এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব

  • দুটো কথা ...তিনটে কথা

    KK
    বাকিসব | | ২৭ আগস্ট ২০২০ | ১৯৯৬ বার পঠিত
  • সেই জঙ্গলটা ভারী অদ্ভুত ছিলো। গাছের পরে গাছ কেমন যেন এ ওর গা পাকিয়ে, হাত ধরে ধরে বেড়ে উঠেছে। চোখের কোণা দিয়ে দেখলে মনে হয় চুপকথারা তোমার দিকে তাকিয়ে দেখছে।

    'তাকিয়ে দেখছে ' আবার কি? তাকিয়েই তো দেখে লোকে!

    ধ্যাৎ! তাকিয়ে কেউ দেখেনা কক্ষণো। সব্বাই সব সময় না তাকিয়ে দেখে। সবার কাছেই একটা নকশা দেওয়া আছে, জানতে না? সেই নকশায় এঁকে দিয়েছে কোন জিনিষ কেমন। টাই, না তাকিয়েই দিব্যি দেখা যায়। নকশা মাফিক চললেই হলো। এমন নকশা কে বানালো? জানতে না?

    -- জানতে হয়না সবকিছু। আঁচ করা বলেও তো একটা ব্যপার আছে? নকশাটা বানিয়েছে সেই লোকরা, যাদের ওরা বলে চিরাচরিত সমাজ। এই মানে ঐ, সেই মানে তাই। এমনি হলে তেমনিই হয়, এইটি দেখলে ঐটি ছাড়া আর কিছু নাই।

    -- আর আছে বই। রাশি রাশি, ভারা ভারা বই। তাতেও যেমনটি লিখেছে তাই হতে হবে। তার বাইরে যাবার উপায় নেই। কারণ তার বাইরে গেলেই দুনিয়াটা ফুরিয়ে যায়। তুমি মহাশুণ্যে ঝপাং করে পড়ে যাবে। কিম্বা তাও নয়। স্রেফ নেই হয়ে যাবে।

    -- নেই ও তো একরকম হওয়া। আমার কোনো অসুবিধা নেই তাতে। আমি অনেকদিন ছিলাম নেই হয়ে। এখনও আছি। আছি, না নেই? তোমার গন্ডগোল লাগছে? আসলে ভাষা দিয়ে তো বোঝানো যায়না সবকিছু! কত রকম ব্যপার আছে। সবকিছুর জন্য শব্দ তৈরী হয়নি। শব্দে ধরা যায়না, চোখে দেখা যায়না, এমন জিনিষই তো বেশি।
    বলো, জঙ্গলের কথা বলো।

    -- গাছগুলো ছিলো সব অন্যরকম সেখানে। আর খুব মায়াময়। গাছের ভাষা তুমি জানো কিনা জানি না। ওরাও তোমার ঐ বিনিশব্দের ভাষায় কথা বলে। জঙ্গলটায় ঢুকলেই তুমি বুঝতে পারবে ওরা কতদিনের ভালোবাসা বুনে বুনে নরম একখানা চাদর বানিয়ে রেখেছে। যদি তোমার বোঝার মত অনুভূতি থাকে তো জানতে পারবে কেমন করে চাদর জড়িয়ে গেলো তোমার গায়ে। কি যে আরাম তাতে! আর কোনো শীত লাগবে না তোমার। বাইরের শীতের কথা, হাওয়ার শীতের কথা জানি না। কিন্তু বুকের ভেতরে যে শীত থাকে, হাজার লোকের ভিড়েও একলা থাকার শীত, সব থাকলেও কিচ্ছু না থাকার শীত, ত্রিমাত্রিক জগতের নিরিখে ধরা না পড়ার শীত, সেই শীত লাগবেনা আর।

    -- গাছেরা জাদু জানে। তাই না? সেই জন্যই ওদের কাছে গেলেই আমার কান্না পায়।

    -- কান্না পায়?!

    -- হ্যাঁ। কতকিছু মনের ভেতরে, না মনেরও নয়, অ-মনেরও ভেতরে লুকিয়ে গেছে। গাছরা ঠিক জানতে পারে। আমার স্মৃতি, আমার হাজার বছরের পূর্বজদের স্মৃতি, সবার ভয়, সবার দুঃখ আমার অ-মনের মধ্যে অদৃশ্য প্ল্যাটিনামের বড় বড় মিনার বানিয়ে রয়ে গেছে। গাছরা সব টের পায়। ওরা ওদের বিনিশব্দের সুর বাজায় তখন। আর প্ল্যটিনাম গলে গলে টপটপ করে ঝরতে থাকে আমার চোখ দিয়ে। মন দিয়ে। ঝিরঝির, ঝমঝম। ঝরতে থাকে। হাজার হাজার বছরের হিম; গরম জল হয়ে।

    -- আর আছে বুনো ঘোড়ার দল। তবে ওদের দেখা পাওয়া কঠিন। তুমি জঙ্গলের ভেতর সারাদিন ঘুরে বেড়াও। দেখবে না ওদের। একটুকু এমনকি পায়ের আওয়াজও পাবেনা। ওরা অবশ্য দেখছে তোমায় সবসময়।

    -- কঠিন। কিন্তু কেউ না কেউ নিশ্চয়ই পায়? বুনো ঘোড়াদের দেখতে?

    -- হ্যাঁ। আমি পাই। ভীষণ ভয় লাগে। ভয় যখন অতিনীল তরঙ্গদৈর্ঘ্যও পেরিয়ে যায়, তোমার পুরো অস্তিত্ব যখন ফিনফিনে পাতলা কাঁচের গুঁড়োর হাওয়ায় মিশে মিশে যায় তখন ওরা দেখা পাবার কাছাকাছি আসে। তখন সবচেয়ে বুড়ো ওক গাছের নীচে বসে আমার এই বালালাইকা বাজাও। ওদের ডাকার জন্য। যেকোনো সুরে বাজালে হবেনা। বুনো ঘোড়ার সামনাসমনি করা সহজ কাজ নয়। যেসব সুরে সাতটা সমুদ্রের জলকন্যাদের হাহাকার মিশে আছে সেই সুর বাজাও। তোমার সব দুঃখ, সব ভয়, সব একলা লাগা মাঝ দরিয়ায় যে বিশাল ঝড় হয়ে সবকিছু ডুবিয়ে শেষ করে দেয় সেই সুর বাজাও। অসহ্য যন্ত্রনা যখন অসহ্যেরও সীমা পেরিয়ে যায় সেই সময়কার সুর বাজাও। ওদের দেখা পাবে।
    বুনো ঘোড়ারা ওদের দুরন্ত ক্ষুরের তলায় তোমাকে পিষে ফেলবে। ছিন্নভিন্ন করে দেবে। তখন তাকিয়ে দেখলে দেখতে পাবে কী গভীর কালো মায়াময় ওর চোখ। কী অসীম ভালোবাসা নিয়েই না তোমার দিকে তাকিয়ে আছে। তোমার রক্ষী বুনো ঘোড়া, তোমার তোমার গার্ডিয়ান।

    -- গার্ডিয়ান আমার, আমাকেই পিষে ফেলবে? জাদুর জঙ্গলেও সেই নিয়ম?

    -- জাদুর জঙ্গল বলিনি তো! অদ্ভুত জঙ্গল। জাদু তো নতুন কিছু নয়। ও তো সব জায়গায় এমনিই ছড়িয়ে আছে।
    হ্যাঁ, গার্ডিয়ান ছিঁড়ে খুঁড়ে তোমায় একেবারে তছ্নছ করে দেবেই তো। নাহলে তুমি কি আর কোনদিনও পথ খুঁজবে? ও তাহলে রক্ষা করবে কি করে তোমার তোমাকে? যাকে অন্য লোকেরা এতদিন ধরে মাটি-কাদা লেপে লেপে 'অন্যলোক' করে দিয়েছে। তাকে খুঁজতে যাবে তুমি? ভেঙেচুরে নিঃশেষ না হয়ে গেলে?

    -- ভালো না। এত কষ্ট কেন পেতে হয়? তোমার বুনো ঘোড়া ভালো না!

    -- ঐ বুনো ঘোড়া যে আমার জন্মদাতা। সমুদ্রের ঢেউ থেকে ও উঠে এসেছিলো। আমি সমুদ্রের সন্তান। বলেছি তো আগেও। সমুদ্র কেমন জানো না? নিরন্তর বদলে যায়, তার দুটো ঢেউ এক রকম নয়। সমুদ্র কেমন জানো না? কেবলই ডুবিয়ে নিতে চায়। তোমার জানা দুনিয়া থেকে তোমাকে টেনে অন্য এক জগতে নিয়ে ফেলতে চায়। যেখানের কোনকিছুরই তুমি থই পাবেনা।

    -- তোমার ঐ জঙ্গল, সেও কি সমুদ্রের তলায়?

    -- জানি না আমি। 'কোথায়' শব্দটার মানে বুঝিনা আজকাল। অনেকদিন আগে জানতাম এসব কথা -- কোথায়, কখন, কেমন করে --এসব কথা। এগুলো যে সত্যি নয় সেটুকু বুঝতে পেরেছি। আর কিছু বোঝার জন্য মাথার ভেতরে যত কটা ভাঁজ লাগে তা আমার নেই।

    -- নেই তা আগে জানতে না?! বহুদিন ধরে একটা বইয়ের একটা লাইন আমার মনের মধ্যে ঘোরে। আজ না বলার আর কোনো মানে হয়না তোমাকে। কেন খেতে গেলে হলদে পাখী? কে বলেছিলো খেতে?

    -- জানতামনা, আমি জানতামনা। বুঝতে পারিনি। সামনে লাল পিল, নীল পিল রেখে কেউ বুঝিয়ে দেয়নি কোনটার কি মানে। মর্ফিয়াসের মত।

    -- মর্ফিয়াস? গ্রীক দেবতা? ঘুম পাড়ায়?

    -- ঐখানেই ভুল পাঠোদ্ধার হয়েছে। ঘুম ভাঙায়। দুনিয়ার লোকে ভাবে তোমার চোখ বুজে গেছে। ভাবে তুমি নিদালীর অন্ধকারে তলিয়ে গেছো। ঠিক সেই মুহুর্তেই আসলে তোমার ঘুম ভাঙতে থাকে। স্টিক্স নদীতে ডুবে যাবার মত যন্ত্রনা শিরা-উপশিরায় ছড়িয়ে দিয়ে, এক ফোঁটা এক ফোঁটা করে তোমার ঘুম ক্ষতস্থান থেকে ঝরতে থাকে। যদ্দিন না তুমি ঘুমশুণ্য হও। মর্ফিয়াস আমার ঘুম ভাঙানিয়া। আমার দুখ জাগানিয়া।

    -- দুঃখ কিসে যায়? রাজা? দুঃখ যাবে কি?

    -- যাবে হয়তো। একমাত্র যেদিন আমি সমুদ্রের সঙ্গে নিশ্চিহ্নে মিশে যাবো।
    সেদিন অদ্ভুত জঙ্গলে গিয়ে বুড়ো ওক গাছের তলায় একটু বোসো। সেখানে আলোর রং সবুজ। মাঝ সমুদ্রের মত। যেখানে আমি নিশ্চিহ্নে মিশে যাবো সেইখানটার মত।
    যেও। সেই দিন।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Atoz | 151.141.85.8 | ২৭ আগস্ট ২০২০ ০৪:৫৬732556
  • ওহ্হ্হ্হ, কত্তদিন পরে আবার সেই রূপকথার কেকে! কেকের রূপকথা !!! বড্ড ভালো বড্ড ভালো।
  • b | 14.139.196.11 | ২৭ আগস্ট ২০২০ ০৯:২১732557
  • কেকে অনেকদিন পরে। আপনি সেই একবার স্বাদ নিয়ে অদ্ভুৎ একটা লেখা লিখেছিলেন না?
  • π | ২৭ আগস্ট ২০২০ ০৯:৫২732559
  • এটা আমার খুব প্রিয় গল্প ছিল। কতবার যে পড়েছি।

    নাকি আলোহোমরা?
  • π | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১০:০৪732561
  • আলোহোমোরা পড়ার পরে আমি আবার জিহ্ব পড়েছিলাম। কেকের আরো অনেক লেখাই রিভিসিট করেছিলাম।
    https://www.guruchandali.com/comment.php?topic=15255
  • dc | 103.195.203.18 | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১০:১৪732562
  • দারুন ভাল্লাগলো। অনেকটা টলকিয়েন বাংলায় লিখলে যেমন হতো, সেরকম। বিশেষ করে জঙ্গলের বর্ণনা ওল্ড ফরেস্ট আর ওল্ড ম্যান উইলোর কথা মনে পড়িয়ে দিলো।
  • | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১১:০৩732563
  • ভিন্টেজ কেকে।
  • b | 14.139.196.11 | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১১:৫২732564
  • হ্যাঁ পাই, ওটাই। এই সুযোগে আলহোমরা-ও পড়ে নিলাম। থ্যাঙ্কু।
  • Tim | 2607:fcc8:ec45:b800:6046:4fd:2199:ceac | ২৭ আগস্ট ২০২০ ১২:৪১732567
  • সেই কেকে ! পড়ে ভারী আরাম হল। একটুকরো পুরোনো দিন ফাউ।

  • | 2601:247:4280:d10:25f1:f43b:af2e:baba | ২৮ আগস্ট ২০২০ ০৮:৫২732573
  • কলি আরো লেখো...

  • kk | 97.91.195.43 | ২৮ আগস্ট ২০২০ ২৩:৩৩732577
  • যাঁরা পড়েছেন, ভালোলাগা জানিয়েছেন, সব্বাইকে অনেক ধন্যবাদ!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন