এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • প্রসঙ্গঃ জাতীয় শিক্ষানীতি ২০২০

    Atanu Kumar লেখকের গ্রাহক হোন
    ২৩ সেপ্টেম্বর ২০২০ | ৭৭৯ বার পঠিত
  • Universal high-quality education is the best way forward for developing and maximizing our country's rich talents and resources for the good of the individual, the society, the country, and the world.  


    ১৯৮৬ সালে শেষ শিক্ষানীতি প্রবর্তনের পর দেশে এবং দুনিয়ায় অনেক পরিবর্তন এসে গেছে৷ একদিকে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিতে অভাবনীয় উন্নতি, অন্যদিকে ক্রমবর্ধমান আয়বৈষম্য, লাগামছাড়া পরিবেশ ধ্বংয৷ কাজেই শিক্ষাব্যবস্থায় একটা আমূল সংস্কারের প্রয়োজন ছিল৷ ক্যাবিনেটে সদ্য পাস হওয়া জাতীয় শিক্ষানীতির মূলমন্ত্র তাই সার্বজনীন সাক্ষরতা ও ন্যূনতম গাণিতিক দক্ষতা, প্রতি শিক্ষার্থীর স্বকীয় দক্ষতাকে চিহ্নিত করে তার বিকাশের যত্ন নেওয়া, পাঠক্রমে নমনীয়তা (flexibility), পরীক্ষার জন্য পাঠের বদলে বৌদ্ধিক, গঠনমূলক শিক্ষা, সৃজনশীল ও সমালোচনামূলক চিন্তার বিকাশ, বহু ভাষার শিক্ষণ, প্রযুক্তির নিবিড় প্রয়োগ ইত্যাদি৷ অত্যন্ত জরুরী এবং আকর্ষণীয় সন্দেহ নেই৷ প্রশ্নটা হল কিভাবে বাস্তবায়িত হবে এই মহৎ উদ্দেশ্য?


    দুটো অত্যন্ত উদ্বেগের তথ্য তুলে ধরা হয়েছে৷ একটা হল স্কুলছুটের সংখ্যা৷ পঞ্চম শ্রেণীর পর প্রায় অর্ধেক ছাত্রছাত্রী প্রথাগত শিক্ষাব্যবস্থা থেকে বেরিয়ে যায়৷ ২০১৭-১৮ সালের সমীক্ষা থেকে দেখা গেছে ৬ থেকে ১৮ বছরের প্রায় ৩.২২ কোটি ছেলেমেয়ে স্কুলছুট হয়ে পড়ে৷ এদের সবাইকে শিক্ষাব্যবস্থার মধ্যে ফিরিয়ে আনাকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হয়েছে৷ আরেকটা বিষয় হল প্রাথমিক শিক্ষার মান৷ একটা বড় অংশের শিক্ষার্থী প্রায় পাঁচ কোটির মত, তারা একটা সম্পূর্ণ বাক্য পড়ে অর্থ উদ্ধার করা বা সাধারণ যোগ বিয়োগের মত অঙ্ক করার জায়গায় নেই৷ শিক্ষকের অপ্রতুলতা যে একটা বড় সমস্যার জায়গা তা উল্লেখ করা হয়েছে৷ ছাত্র ও শিক্ষকের অনুপাতকে ৩০:১ বা অনুন্নত এলাকায় ২৫:১ এ নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যমাত্রা রাখা হয়েছে৷ ব্যাপকভাবে শিক্ষক নিয়োগের ঘোষণা করা হয়েছে৷


    দেখে নেওয়া যাক স্কুলছুটের সংখ্যা কমানো এবং ইতিমধ্যে স্কুলছুটদের ফিরিয়ে আনার জন্য কি কি পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে৷ স্কুলগুলোর পরিকাঠামো উন্নত করা হবে, শিক্ষক শিক্ষিকারা গ্রামে গ্রামে ঘুরবেন ছেলেমেয়েদের ফেরানোর জন্য৷ তাঁদের সাহায্য করবেন স্থানীয় সমাজসেবী, মনোবিদ রা৷ নাগরিক সমাজের সহযোগিতায় সৃজনশীল ও বিকল্প শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান করে তোলা হবে পরিযায়ী শ্রমিকের সন্তান বা অন্য ছেলেমেয়েরা যারা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে তাদের জন্য৷ এই "সৃজনশীল" ও "বিকল্প" প্রতিষ্ঠানগুলো কেমন হবে বিস্তারিত বলা নেই, তবে বোঝাই যাচ্ছে এতে সরকারের ভূমিকা থাকবে ন্যূনতম বা থাকবেই না৷ যারা স্কুলে যেতে পারবে না তাদের জন্য মুক্ত ও দূরশিক্ষা কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে৷ অর্থাৎ স্কুলছুটরা কেন স্কুল ছাড়তে বাধ্য হচ্ছে তার কারণ খোঁজা নয়, তাদের স্কুলে ফেরানোর জন্য সরকারী উদ্যোগ নয়, ভরসা করা হচ্ছে "বিকল্প শিক্ষা" ও "দূরশিক্ষা"র ওপর৷ বলা বাহুল্য যারা স্কুল ছাড়তে বাধ্য হয় তারা বেশীরভাগই প্রথম প্রজন্মের শিক্ষার্থী৷ প্রত্যক্ষভাবে শিক্ষকের সাহায্য ছাড়া দূরশিক্ষার সুযোগ তারা কতটা নিতে পারবে? নাহ একথা বলা হল না যে প্রতিটা শিশুকে শিক্ষার আওতায় আনা সরকারের দায়িত্ব৷ বরং দূরশিক্ষা, বিকল্প শিক্ষা ইত্যাদির নাম করে স্কুলছুটকে একধরণের বৈধতা দিয়ে দেওয়া হল৷ সঙ্গে পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ, "দাতব্য" বেসরকারী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকারও ইঙ্গিত দিয়ে রাখা গেল৷


    শিক্ষক নিয়োগের প্রশ্নে বলা হয়েছে শুধুমাত্র অতি শ্রেষ্ঠ (very best) এবং সর্বোচ্চ শিক্ষিত (most learned) রাই শিক্ষক হবেন৷ একজন হবু শিক্ষককে অবশ্যই TET পাস করতে হবে৷ এবং শিক্ষক হওয়ার ন্যূনতম যোগ্যতা চার বছরের বিএড৷ না, সরকারী প্রতিষ্ঠানে বিএড পড়ার সুযোগ বাড়ানোর কথা বলা হয়নি৷ বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কত ব্যয় করে কিভাবে বিএড পড়া হয় তা সকলেই জানেন৷ তো এসব করেও যদি অতিশ্রেষ্ঠ এবং সর্বোচ্চ শিক্ষিত শিক্ষকদের সন্ধান না পাওয়া যায় তাহলে কী হবে? তাহলে স্থানীয়ভাবে বিশিষ্ট ব্যক্তিদের বিশেষজ্ঞ হিসেবে নিয়োগ করা হবে৷ এছাড়া স্কলারশিপের মাধ্যমে স্থানীয় ছাত্রদের "আদর্শ শিক্ষক" হিসেবে সমাজকে সেবা করার সুযোগ দেওয়া হবে৷ এছাড়া ছাত্র শিক্ষক অনুপাত কমানোর জন্য আরেকটা মোক্ষম পরিকল্পনা নেওয়া হয়েছে (যেটা ইতিমধ্যেই কোথাও কোথাও চালু হয়েছে), তা হল একাধিক স্কুল নিয়ে স্কুল কমপ্লেক্স গড়ে তোলা এবং অন্য স্কুল থেকে শিক্ষককে ভাড়া করে আনা৷ অর্থাৎ একজন শিক্ষক একই সঙ্গে দুই বা ততোধিক স্কুলে পড়াবেন৷ ফলতঃ নতুন শিক্ষক নিয়োগ না হলেও ছাত্র শিক্ষক অনুপাত ম্যাজিকের মত কমে যাবে৷


    মাতৃভাষায় তেই শিশুরা সবচেয়ে ভালোভাবে কোন বিষয়কে রপ্ত করতে পারে৷ তাই পঞ্চম বা ষষ্ঠ স্তর পর্যন্ত মাতৃভাষাকে শিক্ষার মাধ্যম হিসেবে ব্যবহার করতে বলা হয়েছে৷ তবে এর সঙ্গে একটা যেখানে সম্ভব (wherever possible) জুড়ে দেওয়া হয়েছে৷ অর্থাৎ বেসরকারী স্কুলগুলোকে এই নীতি না মানার সুযোগ দিয়ে রাখা গেল৷! আর সরকারী শিক্ষাব্যবস্থার ক্ষেত্র তো ক্রমশই সঙ্কুচিত হচ্ছে, তাকে জোরদার করার কথা বলাও হয়নি৷ তিনভাষা নীতি অর্থাৎ মাতৃভাষা ও ইংরেজি ছাড়া আরেকটি ভারতীয় ভাষাও শিক্ষতে হবে একদম গোড়া থেকে৷ সেই তৃতীয়ভাষাটা কি হবে তা বলা হয়নি তবে এটা শুধুমাত্র শিক্ষার্থীর পছন্দের ওপর নির্ভর করবে না, বরং অনেক বেশী নির্ভর করবে স্কুলে কোন ভাষার শিক্ষক আছে৷ বলা বাহুল্য কিছু ব্যতিক্রম বাদ দিলে সেই তৃতীয় ভাষাটা হিন্দিই হবে৷ কলকাতার একটা স্কুলে তামিল বা পাঞ্জাবী ভাষার শিক্ষক থাকার সম্ভাবনা খুবই কম৷ অর্থাৎ মাতৃভাষার মাধ্যমে শিক্ষার নাম করে গোটা দেশে হিন্দি বাধ্যতামূলক হয়ে গেল৷ সংস্কৃত ভাষার জয়গান করা হয়েছে বেশ অনেকটা জায়গা জুড়ে৷ সংস্কৃতর হৃতগরিমা পুনরুদ্ধার করার সংকল্প নেওয়া হয়েছে৷ প্রথম শ্রেণী থেকে সংস্কৃতকে একটা বিষয় হিসেবে রাখা হবে৷ সংস্কৃত ছাড়াও আটটা ভারতীয় ধ্রুপদীভাষার তালিকা দেওয়া হয়েছে যার মধ্যে বাংলা নেই৷


    পাঠক্রমের নমনীয়তা (flexibility)র কথা বলা হয়েছে৷ বিজ্ঞান, কলা, বাণিজ্য, বৃত্তিমূলক, ক্রীড়া এগুলোর মধ্যে যেমন খুশি বিষয় পড়া যাবে৷ এখনও পর্যন্ত যে ব্যবস্থাটা চালু আছে অর্থাৎ দশম শ্রেণী পর্যন্ত সমস্ত বিষয় শেখা, তারপর ধাপে ধাপে বিশেষ একটি দিকে ফোকাস করা - এই নীতির পরিবর্তনের প্রয়োজন কেন হল তা স্পষ্ট করা হয়নি৷ কলেজ স্তরে CBCS ব্যবস্থায় এই ব্যাপারটা কাগজে কলমে তিনবছর আগেই চালু হয়ে গেছে৷ তবে বাস্তবে কোন ছাত্রর পক্ষেই ঐরকম "যেমন খুশি বিষয়" নির্বাচন করার স্বাধীনতা নেই৷ কারণ কোন কলেজের পক্ষেই যেমন খুশি বিন্যাসে বিষয় পড়ানো সম্ভব নয়৷ সেটা করতে গেলে ক্লাসের রুটিন করাই অসম্ভব হয়ে পড়বে৷ একজন ছাত্রের পক্ষেও পদার্থবিজ্ঞানের সঙ্গে সঙ্গীত এবং ক্রিকেট নেওয়া বাস্তবসম্মত নয়৷ কেউ পদার্থবিজ্ঞানের পাশাপাশি সঙ্গীত ও ক্রিকেটে উৎসাহী হতেই পারে৷ ফিজিক্সে অনার্স নেওয়ার সঙ্গে সঙ্গে কোন সঙ্গীতগুরুর কাছে নাড়া বাঁধতে বা ক্রিকেট ক্লাবে ভর্তি হতে তার বাধা নেই৷ কিন্তু তাকে পেশা আর নেশা আলাদা করতেই হবে৷


    এই শিক্ষানীতির আলোকবর্তিকা হিসেবে প্রাচীন ও সনাতন ভারতের জ্ঞানচর্চার সমৃদ্ধ ঐতিহ্যকে তুলে ধরা হয়েছে৷ বস্তুত শিক্ষানীতির ছত্রে ছত্রে প্রাচীন ভারতীয় সমাজ ও সংস্কৃত ভাষার গুণকীর্তন করা হয়েছে৷ সেই সমাজ, যেখানে শূদ্র ও নারীদের জন্য পড়াশোনার দরজা বন্ধ ছিল, সেই সমাজই হল ২০২০ সালের ভারতবর্ষের শিক্ষানীতির আদর্শ! 


    ২৭ টি অধ্যায়ে বিন্যস্ত ৬৬ পাতার শিক্ষানীতির কয়েকটা মাত্র দিক নিয়ে আলোচনা করলাম৷ একটা প্রশ্ন আসেই৷ যা কাগজে লেখা হয়েছে তার কতটুকু বাস্তবায়িত হবে? আবার অনেক কথা উহ্য রাখা হয়, যেগুলো হয়ত পরে বোঝা যাবে৷ নরেন্দ্র মোদি সরকারের ছবছরের কাজকর্মকে মোট তিনটে ভাগে ভাগ করা যেতে পারে৷ প্রথম ভাগে পড়বে যা তিনি করবেন বলেছিলেন কিন্তু করেন নি৷ এর মধ্যে আছে কালো টাকা উদ্ধার, বেকার সমস্যার সমাধান, অর্থনৈতিক উন্নতি, আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা ইত্যাদি৷ দ্বিতীয় ভাগে আছে সেইসব কাজ যা তিনি করবেন বলেছিলেন এবং করে দেখিয়েছেন৷ যেমন মসজিদ ভেঙে মন্দির, জম্মু-কাশ্মীরের ভারতভূক্তি ও স্বায়ত্ত্বশাসনের ধারা বাতিল করা, ধর্মভিত্তিক নাগরিকত্ব আইন ইত্যাদি৷ আর তৃতীয় ভাগে থাকছে সেই কাজগুলো যেগুলো তিনি করবেন বলেন নি, কিন্তু করেছেন৷ ব্যাঙ্ক, বীমা, কয়লা, রেল বেসরকারীকরণ, কর্পোরেটদের ব্যাঙ্কঋণ মকুব করে দেওয়া, বিভিন্ন সাংবিধানিক সংস্থায় দলের লোক বসানো এই কাজগুলো এই ভাগে পড়বে৷ নতুন শিক্ষানীতিতে সার্বজনীন শিক্ষা এবং গৈরিকীকরণের জোরালো ঘোষণার পাশাপাশি সম্পূর্ণ বেসরকারীকরণের মৃদু ইঙ্গিতকে এই প্রেক্ষিতেই বিচার করতে হবে৷


    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। যা মনে চায় মতামত দিন