এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • ভুল শুনে

    Abhyu
    অন্যান্য | ১২ অক্টোবর ২০১৪ | ৫০৮৭ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 85.137.13.161 | ১৭ জানুয়ারি ২০১৫ ০৭:১৪650068
  • Name: cm IP Address : 127.247.114.20 (*) Date:16 Jan 2015 -- 09:54 PM

    কল্লোলদার জন্য



    Name: সিকি IP Address : 132.177.107.218 (*) Date:16 Jan 2015 -- 10:51 PM

    এই গানটার অন্তরায় কেন জানি না, আমি শুনতাম - জাগরণের বাথটাবে আমাদের কী কাজ তবে।
  • kd | 69.92.69.34 | ২১ জানুয়ারি ২০১৫ ০০:৩৩650069
  • মানবেন্দ্রর ফেমাস গান "মাদারির বাচ্চা"
  • ranjan roy | 131.245.70.131 | ২১ জানুয়ারি ২০১৫ ০১:০৭650070
  • এই গানটা খুব ভালো লাগতো।সম্ভবতঃ "দস্তক" ,ফিল্মে রেহানা সুলতানের ওপর ফিল্মানো, বোধ্হয় শোভা গুর্তুর গলায়।
    " নথনিয়া নে হায় রাম! বড়া দুখ দীনা'।
    তাতে বিশেষ মেয়েটির বড় হওয়ার পর্বে ১৪, ১৫ ও ১৬ বছরে পা দিলে পুরুষের দুনিয়া তাকে কী চোখে দেখে তার করুণ বর্ণনা।
    তা আমার কানে ১৪ বছরের দুঃখের বর্ণনা শোনাতোঃ
    যব মেঁ হো গয়ি ১৪ বরষ কী; লোগোঁ নে খিঁচা মোরা সীনা।
    সবাই দুর দুর করল। তারপরে বোঝাল ওটা আসলে "পিছা মোরা কীনা"!
    আর শুধু ছেলেদের বুককেই "সীনা " বলা হয়, বিপরীত জেন্ডারে "ছাতি"। কি বাজে ভাষা!!
  • Jay | 100.192.238.15 | ৩১ জানুয়ারি ২০১৫ ২৩:৫৮650071
  • সন ওফ অ প্রিচার ম্যান গানটাকে শুনতাম "সন ওফ অ বি্‌" বহুদিন পজ্জন্ত!
  • সুব্রত গোস্বামী | 178.235.197.78 | ১৪ মার্চ ২০১৫ ১১:৫৮650072
  • গানের লিরিকের বই কেনার একটা চল ছিল তখন। আমিও কিনতাম। মনে আছে, শিয়ালদার দক্ষিণ শাখায় এক ভদ্রলোক গানের বই গান গেয়েই বিক্রি করতেন। শ্যামল মিত্রের গান গুলো গাইতেন বেশ। গৌরাঙ্গদার ধারণা ছিল ওই বই দেখে গান করলে ওই ভদ্রলোকটির মতই গাওয়া যাবে। গৌরাঙ্গদা আজও অমন গেয়ে উঠতে পারেনি। ঠিক যেমন আমি মাটির তৈরি ছোট্টো বেহালাটা কোনোদিনও ওই খেলনা ওয়ালার মত বাজাতে পারলামনা। আওয়াজই বেরোতনা ছাই। কিশোর কুমারের গানের বইয়ের প্রথম গানটা ছিল ''চীরদিনই তুমি যে আমার''। প্রথমে ভাবতাম শুধু আমারটাতেই ভুল ছিল, পরে দেখলাম সকলেরই এক ভুল, "ক্ষীরদিনি তুমি যে আমার"। মুকাদ্দর কা সিকন্দরের গানটার একটা লাইন নিয়ে আমার বড্ড ক্ষোভ ছিল। "বো মুকাদ্দর কা সিকন্দর জানেমন ক্যাহেলায়েগা" এখানে মুকাদ্দর কা সিকন্দরকে জানেমন বলা হবে নাকি শুধুমাত্র মুকাদ্দরকে কাসিকান্দরজানেমন বলা হবে তা বুঝতে পারতামনা। অনেককে জিজ্ঞাসা করেছিলাম। কেউ বলতে পারেনি। পরে টুকটাক হিন্দি বুঝতে শিখে জানতে পারি জানেমন টা ছন্দ মেলাতে মাঝখানে গুঁজে দেওয়া হয়েছে। আসলে এখানে জানেমনকেই কথাগুলো বলা হচ্ছে, "কেঁদে আসলেও হেসে যিনি যান, তিনিই বিধির ইয়ে। বুঝেছ প্রিয়ে?" আরও পরে একজন বলেছিল এটাকে নাকি "পোয়েটিক ইন্সার্সন" বলে। যেকোনো শব্দকে যখন তখন যেখানে সেখানে গুঁজে দেওয়ার অধিকার কবিদের আছে।
    তখন বাচ্চাদের মুখে হিন্দি গান শুনলে লোকে সেই বাচ্চার বাবা মার শিক্ষার ওপর সন্দেহ করত। তার ওপর না জানা উত্তরের প্রশ্নের গুঁতোয় তাঁদের কাছথেকে "বেশি পাকা" উপাধিটা আমার প্রাপ্যই ছিল। তাতে আমার অবশ্য কোনো চাপ ছিলনা। আমার পুরো ফিল্মি ফ্যামিলি। বাপ-কাকা-ঠাকুর্দার সঙ্গে একসাথে বসে প্রচুর হিন্দি সিনেমা দেখেছি। এমনকি কাকাদের সাথে রাজ কাপুরেরও অনেক সিনেমা দেখেছি। মনে আছে দাদুর সাথে প্রথমবার শ্রী৪২০ দেখতে বসে এক বিরাট ভুল ভেঙ্গেছিল। "ইচিক দানা বিচিক দানা, দানার উপর দানা'' ঠাকুমার মুখে শুনে ছোটোবেলা থেকে সেদিন পর্যন্ত এটা বাংলা গান বলে জানতাম। বিচিক দানা আর ইচিক দানা কেমন দেখতে জানার চেষ্টা বহুবার করেছি। সদুত্তর পাইনি কারো কাছে। উত্তর দেওয়ার জন্য নার্গিসকে ধন্যবাদ জানানোর পরমূহুর্তেই তিনি আমায় কনফিউজ করে দিলেন। "এক জানবর অ্যায়সা জিসকি দুম পর প্যায়সা''। সেই গানেই জানতে পারলাম, ময়ুর জানোয়ার।
    এমনিতে গানের কথায় বেশিরভাগ মানুষেরই কিছু আসে যায়না। আর আসে যায়না বলেই বাথরুম থেকে সাইকেল, সর্বত্র ভুল কথার ছড়াছড়ি। সবাই যদি কথাটা ঠিককরে শুনতেন তাহলে আমাদের সুভাষকে "মা গো আমায় কাছা খুলে থাকতে দিতনা"(নাগর আমার কাঁচা পীরিত পাকতে দিলনা) "চুতাক চুতাক চুতাক চুতিয়া'' বা টারজান সিনেমার "গিলে লে গিলে লে আরো আরো গিলে লে'' গাইতে হতনা। বারংবার মন দিয়ে শুনেও "দূর হতে তোমারে দেখেছি, আর মুখ ধুয়ে চোখে চেয়ে থেকেছি"র বাইরে বেরোতে অনেক সময় লেগেছিল। মুখ ধুয়ে চোখে চেয়ে থাকার ইকোয়েশনটা তবু মেলানো যায়, কিন্তু সুভাষের "পাদে ঘুঙরু মীরা মা কিতি" , আজও কান ঝনঝন করতে থাকে।
    বস্তি অঞ্চলে বড় হওয়ার সুবাদে আমাদের "রেডি সেডি অনিমা গো" নিয়ে মাথা ঘামাতে উৎসাহী মানুষ কোনোদিনও পাশে পাইনি। গান পছন্দ করেন, গানের খবরও রাখেন, এমন মানুষ যাওবা পেলাম, তিনি আবার আরেক ওস্তাদ। ঝর্ণা পিসির বর। বড়ুয়া ব্র্যাণ্ডেড অসমিয়া। ভুপেন হাজারিকার সঙ্গে আলাপ আছে বলায় আমি তাকে হেব্বি গেনে-ওস্তাদ ঠাহর করে বসেছিলাম। আমার সঙ্গে জমত ওনার। গান আর সিনেমা নিয়েই আলোচনা ছিল আমাদের। একবার বলল, "এটা ভুল লেখা আছে, র এর ফুটকি পড়েনি। চৌধবি কা নয়, চৌধুরি কা চান্দ"। বিদ্যুৎ কাকা বলেছিল, "ঝন্নানির বর আবার র এর ফুটকির কী বোঝে? আসামে র-এর তো ফুটকিই হয়না। হা হা"। সজল তো আবার আরো একধাপ এগিয়ে। বলল,"ওটা চান্দনী কা চান্দ"। বারবার রিওয়াইণ্ড ফরোয়ার্ড করে শুনে বুঝেছি ওটা 'চওদভি', কিন্তু মানে বুঝতে পারিনি। এর বহুকাল পর চতুর্দশী নিজেনিজেই উপলব্ধ হল যেদিন অমৃতা অনেকের সঙ্গে আমাকেও একটা এসএমএস পাঠিয়েছিল, "ওরে ঘর থেকে বেরিয়ে চাঁদখানা একবার দেখ"।
    মাসীদের গানের খাতা ছিল। 'তারে' শব্দটির অর্থ যে তাহারে বা তাকে এটা আমি জানতামনা তখন। একটা গান ছিল,"তারে ভোলানো গেলনা কিছুতেই"। আমি এঁচোড়ে পাকা হওয়ায় সঠিক 'লিরিক্স' মানুষের কাছে পৌঁছে দেওয়ার একটা দায় ছিলই। 'তার' মানে আমার কাছে ছিল পোস্টের মাথায় মাথায় বেয়ে চলা ওভারহেড তার। আর ওভারহেড তার মানেই শঙ্করদার এক অষ্টমাংশ উচ্ছিষ্ট থাকা ডানহাত ওয়ালা দাদার মুখটা। যেহেতু ''তামার তৈরি ওভারহেড তার চুরি করতে গিয়ে শঙ্করদার দাদার একটা হাত কাটা গেছে'' গল্পটা আমার শোনা ছিল তাই যতবার গানটা কানে আসত, ওভারহেড তার আর ঐ মুখটা ভেসে উঠত। বারবার শুনেও কল্পনা করতে পারিনি তারে কিভাবে কিছু ভোলানো যায়। তারে তো জামা কাপড় ঝোলানো যেতে পারে, এবং অত উঁচু তারে ঝোলানো সম্ভব নয় তাই গানে বলা হয়েছে, "তারে ঝোলানো গেলনা কিছুতেই"। লতা মঙ্গেশকর ভাল করে বা
  • +0 | 128.102.169.50 | ১৪ মার্চ ২০১৫ ১৪:৪৪650073
  • উলঙ্গ ভারত কি উলঙ্গ তসবির - হমারা বাজাজ
  • Paramita | 172.233.205.42 | ১৫ মার্চ ২০১৫ ২১:৫৫650074
  • ক্লাস ফোর অবধি আমার হিন্দি সিনেমায় একেবারে জিরো এক্সপোজার ছিলো। আর তখন রাণাঘাটের মতন পাড়াগাঁয় হিন্দির চল তেমন ছিল না। দু একবার ক্লাসের সবচেয়ে পাকা মেয়েটির মুখে "অমিতা বচ্চন" আর "রাজেশ খান্নার" কম্পিটিভ অ্যানালিসিস শুনে মনে প্রশ্ন যেগেছিল, এরা একজন হিরো আর হিরোয়িনের তুলনা করে ক্যানো? কাউকে আর সাহস করে শুধোই নি। ব্যাপারটা জানতে পারলাম যখন রাণাঘাট থেকে নৈহাটিতে মাইগ্রেট করলাম আর পুরো মিত্রবাগান রোড দুই ক্যাম্পে বিভক্ত ছিল - সেই অমিতা বচ্চন আর জিতেন্দ্র। তখন অমিতার ঠিকঠাক ফার্স্ট নেম জানলাম, ছবি দেখলাম দুজনেরই, এমনকি ক্লাস সিক্সে অমিতাভের বাংলা বই অনুসন্ধান দেখার অনুমতিও মিলে গেল।

    আরেকটু বড় হয়ে কলকাতায় মাইগ্রেট কল্লাম। ক্লাস এইটে - ঐ মিত্রবাগান রোডে পড়াশুনোর একদম পরিবেশ নেই, খালি অমিতা বচ্চন আর হিন্দী সিনেমার চাষ। কলকাতার ইশকুলে প্রত্যেক সপ্তাহে একটা করে রবিঠাকুরের কবিতা মুখস্ত করতে হতো। পরীক্ষায় থাকতো না। এক হপ্তায় পড়লো দেবতার গ্রাস। আমি খুব খুশি কারণ এই কবিতাটা আমি আগে থেকেই জানি। ময়নাদি আমাকেই ধরলেন, আমি বললাম, বাবারে দিয়েছে ফাঁকি তোমাদেরই কেউ, জাম এনেছে দেয় নাই তাই এত ঢেউ। এই ভুল বোধধয় ওনার কমন পড়লো, ময়নাদি আমাকে থামিয়ে ছোটবেলা থেকে সযত্নে গড়ে তোলা জাম পপুরালিটি নিয়ে কবিতার অন্তর্নিহিত অর্থের একেবারে দফা রফা করে আমায় সত্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দিলেন।

    ফার্স্ট ফরোয়ার্ড - কলেজে হস্টেলে গেছি, ফার্স্ট ইয়ারে আমাদের ক্লাসে এক কিশোরকন্ঠি ছিল। লাল চেয়ারে, গাছতলায় সুযোগ পেলেই তাকে পাকড়াও হতো আর আমরাও সঙ্গে গুনগুন করে। রাতকলি এক খোয়াব প্রায় প্রত্যেকদিন লিস্টে থাকতো। গাইতাম - রাতকলি এক খোয়াব মে আয়ি, অর গলে কাহার হুয়ি। অর্থ পরিষ্কার - ভালোবেসে স্বপ্নটাকে কাহার সম্প্রদায়ের লোক বলে কবি কল্পনা করেছেন। (অনেকটা দূরদেশী সেই রাখাল ছেলে টাইপের, এখানে রাখালের বদলে কাহার)।

    হায়, আমাদের সবজান্তা বিদেশী কাকুরা এসে পড়ার পর থেকে এই সব মিষ্টি ভুলের আর কোন জায়্গা নাই।
  • Abhyu | 118.85.88.75 | ১৬ মার্চ ২০১৫ ১১:৩৪650075
  • জাম এনেছে টা ফাটাফাটি!!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। চটপট মতামত দিন