এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • বুলবুলভাজা  অন্য যৌনতা

  • শয়তানের ওকালতি

    সোমনাথ রায় লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্য যৌনতা | ২৪ মার্চ ২০১০ | ৮৬৩ বার পঠিত | রেটিং ১ (১ জন)
  • ঋতুপর্ণ, মীর এর শো নিয়ে কূটকচা৯ হয়েছে প্রচুর। এফিমিনেট গে, বা ট্রান্সেক্সুয়ালরা পপুলার কালচারে আসেন মূলত কমেডি-র উপাদান হয়ে। কেউ বলছেন, অন্য যৌনতা অস্বীকার করার মানসিকতা থেকেই এই খিল্লি। আবার খিল্লির ওকালতি করে কেউ বলছেন, এই খিল্লি নির্দোষ, অন্য যৌনতার মানুষকে সমাজে অন্তর্ভুক্ত করার একটা প্রসেস মাত্র।

    রইল এরকমই দু'জনের মতামত। আপনার কী মত?
    লিখে পাঠাতে পারেন [email protected]
    haste.jpg

    ওরা চারজন - চারফুট, চঞ্চল , চিমা আর চচ্চড়ি। ফার্স্ট ইয়ারের শুরুতে আমরা ওদের অন্য চারটে নামে ডাকতাম : অভিজ্ঞান, ইন্দ্রাশিস, ওসমান এবং উজ্জ্বল। তারপর যা হ'লো নামগুলোই বোধ হয় সেলফ এক্সপ্ল্যানেটরি, অভিজ্ঞানের সঙ্গে একটা মাত্রার বন্ধুত্ব হবার পর সে যে আমাদের সবার থেকে গড়ে প্রায় একফুট খাটো সেটা মেনশন করতে অসুবিধে থাকলো না; চঞ্চলের মতন মেয়ে দেখলেই কেলিয়ে পড়ার সমস্যা y2k -র বাইরে দেখা যায়নি, গ্রুপফটো তুললে দেখা গ্যালো ওসমানের কৌমুদিত দন্তরুচি ছাড়া আর সমস্তটার রঙ-ই চুলের সঙ্গে মিশে যাচ্ছে আর উজ্জ্বল কোনও ব্যঞ্জনবর্ণই একবারে উচ্চারণ করতে পারেনা। যদিও গত চার বছর ওদের আমরা আমাদের দেওয়া নামেই ডেকে এসেছি, তবু ওরা আমাদের (এবং আমরা ওদের) দিব্যি বন্ধু। স্যার বোর্ডে চারফুটকে অঙ্ক করতে ডাকলে পেছনের বেঞ্চ থেকে আওয়াজ উঠেছে চেয়ারের ওপর দাঁড়িয়ে পড়, নইলে বোর্ডে হাত পাবিনা - বসিরহাটে পিকনিকে গিয়ে গোয়ালঘরের সামনে দাঁড়িয়ে বলা হয়েছে 'চঞ্চল আজকে কাকে প্রোপোজ করছিস?' হোস্টেলে তুমুল দোল খেলার পর চিমাকে স্নান করতে দেওয়া হয়নি, তোর গায়ে রঙ কই লাগলো বলে আর উজ্জ্বলকে অ্যাসাইনমেন্ট শেয়ার করতে দেওয়ার শর্ত রাখা হয়েছে 'চান্দুকে চাচি কো চান্দুকে চাচানে' আবৃত্তি করে শোনানোর কিন্তু তবু ওরা আমাদেরই বন্ধু - এবং এদের যে কোনও একজনকে চাটার সময়ে বাকি তিনজনের পার্টিসিপেশনও আমাদের আর কারুর থেকে কম ছিলনা। চিমা একবারও কুন্ঠা বোধ করতোনা ঐ 'চ-চ-চ্চ-চ্চ চচ্চড়ি' বলে উজ্জ্বলকে ডাকায় বা ইন্দ্রাশিস মেট্রোর সিঁড়িতে ধপ করে বসে দ্বিধাহীন ভাবে দিব্যি বলতো আমি এখন ভার্টিকালি চারফুটের সমান। এবং আমাদের কলেজের আর সবকটা ইয়ার-গ্রুপেই এইরকম কেউ বা কারা ছিল। ইলেক্ট্রিকালে ইউনিয়নরুমে পড়ে থাকা যে ছেলেটির নাম লেনিন ছিল, আমাদের ক্লাসে পড়লে চারচক্রীর সঙ্গে মিলিয়ে তার নাম 'চে' হতো - ফেস্টের দিন ক্লাস বাংক উপলক্ষ্যে তার বক্তৃতার নকল করে শোনানো হতো ইত্যাদি। অর্থাৎ, আমাদের মধ্যে যারা কোনোকোনো বৈশিষ্ট্যে বাকিদের থেকে আলাদা তাদের আলাদাত্বগুলো নিয়ে একটু টাইমপাস হয়েই থাকতো। কিন্তু, আমরা যদি পিগমি হতাম, চারফুটের নাম চারফুট দেওয়ার দরকার হতো না বা আমরা যদি অ্যাফ্রো-আমেরিকান হতাম চিমার ভাগ্যে নতুন নাম জুটতো না, যেমন জোটেনি বাকি বৈশিষ্ট্যহীন পাঁচজনের ক্ষেত্রে। আবার এরকমও নয় যে এই বৈশিষ্ট্যগুলো ধরাবাঁধা ভাবে খারাপ খুব কিছু - এর ঠিক উলটো উদাহরণ ছিল তুমুল ফর্সা 'সাদা' অনির্বাণ, তুমুল লম্বা 'ট্রেডার্স' জ্যোতির্ময় (তালগাছের মতই ট্রেডার্স অ্যাসেম্বলির শাখা থাকেনা), 'ভুতো' সৌমিক প্রমুখ। কিন্তু এদের সবার সঙ্গেই হোস্টেলে বেড, গাছতলায় কাউন্টার, এক্সাম হলে অ্যান্সারশিট আমরা অকুন্ঠে দেওয়া নেওয়া করেছি। বরং যাদের সঙ্গে এই শেয়ারিংগুলো আসেনি, যেমন লাইব্রেরীর বিজয়দা, ক্যান্টিনের ছোটু, হস্টেলের ফোনবয় অরবিন্দ, এদেরকে নাম দেওয়া, এদের ভেঙিয়ে টাইমপাস করা এই প্রসঙ্গগুলোই আসেনি। প্রাসঙ্গিক ভাবে একটা প্রশ্ন এসে যায়, চিমা বললে ওসমানের মন খারাপ হতো কিনা বা স্যানিটারি ন্যাপকিনের অ্যাড দেখানোর সময় লালসেলাম বললে লেনিনের কতটা ঝাঁট জ্বলতো - তবে একটা স্টেজের পর এরা বেশ স্পোর্টিংলিই নিত বলে জনগণের ধারণা, অন্তত: ক্রিকেট টিম থেকে বাদ দেওয়ায় বিশ্বদীপ বা পরীক্ষার হলে চোতা করতে না দেওয়ায় অনন্য যতটা হার্ট হয়েছিল আর হার্টশিপ যেভাবে মাসের পর মাস পুষে রেখে দিচ্ছিল, তার তুলনায় এই 'শারীরিক/মানসিক বৈশিষ্ট্যজনিত' খোরাকদের খারাপ লাগাটা কম বলে বাহ্যিক ভাবে মনে হতো। তবে এই প্রশ্ন অবান্তর, ইম্পর্ট্যান্ট এই উত্তরটাই, যে যাদের আমরা কোনও ধরণের মাইনরিটি বর্গে ফেলে খোরাক করি, তারা আমাদের মধ্যেকার-ই পাব্লিক। যারা আমাদের জল-অচল, তাদের আমরা মিমিক করে মজা নিই না, বলা যায় মিমিকের মজা থেকেও তাদের সরিয়ে রাখি। যেমন ধরুন, বাচনভঙ্গীর জন্য বাঙালকে খোরাক করলেও তার বাড়ি গিয়ে শুঁটকি মাছ সাঁটিয়ে আসবো, কিন্তু অনুরূপ অন্য ধরণের বাংলা বলবার জন্যে সাঁওতালদের খোরাক করবোনা, তার বাড়ি গিয়ে হাঁড়িয়াও (নেহাত অ্যাডভে'¡র বা প্রগতিশীলতার বশে না হলে) খাবো না, মেঠো ইঁদুর-খাম আলুও খাবো না। ফলে বাড়িতে পচা মাছ রান্না হলে বলবো, পুরো চাঁটগাঁ বানিয়ে দিলে, আলু পচে গেলে বলবো না 'ঝাড়গ্রাম নাকি?'। পাঞ্জাবীকে নিয়ে, তাকে ভেঙিয়ে অজস্র জোকস বলবো, পাকিস্তানি নিয়ে কটা জোকস আমরা বলি? জেরক্স দোকানের কালুদা চিমার থেকেও কালো হওয়া সত্ত্বেও দু একবার চিমাকে ওর বাবা কালুদার বাড়ি যেতেন কিনা জিগেশ করা ছাড়া আলাদা করে কোনও ভাবেই মেনশন করা হয়নি। চিমা আমাদের ক্লাসমেট না হলে কালুদাকে আমরা এই অ্যাস্পেক্টে খেয়ালই করতাম না। ধরুন আপনার মেসোমশাইয়ের নিয়মিত কিÏ'ঞ্চৎ মদ্যপানের অভ্যেস আছে - মাসতুতো-মামাতো ভাইবোনেরা মিলে পুরোনো হিন্দি সিনেমা দেখতে বসে কেষ্ট মুখার্জীর জায়গাটায় 'মেসোমশাই' বলে হাল্কা কমেন্ট মেরে দিয়ে হেসে গড়িয়ে পড়েন, কিন্তু মাছের দোকানের কেষ্টদা রাত্তিরবেলা পাড়ার মোড়ে মাতলামি করেন, তাকে দেখে বিরক্ত হতে পারেন, খোরাক পান না। সুতরাং আমরা, কাউকে নিয়ে, তাকে মিমিক করে, তার বিশেষ বৈশিষ্ট্যগুলো মেনশন করে মজা নিই, যখন সে আমাদের মধ্যেকারই একজন, কিন্তু ঐ বৈশিষ্ট্যের জন্যে আমাদের বাকিদের থেকে একটু আলাদা। ঐ আলাদা-টুকুই মজা নেওয়ার জায়গা, নইলে ঐ আলাদা বৈশিষ্ট্যগুলোর মধ্যে আলাদা করে কোনও হাস্যরস-পানভ্যালু এসব কিছু নেই। তুষারদা বা ঋতুপর্ণ লেডিস বা নারীস্বত্ত্বাকামী বলে যদি তুষারদার নাচের প্রোগ্রাম পাড়ার ফাংশনে করতে দিতাম না বা ঋতুর সিনেমা ডিভিডি চালিয়ে দেখতাম না, তাদের যদি নিজেদের সার্কেল থেকে দূরে সরিয়ে রাখতাম, তাদের বৈশিষ্ট্যগুলো নিয়েও হাসি ঠাট্টা চালাতাম না। মিমিক করবার জন্যে যাকে মিমিক করছি তার সঙ্গে অন্তত: বাহ্যিক ভাবে মিশতে হয়, তাকে জানতে হয়। মুসলমানের বাড়িতে আগুন লাগিয়ে নামাজ পড়াতে মিমিক করবার মজা পাওয়া যায়না, হোমোসেক্সুয়াল দেখে মুখ ফিরিয়ে নিলে গে-কে ভেঙানো যায়না - ঠিক যেমন আমাদের অজস্র প্রাচীন বাংলা জোকস-এর ভেতর (বি:দ্র: গোপাল ভাঁড়) চণ্ডাল, ডোম প্রভৃতিদের নিয়ে একটিও গল্পকথা খুঁজে পাবেন না, সব হাস্যরসের চরিত্র-ই ইনক্লুডেড যাঁরা, তারা-ই। আর যখন-ই এক্সক্লুশন - এড়িয়ে চলা, ঘেন্না, বিরক্তি এগুলো প্রবলতর হয়ে পড়ে, তখন ঐ 'হাস্যরস' নির্মাণের জায়গাটা চলে যায়। এই প্রসঙ্গে স্লাভয় জিজেক ও কর্ণেল ওয়েস্ট-এর একটি আলোচনা উল্লেখযোগ্য (ইউটিউবে দুজনের নাম একত্রে সার্চ দিলেই ভিডিওটি আসবে)। জিজেক বলছেন, তাঁর অল্পবয়সের সময়কার কথা, যখন সংযুক্ত চেকস্লোভাকিয়ায় বিভিন্ন জনজাতি একসঙ্গে মিলেমিশে বাস করছে। প্রতিটি জনজাতির মধ্যেই অপরাপর জনজাতিগুলোকে নিয়ে বিভিন্নরকম জোক্‌স চালু ছিল, যা স্বভাবত:ই অশ্লীল এবং 'পলিটিকালি ইনকারেক্ট'। কিন্তু মিলেমিশে থাকার সময়কালে তাঁরা ঐ জোক্‌সগুলিকে স্বচ্ছন্দে ব্যবহার করতেন, এমন কী অন্য জনজাতির কারও সামনে তাঁদের নিয়ে তৈরী জোক্‌সগুলো বলতে দ্বিধাও করতেন না। কিন্তু এই সহজ পরিবেশটা জনজাতির মধ্যে এথনিক টেনশন তৈরী হওয়ার সময়ে নষ্ট হতে শুরু করে আর গৃহযুদ্ধের পরে দেখা যায় যে এই জোক্‌সগুলো পপুলার কালচার থেকে হারিয়েই গ্যাছে, সে সময়ে চেক আর স্লোভাকরা আলাদা রাষ্ট্র বানিয়েও ফেলেছেন যে রাষ্ট্রদুটির মধ্যে সম্পর্ক খুব বন্ধুত্বপূর্ণ নয়। আবার আমরা সেই জায়গাটাতেই ফিরে আসছি, যে আমার থেকে আলাদা কিন্তু আমার সঙ্গে মিলেমিশে থাকতে পারছে তাকে নিয়েই আমরা মিমিক্রি-জোক্‌স করতে পারি। হিজড়ে বা বেশ্যাকে আমরা আমাদের পরিচিত গণ্ডি থেকে বাদ দিয়ে রাখি, তাই হিজড়ে বা খানকি শব্দ দুটো আমাদের কথ্যভাষায় খিস্তি হিসেবে থেকে যায়, কোনও ফান-ভ্যালু তৈরীর কাজে আসেনা। হোমোসেক্সুয়াল সম্পর্ককে আমরা এখনও স্বীকৃতি দিতে পারিনি বলে, আমরা জানিনা একজন কি করে তাঁর গে পার্টনারকে প্রেম নিবেদন করেন, ফলে সেইখানে আমাদের মিমিক্রি পৌঁছয় না। আর, যেদিন সেটা পৌঁছবে সেদিন খুব স্বাভাবিক ভাবে গে-রিলেশন নিয়ে জোকসগুলো তৈরী হবে, যেমন হয়তো হোমোসেক্সুয়াল ঋতুপর্ণর মধ্যে দিয়ে ঋতুপর্ণ-সুলভ হোমোসেক্সুয়ালিটিকে ইনক্লুড করে নিয়েছি বলে তাঁর আচার আচরণকে মিমিক করায় হেসে গড়িয়ে পড়তে পারছি।

    অলঙ্করণ: সায়ন কর ভৌমিক

    ২৩ মার্চ, ২০১০
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক।
  • অন্য যৌনতা | ২৪ মার্চ ২০১০ | ৮৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে প্রতিক্রিয়া দিন