এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • মায়ের দিব্যি!

    Soumit Deb লেখকের গ্রাহক হোন
    অন্যান্য | ০৯ জুন ২০১৫ | ২৩৩৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Soumit Deb | ০৯ জুন ২০১৫ ০০:২৩678921
  • মায়ের দিব্যি!

    যাবতীয় মিথ্যা প্র্যাক্টিসের নিখুঁত তুমুল আদি ও দরকারি প্রতিষ্ঠানের নাম হলো মা-বাবা। কারন আমরা মানুষ তাই অধিকারগত ভাবে নচ্ছ্বার। ভুলভালের দিকে আমাদের ন্যাক চিরন্তন। সুতরাং তাবৎ পিছলিয়ে সাধের পাশবালিশের নিশ্চিন্ত আশ্রয়ে ফিরতে গেলে যে ভদ্রলোক-ভদ্রমহিলার অনুগ্রহ গ্রহন করতেই হবে তাদের ডাঁটের মাথায় মিথ্যা বলতেই হয়। কিন্তু সেটা কি শুধুই আমাদের দোষ? নাকি দোষটা এক্সপেকটেশনের।

    প্রত্যেক গড় বাঙ্গালী বাবা-মা চান তাদের সন্তান সুস্থ-স্বাভাবিক হবে কিন্তু সে খেলতে যাবেনা, দুষ্টুমি করবে না, হস্তমৈথুন শিখে ফেলবে না, মদ খাবেনা, প্রেমে পড়বে না, বললেই বিয়ে করে নেবে কিন্তু সবসময় বউয়ের থেকে মা-বাবা কে দশ আলোকবর্ষ এগিয়ে রাখবে। এটা কি সম্ভব? কখনও? কোনোদিনও? ছোট মানেই মিথ্যা বলো, তাপ্পর যদিন না নিজে কামাচ্ছে দাবড়াও শেষে ইমোশানাল ব্ল্যাকমেল। এই হলো ‘নিজে করুন-সন্তান পালন’ বইয়ের সুচিপত্র।

    যখন জানি কৌতুহলের উত্তর চড়, জুজু, লালচোখ, ল্যাংটো করে বাড়ির বাইরে বের করে দেওয়ার এক্সিস্টেনশিয়াল ক্রাইসিস তখন বেকার কেন বলতে যাব সত্যি কথা। যখন অকারনে পাশের কাকুর সমবয়সী মেয়ে বাড়িতে এলে – “বোন কে একগ্লাস জল এনে দে” করে সম্পর্ক ঠিক করে দিয়েই আবোধ নিশ্চিন্তি লাভ, যখন দরজা বন্ধ করে উপপাদ্য কষলেও নিশ্চয় “ওইসব” করছে ভয়ে ধাতানি, তখন কেন বলতে যাব সত্যি। কারন জন্ম দিয়েছে গুমুত পরিষ্কার করেছে খাইয়ে খাইয়ে দাইয়ে ঘাড়ে গর্দানে করছে বলেই আমার নিজের একটা অস্তিত্ব নেই, থাকতে পারেনা! এ চাহিদা কি অমুলক নয়? আমি চাইবো আমার সন্তান আমার ছেলে আমায় বাড়ি ফিরে “জানোতো মা আজকে…” করে সওওব উগরাবে কিন্তু সত্যি বললে তাকে জুতোবো।

    কোথায় যাচ্ছিস? কোন বন্ধু? সে কে? আগে কেন নাম শুনিনি? আমাদের সময় এত্ত বন্ধুবান্ধব ছিলোনা। আরি?! আমার মাসি-মামা মিলিয়ে একটা টিম নেমে যাবে, আমার তো সম্বল বলতে ইমাজিনারি-এবং ইমেজারি। আর তাছাড়া আমার বন্ধুই আমাকে প্রথম বলেছে ভয়ের কিছু নেই, ওটা সবার হয় আর সেই সময়ের তুমুল ভালোলাগাটা পাগলামির লক্ষন নয়। বন্ধুই বলেছে ওর ও এইসমস্ত চিন্তা ঘুরঘুর করে। এই সমস্ত একান্ত ব্যাক্তিগত বেড়ে ওঠবার সময়টায় যখন সবথেকে বেশি পাশে থাকা দরকার তখন সব থেকে ডেঞ্জারাস এলিমেন্ট মা-বাবা। ছিঃ এইসমস্ত "নোংরামি" করছো তুমি আমাদের ছেলে হয়ে , এমন অসুখ হবে ক্যানসারের জ্যাঠা। ছিঃ এই সমস্ত ভাবো? বুলাদির ছেলেকে যেমন শিকল দিয়ে বেঁধে রাখে তোমাকেও রাখতে হবে। পাগল হয়ে যাবে।

    এরপরের স্টেজটা আরও সাংঘাতিক। ততদিনে অ্যানাটোমিক রহস্য উদ্ঘাটিত এবার পেহেলা নাশা। সুখটান বা মনটান। যেটাই হোক না কেন কিভাবে যেন বুঝতে পেরে বাবামা এবার সমস্ত ব্যাক্তিগত স্পেসে লকআউট চাপড়ে দ্যান। কিছুতেই রাতে বন্ধুর বাড়ি থাকা যাবেনা। একটা অমোঘ বিশ্বাস ওসব রাতেই হয়। যেন দুপুর বিকেলে, ফাঁকা ঘরে ওসব করবার কথা ওর মাথাতেই আসবেনা, “সেই ভাবে আমরা ওকে মানুষই করিনি” এটা একটা যুক্তি হলো। যৌনতা মহাপাপ আর নেশাভাং মৃত্যুদন্ড। আমার ছেলে কলেজে যাবে, বুলি হবে কিন্তু শালা বলবে না। এখন প্রেমটা তবু মেনে নেয়, কিন্তু বাবা-মা বাড়ি না থাকলে প্রেমিক/প্রেমিকা বাড়ি ডাকা যায় না। যেন বিশ্বচরাচরে মা-বাবা নাথাকা বাড়িতেই সবচাইতে বেশি আদর হয়। নিষেধ করা হলো। মানসিক কন্ডোম। যেন আর কোত্থাও কোনো সু-যোগ নেই চুমু খাওয়ার।

    ছোটবেলা থেকেই ধ্যাষ্টামোর শুরু। আজ অবদি একটা বাবা মাকে বলতে শুনলাম না “আমরা চেয়েছি তাই তুমি এসেছো”। কোনো বাবা-মা যদি একবার মুখ ফুটে বলতে পারতেন “যা ঘাড়ে মাথায় জল দিয়ে শুয়ে পড়, কাল সকালে কফি করে দেবো, হ্যাংওভার থাকবেনা”- যদি পারতেন তবে সেই ছেলেমেয়ে জীবনে কোনোদিন বেহেড হতোনা, মাতাল হতোনা, নেশা করে ফিরত না। একবার একটা বাচ্চাকে নিজের ইচ্ছায় চুল কাটাতে দিলে সে বুঝে যাবে ভুলটা, কিন্তু না। আমার এক বন্ধু গল্প করেছিলো ক্লাস ত্রিতে একবার জিজ্ঞেস করেছিলো বাবা ব্রা মানে কি? বাবা ফেলে পিটিয়েছিলো “অসব্য” কথা বলার জন্যে। তারপর সব্বার সামনে বাবু বলে ডেকে ঘামটাম মুছিয়ে দেওয়ার এম্বারাসিং সিচুয়েশন গুলো তো বাদ-ই দিলাম।

    মানুষ এমনিতেই একটা ইল্লুতের জাত। পনেরোটা উপকার করার পর, কেউ যদি “এই জামাটা তোকে মানাচ্ছেনা” বলে তবে শুধু সেইটে মনে করে রাখে। সেখানে জন্ম দিয়েছে, রাতের পর রাত জেগেছে, সবচাইতে ভালো জিনিসটা এনে দিয়েছে, কোনোদিন কোনো আঁচ লাগতে দেয়নি এগুলোর চাইতে উপরিউক্ত গুলো বেশি দাগ ফেলে। একটা মানুষকে টাইটেনিয়ামের দেওয়ালের ভেতরে গদি ফদি লাগিয়ে সেরা খাওয়ার দাওয়ার বাথরুম দিয়ে সবাচাইতে সুরক্ষিত ও আরামে রাখা যায়। কিন্তু তাতে আকাশ দেখা যায়না, রোদ্দুর গায়ে লাগেনা, বৃষ্টির তো চিনবেই না কোনোদিন।

    ছেলেমেয়েকে বিশ্বাস করতে শিখলে তারা সেটা ফেরত দেবেই। ঘর হাতড়াতে হবেনা। ফন্দি গুঁজতে হবেনা, সারম্বড় চোখের জল ফেলতে হবেনা আর নাগাল পাচ্ছেন না বলে। আপনি যেমন তাদের সবচাইতে বেশি ভালোবাসেন তাদের ক্ষেত্রেও ব্যাপারটা ঠিক তাই। পিঠে বাবার স্কেলের দাগ নিয়েও একটা ছেলে বন্ধুর সাথে প্রথম মারপিট টা করে কেউ বাপ তুলে কথা বললে তবেই। জিনিস নয় একটা আস্ত আলাদা মানুষ, যার ওপর আপনার অধিকার সবচাইতে বেশি কিন্তু তার আগে অন্যায় জুড়ে দেবেন না। একটু বিশ্বাস করে দেখুন সে “মায়ের দিব্যি” বলে আর জীবনে কোনোদিনও মিথ্যে কথা বলবেনা।
  • de | 24.139.119.174 | ১০ জুন ২০১৫ ১০:৩০678924
  • উপযোগী লেখা!
  • - | 109.133.152.163 | ১০ জুন ২০১৫ ১২:১৩678925
  • অভিমানে ভরা ঃ-)
  • sm | 53.251.88.166 | ১০ জুন ২০১৫ ১৪:৩০678926
  • অসম্পূর্ণ লেখা। ছেলে মেয়ে মানুষ করা চাট্টি খানি কথা নয় ।একজন ছাত্রের বাবা বলছিল ছেলে , ক্লাস সেভেনে পড়ে। দিনে একশ টাকা পকেট মানি চায়। না দিলে, দিদিমার কাছ থেকে লুকিয়ে যোগাড় করে। এই বয়সে শিখর খায়, বিড়ি সিগারেট খেতে শিখেছে।আবার বলেছে, বাইক কেনার টাকা দিতে হবে। বাবা ড্রাইভার, বেশি সময় দিতে পারেনা। ছেলেকে কতদূর অবধি বিশ্বাস করবে বা লাই দেবে?
    ছেলে মাল খেয়ে এলে, জলের থাবড়া দেবে ? দুদিন পরে পাকানো নেশা করবে, এজায়গায় সে জায়গায় যাবে। বাবা কি সঙ্গে করে নিয়ে যাবে?
    গরিব মানুষের মেয়ে হলে তো কথায় নেই। বাবা- মা , চোখের জল টুকু অবধি ফেলার সময় পাবে না।
    দেশটার নাম ভারত বর্ষ! এখনো এখানে বহু লোকের হাড়ভাঙ্গা খাটুনির পর দিনান্তে ২০০ টাকা রোজগার হয় না।
    তাও তো দেখলাম অটল পেনশন , বিমা যোজনা আসার পর কিছু লোকের মুখে সামান্য কনফিডেন্সের রেশ দেখা যাচ্ছে।
    সুতরাং জল বহুত গভীর। ওপর থেকে দেখলে চলবে না।
  • PM | 11.187.161.30 | ১০ জুন ২০১৫ ১৫:৩৭678927
  • লেখাটা খুব-ই অভিমান ভরা।

    আমি যখন স্কুলের শেষ দিকে , একা একা বাসে ট্রেনে যাই তখনো কোনো দিন মার সাথে বেরোলে, স্টেশনে ট্রেনের জন্য দাঁড়িয়ে থাকার সময় মা সারাক্ষন বলে যেতো প্ল্যটফর্মের ধারে যাস নি, সরে আয় ইত্যাদি। প্রেস্টিজ গ্যামাক্সিন। বুঝিয়ে পারা যেতো না --আরে আমি যখন একা যাই তখন তো নিজেকে নিজেই সামলাই--নাকি?

    কিন্তু সীমারেখাটা ঠিক কোথায়। ক্লাস সিক্স এর মেয়ের বাবা-মা হিসেবে ঠিক ঠাওর করতে পারি না।

    মেয়ে পড়শোনা না করতে চাইলে বকা ঝকা করবো না? মাত্রারিক্ত টিভি দেখলে বারন করবো না? উচ্চন্নে যাচ্ছিস যা--পরে বলিস না বলে উপেক্ষা করবো?

    পরে সে কি আমাকে দোষারোপ করবে না যখন পাল্টানোর জন্য খুব দেরী হয়ে যাবে?

    এই সব আর কি। সৌমিত যতটা বলছেন ব্যাপারটা ওতোটা একরৈখিক-ও নয়, যদি বাবা মার জুতোটা পয়ে গলিয়ে ভাবেন।
  • de | 69.185.236.51 | ১০ জুন ২০১৫ ১৬:৩৬678928
  • আজকাল অহরহ এমন বাবা-মায়েদের দেখতে পাই যাদের কথা লেখা আছে এখানে - ওভার প্রোটেক্টিভ, ওভার রিঅ্যাক্টিং, প্রত্যেক বিষয়ে নাক গলানো অভ্যেস এবং স্বার্থপর খোলসের মধ্যে ক্রমাগত বাচ্চাকে ঢুকিয়ে ফেলার চেষ্টা চালানো।

    বন্ধু হওয়া তো দূরের কথা, সাধারণ মানুষ বলে অব্দি মনে করে না বাচ্চা গুলোকে - একের পর এক ক্লাসে পাঠায়, বাইরে ড্রাইভার বা মা ওয়েট করে - বেরোতে না বেরোতেই ঘাড়ে ধরে পরের ক্লাসে। খাওয়া দাওয়া গাড়ীর ভেতরেই। এদের বাচ্চারাও বড় হয়ে এমনি লিখবে।
  • Ekak | 24.99.233.57 | ১০ জুন ২০১৫ ১৯:০১678929
  • বাচ্চাকে সকাল সন্ধে টিউন না করলে বিগড়ে যায় ।
  • sg | 24.139.196.6 | ১১ জুন ২০১৫ ০৬:৪৬678930
  • সকাল সন্ধে টিউন করা মানে? বাচ্চা কি রেডিও নাকি?
    sm, যে উদাহরণ'টা দিলেন তাতে কোথাও ছেলেটির ব্ক্তব্য পাওয়া গেল না। তার ব্ক্তব্য না জেনেই verdict দিয়ে দিলেন?
  • - | 109.133.152.163 | ১১ জুন ২০১৫ ০৬:৫৫678931
  • বাচ্চাদের ভয়েসটাও আসতে দিতে হবে বৈকি! বাচ্চাদের চেনা অত সহজ না ঃ-)
  • সে | ১১ জুন ২০১৫ ১১:২১678922
  • sm | 233.223.159.253 | ১১ জুন ২০১৫ ১২:৫৬678923
  • তাতো বটেই। বাচ্চার ভার্সন জানা নেই। কিন্তু আমি তো কোনো ভার্ডিক্ট দেই নি। বাচ্চা টি বদ কিনা ,তাও বলি নি।তবে,বাচ্চাটি যে অভ্যেস গুলো রপ্ত করেছে, তা অচিরেই তাকে ঘোরতর বিপদের মধ্যে ফেলে দেবে; এ সম্মন্ধে নিসন্দেহ।।বাচ্চাটির বাবা ড্রাইভার। অর্থনৈতিক কন্ডিশন ভালো নয়। পেশাগত কারণে দিনের বেশির ভাগ সময়ে বাইরে থাকতে হয়।
    এবার আপনি বলুন তিনি ঠিক কি করতে পারেন?
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। পড়তে পড়তে মতামত দিন