এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • পায়ের তলায় সর্ষে

    Riju
    অন্যান্য | ২৫ জানুয়ারি ২০০৬ | ৫২৫৪ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • d | 117.195.41.50 | ০৭ মার্চ ২০০৯ ১৯:২৯450622
  • কিন্তু বপ্স কই? তাঁর ট্রেকিং শেষপ্রযন্ত হয়েছিল তো? ;-)
  • baps | 203.199.41.181 | ২৩ মার্চ ২০০৯ ০৯:৩৬450623
  • হয়েছিল হয়েছিল। মাঝে প্লান্ট চোক হয়ে বন্ধ হয়ে বিচ্ছিরি কাণ্ড হয়েছিল। আর কয়েকদিনের মধ্যেই শেষ করছি।
  • baps | 203.199.41.181 | ০৩ মে ২০০৯ ০০:২৭450624
  • অনেক দিন পর আজ একটু লিখতে বসার সময় পেলাম।

  • baps | 203.199.41.181 | ০৩ মে ২০০৯ ০০:৫৮450625
  • পরিমরি করে বাস কণ্ডাক্টার কে গিয়ে জিগালাম। "এ বাস থেকে এখানে সব্বাই এখানেই নেমে যায় কেনে? আমারে যে কইল এই বাস ই আমারে নিয়ে যাবে সারাহান'?

    কণ্ডাক্টার কইল ঠিকই সুনেসেন বটেক। আপনার লগে এই বাস ই যাবে তবে ঠিক এই বাস টা লয়। আমি কইলাম মানে!!!

    তাতে কণ্ডাক্টার যা বোঝালেন তার অর্থ হইল এই যে বাস টায় আমি বা আমরা এতক্ষন এসেছি সেটি রামপুরেই বিশ্রাম নেবে। আর একটি অন্য বাস এখান থেকে আমাদের উপরে সারাহান পর্যন্ত নিয়ে যাবে কারণ সেই বাসটি ই যাবে পরের দিন সারাহান থেকে হরিদ্বার।

    ঠিক হ্যায় ভাই বলে বাস থেকে নেমে বাস স্টাণ্ড এর ধারে কাছে ঘোরাঘুরি করে কিছু খেয়ে নিলাম।

    বাস ছাড়ল প্রায় দু ঘণ্টা পর। ততক্ষণে আমার টেনসন প্রায় শেষ পর্যায়ে।

    রামপুর থেকে সারাহান সম্পুর্ণ রাস্তা টাই চলেছে শতদ্রু র গা ঘেঁসে।
  • baps | 203.199.41.181 | ০৩ মে ২০০৯ ০১:২৪450626
  • ঘুটঘুট করে বাস চলতে লাগল। মাঝে মাঝে পথের বাঁক বেশ খতরনক। মাঝে মঝে কিছু জায়গা আবার ১ ওয়ে।
    মানে জায়গা নেই বলে। তার একদিকে খাদ আর একদিকে পাহাড়।

    সন্ধে নাগাদ পৌছে গেলাম সারাহান। ততক্ষনে বেশ ঠাণ্ডাও পরে গেছে আর সঙ্গে শুরু হয়েছে বৃষ্টি। ছাতা মাথায় পৌছালাম হটেল শ্রীখণ্ড। আগে থেকে ডর্মেটরি বুক করাই ছিল।

    হটেলে চেক ইন করার সময় এই আমাকে জানল যে আমরা যদি ট্রেকিং এর উদ্দেশ্যে এসে থাকি তাহলে যেন অবশ্যই এখনি যোগাযোগ করি। দেখ্‌লাম একটি অল্প বয়স্ক ছেলেও বসে আছে পথ দেখিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য।

    কাউণ্টার এই আলাপ হল আরো দুজনের সঙ্গে। তারাও এসেছে একই উদ্দেশ্যে।

    চেক ইন করে ব্যাগ পত্র রেখে গেলাম রিপর্ট করতে।

  • baps | 203.199.41.181 | ০৭ মে ২০০৯ ০৪:১১450627
  • রিপোর্ট করা মনে অবশ্য বিশেষ কিছু নয়। হোটেল থেকে কিছু দুরে একটা গেষ্ট হাউস মত আছে, সেখানে গিয়ে বলা "আমি বা আমরা এসে গেছি'। আমাদের জানিয়ে দিয়ে হল পরের দিন কখন আসতে হবে। আরো জানিয়ে দিল কি কি দেওয়া হবে আর আমদের কি কি সঙ্গে নিতে হবে। এ লিস্ট অবশ্য আমাদের আগেই দিয়ে রাখা ছিল। আরো বলল আমদের খাওয়ার ব্যবস্থা ও সেদিন রাত থেকেই করা আছে। আর খাওয়ার ব্যবস্থা র কথায় মনে পরল, শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত খাওয়ার ব্যবস্থা সত্তি খুবই ভাল ছিল, মানে অন্যান্ন ক্যাম্প এর তুলনায়।

    হোটেলে ফিরে হাত মুখ ধুয়ে একটু রেষ্ট নিয়ে খেয়ে এলাম। বেশ ঠাণ্ডা, তার মধ্যে পড়ছে বৃষ্টি। এক্‌খান বিড়ি টেনে সটাং ডবল কম্বলের নিচে।

    কখন ঘুমিয়ে পরেছি মনে নেই। ঘুম ভাঙল এক্কেবারে সকাল হতে। আর তার পর জানালা দিয়ে তাকিয়ে দেখি সামনে ঝক ঝক করছে শ্রীখণ্ড শৃঙ্গ। দেখে প্রাণ জুড়িয়ে গেল।

    প্রাত: কৃত্ত সেড়ে, গরম জলে চান করে বেরিয়ে পরা গেল বেস ক্যাম্প এর উদ্দেশ্যে।

    সেখানে ব্রেকফাষ্ট এর পরে জানাগেল ৪-৫ জনের একটা গ্রুপ তারা এখন এসে পৌছায় নি তারা দিল্লি থেকে আসছে আর ১০ টা সারে ১০ টা নাগাদ পৌছে যাবে। তাই তাদের যন্য অপেক্ষা করাই ঠিক হয়েছে। ততক্ষন অবশ্য বসে থাকতে হবে না। আমাদের ভিমাকালি মন্দির দেখতে নিয়ে যাওয়া হবে। মন্দির বেশি দুরে নয়। হেঁটেই যাওয়া গেল। দেখ্‌লাম, পুরানো এবং নতুন মন্দির। নতুন মন্দিরে নাকি সামনের দশেরা, মানে আমরা যেদিন নিচে নামছি সেদিন বিগ্রহ প্রতিষ্ঠা হবে। তাই ফেরার দিন শত চেষ্টা তেও হোটেল বুকিং পাই নি। যাকগে সে ফেরার দিন ভাবা যাবে।
  • কুনাল ভৌমিক | 7845.15.121223.43 | ০৪ জুলাই ২০১৮ ২১:২৮450628
  • উত্তরবঙ্গের গ্ৰামবাংলা

    নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে নামলেই মনটা খুশিতে ভরে ওঠে। এপ্রিলের শেষে হঠাৎ ২দিন ছুটি পাওয়ায় চার বন্ধুর আগমন। গন্তব‍্য লাটপাঞ্চার ও শিবখোলা। গাড়ি পার্কিংয়ে অপেক্ষা করছিল, ব্রেকফাস্ট সেরে উঠে বসতেই সেবক রোড ধরে ছুটলো। লাটপাঞ্চার শিলিগুড়ি থেকে ৪৫ কিলোমিটার ও ৪২০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত পাহাড়ী গ্ৰাম। তিস্তা বাজারের কিছু আগে কালিঝোরা থেকে গাড়ি বাঁদিক নিলো। এবার পাকদন্ডী, গাড়ি ঘুরে ঘুরে পাহাড়ের উপরে উঠতে লাগলো। বাঁদিকে জঙ্গল, ডানদিকে অনেক নীচে তিস্তা।
    আমাদের লাটপাঞ্চারে থাকার কথা কিন্তু একটা সময় লাটপাঞ্চার ছাড়িয়ে গেলাম, কী ব‍্যাপার? জানা গেল শেষ মুহুর্তে লাটপাঞ্চারে কোনো ঘর ফাঁকা না থাকায় আমাদের থাকার ব‍্যবস্থা হয়েছে লাটপাঞ্চার থেকে কিছুটা উপরে সেলপু নামে একটি জায়গার অহল হোমস্টে তে। হোমস্টেটা মুলরাস্তা থেকে একটু উপরে, সুন্দর দোতলা বাড়ি , উপরে ৩টে ও নীচে ২টি ঘর আর বাইরে একটু দুরে কিচেন কাম ডাইনিং হল। বাড়িটা দেখে মনে মনে খুশি হলাম, লাটপাঞ্চারে ব‍্যবস্থা না হয়ে একদিকে ভাল‌ই হয়েছে। হোমস্টের মালকিন প্রতীকা রাই আমাদের উষ্ণ অভ‍্যর্থনা জানালেন চা ও ঘরে বানানো কুকি দিয়ে। চা পানের পর আশপাশ ঘুরে দেখলাম। কাছেই একটি স্কুলে স্পোর্টস হচ্ছিলো, বাচ্চাদের বস্তা দৌড়ের সাথে মেঘেদের খেলা না দেখলে বোঝানো মুসকিল। দৌড়াতে দৌড়াতে এই মেঘে ঢাকা পড়ে যাচ্ছে, আবার মেঘ ফুঁড়ে বেরিয়ে আসছে।
    ঘরে ফিরে স্নান করার সাথে সাথে খাওয়ার ডাক পড়লো। ভাত, ঘি, আলুভাজা, ডাল, আচার, সব্জি ও ডিমের ঝোল। অসাধারন রান্না এবং সব‌ই স্থানীয়দের চাষ করা ভেষজ খাবার।
    খাওয়া সেরে সকলে মিলে ঘুরতে বেরোলাম। পায়ে হেটে না ঘুরলে পাহাড়ের বৈচিত্রটাই বোঝা যায় না। আমরা চললাম লাটপাঞ্চারের দিকে। কিছুদুর যাওয়ার পর দেখতে পেলাম তাকে, যার টানে লোকে লাটপাঞ্চারে আসে, লম্বা গাছের মাথায় বসে আছে একটা ধনেশ পাখি (হর্নবিল)। আকাশ মেঘে অন্ধকার হয়ে আসায় হোমস্টেতে ফিরে আসলাম আর সঙ্গে সঙ্গে শুরু হলো তুমুল বৃষ্টি।
    হোমস্টেতে আর‌ও দুটো বাঙালী পরিবার এসেছে, তাদের সাথে আলাপ হল। সন্ধ‍্যায় সবাই মিলে বসে চা, মুড়ি, পেঁয়াজী সহযোগে আড্ডা শুরু হল। বাইরে বৃষ্টির বিরাম নেই। খেলা, রাজনীতির শেষে ভূত অবধি গড়ালো। ঠিক রাত ৯টায় খাওয়ার ডাক পড়লো, বৃষ্টি ধরে এসেছে কিন্তু বাইরে বেশ ঠান্ডা। রাতে মুরগীর মাংস, সব্জি, রুটি/ভাত আর মিষ্টি খেয়ে কম্বলের তলায় গিয়ে ঢুকলাম।
    বেশ সকালে অজস্র অচেনা পাখির ডাকে ঘুম ভাঙলো। বৃষ্টি কখন থেমে গেছে, বাইরে বারান্দায় এসে বসলাম। চারিদিকে নাম না জানা গাছে রঙবেরঙের ফুল, দুরে খাদের ধারে মেঘেদের খেলা, সারাদিন এই বারান্দায় বসেই কাটিয়ে দেওয়া যায়। কিন্তু বসে থাকলে হবে না, আজ আমরা যাব শিবখোলা। ব্রেকফাস্ট করে সকলে তৈরী হয়ে নিলাম। গাড়ি এলো সকাল ১০টায়।
    অহলদারা ভিউ পয়েন্ট, নামথিং পোখরী লেক, মানা হিল দেখে গাড়ি চললো চা বাগানের মধ‍্যে দিয়ে। ড্রাইভার মহল দিরাম চা বাগানের কাছে পেমারিক জিংলিং মনেস্ট্রিতে গাড়ি দাঁড় করালো। চা বাগানের ধারে ছোট্ট চার চালার মনেস্ট্রি। সেদিন ছিলো বুদ্ধ পূর্ণিমা, আশেপাশের গ্ৰামের লোক ও চা বাগানের শ্রমিকরা এসেছে পূজা দিতে। পূজার সামগ্ৰীতে রয়েছে কোল্ড ড্রিংক্স, চিপস্, বিস্কুট। আমার কাছে চকোলেট ছিল, তাই দিয়ে পূজা দিলাম, আর বাকি চকোলেট গুলো মন্দিরে আসা বাচ্চাদের দিলাম, ওরা আমাদের গলায় হলুদ সুতলি পরিয়ে দিল। গ্ৰামের লোকেরা প্রসাদ দিল চা, খিচুড়ি আর সাবুর পায়েস। ওদের আন্তরিকতায় আমরা আপ্লুত।
    অবশেষে শিবখোলা পৌছলাম। শিলিগুড়ি থেকে মাত্র ২৭ কিলোমিটার দুরে মহানন্দার একটি শাখার তীরে ৪টে লাক্সারি টেন্ট ও দুটি বাম্বু হাট নিয়ে তৈরী শিবখোলা অ্যডভেন্চার ক‍্যাম্প। আমাদের থাকার ব‍্যবস্থা হয়েছে একটি টেন্টে, তবে নামেই টেন্ট, ভিতরে ঢুকে দেখলাম লাগোয়া বাথরুম সহ সব আধুনিক ব‍্যবস্থাই রয়েছে। জামা প‍্যান্ট বদলেই ছুটলাম কাছের একটা ঝরনায়। নদীর উপর পাথর ডিঙিয়ে মিনিট ১৫ যাওয়ার পর ঝরনার দেখা পেলাম। ছোট ঝরনা, তবে নীচে ২৫ ফুট মতো লম্বা চ‌ওড়ার একটা পুকুর তৈরী হয়েছে, চারিদিক বড় বড় গাছ ও জঙ্গলে ঘেরা, বেশ সুন্দর স্নানের ব‍্যবস্থা। গভীরতা কোথাও সাড়ে চার ফুটের বেশী নয় আর জল এতো স্বচ্ছ যে নীচে পাথর অব্দি দেখা যাচ্ছে। প্রায় ২ ঘন্টা জলে ঝাঁপাঝাপি করলাম, সাঁতার কাটলাম। বিকেলবেলা নদীর ধারে বড় বড় পাথরের উপর শুয়ে বসে পড়ন্ত রোদ গায়ে মাখলাম। সন্ধ‍্যায় আগুন জ্বেলে বসা হল, মুরগী পোড়ানো হবে। বিকেলেই একজন পাশের গ্ৰাম থেকে মুরগী কিনে এনেছিল, সেটাই রোষ্ট করা হল। তারপর সবাই আবার নদীর ধারে গিয়ে বসলাম। বুদ্ধ পূর্ণিমার চাঁদের আলোয় চারিদিক মোহময়, আর নদীর দিকে তাকালে মনে হচ্ছে সুভ্র ফেনিল পাথরে ধাক্কা খেয়ে লাফিয়ে লাফিয়ে নেমে আসছে। রাতের খাওয়া হল মাংস, রুটি, সবজি ।
    পরদিন সকালের খাবার খেয়েই ছুটলাম ঝরনায়। কিন্তু কিছুটা যাওয়ার পর দেখলাম অনেক স্থানীয় লোকজন ভিড় জমিয়েছে। ওদের সাথে কথা বলে বুঝলাম মে দিবসের ছুটির জন‍্য ওরা চড়ুইভাতি করতে এসেছে। নদীতে সবাই মিলে মাছ ধরছে, ওই মাছ, ভাত আর মুরগী দিয়ে হবে ওদের চড়ুইভাতি। হাত দিয়ে এক অদ্ভুত পদ্ধতিতে মাছ ধরতে হয়।আমরাও ওদের অনেক মাছ ধরে দিলাম। ওরা অনেক ধন‍্যবাদ দিয়ে চলে গেল আর আমরাও স্নান করে ফিরে আসলাম। জামা কাপড় বদলে আমরা শিব মন্দিরে গেলাম। পুরোহিত মন্দিরের বৈশিষ্ট‍্য ব‍্যাখ‍্যা করলেন, এই মন্দিরে সুভাষ ঘিসিং মাঝে মাঝে পূজা দিতে আসতেন। মন্দিরের নামেই জায়গাটির নাম হয়েছে শিবখোলা। খোলা মানে হল নদী।
    দুপুরের খাওয়া হল ভাত, ডাল, আলু ভাজা ও মাছ দিয়ে। কুক্ এর রান্নার হাতটা চমৎকার। ৩ টের সময় আমাদের ড্রাইভার প্রধানজী গাড়ি নিয়ে হাজির হলেন। এবার ফিরতে হবে। আবার আসার প্রতিশ্রুতি দিয়ে গাড়িতে উঠলাম। রাত ৮ টায় দার্জিলিং মেল।

    বুকিং :
    ১. অহল হোমস্টে - প্রতিকা রাই, 9734551475, 9647837487
    ২. শিবখোলা অ্যডভেঞ্চার ক‍্যাম্প-
    ডি.পি প্রধান, 7076012314, 8388842341
    আগে থেকে জানিয়ে দিলে এনারাই গাড়ির ব‍্যবস্থা করে দেবেন। একদিকের ভাড়া 1600-2000 টাকা।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন