এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আত্মহত্যা অপরাধ নয়, মৌলিক অধিকার

    Kausik Bhattacharya লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ | ২২৯০ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Kausik Bhattacharya | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ২২:১৫686537
  • সম্প্রতি ভারত সরকার আত্মহত্যাকে আইনি সম্মতি দিল। পৃথিবীর বেশিরভাগ দেশেই আত্মহত্যা অপরাধ। আবার কিছু দেশে আত্মহত্যাকে আইনি মর্যাদা দেওয়া হয়েছে। এবার ভারতও সেই পথে হাঁটল। এবং আমরা আবার একটি হাস্যকর আইনি প্রহসন দেখলাম। একটা মানুষ তার জীবন নিয়ে কী করবে সেটা একান্তই তার ব্যক্তিগত। রাষ্ট্র সেখানে নাক গলাতে আসে কোন অধিকারে? অনেকেই বলতে পারেন, যে প্রাণ তোমার সৃষ্ট নয়, তার বিনাশের অধিকারও তোমার নেই। আর তুমি মানে শুধু তুমি, একলা তুমি এ ভাবনা নিতান্তই আত্মকেন্দ্রিক। অথচ যে মানুষটা তিন দিন না খেয়ে কাতরাচ্ছে তাকে কিন্ত কোনও ব্যক্তি বা রাষ্ট্র বলছে না, ভাই আমার বাড়িতে চাট্টি পান্তাভাত আছে,নুন-লঙ্কা দিয়ে খেয়ে উদ্ধার করো! কিংবা প্রকাশ্য রাজপথে কাউকে ফেলে লাঠি, টাঙ্গি দিয়ে কোপাচ্ছে কয়েকজন, আহতের স্ত্রী চিৎকার করে সাহায্য চাইছেন। কিন্ত এগিয়ে আসছে না কেউ।

    তাহলে আমার সবচেয়ে একান্ত, নিজস্ব জিনিসটা তো আমার জীবন। তাকে শেষ করার অধিকার যদি আমার না-থাকে তাহলে মৌলিক অধিকার মানে কী?একজন তার জীবনটা রাখবে না শেষ করবে তা বুঝে নেওয়া তার জন্মগত অধিকার। আত্মহত্যার অধিকার রাষ্ট্র স্বীকার করে না। আত্মহত্যা করতে গিয়ে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র শাস্তি দেয়। সঙ্গে থাকে মানুষদের কানাকানি ফিসফাস বিদ্রূপ - এ চরম হেরো, জীবন থেকে পালাতে গিয়েছিল সেটা অবধি ঠিকঠাক পারেনি। মুদি-ময়রার ঠোঁটে সে আন্দাজ করে বাঁকা চাহনি। দাঁড়িপাল্লায়, সে অনুভব করে তার কেচ্ছার ওজন চলছে।

    জীবনটা আদৌ বেঁচে থাকার উপযুক্ত কিনা, তা বিচার করার চেয়ে মৌলিক দার্শনিক প্রশ্ন আর কী আছে? বাকি সমস্ত প্রশ্ন - বিশ্বের তিনটি মাত্রা আছে কি না, মনের বারোটা প্রকারভেদ আছে কি না - এসব অনেক পরে। এগুলো খেলা। কিন্ত কী করে বুঝব এই প্রশ্নটা বেশি গুরুত্বপূর্ণ আর ওইটা কম? দেখতে হবে সমস্যাটার জন্যে মানুষ কতদূর যাচ্ছে। আজ অবধি তো তাত্ত্বিক তর্কের খাতিরে কাউকে মরতে দেখলাম না। গ্যালিলিও ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ একটি বৈজ্ঞানিক সত্য আবিষ্কার করলেন, আর যেই না তার জন্যে তাঁর জীবন বিপন্ন হল, সত্যটিকে অনায়াসে ছুঁড়ে ফেলে দিলেন। এক অর্থে তিনি একদম ঠিক কাজ করেছিলেন। পৃথিবী সূর্যের চারপাশে ঘোরে না উল্টোটা তাতে কি এসে যায়? ওই সত্যের জন্যে পুড়ে মরার কোনও মানে হয় না। আবার আমি অনেককে মরতে দেখেছি, কারন তাঁদের মনে হয়েছে বেঁচে থাকার কোনও মানে হয় না। অবশ্য এমন সব ধারণা বা স্বপ্নের জন্যেও লোককে মরতে দেখেছি, যেগুলোর জন্যেই সে বেঁচে ছিল। অর্থাৎ বেঁচে থাকার কারন যা, মৃত্যুবরণ করার কারন হিসেবেও তা চমৎকার কাজ করে।

    একটু ভেবে দেখুন, ছাত্র-ছাত্রীদের রেজাল্ট বেরনোর দিন বা তার পরে কতজনের আত্মহত্যার সংবাদ আমরা সংবাদপ্ত্রে পড়ি। এরা কি সবাই রেজাল্ট খারাপ হয়েছে বলে, আশানুরূপ নাম্বার পায়নি বলে আত্মহত্যা করে? একটি বেসরকারি সমীক্ষায় দেখা যাচ্ছে, ৪০% মানুষ মানসিক অবসাদে আত্মহত্যা করেন। এরপরেই চমকে উঠতে হয়, শুধু একাকীত্বের কারণে আত্মহত্যা করেন ৩০% মানুষ। এছাড়াও আত্মহত্যার পেছনে কাজ করে যথাক্রমে সাময়িক সমস্যা,শরীর খারাপ, কাজের জায়গায় গন্ডগল এবং আর্থিক সমস্যার কারনে।

    আত্মহত্যার প্রস্ততি চলে হৃদয়ের নিভৃত নিঃশব্দ অঞ্চলে, যেভাবে শিল্প সৃষ্টি হয়। মানুষ নিজেও এই প্রক্রিয়া বিষয়ে বিশেষ কিছু জানে না। একটা সন্ধেবেলা সে ট্রিগারটা টানে, বা ঝাঁপ দেয়। একজন আত্মহত্যাকারী ব্যক্তির সম্পর্কে শুনেছিলাম, পাঁচ বছর আগে তিনি সন্তানকে হারিয়ে নিজেকে 'লঘু', 'গুরুত্বহীন' ভাবতে শুরু করেন। পোকাটা বাস করছে ব্যক্তির অন্তরে। সংবাদপত্রে এ ধরণের খবরে প্রায়ই লেখে 'ব্যক্তিগত দুঃখ' বা 'দুরারোগ্য ব্যাধি'র কারনে। এসব ব্যাখ্যা ঠিক হতেই পারে। সঙ্গে এটাও দেখতে হবে, লোকটার সঙ্গে সেদিনই তার বন্ধু খুব নির্বিকার ভাবে কথা বলেছে কি না। ওই ব্যবহারটিই মূল কারন। হয়তো যত ক্ষোভ আর গ্লানি আর একঘেয়েমির ক্লান্তি তখনও অবধি চেপে বসেনি, ওই ব্যবহারটাতেই তা কালান্তক থাবা বসাল। আত্মহত্যা মানে তো একরকম স্বীকারোক্তিই। যে, জীবন তোমার হাতের বাইরে চলে যাচ্ছে বা জীবনের ব্যাপার-স্যাপার তুমি কিছুই বুঝে উঠতে পারছ না। কিংবা জীবনের মধ্যে তুমি এমন দারুণ কিছু খুঁজে পাওনি, যার জন্যে বেঁচে থাকার মতো কষ্টকর ব্যাপার চালিয়ে যাওয়া বা টেনে চলা যায়।

    অ্যারিস্টটল বলেছিলেন, আত্মহত্যা মানে ভীরুতা। মোক্ষম উল্টো চালে চার্লস কোল্টন বলেছেন, কখনও কখনও আত্মহত্যা না করাটাই ভীরুতা। কোনওমতে টিকে, সেটে, ঝুলে থাকার চেয়ে ধুত্তোর বলে উঠে চলে যেতে লাগে অতিমানবিক মনের জোর। আমাদের জীবনের ইতর আবর্জনার মধ্যে আঁকশি চালিয়ে আনন্দ খোঁজাটাই দীনতা নয় কি? যে কোনও জটিল ও তেরছা মস্তিষ্কচেষ্টার মতোই আমরা এ ব্যাপারটাকেও এড়িয়ে গিয়ে প্রকৃতি দেখি, সিনেমার পোস্টারে নজর দিই বা মোবাইলে ফেসবুক করি।
  • টিপু | 186.126.237.214 | ০৩ অক্টোবর ২০১৫ ২২:২৫686558
  • এই ভাবে অত্যাচার করে আত্মহত্যা করাবেন ভেবেছেন?
  • cm | 127.247.99.79 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ০২:৪২686561
  • আমার টই এর শুরুতে বেশ আত্মহত্যার ইচ্ছে হয়েছিল তবে স্ক্রোল করে নামতে নামতে মেজাজ পাল্টে গেল।
  • Du | 107.79.230.34 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ০৩:৪৯686562
  • কিছুদিন আগে একটা খবর পড়েছিলাম ব্রীজ এর পাশে বসে থাকা একজনকে একটি কিশোর গিয়ে কথা বলে তার আত্মহত্যার ইচ্ছে আটকে দিয়েছিল। কেউ কথা বললে তার প্রভাব অনেক কিন্তু আজকাল আমরা লোকের বিষয়ে মাথা গলাবোনা ভেবে হেঁটে চলে যাই।
  • সে | 94.75.173.148 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১২:২৪686563
  • একদম ঠিক
  • PT | 213.110.246.23 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১২:৩৮686564
  • ঠাকুমা লক্ষ্মীর পাঁচালী পড়তেন সুর করে। মনে আছে এই লাইনটাঃ
    "আত্মহত্যা মহাপাপ, নরকে গমন"।
  • সে | 94.75.173.148 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১২:৫৭686565
  • "...আত্মহত্যা করতে গিয়ে ব্যর্থ হলে রাষ্ট্র শাস্তি দেয়।"
    এইটে ভুল তথ্য। বিশ বছরেরো আগে এই ব্যাপারটা উঠে গেছে।
    দ্বিতীয়ত, প্রথম চার পাঁচটা লাইন পরষ্পরবিরোধী। আইনি স্বীকৃতির পরেও আইনের প্রহসন বলতে কবি কী ঠিক বোঝাতে চাইলেন?
  • pi | 24.139.209.3 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৩:১২686566
  • এটা কয়েকমাস আগের খবর। এখনো শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলেই জানি।

    The government has decided to decriminalize "attempt to suicide" by deleting Section 309 of the Indian Penal Code from the statute book. Under the said Section, a suicide bid is punishable with imprisonment up to one year, or with fine, or both.

    Stating this in reply to a question in the Rajya Sabha on Wednesday, minister of state for home Haribhai Parathibhai Chaudhary said the government had decided to drop Section 309 from the IPC after 18 states and 4 Union territories backed the recommendation of the Law Commission of India in this regard. ​Government sources told TOI that a Cabinet note on the Indian Penal Code (Amendment) Bill has already been circulated by the Union home ministry among other ministries such as law and health.
  • শে | 94.75.173.148 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৪:৫৪686567
  • সুইসাইড করতে গিয়ে শাস্তি পেয়েছে কেউ গত দশ কি বিশ বছরে - এমন জানি না। ঐ আইন বহুকাল থেকেই কার্যকর নয় তেমনও জেনেছি। তেমন হলে সুইসাইডে ব্যর্থ সবাইকে জেল খাটতে দেখা যেত।
  • | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৫:২৯686568
  • শর্মিলা ইরম চানু। ঐ আত্মহত্যার অভিয্প্গেই ওনাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ওতে যেনো কতদিন বোধহয় ১১ মাস বন্দী রাখা যায়। তারপর ম৭ক্তি দিয়ে আবার কয়েকদিনের মধ্যে গ্রেপ্তার করা হয় একই অভিযোগে।
  • | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৫:৩১686569
  • মুক্তি
  • সে | 94.75.173.148 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৫:৫৩686571
  • ওটা পোলিটিক্যাল কেস।
    ঘরে ঘরে অ্যাটেম্পট হচ্ছে। কিস্যু হয় না। গাদা গাদা কেস জানি। এটা বিশ বছরের আগে খুনের চেষ্টার সমান অপরাধ মানা হোত। তারপরে ১৯৯৪ কি ১৯৯৫ নাগাদ ঠিক মনে নেই কবে কোর্টের কোনো একটা রায়ে বলা হয়েছিল যে এটা শাস্তিযোগ্য অপরাধ হলে সেটা ঠিক নয়। রোজ রোজ গাদা গাদা গৃহবধু আত্মহত্যার ট্রাই নিচ্ছে আবার বেঁচে ফিরছে। নো জেল। অবিশ্যি আবনারা যকন সব প্রুফ করে দিয়েছেন তকন কি আর আমার এই ছোট মুখে এসব বড়ো কতা মানায়? আমিই ভুল।
  • | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৬:১৭686572
  • রাইট পলিটিক্যাল। কিন্তু ধারাটা আছে বলেই সেটা ব্যবহার করছে। না থাকলে অন্য কিছু করতে হত। অন্য কোনও ক্ষেত্রে কেউ অ্যাটেম্পট নিল এবঙ্গ বেঁচে গেল সেখানে তেমন খানিক ক্ষমতাবান কেউ আক্রোশের বশে কাজে লাগাতেই পারে। ক্ষমতাবান পঞ্চায়েত প্রধানের অসহায় পুত্রবধু এই ধারার শিকার হতেই পারে। ধারাটা না থাকলে সেই সুযোগটা পাবে না। সেটই তো মনে হয় কৌশিক বলতে চাইছেন।
  • সে | 94.75.173.148 | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৬:২৬686574
  • সেই জন্যই কার্যকর নয় কতাটা লিখেছিলাম। নইলে দেশের সব জেল ভরে থাকত গৃহবধূ ব্যর্থপ্রেমিক ফেলকরা ছাত্র গরীব চাষীতে। আগে ওটায় যাবজ্জীবন ছিল এমনকি ফাঁসি অবধি।
    কিন্তু এটা মৌলিক অধিকার কোন বেসিসে? টুমাচ আবেগভরা লেখা।
  • | ০৪ অক্টোবর ২০১৫ ১৬:৩৯686575
  • হুঁ শেষ দুই লাইনে আপনার সাথে একমত। 'মৌলিক অধিকার' বলে দিলে অন্য সমস্যাও দেখা দেবে।
  • কল্লোল | 135.17.65.226 | ০৫ অক্টোবর ২০১৫ ১৩:৪৮686577
  • এই টইতে কি একবার পোস্ট করা মানা?
  • PM | 59.14.103.53 | ০৫ অক্টোবর ২০১৫ ১৭:৩৬686578
  • মৌলিক অধিকারের গুরুত্ত্ব অবধানে লোকজন অপরাগ বা ইনসেন্সিটিভ। লোকে এরপর সমকামীতাকেও মৌলিক অধিকারের লিস্টিতে ঢোকানোর দাবী জানাবে!!

    IPC থেকে আত্মহত্যার শাস্তি সংক্রান্ত সেকসনটা প্রত্যাহার করলেই যথেষ্ঠ।
  • PM | 59.14.103.53 | ০৫ অক্টোবর ২০১৫ ১৭:৩৬686579
  • মৌলিক অধিকারের গুরুত্ত্ব অবধানে লোকজন অপরাগ বা ইনসেন্সিটিভ। লোকে এরপর সমকামীতাকেও মৌলিক অধিকারের লিস্টিতে ঢোকানোর দাবী জানাবে!!

    IPC থেকে আত্মহত্যার শাস্তি সংক্রান্ত সেকসনটা প্রত্যাহার করলেই যথেষ্ঠ।
  • | 213.99.211.18 | ০৫ অক্টোবর ২০১৫ ১৭:৪৫686580
  • " সেই ট্র্যাডিশন সমানে চলিছে.. " ঃ))
  • .. | 106.2.247.250 | ০৬ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:৫০686582
  • আমার জীবন শেষ করার অধিকার আমার থাকা উচিত।
  • PM | 116.78.45.249 | ০৬ অক্টোবর ২০১৫ ১৩:৪০686583
  • ঠিক, কিন্তু নিজের জীবন নিলে শাস্তির বিধান না থাকলেই সেই অধিকার স্বীকার করে নেওয়া হয়। সমস্যাও থাকে না।

    কিন্তু মৌলিক অধীকার বলে আত্মহত্যায় প্ররোচনা দেবার দরকার কি ?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। খারাপ-ভাল মতামত দিন