এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • উইন্ডোজ বনাম

    Arijit
    অন্যান্য | ২৪ জুন ২০১০ | ২৭৯৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • sda | 117.194.193.63 | ১৪ জুলাই ২০১০ ২৩:৫৯455560
  • হ্যাকার ভাই কি বলতে চান , লিনাক্স মেশিন থেকে অন্যের মেশিন হ্যাক করা সহজ , না কি অন্যের মেশিনে লিনাক্স থাকলে সেটা হ্যাক করা সহজ ?
    যদি প্রথমটা হয় , তবে বলতে পারি যে কি থেকে হ্যাক করছি সেটা ম্যাটার করে না , কারন হ্যাকিং এর জন্য সাধারনত যে অ্যালগো গুলো ব্যবহৃত হয় , অর্থাৎ পোর্ট স্ক্যানিং , স্পুফিং , ফ্লাডিং সেগুলোর জন্য গুচ্ছ ফ্রি প্রোগ্রাম নেটে মেলে , উইন্ডোজ বা লিনাক্স দুই এর এ জন্য।
    আর যদি দ্বিতীয়টা হয় তাহলে মানতে পারলাম না। উইন্ডোজ আর লিনাক্সের সিকিউরিটির তুলনা নিয়ে বেশ কদিন মারামারি চলেছে এই টই এ ,সেই ইনফো গুলো একবার দেখে নিতে অনুরোধ জানাই। VECC কোলকাতার সে¾ট্রাল সার্ভার RHEL এ চলছে , জাস্ট একটা ফায়ারওয়ালের ভরসায়। উইন্ডোজে চললে কর্পোরেট সিকিউরিটি প্রোডাক্ট লাগিয়েও নিশ্চিন্ত হওয়া যেত না।
  • bachchha chhele | 59.162.23.19 | ১৬ জুলাই ২০১০ ০১:৩৬455561
  • @sda...ref.postofDate:15Jul2010 -- 07:07PM

    এবং ঐটাই আসল কথা। (উইন্ডোজ লাগাও , মশা মারতে কামান দাগবে কেন ?)

    যাদের সত্যিই মশামারার-ই দরকার, তারা কেন কামান দাগতে যাবে। আমার অপারেটিং সিস্টেমের চয়েজ হবে আমার আমি যা যা চালাতে চাই সেগুলো সেই ওএস সাপোর্ট করে কিনা তার ওপর। আর আমজনতার চাহিদার জিনিস এখনও উইন্ডোজ বেশী ভালো যোগান দেয়। যতদিন না হার্ডোয়্যার কম্পানী গুলি লিনাক্সের জন্যেও সমান সাপোর্ট দিচ্ছে, লিনাক্সের জন্যও ড্রাইভার/সফটওয়্যার উপলব্ধ করছে সে নতুন ক্যামেরাই হোক কি মোবাইল, বা টিভি-টিউনার কার্ড, ততদিন ৮% এর থেকে জট থেকে বেরনো কঠিন।

    হার্ডওয়্যার বিক্রেতারা লিনাক্সের জন্য ড্রাইভার দেয়না তার পেছনে দুটি কারণ থাকতে পারে।
    ১) কারণ: অসংখ্য ডিস্ট্রো... সবার জন্যে আলাদা করে সাপোর্ট দিতে গেলে যা খরচ হবে তা ৮% এর জন্যে পোষায় না।
    ২) (মুখ্য কারণ) ৮% এর জন্যে খরচা পোষায় না।

    এবং এটা একটা ভিসিয়াস সার্ক্ল রচনা করে। কোনোভাবে ৮% থেকে ২৫-৩০% হতে না পারলে, এই ভিসিয়াস সার্ক্ল ভাঙা মুস্কিল। আর সেই জন্যে দরকার বড় অর্থনৈতিক পৃষ্ঠপোষকতা। সেটা আবার ওপেনসোর্সের ক্ষেত্রে পাওয়া যাবে কিনা জানি না।
  • Abhyu | 81.90.218.61 | ১৬ জুলাই ২০১৬ ০৯:৩৭455562
  • কোথায়ই বা তুলি, এইখানেই থাক। ভিন্টেজ কেলোদা।

    name: সিংগল k mail: country:

