এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  গপ্পো

  • বাঘ

    দেবব্রত মুখোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    গপ্পো | ১৭ মে ২০২০ | ১৯৯৮ বার পঠিত
  • ত্রপার সাথে আমার প্রথম সাক্ষাত হয় পশুর নদীর ঘাটে।
    না, ত্রপা কলসী কাখে জল আনতে যায়নি। আমিও এমন কিছু কৃষ্ণ নই যে, বাঁশি হাতে কদম গাছ তলায় দাড়িয়ে থাকবো। আমরা দু জনই খেয়া ঘাটে নৌকার জন্য দাড়িয়েছিলাম।
    তখন সূয্যি একেবারে মাথার ওপরে। গনগনে চৈত্র মাসের রোদ্দুরে প্রাণ যায় যায় অবস্থা। দাকোপ থেকে সাইকেল চালিয়ে চারটে বাড়িতে গেছি, কিস্তি কালেকশন করেছি। এরপর ঘাট পেরিয়ে কালীগঞ্জ বাজারে যাওয়ার চেষ্টায় ছিলাম। সাইকেলে ভর করে অপেক্ষা করছিলাম নৌকার জন্য।
    বিরান ঘাটে সেই সময় নজর পড়লো ত্রপার ওপর। বুকের কাছে কয়েকটা বই, একটা লম্বা খাতা জড়ো করে দাড়িয়ে আছে। স্কুল ড্রেস পরণে ছিলো না। তাই অনুমান করা গেলো যে, কলেজ ছাত্রী। একবার ভেবেছিলাম, কথা শুরু করা যাক। কিন্তু সেটা বড্ড বেশী সিনেমাটিক হয়ে যেতো। তাই চুপ করে রইলাম।
    কথাটা শুরু হলো দূর্ঘটনাচক্রে। দূর্ঘটনা আমিই ঘটলাম।
    নদীতে তখন জল অনেক কম। পাড় থেকে গোটা তিরিশেক ধাপ সিড়ি ভেঙে তবে জল শুরু। এ পারে ঠিকঠাক মতো নেমেছিলাম। কিন্তু ও পারের ধাপগুলো একটু পেছল ছিলো। সাইকেল হাতে ধরে সেই ধাপ সামলাতে গিয়ে পড়লাম। আর এমন পতনে একমাত্র সহযাত্রী ‘আহ’ উহ’ করে উঠবে না, তা কী করে হয়!
    মাঝি আর টাকা কালেকশন করার ছেলেটা মিলে ধরে পাড়ে তুললো। একটু ছড়ে গিয়েছিলো কনুইয়ের কাছে। সেখানে ডলতে ডলতে উদ্বিগ্ন ত্রপাকে বললাম,
    ‘এ তেমন কিছু না। খুব লাগেনি। আপনি চলে যেতে পারেন।’
    ত্রপা নিজেকে একটু সামলে নিয়ে বলেছিলো,
    ‘ঠিক আছে। দেখি ভ্যান পাই কি না।’
    সমস্যা হলো, সেই খা খা দুপুরবেলা ঘাটে কোনো ভ্যান নেই। ফলে ত্রপা মাথায় ওড়না তুলে একাকী দাড়িয়ে রইলো। আমি নিজেকে সামলে সুমলে একটু পৌরষ দেখানোর জন্য এসে বললাম,
    ‘আপনি কতো দূর যাবেন? আমি না হয় আপনাকে এগিয়ে দিতাম।’
    এসব ক্ষেত্রে গ্রামের মেয়েরা সাধারণত ওজর আপত্তি করে; সেটাই নিয়ম। কিন্তু ত্রপা উল্টো হেসে বললো,
    ‘কালীগঞ্জ বাজারে যাবো। আমাকে নিয়ে এতোদূর চালাতে পারবেন? ওজন আছে কিন্তু!’
    সে ভয় আমিও যে পাচ্ছিলাম না, তা না। তারপরও সেই অবস্থা থেকে আর পিছিয়ে আসার উপায় ছিলো না। মুখে বল এনেই বলতে হলো,
    ‘আরেহ। উঠে পড়–ন। কতোদূর হবে কালীগঞ্জ বাজার?’
    ‘আগে যাননি?’
    ‘নাহ। আমার এখানে নতুন পোস্টিং। আজই প্রথম যাচ্ছি।’
    অগত্যা সাইকেল চালাতে চালাতে আমাদের পরিচয়পর্ব হলো। আমাকে শুনতে হলো যে, এই ওজনদার বালিকার নাম ত্রপা কুন্ডু। সে সদ্যই এসএসসি পাশ করে ইন্টারে ভর্তি হয়েছে। রোজ এই কিলোমিটার তিনেক ভ্যানে চড়ে, নদী পার হয়ে, আবার ভ্যানে চড়ে কলেজ যেতে আসতে হয়। আমাকে বিস্তারিত বলতে হলো যে, আমি এখানে একটা এনজিওর কিস্তি কালেকশন করা অফিসার। আমার স্টেশন হলো কালীগঞ্জ। আমাদের এনজিওর নিয়ম হলো, কোনো একটা বাড়িতে কিছু টাকার বিনিময়ে থেকে কাজ করা এবং সপ্তাহে একদিন অফিসে আসা।
    ত্রপা ব্যাপারটা বেশ আগ্রহী হলো,
    ‘আপনার আগে এখানে অশোকদা ছিলেন না?’
    ‘হ্যা। অশোকদার বদলীই বলতে পারেন আমাকে। উনি আমাকে একটা বাড়ির ঠিকানা দিয়েছেন। সেই বাড়িতে উনি থাকতেন। নেমে আপনাকে দেখাবো ঠিকানাটা।’
    ‘দেখাতে হবে না। আমার সাথে গেলেই চলবে।’
    ‘মানে কী হলো?’
    ‘অশোকদা আমাদের বাড়িতেই থাকতেন। আপনিও তাই থাকবেন।’
    এবার অবশ্য বালিকার ওজনটা বেশ সহনীয় মনে হতে শুরু করলো। মনে হলো, সময়ের চেয়ে আগে আগেই কালীগঞ্জ বাজারে চলে এসেছি। ত্রপাকে বললাম,
    ‘আপনি আমাকে রাস্তাটা দেখিয়ে যান। আমি বাজার থেকে কিছু খেয়ে আসি।’
    ত্রপা মুখটা একটু বাকিয়ে বললো,
    ‘আপনারা কী বাড়িতে থাকলেও বাজারেও খাওয়া দাওয়া করেন?’
    ‘নাহ তো।’
    ‘তাহলে এখানে বাজারে খেতে চাচ্ছেন যে?’
    ‘এখানে বাড়ি কোথায় পাবো?’
    ‘চলেন, আমি দেখাচ্ছি।’
    বন্দোবস্ত খুব ভালো হলো। মূল বাড়িটা বেশ বড়। মাটির ঘর অবশ্য। কিন্তু শক্তপোক্ত মাটির ঘর। আর উঠোন পার করে এসে ছোট্ট একটা কাচারি ঘরের মতো ঘর; সেখানে আমার থাকার ব্যবস্থা। দুপুরে খেতে খেতে বাড়ির কর্তা অনিমেষ কাকু বললেন,
    ‘বাবা, সমস্যা একটাই। বাঘ।’
    ‘বাঘ!’
    ‘আজ্ঞে। আপনারা তো শহরের মানুষ। শুরুতে হয়তো ভয় লাগবে। কিন্তু ভয়ের কিছু নেই। বাঘ এখন আর মানুষের জ্বালায় গ্রামে আসে না। তবে প্রায় রাতে ডাকাডাকি করে।’
    এক গ্লাস জল খেয়ে গলাটা ভিজিয়ে নিলাম,
    ‘কতোদূর থেকে ডাকে?’
    ‘ওই ভেড়ি বাঁধের ওপার থেকে।’
    ‘গ্রামে আসে না?’
    ‘নাহ, নাহ। গ্রামে এখন আর আসে না। ভয় নেই। তারপরও তোমার ঘরে মশাল থাকবে। যদি রাতে কাছাকাছি কোনো শব্দ শোনো মশাল জ্বেলে আমাদের ডাক দেবে।’
    চাকরিটা ছেড়ে দেওয়াই ঠিক হবে কি না, সেটাও বিবেচনা করে ফেললাম। কিন্তু নগদ এতোগুলো টাকা; তার উপর এই বালিকা। বড় দোটানায় পড়ে গেলাম। হৃদয়ের কাছে ভয় হার মানলো।
    পরদিন ব্রাঞ্চ ম্যানেজার শফিক স্যারকে সালাম করে কালীগঞ্জের উদ্দেশ্যে রওনা দিলাম অফিস থেকে। সম্বল বলতে একটা তোষক মোড়ানো একটা কাথা, একটা মাথার বালিশ, একটা পাশ বালিশ এবং একটা ব্যাগ ভরা কিছু বইপত্র আর জামাকাপড়।
    আমার প্রস্তুতি দেখে ত্রপা হেসে বললো,
    ‘আপনার অবস্থা তো অশোকদার চেয়েও খারাপ।’
    এই অশোকদার সাথে তুলনাটা বেশ সইতে হবে মনে হচ্ছে।
    তবে চাকরিতে আমার রোলটা একটু বদলে গেলো এখানে আসার পর। অফিস থেকে বলে দেওয়া হয়েছে, প্রতিদিন তিনটে করে সমিতিতে কিস্তি আদায় করতে হবে। এখানে এসে তার সাথে যোগ হলো সকাল বেলায় ত্রপাকে পশুর ঘাট পর্যন্ত পৌছে দিয়ে আসা। এটা সম্ভবত, আমার ডিউটির অলিখিত অংশ ছিলো।
    এমনকি বিকেল বেলায় যে একটা সমিতিতে কিস্তি আদায় করতে যেতাম, সেখানেও আমার সাইকেলের পেছনে প্রায়শ ত্রপাকে দেখা যেতে লাগলো।
    এই নিয়ে যে ফিসফাস চলে, সে বুঝতে খুব বড় বিজ্ঞানী না হলেও চলে। সন্ধে বেলায় টর্চ লাইট নিয়ে বাজারে যেতাম। একটা চায়ের দোকানে একটু চা, বিস্কুট আর ধুমপান। সেখানেই দোকানদার কাশেম একদিন ফস করে বলে বসলো,
    ‘দাদা তো, বাঘের পাল্লায় পড়িছেন।’
    আমি ইঙ্গিতটা বুঝিনি, তা না। তারপরও বললাম,
    ‘বাঘ পেলে কোথায়?’
    ‘রোজ সকাল বিকেল সাইকেলের পিছনে নিয়ে ঘোরেন তো।’
    হাসলাম,
    ‘ও আচ্ছা। মেয়েটারে বাঘ বানায়ে দিলে?’
    পেছন থেকে মুখচেনা একটা ছেলে বললো,
    ‘দাদা, সত্যিই বাঘ কিন্তু। পুরুষ মানুষের মাথা চিবোয়ে খায়।’
    আমার এই বাঘে ভয় বা আপত্তি কোনোটাই নেই। কিন্তু সুন্দরবনের কোলে বাস; আসল বাঘের ভয় তো করতেই হয়। আমার একটা সমিতি আছে একেবারে বনের কোলে; বেড়ি বাধের ওপারে। তাদের বাড়িতে প্রায়ই বাঘের হামলাও হয়। গরু-বাছুর সামলে রাখা লাগে। তবে কালীগঞ্জে আসার প্রথম সপ্তাহ খানেকের মধ্যে আমি বাঘের কোনো আওয়াজ পাইনি।
    প্রথম যেদিন ডাক শুনলাম, সেদিন মনে হয় মঙ্গলবার ছিলো। বিকেল বেলায়ই বেড়ি বাধের ওপার থেকে এসেছি। মনে হচ্ছিলো চিড়িয়াখানায় দেখা কোনো বাঘ ছাড়া পেয়ে চিৎকার করচে। তবে এটা ঠিক চিৎকার না; হাড়ির ভিতর মুখ ঢুকিয়ে ডাকার মতো শব্দ।
    অনিমেষ কাকা ভয় পেতে নিষেধ করে রেখেছে। তাই নিজেকে বিছানার সাথে সাটিয়ে চুপচাপ সহ্য করছিলাম। এরপর বাড়ির পেছনে মচমচ শব্দ শুনে আর স্থির থাকতে পারলাম না। মশাল জ্বালিয়েই চিৎকার করলাম,
    ‘কাকা, কাকা।’
    অনিমেষ কাকা উত্তর দিলো,
    ‘ভয় নেই, বাবা। বাড়ির পিছনে কুকুর হাটে।’
    পরদিন বিকেল বেলা বাড়ি ফেরার পথে ত্রপাকে বললাম,
    ‘এমন বাঘের ডাকের মধ্যে তোমরা শান্ত থাকো কী করে?’
    ত্রপা খিল খিল করে হাসলো,
    ‘কেনো, বাজারের লোকেরা বলেনি যে, আমি নিজেই বাঘ।’
    একটু অপস্তুত হলাম,
    ‘ধুর। লোকেদের কথা বাদ দাও।’
    ত্রপার কণ্ঠে একটু বেদনা,
    ‘জানেন, অশোকদাকেও এসব বলতো এরা।’
    অশোক বাবু পিছন ছাড়ছে না।
    সেদিন রাতে শুয়ে এই অশোক বাবুর স্মৃতিটা মুছে ফেলার কোনো পদ্ধতি পাওয়া যায় কি না, ভাবছিলাম। তখনই আবারসেই হাড়ির ভেতর মুখ ঢুকিয়ে আওয়াজ করার মতো বাঘের ডাক শুনতে পেলাম। এ কয়দিনে অভ্যস্থ হয়ে গেছি। আমি জানি, এরপর কী ঘটবে। এরপর বাড়ির পেছনে একটা কিছু হেটে যাওয়ার শব্দ শোনা যাবে।
    আজ সেই কুকুরটা বা কিছু একটা দেখবো বলে জানালা খুলে ফেলাম।
    চাঁদের আলো এসে পড়েছে উঠোনে। সব দিনের মতো পরিষ্কার। আবার বাঘের আওয়াজ এলো। খুট করে খুলে গেলো ত্রপার ঘরের দরজা।
    আস্তে আস্তে ঘর থেকে বেরিয়ে এলো একটা বাঘ। নাকি বাঘিনী!
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • গপ্পো | ১৭ মে ২০২০ | ১৯৯৮ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Muhammad Sadequzzaman Sharif | ১৮ মে ২০২০ ১১:২৫93434
  • দাদা, আপনার গল্পের বরাবরই ভক্ত আমি। খুব ভাল লাগল এটাও! আরও গল্প চাই। 

  • KAZI | 103.139.144.194 | ১৮ মে ২০২০ ১২:৪৩93435
  • WOW...YOU SHOULD WRITE STORIES REGULARLY

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন