এসেছিলাম। আর কোনো চিন পরিচয় হয়নি।

    ৬) আমার শিক্ষক এবং নিউ ইয়র্কের একমাত্র বন্ধু একটা মুভি করলে পুরবী বসুকে আমি ফোন করেছিলা্ম সেই চলচ্চিত্রটা নিয়ে একটা ছোট আলোচনা লিখতে।
    তিনি তখন ভারতীয় পুরাণে নারী নামে একটা বই লিখতে ব্যস্ত ছিলেন। ভারতীয় পুরাণ বিষয়টা আমার খুবই প্রিয়। আমি তাঁর অনুরোধে কিছু বই-পত্র-পত্রিকা পিডিএক করে দেই। তিনি অনেক দিন ফোন করে আমাকে সেই বইটা নিয়ে কথা বলেছেন। আমাকে স্ক্রীপ্ট পাঠিয়েছেন। তখন তিনি আমার নামটি বইটির ভুমিকায় লিখতে চেয়েছিলেন। আমি সবিনয়ে পুরবী বসুকে বলি যে, আমি পুরাণকে ভালোভাসি বলেই তাঁকে সহযোগিতা করেছি। আমার নাম প্রকাশের জন্য নয়। সুতরাং আমার নাম দেওয়ার দরকার নেই।
    সেই সময়ে তিনি আমাকে অনুরোধ করেছিলেন, তিনি আমার সঙ্গে একটি যৌথ বই লিখবেন। সেটার বিষয়ও ভারতীয় পুরাণ। আমি সবিনয়ে তাঁর প্রস্তাব ফিরিয়ে দেই। আমি গাঁও-গেরামের মানুষ। জাতে নমশুদ্র। পুরাণ লেখার এলেম আমার নেই। বলেছিলাম, আপনাকে সহযোগিতা করব।
    জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত বাবু গেলবারের বইমেলায় আমাকে এই বই লেখার কথাটাই বলেছিলেন। আমি সেটাই রিভিউটাতে উল্লেখ করেছি। বানিয়ে লিখিনি।

    ৭) পুরবী বসু বহুবার আমাকে বলেছেন---তিনি আমার লেখা বাংলাদেশের পত্রিকায় ছাপাতে চান। আমি তাঁর এই প্রস্তাব সব সময়েই না করে দিয়েছি। বলেছি—আমার লেখাকে তার নিজের পায়ে দাঁড়াতে দিন।
  • পাতা :
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা খুশি প্রতিক্রিয়া দিন