এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  সিনেমা

  • বাজে,খুব বাজে সিনেমা

    dd
    সিনেমা | ০১ এপ্রিল ২০০৬ | ৬১৮৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | 213.99.211.18 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১১:২৬564236
  • গুন্ডা টোটাল সিনেমা। মানে যাকে বাংলায় বলে "ফুল এন্টারটেনমেন্ট"।

    আমার বেশ পছন্দের। ও ই রকম একট জুলপি রাখার ইচ্ছা ছিল। সে যাই হোক ঃ)
  • dc | 132.164.107.31 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১১:২৬564235
  • আমার দেখা সেরা তিনটে বাজে সিনেমার মধ্যে থাকবে দিলওয়ালে দুলহানিয়া লে জায়েঙ্গে (ডিডিএলজে), গঙ্গা যমুনা সরস্বতী, আর লাল বাদশা। আর হ্যাঁ, খুদা গাওয়াহ।
  • Ekak | 53.224.129.63 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১১:২৮564237
  • গুন্ডা কোনো অর্থেই বাজে সিনেমা নয় । কাল্ট বি গ্রেড মুভি । এখন বি গ্রেড মুভি বলে তো তাকে বাজে বলা যায়না । আমি কদিন একনাগারে ইতালিয়ান বি গ্রেড হরর মুভি দেখছি । খনি পুরো । এসব একদম আলাদা আলোচনা ।
  • dc | 132.164.107.31 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১১:৪৫564238
  • ইটালিয়ান বি গ্রেড ওয়েস্টার্নগুলোও দেখবেন, ওগুলোও অসাধারন।
  • রোবু | 213.132.214.87 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১৪:০৪564239
  • ক্যালিগুলা নিয়ে সবার কি মত?
  • Ekak | 53.224.129.56 | ২০ জুলাই ২০১৬ ১৪:১০564240
  • একাধিক বার দেখা । তিনজন পছন্দের লোক আছে , পিটার ও টুল - ম্যালকম আর হেলেন মিরেন । কাজেই দুর্বলতা থাকবেই । আর তাছাড়া টিনটো ব্রাশ আমার অন্যতম পছন্দের ইরোটিকা পরিচালক । তবে ক্যালিগুলা নিয়ে আলোচনার টই তো এটা না ।
  • রিভু | 450112.191.564523.191 | ২২ জানুয়ারি ২০১৯ ১১:৪৬564241
  • এটা ঠিক বাজে সিনেমার রিভিউ নয়, কিন্তু রিভিউ গুলো বাজে। আর কোথায় দেব বুঝলাম না, তাই এখানেই দিলাম।

    টিএলডিএর: নেটফ্লিক্সে কমলা রকেট বলে একটি সিনেমা এসেছে, পারলে দেখতে পারেন। মন্দ নয়।

    কিছুদিন ধরে একটা প্রতিজ্ঞা নিয়ে বসে আছি যে সিনেমা দেখলে বাংলা সিনেমাই দেখবো, নয়তো ডকুমেন্টারি। এর ফলে বেশ কয়েকটা বাংলা সিনেমা দেখা হলো, এবং মা কি হইয়াছেন ধরণের একটা দীর্ঘশ্বাস ফেলে কদিন বসে রইলাম। কোলকাতায় হলে গিয়ে কেদারনাথ এর দশটি শো অগ্রাহ্য করে দেখেছিলাম জেনারেশন আমি, তার পরে বহুক্ষণ ভেবেও বুঝতে পারিনি এ কার জেনারেশন, আমার তো নয়ই, অথচ আমার হওয়ার ও কথা ছিল, আমিও তথাকথিত মিলেনিয়াল। খুব দুঃখে কাটালাম কয়দিন। তাহলে কি সত্যিই বুড়ো হয়ে গেলাম? তবে যে পড়েছিলাম আসলে কেউ বড়ো হয়না বড়োর মতন দেখায়? মামণি কে বললাম নেটফ্লিক্স দিতে।

    নেটফ্লিক্সে প্রথম দেখলাম মেঘনাদবধ রহস্য। ভালো হয়েছে বলে আশা করছি, মানে পুরোটা দেখতে পারলে ঠিকঠাক বুঝতে পারতাম, কিন্তু সব কটা ক্যারেক্টার শুরুর থেকে এমন ঘ্যানর ঘ্যানর করে মাথা ধরিয়ে দিলে যে মিনিট চল্লিশের মধ্যে নাক ডাকিয়ে ঘুমিয়ে পড়লাম। ভরসা আছে প্রতিদিন তিরিশ মিনিট করে দেখে শিগগিরই ব্যাপারটা শেষ করে ফেলতে পারবো, যদিও এতো ঘটনার ঘনঘটা যে প্রতিদিন দশ মিনিট রাখতে হচ্ছে রিভিশন এর জন্যে। আকবর এর দাক্ষিণাত্য নীতি এর থেকে মনে রাখা সহজ ছিল, এবং ফ্র্যাঙ্কলি আরো ইন্টারেস্টিং ও।

    তারপরে দেখলাম শব্দ। অনেকেই বলেছিলেন সিনেমাটা শুধু ঋত্ত্বিক চক্রবর্তীর জন্যেই দেখা যায়। যেটা বুঝিনি সেটা হচ্ছে এটা একটা ইফ এন্ড এলস কন্ডিশন। সিনেমাটা ঋত্ত্বিক এর জন্যে দেখা যায়, এবং বাকি সব কারণেই শুধু পরিহার্য নয়, পরিহার করাটাই কর্তব্য। সিরাজের মখমলি চিকেন রোল হওয়ার সম্ভাবনা নিয়ে শুরু করে সিনেমাটা যে সেকেন্ড হাফে অনিবার্য ডিম্ পরোটায় পরিণত হলো, তার জন্যে ঠিক কাকে দোষ দেব শিওর নই। খুব উপরের দিকেই থাকবে চূর্ণী গাঙ্গুলীর ঠোঁটচাপা উচ্চারণে অযুত জ্ঞানের হ্যাজ এবং সৃজিত মুখার্জির প্রায় গোটা সময় ধরে মরা গোরুর মতো নিশ্চল চোখে চেয়ে থাকা। ছোটবেলায় ইস্কুলে চুল অবিন্যস্ত থাকলে মুকুন্দ দা বলতেন কি ভেবেছিস চুল না আঁচড়ালেই আইনস্টাইন হবি? আমার ধারণা সৃজিত বাবু কোনো অভিনয়ই না করে রনবীর শোরের মতন আন্ডার এক্টিং করতে চেয়েছিলেন। ওনার দোষ নেই, ছোটবেলায় উনি তো মুকুন্দদা কে দেখেন নি। গোটা সিনেমা ধরে ভিক্টর ব্যানার্জী বলে গেলেন আই এম দ্য বেস্ট, কেন যে তার মাথা মুন্ডু কিছুই বুঝলাম না। সলিউশন তো সেই ঘ্যানঘেনে চূর্ণীই দিলেন। সত্যি বলতে কি এই শেষ ব্যাপারটায় আমি এতোটাই ট্যান খেয়েছি যে বিশ্ব সিনেমার প্রতি আমার অজ্ঞতার উপরে না বোঝাটা ছেড়ে দিলাম। হতেও পারে উনি কিয়ারোস্তামির ভূত, যিনি পরবর্তী সিনেমায় অঞ্জন দত্তের কাঁধে চাপবেন।

    (কৌশিক গাঙ্গুলীর দুটি সিনেমা আমার অসম্ভব প্রিয়, সিনেমাওয়ালা এবং ছোটদের ছবি। বিসর্জন, বিজয়া দেখিনি, কিন্তু শুধু অভিনেতা কৌশিক গাঙ্গুলীকে দেখার জন্যেই আমি এই সিনেমাগুলি দেখতে ইচ্ছুক)

    এরপর দেখলাম ট্রেলার। শাহজাহান রিজেন্সির। দুটো কথাই বলার আছে। প্রথমতঃ গানটি আমার অসম্ভব প্রিয়। কিছুটা পার্সোনাল কারণেও, এবং সমস্ত মহান শিল্পই ডিপলি পার্সোনাল। খুব সংক্ষেপে বললে, প্রেমটা অনেকদূর গড়িয়ে গেলো এই গানটার জন্যেই। তখন অবশ্য সৃজিত মার্কেটে ছিলেন না। থাকলে কি হতো জানিনা। ভালো কিছু না আমি মোটামুটি নিশ্চিত। আর একটা ব্যাপার: এটা আগেও মনে হয়েছে যে সৃজিত এর সিনেমায় খুব স্পষ্ট, বোল্ড এন্ড আন্ডারলাইন প্যারালাল থাকে, যেমন ধরুন উমাতে উমার মা মেনকা বাবা হিমাদ্রী, এক যে ছিল রাজাতে "মহারাজ একি সাজে" গানের ব্যবহার। ভদ্রলোক সেই ধারা অক্ষুন্ন রেখেছেন দেখলাম। পতিতার মৃত্যু হলো পতনের ফলে। আহা ইস্কুলের সুনীতিদার বাণী মনে পড়ে যায়, অধঃপতনে শব্দ হয়না।

    এই পরিস্থিতিতে আজকে দেখলাম একটা সিনেমা এসেছে কমলা রকেট। বাংলাদেশী সিনেমা, সিনেমার পরিচালক বাংলাদেশের আরেক বিখ্যাত পরিচালক মোহাম্মদ সারোয়ার ফারুকীর আগের একটি সিনেমার নায়ক। ফারুকীর সিনেমা আমি প্রথম দেখতে শুরু করি ওনার স্টেডি নায়িকার জন্যে, যাঁর নাম নুসরাত ইমরোজ তিশা, অসম্ভব মিষ্টি একটি মেয়ে। তিনি এখন ফারুকীর বৌ ও বটে। আফশোষ এর কথা। এনিওয়ে, আই ডাইগ্রেস। এ বঙ্গের রিসেন্ট বাংলা সিনেমা দেখে (আমি সহজ পাঠের গপ্পো দেখিনি, এবং বিলু রাক্ষস ও নয়, দুটো সম্পর্কেই উচ্ছস্বিত প্রশংসা যাকে বলে রেভ রিভিউ পেয়েছি ফেসবুকে) আমি ক্রমাগতঃই একটা আইডেন্টিটি ক্রাইসিসে ভুগতে থাকি। প্রথমতঃ ক্যামেরা ঘরের বাইরে খুব একটা বেরোয় না, এবং ঘরের মধ্যেও যাদের উপরে ফোকাস করে তাদেরকে আমি একেবারেই চিনতে পারিনা। ঋতুপর্ণ ঊনিশে এপ্রিল করে সেই যে সাউথ সিটি তে ক্যামেরা ঢুকিয়ে দিলেন (তখন মনে হয় এসব ছিলোনা, হাইরাইজ বলতে মেঘমল্লার, যাগ্গে), তারপরে তো আর সে বেরোলোই না, এবং কোলকাতার উচ্চমধ্যবিত্তের সমস্যা হয়ে দাঁড়ালো টলিউডের স্টেপল। অঞ্জন দত্ত মাঝখানে একটু হাঁউ মাঁউ করেছিলেন, বাংলা সিনেমায় সবাই ওয়াইন খায় কেউ বাজার যায়না কেন বলে। ঠিক তারপরেই বানালেন গণেশ টকিজ যেখানে বাড়ির ছাদে পৃথুলা নায়িকা কটাক্ষে কোমর দোলায় আমার ঝাল লেগেছে বলে। সুতরাং।

    এইখানে চারটে বাংলাদেশী সিনেমা আমাকে অবাক করেছে। মনপুরা, টেলিভিশন, অজ্ঞাতনামা এবং কমলা রকেট। এই সিনেমাগুলি মধ্যবিত্তের চাউমিন খাবে না হাফ পেগ মদ ইত্যাদি ন্যাকা ক্রাইসিসের বাইরে বেরোয়। ক্যামেরা আদিগন্ত চরাচরে খেলা করে। নীল রঙে উঠে আসে হাওরের বিস্তার। এবং কি সৌভাগ্য গানগুলি স্ট্যান্ডার্ড ক্যালকেশিয়ান ইমেজারি এবং তৎসংলগ্ন ঘ্যানঘেনে সুর নিয়ে আঁকড়ে থাকেনা। আজকে আমি দেখেছি এদের মধ্যে শেষ সিনেমাটি। নেটফ্লিক্সে এভেলেবল। এই দীর্ঘ হ্যাজ তার ই ফলশ্রুতিতে। সিনেমাটি সম্পর্কে আমি এখনই কিছু লিখবোনা। কারণ সিরিয়াস কিছু লেখা এখন সম্ভব নয়। আর তা ছাড়া সিরিয়াস ফিল্ম রিভিউ করার যোগ্যতাও আমার নেই।

    শুধু একটাই কথা বলার। আফজার নাফিসি বলে একজন ইরানিয়ান স্কলার একটি বই লিখেছিলেন, রিডিং লোলিটা ইন তেহরান। বইটার শেষে নাফিসির একটা ইন্টারভিউ রয়েছে, যেখানে তাঁকে জিজ্ঞেস করা হচ্ছে, কেন মানুষ বই পড়ে? নাফিসি বলছেন দুটো কারণে: টু নো এন্ড টু ফিল এম্প্যাথি। যেকোনো শিল্প কীর্তি বিশেষতঃ ন্যারেটিভ মূলক, যেমন সিনেমা, (সদ্য মৃণাল সেন মারা গেছেন তাই ফর্ম এর ব্যাপারে যারা গাঁতিয়েছে আমিও তাদেরই দলে, সুতরাং সিনেমা মানেই ন্যারেশন নয় এই এঙ্গেলে খেলবেন না) কেন ভালো লাগে তার জন্যে এর থেকে ফোকাসড উত্তর আমি পাইনি।

    বাংলাদেশের সিনেমা দেখে যে এম্প্যাথি আমি ফিল করতে পারছি, দুঃখজনক হলেও এ বাংলার সিনেমা আমাকে সেই অবগাহন বোধ দিতে ব্যর্থ হচ্ছে। তবু আমি ছাড়ছিনা। দেখে যাবো। একদিন নিশ্চয়ই দেখা হবে চন্দনের বনে।
  • | 453412.159.896712.72 | ২২ জানুয়ারি ২০১৯ ১২:১৮564242
  • 'অবগাহন বোধ' :-)))))
  • de | 90056.185.673423.53 | ২২ জানুয়ারি ২০১৯ ১৩:৪৭564243
  • পতিতার পতনে মৃত্যু টা একঘর ঃ))))))
  • T | 561212.112.4578.134 | ২২ জানুয়ারি ২০১৯ ১৬:১৫564245
  • টেলিভিশন তো চ্রম সিনেমা। এই কমলা রকেট ঐ ভদ্রলোকেরই বানানো! তাহলে তো দেখতেই হচ্চে।

    অবগাহন টা মাইরি একঘর হইয়েছে কিন্তু ঃ)))। ঐ রামছাগলটা ঃ))) একটু হাল্কা অপভ্রংশ করে 'অবহাগন'ও চালানো যেতে পারে।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন