এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • avi | 57.11.4.152 (*) | ১৪ মে ২০১৭ ০৫:২৮82348
  • দারুণ।
  • Kakali Sinha Roy | 37.5.14.76 (*) | ১৪ মে ২০১৭ ০৫:৩২82349
  • দুর্দান্ত !
  • Prativa Sarker | 37.5.132.29 (*) | ১৪ মে ২০১৭ ০৫:৫৩82350
  • ঠিক তাই। আর এই সখ্যটুকুই পরম নির্ভর ও নির্ভার করা ও হবার জায়গাও বটে। এইটুকু থাকলেই মাদার্স ডে সার্থক।
  • গৌতম সাহা | 120.225.4.110 (*) | ১৪ মে ২০১৭ ০৯:০৪82351
  • ঝকঝকে। পেপারলেস ডেস্কের মতো। সবটাই আছে।
  • swati | 127.213.187.225 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ০৩:২৩82354
  • প্রথমেই পড়ার জন্য ধন্যবাদ জানাই. একটি শিশুর বড় হওয়ার জন্য , তার বেসিক নিড মেটানর জন্য অন্তত প্রাথমিক পর্যায়ে কাউকে না কাউকে লাগে. এই কাউকে লাগা টা আমি একদম অস্বীকার করি নি. আমার মনে হয়েছে সেটা মা না হয়ে অন্য কেউ হতেই পারেন. হতে পারেন পরিবারের অন্য কেউ বা পরিবারের বাইরে অন্য কেউ. কিন্তু যেখানে ইভন মাই এই দায়িত্ব নেন, শুধু দায়িত্বটাই কি মাতৃত্ব? সেটারই খোঁজ করছি.
  • pi | 57.29.226.138 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ০৩:৪৫82355
  • 'যে মায়েরা এই ঠিক ঠাক 'অন্য'দের ব্যবস্থা করতে পারেন না, তাঁদের নিজের সন্তানের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে হয়।'

    ব্যব্স্থা করতে পারেন না হয়তো কেউ কেউ, আবার কেউ কেউ অন্য কিছুকেই 'ঠিক' বলে ভাবতেই পারেন না, নিজে না করলে হবেইনা, এরকমও ভাবেন। আর কতটা করলে 'কিছু' করা হবে, তার পরিমাপও তো আবসলিউট নয়। কিন্তু অনেকেই কিছু মানে সবটাই মনে করেন।

    আরো একটা কথা। একটা বয়সের পর বাচ্চাদের একটা নিজের একার জগতও তৈরি হয়ে যেতে পারে কিন্তু। অবশ্যই সম্পূর্ণ একা ছেড়ে দেওয়া নয়, কিন্তু অনেক কিছু ছাড়লে, সেখানে বাচ্চা নিজেদের মত করে অনেক কিছু করার উপাদান খুঁজে নিতে পারে, নেয়। সেটা খারাপ ব্যাপার, এমনটা নাও হতে পারে, এমনকি ভালও হতে পারে। মা বাবার মত কাউকে সঙ্গ দিয়ে যেতেই হবে, এমনটাও না হতে পারে।
    আর মা বাবা কাজকর্ম করার কারণে সঙ্গ দিতে পারলেন না মানেই বাচ্চাটাকে অবহেলা করা হল, বঞ্চিত করে নিজেদের কাজকম্ম কেরিয়ার করা হল, এমনটাও না হতে পারে। মা বাবাকে কাজ করতে দেখলে, অন্য নানা কিছুতে সময় দিতে দেখলে, সেটাও পরোক্ষভাবে অনেক সময়ই বাচ্চাদের ইন্স্পায়ার করে। এরকম কিছু করতে, এরকম কিছু হবার চেষ্টা করতে। আর সে ছাপ অবেতনেই পড়ে যায়, চেষ্টা অনেক ক্ষেত্রে আপনা থেকেই চলে আসে। সরাসরি কোরিলেট করতে না পারলেও।
    মা সারাদিন বাড়িতে থেকে সমানে সাথে সাথে পড়াশুনা খেলাধূলা গল্পগুজব নীতিশিক্ষা ভালমন্দ রান্নাবান্না করে খাওয়ানো যত্ন-আত্তির প্রভাব, শিক্ষা যেমন হয়, কোন মা ( কি বাবা) এসব প্রায় না করে যদি নিজের অফিস কি সেমিনার কি বই লেখা কি এদিক সেদিন কাজে ব্যস্ত থাকেন, তার প্রভাবও অন্য কোন ভাবে পড়তেই পারে, ভালোর দিকেও।

    আর একটা প্রশ্ন আছে।
    অগেকার দিনে অনেক সন্তান হত, বাবারা অনেক সময় খুবই রাশভারি, গম্ভীর হতেন, মানে বাচ্চাদের সাথে সে অর্থে সময় দিতেন না ছোটবেলায়, মাদেরও সংসার আর এই সন্তানকে সামলানোর হ্যাপা থাকত, অনেক সন্তান না হওয়ায় ইন্ডিভিজ্যুআল আটেনশনও এত আসতো না অনেক সময়, এর ফলে কি সন্তান অনেক খারাপ ভাবে বড় হত ? যা করতে পারত, হতে পারত , তা হত না ? ইন্ডিভিজ্যুয়াল আটেনশনে অনেক বেশি ভাল ফল ? যত আটেনশন, তত বেশি ফল ?
    অভি কোথাও এই নিয়ে কিছু স্টাডির কথা বলেছিলি। লিখবি কি ?
  • dc | 132.164.101.98 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ০৪:৪৭82356
  • দায়িত্ব অনেক রকম আছে। সন্তানের দায়িত্ব, মা বাবার দায়িত্ব। আমার সন্তানকে বড়ো করে তোলার বা মোটামুটি একটা জায়গা পর্যন্ত পৌঁছে দেবার দায়িত্ব যেমন আমার, তেমনি আমার মা বাবা যারা আমাকে বড়ো করল তাদেরও দায়িত্ব আমার। এই দায়িত্ব এড়িয়ে যাওয়ার কারন বা দরকার আছে বলে তো মনে হয়না। এমনকি "দায়িত্ব" বলে একটা গুরুগম্ভীর নাম দেওয়ারও বোধায় দরকার হয়না। এগুলো আমার কাজ, এই কাজ করার জন্য আমাকে কেউ ঠেলবে তা তো নয়, এ তো আমার নিজের ভেতর থেকেই আসার কথা।
  • পুপে | 131.241.184.237 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ০৫:০১82352
  • ভাল লাগলো। প্রোজেক্ট সাকসেসফুল করার চক্করে অনেক মা এবং বাবা নিজের ইচ্ছে অনিচ্ছে আশা সব সন্তানের কাঁধে চাপিয়ে দিতে চান। তখন সখ্যতা গড়ে তোলার অবসরটুকু আর থাকে না, শুনতে খারাপ লাগলেও কিছু ক্ষেত্রে ব্যাপারটা প্রভু - ভৃত্যের পর্যায়ে চলে যায়। রাগারাগি - হুমকি - মানসিক চাপ একে একে চলে আসে সবকিছুই। "তোর জন্যে এত কিছু করলাম, তুই তার এই প্রতিদান দিলি!" কিম্বা " তোর জন্যে এত কিছু করলাম, আমার কথা তোকে শুনতেই হবে" ইত্যাদি।

    আপনি যে নিজের মেয়েকে তার মত করে বেড়ে ওঠার অবকাশ দিয়েছেন, তার বন্ধু হয়ে উঠেছেন, তার জন্য আপনাকে কুডোস। ঃ)
  • Mani | 100.212.96.199 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ০৭:৪৪82357
  • পুপে ঠিক ঠাক জায়্গায় ঘা দিয়ে্ছেন।আমার অভিন্জ্গতা প্রায় এক রকম। আমার মা কোনোদিন বাইরের দুনিয়ার পা দিতে চান নি। বহু সুযোগ বহু বার পেয়েছিলেন ভালোভাবে কেরিয়ার করতে পারতেন, যদি চাইতেন। না চাইলে কিছু অপরাধ ও সেটা নয়। সেটা ওনার চয়েস।মুসকিল টা হোলো সারা জীবন ধরে আমাকে আর ভাই কে বলা " তোমাদের জন্য সারা জীবন পাত করে দিলাম!"। বাবা মা কিভাবে তাদের কেরিয়ার কোরোবেন তা সন্তান রা তো নিয়্ণ্ত্রণ করে না।
  • AP | 24.139.222.45 (*) | ১৫ মে ২০১৭ ১১:০২82353
  • নাহ, বিষয়টা সকল ক্ষেত্রে মোটেই এতটা সহজ নয়। একটা শিশুকে বড় করে তোলা এবং কিছু কিছু বিষয়ে এগিয়ে যেতে সাহায্য করার জন্য বেশীর ভাগ সময়েই কাউকে না কাউকে দরকার হয়। লেখকের ক্ষেত্রে এই 'কেউ' বা 'বাড়ির অন্যরা' ঠিক কারা সেটা পরিস্কার করে লেখা নেই। কিন্তু ব্যাপারটা যে এমনি এমনি হয়নি বা হয়না, সেটা উনিও প্রকারান্তরে স্বীকারই করেছেন। যে মায়েরা এই ঠিক ঠাক 'অন্য'দের ব্যবস্থা করতে পারেন না, তাঁদের নিজের সন্তানের ব্যবস্থা নিজেকেই করতে হয়। আর সেজন্য দরকার মত আত্মত্যাগও করতে হয়। সেটা, মানে এই দায়িত্বটা মা-বাবা ভাগ করে নিতে পারেন কিন্তু অস্বীকার করতে পারেন না। মানে এমনি এমনি সন্তান বড় হয়ে জীবনে ভালোভাবে দাঁড়িয়ে যাবে, ব্যাপারটা এত সহজ না ভাবাই ভালো। ছেলে / মেয়ের মা / বাবার মত হতে হবে তার কোনো মানে নেই কিন্তু কিছুই হবার / পারার দরকার নেই, এমনও তো নয় ! ঐ 'কিছু' টুকুর মাপ এক এক জনের ক্ষেত্রে এক এক রকম আর তার জন্য মা-বাবার মনোযোগের মাপও আলাদা। কিন্তু তাকে উঋয়ে দেওয়া যায় না।
  • swati | 127.194.40.127 (*) | ১৬ মে ২০১৭ ০৫:৫০82358
  • ওই যে স্টাডিটার কথা পাই বলেছিলেন সেটার সম্বন্ধে কি একটু বিশদে জানা যাবে?
  • পৃথা | 132.161.9.145 (*) | ১৬ মে ২০১৭ ০৬:৩৬82359
  • এক্কেবারে মনের কথা। আমিও ভাবি যে মাতৃত্বি ক এবং এতোদিনে একেবারে বুঝেছি যে আমার মধ্যে ও বস্তু বিশেষ নেই। আর আধুনিক সমাজের চিন্তাভাবনায় আরো জটিলতা তৈরী হয়।যদি মেয়েদের মন লাগিয়ে চাকরি করা এতই বাচ্ছাদের ক্ষতি করে তবে তো শিশুকন্যাদের লেখাপড়া এখনি বন্ধ করে দেওয়া উচিত।এক শ্রেণীর মেয়েরা আবার এই ভাবনাটার সুবিধে নেয়।বহু কোনক্রমে পাশ করা মেয়ে, যাদের জীবনের উদ্দেশ্যই ছিল কোনমতে একটা বিয়ে হয়ে যাওয়া, বিনা আয়াসে, তারাও অনেকসময় বলেন যে বাচ্ছার জন্য নাকি চাকরী করা হয়নি এবং যথেষ্ট হাততালিও পান।মোদ্দা কথা হল মেয়েদের মা হতেই হবে।মায়ের হাতের রান্না, মা খাইয়ে দিলে বেশী পুষ্টি ইত্যাদি।তো মাতৃত্ব ও একরকম সামাজিক নির্মাণ।তবে বাচ্ছা বড়ো হতে গেলে কাউকে তো মনযোগী হতে লাগে। সেক্ষেত্রে মা বা বাবার মধ্যে একজন হওয়া ভাল। কাজের মাশীদের কাছে শিক্ষার উপকরণ বিশেষ নেই।মাতৃত্বের মত পিতৃত্বের গুরুত্ব ও বাড়িয়ে দিতে হবে। দু বছর বয়সের পর বাচ্ছাদের জন্য বাবা আর মা সমান ঈ হয়। অতএব সারাজীবন ধরে বাচ্ছা মায়ের ওপর চাপিয়ে বাচ্ছার পরবর্তী জীবনে মায়েদের "আমি তোমার জন্য এই এই এই স্যাক্রিফাইস করেছি" এহেন লিস্টি ধরিয়ে দেওয়ার সুযোগ তুলে না দেওয়াই ভালো।
  • Mani | 100.212.96.18 (*) | ১৬ মে ২০১৭ ০৮:১৪82360
  • এটাও ঠিক ক্থা। আমার মা ও এই সাধারণ মেধার দলেই। কিছু অসুবিধা নেই তাতে। তবে আজ থেকে তিরিশ ব্ছর আগে সাধারণ স্কুলের চাকরী পাওয়া আর সেটা ধরে রাখা বেশী শক্ত ও কিছু ছিলো না। মা চাইলেই পারতেন।চান নি ।কিন্তু দাদা জীবন ধরে আক্ষেপ ছিলো " আমি গ্রাজুয়েশনে হাই সেকেন্ড ডিভিশন পেয়ে ছিলাম, তাও তোমাদের জন্য সব ত্যাগ করলাম!" মা মানতে পারতেন না সেকেন্ড ডিভিশন পাওয়া কিছু লজ্জার বিষয় নয়, একই ভাবে হাই সেকেন্ড ডিভিশন বলে ফালতু জাহির করাও অর্থহীন হীনমন্যতা। আমরা স্কুলে ভালো ফল করলাম, খুব খুশী হবার সাথে সাথে নিজে শুধু দাদু দিদিমা র অমনযোগের জন্য এরকম রেজাল্ট করেন নি তাও বলতেন। অথচ স্নেহ মমতার কোনো ত্রূটী কোনোদিন দেখি নি। কাছের মানুষের এতো বৈপরীত্র অবাক করে দেবার মতো।
  • Swati | 127.194.42.128 (*) | ১৮ মে ২০১৭ ০৫:৫৯82361
  • আমার অফিসে এক কোলিগের মুখে একদা শুনেছি যে মেয়েদের ছেলেদের সঙ্গে এক সিলেবাস পড়ান উচিত নয়. তাতে নাকি মেয়েদের সংসার করার মানসিকতার কমতি হয়. মেয়েদের জন্য আলাদা সিলেবাস হওয়া উচিত. তাহলে তাদের বধূত্ব তথা মাতৃত্ব ভালভাবে বিকাশ পাবে. কথাটা কেমন মনে হল?
  • 0 | 123.21.79.252 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ০১:৪৬82368
  • দায়িত্বকে তো কেউ সানি বলেনি। সে তো বাপমার আছেই। কিন্তু এই দায়িত্বের মধ্যেকার কাজগুলো (upbringing, caregiving, এ'সব) ডেলিগেট্‌ (with/without pay) করা উচিতনা - এই ধারণাটাকেই সানি বলা হয়েছে।
    দায়িত্ব যাদের তারাই ঠিক করবে যে কাজগুলো নিজেরা কতোটা করবে, কতোটা অন্যদের দিয়ে করাবে।
    আমার ধারণা, অন্যের হাতে এই কাজগুলো খারাপ হবার থেকে বাপমা‍র নিজেদের হাতেই খারাপ হবার ঢের বেশী উদাহরণ পাওয়া যাবে।
  • AP | 24.99.219.163 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ০৩:০৩82369
  • দ-কে,
    শুধু আপনার কথা তো বলিনি, অনেকের নাম আছে। তবে স্বাতীর লেখায় সন্তান পালন বিষয়টা যে রকম হাল্কা-ফুল্কা বলে দেখানো হয়েছে, তার সাথে একমত হলে ধরে নিতে হয় চাইল্ড-কেয়ার ইত্যাদি নিয়ে তারাই মাথা ঘামায় যাদের আর কোনো কাজ নেই। অলস মস্তিস্ক তো সেটই হল।

    দে-কে,
    পুরোপুরিই একমত। শুধু মাতৃত্ব নয়, অভিভাবকত্ব। বাবা-মা উভয় দিক থেকেই। সেটাই বলেছি। দুজনে যারা চাকরী করেন তারা কোনো ন কোনো ভাবে তো ম্যানেজ করেনই। কিন্তু একটা সময় অবধি সেটা তাঁদেরই দায়িত্ব। আর সন্তানকে জন্ম দিলে সেই দায়ি্টা এড়িয়ে
  • AP | 24.99.219.163 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ০৩:১৪82370
  • যাওয়াটার মধ্যে ভালো কিছু নেই।
    ক'জন বাবা পিতৃত্বকে পূর্ণতা মনে করেন, জানি না। কিন্তু সন্তানের প্রতি দায়িত্ব-কর্তব্য অবশ্যই পালন করেন অসংখ্য বাবা। সংখ্যাটা অবশ্যই বাড়তির দিকে, সেটাও কর্মরতা মায়েদের প্রভাবেই হয়তো।

    তবে ঐ যে '০' বল্লেন বাবা-মা কতটা করবে, কাকে দিয়ে করাবে নিজেরা ঠিক করবে। হ্যাঁ, সে তো করবেই, তাই তো করে। কে আর গুরু পড়ে বাচ্চার আয়া / ক্রেশ ঠিক করে ! তবে সব কিছুই যে একই রকম চলে তাও নয়। একজনের বাচ্চা ক্রেশে দারুণ মজায় থাকে বলেই সব বাচ্চা তেমনই থাকবে, এমন নয়। নারীদিবসের কাছাকাছি সময়ে অনিকেত রুণা'র লেখাটা পড়ে দেখতে পারেন।
  • | 52.106.93.106 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ০৩:২৪82362
  • বাব্বাহ আপনার কলিগ একেবারে বামাবোধিনী পত্রিকার পাতা থেকে উঠে এসেছেন।

    লেখাটা আগেই পড়েছি, বলা হয় নি বেশ ঠিকঠাক লেগেছে।
  • AP | 121.93.217.188 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ১০:২৯82363
  • বিষয়টা আবার আলোচনায় উঠে এসেছে, এটা ভালো কথা। তাই আবার দুকথা লেখার সুযোগ হল। কারণ মূল লেখা এবং পাই-পৃথা-পুপে-দ-ইত্যাদির কথা শুনে মনে হচ্ছে শুধু মাতৃত্বের গৌরবায়ন নয় সন্তানের দায়িত্ব ব্যাপারটা গোটাটাই সামাজিক নির্মান। আর শিশু মনস্তত্ব, শিশুর একাকীত্ব ইত্যাদি নিয়ে চারদিকে এত আলোচনাও নেহাৎই কিছু অলস মস্তিস্কের কাজ।

    প্রথমে পাই-কে বলি। একটি শিশু বড় হয়ে ওঠার ক্ষেত্রে কি হতে পারে আর কি হতে পারে না তার কোনো ফর্মূলা নেই। তাই মা-বাবার মনোযোগ (লক্ষ্য করবেন আমি কিন্তু মা-বাবা দুজনের কথাই বলছি) না পেলে একটি শিশুর ওপর তার ঠিক কি প্রভাব পড়বে সেটা কেউ বলতে পারে না। ইস্কুল থেকে ফিরে কেউ একা একা পাশের বড়িতে খেলতে চলে যেতে পারে, কেউ দাদু-ঠাম্মা-দিম্মার কাছে গল্প শুনতে পারে, কারুর এই সব কোনো অপশনই নেই বা থাকলেও, সে ক্লাসে অন্য বন্ধুদের সঙ্গে নিজেকে তুলনা করে মা-এর (এখানে শুধু মা-এর কথাই বলছি) ওপর চূড়ান্ত অভিমানী হয়ে উঠতেও পারে। কার ক্ষেত্রে কি হবে সেটা জানা নেই বলে এবং পদ্ধতিটা irreversible বলেই এত ঝামেলা। মায়েদের এত মাথাব্যথা, তার সবটাই বানানো বলে ধরাটা ঠিক নয়। স্বাতীর ক্ষেত্রে যেটা হয়েছে, মানে মাকে ছড়াই বাচ্চার পড়াশোনা-নাচ-গান 'দিব্যি' চলেছে, সেটাই কোনও ধ্রুব সত্য নয়।

    আর স্বাতীর লেখা থেকে বলি, সন্তান পালনের আনন্দ যদি নতুন বাড়ি-গাড়ি ইত্যাদির সঙ্গে তুলনীয়ই হয়, বা কেউ ভেবেই থাকেন যে তুলনীয় আনন্দের আরো অনেক অপশন তাঁর আছে তাহলে তিনি সন্তানের জন্ম দেবেন কেন ? ব্যাপারটা তো তিনমাসের (বা ছ'মাসের) পুতুলখেলা নয় ! নিজের সন্তানের দায়িত্ব 'নিজেদেরই' (দ্বি-বচন লক্ষ্যনীয়) নিতে হবে আর এই বিষয়ে প্রস্তুত হয়েই সন্তান নেওয়া উচিত। পরিবারের বা বাইরের অন্য কেউ সাহায্য করতেই পারেন কিন্তু সেটাই স্ট্যান্ডার্ড ব্যবস্থা বলে দাবী করার মধ্যে কিছু কৃতিত্ব দেখি না। ঘটনা চক্রে স্বাতীর ক্ষেত্রে সেটা 'দিব্যি' চলেছে বলে উনি সাড়ম্বরে সেটা লিখতে পারছেন, না চলতেও পারত, আর সে ক্ষেত্রে ওঁকেও ভাবতে হত নতুন ফ্ল্যাট বা নতুন গাড়ি কেনার আনন্দের সঙ্গে সন্তান পালনের তফাৎ কোথায়।

    আসলে চাকরী করা আর চাকরী ছাড়া এই দুই প্রান্তের মধ্যেও মায়ের অজস্র দায়িত্ব, কর্তব্য ইত্যাদি থাকে। আজকাল বেশির ভাগ মা-ই চাকরী রেখেই সে সব পালন করেন। আনুসাংগিক কিছু আত্মত্যাগও থাকে মায়েদের এবং বাবাদেরও। বাবারাও সেসব দায়িত্ব পালন করেই থাকেন বেশির ভাগ ক্ষেত্রে, কিন্তু সামাজিক নির্মাণের বোঝা নেই বলে তাঁদের কাজটা সহজ ও স্বাভাবিক বলেই ধরা হয়। তাই সন্তানের প্রতি কর্তব্য থেকে অব্যাহতি নয় সেটা মা-বাবার সম্মিলিত দায়িত্ব হিসেবে দেখার অভ্যাস গড়ে উঠুক, এটাই কাম্য। সন্তানহীন থাকার অধিকার স্বীকার করেও, মাতৃত্ব যদি জীবনের পূর্ণতা হয়, পিতৃত্বও একইভাবে পূর্ণতা হিসেবে দেখা হোক।

    পরিশেষে স্বাতীকে বলি, বার বার আপনার লেখার সূত্র তুলতে হয়েছে বলে রাগ করবেন না যেন। আপনি নিজের অভিজ্ঞতার কথাই লিখেছেন, এতে কিছু সমস্যা নেই। যেখানে যেখানে সরলীকরণ বা জেনারালাইজেশন মনে হয়েছে, সেই জায়গাগুলো নিয়ে লিখতে হয়েছে।
  • d | 59.203.248.52 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ১১:৩০82364
  • এই 'অলস মস্তিষ্কের কাজ' ইত্যাদি আমার ঠিক কোন বক্তব্য থেকে 'মনে হচ্ছে' বলবেন?
  • - | 147.59.156.28 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ১১:৫৮82365
  • AP আপনি লিখেছেন-
    ".....মাতৃত্ব যদি জীবনের পূর্ণতা হয়, পিতৃত্বও একইভাবে পূর্ণতা হিসেবে দেখা হোক......"
    প্রশ্ন -'দেখা হোক' মানে? কার বা কাদের চোখ দিয়ে 'দেখা হোক'?

    কিছু, খুবই কম কিছু, বা সঠিকভাবে বলতে গেলে, গুন্‌তিতেই আসে না, এরকম কিছু পিতা বাদ দিলে কজন পিতা পিতৃত্বকে তাঁর নিজের জীবনের পূর্ণতা হিসেবে দেখেন বা উপলব্ধি করেন? হ্যাঁ আজও। কিছু প্রৌঢ় পিতাকে বাদ দিয়ে অধিকাংশ যুবক পিতাকে দেখুন।যেটুকু উন্নতি বা পরিবর্তন হচ্ছে তা এতই কম এবং এতটুকু ছোটো পরিধিতে যে হিসেবে আসে না।

    এর মানে এই নয় যে আমি স্বাতী রায়ের লেখা বা বক্তব্যকে একচেটিয়া মান্যতা দিলাম। কারণ আমি এনার বিপরীতের চরিত্রদেরই বেশী দেখেছি, তাও তাঁদের জীবনকে উপভোগ করতে করতেই। সেগুলিকেও জেনারালাইজ্‌ করা যায় না, স্বাতীরটিকেও নয়।

    একদমই আমার মত।
  • de | 24.139.119.171 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ১২:১৬82366
  • মাতৃত্ব কথাটা অনর্থক গ্লোরিফায়েড - আসল কথা পরিপূর্ণ অভিভাবকত্ব! একটি সদ্যোজাত মানুষের মানসিক ও শারীরিক ভাবে পূর্ণ মানুষ হিসেবে বেড়ে ওঠার গোটা প্রসেসটাতে তাকে সাহায্য করা, পাশে থাকা আর সর্বোপরি তাকে নিঃস্বার্থ ভাবে ভালোবাসা - কোন কিছুর প্রত্যাশা না করে।সেটা মা-বাবা-দাদু-দিদা যে কেউই করতে পারে। যার কাছ থেকে বাচ্চা এগুলো পাবে, তাকেই অভিভাবক বলা হবে।

    যদিও এই আইডিয়াল প্রসিডিওর সবক্ষেত্রে পাওয়া যায় না। অনেক ক্ষেত্রেই সন্তানের ঘাড়ে নিজের প্রত্যাশার বোঝা চাপিয়ে তার জীবনটাকে অসহনীয় করে তোলা হয়। বিশেষত সফল কেরিয়ার না থাকা মা-বাবারা এটা বেশী করে থাকেন। সন্তান ভালো-মানুষ হয়ে উঠচে কিনা, তার তোয়াক্কা না করেই!

    স্বাতীর লেখাটা একটু হালকা চালে লেখা। বাচ্চার সমস্ত কিছু ঠিকঠাক দেখেশুনে রাখার কাজ চাকুরীরতা মায়েরাও করে থাকেন। সবসময় ফিজিক্যাল প্রেজেন্স সম্ভবপর না হলেও, রিমোট কন্ট্রোল মায়ের হাতেই থাকে। বাচ্চাকে দেখেশুনে রাখার জন্য যদি দাদু-দিদারা থাকেন, তাহলে তো খুবই ভালো, নইলে ক্রেশ বা আয়ার ভরসায় অনেক মায়েরাই বাচ্চা মানুষ করেন। এটা কোন অপরাধ নয় মোটেও। একটা সার্টেন সময়ের পর কন্টিন্যুয়াস মনিটরিং বরং বাচ্চার পক্ষে খারাপ। নিজের মতো বড়ো হয়ে ওঠার পরিসর প্রোভাইড করাটাও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়, তাতে ব্যক্তিত্বের বিকাশ হয়!
  • de | 69.185.236.52 (*) | ১৯ মে ২০১৭ ১২:২১82367
  • আসলে মাদারহুড নিয়ে যতো নাপানাপি, তার সিকিভাগও যদি পেরেন্টহুড নিয়ে থাকতো, তাহলে এই চাপিয়ে দেওয়া গৌরব নামিয়ে ফেলে আসল সমস্যাগুলোর দিকে তাকানো সহজ হোতো।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ২০ মে ২০১৭ ০৩:০১82372
  • ক্রেশ-এর ব্যাপারে মর্মন্তুদ অভিজ্ঞতা আছে, ডে কেয়ার সেন্টারে প্রথম কদিন সকালে রেখে এসে অফিস যাব - পা জড়িয়ে ধরে বসে আছে, কিছুতেই ছাড়বে না, দুঃসহ স্মৃতি..
    সপ্তাহখানিক লেগেছিল ঠিক হতে, নতুন বন্ধু বানাতে
  • pi | 57.29.133.247 (*) | ২০ মে ২০১৭ ০৪:৩৮82373
  • সপ্তাহখানেক পর ?

    সে কিন্তু এখানে স্কুলে যেতেও বেশিরভাগ বাচ্চারই ওরকম হপ্তাখানেক প্রচুর আপত্তি কান্নাকাটি সমস্যা থাকে। বন্ধু হয়ে গেলে আস্তে আস্তে কেটে যায়। মানে বলছি, স্কুলের থেকে খুব আলাদা কিছু চাপ কি ?
  • swati | 69.97.216.203 (*) | ২০ মে ২০১৭ ০৭:০২82374
  • AP র কাছে নিবেদন, যাঁরা চাইল্ড কেয়ার নিয়ে মাথা ঘামান তাঁদের মস্তিষ্ক অলস ইত্যাদি আমি কিন্তু বলি নি. আমার লেখা পড়ে আপনার এমন ধারণা জন্মালে আমি নাচার. ...

    তবে মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব দুটোর কোনটাকেই জীবনের পূর্ণতা বলে মানতে আমার ব্যক্তিগত আপত্তি আছে. মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব আমার মতে শুধুমাত্র একটি বায়োলজিক্যাল প্রসেস মাত্র. আমার কাছে একটি ব্যক্তির একমাত্র পরিচয় সে নিজে, তার পিতৃমাতৃ পরিচয় যেমন তার পরিচয় নয়, তেমনই তার সন্তান আছে কি নেই সেও তার পরিচয় নয়. ...

    আর একটা কথা সার্বজনীন সন্তানপালনের প্রেসক্রিপসন বিধান করার জন্য আমার লেখাটা ছিল না. এটা পড়ে যদি কারোর মনে হয় আমি তার বাড়ির অন্দরমহলে ঢুকে তাকে সন্তানপালনেরর ১০১ বিধির পাঁচালী শোনাচ্ছি, তাহলে সেটা লেখনীর অক্ষমতা.
  • swati | 69.97.216.203 (*) | ২০ মে ২০১৭ ০৭:০২82375
  • AP র কাছে নিবেদন, যাঁরা চাইল্ড কেয়ার নিয়ে মাথা ঘামান তাঁদের মস্তিষ্ক অলস ইত্যাদি আমি কিন্তু বলি নি. আমার লেখা পড়ে আপনার এমন ধারণা জন্মালে আমি নাচার. ...

    তবে মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব দুটোর কোনটাকেই জীবনের পূর্ণতা বলে মানতে আমার ব্যক্তিগত আপত্তি আছে. মাতৃত্ব বা পিতৃত্ব আমার মতে শুধুমাত্র একটি বায়োলজিক্যাল প্রসেস মাত্র. আমার কাছে একটি ব্যক্তির একমাত্র পরিচয় সে নিজে, তার পিতৃমাতৃ পরিচয় যেমন তার পরিচয় নয়, তেমনই তার সন্তান আছে কি নেই সেও তার পরিচয় নয়. ...

    আর একটা কথা সার্বজনীন সন্তানপালনের প্রেসক্রিপসন বিধান করার জন্য আমার লেখাটা ছিল না. এটা পড়ে যদি কারোর মনে হয় আমি তার বাড়ির অন্দরমহলে ঢুকে তাকে সন্তানপালনেরর ১০১ বিধির পাঁচালী শোনাচ্ছি, তাহলে সেটা লেখনীর অক্ষমতা.
  • Atoz | 161.141.85.8 (*) | ২০ মে ২০১৭ ১২:১৪82371
  • হুঁ, খুবই ভালো হচ্ছে ।
    আরও আলোচনা চাই ।
  • অতনু | 127.194.15.98 (*) | ২৩ মে ২০১৭ ০৬:২২82376
  • আমার এক আত্মীয়া একটি বামপন্থী দলের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্যা ছিলেন৷ ঐ দলের মহিলা সংংগঠনেরও শীর্ষপদে ছিলেন৷ তো আমার এক দাদা বৌদির সম্পর্কে তাঁঁর মন্তব্য, "অমুকের বৌ কত ভালো বল দিকি! মেয়েদুটোকে মানুষ করার জন্য চাকরি ছেড়ে দিল!!"
  • pi | 24.139.221.129 (*) | ১৭ নভেম্বর ২০১৭ ০৩:৫০82377
  • মাতৃত্ব নিয়ে টইয়ের আলোচনা প্রসঙ্গে তুললাম।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন