এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চশমা -- মাছ -- মশা -- এবং পাইয়ের পারিবারিক গপ্পো :)

    chanDaal
    অন্যান্য | ২১ ডিসেম্বর ২০১০ | ৫১৯১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pi | 78.48.231.217 | ২৮ মার্চ ২০১৩ ২৩:১২466286
  • দুই কন্যা সহ ঝুমঝুমির গানের ভিডিও ছিল আমার কাছে ! এতক্ষণ খুঁজছিলাম, পেলাম না। ঃ(
    যাইহোক, খোঁজ জারি হ্যায় ঃ)
  • jhumjhumi | 127.194.251.63 | ২৯ মার্চ ২০১৩ ১৪:২৯466287
  • যাক, ভগবান আছেন। আশা করি আর খুঁজে পাওয়া যাবেনা।
  • ladnohc | 116.215.118.5 | ৩০ মার্চ ২০১৩ ১৮:০৯466288
  • পাইদির গান এম্পিথ্রি করে ডাউন্লোডালাম। দারুণ্!
  • pi | 78.48.231.217 | ১৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:৫৬466289
  • পাইসি !!

    এই যে ঃ)
  • pi | 78.48.231.217 | ১৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:৫৮466290
  • ধুর ! আসেনা কেন ?

  • pi | 78.48.231.217 | ১৯ এপ্রিল ২০১৩ ১৯:১৭466291
  • ঝুমঝুমি আর কন্যে ঃ)
  • nina | 79.141.168.137 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ০৩:২৯466292
  • কি সুন্দর গায় ঝুমঝুমি---আরও চাই পিলিজ্জ্জ
  • siki | 132.177.165.152 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ০৬:৫২466293
  • সক্কাল সক্কাল মনটা খুশ করে দিল ঝুমঝুমির গান। দারুণ গলা, সত্যিই। আরোচ্চাই।

    দুখেএএএএএএ?
  • jhumjhumi | 127.194.227.78 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ১৩:২৪466294
  • খাইসে !!!!!!!!!!!!!!!!!!!
  • ব্যাং | 132.167.180.14 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ১৩:৩০466192
  • ওমা ঝুমঝুমি কী সুন্দর গান গায়! খুব মিষ্টি গলা!!
    ও ঝুমঝুমি আর কটা ভিডিও হয় না?
    ইলিশিতাকে থ্যাংকু আপলোড করার জন্য।
  • kabya | 59.249.35.98 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ১৭:১২466193
  • পাই দি,
    গান গুলো শুনলাম। এতো ভালো লাগলো। মনে হলো চুপচাপ শুধু বসে বসে তোমার গান গুলো শুনি।

    একটা অনুরোধ আছে, মধ্য দিনে যবে গান বন্ধ করে পাখী গান টা একটু please please গেয়ে record কোরে শোনাবে? তোমার গলায় গান টা এতো ভালো লাগবে।
  • pi | 78.48.231.217 | ২০ এপ্রিল ২০১৩ ১৮:১৫466194
  • অনেক ধন্যবাদ উল্টা চণ্ডাল, কাব্য।

    কাব্য, চেষ্টা করবো। ঃ)
  • - | 116.69.193.160 | ০৫ জানুয়ারি ২০১৭ ১৩:২১466195
  • name: pi mail: country:

    IP Address : 24.139.209.3 (*) Date:05 Jan 2017 -- 08:29 AM

    স্কুলের প্রার্থনা শুনে মনে পড়্ল, আমাদের প্রার্থনা ছিল এক এলাহি ব্যাপারস্যাপার। প্রায় মিনিট পনের কুড়ি ধরে চলত, নাকি আরো বেশি ? প্রথমে তো কতক্ষণ হাত জোড় করে চুপ করেই দাঁড়িয়ে থাকতে হত। তার আগে হত প্রত্যেকটা লাইন ঠিক করা, প্রতি ক্লাসের দু'জন থাকতো , তাদের লাইন ঠিক করবে বলে, যাতে একটুও ত্যাড়াব্যাঁকা না হয়। একেকটা লাইন, একেক সেকশনের। সবার মধ্যে সমান গ্যাপ, ইন্ট্রা লাইন ও ইনার লাইন।
    চাতালে তো খোপ খোপ টাইলস ধরে সমগ্যাপ রাখা সোজা ছিল, মুশকিল হত ঠাকুরদালানে। তাও সে সোজা করতেই হত। তারপর একটা ঘণ্টা। তারপর আর একটি আওয়াজও করা চলবেনা। উপরের বারান্দা থেকে নিচের চাতাল, দালান দেখা যেত। নিচেও দিদিমণিরা দাঁড়িয়ে থাকতেন, আর মনিট্রেসরা। যাতে কেউ টুঁ শব্দটি না করে। করলে লাইন থেকে বেরও করা হত। ( যদিও এর মধ্যেই চোখ কান এড়িয়ে আমরা হাহাহিদি করার উপায়ও কি আর খুঁজে নিয়নি ? এর মধ্যেই কি সেই
    নুরুল হাসান বার্স্ট করেছেন নামক চূড়ান্ত প ইকা কথা বলে এক লাইন থেকে অন্য লাইনে হাসির রোল ট্রান্সফার করে সমবেত শাস্তি পাইনি ?)
    তারপর তো দ্বিতীয় ঘণ্টা পড়লে গান শুরু। বেদমন্ত্রপাঠ দিয়ে শুরু। কিন্তু সেও আবার সবাই মিলে না। গানের একটা টিম থাকতো। আট দশ জন গান জানা মেয়ে মিলে। সব ক্লাস থেকে বেছে। তারা লিড করতো। একজন হত হারমোনিয়ামবাদিকা। এ ছিল অতি কোভেটেড একটি পোস্ট। ছোট থেকে দেখতাম আর ভাবতাম, কবে সেই পোস্টটি পাব ঃ)। এরা ছিল ছোটবেলায় আমাদের 'গানের দিদিরা'। পরে একদিন নিজেই গানের দিদি হয়ে গেলাম।
    তাদের মধ্যেও এক কি দু'জন ধরত একেবারের শুরুর আলাপ। শুরুর ওম। সেই ওম যাতে নিখুঁত হয়, তার জন্য আলাদা করে প্র্যাকটিশ করাতেন দিদিরা। বেদমন্ত্র, সরস্বতীবন্দনা, তারপর একটা বা দুটো গান, সেটা প্রতিদিন আলাদা। চার্ট থাকতো, কবে কী। থেকে থেকে বদলে যেত। সেই গান আবার প্রত্যেককে শেখানো হত গানের ক্লাসে। যাতে প্রত্যেকে বই না দেখে, নিখুঁত সুর আর উচ্চারণে গাইতে পারে, কারণ বেশিরভাগই সংস্কৃত গান। তার লাইন ধরে ধরে মানেও বোঝানো হত।
    কিন্তু এত কিছু করা হত বলেই বোধহয়, আমাদের প্রার্থনা ছিল, সে এক শোনবার মত জিনিস। বাইরের লোকজন, মা বাবা কখনো শুনলে তো বলতেনই। নিজেরা গাইলেও গাইতে ভারি ভাল লাগত, সে তো বটেই। কিন্তু শোনা ছিল এক আলাদাই এক্ষপেরিয়েন্স। রোজ একেবারে বড়ঘড়ির কাঁটায় কাঁটায় বাহাদুরদা ঘণ্টা দিতেন। এক মিনিট নড়চড় না। প্রার্থনার অনেক আগেই স্কুলে ঢুকে পড়তে হত, কারণ ক্লাস থেকে একেবারে সোজা লাইন করে দালানে সবাইকে আসতে হত, সেও ছিল এক লম্বা পর্ব। তো, একটা কাট অফ সময়ের পরে কেউ হাজির হলে সে আর ঢুকতে পারবে না। প্রার্থনায় যোগ দিতে পারবেনা। বাইরে জুতো খোলার ঘরে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। হ্যাঁ, আমাদের তো জুতো খুলে ঢুকতে হত। খালি পায়ে ঘোরা, মেঝেতে বসা ( সেভেন অব্দি)। এইসব নিবেদিতার আমল থেকে চালু। তবে বাড়ির মত এমনই ঝ্হজঝ্হকে তকতকে মেঝে থাকত যে ধুলো লাগত না। সে ঝাঁট দেওয়া , মোছাও মেয়েরাই করত অনেক সময়। স্কুলের বাইরের রাস্তাঘাট বস্তির বাইরেও ঝাঁট দিতে হয়েছে থেকে থেকে। সিস্টার করতেন, তোমরাও করবে, অনেকটা এরকম কিছু বলা হত মনে হয়। এই এখনকার স্বচ্ছতা অভিযান দেখে মনে পড়ে যায় এসব। সে যা হোক, সেই জুতোর ঘরে সারি সারি র‌্যাকে সেকশন সেকশনে ভাগ করা জুতো থাকত। দেরি হয়ে গেলে প্রার্থনার সময় ঢোকা যাবেনা । ওখানেই দাঁড়িয়ে থাকতে হবে। আরো দেরি হলে তো এক পিরিয়ড দাঁড়িয়ে থাকা। তো, সেই সেভেনে ওঠার পরেই যবে থেকে স্কুল বাস ছেড়ে একা একা যাতায়াত শুরু করেছি, অবধারিতভাবে আমার দেরি হতই, প্রায়ই। তার আগে স্কুলবাসকে দাঁড় করিয়ে দেরি করাতাম বলে, আর স্কুলবাসে গেলে আরো বেশি আগে বেরোতে হত বলে স্কুলবাসের ঐ অত মেয়ের নরক গুলজারের লোভ ছেড়ে এমনি বাসে যাওয়া। অবশ্য একা একা যাওয়ার, বড়দের মত একা একা বাসে ক'রে যাতায়ার করার চার্মের টানটাও কিছু কম ছিল না। কিন্তু ঐ যা হত, একসাথে খেতে খেতে মায়ের চুল বাঁধা, বাবার মোজা পড়ানো , কি আমি চুল আঁচড়ালে মায়ের মুখে গোল গোলা করে গরাস পুরে দেওয়া ( এটা অবশ্য মা নিজেই জোর ক'রে করতে চাইত, এই সুযোগে থ্রি ফোর্থ আলুর সাথে মাছের ভেজাল মিশিএ মুখে পুরে দেবার জন্য, টের পেলেই যদিও সেটা বেরও করে দিতাম, এবং তারপর সেই নিয়ে ধুন্দুমার), এবং ঠিক বেরোনোর সময়েই হয় একটা লাল ফিতে কি বেল্ট কি কোন একটা বই , খাতা , ব্যাজ , বা স্তবগুচ্ছ খুঁজে না পাওয়া , যার কোন একটি না পাওয়া গেলেই অবধারিত ভাবে শাস্তি, কারণ প্রার্থনার পরে লাইন দিয়ে ক্লাসে ফেরার সময় গাঁটে গাঁটে প্রহরী থাকত, প্রহরী মানে স্কুলেরই বড় ক্লাসের জাঁদরেল দিদিরা, যাদের মোতায়েন করা হত, সবাই একেক্বারে পুরো ঠিকঠাক ইউনিফর্ম পরে, স্তবগুচ্ছ , মানে প্রার্থনার গানের বইটা নিয়ে, ব্যাজ পরে, চুল বেঁধে, হাতে নেলপালিশ না পরে, নখ বড় না করে, মাথায় ফিতে বেঁধে, বেল্ট পরে এসেছ্হে কিনা, কোনোটা বাদ থাকলেই তাকে লাইন থেকে বের ক'রে দিয়ে শাস্তি। সবাই চলে গেলে সব ডিফল্টার্দের লাইনে দাঁড় করানো ও ঝাড়। ফ্রিকোয়েণ্ট অপরাধীদে কড়াতর ঝাড় ইঃ।( যদিও বড় হতে হতে এসবের এস্কে রুটও বের করেছিলাম। ক্লাসে কিছু প্রেয়ার স্তবগুচ্ছ থাকত, কারুর পুরানো হয়ে যাওয়া কিছু, ভেতরটা পুরো লুচিভাজা হয়ে যাওয়া কিন্তু ঠিকঠক কভার , এরকম কিছু কভার থাকত, সেই কভারের মধ্যে ভূগোল বই ঢিকিয়ে নিয়ে যাওয়া, সেও হয়েছে। চুল ভিজে থাকলে বাড়ি থেকে বাঁধতে পারতাম, সাইনাসের সমস্যা, এদিকে বড় চুলে বেণী না হলেও শাস্তি। তো, আমার এই ম্যাগিচুলের একটা উপকারিতা তখন টের পেয়েছিলাম। ভিজে চুল আঁচড়িয়ে গুটিয়ে দিলে সে শুকোনোর পরেও তেমনি গুটিয়েই থাকত। তো, মোটামুটি পার পেয়ে যেতাম। যদি না ঐ লাইনপ্রহরীদের কারুর খটকা লাগত, এই মেয়ে একদিন বেণী, পরেরদিন বব তো তারপরদিন আবার বেণী আবার পরে একদিন ঘাড়ের কাছে চুল নিয়ে হাজির হচ্ছে ! )।
    ধুর কোন বেলাইনে ঢুকে পড়েছি। কথা তো হচ্ছিল জুতোর ঘর নিয়ে। স্কুলে ঢুকতে দেরি অলে যেখানে দাঁড়িয়ে থাকতে হত। আর যেখানে দাঁড়িয়ে প্রার্থনা শুনতে হত। তখন শুনতাম, সে যে কী সুন্দর সুরের উচ্চারণ ! সে যে কী সৌন্দর্য্য ! ৫ নং নিবেদিতা লেনের সেই এঁদো গলির মধ্যে, বাগবাজারের সেই বৃদ্ধ বাড়ির দালানে দেওয়ালে থামে দরজায় জানলায় ধাক্কা খেয়ে খেয়ে গমগম করে ওঠা সেই সমবেত সুর। কোন একটি সুরের এদিক ওদিকে বিচ্যুতি নেই। সেই সাতশো আটশো মেয়ের গলার এক সুরে সেই সহনা ভবতু, সেই মধুবাতা ঋতায়তে মধু ক্ষরন্তি সিন্ধবঃ। মাধ্বীর্নঃ সন্তোষধীঃ।
    তখন মনে হত, সত্যিই সকলি শোভন, সকলি মোহন, মধুময়।
    ঐটা শোনার লোভেই কখনো দেরি হয়ে গেলেও আর অন্যদিনের মত ছুটে ছুটে কোনরকমের ঘণ্টা পড়ার আগে ঢুকে পড়ার প্রাণপণ চেষ্টায় রাশ টেনে দিয়নি, দেরির শাস্তি আর বকা উপেক্ষা করেই, এমনটা বলতে পারিনা।

    কতদিন স্কুলে যাইনা। এখন কেমন প্রার্থনা হয় জানিনা। গেলে কোনদিন ঐসময়ে যাবো, ঐ জুতোর ঘরে দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে শুনব, কতদিনের ইচ্ছে। কিম্বা হয়তো অম্নি আর পাবো না। হয়তো তাই আর কখনো ফিরে না যাওয়াই ভাল।
  • কান্তি | 113.57.239.146 | ০৬ জানুয়ারি ২০১৭ ২০:০৯466196
  • পাই-এর গানগুলো কিভাবে ডাউনলোড কোরব?খুলছেনা যে।
  • pi | 233.176.2.168 | ০৯ জানুয়ারি ২০১৭ ১১:১১466197
  • কান্তিদা কি ইস্নিপস দেখছেন ? ওরা তো সাইট উঠিয়ে দিয়েছে, তাই সব গানও চলে গেছে। কিছু কিছু গান ইউটিউবে তোলা আছে, সেখান থেকে ডাউনলোড করা যাবে।

    https://www.youtube.com/user/ipsitapalbhowmick/videos?sort=dd&view=0&shelf_id=1
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আদরবাসামূলক মতামত দিন