এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • চল রিয়াধ যাই...

    arindam
    অন্যান্য | ১৩ জুন ২০১০ | ৫৮১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Bratin | 125.18.17.16 | ১৫ জুন ২০১০ ১৪:৪০456282
  • এটাই সমস্যা। অনেক সময় আমরা চট করে সিদ্ধান্ত নিয়ে ফেলি যাকে বাংলায় বলে "jumping to conclusion' । যেহেতু সেটা অনেক সময় আবেগের বশে নেওয়া হয় তাই সমস্যা র সব দিক গুলো হয়তো আমরা দেখতে পাই না।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৫ জুন ২০১০ ১৪:৫৩456283
  • দিদির মেয়ের নাম রেখেছিলুম "শবনম'। কতবার যে অ্যাপারেন্টলি শিক্ষিত লোকে বলেছে "মুসলিম নাম, তাই না?'
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৫ জুন ২০১০ ১৫:৪৯456284
  • আমি ছেলের নাম জাহির রাখতে পারিনি। আমার প্রিয় ক্রিকেটার জাহির আব্বাস।
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৫ জুন ২০১০ ১৫:৫০456285
  • অবশ্য আমার ভাগ্নীর নাম থিরবিজুরী ও রাখতে পারিনি - খটোমটো বলে।
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৫ জুন ২০১০ ১৫:৫৮456286
  • নামের কথা উঠলো বলে - একখান র‌্যান্ডম নেম জেনারেটর লিখলুম এইমাত্র - একটা কাজের জন্যে দরকার। তো তাতে এরকম নাম আসছে (লাস্টনেম, ফার্স্টনেম):

    Yamini, Gurudipa
    Shreenath, Campat
    Swarnkar, Divesh
    Jyotiradha, Aravindan
    Virendra, Avimukta
    Surati, Anant
    Khursh, Amitosa
    Umakanta, Amaropama
    Kankipati, Adityasena
    Pankharia, Cidvilasa


    কেউ রাখবে?

    ;-)
  • AG | 125.18.104.1 | ১৫ জুন ২০১০ ১৬:৪৭456287
  • http://en.wikipedia.org/wiki/Rada_(fiqh)

    এটা egypt এ দেওয়া ফতয়া। অসাধারণ। রিয়াধ পিছিয়ে আছে।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ জুন ২০১০ ২০:৩৫456288
  • কল্লোল-দা, ইতিহাসে আমি গোল্লা, কিন্তু একটা কথাই মনে হয় স্টেট এবং চার্চ দুটো আলাদা শক্তি। তাদের মধ্যে দীর্ঘ যুদ্ধ চলেছে। দীর্ঘ সময়ের কনফ্লিক্ট থেকে দুইই শক্তিই শিখেছে কো-এক্সিস্টেন্সই বোধহয় দুয়ের পক্ষে ভালো। তাই আজকের ক্রিশ্চান ধর্ম এবং রাষ্ট্র যে স্বতন্ত্র তার কতটা উদার ধর্মের কারণে আর কতটা নিজেদের মধ্যে চলা দীর্ঘ বিরোধ থেকে উদ্ভূত ইভোলিউশন তা বলতে গেলে আর একটু লেখাপড়া করা যেতে পারে।

    ইসলামের ক্ষেত্রে এরকম কোন কনফ্লিক্ট দেখা যায় নি, তাই নর্মালি ইসলামের ক্ষেত্রে এরকম সেপারেশনের দরকার হয় নি।
  • pi | 72.83.210.50 | ১৫ জুন ২০১০ ২০:৫৬456289
  • অ্যাবর্শন রাইট, গে রাইট এগুলো নিয়ে রাষ্ট্রের সিদ্ধান্তে চার্চের গোঁড়ামির প্রভাব পড়েনি ?
  • d | 115.117.218.250 | ১৫ জুন ২০১০ ২১:৩২456290
  • গত সপ্তাহে অক্ষ না ঈপ্সিতা না অরিজিৎ কে যেন একটা লিঙ্ক দিয়েছিল এক মহিলাকে সর্বসমক্ষে নগ্ন করে প্রহারের। তো, তখন এরকম খিস্তিকাম চরিতার্থ করতে কাউকে দেখেছিলাম কী? মনে তো পড়ছে না। ইন ফ্যাক্ট "ইনক্রেডিবল ইন্ডিয়া' টইটা খুললেই বেশ চমৎকার চমৎকার সব খবর দেখা যায়। তো সেখানে রাষ্ট্র বা জাতি ধরে কিছু গালাগাল শোনাটোনা যায় না। তবে রাজ্য ধরে গালি অচিরেই শোনা যাবে হয়ত।

    আর অক্ষর মতই আমিও গুগলে গুঁতোগুঁতি করে এই খবরটা কোথায়ও খুঁজে পেলাম না। স্রেফ ঐ ক্যাশেড পাতাটা ছাড়া।
  • lcm | 128.48.7.216 | ১৫ জুন ২০১০ ২৩:১০456292
  • কিছুদিন আগে রেডিও-তে একটা টপিক নিয়ে আলোচনা হচ্ছিল - গোটা কয়েক আরব দেশ সারা পৃথিবীর মুসলিম মানুষের ধর্মীয় চিন্তাধারাকে নিয়ন্ত্রণ করে না।

    এখন (২০১০) পৃথিবীতে মুসলিম জনসংখ্যা প্রায় ১.৫ বিলিয়ন। (পৃথিবীর মোট জনসংখ্যা প্রায় ৬.৭ বিলিয়ন)। এখন এই দেড় বিলিয়ন মুসলিম জনসংখ্যার মানুষ কোন দেশে বেশী আছেন দেখা যাক:
    ১) ইন্দোনেশিয়া - ২০২ মিলিয়ন
    ২) পাকিস্তান - ১৭৪ মিলিয়ন
    ৩) ভারত - ১৬০ মিলিয়ন
    ৪) বাংলাদেশ - ১৪৫ মিলিয়ন
    অর্থাৎ এই চারটি দেশের মুসলিম জনসংখ্যা মোট মুসলিম জনসংখ্যর প্রায় অর্ধেক। সুতরাং, সৌদি-তে কি আইন চালু হল বা না হল, তাতে ইন্দোনেশিয়ার মুসলিমরা প্রভাবিত হবেনই বা কেন। সৌদি একটি দেশ (২৪ মিলিয়ন), সেখানে এইরকম ভুলভাল নিয়ম থাকতে পারে, কিন্তু সেটা দিয়ে সারা পৃথিবীর দেড় বিলিয়ন মুসলিমের ধর্মীয় মনোভাব/আইন কানুনের ধারনা করা ঠিক নয়। যদিও এটা অনেকে করে থাকেন, অনেকে উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ভাবে, তবে বেশির ভাগই হুজুগে করেন।
  • aka | 168.26.215.13 | ১৫ জুন ২০১০ ২৩:৩৪456293
  • কতকগুলো কথা দায়িত্বশীল মানুষ হিসেবে আমি মাথায় রাখার চেষ্টা করি।

    ১। ইসলাম মানেই র‌্যাডিকাল লোকজন নয়। আজকের সন্ত্রাসবাদ ইত্যাদি দিয়ে ইসলামকে বিচার করতে গেলে মাথায় রাখা উচিত ইসলামের ইতিহাস আরও অনেক সুপ্রাচীন।

    ২। ইসলাম একটা ক্রাইসিসের মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে। বহুবিধ কারণে বহু ইসলামিক দেশে অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক উন্নতি সেরকম ভাবে হয় নি। কেন? তার কারণ জানতে পড়াশুনো করা উচিত। বহু কিছুর মধ্যে অনুন্নয়ন থেকেও র‌্যাডিকালিজম তৈরি হয়। কারণ মানুষের স্বাভাবিক চিন্তার পদ্ধতি হল নিজের দূর্দশার জন্য কাউকে দায়ী করা। সেই অবস্থার সদ্ব্যবহার করছে কিছু র‌্যাডিকাল লোকজন। তার মানে এই নয় যে পৃথিবীর সমস্ত মুসলিম একই রকম।

    ৩। বহু মুসলিম আছেন যাঁরা এই র‌্যাডিকাল দৃষ্টিভঙ্গির বিরোধীতা করেছেন। নিজের মতন করে ইসলামের এই নতুন ভাবমূর্তির বিরোধীতা করেন নিজের গোষ্ঠীর মধ্যে ও বাইরে। কিছু ব্যতিক্রমীর চিন্তার স্যাম্পেল দেখে পাব্লিক ফোরামে একটি ধর্মকে ডিনাউন্স করা সেই ধর্মের বাকিদের প্রতি অশ্রদ্ধা প্রদর্শন।

    ৪। ইসলামের এই সংকট ইসলামকেই সমাধান করতে হবে। বাইরে থেকে সেকুলারিজমের ধ্বজা উড়িয়ে একটা জটিল সমস্যার কিছুই না জেনে না বুঝে মন্তব্য আর যাই হোক দায়িত্বের পরিচয় দেয় না।

    এবার যিনি এই টই শুরু করেছেন তাঁর কাছে প্রশ্ন আপনি খবরটা কোথা থেকে পেয়েছেন? আর ল্যাদোষ-দাকে বিরাট বড় ক।
  • Suvajit | 59.177.194.228 | ১৬ জুন ২০১০ ০০:০৭456294
  • এটাতো এবারের রবিবারের আবাপর পৃথিবীতে বেরিয়েছিলো।
  • a x | 143.111.22.23 | ১৬ জুন ২০১০ ০০:২১456295
  • পাকিস্তানে এক হিন্দু পুরুত তার তিন শিশু মেয়েকে বলি দিয়েছে কালীমাতাকে, এই খবরটা বেরোয়নি কোথাও? এরকম ভয়াবহ কান্ডের পর তো আমি যেখানে হিন্দুদের মত বর্বর অসভ্য শুওরের বাচ্চার জাত আছে সে দেশে যাওয়ার কথা ভাবতেই পারবনা!

    আবার এদিকে দেখ, যেখানে আছি, সেখানে কোনোরকম রক্তের সম্পর্ক থাকলে বিয়ে করার নিষেধ এমন ফতোয়া আছে! মানে তামিল মামা তার ভাগ্নীকে বিয়ের কথা ভাবতেই পারবেনা, কাজিনদের বিয়ে? ছি ছি! স্কুল টুলে আবার ইন্টেলিজেন্ট ডিসাইন পাঠ্যসূচীতে ঢুকিয়ে দিয়েছে, তাও কোনো আইসোলেটেড ক্যাথলিক প্রিস্ট শুধু দাবী করে খবর উইকি তে তোলেনি, একেবারে স্টেটের ইন্টার্ভেনশনে সেটাই সরকারী ফতোয়া। ভাবা যায় এরকম মধ্যযুগীয় অসভ্য জাত!

    কোথায় যে যাই?

    "মাঝে মাঝে ইচ্ছে করে চাঁদে চলে যাই"
  • pi | 128.231.22.89 | ১৬ জুন ২০১০ ০০:৩৭456296
  • টই স্টার্টিং খবরের লিংক নাই, আর মাঝে একটি যে লিংক এলো, সেটা বোধহয় পুরোটা না পড়েই দিয়ে দেওয়া হয়েছে। :)

    ইজিপ্টের ঐ ফতওয়া টা দিয়েছিলেন কোনো এক অধ্যাপক এবং তার পর যা হয়েছিল: :

    The fatwa sparked outrage and embarrassment, with critics deriding the author on Egyptian television. The university suspended the lecturer, who headed the university's hadith department. The fatwa was widely publicized by Arabic-language satellite television channels and was discussed in the Egyptian parliament.[10] After being threatened with disciplinary action by the university, Atiyya issued a retraction, saying the fatwa was "a bad interpretation of a particular case" during the time of Muhammad[9] and that it was based on the opinions of only a minority of scholars.[10] Egypt's minister of religious affairs, Mahmoud Zaqzouq, has called for future fatwas to "be compatible with logic and human nature".[9]
  • pi | 128.231.22.89 | ১৬ জুন ২০১০ ০০:৩৮456297
  • ও হ্যাঁ, আমি যেখান থেকে পেস্ট করলুম, তার লিংটা :

    Name: AG Mail: Country:

    IP Address : 125.18.104.1 Date:15 Jun 2010 -- 04:47 PM

    http://en.wikipedia.org/wiki/Rada_(fiqh)


  • aka | 24.42.203.194 | ১৬ জুন ২০১০ ০৬:২২456298
  • অরিন্দম-বাবু, AG এবং সদাকে অনুরোধ করব নীচের লিংক গুলো পড়ে দেখতে। একটু আঁচ পাবেন কে ঐ ফতোয়া দিয়েছে?

    ইসলামের কোন ভার্সনে এই জাতীয় ফতোয়া দেওয়া হয়?

    আসল নিয়মটা কি?

    এবং সবথেকে ইম্পর্ট্যান্ট, মুসলিম সমাজে এই নিয়ে কিরকম ডিবেট চলছে।

    http://www.aolnews.com/world/article/saudi-clerics-advocate-adult-breast-feeding/19504280

    http://islamizationwatch.blogspot.com/2010/06/saudi-clerics-advocate-adult-breast.html

    অরিন্দম-বাবু আশা করব ভবিষ্যতে আর একটু ধৈর্য্যের পরিচয় দিয়ে সম্পূর্ণ ছবিটা তুলে ধরবেন। নইলে চোখা চোখা শব্দ, ভাষা অন্য বার্তা পৌঁছে দেয় সেটা নিশ্চয়ই এতক্ষণে অনুধাবন করেছেন।

    আরও একটু বলার আছে, এইরকমই একটি ফতোয়া ২০০৭ সালেও কোন একজন দিয়েছিলেন। শুনুন কি হয়েছিল

    Egyptian scholar Izzat Attiyah caused a stir and raised many eyebrows when he issued a 2007 Islamic ruling urging women to breastfeed their male colleagues to avoid illicit mixing between men and women at work. The act, the scholar argued, would establish a symbolic maternal bond between the men and women and would inhibit any sexual relations.

    Attiyah's infamous 2007 breastfeeding fatwa did not make it far, attracting heavy criticism -- as well as ridicule -- throughout the Arab world. The scholar himself retracted the fatwa and eventually was disciplined by Egypt's Al-Azhar University, one of Sunni Islam's most prestigious institutions.
  • arindam | 59.93.246.14 | ১৬ জুন ২০১০ ০৬:৫০456299
  • aka
    কী বার্তা আসবে বা কে কী বালবে তার দায়িত্ব আমার নয়, কেউ যদি অসভ্য বর্বর জাত বলে গালি পাড়ে সে দায়িত্ব আমার নয়। খবর পড়া তা পড়ে আৎকে উঠে বলা। তসলিমা তাড়ানো যেমন নিন্দার, বাবরি মসজিদ ভেঙে ফেলাও নিন্দার ঘটনা, সেইরকম এটি একটি।
    আমি আমার লেখায় বিশেষ কোন ধর্মকে বা সেই ধর্মালম্বী মানুষকে হেয় করিনি, বরং AGকে লেখা দ্বিতীয় পোস্টে লিখেছি ধর্মই মানুষকে মারে, ধর্ম মানুষে মানুষে ভেদাভেদ এনেছে। ধর্ম কোনদিন নারীকে সম্মান জানায়নি।
  • arindam | 59.93.246.14 | ১৬ জুন ২০১০ ০৭:০০456300
  • aka
    আপনার আগের লেখায় দেখলাম ৩নং পয়েন্টে লিখেছেন " ইসলামের এই সংকট ইসলামকেই সমাধান করতে হবে...'
    আমি এই ঘটনাকে ধর্মের সংকট হিসাবে দেখিনি, দেখেছি মানুষের অস্তিত্বের সংকট হিসাবে' তাই ঘটনার প্রতিবাদ করেছি। প্রতিবাদের ধরন বা ভাষা না-ভালো লাগার স্বাধীনতা আপনার আছে কিন্তু আপনার লেখা পড়ে মনে হয় সেকুলার হওয়া যেন অপরাধ!!
  • aka | 24.42.203.194 | ১৬ জুন ২০১০ ০৮:১৯456301
  • অরিন্দম,

    ১। আমার বক্তব্য এখানে রাখা ইসলাম বিরোধী সমস্ত অভিযোগগুলোর কথা মাথায় রেখে। শুধু আপনার খবরের কথা ভেবে নয়। মূলত সন্ত্রাসবাদ সংক্রান্ত সংকটের কথাই বলতে চেয়েছি।

    ২। আমার লেখা পড়ে যদি মনে হয় সেকুলার হওয়া অপরাধ তা আমার ভাষার অক্ষমতা। মূলত সিউডো সেকুলারিজমের আড়ালে মুসলমান ব্যাশিংকে বোঝাতে চেয়েছি, বোঝাতে পারিনি। সেরকমও প্রচূর হয়।

    ৩। ইসলামের এই সংকট ইসলামকেই সমাধান করতে হবে মানে আভ্যন্তরীন ডিবেটের কথা বলেছি, সুখের কথা খুঁজে দেখলাম সে প্রচূর হয়। কে কি করবে বলতে পারি না, আমি নিজে হলে কমপ্লিট একটা পিকচার দেওয়ার চেষ্টা করতাম, আংশিক খবর পড়ে জাজমেন্টাল হতাম না।
  • kallol | 124.124.93.202 | ১৬ জুন ২০১০ ০৮:৪০456303
  • অরিন্দম - আমি আকার সাথে একমত, সমস্যা সমাধানের জায়গায়।
    আসলে ইসলামের বাইরে থেকে ইসলামের ক্রিটিক তৈরী করাটা (আমি ধর্মনিরপেক্ষ অবস্থান থেকেই বলছি) ইসলামধর্ম পালনকারীদের কাছে এক কথায় ইসলামী মৌলবাদীরা নাকচ করে দেয় - ""ওরা"" ধর্মটাই বোঝে না - এই বলে, যদি সেই ব্যক্তি বা গোষ্ঠী মুসলমানও হয় তাহলেও।
    তাই, বেশ কিছু বছর ধরে (প্রায় ১০ বছর) ইসলামধর্ম পালনকারীদের একাংশ ইসলামের ভিতর থেকে ইসলামী মৌলবাদীদের ক্রিটিক তৈরী করছেন। এই মুহুর্তে একটা বাংলা বইয়ের কথা মনে পড়ছে - রেহনুমা আহমেদ সম্পাদিত ""ইসলামের পুণর্পঠন""। ঢাকা, বাংলাদেশ থেকে প্রকাশিত। অসাধারণ একটা সংকলন, যেখানে পৃথিবীর প্রায় সব দেশের ইসলামধর্ম পালনকারী মানুষদের লেখা ও সাক্ষাতকার - কিভাবে তাঁরা ইসলামের ভিতর থেকে ইসলামী মৌলবাদীদের মোকাবিলা করছেন।
  • arindam | 202.56.207.37 | ১৬ জুন ২০১০ ১০:১২456304
  • aka
    আমার নামে এসেছে, স্বভাবতই তাই আমি কথা বলেছি, একটা ঘটনা যা পড়েছি তার ভিত্তিতে আমি আমার ভাষায় প্রতিবাদ করেছি। আমি কোন ধর্মের নাম নিইনি। ওরা করে আমরা করিনা- আমি মানিনা। আমার ধর্ম আছে তবে তা সনাতন কোন ধর্মের সঙ্গেই মেলেনা। খোলা চোখে ঘটনার খবর পড়ে খারাপ লাগা তাই জানানো। সুস্থ মানুষ এই ঘটনার প্রতিবাদ করবেই, আমি করেছি অন্য কেউ করতে পারে হতে পারে সে ইসলাম ধর্মালম্বী তাতে কী?
    এই ঘটনাকে ইসলামের অভ্যন্তরীন সমস্যা বলে মনে করা অতিসরলীকরণ বাখ্যা।
  • Tim | 198.82.22.137 | ১৬ জুন ২০১০ ২১:১৬456306
  • আকাদার সাথে বেশির ভাগ পয়েন্টেই ক। বিশেষ করে দ্বিতীয় পয়েন্টে। দুটো প্রশ্ন খুব ইম্পর্ট্যান্ট। এক, এই ধরণের মৌলবাদী অসভ্যতা কারা করছে (ল্যাদোষদার পোস্টটা বটমলাইন)। আর দুই, এই ধরণের কাজ ইসলামিক মৌলবাদীরাই শুধু করছে কিনা। এই দুটো ভালো করে না জেনে আলোচনা শুরু করা যায়না। কারণ তাতে মুসলমান ব্যাশিং ই হয়। শিশুবলি বা সতীদাহর মত ঘটনার পর কি আমরা নতুন সুতো খুলে আক্রমণাত্বক আলোচনা করি? করিনা, কারন আমরা সেতাকে ইন জেনেরাল হিন্দুদের প্রবলেম না ভেবে মৌলবাদের প্রবলেম বলে ভাবি। এই ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা তাইই।
  • arindam | 59.93.246.245 | ১৬ জুন ২০১০ ২২:০৬456307
  • ১৮২৯ সালে সতেদাহ প্রথা রদ হয়, যদিও রূপ কানোয়ারের ঘটনা ১৯৮৭- মানুষ চুপ করে থাকবে? আবার হলে আবার বলবে। সাফ কথা ধর্মকে শিখন্ডী রেখে এইসব কাজ করে ধর্মের পান্ডারা, সে যে ধর্মের লোক হোক না কেন, প্রতিবাদ তার বিরুদ্ধে, কোন বিশেষ ধর্মের বিরুদ্ধে নয়।
  • Tim | 198.82.22.137 | ১৬ জুন ২০১০ ২২:১১456308
  • একমত।
  • a x | 143.111.22.23 | ১৭ জুন ২০১০ ০১:০৯456309
  • অরিজিৎকে লিংকটার জন্য থ্যান্‌কু।

    এইটা আরো ভালো লাগল - মামদানির লেখা -

    http://kafila.org/2010/05/31/beware-bigotry-free-speech-and-the-zapiro-cartoons-mahmood/

    To understand why courts committed to defending freedom of speech can hold cartoonists responsible for crimes against humanity, we need to distinguish between bigotry and blasphemy. Blasphemy is the practice of questioning a tradition from within. In contrast, bigotry is an assault on that tradition from the outside. If blasphemy is an attempt to speak truth to power, bigotry is the reverse: an attempt by power to instrumentalize truth. A defining feature of the cartoon debate is that bigotry is being mistaken for blasphemy.

    The history of blasphemy as a liberating force is particularly European, not even American.

    ...Islamophobia is a growing presence in Europe. One is struck by the ideological diversity of this phenomenon. Just as there was a left wing anti-Semitism in Europe before fascism, contemporary Islamophobia too is articulated in not only the familiar language of the right, but also the less familiar language of the left. The latter language is secular. The Danish cartoons and their enthusiastic re-publication throughout Europe, in both right and left-wing papers, was our first public glimpse of left and right Islamophobia marching in step formation. Its political effect has been to explode the middle ground.

  • pinaki | 67.210.179.5 | ১৭ জুন ২০১০ ০৫:১৯456310
  • এই টইটা দেখে আমি এতদিন ভাবছিলাম ভ্রমণকাহিনী। হাতে সময় নিয়ে একবারে পুরোটা পড়ব ভেবে রেখে দিয়েছিলাম।

    ক্ষী ক্ষান্ড!
  • Arijit | 61.95.144.122 | ১৭ জুন ২০১০ ১১:২৯456311
  • কাফিলার লিংকটাকে জনৈক "সোমনাথ'-এর কমেন্ট পড়ে পুরো আগাপাশতলা জ্বলে গেলো। যদ্দুর মনে পড়ছে কেউ কালো চুল - সোনালী চুল - ভারতীয় - ইউরোপীয়ান ইত্যাদি নিয়ে একটা ডিবেটের লিংক দিয়েছিলো, সেখানেও এই ভদ্রলোকই এই টাইপের ইরিটেটিং কমেন্ট করেছিলেন।
  • arindam | 202.56.207.37 | ১৭ জুন ২০১০ ১১:৪৩456312
  • ইরিটেশান কমান...লক্ষ্যে অবিচল থাকুন।
  • Rajib | 70.177.57.60 | ১৮ জুন ২০১০ ০৪:২২456314
  • ঈপ্সিতা দি লিন্‌ক টা দেখালো। এসে দেখি এ কি কান্ড! discussion এর topic বুঝতেই মাথা খারাপ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে মতামত দিন