এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।

    Kulada Roy লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৬১২ বার পঠিত
  • মোদীকে আমি চিনি না। চেনার দরকারও নাই। পৃথিবীতে সকল মানুষকে চেনা যায় না। আর আমি বরিশালের মনু। যেখানে বরিশালের সবারেই চিনি না—সেখানে ভারত নামের একটা রাষ্ট্রের গুজরাতের নরেন্দ্র মোদিকে চিনতে যাব কোন দূঃখে।
    তবে আমার পাড়ার নরেন মুদিকে চিনতাম। বেচারা নরেন মুদি। তার মুদি খানায় বিস্তর কেনাবেচা হত। হিন্দুদের চেয়ে মুসলমান খদ্দের ছিল বেশি। তারা বিশ্বাস করেন নরেন মোদি নামের এই হিন্দু লোকটা মালে ভেজাল দেবে না। আর দাম লাগাম ছাড়া নেবে না। আমাদের পাড়ার সৈয়াদুল হক চাচা এই ব্যাপারে বড় করে ঘোষণা দিয়েছিলেন, নরেন লোকটা হিন্দু হৈলেও খারাপ না।

    নরেন মুদির মাইজা ঠাকুরদা সাত চল্লিশে ইন্ডিয়া যান নাই। তাদের প্রতিবেশী দুলাল চন্দ্র ভট্টাচার্য চলে গিয়েছিলেন। তবে ১৯৫০ সালে খবর এসেছিল—বরিশালের ফজলুল হকে সাহেবের ভাতিজা না ভাগ্নেকে কোলকাতায় ছুরি মেরে মেরে ফেলা হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে ঢাকাসহ পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন এলাকায় মেরে ফেলা হয় ৯ দিনে দশ হাজার হিন্দুকে। বরিশালে মেরে ফেলা হয়েছিল ২৫০০ হিন্দু সম্প্রদায়ভুক্ত মানুষকে। পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছিল বাড়িঘর। লুটপাট করা হয়েছিল সহায়-সম্পদ। ধর্ষণের শিকার হয়েছিল অসংখ্য নারী। দখল করা হয়েছিল অনেকের জমিজমা। তখন নরেন মুদির মূলাদীস্থ মামাবাড়ির লোকজনের রক্তে লাল হয়ে গিয়েছিল নদী। মাধব পাশার পিসে মশাই ছিলেন জমিদার বাড়ির সরকার বাবুর ব্যাগ-টানা লোক। সে সময় মাধব পাশায় একদিনে যে ২০০ মানুষকে হত্যা করা হয়েছিল—তার মধ্যে নরেণ মুদির ব্যাগ-টানা পিসে মশাই ছিলেন। যে সরকার বাবুর ব্যাগ টানতে টানতে তিনি নিহত হলেন—সেই সরকার বাবুর সঙ্গে জীবৎকালে তার পংক্তি-ভোজনের সুযোগ ক ঘটেনি। নমোশুদ্রের সঙ্গে এক পাতে খেলে ধর্ম থাকে! পিসে মশাইয়ের যে সামান্য জমি-জমা ছিল—সেটা ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের সময় শত্রু সম্পত্তি।

    নরেন মুদীর মাসির বাড়ি মোড়েলগঞ্জে। পানগুছি নদীর পশ্চিম পাড়ে সন্যাসী গ্রামে। ১৯৬৪ সালে কাশ্মিরে হজরত বাল মসজিদ থেকে মহানবী হযরত মুহাম্মদের চুল চুরি গেছে বলে খবর হল। মেসোমশাই গিয়েছিলেন পিরোজপুরের কদম তলার হাটে শুপারী বেঁচতে। হাঁটের মধ্যেই তাকে ধরা হল। গলায় কিরিচের পোচ দিতে দিতে জুজখোলার রহিম মাওলানা চেঁচিয়ে বললেন, নমুর পো, কাশ্মীর থেইকা আমাগো নবীকরিমের চুল চুরি করছোস। তোরে আজ রেহাই নাই।

    পিসেমশাই মরার আগে জিজ্ঞেস করেছিলেন, কাশ্মীরডা আবার কোন জাগায়! এখবর পাওয়ার পরে মাসি তার ছেলেপিলে নিয়ে বর্ডার পার হয়ে গেলেন। মেসো মশায়ের বন্ধু আব্দুল করিম তাদেরকে বর্ডার পর্যন্ত পৌঁছে দিয়েছিলেন। হাত ধরে বলেছিলেন, বৌদি গো, আমরা সবাই রহিম মাওলানা না। দোষ নিয়েন না।

    দোষ নেওয়ার সুযোগ ছিল না। মাসি ততক্ষণে শেয়ালদা স্টেশনে পৌছে গেছেন। সেখান থেকে দণ্ডকারণ্যে। এরপর খবর নাই। পৃথিবী থেকে ছাপা। এটা নিয়ে নরেণ মোদি একদিন দূঃখ করে বলেছিলেন, বুজলা বাবা, একাত্তরে বাবারে হারাইছি। দেশ ছাড়ছি। আবার স্বাধীন হইলে ফির‍্যা আইছি। ফির‍্যা না আইসা করব কী? পৃথিবীর কোনো জায়গায়ই আমাগো বাঁচন নাই।

    এই নরেন মুদিকে চিনি। খাতা-পত্রে লেখা নরেন্দ্র ওরফে নরেন মুদী। ইলেকশন আসলে নরেন মুদির পরিবার পোটলা পুটলি বেঁধে রাখতেন। আর গলায় সরিষার তেল। জানেন—আওয়ামী লীগ আর বিএনপি বা জাতীয় পার্টিই আর জামায়াত- জিতুক বা হারুক, তাতে কিছু যায় আসে না। নরেন মুদির উপর কোপ পড়বেই। চান্স পাইলে পলান মারবেন। আর পলাতে না পারলে গালটা বাড়িয়ে দেবেন। কী আর করা! মানব জীবন ধারণ করলে তার পেরসানীও সহ্য করণ ছাড়া উপায় নাই।

    ২.

    ২০০২ সালে ভারতের গোধরা নামে একটি জায়গায় ট্রেনে আগুন লেগেছে। ৫৮ জন যাত্রী মারা গেছে। সেই যাত্রীরা অযোদ্ধায় গিয়েছিল তীর্থ করতে। তারা হিন্দু। রটানো হল—মুসলমানরা হিন্দুদেরকে মেরে ফেলেছে। ফলে সেখানে দাঙ্গা লেগে গেল। এরপর সাতদিন ধরে আহমেদাবাদে। এই দাঙ্গায় মারা গেলো ৭৯০ জন মুসলমান। আর হিন্দু ২৫৪ জন। মারাত্মকভাবে আহত হল ২৫০০ জন মানুষ। ২২৩ জনের কোনো খোঁজ নেই। আরেকটি সুত্রে জানা গেলো—গুজরাতের এই দাঙ্গায় ২০০০ মুসলমান মানুষকে মেরে ফেলা হয়েছিল। ধর্ষণ করা হয়েছিল অসংখ্য নারীকে। মাসুম শিশু ওরফে শিশু গোপালকে জ্যান্ত আগুনে ছুড়ে ফেলা হয়েছিল।

    ঘটনাচক্রে সে সময়ে আমাদের নরেণ মুদি নেত্রকোণা গিয়েছিলেন। সেখান থেকে গৌরীপুর। আমাদের পাড়ার শফিদ্দিন খাঁর মরমর অবস্থা। তিনি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তি। তার চেয়েও বড় কথা তিনি সন্যাসী গ্রামের মেসো মশায়ের মন্ধু আব্দুল করিমের ফুফা লাগে। শেষ অবস্থায় ডাক্তার বললেন, আপনার কী খেতে ইচ্ছে করে? খাঁ সাহেবের কথা বলার বিশেষ অবস্থা ছিল না। তবুও কষ্টে—সৃষ্টে বললেন, তিনি মহাশৈল মাছের কথা শুনেছিলেন বাল্যকালে এলাকার বিশিষ্ট কবিরাজ রসরঞ্জন মিত্তিরের কাছে। এই মাছ খেলে নাকি আশা পূর্ণ হয়।

    মহাশৈল মাছ পাওয়া যায় গৌরীপুরে। শঙ্খ নদীতে মাঝে মাঝে আসে গারো পাহাড় থেকে নেমে। শুনে নরেণ মুদি রওনা হয়েছেন মহাশৈল আনতে। খাঁ সাহেবের আখেরী হাউস পূর্ণ করতে সাধ জেগেছে। মাছটি তার একাত্তরে শহীদ বাবাও খেতে ইচ্ছে করতেন। এর মধ্যে গুজরাতে কী হল তার কিছুই জানেন না নরেন মুদি। অনেক কষ্টে মহাশৈল মাছ পেলেন। ঢাকায় আসতে আসতে দেখলেন শাখারী পট্টিতে দোকান-পাটে লুটপাঠ চলছে। বেশ কয়েকজন তাকে মাছ হাতে আসতে দেখে জিজ্ঞেস করলেন, নাম কী?
    তিনি বললেন, নরেন মোদী।

    আর যায় কোথায়। তারা রাগে ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে চেপে ধরল। কে একজন চেঁচিয়ে বলল, ওরে ইলিয়াস, গুজরাতের দাঙ্গার নেতা নরেন্দ্র মোদীকে পাওয়া গেছে। সেইদিন তারা নরেন্দ্র মোদীকে খুঁজে পেলেও আমরা বরিশালের লোকজন নরেণ মুদীকে আর খুঁজে পাইনি। তিনি নাই হয়ে গেছেন।
    খাঁ সাহেব মহাশৈল মাছ খেতে পারেননি। তবে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করার আগে গলার আওয়াজ একবার ফিরে পেয়েছিলেন। চেঁচিয়ে বলেছিলেন, কন তো ডাক্তার, এই গুজরাতের নরেণ মোদীর লগে পুরাণ ঢাকায় ইলিয়াস আলীর ফারাকটা কোথায়?

    ৩.

    আমাদের নরেন মুদিকে যে ইলিয়াস আলী নাই করে দিল, আর যে নরেন্দ্র মোদী গুজরাতের ফতিমার দুলহাকে খুন করতে বুলন্দ আওয়াজ দিল-এরা দুজনেই কিন্তু দুটো ধর্মের লোক। দুজনই তারা তাদের ধর্মে নিষ্ঠ। শুধু নিষ্ঠ হলে বিপদ ছিল না। কিন্তু বিপদ হতে শুরু করল যখন তাদের ধর্মকেই পৃথিবীর সর্বশ্রেষ্ঠ ধর্ম বলে মনে করল। মনে করার মধ্যেও ঝামেলা কম। শুধু এই শ্রেষ্ঠত্ব ঘোষণার মধ্যে দিয়ে অন্য ধর্মকে শত্রু ঘোষণা করল, অন্য ধর্মের অস্তিস্ত্বকে নিজেদের ধর্মের জন্য বিপজ্জনক বলে ঘোষণা করল। নিজের ধর্ম রক্ষার জন্য অন্য ধর্মের মানুষজনদের উপর ঝাপিয়ে পড়ল। হত্যা করল। ধর্ষণ করল। সহায় সম্পত্তি কেড়ে নিল। দেশ ছাড়া করল। এটাই বিপদের জায়গা। এতোকাল যাদের মধ্যে ধর্ম এই অন্ধত্ব ঢুকিয়ে দিয়েছে—তারাই মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধী হয়ে দাড়িয়েছে। ধর্ম মানুষের লজিক কেড়ে নেয়। বিচার-বোধ হারা করে। হিংসা আর প্রতিহিংসার বীজ মাথার ভেতরে ঢুকিয়ে দেয়। এই ধর্ম-অন্ধ নিয়ে আমরা কী করবো?

    মনে করুন আমার এক পিসে মশাই। বরিশালের মঠবাড়িয়ার এক গ্রামে বাড়ি। মানবেন্দ্রনাথের গান আর দিলীপকুমারের অভিনয়ের পাগল। তার দিনদুনিয়াতে আর কিছু ছিল না। একাত্তর সালে তাকে মুসলমান হতে হয়েছিল। নাম হয়েছিল শাহজাহান। আর আমার পিসিমা মমতাজ। পিসাতো ভাইগুলোর নাম দারাশুকো, সুজা, আলমগীর। বোনটির নাম জাহানারা। রেগুলার মসজিদে যেতে হত। তাদের পালের গরু জবাই করেও খেতে হয়েছে। মুখে রাখতে হয়েছে দাড়ি। কপালে দাগ পড়ে গিয়েছিল। একাত্তরের পরে আমাদের বাড়ি এসে সেই দাড়ি কেটেছিলেন। আর হাহাকার করছিলেন। সেদিনই ঢোল-করতাল সহযোগে হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। তাতে তার সমস্যা হয়নি।

    কিন্তু সমস্যা হয়েছিল—এর পরে তিনি অতিরিক্ত হিন্দু হয়ে গিয়েছিলেন। সব সময় মুসলমানদের পতন দেখতে চাইতেন। আমাদের মুসলমান বন্ধুদের দেখলে আড়ালে ডেকে নিয়ে আমাদেরকে চড় থাপ্পড়ও দিতেন। বলতেন, বিধর্মী গো লগে মেসো, সাহস তো কম না! তার মেয়েটি একটি মুসলমান ছেলেকে বিয়ে করলে তাকে ত্যাজ্য করেছিলেন। আছড়ে পিছড়ে কান্নাকাটি করেছিলেন—মেয়েটি তাদের অনন্ত নরকে ঠেলে দিল। অদ্ভুদ।

    আরেকজন পিসেমশাই চিরকাল শিক্ষা-দীক্ষা ছিলেন। নিজের ছেলে-সন্তানদের কেউ কেউ দেশবিদেশের শিক্ষক, চিকিৎসক, ইঞ্জিনিয়ার। বিএনপি ক্ষমতায় এলে তার মন খারাপ হয়ে যায়। সেই পিসে-মশাই আমাকে বলেছিলেন, বোজলা বাবা, কৃষ্ণ ঠাকুর পুরুষোত্তম। বিএনপি-জামাতকে ধ্বংস করতে শ্রীকৃষ্ণ নতুন অবতার হয়ে আসবেন। চিন্তা করবা না। গীতায় এই কথা লেখসে। যিনি রাম--তিনিই কৃষ্ণ। তাদের একজন রামায়ণের পাতা থেকে ফাল দিয়ে পড়বেন। আরেকজন মহাভারতের পাতা থেকে সুদর্শন চক্র নিয়ে আসবেন। এসে বিধর্মীদের কচু কাটা কাটা করবেন।

    নতুন অবতারের খবর নেওয়ার জন্য আমার গীতা পড়ার দরকার নাই। বাল ঠ্যাকরে নামের এক লোক যখন হুংকার দিলেন—বাবরি মসজিদ ভেঙ্গে ফেলা হলা হবে। সেখানে আবার রামের নামের মন্দির গড়া হবে, তখনই বুঝলাম শ্রীঅবতার এসে গেছেন। তার সাঙ্গোপাঙ্গোর নাম শিবসেনা। এরা মানুষ হলেও পাছায় ল্যাজ আছে। এদের নবীন নেতা নরেন্দ্র মোদী। তিনি রামরাজ্য চান। রামরাজ্যে অন্য ধর্মের লোকের কোনো চান্স নাই। সোজা পুশব্যাক করে দাও। আফগানিস্তান-পাকিস্তানের তালিবানরা এই কাজটি করছে। বাংলাদেশের জামায়াতে ইসলামীরা এই কাজটি করে চলেছে। তাদের রাজ্যে মুসলমান ছাড়া অন্য ধর্মের লোকদের থাকতে দেবে না। যারা থাকতে চাইবে তাদের সোজা গুলি করে মারবে। এরা একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।

    এই সাম্প্রদায়িকতা একটা ছোঁয়াচে অসুখ। মানুষকে পাঠা করে তোলে। সে সব সময়ই অন্য মানুষকে শিং উচিয়ে তাড়া করে।

    কেউ ধর্ম পালন করে শান্তি লাভ করুক—আমার আপত্তি নাই। কেউ ধর্ম পালন না করেও শান্তি লাভ করুক তাতেও আমার আপত্তি নাই। তাদের ব্যক্তি জীবনে ধর্মে বিশ্বাস বা অবিশ্বাস করার অধিকার দুই-ই আছে। আধুনিক রাষ্ট্র তাদের সেই অধিকারকে নিশ্চিত করে। কিন্তু মওদুদীর জামায়াতে ইসলামী বা মোদীর বিজেপি সেই অধিকারকে কেড়ে নেওয়ার দুঃসাহস দেখায়। এইখানেই জামায়াতে ইসলামীর উত্থান দেখলে আমি কেঁপে উঠি। মোদীর বিজেপির উত্থানেও আতঙ্কিত হই। এরা কোনো রাষ্ট্র মানে না। নাগরিক বোঝে না। বোঝে-- জগতে মোদীর কাছে হিন্দু আছে। জামায়াতের কাছে মুসলমান আছে। আর কেউ থাকতে পারে না।

    আমরা ঠেকে শিখেছি--যে কোনো ধর্ম বা মত যখন শ্রেষ্ঠত্বের দাবী করে হুঙ্কার ছাড়ে, সেটা তখন আর মত থাকে না--হিংসার অস্ত্র হয়ে ওঠে। এই হিংসার কাছে আমি তো আসলে কেউ নই। আমি বাংলাদেশে কুলদা রায়। আর ভারতে কলিমুদ্দিন শেখ।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ১৮ মে ২০১৪ | ১০৬১২ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kulada Roy | 152.105.9.124 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৬:১৭73233
  • ২০০১ সালে নির্বাচন হয়েছিল বাংলাদেশে। সেবার নির্বাচনে আওয়ামী হেরে গিয়েছিল। পাকিস্তানপন্থী বিএনপি ও জামাইয়াতে ইসলামী ভোটে জিতেছিল।
    নির্বাচনের পরের দিন দিনাজপুরে একটি বাড়ির মধ্যে অনেকগুলো লোক ঢুকে পড়ল। সারা বাড়িতে কেউ নেই। পাশের আরও তিনটি ঘর আছে গা ঘেষাঘেষি করে। রান্নাঘরে চুলার উপরে ডাল টগবগ করছে। তুলশী তলায় প্রদীপ নিভে গেছে। কেউ কোথাও নেই।
    এর মধ্যে দুজনকে খুঁজে পাওয়া গেলো একটি ঘরের খাটের নিচে। অন্ধকারে জড়াজড়ি করে মিশে আছে।
    লোকগুলো তাদেরকে দেখে হাসতে হাসতে বলল, এই যে পাওয়া গেছে।
    একজন মা আর আরেকজন মেয়ে। মেয়েটির কাল ক্লাশ সেভেনের ইংরেজী পরীক্ষা। তার মুখটা রক্তশুন্য।
    মেয়েটির মা দুহাত জড়ো করে লোকগুলোর প্রতি মিনতি করে বলল, বাবারা, আমার মেয়েটি তো ছোটো। তোমরা একজন একজন করে আসো।
    ----------------------------------------------------------------------------------------------
    এটা কি মিথ্যে ঘটনা?
    এই তথ্য কী অসত্য?

    এখানে সেদিন দিনাজপুরের ওই গ্রামে কী ভয়ঙ্কর ঘটনা ঘটেছিল--সেটার বর্ণনা দিতে আরো কিছু বলা লাগে!!

    --কুলদা রায়
  • ! | 124.143.197.146 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৭:০১73221
  • জনতার rai
    মোদী রাজধর্ম পালন করেনি, গারদে ঢুকাও।
    সারদায় মমতা ও অন্য নেতারা জড়িত অতএব

    নন্দীগ্রামে সিপম গুলি চালিয়েছিল ঢোকাও jele
    কোর্ট চুলোয় যাক।
    আমদের কথায় সরকারকে চলতে হবে। এই রকম চলুক।
  • Kulada Roy | 152.105.9.124 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৭:০১73234
  • একটি তথ্য দিতে ভুলে গিয়েছিলাম, মেয়েটি পূর্ণিমা রাতে জন্মেছিল বলে তার ঠাকুরমা নাম রেখেছিলেন--পূর্ণিমা।
  • aranya | 154.160.5.25 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৭:২৯73235
  • এমন একটি বর্ণনা ছিল হুমায়ুন আজাদের 'পাক সার জমিন সাদ বাদ'-এ, হয়ত এই ঘটনাটিকে কেন্দ্র করেই
  • de | 69.185.236.51 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৭:৩২73222
  • মোদীর ক্লিনচিট পাওয়ার খবরের লিং আছে? অনেক মামলা চলচে না এখনো?
  • de | 190.149.51.68 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৮:০৯73223
  • আরেকটা কথা - গুজরাত দাঙ্গায় মোদীর ভূমিকা নিয়ে এতো কথা। প্রাইম মিনিস্টার হিসেবে একবারও যদি ওটাকে ভুল বলে স্বীকার করে নিতেন তাহলেও এতো খচখচ করে কাঁটার মতো বিঁধতো না। এখন যেমন মনে হয় - তাহলে কি উনি নিজে মনে করেন ঠিকই করেছিলেন সেদিন?
  • sch | 132.160.114.140 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৮:৫০73224
  • কুলদাবাবু এই লেখাটা পড়ার পরে মন্তব্য না করলে নিজের কাছে জবাব্দিহি করতে মুস্কিল হতো। অনেক সময় ৪০ রানে ম্যাচ জেতানো ইনিংস, ডাবল সেঞ্চুরীর থেকেও মূল্যবান হয়। এটা খুব মূল্যবান লেখা।

    আর "যে কোনো ধর্ম বা মত যখন শ্রেষ্ঠত্বের দাবী করে হুঙ্কার ছাড়ে, সেটা তখন আর মত থাকে না--হিংসার অস্ত্র হয়ে ওঠে। " - এটা পোস্টার করে প্রতিটা মন্দির, মসজিদ আর চার্চে টঙ্গানো উচিত - ধর্মচর্চার বিধিসম্মত সতর্কীকরণ হিসেবে
  • kulada roy | 218.54.37.200 (*) | ২১ মে ২০১৪ ০৮:৫৩73236
  • পূর্নিমার এই ঘযনাটি সত্যি । কিন্তু বছর ৩০ পরে বিপ্লব রহমানের মত কেউ অবিশ্বাস করে বসতে পারেন.
  • π | 24.139.209.3 (*) | ২১ মে ২০১৪ ১১:৪৬73226
  • রটনা, ঘটনা ইঃ ই--

    সিট এ মোদীর বয়ানের নানা অসঙ্গতি ( নাকি মিথ্যেই বলবো ?), যাকে সিট কোন অজ্ঞাত কারণে এড়িয়ে গেছেঃ

    Gujarat Government and Narendra Modi had repeatedly claimed that the Godhra Train Burning was a pre-planned act of terrorism right from the day 1. This was the basis of the violent backlash from the majority community as the Chief Minister himself was announcing from the roof top that the train burning act was pre-planned before any investigation was done. However when asked by SIT, Narendra Modi completely denied having said so.
    ------

    Narendra Modi claimed before the SIT that he never expressed before the media that Godhra was pre-planned and that ‘nothing could be said till the investigation was complete‘. Now lets look at some of the interviews Narendra Modi gave to various media-outlets. These interviews cannot be denied since they were also published verbatim on Narendra Modi’s old website.

    1. Interview to Tribune on March 9, 2002 also published on Narendra Modi’s website

    On March 9, 2002, when Modi gave this interview to Tribune, the investigation was far from over as the first charge-sheet in the Godhra Train Burning case was not filed till May 22, 2002. Narendra Modi claimed that the Godhra Train Burning incident was an act of terrorism more than 2 and half months before the first charge-sheet by DySP KC Bawa.

    Q.10 Did you declare the Godhra incident as pre-planned and that Pakistan/ISI hands were behind the Godhra incident? If so, on what basis?

    Ans. I did not utter any such words in the Assembly. Of course, the media had put some questions to me about it, but I had told that nothing could be said till the investigation was complete.

    So Narendra Modi claimed before the SIT that he never expressed before the media that Godhra was pre-planned and that ‘nothing could be said till the investigation was complete‘.

    এবার মোদী গোধরা কাণ্ডের পর কী বলেছিলেন ?

    Now lets look at some of the interviews Narendra Modi gave to various media-outlets. These interviews cannot be denied since they were also published verbatim on Narendra Modi’s old website.

    ...

    On March 9, 2002, when Modi gave this interview to Tribune, the investigation was far from over as the first charge-sheet in the Godhra Train Burning case was not filed till May 22, 2002. Narendra Modi claimed that the Godhra Train Burning incident was an act of terrorism more than 2 and half months before the first charge-sheet by DySP KC Bawa. However, this is not the only interview in which Narendra Modi claimed that the train burning act was pre-planned before the official investigation was complete.

    2. Interview to Times of India on March 29, 2002, and also published on Narendra Modi’s website.

    Q:In your view, was the burning of 58 kar sevaks in the Sabarmati Express at Godhra a planned attacked or a spontaneous one? Was there an untoward incident on the station platform which sparked the attack?

    A: If one looks at the nature of the heinous attack on the Sabarmati Express and the manner in which 58 innocent kar sevaks were burnt alive in a compartment of the ill-fated train, it would be apparent that it was a deep rooted conspiracy and a pre-planned, cold-blooded attack.।

    এবং এইটা। সরকার কী বলেছিল। এরপরেও যাঁরা বলবেন, দাঙ্গা নিয়ে প্রশাসনিক দায় নেই, তাঁদেরকে কী বলা যায়, জানিনা।

    The truth, in fact, is that the Gujarat Government had announced on February 27, 2002, the same day as the burning of train, that the act was pre-planned. In an official press-note, a copy of which was submitted by Gujarat Government to Nanavati Commission and is reproduced below, Gujarat Government had stated:

    The Minister said that the Government suspect that the heinous act was pre-planned in view of the Central and State Governments action to combat terrorist activities.

    So on February 27th itself, Gujarat Government had announced that the Godhra train burning act was pre-planned and the most horrific genocide in recent times ensued the very next day.
  • ranjan roy | 24.99.211.116 (*) | ২২ মে ২০১৪ ০৪:১৮73237
  • আমি মাথামুন্ডু বুঝতে পারছি না।
    কুলদা রায়ের অসামান্য লেখাটি ধর্মান্ধতা ও রাজনীতির অশুভ মেলবন্ধনের বিরুদ্ধে সতেজ কন্ঠস্বর।
    এখানে কোন একটি ধর্মের পক্ষে সওয়াল করা হয় নি, লেখার নামকরণেই প্রকাশ।
    তাতেও আপত্তি?
    মানে এজেন্ডাটি কি যে মাননীয় নতুন প্রধানমন্ত্রীর বিগত ওয়ার্কশীট নিয়ে কোন বিরূপ মন্তব্য করা চলবে না?
    বেশ, হিটলারও ক্ষমতায় এসেছিলেন বিপুল ভোটে, ইকনমি উদ্ধার ও চাকরির প্রতিশ্রুতি নিয়ে।
    মমতাও।
    আর বসনিয়ার ঘাতকেরা? তাদের পেছনের জনসমর্থন?
    বুশ?
    শাসকের পেছনে বিপুল জনসমর্থন থাকলে কোন প্রশ্ন করা যাবে না?
    "ভয় পেয়েছি, ভীষণ ভয়, পেয়েছি ভয় ভীষণ,
    আত্মারাম ছেড়ে যাচ্ছে খাঁচার ইস্টিশন।"
  • তপন সেনগুপ্ত। | 212.142.122.146 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৩:২৩73238
  • সবটাই পড়লাম। রঞ্জন রায়ের কথাটাই আমার কথা। বাড়তি যোগ করতে পারি... পুরনো দিনের মানুষদের, আমার আত্মীয়দের অভিজ্ঞতা, তাঁদের কাছ থেকে শুনে আমাদের অভিজ্ঞতা কুলদা রায়ের লেখার প্রথম অংশের সংগে হুবহু মিলে যায়। পরের অংশের অজস্র তর্ক বিতর্ক বহু জায়গায় হয়েছে। বিচার ব্যবস্থার পদ্ধতি ও নিয়মের ছাঁচে মিলিয়ে বহু ঘটনারই প্রমাণ পাওয়া দুস্কর, কখনো অসম্ভব। আমরা যারা প্রত্যক্ষদর্শী নই তারা বিভিন্ন রিপোর্টের ওপর নির্ভর করে থাকি। নানা রকম বিরুদ্ধ এবং বিতর্কিত রিপোর্টে আমদের মনে ধাঁধা লেগে যায়। সে অবস্থায় স্বাভাবিক বোধ-বুদ্ধি দিয়ে কার্য-কারন সম্পর্ক মিলিয়ে সিদ্ধান্তে উপনীত হতে হয়। বাবরি মসজিদ ভাঙ্গার পরিকল্পনা আগে থেকে প্রকাশ হলে শুধু মুসলমান না, অনেক হিন্দুও এবং সংগে বহু রাজনৈতিক দল বাধা হয়ে দাঁড়াত। পরিকল্পনা অত্যন্ত গোপন রাখা হয়েছিল বলেই আমরা মসজিদ ভাঙ্গার পর তা জানতে পেরেছি। এ ছাড়াও ভারতে মুসল্মানের সঙ্খ্যা নেহাত কম না। বাবরি মসজিদ ভাঙার পরিকল্পনা আগেই জানা গেলে মাত্র কয়েকজন মুসল্মান দুস্কৃতি জানলো আর কেউ জানলো না, কোথাও কোনো ঘটনা ঘটল না, শুধু একটা ট্রেণের একটা মাত্র কামরা জালিয়ে দিল এটা বিশ্বাস করতে হলে অনেক গোঁইয়ার হতে হয়। কুলদা রায়ের লেখাটি পড়ে যে মান্সিক অবস্থা হয়েছিল সবটা ঘেঁটে গেল বিতর্কগুলো পড়ে। কুলদা রায়ের লেখাটি শেয়ার করার উপায় আছে কি?
  • তপন সেনগুপ্ত | 212.142.122.146 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৩:২৬73239
  • আমার মন্তব্যে বানান ভুল ও কিছু শব্দ জড়িয়ে যাওয়ার জন্য দুঃখিত।
  • π | 132.163.42.96 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৩:২৭73240
  • আপনি এই লিংটা দিয়ে শেয়ার করতে পারেন ঃ http://www.guruchandali.com/blog/2014/05/18/1400436229534.html#writehere

    পাতার উপরে ডায়রেক্ট শেয়ার করার ব্যবস্থাও রয়েছে।
  • cm | 116.208.78.134 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৩:৪৮73244
  • ১) তুর্কি?
    ২)ইউরোপ?
  • সিকি | 132.177.171.120 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৪:০৩73241
  • তপনবাবু, একটু টাইমগ্যাপ হচ্ছে মনে হয়। বাবরি মসজিদ ভাঙা হয়েছিল ১৯৯২ সালের ডিসেম্বরে। গোধরার ট্রেনে আগুন লাগে ২০০২ সালের ফেব্রুয়ারিতে। দশ বছর বাদে।
  • দামোদর শেঠ | 75.110.130.75 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৫:৪৭73242
  • অর্বাচীনের কিছু অপ্রাসঙ্গিক প্রশ্নঃ
    [১] কয়েকটা ইসলামিক (অথবা মুসলিম মেজরিটি) রাষ্ট্রের নাম কেউ জানাতে পারেন কি, যেখানে নন-মুসলিম মাইনরিটিরা শান্তিতে আছে (অর্থাৎ নির্ভয়ে-নিশ্চিন্তে বসবাস করছে, without persecution, or fear of persecution)?
    [২] কয়েকটা নন-ইসলামিক (অথবা যেখানে মুসলিমরা মেজরিটি নয়) রাষ্ট্রের নাম কেউ জানাতে পারেন কি, যেখানে মুসলিমরা largest মাইনরিটি কিন্ত দেশটা শান্তিতে আছে?
    [৩] স্বল্পকাল আগে দেগঙ্গায় (দুর্জনে বলে ঘাসফুল নেতা হাজী নুরুল ইসলামের মদতে বা, আপনাদের অনেকের হিসাবে, মোদীত্বে) সেখানকার হিন্দু মাইনরিটিদের ওপর প্রভূত অত্যাচার করা হয়েছিল। নুরুল বাবুও আজো বহাল তবিয়তে রাজ করে চলেছেন। এই নির্বাচনে তাঁর পায়া আরো ভারী হয়েছে। সে দেগঙ্গা বৃত্তান্ত নিয়েও কি এরকম লেখালিখি, আলোড়ন ইত্যাদি হয়েছিল? যাঁরা দাঙ্গা ঘৃণা করেন তাঁরা কি সে ঘৃণাকে তখনও জোরালো ভাষা দিয়েছিলেন?
  • vugol | 109.133.152.163 (*) | ২৪ মে ২০১৪ ০৯:২৪73245
  • ইউরোপ কোনও দেশের নাম নহে, উটি মহাদেশ ঃ-))
  • atmkader | 12.50.204.63 (*) | ২৭ মে ২০১৪ ০৮:২৫73246
  • বিবেক জাগুক মানুষের ! অসম্ভব ভাল লেখা । আরো লিখুন !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লুকিয়ে না থেকে প্রতিক্রিয়া দিন