এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • গো-সংবাদ

    Bhaskar Pratim Moitra লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২০ জুলাই ২০১৭ | ২০১৫ বার পঠিত
  • ঝাঁ চকচকে ক্যান্টিনে, বিফ কাবাবের স্বাদ জিভ ছেড়ে টাকরা ছুঁতেই, সেই দিনগুলো সামনে ফুটে উঠলো। পকেটে তখন রোজ বরাদ্দ খরচ ১৫ টাকা, তিন বেলা খাবার সঙ্গে বাসের ভাড়া। শহরের গন্ধ তখনও সেভাবে গায়ে জড়িয়ে যায় নি। রাস্তা আর ফুটপাতের প্রভেদ শিখছি। পকেটে ঠিকানার চিরকুট। শহর চিনতে চিনতে বন্ধু বেড়ে গেল। অনেক বন্ধুর সাথে হারিয়ে যাওয়া একটা নাম, আজ আবার ফিরে এলো ডাউন মেমরি লেন বেয়ে…. ফারুক। বন্ধুত্ব বাড়তেই ও আমার পকেটের খোঁজ নিল আর তখন থেকেই ফারুক আমার গাইড। ওর কাছে শিখেছি ১৫ টাকায় দিন যাপনের উপায়। সকালে রাম’দার মাখা ছাতু, দুপুরে বাস-গুমটিতে মাছের মাথা দিয়ে ভাত, দুবারের বাসভাড়া, তার পরেও হাতে থাকতো ৪ টাকা। সন্ধ্যায় আনোয়ারশা রোডের মুখে এক প্লেট ভুনা দুটো তন্দুরি। এতো সস্তায় মাংস রুটি? ফারুক বুঝিয়েছিল গরু সস্তাই হয়। আমি রা কাড়িনি, পাছে কিছু ভাবে। আজও দ্বন্দ্ব কাটেনি গরু সস্তাতো বোঝা গেল, কিন্তু পাঁঠাদের বাড়বাড়ন্তের কারণ কী? দুটোইতো বাঙালি একই কারণে ব্যবহার করে!

    আজ এই রেস্তোঁরার আলো আঁধারী টেবিলে যত না রসনার তৃপ্তি কাজ করছে তার চেয়ে ঢের বেশি তৃপ্ত বোধহয় বিপ্লবী সত্ত্বা। হামলে পড়ে গোগ্রাসে গিলছি আর টের পাচ্ছি দীর্ঘ না খাওয়ার অনভ্যস্ততা। আনোয়ারশা রোডের গুমটী ঘরের বোঁটকা গন্ধটা নেই। প্রিয় পাঁঠাদের থেকেও ভালো খেতে । রান্নার গুণ নাকি হালফিলের বাজারে টিঁকে থাকতে গরু-রা নিজেদের গ্রুম করেছে বুঝতে পারছি না। খাওয়া নিয়ে খরখরানি কোন দিন ছিলো না। যা পেয়েছি চব্ব-চষ্য-লেহ্য-পেয়, খেয়ে নিয়েছি। পায়রা থেকে চরাই, ব্যাঙ থেকে হরিণ, শিদল শুঁটকি থেকে অক্টোপাস। নিষেধ অমান্য আম জনতার বেসিক ইনস্টিংক্ট। পর্দার আড়ালের বিষয় চিরকাল চাপা উত্তেজনা বাড়িয়ে দেয়, সে কামসূত্রের পাতা হোক বা নীল ছবির মায়া, কিশোর প্রেম হোক বা প্রথম সিগারেট। আমি হিন্দুর ব্যাটা, তাই গোরু খেলে শরীর ছেড়ে জাত পালাবে কিনা এই রহস্য উন্মোচনের উত্তেজনাই আলাদা। দু একজনকে কম পয়সায় গে-মাংস খাওয়ার পরামর্শ দিতেই রে রে করে উঠেছিল। বুঝলাম নিয়ম ভেঙেছি। শীতকাঁটা দিল শরীরে। শুনেছি এক সময় গোঁড়া ব্রাহ্মণ্যবাদ আমাদের পরিবার ছেয়ে ছিল। বাড়ির চৌহদ্দিতে মুরগিরও প্রবেশ নিষিদ্ধ ছিল। বাবা ভেঙেছিল সেই নিয়ম। যেদিন প্রথম টের পেলাম গোরু খাওয়ায় নিজের যত না উত্তেজনা হয় তার চেয়ে ঢের বেশি হয় যারা শুনছে তাঁদের। বুঝিবা কেউ দলত্যাগী হলো এই আশংকায়। সেই গন্ধ নাকে আসতেই, নিয়ম ভাঙার খেলা তিনগুণ বেড়ে গেল। তখন আর পায় কে। শহরের এমুল্লুক থেকে ও মুল্লুক। তবে দিব্যি কেটে বলছি, খাবারের দীর্ঘ তালিকায় যে যাই বলুক পাঁঠা বা খাসির কোন তুলনা হয়না।

    সাল ১৯৯২। মেঘ জমলো আকাশে। বাবরি মসজিদ পর্ব। রবীন্দ্র সরোবর থেকে দু’হাত মাথার উপর, কিন্তু সটান রফিকের দোকান। এরই মাঝে এক অদৃশ্য বিভাজন রেখা আমাকে আর ফারুক-কে ট্রাম লাইনের এপার ওপারে বাঁচতে শেখালো। আমরা তবুও হেঁটে ছিলাম বেশ কিছু দিন, রফিকের দোকানে ভুনার প্লেট শেয়ার করে, কখনো জার্সি কখনো বুট শেয়ার করে। কখনো বা ওর বাড়ির চার দেওয়াল, কিন্তু পুরোটাই কর্তাদের চোখের আড়াল। সরু চিড় ধরা বিভাজন রেখা প্রস্থে বাড়তে বাড়তে কালো মোটা দাগের ওপর ভেসে উঠলো একটা নতুন শব্দ 'সেক্যুলার'।

    আমার তখন সবে ১৯। প্রথম প্রশ্ন এলো নিজের সামনে পরিচয়, অবস্থান, ধর্ম, অধর্ম নিয়ে। 'কিছুতেই পারি না এড়াতে, আমি চলি সাথে সাথে সেও চলে আসে'। সেই চলা থামেনি। আজও একগাদা প্রশ্ন সঙ্গে করে। গরম বেড়ে গেল সর্বত্র, হাওয়ায় উষ্ণতা ছড়ালো হু হু করে। এয়ারকন্ডিশনার জনপ্রিয় হয়ে গেল, কুলার জনপ্রিয় হল। তবু সে-‘কুল’-আর রক্ষা হলো না। প্রথম পায়ের পাতা ঘেমে গেলো, দ্বিতীয় হাতের তালু, সব শেষে মাথা। চোখের সামনে বোধ বুদ্ধি ঘামের সাথে জল হয়ে বেরিয়ে চলে গেল। ফারুক আর আমার মাঝের দূরত্ব বেড়ে গেল কয়েক যোজন বা একটা ঘরের ভিতর বাহির। আবার প্রশ্ন উঠলো, কে ভিতর কে বাহির?

    শহর, গ্রাম, পাড়া তিন ভাগে বিভক্ত হলো। হিন্দু, মুসলমান, আর সেক্যুলার। সুমন চট্টোপাধ্যায় (এখনকার কবীর সুমন) তার গানে প্রথম বীর দর্পে ঘোষণা করলেন তিনি সেক্যুলার। 'প্রথম খাওয়া নিজামে গিয়ে কাবাব ভরপেট…’। ব্যাস আর পায় কে, বিপ্লবের স্বপ্ন বুদবুদের মতো ওপরে উঠে এল। ছুটলো সবাই নিজামমুখী, উদ্দেশ্য সেক্যুলার হওয়া। তখন জীবনমুখী হাওয়া । নিজেকে প্রমাণের তাগিদ বাড়লো। ঠিক যে ভাবে ফুলশয্যার রাতে মেয়েরা সতীত্ব প্রমাণ দেয়। যৌনাঙ্গে নতুন ব্লেড ছুঁইয়ে মুসলমান। নিজামে তখন মারকাটারি ভীড়। তারপর টাকা বাড়ানোর দাবিতে শ্রমিক বিক্ষোভ। আর এখন নিজামে নো বিফ সাইনবোর্ড ঝোলে। এখনকার প্রজন্মের বিফ খেয়ে সেকুলারিজমে দীক্ষা নেওয়ার একটা পীঠস্থান কমে গেলো। যে বিফ একদিন আমার পকেটের মান রেখে এই শহরটাকে ভালোবাসতে শিখিয়েছিল, সেই হয়ে গেল সেক্যুলার করে তোলার চাবিকাঠি? দলে দলে প্রগতিশীল গোমাংস খেলো আর মনে মনে সেক্যুলার হলো। বাবাকে সঙ্গে করে আমিও গিয়েছিলাম। গরু খাওয়ার কথা বলতেই বাবা রিজেক্ট করলো, আর আমি তারুণ্যের উষ্ণতা নিয়ে আক্রমণ।

    আমি : বাম রাজনীতিতেও এই সব ট্যাবু কাজ করে বুঝি?

    বাবা : জীবনে কত মাংসইতো খাই নি, কুকুর, বেড়াল, শুয়োর। তা এই গরু খেলে আমার বামপন্থী মানসিকতায় নতুন কোন পালক সংযোজন হবে? আমি খাবনা তুই খা।

    কিছুটা হতভম্ব আর খানিক বিস্মিত হয়ে একই টেবিলে আমি বিফ ভুনা, আর বাবা মটন কষা তন্দুরি দিয়ে সাঁটিয়ে বাড়ি ফিরলাম। ঘটনার চালচিত্র মাথায় গেঁথে রইল। কে জানে মানে কী দাঁড়ালো? হয়তো আমার বাবা রয়ে গেল হিন্দু কমিউনিষ্ট, আর আমি হয়ে গেলাম সেক্যুলার।

    এ রাজ্যে তখন বাম রাজনীতির ভরা জোয়ার। আমাদের মতো দেশে ধর্মের গোঁড়ামি ভেঙে দুই প্রান্তের মানুষগুলোকে একটা হৃদয়ে বাঁধাই যাদের প্রধান কাজ হওয়ার কথা ছিল, তারা চলল ক্ষমতার স্বাদ পেতে দিল্লি দখলে। ব্যাস পুঁজিবাদ, সামন্ত তন্ত্র, সমাজ তন্ত্র, বুর্জোয়া, শ্রমিক শ্রেণী সব গুলিয়ে লাট। আর প্রগতিশীল বুদ্ধিজীবীরা তখন নতুন নতুন আইডেনটিটির খোঁজে আত্মহারা। গরু খান, মুসলমানদের সাথে কথা বলেন, কখনো সখনো মুসলমান বন্ধুদের বাড়িতে খাবার খেয়েছেন তাই তিনি নিজে সেক্যুলার, এই মোহে আহ্লাদে আটখানা। হিন্দুদের সাকুল্যে সাড়ে পাঁচজন মুসলমান বন্ধু, আর মুসলমানদের ঐ সাড়ে পাঁচজন হিন্দু, তাতেই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড হাতের তালুতে। প্রত্যেকে সম্প্রীতির আলাদা আলাদা স্ট্যাচু। সত্তর বছরের ক্ষত সবাই মিলে ভেবে বসল এমনি এমনি ঠিক হয়ে যাবে। ফল যা হওয়ার তাই হলো, বা তাই হচ্ছে।

    রেড মিট ভীতি, ম্যাড কাউ ডিজিজের আশংকা, রক্তে বাড়তে থাকা ইউরিক অ্যাসিড এবং কোলেস্টরলের-এর মাত্রা বেড়ে যাওয়া, আর সর্বোপরি সবিতাদির স্বামীর ফিতা ক্রিমিতে মৃত্যু, বেঁচে থাকার আগ্রহ বাড়িয়েছে। ফলে পাঁঠা, খাসি, গরু, শুয়োর এসবের থেকে এখন অনেকটাই দূরে। বহুদিন বাদে তাও প্রায় বছর সাতেক বাদে আজ আবার বিফের স্বাদ পেতেই ফারুকের মুখ ভেসে এলো। রুটি ভুনা খেতে খেতে বলেছিল 'শালা বিফ না থাকলে বস্তির লোকগুলোর কোনদিন মাংস খাওয়াই হয়ে উঠতো না।' আমি নিশ্চিত ও তাদের কথাই বলেছিল যাদের আজও দু টাকা কিলো চাল কিনতে হয়। ফারুকের সঙ্গে এখন আর যোগাযোগ হয়না।

    ২৭ বছর এই শহরে থাকছি, বাংলায় বুলি আওড়াচ্ছি ,আমার কেন যেন ধারণা হয়েছে, এই শহরে এক শতাংশ মানুষও পাওয়া যাবে না যারা সব কিছুর উর্দ্ধে উঠে প্রকৃতই মানুষ (সেক্যুলার) । অনিচ্ছাকৃত আঘাত দিলে, গরীব মানুষ ভেবে ক্ষমা করবেন। আর হ্যাঁ খোঁজ নিয়ে দেখবেন, এই শহরে ১ কিলো মুরগি - ১৯০টাকা / ১কিলো খাসি – ৫৪০টাকা / ১কিলো গরু – ১৫০টাকা)।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২০ জুলাই ২০১৭ | ২০১৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • বরুণ দাশগুপ্ত | 37.63.223.84 (*) | ২১ জুলাই ২০১৭ ০২:১৯61383
  • লেখাটা ভালো লাগলো কিন্তু আমার সব রকম মাংস খাওয়া বন্ধ । এটাই দূঃখ
  • সিকি | 132.177.99.24 (*) | ২১ জুলাই ২০১৭ ০৬:১৫61384
  • সুন্দর লেখা।
  • Subrataa | 116.210.92.205 (*) | ২৩ জুলাই ২০১৭ ০৩:৪০61385
  • একদম ঠিক কথা ভাস্কর। খাওয়া দিয়ে মানুষকে বাঁধতে চাইছি আমরা, আশ্চর্য!! আমাদের মতামত বা ভালো থাকার দায়িত্ব কেউ নেবে না, কিন্তু আমার কী কী করা উচিত নয় তা বলার জন্য সবাই ব্যস্ত। সরকার দায়িত্ব নিক তাহলে।।। সকাল বেলা আমার ঘরে পুষ্টি গুণ সমৃদ্ধ বাজার পৌঁছে দিক।। আমার সন্তানদের
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল প্রতিক্রিয়া দিন