এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • হরিদাস পাল  ব্লগ

  • সুখী হওয়া যাক

    হরিপদ কলমচি লেখকের গ্রাহক হোন
    ব্লগ | ২৬ মার্চ ২০১৬ | ৬২৯ বার পঠিত
  • গণতন্ত্রের ওপর আস্থাটা আরেকবার ঝালিয়ে নিন। ছত্তিসগড়ে শহীদ হসপিটালের প্রতিষ্ঠাতা সদস্য এবং প্রধান চিকিৎসক ডঃ শৈবাল জানা আপাতত গরাদের পেছনে।

    এইধরনের লোকগুলোকে যদি গারদের বাইরেই রেখে দেওয়া হবে, তবে জনগণের টাকার শ্রাদ্ধ করে জেলখানাগুলো বানানো কেন? যেসব গোঁয়ারগোবিন্দগুলো দেখতেই পাচ্ছে না যে আমরা এখন ভারতনির্মাণ করছি, আর তাতে অংশও নিচ্ছে না, তারা খামোখা গারদের বাইরে থাকবেই বা কেন?

    অবিশ্যি আমাদের মতো সুনাগরিকদের এতে চাপ নেওয়ার কোনও দরকার নেই। এই ভারতনির্মাণের সাথে স্লোগান দেওয়া বা রাস্তায় নেমে লড়াই করার মতো জিনিসগুলো যায়ই না। এসব উনিশ শতকের বস্তাপচা ধারণা। আমরা এখানে একটা আধুনিক দেশ গড়ার বলছি। যদি চান, একে দেশকে আধুনিক করাও বলতে পারেন। এর জন্য কোনও দার্শনিক চুলোচুলিরও দরকার নেই। কথাটা খুব সোজা। আধুনিকতা মানে, টাকা কামাই। যা থেকে টাকা কামানো যায়, তার-ই তো কোন মানে হয়। বাকি সব বেকার। ধোঁয়াশা। আধুনিকতা-বিরোধী। দেশবিরোধী। দেশদ্রোহী। জেলে পোরার যোগ্য। আর আধুনিক দেশ গড়ার জন্য মাটি খুঁড়তেই হবে, ভেতরের খনিজসম্পদ টেনে বার করতেই হবে। কারণ ওতে টাকা হয়। টাকা হলে দেশও হয়। তাই দয়া করে এর জন্য ওপরের ভূপ্রকৃতি বা আদিবাসী জীবন ধ্বংস হয়ে গেল বলে কেউ যেন কাঁদতে বসবেন না। সেটা কিন্তু দেশদ্রোহিতার সামিল হবে। বিশেষত, এই মহান কর্মকাণ্ডের মূল যজ্ঞস্থল মধ্যভারতের সুপ্রাচীন মালভূমিতে যেখানে দেশ নির্মাণের জন্য ভূপৃষ্ঠ উল্টে ফেলা আর ভূপৃষ্ঠের ওপরে থাকা দ্বিপদদের ভাগিয়ে দেওয়া হচ্ছে ভূপৃষ্ঠের নীচে থাকা খনিজগুলো টেনে বের করে আনার জন্য।

    খবর পাওয়া গেছে যে এই দ্বিপদদের মধ্যে যারা মজুরি পায় না বা খেতে পায় না, তাদের জন্য ডঃ জানার প্রাণ কাঁদে। । বলতে খারাপ লাগলেও, হ্যাঁ, এটা অপরাধ তো বটেই। শুধু তাই নয়। তিনি আবার একটা হসপিটাল চালান, কিন্তু টাকা কামানোর জন্য নয়! এও কি অপরাধের কম? দেখুন, এই খনিজশিকারের একটাই গেরো। একবার খুঁড়ে বার করে ফেললে চিরতরে শেষ। তাই আমাদের টাকা কামাইয়ের আরও এমন কিছু উৎস দরকার, যা শেষ হবে না। আর আমরা সেটা পেয়েওছি। মানবশরীর! এ এমন এক স্বর্ণখনি, যার লয় নেই। সেই কোনকালে আবিষ্কৃত হয়েছিল, যে ভগবান আমাদের শরীরে ভার্মিফর্ম অ্যাপেনডিক্সটা দিয়েছেনই যাতে শল্যচিকিৎসকরা সেটা বের করে তাদের রুটিরুজি চালাতে পারেন। আর এখন তো আধুনিক প্রযুক্তি আমাদের চোখের সামনে আশ্চর্য সব সম্ভাবনা খুলে দিচ্ছে। যেমন ধরুন, বয়স বাড়লে হৃদধমনীর ভেতরে চর্বি জমবে, আর তাতে স্টেন্ট বসানোর “দরকার” হবে। বা ধরুন, মানুষ মরণশীল, আর সেই মরার আগে তাকে আইসিইউ এ ঢুকতেই হবে। আমরা এই জ্ঞানগুলো দিয়ে এক বিপুল সম্ভাবনাময় শিল্প তৈরি করেছি। আমাদের দেশনির্মাণের পরবর্তী প্রকল্প।

    ডঃ জানার অপরাধ, তিনি এই প্রকল্পের বিরোধিতাও খুব একটা রেখে ঢেকে করেননি। ওনার চালানো শহীদ হসপিটালে অল্প খরচ আর অল্প প্রযুক্তিতেই চিকিৎসা করা হত। মাত্র ছ-সাতটা অ্যান্টিবায়োটিক ওনারা ব্যবহার করতেন, তাও যথেচ্ছ নয়। মানুষ তাতে সেরেও যাচ্ছে। আরও খারাপ যেটা, ওঁরা আবার স্থানীয় মানুষদের প্রাথমিক স্বাস্থ্যশিক্ষাও দিচ্ছেন, যাতে তাদের হসপিটাল আদৌ দরকারই না পড়ে। এ একদম সোজাসাপ্টা অন্তর্ঘাত। এই পবিত্র চিকিৎসাবিদ্যাই এই নতুন শিল্পসম্ভাবনার চাবিকাঠি। তুমি সেটা সাধারণ ঝুপড়িবাসীদের সাথে কোনওভাবেই ভাগ করে নিতে পারো না। এ কোনওভাবেই সহ্য করা যায় না।

    সমস্ত শ্রদ্ধা রেখেও বলছি, দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের আইনকিতাবগুলি একটু ব্যাকডেটেড হয়ে গেছে। এটা পরিষ্কার যে, গরীবদের প্রতি নাকিকান্না বা পিছিয়েপড়া, অনাধুনিক চিন্তাভাবনাই এই দেশনির্মাণের কাজে মূল বাধা। কিন্তু তাও এগুলো শাস্তিযোগ্য অপরাধ নয়। আইনকে যদি নিজের পথে চলতে দেওয়া হয়, তবে সেই আইনের হাত ডঃ জানার নাগাল পাবে না। অগত্যা আমাদেরই আইনকে পথ দেখাতে হবে। দেখাচ্ছিও। এই যেমন ওনাকে গারদের পেছনে পাঠাতে ২৬ বছরের পুরনো একটা ঘটনাকে খুঁচিয়ে তুলেছি!

    অতএব, সুখী হওয়া যাক। একটা কাঁটাই খচখচ করতে পারে। বিবেক। কিন্তু এটা কি শোনেননি, একটা ঘুমন্ত বিবেক ছাড়া সুখী হওয়া যায় না? অতএব, বিবেক নিদ্রা যাক। আর ডঃ জানারা জেলে।

    ------------------------------------------------------
    হরিপদ কলমচির পক্ষ থেকে লিখেছেন ডঃ শোভন পাণ্ডা। অনুবাদ, সোমেন বসু।
    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • ব্লগ | ২৬ মার্চ ২০১৬ | ৬২৯ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • গৌতম মিস্ত্রী | 11.39.39.15 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০২:৫২56916
  • ছত্তিশগড় উন্নয়নের এক নয়া মডেল। সারা দেশেই এই মডেল ছড়িয়ে পড়বে। আমরা আপাতত টিক ২০ আর কিরিকেট নিয়ে একটু নেচে নিই।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৩:০৭56917
  • 'সারা দেশেই এই মডেল ছড়িয়ে পড়বে' - হলে সত্যিই খুব ভাল হত, তবে সম্ভাবনা প্রায় শূন্য।
    ডঃ জানা-র মত মানুষ-কে জেলে থাকতে হচ্ছে - এ এক চরম লজ্জা
  • pi | 74.233.173.181 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৪:২৬56918
  • সত্যিই ভাল হত ? আর সম্ভাবনা শূন্য কেন? অন্যত্রও এসব হচ্ছে তো।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৪:৪১56919
  • কম খরচে ভাল চিকিৎসা, লো ইনকাম গ্রুপের মানুষ অ্যাফোর্ড করতে পারছে - এর চেয়ে ভাল আর কী হতে পারে

    দেশের অন্য জায়গায় শ্রমজীবি হাসপাতালের মত কিছু উদ্যোগ আছে, কিন্তু সংখ্যায় মুষ্টিমেয়, তাই নয়?
  • pi | 74.233.173.181 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৪:৪৪56920
  • ওহো। আমি তো ভাবলাম গৌতমদা সরকারি শোষণের মডেল নিয়ে বললেন। মানে উন্নয়নকে ব্য়্ন্গ করে।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৪:৪৮56921
  • ঠিক বলেছ। আমি খেয়াল করি নি। ভাবলাম শহীদ হাসপাতাল-এর কথা বলছেন
  • subrata | 132.180.48.110 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ০৮:৩৫56922
  • খুব confused লাগে । এইটাই কি তবে রাস্তা ? একদল বদমাশ তাদের যাবতীয় ক্ষমতা প্রয়োগ করে স্বাস্থ্য শিক্ষা খাদ্যের অধিকার কে মহার্ঘ পণ্য করে রাখবে যা কিনা সাধারণের নাগালের বাইরে, আর অল্প কিছু মানুষ তাদের মানবিকতা, শ্রম আর স্বল্প পুঁজি নিয়ে একটা বিকল্প ব্যবস্থা গড়ে তোলার প্রাণপন চেষ্টা করে যাবেন ! জাস্ট, কোনরকমে টিকে থাকতে !
    দেশটা তো ওদের সঙ্গে সঙ্গে এই ডাঃ সেন, ডাঃ জানা সহ মধ্যভারতের আদিবাসী প্রান্তিক মানুষদেরও...এই আমরা যারা এসব লেখা পড়ে ফেসবুক প্রতিক্রিয়া লিখছি, তাদেরও।
    ক্ষমতার ভরকেন্দ্রটা কে কি এভাবেই টিকে থাকবে !! ওদের যখন খুশি, যেমন ভাবে খুশি, যাকে খুশি গারদে ভরে দেবে !!!
    জানি এই স্থবিরতা এভাবে ভাঙা যায়না । কিন্তু এভাবে দেখতে শুনতে বুঝতে পেরে , চোরের ওপর অভিমানে মাটিতে ভাত খাওয়াটা কেও কিছুতেই মানতে পারিনা !
    শহীদ বা শ্রমজীবী হাসপাতালের সঙ্গে সঙ্গে অধিকার বুঝে নেবার লড়াইটাকেও স্বাগত, বন্ধ চা বাগানের আধপেটা বা খালি পেটে থাকা মানুষদের চাঁদা তুলে কদিনের ভাত যোগানোর “কোনরকমে টিকে থাকা” র পাশাপাশি থালাভরা ভাতের আন্দোলন ও চাই !
    আশায় থাকি...বিকল্পটাই যেন একমাত্র করনীয় উপায় না হয় ! আর চাই, ডাঃ জানার অবিলম্বে নিঃশর্ত মুক্তি ।
  • pi | 74.233.173.181 (*) | ২৬ মার্চ ২০১৬ ১২:৫২56923
  • একটু আগে জামিন মন্জুর হয়েছে।
  • aranya | 83.197.98.233 (*) | ২৭ মার্চ ২০১৬ ০৪:৫৫56924
  • বাঃ, ভাল খবর
  • | 69.94.24.131 (*) | ২৮ মার্চ ২০১৬ ০৪:০৬56925
  • "এই পবিত্র চিকিৎসাবিদ্যাই এই নতুন শিল্পসম্ভাবনার চাবিকাঠি।"
    এইটা বুঝতে গেলে এটা মনে রাখলেই চলবে যে আজ থেকে ২৫ বছর আগেও কলকাতায় প্রাইভেট হাসপাতাল বলতে ছিল বিড়লাদের দু'চারটে গোদা গোদা বাড়ি।

    @সুব্রত, "বিকল্পটাই যেন একমাত্র করনীয় উপায় না হয়" বলতে কী বুঝিয়েছেন আমি জানি না। তবে "শহীদ বা শ্রমজীবী হাসপাতালের সঙ্গে সঙ্গে অধিকার বুঝে নেবার লড়াইটাকেও স্বাগত" এই কথাটাতে, মনে হল, আপনি দুটো জিনিসকে আলাদা করে ফেলছেন। একটা জিনিস হল শহীদ বা শ্রমজীবী হাসপাতালে কিছু প্রান্তিক ডাক্তার-স্বাস্থ্যকর্মীর সেবা দান। অন্য জিনিসটা হল, 'মেনস্ট্রিম' হাসপাতালে রবীন্দ্রনাথের নারায়নীভবন।

    শহীদ বা শ্রমজীবী হাসপাতালে নারায়ণী সেনা গড়ে উঠুক, তেমন দিকে এগোক 'অবিকল্প' চিকিৎসাব্যবস্থা, এমন ভাবছেন না তো?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন