এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • লকডাউনের সাতকাহন

    Tanmoy Dey লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ মার্চ ২০২১ | ৯৫১ বার পঠিত
  • এক বছর আগের কথা, যখন চীন ভয়াবহ করোনা ভাইরাসের জন্য বেসামাল, তখন ভারতে সংক্রমণের হার খুব কম ছিল। কিন্তু অবস্থা বেসামাল হওয়ার পুর্বেই ভারতের প্রধানমন্ত্রী ২২শে মার্চ ২০২০, সারা দেশে “জনতা কার্ফু”র ঘোষণা করে দেন। ফ্রন্টলাইন ওয়ার্কারদের জন্য তালি, থালি বাজানো হল, বোম, পটাকাও ফাটানো হল। এর দুদিন পর, অর্থাৎ ২৪ শে মার্চ ২০২০ এ দুনিয়ার সবচেয়ে বড় লকডাউন ঘোষণা করে দেওয়া হল। কিন্তু এই লকডাউনের ঘোষণা করার আগে কি স্বাস্থ্যমন্ত্রক বা অর্থমন্ত্রক এর মত গুরুত্বপুর্ণ দপ্তরের সাথে কথা বলে কোনও পরামর্শ নেওয়া হয়েছিল? সম্প্রতি বিবিসি নিউজ হিন্দিতে এই নিয়ে একটি প্রতিবেদন করা হয়েছে। দেখা যাক কি আছে সেই প্রতিবেদনে ?


    করোনায় সংক্রমণ ও মৃত্যুর হারে ভারত বিশ্বের অন্যতম শীর্ষ দেশের মধ্যে একটি। এই মহামারী মোকাবেলার জন্য ভারত যে সবচেয়ে কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে তা হল সারা দেশে লকডাউন ঘোষণা করা। ২৪ মার্চ ২০২১ এই লকডাউনের প্রথম বর্ষপুর্তি। করোনাভাইরাস সংক্রমণের হার আটকানোর জন্য এটি বিশ্বের সবচেয়ে বড় লকডাউন। প্রধানমন্ত্রী এই লকডাউন শুরু করার জন্য দেসবাসীকে মাত্র ৪ ঘণ্টা সময় দিয়েছিলেন। কিন্তু এই অপ্রত্যাশিত লকডাউন শুরু করার আগের কয়েক ঘণ্টা বা কয়েক দিন কেমন গিয়েছিল? কিভাবেই বা এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছিল? তথ্য জানার অধিকার (RTI) এর সাহায্যে বিবিসি নিউজ জানতে চেষ্টা করেছিল এই সব প্রশ্নের উত্তর। 


    দুনিয়ার সবচেয়ে বড় গনতন্ত্র সেদিন যেন থেমে গিয়েছিল। করোনা ভাইরাসের মতই ভারতে ঘোষিত এরকম লকডাউন এর আগে ভারতের জনগন প্রত্যক্ষ্য্য করে নি। সে সময় চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ ও মৃত্যুর হার ভারতের চেয়ে অনেক বেশী সত্বেও চীন তখনোও এত কড়া লকডাউন ঘোষণা করেনি। যদিও ইঊরোপ ও দক্ষিন আমেরিকার কিছু দেশে তখন লকডাউন শুরু হয়েছিল। এখানে প্রশ্ন উঠতে পারে যে ভারত তখন এই কড়া লকডাউনের সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে কি ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া শুরু করেছিল? বিবিসি নিউজ প্রায় মাসখানেক ধরে তথ্য জানার অধিকার (RTI) এর আইনের সাহায্য নিয়ে তথ্য সংগ্রহ করে ও তার বিশ্লেষণ করে। 


    ভারতের লকডাউন সম্মন্ধে জানতে গিয়ে বিবিসি প্রথম জানতে পারলো যে এই লকডাউনের দায়িত্বে ছিল NDMA (National Disaster Management Authority) যার অধ্যক্ষ্য হলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। বিবিসি NDMA এর কাছে জানতে চায় যে লকডাউনের আগে কোন কোন বিশেষজ্ঞ, সরকারী অথবা বেসরকারী কোন পদাধিকারী বা দপ্তরের (নাম সহ) সাথে লকডাউন সম্মন্ধে কথা বলা বা পরামর্শ নেওয়া হয়? আরও জিজ্ঞেস করা হয় যে করোনা ভাইরাস প্রসঙ্গে যত মিটিং হয়েছে তাতে NDMA এর অধ্যক্ষ্য হিসেবে প্রধানমন্ত্রী কয়টি মিটিঙে যোগদান করেছেন? দুটি প্রশ্নের জবাব ছিল শুন্য। দ্বিতীয় গুরুত্বপুর্ন দপ্তর ছিল গৃহমন্ত্রক। বিভিন্ন উচ্চপদস্থ আমলাদের কাছে দায়ের করা RTI সেই আমলারা গৃহমন্ত্রকে পাঠিয়ে দেন। এর মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর দপ্তর, রাষ্ট্রপতির দপ্তর, স্বাস্থ্যমন্ত্রক ও কৃষিমন্ত্রকও ছিল। যখন গৃহমন্ত্রক কে জিজ্ঞেস করা হয় যে লকডাউন ঘোষণা নিয়ে বিভিন্ন মন্ত্রকের মধ্যে কোনও আভ্যন্তরীন বার্তালাপ হয়েছিল কি না? তখন গৃহমন্ত্রক থেকে এর উত্তর দিতে অস্বীকার করা হয় যে রণনীতি ও আর্থিক দিক থেকে তা সম্বন্ধিত ও গোপনীয়, যা RTI Act 2005, Secyion 8/1 and E ধারায় প্রকাশ্যে আনা যাবে না। কিন্তু নীতি আয়োগের পাঠানো জবাব কিন্তু অন্য কথা বলছে। বিবিসি একবার নয়, দুবার জানতে চেয়েছিল এর উত্তর। নীতি আয়োগ কিন্তু দুবারই জানিয়েছে তাদের কাছে কোনও প্রকার তথ্য নেই এই মিটিং বা মন্ত্রকের আভ্যন্ত্রীন বার্তালাপ সম্মন্ধে। অর্থাৎ লকডাউনের আগে লকডাউন নিয়ে কোনও প্রকার মিটিং বা শলাপরামর্শের কোনও সরকারী তথ্য নেই বা গোপনীয়তার জন্য প্রকাশিত হয় নি।


    অক্সফোর্ড ইউনিভাসিটির কোভিড ১৯ গভর্নমেন্ট রেসপন্স ট্রাক্যার ২৪শে মার্চ, ২০২০ তে শুরু হওয়া ভারতের লকডাউনকে ১০০ এর মধ্যে ১০০ নম্বর দিয়ে বিশ্বের সবচেয়ে কড়া লকডাউন হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে। কিন্তু এর কিছুদিন পরেই পরিযায়ী শ্রমিকদের পলায়নের দেশব্যাপি ব্যাপ্তি লকডাউনকেই যেন ব্যঙ্গ করছিল। কার সাথে কতটুকু মানবিকতা দেখানো হয়েছিল সরকারের তরফে তা সবাই জানে। লকডাউনের ৬ মাস পরে সরকার মানতে বাধ্য হয় যে প্রায় এক কোটি পরিযায়ী শ্রমিক কর্মচ্যুত হন ও অবর্ননীয় অবস্থায় পলায়ন করতে বাধ্য হন। বিবিসি মিডিয়া রিপোর্ট বিশ্লেষণ করে জানতে পারে যে কম করেও ৩০০ জন পরিযায়ী ওই সময় হয় পরিশ্রমে, নয় তো দুর্ঘটনায় নিজের প্রান হারান। শ্রম ও রোজগার মন্ত্রক শ্রমিকদের অধিকার রক্ষায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। শ্রম ও রোজগার মন্ত্রক কে যখন জিজ্ঞেস করা হয় যে লকডাউনের আগে দপ্তর শ্রমিকদের স্বার্থ সুরক্ষায় কি কি ব্যবস্থা গ্রহন করেছিল, তার জবাবে মন্ত্রক কোনও সদুত্তর দিতে পারে নি। 


    লকডাউন জারী করার সময় প্রধানমন্ত্রী এর ফলে আর্থিক ক্ষতির প্রসঙ্গ উত্থাপন করেছিলেন। কিন্তু প্রশ্ন এই যে, এই ক্ষতি থেকে উত্তরনের কোনও যোজনা কি আগে থেকে তৈরী করা হয়েছিল? অর্থমন্ত্রক বা অন্য আর্থিক সংস্থার সাথে কোন শলা পরামর্শ করা হয়েছিল? সাথে স্বাস্থ্যমন্ত্রকের কাছে কি লকডাউনের পুর্বসূচনা ছিল? এই প্রশ্নগুলির উত্তর খুজে বের করার চেষ্টা করেছে বিবিসি। লকডাউন ভারতের অর্থব্যবস্থার ভিত্তিকে পরিপুর্নভাবে নাড়িয়ে দিয়েছে। ভারতের জিডিপি তে ঐতিহাসিক -২৪ শতাংশের পতন হয়েছে। সরকারী পরিসংখ্যান অনুযায়ী ২০২০-২১ সালের জিডিপি ঋণাত্মক অঙ্কেই থাকবে। ২০২০ সালের মার্চ মাসে ভারতের বেকারত্বের সূচক ছিল ৮.৭ শতাংশ। সেন্টার ফর মনিটরিং দা ইন্ডিয়ান ইকনমি নামের একটি বেসরকারী প্রতিষ্ঠানের কথায় এপ্রিল ২০২০ তে সেই সূচক ২৩.৫ শতাংশে পৌছে যায়। এই মহামারীকালে ভারত কি তার অর্থব্যবস্থা পতনের হাত থেকে বাঁচাতে পারত? MSME, Civil aviation, Telecom, Electonics অর্থমন্ত্রকের বড় বড় আমলারা জানিয়েছেন যে তাদের কাছে এমন কোনও তথ্য নেই অথবা তারা সেই RTI কে গৃহমন্ত্রকে পাঠিয়ে দিয়েছেন যার উত্তর গোপনীয়তার কারনে দিতে অস্বীকার করা হয়। SEBI অবশ্য জানিয়েছে যে লকডাউন ঘোষণা করার পুর্বে তারা এ সম্বন্ধে জানতেন না। RBI ও জানিয়েছে লকডাউন ঘোষণা নিয়ে তাদের কাছে কোনও তথ্য নেই। 


    এবার আসা যাক রাজ্যে। লকডাউন ঘোষণার ৪ দিন আগে অর্থাৎ ২০ মার্চ প্রধানমন্ত্রী সমস্ত রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সাথে বৈঠক করেন। কিন্তু এর পরে যে প্রেস রিলিজ জারী করা হয় তাতে লকডাউন শব্দের উল্লেখ ছিল না। বিবিসি প্রধানমন্ত্রীর দপ্তরকে জিজ্ঞেস করেছিল পুরো দেশে লকডাউনের কথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সাথে চর্চা করা হয়েছিল? কিন্তু যথারীতি সেই প্রশ্নও ঘুরে ফিরে চলে যায় গৃহ্মন্ত্রকের কাছে যার জবাব ছিল আগের মতই। আসাম ও তেলেঙ্গানার মুখ্যমন্ত্রীর দপ্তর জানায় যে তাদের কাছে এমন কোনও তথ্যাদি ছিল না যা থেকে লকডাউন ঘোষণা সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী, উপরাজ্যপাল ও প্রিন্সিপাল সেক্রেটারীর অফিস স্পষ্ট করে জানিয়েছে যে কেন্দ্রীয় সরকার দ্বারা ঘোষিত লকডাউনের পুর্বে তাদের সাথে কোনওপ্রকার চর্চা করা হয় নি যা থেকে লকডাউন সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। পাঞ্জাব, উত্তর প্রদেশ, গুজরাটের রাজ্যপালের কাছেও ২৪ মার্চের আগে লকডাউন সম্পর্কিত কোনও প্রকার চর্চার তথ্য নেই। 


    চীনে করোনা ভাইরাস সংক্রমণের পর ভারতের ন্যাশনাল সেন্টার ফর ডিজিজ কন্ট্রোল ডঃ সুজিত সিং কে প্রধান হিসেবে নিযুক্ত করে। সরকার ডঃ সিং কে জনতার মাঝে থাকা করোনা ভাইরাস নিয়ে আশঙ্কা দূর করার দায়িত্ব দেয়। যখন NCDC কে প্রশ্ন করা হয় যে লকডাউন ঘোষণা করার সময় তাদের কোনও ভুমিকা ছিল এবং লকডাউন ঘোষ্ণার আগে তাদের কাছে কোনও খবর ছিল তখন তাদের ও স্বাস্থ্যক্ষেত্রের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা ডিরেক্টোরেক্ট জেনারেল অফ হেলথ সার্ভিসেস (DGHS) এর একই উত্তর ছিল যে তাদের সাথে লকডাউন নিয়ে কোনও কথাবার্তা হয় নি। 


    লকডাউনের এক মাসের মধ্যেই সমস্ত সরকারী সংস্থায় কাজের চাপ বহুগুন বেড়ে যায়। লকডাউনের প্রায় এক মাস আগে যখন গুজরাটের আহমেদাবাদে নমস্তে ট্রাম্প কর্মসূচী চলছিল তখন দেশের স্বাস্থ্যমন্ত্রী হর্ষবর্ধন ঘোষণা করে দিয়েছিলেন যে ভারতে করোনাভাইরাসের প্রবেশ রুখে দেওয়া হয়েছে। ২০২০ এর জানুয়ারী অব্দি ভারত করোনা ভাইরাস রোখা নিয়ে আত্মবিশ্বাসী ছিল। কিন্তু দুমাসের ভেতরেই আত্মবিশ্বাসে চিড় ধরে ও লকডাউন ঘোষণা করতে বাধ্য হয়। খুব দ্রুত আসা এই অবস্থার পরিবর্তনের জবাব ১ বছর পরেও অধরা। 


    ১ মার্চ ২০২১ এ বিবিসি ভারতের তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রককে এই প্রতিবেদনের প্রতিলিপি দেওয়া হয় যাতে এই প্রতিবেদন সম্পর্কে সরকারী পক্ষ পাওয়া যায়। কিন্তু ২২-০৩-২০২১ পর্যন্ত না মন্ত্রী প্রকাশ জাবরেকর না সচিব অমিত খরে, কেউই বিবিসি কে ইন্টারভিউ দেবার জন্য সময় দেন নি।

     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন