এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • রবীন্দ্রনাথের চুরি-রাহাজানি বিষ

    Kulada Roy
    অন্যান্য | ২৫ আগস্ট ২০১১ | ৪৯৬০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 217.212.230.57 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ১৫:২১491345
  • bachhorchoddoaage, takhonbishwobharotircopyrighterlastyear.Ektacinemareleasekorlohindite, Yugpurushnaam.NanaPatekar, JackieShrofferaachhilen.Gaanguloaarseisonkrantohoichoigulokimoneporchhe?

    Paglahawarbadoldine, agunerparoshmoni, arhoridintogelo, eitintegaanersurniyehinditekothabosanohoyechhilo.
  • sumit | 68.192.169.219 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ১৮:১২491346
  • @rimi আপনার উপহারের বই, "রবীন্দ্রনাথের সংকীর্ণমনস্কতা..." বইটির নামধাম, বিবরণ জানালে বাধিত হবো।
  • pi | 72.83.92.218 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:১৫491347
  • ওহে সিকি, যুগপুরুষের বন্ধন টুটার কথাই তো লিখলাম। পাগলা হাওয়ার সুরে।
  • Kaju | 59.93.213.233 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ১৯:১৬491348
  • আমার এখানে কথা বলা মানে একটু ধৃষ্টতা দেখানো, তবু একটা ছোট্ট জিনিস ভেরিফাই করে নিই।

    ন্যাড়াদা Date:27 Aug 2011 -- 09:21 AM তে ভাইঝিদের শোনানো সুরে কথা বসানোর ওপর যেটা বললেন, সরলা দেবী যে সমস্ত দক্ষিণ ভারতীয় বা হিন্দুস্তানী ক্লাসিকালে আধারিত যে গানগুলি রবীন্দ্রনাথকে শুনিয়েছিলেন, উনি কি তা একেবারে জেরক্স মেরেছিলেন, যেটা আমাদের প্রীতম করে থাকেন? উনি সেই সুরের আত্মীকরণ করে এতটাই ডেভিয়েট করে নতুন ধরণে নিয়ে গেছেন, যাতে মনেই হয় না এর মূল গান ওটা হতে পারে, বেশীর ভাগ ক্ষেত্রেই। Auld Lang Syne শুনে কে বলবে এর থেকে পুরানো সেই দিনের কথা হয়েছে? রবিবাবুর ভাঙা গানের এটাই মজা। উনি সর্বত্র ঋণস্বীকার করেছেন, কিন্তু গানটা হয়ে গেছে অনেকটাই ওঁর স্বীয় সুরারোপিত। যদি একেবারে ফটোকপি মারতেন, তাহলে ওই কীসব 'চুরিটুরি' বলছেন ওটা হত।

    'কথা'-র অনেক কবিতার ওপরেই (যেগুলি মৌলিক সৃষ্টি নয়) লেখা আছে, উপনিষদ, অবদানশতক, বোধিসঙ্কÄ¡বদান ইত্যাদির মূল কাহিনী অনুপ্রাণিত। কোথাও কি তা বেমালুম চেপে গেছেন?

    আমি তো জানতাম, চুরি তখনি বলে, যখন লেখক acknowledgement-এর ধার দিয়ে যান না। দাদু কোথাও কি তা করেছেন।
  • Nina | 68.45.76.170 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ২০:০৬491349
  • পড়তে পড়তে হাঁপিয়ে গেলুম----আমার বুদ্ধি জ্ঞান খুবই কম --রবীন্দ্রনাথের লেখার সাগরের কতটুকুই বা আর পড়ে উঠতে পেরেছি--যতটুকু পড়েছি তার ও যে কতটুকু ঠিকঠাক বুঝে উঠতে পেরেছি জানিনা----আমার তো কি কবিতা, কি গান, কি গল্প প্রবন্ধ যাই পড়তে বসি মনটা বলে
    রূপসাগরে ডুব দিয়েছি অরূপরতন আশা করি---
    রবীন্দ্রনাথ নামক এই বিরাট মণিকোঠায় পিপিলীকা সম ছিদ্র খুঁজলে পাওয়া যেতেই পারে--কিন্তু আমি কিছুতেই তা হবনা---যেখান ভালর অগাধ ভান্ডার সেখানে আমি আগে ভালো গুলো বোঝার চেষ্টা করি--আগে তো পড়ি কতদিকে কত কি লিখে গেছেন---সব পড়ে উঠতে পারব কি?!

    আর দেবতাজ্ঞান, প্রশ্নহীন আনুগত্য---শক্ত শক্ত কথা আমার মাথায় ঢোকেনা---কিন্তু জীবনের রোল মডেল করতে হলে এর থেকে উপজূক্ত আমি তো আর কিছু খুঁজে পাইনা! জীবনের উঁচু নীচু পথে চলতে যখন যেখানে হাতড়াতে থাকি কোনও একটিএ "ভাব" যা দিয়ে যুঝব ---সেখানেই দেখি কবি বলে গেছেন ঠিক আমার মনের কথাটি--ব্যাস এর বেশী আমার আর কিছু চাইনা।
  • siki | 122.162.75.228 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ২১:৩০491350
  • পাই, হ্যাঁ। যুগপুরুষের সময়ে যথেষ্ট হইহল্লা হয়েছিল। বিশ্বভারতী কোর্টে কেস করে, পরিচালক প্রকাশ্যে ক্ষমা চান এবং অর্থদণ্ড দেন, তারপরে ব্যাপারটা মেটে।
  • Kulada Roy | 74.72.54.134 | ২৭ আগস্ট ২০১১ ২২:০৫491351
  • রবীন্দ্রনাথকে সুর চোর এবং বিশ্বপরিচয় রাহাজানি করার অইভিযোগ করেছেন মুক্তমনার মালিক অভিজিৎ রায় এবং মডারেটর। তার জবাবে আমার করা কিছু মন্তব্য--

    . গগন হরকরার সুরটির নেয়া প্রসঙ্গে অডিও সহযোগে বলা হয়েছে সেকালে গান রচনার এটা একটি রীতি ছিল। একই সুরে নানাজনে বানী বসিয়ে গান করতেন। রবীন্দ্রনাথও তাই করেছেন বাউলাঙ্গের গানের ক্ষেত্রে। কটি গান রবীন্দ্রনাথ সেরকম করেছেন তার তালিকাও দিয়েছি–সংশ্লিষ্ট গ্রন্থ থেকে।
    এবং রবীন্দ্রনাথতো কোথাও দাবী করেননি যে এটা তার নিজের সুর। গগন হরকরার সুরটিও যে মৌলিক তাও কিন্তু নিশ্চিত করে বলা যায় না। জ্ঞানদাসের পদাবলীগুলো–জ্ঞানদাস কয়দি নিজে রচনা করেছেন? ভনিতায় জ্ঞানদাসের নাম বলা হলেও তা কিন্তু বহু লোকে রচনা করেছেন।
    দেখুন, কাজী নজরুল ইসলামও অনেক জায়গা থেকে নিয়েছেন। ধরা যাক মোমেরও পুতুল মমীর দেশের মেয়ে–এটা মধ্যপ্রাচ্যের একটি গানের সুর। নজরুলের সিংহভাগ গানের সুরই কিন্তু নজরুল দেন নি। সুর দিয়েছেন পেশাদারী সুরকাররা। যেমন ফিরোজা বেগমের স্বামী কমল দাশগুপ্তের করা সুরই বেশি। অথচ জনরুচিতে কমল দাশগুপ্তের নাম উচ্চারিত হয়না। নজরুলের গান হিসেবেই বিবেচিত হয়। আচার্য জ্ঞানপ্রসাদের রাগভিত্তিক গানগুলূ তাই বিভিন্ন রাগের উপরে বানী বসানো। তাহলে নজরুলকে বা জ্ঞানপ্রসাদকে চোর বলা হয় কখনো?

    বিশ্বপরিচয় প্রসঙ্গে–
    .

    বিশ্বপরিচয় বইতে যা তথ্য আছে তা প্রমথবাবু বা রবীন্দ্রনাথ কারুর নিজের রিসার্চ থেকে প্রাপ্ত নয়, অন্য বই থেকে নেওয়া। কিন্তু লেখাটা পুরোপুরিই রবীন্দ্রনাথের, তথ্যগুলোকে নিজের মতন সাজিয়ে নিজের ফিলোসফির সঙ্গে মিশিয়ে পরিবেশন করেছেন (অনেকটা টেক্সট বই লেখার মতন)।

    . রবীন্দ্রনাথ প্রমথনাথের প্রথম পর্বটা পড়ে বুঝলেন–প্রথমনাথ লেখক হিসাবে দুর্বল। তখন তিনি কিভাবে লিখতে হবে সেটা বলে দিলেন। সেটা অনুসরণ করেও যখন লেখাটি রবীন্দ্রনাথের আকাঙ্ক্ষা অনুযায়ী পাণ্ডুলিপি হচ্ছে না তখন তাকে রবীন্দ্রনাথ লেখা বন্ধ করে দিতে বলতে পারতেন। সেটা করেননি। তিনি তাকে লিখে যেতে বললেন। ধীরে ধীরে প্রমথনাথ লেখায় উন্নতি করলেও তা রবীন্দ্রনাথের নিজের ফিলসফির মত হয়ে ওঠে নি। সেজন্য রবীন্দ্রনাথই নিজের মত করে বইটি আবার লেখেছেন।

