এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • এই ডকুটা নিয়ে একটু আলোচনা হোক

    pinaki
    অন্যান্য | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ | ১৩২৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০০:৫৮673580
  • https://vimeo.com/19707588

    এই নিয়ে বাজারে এই মূহুর্তে কি ধরণের মতামত রয়েছে জানতে চাই। এধরণের রিসার্চ নিয়ে ফেমিনিস্টদের মতামত কী? এটা কি সত্যিই একটা লিভিং বিতর্ক?
  • a x | 60.171.26.111 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৬:০৫673588
  • প্রথম ক্লিপটা দেখলাম। এগেল্যান্ড (Egeland) ও ক্যাম্পবেলের বক্তব্য বুঝলামনা। দুটো বিপরীত যদিও। ক্যাম্পবেলের বক্তব্য অনুযায়ী যদি বিবর্তনের মাধ্যমের মহিলার মধ্যে নার্চারিং ইত্যাদি সিলেক্টেড হয়ও, তাহলেও সেটা কীভাবে মহিলা থেকে মহিলাতেই ট্রান্সমিটেড হচ্ছে? অ্যাস আ পপুলেশন তাহলে হিউমান রেস মোর অ্যান্ড মোর নার্চারিং, মোর এম্প্যাথেটিক হচ্ছেনা কেন?

    "what is responsible for the production of hormones and peptide, that gets everything going - the human brain ofcouse! Through feedback system." এটার মানে কী?! অ্যাঁ? জিন টিন কী করছে তাইলে?

    অন্যদিকে এগেল্যান্ড খুব ভেগ কিছু কথা বললেন - সোশাল সায়েন্টিস্ট হিসেবে বায়োলজিকে চ্যালেঞ্জ কথাটাও মনে হয় কিঞ্চিৎ লস্ট ইন ট্রান্সলেশন হল। I can understand, what she means when she points out that -"he finds what he is looking for" খেয়াল করলে দেখা যাবে ঐ ৯ মাসের বাচ্চাদের জামাকাপড় একেবারে জেন্ডারড - অর্থাৎ এরা আইডেন্টিফায়েড অ্যান্ড অবজার্ভড অ্যাস ছেলে ও মেয়ে, এবং নার্চারড ও এ ৯ মাস অবধি। এই স্টাডিটা তাই আমি খুব একটা সিরিয়াসলি দেখছিনা।

    কিন্তু কোহেনের স্টাডিটা ইম্পর্ট্যান্ট - এটা মনে হয় আরেকটু বিশদে দেখা দরকার। অবসার্ভেশন ও কনক্লুশনের মধ্যে লিনিয়ারিটি কিভাবে টানা হয়েছে সেটাও জানিনা।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৪৪673589
  • ১২ মিনিট দেখলাম। খুব নতুন কিছু পাই নাই।

    এই নরউইজিয়ান ভাষার এক ঘন্টার ভিডিও দেখা চাপ। কেউ একটু সামারি লিখে দিলে আলোচনা করতে পারি।
  • Abhyu | 109.172.117.250 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৭:৪৮673590
  • আমি তবে নরওয়েতে সত্যি সত্যি মেয়েদের রাস্তার কাজ ও কনস্ট্রাকশনের কাজ করতে দেখেছি। অন্য কোথাও এমনকি ফিনল্যাণ্ডেও দেখি নি সেরকম (সুইডেনে যাইনি)।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৩৪673591
  • শুধু কনস্ট্রাকশন কেন, মেয়েদের মেয়ে এবং ছেলেদের ছেলে হয়ে ওঠাটা তো একটা সামাজিক প্রক্রিয়া। এই বুড়ো বয়সেও তার মধ্যে দিয়ে যাচ্ছি। বছর খানেক বা দুই আগের গপ্পো। এক সহকর্মিনী লাইটার চাইলেন। দিলাম। তিনি হেসে বললেন, পিংক? আমার এক দফা শিক্ষা হল, যে, এমনকি লাইটারেও পিংক বর্জনীয়। এতদিন লাইটার কিনতাম গ্যাস স্টেশনে, দেশের পান-বিড়ির দোকানের মেজাজে, "একটা যাহোক লাইটার লাও" বললেই হয়ে যেত। পরেরবার পাড়ার গ্যাস স্টেশনে গিয়ে বললাম, "পিংক ছাড়া যাহোক একটা দাও"। সেখানেও কাউন্টারে একটি মুখচেনা মেয়ে। সে আবার লেনন শোনে, আমার টি-শার্টে বিটলসের ছবি দেখে খুব উত্তেজিত হয়ে পড়েছিল একদিন। সে অন্য গপ্পো। এখানে বললাম একটি ইচ্ছাকৃত স্টিরিওটাইপিং আমদানি করার জন্য। কারণ, পিংক ছাড়া লাইটারের বায়না শুনেই, সে হাসিমুখে (খদ্দেরকে চটানো যাবেনা) এবং ভুরু কুঁচকে (লেনন ও পাড়াতুতো বেরাদরির স্বার্থে), বলল, তুমি এইসবে বিশ্বাস কর নাকি?

    এরকম নানা কারেন্ট, কাউন্টার কারেন্ট আছে। কিন্তু নীল-গোলাপি একটা ঘোষিত মাপকাঠি। মানো বা না মানো মাপকাঠিটাকে এড়িয়ে যাওয়া যাবেনা। নাস্তিক্ব এবং আস্তিক্যের মতই ব্যাপার। যাই হওনা কেন, ঈশ্বরকে এড়িয়ে যাবার উপায় নেই।

    ইন ফ্যাক্ট তুলনা টানলাম বটে, কিন্তু আস্তিকতার প্রশ্নে ঈশ্বরকে খানিক এড়ানোর উপায় আছে। একটা ছেলে একবার আমাকে নাস্তিক কিনা জিজ্ঞাসা করায়, মনে আছে গম্ভীত ভাবে বলেছিলাম, আমি সেকুলার। অর্থাৎ কিনা ধর্ম-নির্লিপ্ত। সেই ল্যাপলাসের গপ্পের মতো। ল্যাপলাসের আগে সৌরজগত সম্পর্কে নিউটনের নিজের ধারণা ছিল, যে ওইরকম উপবৃত্তাকারে গ্রহদের ঘোরা বেশ আনস্টেবল। মাঝেমাঝে ঐশ্বরিক হস্তক্ষেপের প্রয়োজন জিনিসটাকে ঠিকঠাক রাখার জন্য। নিউটনিয়ান মেকানিক্স দিয়ে পরে ল্যাপলাস দেখালেন, ব্যাপারটা মোটেও আনস্টেবল না, দিব্যি নিজে নিজে চলতে পারে। তা, সেই বইখানা নেপোলিয়নকে দিতে তিনি নাকি প্রশ্ন করছেন, হে বিজ্ঞানী, ঈশ্বর সম্পরকে আপনার কী অভিমত? ল্যাপলাস জবাবে নাকি বলেছিলেন, আমার তত্ত্বে উহার কোনো প্রয়োজন নাই। বিজ্ঞানীদের মধ্যে ল্যাপলাসই ছিলেন প্রথম সেকুলার, ঈশ্বর নামক বর্গটাতে ঢোকারই যাঁর কোনো প্রয়োজন নেই।

    কিন্তু জেন্ডারের প্রশ্নে, হায়, এরকম সেকুলার হওয়া যায়না। "তুমি পুরুশ না নারী?" (হ্যাঁ তৃতীয় লিঙ্গের যুগেও) প্রশ্নটা ডান্ডা উঁচিয়ে আছেই। কোনো একটা বর্গ নিতেই হবে। আমি সেকুলার, বলে স্মার্টনেস দিয়ে কাটানো যাবেনা।
  • | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৪০673592
  • কিন্তু এই নীল গোলাপীর চক্করটা বছর চল্লিশ আগে অন্তত আমাদের দেশে তেমন করে ছিল না তো। আমার পরিস্কার মনে আছে আমার ভাইয়ের ছোটবেলায়, মানে সদ্যোজাত অবস্থা থেকে বছর দুই বয়স পর্যন্ত একাধিক গোলাপী জামা, নিকার বোকার ছিল। ও গোলাপী বা পীচ জাতীয় রঙ খুব পছন্দ করত অমনি কাপড়জামা দেখলেই খপাৎ করে ধরত। ফলে লোকে ঐ রংই কিনে দিত অনেকসময়।
    আবার নব্বই দশকের শেষদিকে আমার এক কলিগ ছিলেন কুশলদা, দিব্বি দুই তিনটে শেডের গোলাপী শার্ট পরে আসতেন এবং তাই নিয়ে কেউ কিচ্ছুটি বলত না।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৪৯673593
  • এবার, এইটুকু পড়ে মনে হতে পারে, (বিশেষ করে পিংক লাইটার নিয়ে হ্যাটা খাবার গপ্পো পড়ে), যে, আহা আমি বেচারি কী ভিক্টিম। আমি মানে ঠিক আমি না। তত্ত্ব করে বলতে গেলে অনেক খাটতে হবে, আপাতত আমি মানে "মানব" ই ধরা যাক। তা সেই মানবাত্মাকে এখানে ভিক্টিম ভাবা বিচিত্র নয়। নিরাকার আত্মাকে, আহা কী জোর করে পুরুষ কিংবা নারীর খাঁচার মধ্যে পোরা হচ্ছে, আর সে বেচারি ছটফট করছে। কিন্তু সেটা যে একমাত্র বিষয় নয়, তাও আমি এখানে ব্যক্ত করতে চাইব। তার জন্য আমার তূণে আরেকটি অ্যানেকডোট আছে।

    এও বোধহয় বছর খানেক আগের গপ্পো। স্টারবাক্সে কফি নিলাম একটি সম্পূর্ণ অপরিচিত মিষ্টি মতো মেয়ের কাছ থেকে। অন্যমনস্ক ছিলাম, কারণ সঙ্গে একটা কঠিন বই ছিল, আর আমি যথারীতি আগডুম বাগডুম তত্ত্বচিন্তা করছিলাম। কিন্তু তা সত্ত্বেও মনে হল, কী যেন একটা গোলমাল। কফি নিয়ে দু পা এগিয়ে আমি ঘুরে তাকালাম। কিসুই বোঝা গেলনা। তারপরে আরও একবার। মেয়েটা তখন অন্য কাকে একটা কফি দিচ্ছে। হাতের দিকে তাকাতেই ঝপ করে বুঝে ফেললাম কেসটা। মেয়েটির হাতে বড়ো বড়ো লোক। কনুই থেকে কব্জি পর্যন্ত। বড়ো মানে আবার বনমানুষ ভাববেন না। আমার নিজের হাতে ওর চেয়ে অনেক বড়ো লোম। তা নিয়ে কোনো অস্বস্তি গোলমাল কিছুই লাগেনা। কিন্তু এখানে একটি মেয়ে বলে লাগল। এবং তারপর খেয়াল করলাম, যে মেয়েদের হাতের লোম তোলা থাকবে, এটা অভ্যাসে ঢুকে গেছে। না থাকলে চোখে লাগে।

    বলাবাহুল্য, আমি জাজ-টাজ কিছু করতে যাইনি, খুব অসচেতন ভাবেই পুরোটা করলাম, কিন্তু করলাম তো। এবং দুবার ঘুরে লুকও দিলাম। মেয়েটা যদি খেয়াল করে থাকে, তো সেটাই তার পক্ষে যথেষ্ট জাজমেন্ট হল। এবং এখানে পয়েন্টটা হল, আমার মানবাত্মা আদতে সেকুলার, এই খাঁচায় ঢুকে হেবি কষ্টে আছে, তা মোটেও না। সে এই খাঁচায় বেশ কাফর্টেবল, এমনকি অন্যকে সে জাজও করে। এই হল কথা।
  • Ishan | 183.17.193.253 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৮:৫৭673594
  • উফ কথা বেড়েই যায়, লিখতে গেলে। যেটা যোগ করার, যে, আমি শুধু এই বর্গীকরণে কমফর্টেবল এমনই নয়, শুধু জাজ করি, তাও নয়, এমনকি আমার অভিব্যক্তিও এই বর্গীকরণ ছাড়া কানা। এই বর্গীকরণ কেমন দেখুন। কফির দোকানের অচেনা মেয়েকে বেশ ভালো দেখতে-শুনে এটা বোঝাতে কী লিখেছি দেখুন। "মিষ্টি মতো মেয়ে"। পুরুষ হলে কি লিখতাম? কক্ষনো না। সুপুরুষ লিখতাম হয়তো। জেন্ডার আইডেন্টিটির প্রশ্নে "মিষ্টি" বা "সুপুরুষ" অভিব্যক্তিতে ঢুকে গেছে, লোম থাকা-নাথাকা, পেশীবহুল হওয়া না হওয়া, এসবের মতই। পুরুষ হয়ে ওঠাটা নিয়েই বাঁচা। ব মেয়ে হয়ে ওঠা নিয়ে। এখন এই অভিব্যক্তি আইডেন্টি ছাড়া আমি থাকতে পারব? আমি বা আমরা? আমি তো পারবনা। :-)

    পুঃ এই তিনটি পোস্ট পুরোটাই এমনি এমনি লেখা। কিচু প্রমাণ করতে চেয়ে না। মানে এতে কোনো থিয়োরি নাই। :-)
  • cm | 116.208.186.234 | ২৭ এপ্রিল ২০১৫ ০৯:০৮673595
  • বর্গীকরণ করতে আমরা বাধ্য। এটি একটি কম্প্যুটেশনাল সীমাবদ্ধতার ফসল।
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ২০:০২673581
  • এখানে মানে সুইডেনে আমি কনস্ট্রাকশনের কাজ মেয়েদের করতে দেখেছি। কিন্তু অবশ্যই সংখ্যায় অনেক কম। ইঞ্জিনিয়ারিং এ তবু অনেক মেয়ে আছে। কিন্তু অনুপাত ৫০-৫০ এর বেশ খানিকটা কম। আবার এইচ আর এ প্রায় সবাই মেয়ে। ঐ ভিডিওটায় একজন সায়েন্টিস্ট বললেন যেসব দেশে মেয়েদের স্বাধীনভাবে নিজের পছন্দের পেশা বেছে নেওয়ার সুযোগ বেশী, যেমন নরওয়ে, সেখানে মেয়েরা ইঞ্জিনিয়ারিং এ কম যাচ্ছে। সুদান, যেখানে এই সুযোগ কম সেখানকার তুলনায়। ওনার মতে এটাই প্রমাণ করে ইনহেরেন্ট প্রবণতা বলে একটা ব্যাপার হয়। সুদানে কেরিয়ার চয়েসটা আসলে ফ্রী চয়েস নয়। ওটা সারভাইভালের সাথে যুক্ত। অ্যাপারেন্টলি এই যুক্তিটা গ্রহণযোগ্য। কিন্তু একই সাথে আমি দেখি এসব দেশ যতই 'রাইট' এর ব্যাপারে এগিয়ে থাকুক না কেন, বা সেক্ষেত্রে জেন্ডার ডিসক্রিমিনেশন কম হোক না কেন, জেন্ডার স্টিরিওটাইপিং কিছুমাত্র কম নেই। বাচ্চার একদম আর্লি এজে এটা বেশী প্রকট। আমার মেয়ের স্কুলে প্রথম বছরে (ক্লাস ওয়ানে) ছেলে আর মেয়েদের মধ্যে প্রায় মেলামেশা ছিল না বললেই চলে। জোর করে মিশতে দেওয়া হচ্ছে না এমন নয়, কিন্তু যে কেউ স্কুলে গেলেই বুঝতে পারবে ছেলে আর মেয়ে বাচ্চাদের মধ্যে একটা পরিষ্কার পার্থক্য রয়েছে। সেটা তারা কী নিয়ে খেলছে থেকে শুরু করে ক্লাসে কোন ধরণের দুষ্টুমি করছে - সবেতেই রিফ্লেক্টেড। এখন এই টু তে ওঠার পর একটু মেলামেশা শুরু হয়েছে। তাও তো এখন আবার বয়ফ্রেন্ড গার্লফ্রেন্ড কনসেপ্ট বাজারে চলে এসেছে। সেই জায়গা থেকেও পারস্পরিক আকর্ষণ বাড়ছে হয়তো। আমার মেয়ের অভিজ্ঞতা দিয়ে জেনারালাইজ করা ঠিক হবে না যদিও। কিন্তু আমার কনফিউশনটা হল, এট লীস্ট আমার অভিজ্ঞতায়, এত স্ট্রং স্টিরিওটাইপিং যেখানে রয়ে যাচ্ছে, সেখানে সেটাই কী একটাভাবে মেয়েদের কেরিয়ার চয়েসকে নির্ধারণ করে দিচ্ছে? আবার অন্যদিকে এটাও মনে হচ্ছে, যে দেশ ছেলে আর মেয়েদের অধিকার আর সুযোগের সমতাকে এত সিরিয়াসলি নেয়, সেখানে এই স্টিরিওটাইপ স্ট্রংলি রয়ে যাওয়াটা কি একভাবে 'ইনহেরেন্ট প্রবণতা' এর অস্তিত্বকে প্রমাণ করে?
  • pi | 24.139.221.129 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ২০:২৫673582
  • এনিউএ একবার অনেক ভাট হয়েছিল তো। জেন্ডার স্টিরিওটাইপিং কাঁবা না সানি ঃ)

    সানি র এফেক্ট মিনিমাইজ করার জন্য একদম ছোট ছেলেমেয়েদের গাড়ি আর পুতুল পছন্দের প্রবণতা আর সেখানে জেন্ডার বায়াস আছে কিনা, তা নিয়ে স্টাডি হয়েছিল বলে দেখেছিলাম। কিন্তু ক্লিয়ার কাট উত্তর পাওয়া গেছে বলে জানিনা। স্টাডি গুলো খুঁজে দেখা যেতে পারে।
  • pi | 24.139.221.129 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ২০:২৭673583
  • কিছু থ্রেডও ছিল এখানে। ছেলে মেয়েদের অংক ভাল লাগা না লাগা, বিষয় প্রেফারেন্স ইঃ নিয়ে। কিন্তু যদ্দুর মনে পড়ছে সে ছিল এককের খোলা সুতো। কোন বুনামে কী লেখা ছিল খুঁজে পাওয়া চাপ।
  • Ishan | 202.43.65.245 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ২০:৩৪673585
  • স্টিরিওটাইপিং ছাড়া আইডেন্টিটি হইবে কেমনে? আমার ছেলেকে ইশকুলে ঠাট্টা করে অ্যাবসেন্টমাইন্ডেড প্রফেসর বলে ডাকা হয়। আমাকে আপিসে দুনিয়াশুদ্ধ ভারতীয়রা দাদা বলে ডাকে। সবই স্টিরিওটাইপিং তো।
  • pinaki | 90.254.154.105 | ২৮ এপ্রিল ২০১৫ ২০:৫৩673586
  • এককের কনসার্নটা খুবই যুক্তিযুক্ত। আজ যদি 'স্টাডি' প্রমাণ করে ব্রাহ্মণদের একাডেমিক এবিলিটি ভালো ম্লেছদের তুলনায়, তাহলেই সেটা ম্লেচ্ছদের একাডেমিক্স থেকে বাইরে রাখার পক্ষে সেটা যুক্তি সরবরাহ করবে। আবার এটাও ঠিক, যেকোনো বিষয়ে ট্রুথ খোঁজার জন্য মানুষের তাগিদ থাকবেই। সেটাকে কোনো যুক্তিতেই 'বুলশিট রিসার্চ' এই বলে উড়িয়ে দেওয়া যাবে না। পাঁচটা বুলশিট রিসার্চ পেরিয়েই হয়তো সত্যির কিছুটা কাছে লোকে পৌঁছোবে। এইজন্য এইসব সায়েন্টিফিক স্টাডি আর 'রাইট' - এই দুটো আলোচনাকে আলাদা আলাদা লেয়ারে করা উচিৎ বলে মনে হয়।
  • pi | 24.139.221.129 | ২৯ এপ্রিল ২০১৫ ০০:৩৮673587
  • অন্য টইতে লিখেছিলাম, কিন্তু এখানেও থাক।

    এখানে পিনাকীদার প্রশ্নটা নিয়ে। ইন্হেরেন্টলি ডিফারেন্স থাকে কিনা।, যা দিয়ে স্টিরিওটাইপিং করা যায়। আম্মার মনে হয় সেটা যদি নাও থাকে, তার একটা সাবসেট, মানে ক্যাটেগরি থাকে। আর সেটা বার করতে পারলে ক্ষতি আছে কি ?
    আম্রিগার ইউনিতে দেখেছি ( আমাদের ওখানে তো দেখেইছিলাম, অন্যত্রও আছে নলে শুনেছি) কেরিয়ার কাউন্সেলিং এ খুব জোর দেয়। তার বেসিস হচ্ছে আইকোলজিক্যাল টেস্ট, তার ভিত্তিতে প্রফেশন ক্যাটেগরি সাজেস্ট করা। একটা বই ছিল, ডো ্হত য়ৌ অরে। সেখানে বেসিক্যালি ১৬ টা ক্যাটেগরিতে ভেঙেছিল, সেই অনুযায়ী কেরিয়ার সাজেস্ট করতো।
    এবার পিনাকীদার যে কনসার্ন, স্টিরিওটাইপিং এর একটা সামাজিক নির্মাণ আছেই, তার বশবর্তী হয়ে লোকজন এগুলো চুজ করবে, সেটা বোধহয় এক্ষেত্রে ভ্যালিড নয়। কারণ তেমন গোদা কোন স্টিরিওটাইপ নয়, অনেক ছোট ছোট ক্যাটেগরি হচ্ছে, আর ।। যাগ্গে এখানে কিছু স্যাম্পল আছে, দেখা যেতে পারে।
    টেস্টগুলো কার্ল জং আর ব্রিগস মায়ারস এর থিয়োরির উপর।

    আরেকটা প্রশ্ন জাগল, ক্যাটেগরি কে কি স্টিরিওটাইপের একট সাবসেট হিসেবে ধরবো ? এই টেস্টগুলো যে ক্যাটেগরিতে ফেলে তা কিন্তু অনেক জেন্ডার স্টিরিওটাইপের সাথে মেলে না !
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। আলোচনা করতে মতামত দিন