    IP Address : 212.142.118.183 (*) Date:16 Jul 2016 -- 12:44 AM

    আনন্দবাবু গ্নু/লিনাক্স ব্যবহার করতে শুরু করেছেন । অভ্যুদা তাই দেখে বলেছেন আমি জানলে খুব খুশী হতাম। ঠিক কথা - আনন্দবাবুর উবুন্টুতে বিশেষ অসুবিধা হচ্ছে না, মোটামুটি ভালই চলছে জেনে আমি যারপরনাই আনন্দিত হলাম।
    আমার ভাললাগাটা ঠিক গ্নু/লিনাক্স কার্নেল বা অপারেটিং সিস্টেমটা নয়। আমার প্রথম ভাললাগা অবশ্যই ডিমের্ঝোল আর তার পরেরটা ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্ট। (ওপেন সোর্স মুভমেন্ট নয় কিন্তু, গোলাবেন না) ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্টের শেয়ারিং স্পিরিট আমাকে মুগ্ধ করে। জ্ঞান বা বিদ্যা কে পণ্য হিসেবে মানতে কষ্ট হয়। জ্ঞানের প্রসারের মডেল বানিজ্যিক হওয়ার চেয়ে শেয়ারিং বেসড হওয়া আমার কাছে বেশী গ্রহনযোগ্য। জ্ঞানের শেয়ারিং এ জ্ঞান বাড়ে, এটা তো ঠিক, তাই না? ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্টের মূল স্পিরিটটা হল অ্যানার্কিজম আর শেয়ারিং। এ দুটোই আমাকে টানে।
    গ্নু /লিনাক্স না থাকলে কম্পুটারের কিচ্ছু জানতাম না, বিদ্দের দৌড় তো জুলুজি অব্দি, তারপর তলজীববিদ্যা (Benthos)। কম্পুটারের সঙ্গে কোন সম্পক্কই থাকত না। টাইপরাইটারের বিকল্প হিসেবে একটা কিনতাম হয়ত। সেটা হয় পাড়ার অ্যাসেমব্লার অ্যাসেম্বল করে দিত, কিংবা কোম্পানী ঝকঝকে প্যাক করে বিক্রী করত। সঙ্গে হয়ত দোকানদার ইল্লিগাল একটা উইন্ডোজের কপি দিয়েও দিত। সেটায় অসুবিধায় পড়লে হয়ত উইন্ডোজ টা পয়সা দিয়ে পরে কিনে নিতাম, আর কিনতাম অ্যান্টি ভাইরাস। কিন্তু যে যে প্রোগ্রাম আমি ব্যবহার করে থাকি সেগুলো সবকটা পয়সা দিয়ে কিনতে গেলে যে দাম লাগত, আজ অব্দি আমি তত টাকা আমি রোজগার করে উঠি নি। সুতরাং চোরাই সফটওয়্যারই আমাকে ব্যবহার করতেই হত। ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্টের গ্নু/লিনাক্স প্রথমতঃ আমাকে মাথা উঁচু করে বাঁচার সুযোগ দিয়েছে। কম্পুটার ব্যবহার করে যে কাজটুকু করি সেটুকুতে অন্তত চুরির গন্ধ মিশে নেই। আর দ্বিতীয়ত খুলে দিয়েছে কম্পুটার সম্পর্কে আমার জ্ঞানের দরজা। নয়তো বলুন আমার ওই ওপোরোক্ত বিদ্যের দৌড় নিয়ে কম্পুটার সম্পর্কে কি জানা সম্ভব? কলকাতা ইউনিভার্সিটি অন্তত তার সমুদ্রবিজ্ঞানের ছাত্রদের চুরানব্বই সালে কম্পুটারের কি শেখাত??? নব্বই ছেড়ে দিন, আজই বা কি শেখায়?
    আমি কি নিয়ে গর্ব করছি জানতে চান? উইন্ডোজ ব্যবহার না করে আমি কি এমন হাতিঘোড়া শিখেছি?
    কম্পুটারের ফান্ডা তেমন কিছু নয় হয়ত, কিন্তু শেয়ারিং টুকু শিখেছি।( যদিও এটা অনেকটা - 'মেরা পাস মা হ্যায়' টাইপের কথা হল, কিন্তু সেটারও কি দাম নেই ? সিনেমাটা তো অন্তত ওই ডায়লগের ওপরে অনেকটাই দাঁড়িয়েছিল)।
    উইন্ডোজে আপনার প্রোগ্রাম ক্র্যাশ করলে তার ক্র্যাশ রিপোর্ট আপনাআপনি কোম্পানীর কাছে চলে যায়। তার ওপর ভিত্তি করে তারা উন্নতিও করে, তার উপকার হয়ত আপনি পান, কিন্তু জানতেও পারেন না যে আপনার ভোগান্তি র ফল বিল গেটসের পকেট ঘুরে বিশ্বজুড়ে ম্যালেরিয়া নির্মূল করতে কাজে লাগল। সেটা যদি আপনিই না জানতে পারেন তবে কিসের আনন্দ? আপনার তো তবে প্রোগ্রাম ক্র্যাশের ভোগান্তিটুকুই সার। গ্নু/লিনাক্সে কিন্তু আপনি নিজে ইনভল্ভড হতে পারেন। গ্নু/লিনাক্সে আপনি আপনার ফীল্ডে যে কাজ হচ্ছে তার ওপর নিয়মিত নজর রাখতে পারেন। কোন পাহাড়ের ওপর গোপন ঠান্ডা ঘরে কাজটা হয় না তো! আপনার আমার মত পাঁচজন কিচ্ছুটি না জানা লোকই মাঠে ঘাটে বসে তাদের যা যা চাই তা করার চেষ্টা করে চলেছে, তাতে কারো লাভ হোক্ ছাই না হোক। (ম্যালেরিয়া অবশ্য যেমনকার তেমনই থেকে যাচ্ছে) ;)
    গ্নু/লিনাক্স এর লিনাক্স কার্নেলের ইনিশিয়েটর লিনাস টরভাল্ড নিজে একজন ডাইভমাস্টার। লিনাস, তার বন্ধু ভি এম ওয়্যারের ডির্ক, যে কিনা আগে ইন্টেলের সিইও ছিল, আমার এক ফিনিস বন্ধু য়ুহা, এরা সব মিলে সাবসারফেস বলে একটা ফ্রী সফটওয়্যার ডেভেলপ/মেন্টেন করে। এরা সাবসারফেসের একটা অ্যান্ড্রয়েড ভার্সন এনেছে। সাবসারফেস হল একটা ডাইভলগ প্রোগ্রাম। এই প্রোগ্রাম, ডাইভ কম্পুটার থেকে ডাটা রিট্রিভ করে সাবসারফেস ক্লাউডে বা ওয়ার্কষ্টেশন হার্ডড্রাইভে সেভ করে রাখে। যে কোম্পানীগুলো ডাইভ কম্পুটার বানায় তারাই নিজের নিজের কম্পুটারের জন্য উইন্ডোজ বেসড ডাইভলগ প্রোগ্রামও দেয়। (অনেকসময় ফ্রী)। কিন্তু লিনাসের এই সাবসারফেসের বৈশিষ্ট্য হল এরা প্রথম অ্যান্ড্রয়েড ফোন থেকে জিপিএস ডাটা সিংক্রোনাইজ করার ব্যবস্থা করল। সাবসারফেস মোবাইলের প্রথম স্টেবল রিলিজে পাকেচক্রে প্রথম ফীল্ড টেস্টের রিপোর্ট জমা করেছিলাম আমিই। এটা মোটে গর্ব করার মত কিছু নয় ঠিকই, কিন্তু মনের কোনে বেশ একটা ভাললাগার ফিলিং তৈরি হয় বৈকি।
    আমার ইন্টারেস্ট যদি ডিমের্ঝোল বা সমুদ্র না হয়ে সেলাই বা এম্ব্রয়ডারীতে থাকত তাতেও ঠিক একই ব্যাপার ঘটত গ্নু/লিনাক্সে। সক্কলের যায়গা আছে এতে। অজস্র অপশন খোলা। সৈকতদা এককালে বলেছিলেন উন্নয়নের মাপকাঠি হল অপশনের সংখ্যা। উল্টোভাবে বললে যে জিনিষে যত অপশন বেশী সেটা তত উন্নত। গ্নু/লিনাক্সে অন্তত অপশনের সীমাসংখ্যা নেই। চাইলে শুধু ব্যবহার করা নয়, তৈরী করা বা টিকিয়ে রাখাতেও যে কেউ ইনভল্ভড হতে পারেন। যাই বলুন এরকম কোন কিছুর সঙ্গে যুক্ত থাকার আনন্দই আলাদা। ঠিক যে আনন্দ পান গুরুচন্ডালীতে বা ফেসবুকের নিজের ইন্টারেস্টের গ্রুপটিতে সেই আনন্দ পাবেন গ্নু/লিনাক্স বা FSF এর কোন কিছুতে একবার ঢুকে পড়লে। এ জিনিস নেশার মত, ঠেকানো মুস্কিল।
    ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্টের মুখ রিচার্ড স্টলমান নিজেকে অনেক বক্তৃতায় গ্নু-ধর্মের প্রচারক ফাদার ইগ্নুসিয়াস হিসেবে দেখিয়ে মজা করেন। হয়ত সত্যিই গ্নু/লিনাক্স একটা কাল্টের পর্যায়ে চলে গেছে, আর আমি তাতে জড়িয়ে পড়েছি। কিন্তু যা দিনকাল, যেখানে বিশ্বের প্রাধান ধর্মগুলো বলছে ট্রাকের নিচে পিষে পিঁপড়ের মত মানুষ মারাই মোক্ষ, সেখানে আমার আর এরকম কাল্টের ফলোয়ার না হয়ে উপায় কি বলুন, যে কাল্ট বলে - তুমি শুধু তোমার একার নয়, তোমাতে/তোমার কর্মে/জ্ঞানে বিশ্বের সকলের অধিকার।

