এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  খবর  খবর্নয়

  • এই সপ্তাহের খবর্নয় (অক্টোবর ১২)

    খবরোলা অ্যান্ড কোং লেখকের গ্রাহক হোন
    খবর | খবর্নয় | ১২ অক্টোবর ২০০৮ | ৭৭৫ বার পঠিত
  • পাথরটেরিয়ান
    ------------------
    পেটরোগা বাঙালীরা যেখানে সারাদিন গ্যাস অম্বলের ওষুধ পকেটে নিয়ে দিন কাটান সেখানে কেউ যদি দুবেলা পাথর চিবিয়ে খাবার কথা বলেন, তাহলে বাঙালী তো তাকে মহাপুরুষ বলে ধরে নেবেই। গল্প উপন্যাসে এইসব মহাপুরুষদের কথা মাঝে মাঝে আমরা শুনেওছি। তবে এতদিনে মনে হয় সেই সব মহাপুরুষদের চোখে দেখার সৌভাগ্য হবে আমাদের। যদিও এনারা কেউ মহাপুরুষ নন, বরং মহানারী বলা যায় এঁদেরকে। সকাল বিকেল পাথর চিবিয়ে খান এঁরা। তবে এই পাথরে দাঁত ভাঙেনা। কেনিয়া ও তার আশে পাশের অঞ্চলে, বিশেষত Eldoret, Kisii এবং Tana নদীর মোহনায় পাওয়া যায় একরকমের নরম পাথর। স্থানীয় ভাষায় এর নাম odowa । নাইরোবির বাজারে ঢেলে বিক্রি হয় এই পাথর। আর বর্তমানে এই পাথরই চিন্তার কারণ হয়ে উঠেছে স্বাস্থ্য দপ্তরের কাছে। নাইরোবির প্রচুর মহিলা, বিশেষত গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে এই পাথর খাবার প্রবনতা বেড়ে গেছে ভীষণভাবে। সম্প্রতি University of Nigeria র বিশেষজ্ঞরা একটি সমীক্ষা চালান ১,০৭১ জন গর্ভবতী মহিলা নিয়ে। এদের মধ্যে প্রায় ৮০০ জন মহিলা জানিয়েছেন যে গর্ভাবস্থায় তারা মাটি বা পাথর জাতীয় খাবার নিতে বেশী পছন্দ করেন। আর অন্যান্য মাটি পাথরের থেকে খাদ্য হিসেবে তাদের বেশী পছন্দ odowa । বিশেষজ্ঞদের মতে কেনিয়ার ৮৯.৮% মহিলা odowa খান নিয়মিত।

    নাইরোবির বাজারের এক পাথর বিক্রেতা, Stephen Ndirangu , জানান যে তার অধিকাংশ খরিদ্দারই মহিলা। এরা কেউ নিজেরা আসেন পাথর নিতে, কেউ বা বাড়ির কাজের লোককে পাঠান পাথর কেনার জন্য। সমাজের সমস্ত স্তরেই রয়েছে এঁর খরিদ্দাররা। গত দশ বছরে বেড়েও গেছে odowa বিক্রি। আজকাল সুপারমার্কেট গুলোতেও বিক্রি হয় odowa । Ukwala Supermarket এ ঢুকলে দেখা যায় ছোট বড় প্যাকেটে সাজানো রয়েছে এই পাথর। আর মহিলামহলে জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে দামও বেড়ে চলেছে এই পাথরের। বেশীরভাগ মহিলারাই এই পাথর খাওয়ার নেশা ধরে গর্ভাবস্থায়। কিন্তু পরে আর ছেড়ে দিতেন পারেন না এই অভ্যাস। চোদ্দ বছরেও এই পাথর খাওয়ার নেশা ছাড়তে পারেন নি Sylvia Moi । আবার সদ্য এই নেশায় পড়া Wairimu জানান যে এই পাথরের জন্য তার স্বামীর হাতে মারধোর খান তিনি। তাও এর অভ্যেস ছাড়তে পারছেন না একদম।

    বিশেষজ্ঞরা এখনো এই অদ্ভুত অভ্যেসের কারণ ব্যখ্যা করতে পারেননি। তবে অনেকেই মনে করেন যে গর্ভাবস্থায় অপুষ্টির কারণই মহিলাদের বাধ্য করে এই ধরনের মাটি, পাথর জাতীয় খাদ্য নিতে যা শরীরের ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদির অভাব মেটায়। তবে এই নিয়ে অনেক দ্বিমতও রয়েছে। তবে একটা ব্যপারে সবাই একমত যে এই ধরনের পাথর খাবার অভ্যেস ভবিষ্যতে অনেক সমস্যা তৈরী করতে পারে। হজমের সমস্যা থেকে শুরু করে কিডনি অব্দি ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে odowa থেকে। তাই মহিলাদের উচিৎ সত্ত্বর এই ধরনের অভ্যাস ত্যাগ করা। একমাত্র সুষম খাদ্যই পারে শারীরিক সমস্যার প্রতিকার করতে। গর্ভাবস্থায় তাই সুষম খাদ্য নেওয়া উচিৎ শরীরের জন্য, odowa নয়।

    ফের বানান বিভ্রাট
    ----------------------
    ফের খবরের শিরোনামে উঠে এলো বানান আর ব্যাকরণ। নাহ, এবারে বানান পাল্টাবার জন্য কোনো আবেদন নেই, এমনকি ভুল বানান লেখার জন্য কোনো পুরষ্কার ও নেই। বরং বানানের দাম শুনে চোখ কপালে ওঠার পরিস্থিতি। Brian Puricelli , পেনসিলভানিয়ার একজন উকিল মহা মুশকিলে পড়েছেন বানান ভুল করে। গত সপ্তাহে তিনি যে সব কাগজপত্র জমা দিয়েছিলেন কোর্টে, তার মধ্যে রয়ে গেছিল প্রচুর বানান ভুল। এত ভুল দেখে রেগে আগুন U.S. District Judge William Ditter । শুধু তিরস্কার করেই তিনি ক্ষান্ত হননি, তার সাথে কেটে নিয়েছেন উকিলের ফি'ও। ১৮০,০০০ ডলারের বদলে ব্রায়ানের কপালে জুটবে মাত্র ২৬,০০০ ডলার।

    ব্রায়ান জানান যে এই বানান ভুলে তার কোনো দোষ নেই। সব দোষ সফটওয়ারের। বানানের জন্য তিনি বড় বেশী সফটওয়ারের ওপর নির্ভর করতেন। লেখার পরে দ্বিতীয়বার প্রুফ ও পড়ে দেখতেন না। তাছাড়াও তিনি যে কাগজপত্রগুলো কোর্টে দিয়েছিলেন সেগুলো ছিল একদম প্রথম দিকের কাগজ। ভুল করে সেগুলোই জমা দিয়ে দিয়েছিলেন তিনি। তার জন্য দু:খপ্রকাশও করেন ব্রায়ান। তবে তাতে মন গলে নি জাজের।

    আর এটাই প্রথমবার নয়। এর আগেও একবার, ২০০৪ সালে, বানান ভুলের জন্য তিরস্কৃত হন ব্রায়ান। তবে তাতেও যে ওঁর বানান বা ব্যকরণে খুব উন্নতি হয়েছে ত বলা যায় না। আচ্ছা, গুরুচন্ডালীর পাঠকরা কি ভাবছেন? এই লেখক তো আপাতত নিজের লেখা বানান নিয়ে ভয়ানক চিন্তায়।

    গানের গুঁতো
    ----------------
    গ্রীষ্মকালে ভীষ্মলোচন শর্মার গান যে কি ভয়ানক হতে পারে, তা তো সবাই জানে কিন্তু গানের গুঁতোয় দিল্লী থেকে বার্মা অব্দি কাঁপিয়ে দিলে তার শাস্তি কি হতে পারে সে ব্যপারে কারোর ধারণা আছে কি? সেই শাস্তির কথা শুনতে হলে যেতে হবে ওহায়োর Andrew Vactor এর কাছে। অ্যান্ড্রু তার গাড়িতে র‌্যাপ গান চালিয়েছিলেন খুব জোরে। তাতে বিরক্ত হন অনেকেই। যথারীতি কেস ওঠে আদালতে। সেখানে অ্যান্ড্রুর ফাইন হয় ১৫০ ডলার। এই অব্দি তো সব ঠিকই ছিল। কিন্তু কোর্টের জাজ Susan Fornof-Lippencott বলেন যে এই ফাইন তিনি কমিয়ে ৩৫ ডলার করে দেবেন, যদি অ্যান্ড্রু রাজি থাকে ২০ ঘন্টা ক্লাসিকাল মিউজিক শুনতে। ক্লাসিকাল মিউজিক বলতে অ্যান্ড্রুকে শুনতে হবে বাখ, বেঠোভেন এইসব।

    প্রথমে রাজি হয়ে যান অ্যান্ড্রু, কিন্তু শেষ অব্দি মাত্র ১৫ মিনিট ক্লাসিকাল শোনার পরে আর ধৈর্য রাখতে পারেননি। ১৫০ ডলার ফাইন দিয়ে তিনি চলে যান ইউনিভারসিটিতে বাস্কেটবল খেলতে। বিরক্ত হয়ে জানান যে এই সব ক্লাসিকালের পেছনে সময় নষ্ট করতে পারবেন না তিনি। তার চেয়ে পুরো ফাইন দিয়ে দেওয়াই ভাল। তবে কোর্টের জাজের উদ্দেশ্য কিন্তু সফল এতে। তিনি মোটেও অ্যান্ড্রুকে ক্লাসিকাল শেখাতে চাননি। তিনি বোঝাতে চেয়েছিলেন যে অপছন্দের গান কানের কাছে বাজলে সেটা কতটা বিরক্তিকর হতে পারে। অ্যান্ড্রুর র‌্যাপ গান অন্য মানুষদের মনে কতটা বিরক্তি সৃষ্টি করেছে। সেই কাজে অবশ্যই সফল Susan । তবে এইরকম অদ্ভুত সব শাস্তি দেওয়ার জন্য এর আগেও খবরের শিরোনামে উঠেছেন সুসান। এর আগে এক অপরাধীকে তিনি Financial Responsibility র উপর টিভি শো দেখার নির্দেশ দিয়েছিলেন। তার মতে এই ধরনের শাস্তির উপকার অনেক। ফাইন কমে যাওয়া ছাড়াও অপরাধীর মনের প্রসারতা বাড়ে এই সব ঘটনায়। নি:সন্দেহে অভিনব সুসানের এই প্রচেষ্টা।

    অর্থনৈতিক বিপর্যয়
    ----------------------
    বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের ধাক্কা পড়েছে সর্বত্র। নিস্তার পাচ্ছে না কেউ। এমনকি সমস্যার সম্মুখীন নিউ ইয়র্কের National Debt Clock ও। গত মাসে আমেরিকার ধার পৌছোয় ১০ ট্রিলিয়ান ডলারে। এর আগে কখনো এমন অবস্থায় পৌছয় নি মার্কিন অর্থনীতি। এমনকি এর আগে কেউ কখনো ভাবেও নি এমন অবস্থার কথা। তাই নিউ ইয়র্কের বিখ্যাত National Debt Clock তৈরীর সময় রাখাও হয় নি এতগুলো ডিজিট। আর তাই সমস্যায় পড়েছে ঘড়িটি। ডিজিট কম পড়ে গেছে ওর। তাই পুরো সংখ্যাটা আর দেখাতে পারছে না ঘড়িটা।
    ১৯৮৯ সালে এই ঘড়িটি বানিয়েছিলেন Seymour Durst । উদ্দেশ্য ছিল দেশের মানুষদের জানানো যে কতটা ঋণের বোঝা চেপে আছে মাথার ওপর। মধ্যে কিছু সমস্যা তৈরী হয় ঘড়িতে। পরে পাল্টানো হয় ঘড়ির কিছু টেকনোলজিও। কিন্তু এই নতুন টেকনোলজিও ধাক্কা খেয়ে গেছে অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের জন্য। Douglas Durst জানান যে ঘড়িতে নতুন দুটো ডিজিট জুড়বার ব্যবস্থা করা হবে শীঘ্রই। যাতে quadrillion ডলার অব্দি দেখানো সম্ভব হয়। তবে এই নতুন চেহারার ঘড়ি পেতে পেতে কেটে যাবে এই বছর। আপাতত ঘড়ির সামনের ডলার সাইনটিকে বদলে ফেলে সেটিকেই একটা ডিজিট হিসেবে ব্যবহার করা হবে কিছুদিন।

    এদিকে ঘড়ির সাথে সাথে খবরে এসে গেছেন Richard S. Fuld Jr ও। ইনি ছিলেন Lehman Bros এর CEO । তবে শুধু লেহ্‌ম্যান ব্রাদার্সের জন্য নয়, ইনি খবরে এসেছেন এক অজানা ব্যক্তির হাতে আক্রান্ত হয়ে। কোম্পানির জিমে গিয়ে শরীর চর্চা করছিলেন ইনি। ততক্ষণে সারা জগৎ জেনে গেছে কোম্পানীর হাল। ট্রেডমিলে দৌড়বার সময় হঠাৎই এক কোম্পানীর কর্মী এসে ধাক্কা মেরে ফেলে দেয় সিইওকে। এতদিন অস্বীকার করে এলেও, অবশেষে এই খবরের সত্যতা জানিয়েছে CNBC । তবে এখনো অব্দি আক্রমণকারীর পরিচয় জানা যায় নি।

    অক্টোবর ১২, ২০০৮
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • খবর | ১২ অক্টোবর ২০০৮ | ৭৭৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। দ্বিধা না করে মতামত দিন