এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সৌমেন চট্টোপাধ্যায় | 7823.60.120123.222 | ২৪ মার্চ ২০১৯ ২১:৪২382983
  • #এস_এস_সি_ও_অনশন_আরও_কিছু_কথা

    অনশনের আজ ২৪ তম দিন।
    প্রথমেই দুটো কথা পরিষ্কার করে নিই।
    ১.অনশনরতদের দাবি মেনে কখনও সবাইকে চাকরি দেওয়া সম্ভব নয় বা ওয়েট লিস্টেড মানেই চাকরি নিশ্চিত এমনটা নয়।
    ২. এস এস সি এত টালবাহানা না করে সম্পূর্ণ মেরিট লিস্ট প্রকাশ করুক। ( এই লেখা পর্যন্ত মেরিট লিস্ট প্রকাশ হয়নি বলেই জানি)

    এরপরে যে কথাগুলো বলব তার আবার দুটো দিক আছে।
    ১. প্রশ্ন ::কেন এতবার নিয়োগের নিয়ম পরিবর্তন হয়েছে?
    উত্তর:: এখানে রাজ্য সরকারের কিছুই করার ছিল না। সবটাই NCTE এর রুল মেনে তিনটে ধাপে নিয়োগের রুল করতে হয়েছে। এবং এই কারণেই RLST এর বদলে SLST হয়েছে। আর একাদশ দ্বাদশ নবম দশম ও আপার এই তিনটে স্তরে পরীক্ষা হচ্ছে।

    ২. প্রশ্ন :: কোন পনেরো দিন আগের ভ্যাকান্সি নেওয়া হবে?
    উত্তর:: গেজেট অনুযায়ী লিখিত পরীক্ষার রেজাল্টের পনেরো দিন আগের। নিয়োগের পনেরো দিন আগের নয়।

    এইবার আসি মূল তিনটি বিষয়ের কেন্দ্রে।

    এই যে তুমুল বিক্ষোভ এই যে অনশন এই যে কেস পাল্টা কেস এর মূলে রয়েছে দুটি সমস্যা।
    প্রথম সমস্যাটি হল এই সাতবছরে মাত্র দুটি SSC হওয়া।
    যতই গেজেট ও রুল এর পরিবর্তন হোক না কেন পরীক্ষা যদি নির্দিষ্ট সময়ে হত তাহলে এত হতাশা জমত না। স্কুলগুলিতে তৈরি হওয়া ভ্যাকান্সি ফাইল আপডেট করে তা থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক পোস্টে পরীক্ষা হলে এবং বারবার পরীক্ষা দিতে পারলে আজকের মত এত ডেসপারেটলি কেউ অনশনে বসত না। সে জানত যাক এই এস এস সি হল না যখন আসছে বছর দেখা যাবে। কিন্তু ২০১২ এর পর ২০১৬। এখন ২০১৯ চলছে। অথচ গেজেট অনুযায়ী ২০১৭ এর শূন্যপদ পর্যন্ত কাউন্ট হবে। তারপরের ভ্যাকান্সি এই এস এস সির নয়।
    এখানে অভিযোগ উঠেছে এই ২০১৭ পর্যন্ত শূন্যপদের সংখ্যায় নাকি পরিবর্তন হয়েছে।
    দুর্নীতি কি এখানেই?

    আপাত দৃষ্টিতে দুর্নীতি মনে হলেও বা সত্যিই যদি দুর্নীতি হয়েও থাকে তবুও একটি টেকনিক্যাল বিষয় আছে এর মধ্যে।
    তা হল NCTE রুল বলছে একাদশ দ্বাদশে কেবলমাত্র পিজি পোস্ট থাকবে। নবম দশমে কোনও পিজি পোস্ট থাকবে না।
    স্বাভাবিকভাবেই নবম দশমের পিজি পোস্টগুলি পাসে কনভার্ট হয়েছে এবং পিজি পোস্টের সংখ্যা কমছে।

    দাড়িভিট ঘটনার আগেই এটা যারা এই বিষয়ে ওয়াকিবহাল তারা জানতেন।
    যারা গোঁয়ার্তুমি করে মানেননি তারাই এই জটিলতার মূল কারণ।

    আবার নবম দশমে পিজি পোস্ট পাসে কনভার্ট হওয়ার জন্য পাসের শূন্যপদের সংখ্যা বাড়ছে। আর সেই সংখ্যাটা বাড়ছে বলেই এতবার কাউন্সেলিং হয়েছে। কেন এত দীর্ঘ ওয়েটলিস্ট রাখা হল তারও এটা কারণ যে পরিবর্তিত পিজি পোস্টগুলি পাসে কনভার্ট হলে সংখ্যা বাড়বে। তবে এই সংখ্যাটা অসীম নয়। যতগুলো পিজি ছিল নবম দশমে ঠিক ততগুলি পাসে বাড়ছে।

    দ্বিতীয় সমস্যাটা হল স্পেশাল গ্রাউন্ড জেনারেল ট্রান্সফার যার দ্বারা অনেক শূন্যপদ পূরণ হয়েছে এবং সেই তথ্য স্কুল থেকে ডি আই অফিসে জমা হলেও এস এস সি জানে না। ফলে এখন যে পোস্ট শূন্য দেখাচ্ছে সেখানে অলরেডি শিক্ষক এসে গেছেন। আর ভয়াবহ ব্যাপার হল কিছু পোস্ট ডি আই অফিসের দ্বারা প্রভাবশালী শিক্ষক যাঁর টাকা আছে তিনি স্পেশাল গ্রাউন্ড ট্রান্সফার নেবেন বলে আগে থেকেই টিকিট কনফার্ম করে রেখেছেন ও সেই শূন্যপদ এস এস সি পর্যন্ত যায়নি। এই রকমের পোস্ট আছে ২০১৬ এর এপ্রিল পর্যন্ত। অর্থাৎ এমন চেপে রাখা পোস্ট কতগুলি আছে আর কারা চেপে রেখেছে খুঁজে বের করা দরকার।

    তিন নং বিষয়ে আমি বহুবার উদ্বেগ প্রকাশ করেছি যে সবই যখন NCTE রুল মেনে সরকার করতে বাধ্য হচ্ছেন তখন এটাও হবেই।
    তা হল সারপ্লাস ভ্যাকান্সি অ্যাডজাস্টমেন্ট।

    আমাদের সমস্যা হল নতুন কিছুকে আমরা কোনও মতেই মেনে নিতে পারি না।
    যখন বলেছিলাম যে আপারে ও নবম দশমে কোনও পিজি পোস্ট থাকবে না তখন অনেক শিক্ষক গ্রুপে আমি গালাগালি খেয়েছিলাম।
    যখন বলেছি সারপ্লাস অ্যাডজাস্ট করবে তখনও গাল খেয়েছি।

    কিন্তু সরকারকে একদিন এটা করতেই হবে।

    প্রথম দিনের পোস্টে বলেছিলাম আমাদের স্কুলে তিনটে পোস্ট ফাঁকা । দুটো ২০১৬ এর ভ্যাকান্সি তে দেখানোর কথা থাকলেও একটা দেখিয়েছিল। কেন দেখিয়েছিল?
    বাঁকুড়া ডি আই অফিস কি ভুল করে একটা পোস্ট চেপেছিল?
    নাহ

    ওনারা PTR মেনে একটা পোস্ট দেন। এটাই NCTE NORMS ।
    ছাত্র অনুযায়ী শিক্ষক থাকার কথা সব স্কুলে।

    আবার মুশকিল হচ্ছে আপারে মোট পাঁচটি পোস্ট দিতেই হবে। না হলে বেসিক স্টাফ প্যাটার্ন ফলো করা যাবে না। মাধ্যমিক স্কুলে ১২ টি পোস্ট দিতেই হবে। তারপর PTR মানা উচিত।
    সেই হিসেবে আমরা আরও তিনটে পদেই শিক্ষক পাব।
    কিন্তু দেবে কবে আর পাব কবে জানি না।
    কিন্তু তাহলে সারপ্লাস কারা?
    এই নিয়ে সুস্পষ্ট রুল নেই বলেই একটি ভিন্ন রকমের সমস্যা দেখা দিয়েছে।
    আমি এমন স্কুলের কথা জানি যেখানে ৮০০ ছাত্রছাত্রী অথচ শিক্ষক শিক্ষিকা ছ জন মাত্র। তাদের প্রাপ্য মাধ্যমিক স্কুল হিসেবে আরো ছটি। তাহলে ১২ জন শিক্ষক হলে স্টাফ প্যাটার্ন ঠিক হয়। কিন্তু তারপরও শিক্ষক লাগবে PTR মেনে।
    আবার এমন স্কুলের কথা জানি যেখানে ৮০০ ছাত্রছাত্রী কিন্তু শিক্ষক শিক্ষিকার সংখ্যা ৩০+
    তাহলে কোথায় ঘাটতি আর কোথায় উদ্বৃত্ত বোঝা যাচ্ছে?

    এইবার সরকার যদি আগে এই সারপ্লাস অ্যাডজাস্ট করে তাহলে চিত্রটা কেমন হত?
    যে স্কুলে শিক্ষক বেশি সেখান থেকে তুলে যেখানে দরকার সেখানে দিলেই প্রাথমিক সমস্যা মিটে যাবে।
    তাহলে শূন্যপদের কী হবে?

    সারপ্লাস অ্যাড জাস্ট হলে এত শূন্যপদ হবেই না।
    সরকারি স্কুলে ছাত্র ক্রমশঃ কমছে ও সরকারি স্কুলের ভবিষ্যৎ যে ক্রমশঃ খারাপ হচ্ছে তা নিশ্চয়ই আর নতুন করে বলতে হবে না।
    তাই সরকার যদি এই সাত বছরে সাতটা এস এস সি করত তাহলেও কী এমন চিত্র দেখা যেত?
    কিছুটা উন্নতি নিশ্চয়ই হত।
    কিন্তু সরকারি স্কুলে ছাত্র কমে যাওয়ার বিবিধ কারণ আছে। সরকারি পরিকাঠামোর পাশাপাশি আমাদের মানসিকতাও দায়ী।
    যারা সরকারি স্কুলে চাকরি করেন তারাই তো পরে বেসরকারি স্কুলে পাঠান তার সন্তানদের।
    সরকারি স্কুলের নিয়োগ পদ্ধতি নিয়ে অনেকেরই দেখলাম স্পষ্ট ধারণা নেই।
    শুধু অনশনরতদের পাশে দাঁড়িয়ে সমর্থন দিলেই তাদের চাকরি নিশ্চিত হবে না।

    সরকারি চাকরির এই পরিসরটুকু বাঁচিয়ে রাখতে হলে সন্তানদের সরকারি স্কুলে পাঠাতে হবে।
    কারণ আজ নয় কাল ছাত্র শিক্ষক মেনে নিয়োগের পূর্বে সারপ্লাস ভ্যাকান্সি অ্যাডজাস্ট হলে শূন্যপদের সংখ্যাটা কিন্তু এমনি এমনিই কমে যাবে।

    এদিকটাও ভাববেন প্লিজ।

    অনশনরতদের দেখে নিশ্চয়ই এটা বুঝেছেন চাকরির বাজারে কতখানি মন্দা। তার ওপর দুর্নীতি আছে। সরকারি উদাসীনতা আছে।
    সব সরকার চায় নিয়োগ কম হোক। কারণ নিয়োগ কম হলে বেতনখাতে খরচ কমবে।
    সরকারি স্কুলে ছাত্র পাঠানো বন্ধ করে আমরাও সরকারকে সাহায্য করছি না তো?

    অনশনরতদের পাশে দাঁড়িয়ে এই কথাগুলিও ভাববেন আর নিজের সন্তান বেসরকারি স্কুলে পড়ে এসে সরকারি স্কুলে চাকরির জন্য শুধু নয় সরকার কেন স্কুল তুলে দিচ্ছে তার জন্যও আন্দোলন করছে বা করার প্রয়োজন হতে পারে কিনা ভাববেন।

    আমি স্পষ্ট সেই দিনটা দেখতে পাচ্ছি।

    ( সৌমেন চট্টোপাধ্যায় ২৪ মার্চ ২০১৯)
  • এলেবেলে | 230123.142.67900.55 | ২৪ মার্চ ২০১৯ ২২:৪৫382984
  • অসম্ভব যুক্তিনিষ্ঠ তথ্যবহুল আবেগবর্জিত একটা লেখা। মূল সমস্যাকে চিহ্নিত করার পক্ষে এই বিষয়টার সঙ্গে যাঁরা সম্যক ওয়াকিবহাল কেবলমাত্র তাঁদের পক্ষেই এমন ধরণের লেখা সম্ভব।

    সারপ্লাস ভ্যাকান্সি নিয়ে আজ না হোক কাল সরকারকে ভাবতেই হবে। আগে ৩৫ঃ১ নিয়মের বাধ্যবাধকতা না থাকায় শহরের স্কুলগুলোতে মুড়িমুড়কির মতো শিক্ষক নিয়োগ হয়েছে। ছাত্রাভাবে যে স্কুলগুলোর আজ করুণ দশা। লেখক যথার্থই বলেছেন 'অনশনরতদের পাশে দাঁড়িয়ে এই কথাগুলিও ভাববেন আর নিজের সন্তান বেসরকারি স্কুলে পড়ে এসে সরকারি স্কুলে চাকরির জন্য শুধু নয় সরকার কেন স্কুল তুলে দিচ্ছে তার জন্যও আন্দোলন করছে বা করার প্রয়োজন হতে পারে কিনা ভাববেন'। যাঁরা সহানুভূতির কুম্ভিরাশ্রু বর্জন করছেন, এটা তাঁদের গালে বিরাশি সিক্কার থাপ্পড়।
  • Du | 7845.184.4556.246 | ২৫ মার্চ ২০১৯ ০০:০৬382985
  • এখন কি অনশন ভাঙার জন্য এসে চিঠি দেখাচ্ছে পুলিশ?
  • sswarnendu | 9002312.132.674512.236 | ২৫ মার্চ ২০১৯ ১৮:৩৭382986
  • এ লেখা কদিন বাদেই ডুবে যাবে। এতে 'সহানুভূতি- সহমর্মিতা' সুড়সুড়ি নেই আর কাজের কথা লেখা হয়েছে তাই। তবে একটা কথা, NCTE norms মানেই যেন প্রশ্নের উর্দ্ধে লেখাটায় এমন একটা ব্যাপার এসে গেছে। সেইটা না থাকলে ভাল হত, যে কোন কিছুই যৌক্তিক কিনা প্রশ্ন তোলা যায় ও উচিৎ। লেখাটায় শুধুই নর্মস না লিখে সেগুলোর যৌক্তিকতার আলোচনা আরও বিশদে থাকলে ভাল হত বলে ব্যক্তিগত অভিমত।
  • এলেবেলে | 230123.142.67900.41 | ২৫ মার্চ ২০১৯ ২১:১৩382987
  • এনসিটিই নর্মস কখনোই প্রশ্নের ঊর্ধ্বে নয় ঠিকই কিন্তু শিক্ষক নিয়োগের সমস্যার মূলে। তারা ভাত দেওয়ার ভাতার নয় কিন্তু কিল মারার গোঁসাই। এই নর্মস মানতে গিয়েই বি এড আজ দু'বছরের, তা শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে বাধ্যতামূলক, এমনকি পার্শ্বশিক্ষকদেরও এর আওতায় আনা হয়েছে এবং শিক্ষক নিয়োগ ক্রমশ জট পাকিয়েছে। সমস্ত রাজ্য সরকার এই নর্মস মানতে বাধ্য বলেই মুশকিল ঘটেছে।
  • Du | 237812.58.890112.201 | ২৫ মার্চ ২০১৯ ২২:৪৬382988
  • সরকারী স্কুলের স্টুডেন্ট কোটা করে দিক উচ্চশিক্ষায়।
  • এলেবেলে | 230123.142.67900.41 | ২৫ মার্চ ২০১৯ ২৩:৩৬382989
  • কঠোর বিকল্পের পরিশ্রম নেই!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। বুদ্ধি করে মতামত দিন