এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  কূটকচালি

  • সবিতাভাবী

    নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক লেখকের গ্রাহক হোন
    কূটকচালি | ২৩ আগস্ট ২০০৯ | ১৪৭১ বার পঠিত
  • সামাজিক পারিপার্শ্বিক ইত্যাদি নানা চাপের কারণে এই লেখার লেখক নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক। তাই নাম ছাড়াই লেখাটি প্রকাশ করা হল। -- সম্পাদক।

    ধুধু গ্রীষ্মের দুপুর। সুস্তনী, নিবিড়নিতম্বিনী, মদালসা সবিতাভাবী সোফায় এলিয়ে বসে আছেন। তাঁর আঁচল খসে পড়েছে (বাহ্যতই প্রতিভাত হচ্ছে), শরীরটা কেমন যেন পাগল পাগল লাগছে। এমন সময় দরোজায় টক্‌ টক ্‌। কে? ম্যাডাম, আমি। আমি মহিলাদের অন্তর্বাস বিক্রি করি ম্যাডাম , একবার পরখ করেই দেখুন না আমার জিনিস। সবিতাভাবীর চোখে বিদ্যুৎ, গায়ে রোমাঞ্চ। স্বামী বাড়ি নেই, এই সুযোগ। অত:পর গল্পের ফল্গুধারায় অন্তর্বাস বিক্রেতা তো কোন ছাড়, ভাবীর ফ্যানসকল একেবারেই কুপোকাৎ। এবং এইভাবে, ঠিক এইভাবে, ভারতবর্ষের বখে যাওয়া জনতার অবদমিত যৌন কামনা বাসনার দায়িত্ত্ব একা হাতে (কোনও পান নয়) নিয়ে ইন্টার্নেট দুনিয়ায় আবির্ভূত হলেন সবিতাভাবী - প্রথম ভারতীয় পর্নোগ্রাফিক কার্টুন স্ট্রিপ। আর তাঁর জ্বালাময়ী উপস্থিতি সহ্য করতে না পেরে সরকার তাঁকে ব্যান করলেন এই সবে জুন মাসে। ফলে ভাবী এখন আম ভারতীয় ছেড়ে গোলাপখাস এন আর আই দের সেবাতেই নিয়োজিত। পাঠক, আইস, মরালিটি শিকেয় তুলে আমরা এই অফ দা পিপল বাই দা পিপল ফর দা পিপল বৌদির প্রতি দৃষ্টিপাত করি। এভাবেই আমাদের সবিতা পাঠ শুরু হোক।

    আমাদের ভাবী মধ্যবিত্ত ফ্ল্যাটবাড়িতে থাকা নটা পাঁচটা মার্কা স্বামী-ওয়ালা গৃহবধূ। কিন্তু হুঁ হুঁ বাওয়া, ঐ ঘোমটার আড়ালেই এই নমকীন রমণী ওৎ পেতে আছেন কাউকে না কাউকে আপন করে নিতে। মধ্যে মধ্যেই কারও না কারওর কপাল খোলে, তার অব্যবহিত পূর্বে সবিতার মনে মৃদু দোলাচলের সৃষ্টি, যেন সাধিলেই আবার খাইব, কিন্তু শরীরের তীব্র জোয়ারে সেসব নাজুক ওজর খড়কুটোর মতো ভেসে যায়। এ আপনার আগেকার রদ্দি বাংলা চটি পান নি, যে অবলা নারীকে সবল পুরুষে ভোগে লাগাচ্ছে। সবিতার দশভুজা যৌনতার ঝাঁঝেই ছেলেগুলি এল বি ডাব্লিউ। সুতরাং তাদের ল্যা ল্যা করতে করতে যতক্ষণ কেটে যাচ্ছে তার মধ্যেই ভাবী ভেঁজে নিচ্ছেন অসম্ভব সব দুষ্টুমি। গোপনীয়তা? প্রায় নেই বললেই চলে। আর, এই 'আড়ালহীন কমিউনিটি" গড়ে তোলার দৃঢ় অঙ্গীকারের একটি মূল সুর হলো 'উনি আমাদেরই লোক', এই আর্থসামাজিক পোস্টমডার্ন জীবনেরই অঙ্গ। আম আদমী। কিন্তু বুদ্ধিমতী, স্মার্ট, ডিসিসিভ, উদ্যোগী। মোট কথা ভাবীর চিত্রায়ণ আপনার মনোরঞ্জনের জন্য হলেও গল্পের ভাবী আপনার মনোরঞ্জনে লীস্ট ইন্টারেস্টেড। উনি ওনার পছন্দ নিজে নিজেই খুঁজে নিচ্ছেন। পছন্দ না হলে, আসিগিয়া।

    ভাবীর গল্পগুলি প্রথমদিকে মোটামুটিভাবে সুপ্রাচীণ চটিনির্ভর সীমিত ফ্যান্টাসি দিয়েই শুরু হয়েছিল। ঐ অন্তর্বাস বেচতে আসা সেলসম্যান বা ক্রিকেট খেলতে আসা উদ্ভিন্নযৌবন তরুণদল, বহুদিন বাদে দেখা করতে আসা তুতো ভাই কিংবা বরের বন্ধুর বাড়ি বোরিং ডিনারে তার রান্নাঘরে নষ্টামির কিস্যা। কিন্তু এরপরে ভাবের ঘরে জোয়ার এলো। গল্পগুলিতে নূতন নূতন গুলছর্‌রা উড়তে শুরু করলো। সবিতা তাঁর চেক আপের জন্য ডাক্তারখানায় গিয়ে ডাক্তারবাবুর সঙ্গে বিপুল কেলো করলেন, কিন্তু গল্পের শেষে হঠাৎ জানা গেলো যে এটি ক্লিনিকে অপেক্ষারতা অবস্থায় দেখা স্বপ্নমাত্র। মোটা দাগের সলিউশান হলে কি হবে? ওতে ডাক্তারি জীবিকার সম্মানও বাঁচলো, আবার ভাবীর অভীষ্টও সিদ্ধ হলো। আর আমরা, পাঠক, আমরা তো আছিই। একটি ঢিল, তিনটি পাখি।

    কিন্তু অমিতাভ বচ্চনের ক্ষেত্রে (নাম পরিবর্তিত, চেহারা বদলায় নি, তাই গোলাপকে যে নামে ডাকো ইত্যাদি) ব্যাপার অনেক গ্র্যান্ড। বিউটি কন্টেস্টে আসা বোকাবোকা নাক উঁচু মেয়েদের টাইট দিতে এই ঘরেলু ভাবী সেই কন্টেস্টের জাজ, মানে আমাদের সুপরিচিত বয়স্ক মেগাস্টারকে কি ফাঁদেই না ফেললেন। ছোটোবেলার প্যাশানকে পত্রিকার মলাট থেকে তুলে গাড়ি করে মোটরওয়ের নৈ:শব্দে আলোর ঝলকানিতে পুল আউট জোনে পেড়ে ফেললেন। এতক্ষণ যাঁরা ভাবছেন যে সবিতা খালি নিজের কোলে ঝোল টানতেই ব্যস্ত, তাঁরা ভুল ভাবছেন। কারণ এর পরে সবিতাকে তুলে নিয়ে গেলো তালিবানি জঙ্গিরা, আর আমরা তো জানতামই না যে সবিতা আসলে আন্ডারকাভার সিক্রেট এজেন্ট। নানা ছলাকলা করে তিনি যে শুধু বেরিয়ে এলেন তাই নয়, দেশের ও দশের কিন্তু প্রভূত উব্‌গার হলো। কেয়াবাৎ।

    এতো শুধু গল্প। পর্নোগ্রাফিক কার্টুন যেহেতু দ্রষ্টব্য বস্তু, তাই এর চিত্রায়ণের দিকে অল্প মন দেই। কার্টুনে তো মডেল লাগে না, তাই কল্পনার ভেলায় ভেসে থ্রি ডাইমেনশানে লাইফ লাইক আঁকলেই হলো এইরকম একটা ধারণার বশবর্তী হবেন না। ভাবী ও তৎসম্পর্কিত উত্তেজনাসমূহ নেহাৎই টু ডাইমেনশানাল। শুধু তাই নয়, নানা লোকে মিলে কুটির শিল্পের মতো কাঁচা হাতে আঁকে, তাই মাঝে মাঝেই পার্স্পেক্টিভের ভুলে প্রোপোর্শানগুলো অল্প হাস্যকর হয়ে পড়ে। তা বলে শিব গড়তে বাঁদর হয় নি,মন দিয়ে দেখুন (আপাতত: মানসচক্ষে) - যে কিভাবে ভাবীর চিত্রায়ণ আপনাকে স্মৃতির সরণি বেয়ে নিয়ে যায় ছেলেবেলার অমর চিত্র কথায়। মূলত: পৌরাণিক গল্পগুলির ইলাস্ট্রেশানের ওপর বেস করে আঁকা। কিন্তু ছবির হিরোইন পৌরাণিক হলে কি হবে, তার চারপাশ কিন্তু টিংকল, চান্দামামা আর চম্পক, এই তিনটের ওপর পুরোপুরি নির্ভরশীল। অতি আশ্চর্যের বিষয় এই, যে ডায়মন্ড কমিক্সের কোনও ছাপ এতে অদৃশ্য। চাচা চৌধুরি বা বিল্লু পিংকির কথা বলছি না, নাগরাজ গোছের সম্ভাবনাময় চরিত্রের কথা বলছি। কেউ কেউ প্রশ্ন করবেন - ইন্দ্রজাল? হ্যাঁ, কদাচিৎ, বাহাদুরের বেলার সুগন্ধ আলতো করে ভেসে আসে বটে, কিন্তু সে আমার দুর্বল মুহূর্তের উইশফুল থিংকিং ও হতে পারে। যাই হোক, পাঠক, যে যে শিশুসাহিত্যগুলিকে এক করে এই বিশু সাহিত্যটি তৈরি হয়েছে তা আমরা এক অনুচ্ছেদে ধরে ফেলেছি - এ বড়ো কম কথা নয়।

    ভাবীর বিস্ফোরক কমিক স্ট্রিপ শুরু হয় ইংরাজি ভাষায়। মানে লক্ষ্যই ছিল শহুরে, চাকুরিজীবি, বুদ্ধিজীবি সম্প্রদায়। কিছুদিনের মধ্যেই বোঝা গেলো যে ইংরাজি ভাষাটি আমাদের দৈনন্দিন জীবনে বিশেষ রেখাপাত করলেও এখনও তাকে আমরা মনের গভীরে স্থান দিতে পারি নি, এ ভাষা আত্মমৈথুনের ভাষা নয়। মানুষ, সুশীল ও বুদ্ধিজীবিরা আপন আপন মাতৃভাষাতেই পর্নোগ্রাফি পছন্দ করেন। ফলস্বরূপ ঠ্যালার নাম বাবাজী দেখে কল্পতরুর ন্যায় সবিতাভাবী পলিগ্লট হলেন। বাংলা, ইংরাজি, হিন্দি, তেলেগু (মালায়ালাম?) ইত্যাদি ইত্যাদি। এর মাধ্যমে বুঝি ভারতের মূল কামোত্তেজিত জাতিগুলিকেই চিহ্নিত করা গেলো বলে। অবশ্য বাংলা সংলাপগুলি পড়লে দিব্য বোঝা যায় যে ভাবীর ঢেউ বাংলাদেশেও বেশ ভালোভাবেই অনুভূত হয়েছে।

    ভাবীর ব্যবসা ও বিজ্ঞাপন যেমন এই মন্দার বাজারে হুহু করে বেড়েছে তাতে তো মনে হচ্ছে উনি ভারত সরকারের ব্যান ফ্যান উপেক্ষা করে শর্ট টার্মে দাঁড়িয়ে গেছেন। আর নানান বয়েসী রসিক ছেলেমেয়েদেরও অভাব নেই। ডিমাণ্ড, সাপ্লাই ও যৌনতার এই ত্র্যহস্পর্শের কেন্দ্রবিন্দুতে দাঁড়িয়ে কেবলমাত্র চিত্রকর ও লেখকদের কোয়ালিটি ও কোয়ান্টিটির ওপর ভাবীর ভবিষ্যৎ নির্ভর করছে। দেখা যাক, ভাবীজান লবেজান করে আর কদিন চালিয়ে যেতে পারেন।

    আগস্ট ২৪, ২০০৯
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • কূটকচালি | ২৩ আগস্ট ২০০৯ | ১৪৭১ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • সিকি | 131.243.33.212 (*) | ১৮ অক্টোবর ২০১৩ ০৪:৫৭89317
  • তুলে দিলাম।
  • pn | 127.194.205.203 (*) | ১৮ অক্টোবর ২০১৩ ০৫:৩৪89318
  • নেই নেই করেও ৪ বছর আরো টেনে দিলেন ভাবী। উপভোক্তা গ্রুপ শুধু পাল্টে পাল্টে যায়।
  • ভাইপো | 34.227.213.50 (*) | ১৮ অক্টোবর ২০১৩ ১১:১৩89319
  • ভাবী আজকাল ফ্রী নেই তো। লেখক মনে হয় পয়সা খরচ করে পরকে সবিতাভাবীর গল্প বলতে চান না।
  • রঞ্জন | 182.68.33.150 | ২৬ আগস্ট ২০২০ ২০:৪৪96675
  • "মানুষ, সুশীল ও বুদ্ধিজীবিরা আপন আপন মাতৃভাষাতেই পর্নোগ্রাফি পছন্দ করেন"।

    --ক্যাবাৎ! ক্যাবাৎ! আম্মো।

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ভ্যাবাচ্যাকা না খেয়ে মতামত দিন