    বিশ্বপরিচয়ে ৩টি জিনিস আছে–
    . বিজ্ঞান বিষয়ক তথ্য যা বিদেশী বই থেকে সংগৃহীত। বইগুলি রবীন্দ্রনাথ সংগ্রহ করেছেন। পড়েছেন।
    . জনপ্রিয় বিজ্ঞান বিষয়ক তথ্যের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথে নিজের ফিলসফি।
    . রবীন্দ্রনাথের ভাষা।

    তাহলে তিনি প্রমথনাথকে লেখা বন্ধ করতে বললেন কেন? তাকে দিয়ে লেখালেন কেন? এটা কোটি টাকার প্রশ্ন।
    কোটি টাকার উত্তর–রবীন্দ্রনাথ চেয়েছেন প্রমথনাথ পুরোটা লিখতে লিখতে লেখা শিখুক। শিখে তার অধিত জ্ঞানকে ভাষায় প্রকাশের দক্ষতা অর্জন করুক। সেজন্যই তিনি তাকে দিয়ে লিখিয়েছেন। তার পাণ্ডুলিপি কেটেছেটে দেখিয়ে দিয়েছেন–লেখার সমস্যাটি কোথায়। কিভাবে লেখার সহজবোধ্য ভাষাটি হতে পারে।
    এই হাতে কলমে ট্রেনিংটা কিন্তু প্রমথনাথের কাজে লেগেছিল। তিনি লেখায় উন্নতি করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ তাকে দিয়ে আরেক বই লিখিয়ে সেটা প্রমথনাথের নিজের নামেই প্রকাশ করেছিলেন। রবীন্দ্রনাথের অনুপ্রেরণাতেই সেটা তিনি লিখেছেন। আনন্দরূপম বইটির ভাষাটি খেয়াল করলেই সেটা বুঝবেন।

    দেখুন, হরিচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়কে রবীন্দ্রনাথ কাঁচারিবাড়ি থেকে শান্তি নিকেতনে শিক্ষক হিসাবে নিয়ে এসেছিলেন। তিনি বাংলা ও সংস্কৃত ভাষায় অভিজ্ঞ ছিলেন। রবীন্দ্রনাথ হরিচরণকে দায়িত্ব দিলেন বঙ্গীয় শব্দকোষ সঙ্কলন করতে। হরিচরণ ৩০ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম করে দুখণ্ডে শব্দকোষটি লেখা শেষ করেন। রবীন্দ্রনাথ কিন্তু বইটি নিজের নামে নেননি। কারণ হরিচরণের হাতে তথ্য এবং ভাষা–দুটৈ ছিল। রবীন্দ্রনাথ বইটিতে তার পরিকল্পনারই স্বার্থক রূপায়ন দেখতে পেয়েছিলেন। তাকে নতুন করে লিখতে হয়নি। ঘটনাচক্রে এই অধম হরিচরণের বঙ্গীয় শব্দার্থকোষ বারয়কাল থেকেই ব্যবহার করে আসছে।

    .
    রবীন্দ্রনাথ আমার ঠাকুরদাও নন। ঠাকুরদার বাবাও নন। তিনি অলরেডি ইন্তিকালে আছেন। তার জমিদারীতে আমি, অভিজিৎ বা ফরিদ বা আপনি কেউই প্রজা হিসাবে জীবিত ছিলাম না। সব কথাই প্রাপ্ত তথ্যের উপরে ভিত্তি করে বলা হয়।
    তথ্যকে যাচাই করার প্রয়োজন আছে। এবং তথ্যের উত্তরাধিকারও আছে। সুতরাং আমার ঠাকুরদার পরে আমার বাবা এসেছেন। আমার বাবার পরে আমি। আমার পরে আমার সন্তানরা। সুতরাং ঠাকুরদা পর্যন্ত দেখে থেমে গেলেতো হবে নারে ভাই। তার পরের প্রজন্মকেও হিসেবের মধ্যে আনতে হবে।
    ড: আহমদ শরীফ পর্যন্ত থেমে গেলে তো কানাগলিতেই হাঁটলেন। নতুন বইপত্র, প্রাপ্তথ্যাদি দেখুন। তথ্য বলছে–প্রজানিপীড়নের অভিযোগ আছে রবীন্দ্রনাথের বাবা দেবেন্দ্রনাথের বিরুদ্ধে। কাঙ্গাল হরিনাথ ফিকিরচাঁদের গানের দল করেছিলেন। সে গায়কদল রবীন্দ্রনাথের বোটে এসে গান শুনিয়ে যেত। মৃণালিনী দেবী তাদের উপযুক্ত আদরযত্নাদিও করতেন। তার প্রমাণতো বলেন্দ্রনাথ ঠাকুরের লেখা থেকে দিয়েছি। সুতরাং রবীন্দ্রনাথের বাবার দোষ রবীন্দ্রনাথের ঘাড়ের দিলে কি ঠিক হয়রে ভাই?
  • pi | 72.83.92.218 | ২৮ আগস্ট ২০১১ ১০:০৬491352
  • এটা এখানেও থাক :)


  • nyara | 122.172.33.215 | ২৮ আগস্ট ২০১১ ১০:৪৪491353
  • রবীন্দ্রনাথের 'ভাঙা' গান ইত্যাদি এত বেশিরকমে ডকুমেন্টেড যে এ নিয়ে আমার আর এখানে কিছু বলার ইচ্ছে নেই। নতুন কিছু বলারও নেই। আমি যে বই থেকে ফান্ডা দেব, সে বইগুলো বাজারে পাওয়া যায়, যে কেউ দেখে নিতে পারেন। রবীন্দ্রনাথের কোনরকম perceived deviation from what is ideal by middle class morality সম্বন্ধে প্রশ্ন তুললে গেলে পঞ্চাশ বছর ধরে যা মেজরিটি রিয়্যাকশন দেখা গেছে এখানেও তার ব্যতিক্রম নয়। কোন পরিণতিতে পৌঁছয় না।

    আমার যেটা বলার সেটা হল বিভিন্ন কম্পোজার আবহমান কাল ধরে যা করেছেন, রবীন্দ্রনাথও তাঁর ব্যতিক্রম নন। এবং সেটা খুব গর্হিতও কিছু নয়, বিশেষত: তাঁর মিউজিকাল ক্রিয়েটিভিটির পরিচয় যদি অন্যত্র তিনি দিয়ে থাকেন। কিন্তু অন্য কম্পোজাররা যে কীর্তিতে চোর আখ্যা পান সেই কীর্তিতে রবীন্দ্রনাথ কেন একই আখ্যা পাবেন না, সেটা আমার বোধের বাইরে। What's sauce for the goose is sauce for the gander.
  • pi | 72.83.92.218 | ২৮ আগস্ট ২০১১ ১১:০৭491355
  • যেকোন রাগাশ্রয়ী গান নিয়ে কম্পোজররা চোর আখ্যা পেয়ে থাকেন ? প্রচুর ভজন, গীত, রাগপ্রধান তো খেয়ালের সুরে প্রায় খাপে খাপ।

    তবে, কুলদাদা, নজরুলের যে নানা গানের সুরকার অমল দাশপুত বা অন্যান্যরা, সেগুলো নজরুলের নামেই চলার ধারটা কিন্তু ভালনা।
  • Ishan | 117.194.32.254 | ২৮ আগস্ট ২০১১ ১৫:৪১491356
  • এই টইটা যতবার পরছি, ততবার আমার প্রতাপ নারায়ণ বিশ্বাসের কথা মনে পড়ছে। ভদ্রলোক খুব চাঁছাছোলা ভাষায় রবীন্দ্রনাথের "বিদেশি প্রভাব' নিয়ে অনুষ্টুপে কটা নিবন্ধ লিখতে শুরু করেছিলেন। তারপর কোনো অজ্ঞাত কারণে সেই সিরিজ বন্ধ হয়। প্রতাপবাবু তাঁর যাবতীয় লেখা নিয়ে বিস্মরণের অতলে তলিয়ে যান। তিনি একটি বইও লিখেছিলেন এই নিয়ে। বইটির নাম "রবীন্দ্রনাথ ও বিশ্বসাহিত্য'। প্রকাশক কথাশিল্প।

    প্রবন্ধগুলো ছিল এরকম:
    রহস্যগল্প :পো ও রবীন্দ্রনাথ।
    ক্ষুধিত পাষাণ: পো গোতিয়ে ও রবীন্দ্রনাথ।
    গোরা: জর্জ এলিয়ট ও রবীন্দ্রনাথ।
    যোগাযোগ: গল্‌স্‌ওয়ার্দি ও রবীন্দ্রনাথ।
    ....ইত্যাদি ইত্যাদি। হ্যাঁ, বহুচর্চিত রক্তকরবী নিয়েও একটি লেখা আছে।

    লেখাগুলি একটু কড়া ভাষায় লেখা। তারও হয়তো কারণ আছে। দেবব্রত বিশ্বাসের চিঠির ভাষাও বেশ কড়া। তার কারণ আমরা জানি। কিন্তু প্রতাপবাবু এ নিয়ে কিছু লিখে যান নি। ফলে আমরা বিশদে জানিনা।

    কিন্তু "কড়া' ভাষায় আপত্তি থাকলেও এই বিষয়ে পড়তে হলে, ঐ বইটি সাজেস্ট করব।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে প্রতিক্রিয়া দিন