    name: সিংগল k mail: country:

    IP Address : 212.142.118.183 (*) Date:16 Jul 2016 -- 01:32 AM

    রিচার্ড স্টালমানকে একবার জিগ্গেস করা হয়েছিল যে FSF এর কোডাররা তো সব ভলান্টিয়ার। তাদের তো GNU টিকিয়ে রাখার কোন দায় নেই। তাই তারা যদি কোডিং ছেড়ে দেয় তবে গ্নু প্রজেক্টের ভবিষ্যত কি?
    স্টালমান জবাব দিয়েছিলেন - শুরুর পর থেকে আজ অব্দি তো ক্রমাগত ভলান্টিয়ারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে, কমার তো কোন লক্ষণ দেখছি না। কমতে শুরু করুক, তখন না হয় এ বিষয়ে ভাবা যাবে!

    খবর পাই উজ্বল সব কম্পুটারের ছাত্র আর কম্পুটারোলা রা দলে দলে ধর্মের নামে কুপিয়ে কুপিয়ে মানুষ মারছে। খবর পেলেই তন্ন তন্ন করে FSF এর গ্রুপগুলোতে খুঁজি, তাদের কোনো কোডার জেহাদ করে শহীদ হল কিনা! আজ অব্দি পাই নি যে ফ্রী সফটওয়্যার মুভমেন্টের আদর্শে বিশ্বাসী কেউ নিজের গায়ে বোমা বেঁধে আত্মঘাতী হয়েছে।

    এই পরিস্থিতিতে স্টালমান সাহেবের কথাটা আমাকে নিশ্চিন্ত করে, মনে হয় FSF এর আদর্শে বিশ্বাসী কোডারের সংখ্যা তো এখনও বাড়ছে, কমার তো লক্ষন নেই, সুতরাং পৃথিবীর ভবিষ্যত নিয়ে আমার দুশ্চিন্তারও কোন কারন নেই। তাই আমি কখনো এসবে উদ্বিগ্ন হই না। মানুষের শুভবোধের ওপর আমার অপার বিশ্বাস।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ক্যাবাত বা দুচ্ছাই মতামত দিন