এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • আমার জাপানি অভিজ্ঞতাসমূহ

    Abhyu
    অন্যান্য | ০৫ আগস্ট ২০১৪ | ৮৬৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • Abhyu | 109.172.118.125 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ০৮:৪৯644583
  • এটা ঠিক আমার অভিজ্ঞতা না, কিন্তু সত্য ঘটনা।

    জিনিচি তাগুচি একজন জাপানী রাশিবিজ্ঞানী ছিলেন - খুব নামকরা লোক। তিনি একবার ভারত ভ্রমণে আসেন। বক্তৃতা দিতে গিয়ে বলেছিলেন -- হোয়েন আই ওয়াজ কন্সালটিং উইথ আ ছোটা মোটা কোম্পানি -- লোকজন খুব ইম্প্রেস্ড। ভদ্রলোক কিছু লোকাল ভোক্যাব পর্যন্ত আয়ত্ত করেছেন। শুধু এক ব্যাটা বদমাশ ভাবল একটু বাজিয়ে দেখা উচিত। বলে - কোন কোম্পানি? তাগুচি খুব বিরক্ত হয়ে বোর্ডে গিয়ে লিখলেন

    Toyota Motor Company
  • Ishani | 229.64.75.87 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ১৭:১২644592
  • চেরীফুলের গাছ
    ..................,,,

    গল্পের শুরু আজ থেকে প্রায় দু'যুগ আগে | একটি শ্যামলা মেয়ে তার বাবাকে বলেছিল , " আমাকে এমন বাড়িতে এমন সংসারে বিয়ে দিও না..যেখানে একশ' হাজার নিয়ম রীতি | গাদাগুচ্ছের লোক , লৌকিকতা , নিন্দেমন্দ , মন যুগিয়ে চলা | মা বড় শাসনে রাখে , কোত্থাও একা একা যাবার হুকুম নেই | এখনও যা , বিয়ের পরেও তাই ? আমার দম বন্ধ হয়ে যায় |"
    বাবা ছিলেন ব্যতিক্রমী চিন্তাভাবনার মানুষ | তিনি বলেছিলেন, "তাই হবে | তুই নিজের মতো করে দুনিয়া দেখবি | অন্যরকম জীবন হবে তোর |"

    সময় এগোয় | মেয়েটি বড় হয় | একে একে বিয়ের সম্বন্ধ আসে | মেয়েটির মা উঠেপড়ে লাগেন | মেয়েটির বাবা নিজের মতো ভাবনা শুরু করেন |

    এবার আমরা অন্য একটি দেশে যাব | এই ছোট্ট সুন্দর ছবির মতো দেশে একটি বালক ক্লাস ফোর-এ পড়ার সময় থেকে পয়সা জমায় | তার খুব ভারতবর্ষ দেখার শখ | নিজে বৌদ্ধ , কিন্তু হিন্দুধর্ম তাকে টানে খুব | বেনারস , হরিদ্বার | আর টানে কলকাতার গঙ্গা | গলিঘুঁজি , মন্দির | এমনকি শাড়িও | কী সুন্দর এই পোশাক ! আর এই দেশের আতিথেয়তার গল্প তো লোকের মুখে মুখে ফেরে | সেই বালক নানা তথ্যে ভরায় নিজের ঝুলি | লালন করে নিজের গোপন ইচ্ছে | লেখাপড়া করে ইঞ্জিনীয়ার হয় | এরপর ভারত দর্শন |

    এদিক সেদিক ঘুরে কলকাতা | কলকাতার মেয়েরা বড্ড সুন্দর ! দীঘল বেণীতে , শ্যামলা রঙে , মিষ্টি হাসিতে, শাড়িতে | বিয়ে করলে কেমন হয় ? ছেলেটি কাগজে পাত্রী চেয়ে বিজ্ঞাপন দেয় |

    ওই মেয়েটির প্রগতিশীল বাবা চিঠি লেখেন ছেলেটিকে | ভারতবর্ষে কন্যাদায়গ্রস্ত পিতার সংখ্যা তো বড় কম নয় ! লাইন লেগে যায় | অন্তত দু'শটি ইচ্ছুক পরিবার | ঝাড়াই বাছাই চলতে থাকে | এই পরিবারটিও ডাক পায় | একটি গেস্টহাউসে পাত্রী বাছাই পর্ব | একে একে | বেশ কিছু দেখাশুনো হয়ে গেছে | এই মেয়েটি এসেছিল তার বাবার সঙ্গে | মায়ের প্রবল আপত্তি ভেসে গিয়েছিল বাবার জেদের কাছে | গেস্টহাউসে ঢুকতে গিয়ে ধাক্কা লাগে ছেলেটির সঙ্গে মেয়েটির | ছেলেটি একঝলক তাকায় মেয়েটির দিকে |

    " আমি এই মেয়েটিকেই বিয়ে করব |"

    মেয়েটির মা ভয় পেয়েছিলেন | অজানা অচেনা দেশ | ভাষার ব্যবধান | এমনটা কি হয় নাকি ? মেয়েটা যদি বাজে লোকের খপ্পরে পড়ে ? যদি পাচার হয়ে যায় ? মেয়েটিও বুঝি একটু ভয় পেয়েছিল | কথাই তো বলতে পারবে না !

    ছেলেটি দেশে ফিরে যাবার আগে শর্ত দেয় , "আমি এক বছর বাদে ফিরে আসব | এর মধ্যে ওকে জাপানী ভাষা শিখে নিতে হবে | তারপর আমাদের বিয়ে |"

    আত্মীয়স্বজন তাজ্জব ! জাপানী জামাই !

    বাবার ভরসা আর আশীর্বাদ সম্বল করে মেয়েটি গোলপার্ক রামকৃষ্ণ মিশনে এক বছর জাপানী ভাষার ক্লাস করে | এবং সাফল্য অর্জন করে |

    ঠিক এক বছর বাদে ফিরে আসে জাপানী যুবক | বিয়ে হয়ে যায় | মেয়েটি চলে যায় শ্বশুরবাড়ির দেশে | শিখে নেয় ঘর সাজানো , ফুল সাজানো , আচার নিয়ম ...| সে এক স্বপ্নের সংসার | দু'জনের | ছবির মতো | ছেলেটির আত্মীয়স্বজনরা সবাই তাকে আপন করে নেয় |

    কিছুদিন পর ছেলেটির মাথায় পোকা নড়ে ওঠে | সে বলে , " চল না , আমরা ভারতবর্ষে গিয়ে থাকি | কলকাতায় | কলকাতার কী মায়া ! আমার খুব ভালো লাগে | ওখানে কাজ করব | চাকরি , ব্যবসা | আসব প্রতি বছর জাপানে | কিন্তু এখন থেকে ভারতবর্ষ আমার দ্বিতীয় স্বদেশ হোক ! তুমি রাঁধবে কিন্তু | শুক্তো , মোচার ঘন্ট , বড়ির ঝাল , জিরে মরিচ আদাবাটা দিয়ে মাছের ঝোল | মাঝে মাঝে দোকানে গিয়ে বিরিয়ানী , কাবাবও খাব বৈকি !"

    ওরা ফিরে আসে | দক্ষিণ কলকাতায় ঢাকুরিয়া অঞ্চলে থাকতে শুরু করে | নি:সন্তান | কিন্তু পরিপূর্ণ | দু'জনে দু'জনকে এখনও চোখে হারায় | দু'যুগ পেরিয়ে এসেও | ছেলেটি এখন হাঁটে লাঠি নিয়ে | সামান্য অসুস্থ | কিন্তু লাঠির আসলে দরকারই নেই ! তার স্ত্রীর হাতটি তো আছেই ! খুব ঘাম জমেছে কপালে , চিবুকে ? মেয়েটি কী মমতায় রুমাল বের করে মুছিয়ে দেয় তার স্বামীর কপাল , চিবুক |

    প্রতি বছর ওরা যায় | জাপানে | কিছুদিনের জন্য | আবার ফিরে আসে কলকাতায় | এত টান এই শহরের !

    উদ্ভাসিত মুখে মেয়েটি বলে , " ও আমাকে খুব ভালোবাসে .. জানো ! আর আমিও...এই জীবনের বাইরে অন্য কিছু ভাবতেই পারি না ! বাবা ..বাবার কথা ভাবি | দু'জোড়া হাত আমাকে আশ্রয় দিল সারাজীবন | বাবার আর স্বামীর |"

    এটা কিন্তু গল্প নয় | কল্পনার ম্যাজিকবাক্সও নয় আমার | আমি দেখেছি এই দম্পতিকে | কথা বলেছি | গল্প করেছি দীর্ঘ সময় ধরে | এই তো ! গতকালই |
  • kumu | 52.104.25.11 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ১৭:৫৪644593
  • মেয়েটির বাবাকে নমষ্কার।
  • সিকি | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ১৯:৩৮644594
  • অনেকদিন আগে বাংলালাইভে একটি মেয়ে লিখত, তার নাম কান্না। তারও জাপানী বর ছিল। মনে পড়ে গেল।
  • Ranjan Roy | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ২০:০২644595
  • ঈশানী,
    মনটা ভরে গেল। আরো লিখুন।
  • Ishani | 24.96.95.46 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ২১:০৯644596
  • গোলাপ -কথা
    ...................

    ১৯৮৭ সাল | একটি সুন্দরী তরুণী এসেছিল জাপান থেকে | কলকাতায় | মাদার তেরেসার সঙ্গে মিশনারিজ অফ চ্যারিটিতে কাজ করতে | পেশায় ট্রেইনড নার্স | কোন রাস্তায় কী খাবার খেয়েছিল কে জানে , কিংবা অপরিশোধিত জল.. তার হেপাটাইটিস বি হয় | এবং রোগ এতই মারাত্মক আকার ধারণ করে যে সে তিন মাস কোমায় ছিল | উডল্যান্ডস-এ | কিছু বীমা করা ছিল | বাকি ব্যয়ভার বহন করেছিল ওই মিশনারিজ অফ চ্যারিটি | সে এক দু:সহ অবস্থা | সে মেয়েটি জানতই না..তার কী অবস্থা হয়েছিল | জ্ঞানই তো ছিল না ! তিনমাস পর কোনক্রমে জ্ঞান ফেরার পর তাকে জাপানে ফেরত পাঠানো হয় |

    ১৯৯০ তে এই মেয়েটি আবার ভারতবর্ষে আসে | ওই একই কাজ নিয়ে | এবং কলকাতায় | তার কিছুই মনে নেই | সে কোথায় ছিল ওই তিন মাস, কোন হাসপাতাল , কোন ডাক্তার , কোন নার্স ...সে আবার সেখানে আসতে চায় | সকলকে দেখতে | বলে, " আমাকে যারা জীবন দিয়েছে , যে হাসপাতাল আমাকে মৃত্যুর মুখ থেকে জীবনে ফিরিয়েছে ..আমি তো তাদের মনে করতে পারছি না..তবু একবার দেখা করে কৃতজ্ঞতা জানাতে চাই |" মেয়েটির বন্ধুরা তাকে নিয়ে আসে উডল্যান্ডস-এ | নার্স , ওয়ার্ডবয় ..সকলেই তাকে চিনতেও পারে | কিন্তু এত রুগী আসে যেখানে..কেউ তার নাম মনে রাখেনি | মেয়েটি বলে , " সেই ডাক্তার আছেন কি, যিনি আমার পুনর্জন্ম দিয়েছেন ?" ডাক্তার উপস্থিত ছিলেন | তিনি হেসে এগিয়ে এসে বলেন , " হিরোকো তাকাতা ?" ওই মেয়েটির নাম | ডাক্তার মনে রেখেছেন ! মেয়েটি কেঁদে ফেলেছিল | বলেছিল , "আমি আমার ঈশ্বরকে খুঁজে পেলাম আজ |" সে ডাক্তারের ছবি তুলে নিয়ে যায় |

    পরের দিন ডাক্তারের কাছে এসে পৌঁছেছিল এক গুচ্ছ লাল গোলাপ |

    এটাও কিন্তু গল্প নয় | সত্যি | আজকেই শোনা সেই ডাক্তারের মুখ থেকে | ডাক্তারটি আমার সবচেয়ে কাছের বন্ধু | আকৈশোর | আর ..কী অদ্ভুত ব্যাপার ..."চেরীফুলের গাছ"-এর ওই যে শ্যামলা মেয়েটি ..সেও এই একই পরিবারের সদস্যা | এই ডাক্তারেরই আপন মামাতো দিদি |
  • avi | 113.252.164.87 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ২১:৩৮644597
  • অসম্ভব ভালো লেখা। বিটিড্ব্লু, হেপাটাইটিস বি কিন্তু খাবার বা জল দিয়ে ছড়ায় না। এর ছড়ানোর ধরনটা পুরো এইডসের মতো।
  • Ekak | 24.99.75.35 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ২১:৪৮644598
  • ডাক্তার এবং নার্স দের হেপাতায়তিস বি ধরে নেওয়া কমন । ইনি তো নার্স হিসেবে কাজ করছিলেন ,কোনো ইন্ফেচ্তেদ পেসেন্ট থেকে ধরতে পারে ।
  • Ishani | 125.241.30.15 | ০৫ আগস্ট ২০১৪ ২২:২২644599
  • ও , তাই তো ! আমারই ভুল | আমার বন্ধু বলল , হেপাটাইটিস বি | আমি লিখে দিলাম .. জল থেকে | মেয়েটি নার্স ছিল | হরেকরকম রুগী | বিচিত্র সব জায়গা থেকে | ইনফেকটেড সার্জিকাল ইনস্ট্রুমেন্টস দায়ী ছিল | শুনলাম এক্ষুনি | ভুল হয়েছিল | মার্জনা চেয়ে নিলাম |
  • Abhyu | 183.200.128.42 | ০৬ আগস্ট ২০১৪ ০২:০৪644584
  • অর্পণ, এখানেই লেখো। সব রকমের গল্পই থাক।
  • Nina | 78.37.233.36 | ০৬ আগস্ট ২০১৪ ০৫:৫১644585
  • ঈশানী
    দারুণ!!
  • nina | 78.37.233.36 | ০৬ আগস্ট ২০১৪ ০৫:৫৬644586
  • সিকি
    কান্না এখন জাপানে ইন্ডিয়ান নাচের স্কুল চালায়-- বঙ্গতে এসেছিল কি সুন্দর যে অনুষ্ঠান করল আর জাপানী মেয়ের এত সুন্দর শিল্হেছে --- দেখার মতন । র জাপানী বর ছবি তুলছিল । খুব হ্যাপি কাপল!
  • Abhyu | 183.200.128.42 | ১৩ আগস্ট ২০১৪ ০৭:৫৭644587
  • অর্পণ?
  • Pall Lobe | ১৩ আগস্ট ২০১৪ ১৩:০৯644588
  • চেরীফুলের গাছ খুব ভাল লাগল।
  • Pall Lobe | ১৫ আগস্ট ২০১৪ ১০:০৭644589
  • খুব ভাল লেখা !!
  • Abhyu | 78.117.213.187 | ১৭ আগস্ট ২০১৪ ২১:৩৮644590
  • অর্পণ, অপ্পন, অপ্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্প্পন
  • Abhyu | 78.117.214.27 | ২৪ আগস্ট ২০১৪ ১০:৫০644591
  • name: Arpan mail: country:

    IP Address : 125.118.35.115 (*) Date:21 Aug 2014 -- 05:09 PM

    এটা অভ্যুর টইতেও যেতে পারত। হোয়াটস-অ্যাপে একজন পাঠাল।

    "In some places Perfection is a Habit not Attitude!!!!

    Apparently, the American Computer Giant IBM decided to have some parts
    manufactured in Japan as a trial .

    In the specifications, they set standard that they will accept only three defective piece per 10,000 piece.

    When the delivery came to IBM there was a Letter accompanying with it.

    'We, Japanese people, had a hard time understanding North American business practices.

    But the three defective parts per 10,000 piece have been separately
    manufactured and have been included in the consignment in a separate
    package mentioned - "Defective pieces as required, not for use "

    Hope this pleases you!"

    ----

    এটা সত্যি গল্প, তবে খুঁটিনাটি চেক করতে হবে বোস্টনে লাইভ ভাটে যাবেন।

    সত্তরের দশকে একবার আমেরিকায় দেখা গেল সোনির কিছু টিভির ছবি খারাপ আসছে। অনেক খুঁজে দেখা গেল সবকটা ডিফেকটিভ টিভিই আমেরিকায় তৈরি। জাপানে তৈরি টিভিতে প্রবলেম হচ্ছে না। কিন্তু এরকম হবার কথা না, কারণ দু জায়গার ফ্যাক্ট্রিগুলো একই স্ট্যান্ডার্ড মেনটেন করে।

    শেষে অনেক অনুসন্ধানের পর বোঝা গেল, পিকচার টিউবের একটা প্যারামিটারের টার্গেট ভ্যালু ছিল (ধরুন) পনের, আর থ্রি সিগমা টলারেন্স হল, কথার কথা, চোদ্দ থেকে ষোল। এখন জাপানিরা যেহেতু কোয়ালিটি কন্ট্রোলে বিশ্বাসী নয়, তাই তারা সব কটাই পনেরতে বানায়। আর আমেরিকানরা সাড়ে চোদ্দ বা সাড়ে পনের হলেও টলারেন্স রিজিয়নের মধ্যে বলে ছেড়ে দেয়, তাতেই এই বিপত্তি!!!
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লড়াকু মতামত দিন