এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • জীবনের শেষ বেলায় কিশোরগঞ্জ এলো ভেলায় (কবিতা)

    Sukla Bose লেখকের গ্রাহক হোন
    ০২ মার্চ ২০২৪ | ৭১৩ বার পঠিত | রেটিং ৫ (২ জন)
  • কিশোরগঞ্জ তুমি কোথায়? কত দূরে?
    তুমি কি এসেছিলে আমার স্বপ্নে?
    নাকি ছিলে কল্পনায়?
    নাকি ছিলে গত জন্মে,
    কে জানে কোথায় ?

    তোমার কি মনে পরে কিশোরগঞ্জ
    একদিন আমি তোমার মাটিতে
    শুয়েছি বসেছি, হেটেছি, খেলেছি।
    আমাদের বাড়ির পুকুর ধারে
    বকফুল আর মাদার গাছের ডালে
    যখন বুলবুলি টুনটুনি পাখিরা নাচত,
    তখন আমি গাছের নিচে খেলাঘর সাজাতাম।
    হাইয়াকোকা পাখি চুপি চুপি হেটে আসত,
    বনকলমীর গাছ পুকুরে জলে নুয়ে থাকত,
    মাছরাঙা পাখি পুকুরে জলে নেমে আসতI
    রোদ এসে পরত পুকুরের জলে,
    হটাৎ হটাৎ গোসাপ আসত।

    আমি ভয়ে ঠাকুমার কাছে চলে যেতাম ঘরে।
    কিশোরগঞ্জ তুমি নৱদুৰ্ব্বাদল,
    তাই তুমি এতো সুন্দর।
    কিশোরগঞ্জ তুমি আসতে একদল গরু বাছুর নিয়ে
    সুপারি ফুলের মালা দিয়ে বাধা ছিল তোমার মাথার চূড়া।
    গলায় থাকত চামেলি ফুল আর বকফুলের মালা,
    তারপর কিশোরগঞ্জ তুমি চলে যেতে
    কলা বাগান ছাড়িয়ে, তিলক্ষেত আর ধানক্ষেত
    পার হয়ে অনেক দূরে।

    কিশোরগঞ্জ তুমি কোথায় যেতে ?
    তুমি কি যেতে নলখাগড়ার বনে
    নাকি হাওরে?
    কিশোরগঞ্জ তুমি কি যেতে জঙ্গলবাড়ী ?
    যেখানে আছে ঈশাখাঁর দূর্গ।
    ঘরা ভর্তি আছে সোনার মোহর
    সাপেরা পাহারা দেয়।

    তারপর ধীরে ধীরে সূর্য যেত ডুবে,
    চারিদিকে অন্ধকার,
    আমার ঠাকুমা কুপি জ্বালিয়ে আমাকে
    ভাত খাওয়াতো আর হোমরা বাইদ্যার গল্প করত।

    কিশোরগঞ্জ তোমার কথা ভাবতে ভাবতে
    আমি ঘুমিয়ে পরতাম।
    কিশোরগঞ্জ তুমি কোথায় ? কত দূরে ?

    আছে আছে তোমার কিশোরগঞ্জ
    তোমার মনের মণিকোঠায়।
    কে তুমি ? কে তুমি ?
    ও স্মৃতি তুমি আবার এসেছ
    স্মৃতি তুমি বেদনা,
    তুমি যন্ত্রনা,
    তুমি কখন স্পষ্ট আবার কখন অন্ধকার।
    তুমি কখন আনন্দ কখন কল্পনা
    জীবনের অতীতকে টেনে আন বারবার।

    কবিতাটি নিয়ে কিছু কথা।

    আমি ভারতবর্ষের মতো গণতান্ত্রিক ধৰ্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্রের নাগরিক বলে গর্ব্বিত। আমি কলকাতার মতো প্রাণবন্ত ও প্রতিবাদী শহরের বাসিন্দা বলে আমি আরও গর্বিত। কিন্তু কিশোরগঞ্জ আছে আমার মনের মণিকোঠায়।

    কিশোরগঞ্জ আমি তোমারে ফিরে পেতে চাই। আমি তোমার মাটিতে দুর্ব্বায় খালি পায়ে হাটতে চাই। আমি সুপারি গাছের পাতার খোলে বসে চিতই পিঠে গুড় দিয়ে খেতে চাই। আমাদের ঢেকিঘরে ঠাকুমার কোলে বসে পাড়ার বৌদের চিড়েকোটা দেখতে চাই। আমাদের কূয়োর পারে আতা গাছে হাঁড়িচাচা পাখির সাথে আমার মনের কথা বলতে চাই।। কিশোরগঞ্জ আমি তোমারে ফিরে পেতে চাই।

    সিজনস অব বেট্রয়াল সিজন ১ লেখিকা দময়ন্তীর লেখা বইটির পাতা খুলে প্রথম পরিচ্ছেদে কিশোরগঞ্জ ময়মনসিংহ - এই দুটি শব্দ দেখার পর আমার মনে তীব্র যন্ত্রণার সৃষ্টি হয়। কতকাল কতযুগ পরে এই দুটি স্থানের নাম কিশোরগঞ্জ ময়মনসিংহ একসঙ্গে দেখতে পাচ্ছি। আমার শৈশব কালের সমস্ত স্মৃতি আমার চোখের সামনে স্পষ্ট ছবির মতো একের পর এক আসতে থাকে।

    [কিশোরগঞ্জে আমার বাবার পৈতৃক বাড়ি ছিল। আমার বাবা পেশায় ছিলেন ডাক্তার। ময়মনসিংহ শহরে বাবা ডাক্তারি করতেন। আমার মার্ বাপের বাড়ি ময়মনসিংহ শহরে ছিল। কিশোরগঞ্জের বাড়িতে আমাদের ঠাকুমা (বিধবা) ও বাবার ঠাকুমা (বড়মা বিধবা) থাকতেন।আমরা ভাই বোনেরা অনেক সময় কিশোরগঞ্জের বাড়িতে থাকতাম। যতদূর মনে পড়ে ৩/৪ বৎসর বয়সে আমি কিশোরগঞ্জের বাড়িতে ঠাকুমার কাছে অনেক দিন ছিলাম। ১৯৫০ সালে ঠাকুমা কিশোরগঞ্জ বাড়ি ছাড়তে বাধ্য হয়। তার আগে আমার মা আমাদের সব ভাইবোনদের নিয়ে কলকাতা বেহালা অঞ্চলে চলে আসে। ঠাকুমাও কিছুদিন পরে কলকাতা বেহালায় আমাদের কাছে চলে আসে। আমরা কলকাতা শহরের বাসিন্দা হয়ে যাই। ]

    সেই সময়ের সমস্ত ঘটনা মনে পরে যায়। আতঙ্ক, ভয়, অনিশ্চিয়তার মধ্যে আমাদের দিন পার হয়েছে। আমরা কিসের মধ্যে দিয়ে গেছি তা শুধু আমরাই জানি। সব ভুলে গিয়েছিলাম কিন্তু এই বইটা কিশোরগঞ্জর সমস্ত স্মৃতি নিয়ে এল। আমি কিশোরগঞ্জে স্টেশন থেকে আমাদের বাড়ি যাওয়ার রাস্তা স্পষ্ট দেখতে পাচ্ছি। কিশোরগঞ্জের স্কুল, হাসপাতাপ, নদী, দূরে ধানের ক্ষেত, সব যেন আমার চোখের সামনে ভাসছে। আমার মনে হতে লাগলো আমি কিশোরগঞ্জের মাইয়া আমি কি কইরা এখানে পর্ণশ্রীতে? যা ভুলে গিয়েছিলাম তাই আবার এল মনে তীব্র যন্ত্রনা নিয়ে। হায় কিশোরগঞ্জ তুমি কোথায়?

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ০২ মার্চ ২০২৪ ১৯:৫০528981
  • দিদি আমি আপ্লুত। আমার মামাদের বিশেষত প্রভাস আর ভানু কথায় ঘুরেফিরে আসত কিশোরগঞ্জ নরশুন্দা নদী। দিদি আপনি কি ফেসবুকে আছেন? আপনার সাথে যোগাযোগ করতে চাই।
  • r2h | 208.127.71.78 | ০২ মার্চ ২০২৪ ২১:২৩528982
  • এই লেখাটা...
    ভালো লাগলো বলে কিছু বোঝানো যাবে না, সত্যি বলতে কী এত তীব্র বিচ্ছেদের কথা তো ভালো লাগার নয়, লেখিকার আবেগ যেন অনুভব করতে পারলাম; যদিও সেটাও আসলে পারিনি, সে তো সম্ভব না।

    সিজনস অব বিট্রেয়াল ও তার লেখিকার কাছে এটা কতখানি বড়, তা হয়তো কিছুটা বুঝতে পারলাম।
    বইটার সঙ্গে অল্প জড়িয়ে থাকার জন্য সেই গৌরব ও বেদনার সামান্য অংশভাগীও হলাম।

    ময়মনসিংহ, কিশোরগঞ্জ ইত্যাদি জায়গার নাম অনেক শুনেছি ব্যক্তিগত সূত্রেও।
    প্রসঙ্গাতর ঘটিয়ে থাকলে মার্জনা চেয়ে নিয়েও এই লিংকটা রাখিঃ
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=14193
  • Sukla Bose | ০২ মার্চ ২০২৪ ২১:৫৩528983
  •  ধন্যবাদ ।  লিংক টি দেওয়ার  জন্য বিশেষ ধন্যবাদ। 
  • Aranya | 2601:84:4600:5410:1d3c:acb9:248e:43a5 | ০২ মার্চ ২০২৪ ২৩:৪৫528984
  • অসাধারণ 
  • সুদীপ্ত | ০৩ মার্চ ২০২৪ ০৮:০৫528987
  • কবিতাটা ভালো লাগলো তো বটেই, বই-এর এমন পাঠ-প্রতিক্রিয়া, কতটা একাত্ম হলে লিখে ফেলা যায় সে-ও অবাক করলো! 
  • ইন্দ্রাণী | ০৩ মার্চ ২০২৪ ১১:৪৬528992
  • আপনার কথা, কিশোরগঞ্জের কথা আরো লিখুন। দময়ন্তীর বইটি আপনাকে লিখিয়ে নিক।
    নমস্কার জানবেন।
  • শক্তি | 2405:201:8005:900c:36:7985:7d37:ecb2 | ০৩ মার্চ ২০২৪ ১১:৫২528993
  • কিশোরগঞ্জ  আমার  ও গল্পে শোনা বাপের বাড়ি।কবে বলা হতো  কিশোরগঞ্জ মহকুমার অষ্টগ্রাম।যাইনি কোনদিন।প্রসঙ্গ এলেই ন‍্যস্টালজিক হয়ে পড়ি। আজও হলাম।খুব সুন্দর 
  • Sukla Bose | ০৪ মার্চ ২০২৪ ০৯:২০529020
  • সকল কে অশেষ ধন্যবাদ।
  • U | 146.196.33.239 | ০৫ মার্চ ২০২৪ ২১:৩০529049
  • বানান ভুলে গুলো চোখে লাগছে  
  • π | ০৫ মার্চ ২০২৪ ২১:৪৫529050
  • হ্যাঁ, দমদির লেখা আপনাকে লেখাক, কিশোরগঞ্জ কথা বলুক।  এ সত্যি বড় পাওনা, অনেকেরই! 
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ০৯ মার্চ ২০২৪ ০১:৪৯529128
  • এই লেখাগুলি এই পাশ থেকে মানে বাংলাদেশ থেকে পড়ে যে কেমন লাগে তা বোধহয় বলে বুঝানো যাবে না। কিশোরগঞ্জ! খুব বেশি না গেলেও বেশ কয়েকবারই তো যাওয়া হয়েছে। আমরা হচ্ছি বৃহত্তর ময়মনসিংহের অংশ, এখন শেরপুর জেলা। নানা কাজেই যাওয়া হয়েছে কিশোরগঞ্জ কিন্তু এমন করে বুকে ধাক্কা তো কখনও লাগে নাই। এই দেশ ভাগ, এমন তীব্র কষ্ট এগুলা বোধ আমাদের মাথায় কাজ করে না। বুদ্ধিশুদ্ধি দিয়ে বুঝি খুব খারাপ একটা কাজ হয়েছে, খুব কষ্ট পেয়েছে অনেকেই ইত্যাদি ইত্যাদি। কিন্তু এই অনুভূতি কখনও আমাদের মাথায়, মগজে, মননে কোথাও আসবে না, আসে না। এইটা সম্ভবত দেশভাগের অংশীদার যারাই তাঁরাই বুঝবে। 
    মাঝে মধ্যে মনে হয় আমার যে একটা উদ্যোগ নিলে কেমন হয়। যারা এমন তীব্র হাহাকার নিয়ে চলছে তাঁদেরকে একটা উদ্যোগ নিয়ে ঘুরিয়ে দেখালে হয় না? কিচ্ছু না, এঁরা তো শুধু চোখের দেখাই দেখতে চায়, এই মাটি দেখতে চায়,  বাতাসের গন্ধ পেতে চায়, গায়ে মাখতে চায়। এত কঠিন তো কিছু না। কী জানি, হয়ত এগুলা শিশুতোষ কথাবার্তা। বাস্তব সম্মত না হয়ত। না হলে কবেই হয়ত কেউ এই কাজ করত। 
     
    যারা লিখছে তাঁরা তো অবশ্যই নমস্য। যারা নীরবে বুকে কষ্ট চাপা দিয়ে বেঁচে আছে আমি সম্ভব হলে তাঁদের সাথে দেখা করতাম। হাত দুটা ধরতাম, কথা শুনতাম। মানুষকে শোনানোর ব্যবস্থা করতাম। এইটাও হয়ত শিশুতোষ কথাই বললাম। জানি না। তবে এইটা আমি জানি এই তীব্র আবেগ নিয়ে যারা চলছে তাঁরা আর বেশিদিন নাই। কিছু বছর পরে আর কেউই থাকবে না যারা অদেখা অজানা একটা দেশের প্রতি এমন তীব্র আবেগ নিয়ে বসে থাকবে। পরের প্রজন্মের কাছে এই আবেগ আশা করা বোকামি হবে। এই আবেগি মানুষগুলির সব কথা শোনা সম্ভব না হলেও যতদূর সম্ভব চেষ্টা করে যাওয়া উচিত। 
    লেখককে ধন্যবাদ, অসংখ্য ধন্যবাদ।   
  • Arindam Basu | ০৯ মার্চ ২০২৪ ১৩:৫১529139
  • লেখাটা পড়তে গিয়ে চোখ ঝাপসা হয়ে গেল, গলার কাছে একটি অনুভূতি উঠে এল । 
    যাকে ।
    ঠিক ।
    বোঝানো । 
    যায় না। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন