এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • শোক ও শস্যের ওয়াগন

    Siddhartha Sen
    অন্যান্য | ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ | ৭৭৭৫ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • siki | 155.136.80.36 | ০১ মার্চ ২০১২ ১০:০৫528187
  • ঠিক্কথা। অমুক লোক "পার্টি' করে, তোরা "পার্টি' করিস? -- এই জাতীয় কথাই শুনে এসেছি ছোটবেলায়।
  • Siddhartha Sen | 131.104.249.99 | ০১ মার্চ ২০১২ ১০:১১528188
  • এটা শুধু সিপিএম এর ক্ষেত্রে নয়, সব কমিউনিস্টদের মধ্যেই ছিল। নক্সাল আমলের বিখ্যাত কবিতা, কমলেশ সেনের, `পার্টি আমার বিশাল দেশে মহান দেশে যুদ্ধজয়ের দিয়েছে ডাক`। সেখানেও এরকম বেশ কিছু লাইন ছিল।

    হেজিমনি করতে পারলে তো চুকেই যেত। সাধ্যের বেশি চাইতে গেলে হেজিমনি আর আধিপত্যের মধ্যে গুলিয়ে যায়।
  • dukhe | 202.54.74.119 | ০১ মার্চ ২০১২ ১০:২২528189
  • পার্টিতে বেনোজল ঢোকা অনিবার্যতা, বাজারের বাড়বাড়ন্ত মানেই মন্দার পূর্বাভাস, জন্মের মধ্যেই আছে মৃত্যুবীজ - এইসব কূটকচালি সরিয়ে রেখে ভালো লেখা হল ভালো লেখা। সিদ্ধার্থের লেখাটাও তাই। তঙ্কÄটঙ্কÄ নিয়ে সেমিনার ভালো, কিন্তু মানুষের ভাশা তবু অনুভূতিদেশ থেকে আলো ইত্যাদি। সিদ্ধার্থের লেখাটা বক্তব্যে হয়তো নতুন নয়, কিন্তু বড়ো আন্তরিক। দুখের মত রাজনীতিবোধহীন লোকের পক্ষেও।
  • de | 203.197.30.4 | ০১ মার্চ ২০১২ ১২:২৬528190
  • বিষণ্নতা ছুঁয়ে গেলো মনকে -- এ যেন আমিই কথা বল্লাম আমার বাবার সাথে, এতো মিলে গেল! বেহালা-সোদপুর অঞ্চলে কেটেছে আমারও অনেকগুলো বছর, প্রত্যেকটা নাম আমার এতো চেনা!

    রঙ্গন-দার লেখাটাও খুব ভালো লাগলো!
  • de | 203.197.30.4 | ০১ মার্চ ২০১২ ১২:৩১528191
  • ইন ফ্যাক্ট -- "পার্টী" কথাটা বাই ডিফল্ট বামপন্থী পার্টী বোঝাতো সেই সময়!

    তবে এই পরিবর্তনও দরকারী -- আদর্শের,আবেগের উপর জমে ওঠা পলি সরাতে সাহায্য করবে।
  • aka | 168.26.215.13 | ০১ মার্চ ২০১২ ২১:৫৭528192
  • কথা হল ভালো লেখার কোন অ্যাবসলিউট মানদণ্ড নেই। দুখের ভালো মনে হলেও আমার ভালো মনে নাই হতে পারে, আবার আমার ভালো মনে হলেও অন্য কারুর নাই হতে পারে। তা আমি লেখাটা ভালো কি মন্দ তাই নিয়ে কিছু বক্তব্য খুব রাখি নি।

    লেখাটা নিয়ে যে বক্তব্যগুলো ছিল খুব ছোট ছোট করে লিখেছি।

    এই বক্তব্য যদি শুধুই পার্সোনাল মেময়ার হত তাহলে সেই নিয়ে কিছু বলার নেই। কিন্তু যখন লালু আলম এক্সপেল হল বলে, বা বাবলু চক্রবর্তী কংগ্রেসী গুণ্ডাদের মেরে কেমন করে হিরো হয়েছিল সেই স্মৃতিচারণ করা হয়, বা যখন বলা হয় 'বাদশা দা কি করে, জানি না। হয়ত কিছুই না। হয়ত অনেক পার্টি। যাদের কারোর নাম বিজেপি'। তখনই লেখাটা শুধুমাত্র ব্যক্তিগত মেময়ার না থেকে আরও একটু জেনারালাইজড হল। কারণ নাগরিক আমি যার ব্রিগেডের আগুন পাখির সাথে যোগসাজগ শুধুই এই জাতীয় মেময়ার থেকে সেই আমার মনে পড়ে গেল ঠিক এইভাবেই তো বিনয় কোঙার, লক্ষণ শেঠ, সুশান্ত ঘোষ, তপন-সুকুর দের নিয়েও মেময়ার লেখা হবে তারা কেন 'পার্টির' সম্পদ। সেই মেময়ার শুধুই আন্তরিক হলে উৎরে যায় কি?

    যখন লেখক যেমন অপার বিস্ময়ে অবাক হন যে নব্বইয়ের দশকে কি করে বেনোজল 'পার্টিতে' ঢুকল তা কেন কেউ বোঝে না। তখন আমার মনে পড়ে একটি শব্দ 'প্রতিবিপ্লব'। আশি, নব্বইয়ের দশকে 'পার্টি' যা করেছে দমদম দাওয়াই থেকে সাঁইবাড়ি থেকে মফস্বল শহরে একছত্র আধিপত্য সবই আগুন পাখীর স্বপ্নে কোন এক 'বিজ্ঞানের' ওপর ভরসা রেখে। অশোক মিত্র আবাপতে প্রবন্ধ লিখেছেন কেন অ্যান্টি সোশ্যালরা পার্টিতে দরকার, কেমন ভাবে।

    আন্তরিকতায় এবং আবেগে সেই ইতিহাস ভুলে গেলে আমার মতন ম্যাঙ্গো জনতা পশ্চিম কোণে সিঁদুরে মেঘ দেখে। এই আগুনপাখির গল্প আমি এত লোকের মুখে এতরকম ভাবে শুনেছি যে মাঝে মাঝে মনে হয় ব্রিগেডের মাঠে সেদিন আমিই বোধহয় কারুর কাঁধে মাথা গুঁজেছিলাম, তাদের মধ্যে কেউ আমার বন্ধু, কেউ আত্মীয়, কেউ বা শুধুই ভাটাপাতায় পরিচিত। তাঁদের কারুরই স্মৃতি এবং ফিল গুড ফিলিং, স্বপ্ন দেখার আবেগ নিয়ে প্রশ্ন করছি না। সত্যিই তো অনেক লোক একসাথে আর কিছু না হোক উন্নততর সমাজের স্বপ্ন দেখেছিল। যেমন এখনও দেখে সুসিরা - যাকে কিছু বামপন্থীরা নেকু সুসিও বলে- স্বপ্ন দেখে জঙ্গলমহলের জঙ্গলে মাওবাদীরাও যারা আবার সেদিনের আগুন পাখীর স্বপ্ন দেখা লোকেদের মনে করে শ্রেণীশত্রু। সুসি বা মাওবাদীদের আন্তরিকতা নিয়ে আর যারই থাক আমার মনে কোন প্রশ্ন নেই, শুধু তাদের মত আমার নয়। তেমনই এই লেখা যতই আন্তরিক হোক, এই লেখা যে ইতিহাসে নিয়ে আপ্লুত, সেই ইতিহাস আরও অনেক কিছু মনে করিয়ে দেয়। তাই লেখা ভালো কি মন্দ সেই প্রশ্নে না গিয়ে লেখার বিষয় এবং অ্যানালিসিস নিয়ে অটোমেটিকালি 'প্রতিলেখা' বেরিয়ে আসে।
  • aranya | 144.160.226.53 | ০১ মার্চ ২০১২ ২২:৩৬528193
  • এইখানে আমি আকা-কে মস্ত বড়ো একটা ক দিতে বাধ্য হচ্ছি।
    অবামপন্থী/অরাজনীতিক পরিবারের সন্তান, যেমন আমি, পার্টির প্রথম ১০ বছর (৭৭-৮৭) কেমন দেখেছে, তা একটু লেখার ইচ্ছে রইল। এখন সময়ের বড় টানাটানি।
  • PT | 203.110.246.230 | ০১ মার্চ ২০১২ ২৩:০২528194
  • বাঙালী বামপন্থীদের এই এক সমস্যা - গায়ে কাদা লাগা চলবে না। আরে বাবা যে লোকটি সোনাগাছি অঞ্চলে পার্টির সংগঠন বানায় আর যে বিশ্বভারতীর চারপাশে জনমত তৈরি করে তার ভাষা, পোশাক, আচরণ সব এক রকম হবে নাকি?

    আর কে কখন গুলি চালায় তারও সব হিসেব হয় নাকি? আমার এক টিং টিং-এ রোগা সাড়েচার ফুটি নিকটাত্মীয় বোড়ালের গ্রামে সত্তরের শুরুতে কংগ্রেসি গুন্ডাদের হাত থেকে নিজের মা-বোন, পাড়া বাঁচানোর জন্য দেশী পিস্তল কোমরে গুঁজে ঘুরত। সে যদি দু এক পিস জঞ্জাল সাফা করেও থাকে তাকে কি গুন্ডা আখ্যা দিয়ে নিজেকে নিরপেক্ষ প্রমাণ করতে হবে নাকি?

    আর সব খুনে কি স্বপ্নভঙ্গ হয় নাকি? কেউ যদি হিটলার মারত যুদ্ধ লাগার আগেই তাহলে কত মানুষ তো বেঁচেই থাকত স্বপ্ন দেখার জন্য!!
  • ranjan roy | 14.97.144.90 | ০২ মার্চ ২০১২ ০২:২৫528195
  • ১)
    বছর সাতেকের ছেলেটা স্বাধীনতা পত্রিকায় ছবি দেখছে। ট্রামের ভাড়া বৃদ্ধির বিরুদ্ধে আন্দোলন। পুলিশ পেটাচ্ছে ছাত্রদের, মহিলাদের। পুলিশ কান ধরে নিয়ে যাচ্ছে একটি ছাত্রকে। সন্ধ্যেবেলা কাকা-পিসিদের উত্তেজিত আলোচনা।
    ছেলেটা জিগায়-- তোমরা কি?
    --কমিউনিস্ট।
    --সেটা কি?
    --বড় হলে বুঝবি। ধরে নে গরীবদের দল।
    --তোমাদের মারছে কেন?
    -- ভাড়া বাড়ানোর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করছি, তাই।
    --কিন্তু পুলিশ মারছে কেন?
    --ওরা কংগ্রেসি সরকারের পুলিশ।
    -- পুলিশ ওদের, মিলিটারি ওদের! তোমরা তো হেরে যাবে।
    -- না, আমরা জিতব, আজ নয় একদিন ঠিক জিতব।
    -- বল্লেই হল? কি করে? তোমাদের কি আছে? ওদের তো লাঠি-গুলি সব আছে।
    --- আমাদের সঙ্গে পাবলিক আছে, মানে সাধারণ লোক।
    ছেলেটা সরে যায়, ঠিক বোধগম্য হয় না। এরা কি করে জিতবে?
    ন্যাশনাল বুক এজেন্সির কিশোর সংকলন "'পাতাবাহার'' এ ননী ভৌমিকের সাঁওতাল বিদ্রোহ নিয়ে লেখাটা মনে পড়ে ""শালপাতার ডাক''।
    সাঁওতাল বুড়োটা এমনি কিছু ভেবেছিল না?
    -- জিতব, জিতব। আমরা জিতব।মারাং বুরু ওদের গুলি সব
    ধুঁয়া করে দিবে। আমরা জিতব, জিতব।
    কিন্তু কই? জেতেনি তো! এরাও কি তবে?
    তবু কেমন করে যেন এই হেরে যাওয়া বা হারতে হারতে জেতার স্বপ্ন দেখা লোকগুলোর জন্যে এক রহস্যময় আকর্ষণ, একধরণের ভালোবাসা জন্মায়। কমিউনিস্ট পার্টি! কেমন রহস্যময় নাম। কেমন রহস্যময় কথাবার্তা। পাশের বাড়িতে নতুন আসা পরিবারটির ঝলমলে মেয়েটির মত। সাহস হয় না, কিন্তু কাছে যেতে ইচ্ছে করে, বড্ড ইচ্ছে করে।

  • ranjan roy | 14.97.144.90 | ০২ মার্চ ২০১২ ০২:৪৯528197
  • ২)
    ভোট হচ্ছে। পার্কসার্কাসের পাশের ফ্ল্যাটে থাকেন অগ্নিযুগের বিপ্লবী কালাপানি ফেরত বঙ্গের কমুনিস্ট পার্টির প্রতিষ্ঠাতাদের একজন আব্দুর রেজ্জাক খান। কিন্তু ওনার শ্বশুর বা পূর্ব পাকিস্তানের কুখ্যাত আক্রম খাঁ। মা-পিসীরা বলতেন আক্রমণ খাঁ।
    এমন সময় দরজায় কড়া নাড়া। একজন পুলিশ অফিসার হাত ধরে রেখেছেন একটি গ্রামীণ মানুষের। সে ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। পুলিশ অফিসার ছেলেটির বাবার নাম জিগ্যেস করে। মা জানান হ্যাঁ , এইটাই ওনার ঠিকানা বটে।
    --ইনিই কি আপনার স্বামী? ভাল করে দেখুন।
    হেটো ধুতি পরা ধূলোপায়ের অসহায় মানুষটির দিকে তাকিয়ে মায়ের মুখে রক্ত চলকে ওঠে। ঘোমটা টেনে নীচু গলায় বলেন,-- না, আমার স্বামী এখন আরব মুলুকে বাহরিন বলে জায়গায় তেলের কোম্পানিতে কাজ করছেন।
    পাশের বাড়ির দরজা খুলে যায়। বেরিয়ে আসেন রেজ্জাক খান। জোর গলায় বলেন-- না,না! এ এনাদের বাড়ির কেউ নয়। যত্তসব উটকো লোক, নিয়ে যান।
    --আপনাকে কে কথা বলতে বলেছে? আপনি কী জানেন?
    -- আমি জানবো না? অমি ওনাদের এতদিনের প্রতিবেশী।
    তারপর ধড়াম করে উনি ফ্ল্যাটের দরজা বন্ধ করে দেন।
    পুলিশ অফিসার বলেন-- কেমন? হল তো? এবার চল।

    সন্ধ্যেয় কাকা-পিসীরা ফিরে আসে। মুরলীধর গার্লস কলেজের স্টুডেন্ট ফেডারেশনের সেক্রেটারি পিসি গর্বের সঙ্গে জানায় যে বান্ধবীর সঙ্গে বোরখা পরে দুটো বুথে ফলস ভোট দিয়ে এসেছে। তৃতীয়টিতে ধরা পড়তে পড়তে বেঁচেছে।
    এক কাকা মাকে বলেন, --বৌদি! আপনি হ্যাঁ বল্লেই পারতেন। দাদা বাহরিনে, তাই ওই ফলস ভোট তো আমিই পাঠিয়েছিলাম। রেজ্জাক খাঁ সায়েবের ফ্ল্যাটেই তো লিস্টি ধরে ধরে এগুলো তৈরি করা হচ্ছিল। সেই ভয়েই উনি বেরিয়ে এসে চেঁচামেচি করে গেলেন।
    বৌদি বিরক্ত হলেন।
    ছেলেটা কাকাকে বলল-- আচ্ছা, তোমরা তো ন্যায়ের পক্ষে, তো ফলস ভোট দেয়া কেন দরকার?
    -- তুই এখন বুঝবিনে, কংগ্রেসিরাতো আমাদের থেকে বেশি দিয়েছে। ইলেকশন একটা লড়াই।
    --- সেই লোকটার কি হল? পুলিশ ধরে নিয়ে গেল, ওকে কি জেলে পুরবে?
    -- না,না! সন্ধ্যে নাগাদ ছেড়ে দেবে।
    ছেলেটার মন খারাপ হয়ে যায়। ছাতে ওঠে। সন্ধ্যের আকাশে লাল-নীল-কালো সব কেমন মিলে মিশে গেছে, আলাদা করে চেনা যাচ্ছে না।

  • kallol | 115.242.137.90 | ০২ মার্চ ২০১২ ০৭:৪১528198
  • আত্মরক্ষার জন্য অস্ত্র ধারণ ও তার ব্যবহার আইনের দিক থেকে বা নৈতিকতার দিক থেকে কখনই অন্যায় নয়।
    কিন্তু এইসব মানুষেরা পরে যখন অনুকুল সময় এসেছে তখনও ""দাপট"" দেখিয়ে গেছেন বিরোধীদের ওপর। বিরোধী বলতে শুধু বিরোধী দল নয়, নিজের দলের ভিতর বিরোধী উপদলের মানুষও তাদের কাছে বিরোধী বলেই গণ্য হতো।
    এটা আমি কিছু নতুন কথা বলছি না। গত ৩৪ বছর এই একই অভিজ্ঞতা।
    ক্ষমতায় আসার পরে তো কংগ্রেসী গুন্ডারাও ভিড়েছে। প্রথমদিকটায় ঐ জঞ্জালগুলো বুঝতে পারেনি ওরা সিপিএমএ গ্রহণযোগ্য কি না। পরে সম্ভবত: সালকিয়া প্লেনামের গণপার্টির সিদ্ধান্ত সিপিএমএর সাংগঠনিক ও তাঙ্কিÄক বাঁধনকে দুর্বল করে দেয়। ততদিনে ক্ষমতা তার কাজ শুরু করেদিয়েছে। ফলে যে মানুষগুলো একসময়ে মানুষের পাশে থাকতো, তারা ক্রমশ: সাধারণ মনুষের থেকে দূরে সরে গেছে আর প্রোমোটার-দালালদের কাছে এসেছে। এই সময়েই হাতকাটা-গালকাটারা সিপিএমএর বৃত্তে ঢুকে পরেছে। আর ঐ পুরোনো ""দাপুটেরা""ই এদের আশ্রয় হয়ে উঠেছে।
    একই চিত্র আজ তৃণমূলেও। সিপিএমএর মতো সংগঠিত নয় বলে, অনেক দ্রুত পচন বেরিয়ে পড়ছে।
    মানুষ কিন্তু নজর রাখছেন। ব্রিগেড আর যাদবপুরের মিছিল (সিপিএম ও তৃণমূল দুদলেরই) তার প্রমাণ।

    পিটি। সোনাগাজীতে যারা সংগঠন করে, তাদের আচরন জোড়াসাঁকোর সংগঠকদের চেয়ে আলাদা হবে। মানতে পারলাম না। আমি নিজে দুর্বার মহিলা সমন্বয় কমিটির সাথে প্রথম থেকেই যুক্ত ছিলাম, একজন মানবাধিকার কর্মী হিসাবে। দুর্বারকে তো গুন্ডা পুষতে হয় নি। দুর্বারের ওপর গুন্ডামী কম হয় নি। কিন্তু সংগঠন করতে দুর্বারকে ""দাপট"" দেখাতে হয় নি। কলকাতার, তথা প:ব: যৌনকর্মীদের অবিসংবাদী সংগঠন আজও দুর্বার।
  • a | 65.204.229.11 | ০২ মার্চ ২০১২ ০৮:১৮528199
  • কি জানেন কল্লোলদা, এই যে একটা ধারণা আছে যে "বেনো জল ঢুকে পড়েছে পার্টির সাংগঠনিক দুর্বলতা দিয়ে", এই থিওরিটা আমার মতে অতিরনি্‌জত।

    পার্টি, তার লোকজন, বেনোজল, এসব কিচুই কিন্তু আমার আপনার থেকে আলাদা নয়, এই সমাজের বাইরে নয়। তাই পার্টিতে খারাপ লোক শুরুতে ছিল না, তা হতে পারেনা। অসৎ, লোভী, ক্ষমতার ভক্ত চিরকালই ছিল পার্টির ভিতরে, আজো আছে।

    সমস্যা সেটা কোনদিনই ছিল না। সিপিয়েমের দুর্বলতা, না মমতার ঐদ্ধত্ব, তাতে আমার কি এসে যায়!!
    সমস্যা ছিল মানুষের কি গেন হয়েছে, কি লস হয়েছে। এনিয়ে পাতার পর পাতা লেখা হয়েছে এখানেই, সেনিয়ে কিছু বলার নেই। কিন্তু বটম লাইন হল ডেলিভার করতে পারছে কি না।

    সেই বিষয়ে দেখতে গেলে, মমতার ক্রেডিট এখনো কিছু নেই। না দার্জিলিং এ সমস্যা মিতেছে, না জঙ্গলমহলে। না ফিসকাল ডেফিসিটের উন্নতি হয়েছে, না বেকারি সমস্যার। না বেঙ্গল (প্লি)ডস সফল হয়েছে, না ডানকুনিতে কারখানা হয়েছে।
  • dukhe | 202.54.74.119 | ০২ মার্চ ২০১২ ০৯:৫৪528200
  • কিন্তু পাহাড়ে লোকে আজকাল বেড়াতে যাচ্ছে শুনলাম। জঙ্গলমহলে রাতের ট্রেনও চলছে তো। এতে আবার অনেকের উবগারও হয়েছে।
    a যদি বলেন সমস্যার মূল অনেক গভীরে (জঙ্গলমহলের স্বাধীনতা-উত্তর অনুন্নয়ন), তার সমাধান না হওয়া অবধি কোন ক্রেডিট দেওয়া যাবে না তো অন্য কথা।
  • dukhe | 202.54.74.119 | ০২ মার্চ ২০১২ ১০:০৭528201
  • আকাকে একটা ক যে আমার ভালো লেখা অন্য কারো নাই লাগতে পারে। পথের পাঁচালি দারিদ্র্যের জীবনেও যে সৌন্দর্যছবি দেখায়, সেই দারিদ্র্যের অভিশাপ এবং আর্থ-রাজনৈতিক-সামাজিক প্রেক্ষিত নিয়েও তুমুল সেমিনার ও প্রতিলেখার জন্ম হতে পারে, জলসাঘর নিয়েও তাই। কিন্তু দুখের এসব ভালো লাগে তো কী আর করা !
  • kallol | 119.226.79.139 | ০২ মার্চ ২০১২ ১১:১৯528202
  • এ।
    তোমার কথা একেবারে উড়িয়ে দেবার নয়। কিন্তু একটা বড়সর কিন্তু আছে।
    তুমি যদি পার্টির ওপরতলার কথা বলো, আমি ১২০ভাগ একমত। আমলাতান্ত্রিকতা বরাবর ছিলো। সেই পুরোনো সিপিআই আমলেও ছিলো। সলিল চৌধুরীর মত মানুষকেও মাসে ৩০টাকা দিতে চায়নি নেতৃত্ব। অথচ তাঁর নেতা হিসাবে সুধী প্রধান (যার খোরাকি নাম ""আমি প্রধান"" - পার্টির ভিতরেই চালু ছিলো), তার চেয়ে সামান্য বেশী, কিন্তু বেশী মাসোহারা পেতেন। সময় জানে সাংষ্কৃতিক মানের দিক থেকে সলিল আর সুধী প্রধান - কোন তুলনাই নয়।
    পুরোনো পার্টির মানুষদের কাছে এমন বহু ঘটনা শুনেছি।
    পুরণ চাঁদ যোশী বম্বে আইপিটিএ কনফারেন্সের পর বম্বে কমিউনে রবিশংকরকে নিয়ে আসেন। সলিল চৌধুরী, হেমাঙ্গ বিশ্বাস, কয়ফি আজমী এবং আরও অনেকের উপস্থিতিতে বলেন ওর পায়ের কাছে বসে সঙ্গীত শিখতে। রবিশংকরের সাঙ্গীতিক মান নিয়ে কোন কথা হবে না। কিন্তু ওখানে যেসব সঙ্গীত শিল্পীরা ছিলেন তাঁদের মানও কিছু কম ছিলো না। তর্কের খাতিরে যদি ধরেও নি রবিশংকর ওঁদের থেকে মানে উঁচুই ছিলেন, তারপরেও সাংষ্কৃতিক ও রাজনৈতিক সংগঠক হিসাবে আইপিটিএর ঐ মানুষেরা রবিশংকরের চাইতে অনেক উঁচুতে ছিলেন। আইপিটিএর মতো সংগঠনে তার কদর হবে না, এটা মেনে নেওয়া যায় না। কিন্তু পুরণ চাঁদ যোশী যে তখন পার্টির সর্বেসর্বা। এটা হেমাঙ্গদার কাছে শোনা।
    কিন্তু এখানে যাদের কথা হচ্ছে, তাঁরা সাধারন পার্টি কর্মী বা সমর্থক। তাঁরা কেউ কেউ ফলস ভোট দিতেন। মিছিলে পুলিশকে লক্ষ্য করে ইট পাটকেল থেকে বোমও মারতেন। কিন্তু এতে কোন ব্যাক্তিগত লাভের প্রশ্ন ছিলো না (মোটা হরফ)। বরং প্রচুর ঝুঁকি ছিলো। রঞ্জনের লেখায় আছে, ফলস ভোট দিতে গিয়ে ধরা পরতেন। পুলিশের হাতে নাজেহাল হতেন(তখন তো সরকারে পার্টি ছিলো না), বিনা বিচারে জেল খাটতেন। তাতে এদের পরিবারকেই ভুগতে হতো। নেতারা পিঠ চাপড়ে দিতেন মাত্র। কোথাও কোথাও (উদ্বাস্তু এলাকায়) মাঝারী নেতারা, অন্য সদস্য সমর্থকেরা পাশে থাকতেন - সেটা ব্যতিক্রম। কিন্তু পার্টি ক্ষমতায় আসার পর যে দুবৃত্তায়ন শুরু হয়, তার সাথে প্রাক-ক্ষমতা পর্বের ""খারাপ" কাজ ও লোকের তুলনাই হয় না।
    অনিল বিশ্বাসের একটা লেখা দিয়ে শেষ করব :
    The number of Party members has gone up in the wake of the Salkia Plenum. The number of Party members has also gone up, although not as per expectation, in the different states. The bulk of the increase has taken place in the three states of Kerala, Tamil Nadu, and West Bengal. In 1992 at the 14th Party Congress, a review of the post-Salkia organisational development was done. It was found out that not enough emphasis had been attached to improving the standard of Party members and that a laxity in this regard continued to prevail. The three areas of weaknesses generally identified were: drawback in the realm of political-ideological consciousness; inactive behaviour; and the trend not to work in a mass organisation. The question of the special situation prevailing in West Bengal can be brought in now.
    কোথায় পেলাম :
    http://www.cpim.org/marxist/200304_marxist_party_orgn.htm
    পার্টির একাংশ ফলস ভোট দেয়, বোম মারে থেকে প্রোমোটার-দালাল-মাফিয়াদের হাতে রাশ চলে যাওয়া পার্টির মধ্যে গুণগত ফারাক হয়ে যায়।
  • kallol | 119.226.79.139 | ০২ মার্চ ২০১২ ১১:৩৭528203
  • এ।
    তুমি বলছ এটা সমস্যা নয়। সমস্যা মানুষ কি পেলো, তার লাভ ক্ষতি।
    শেষ ১৫ বছরের বাম রাজত্বে মানুষ কী পেয়েছে যে গত ভোটেও ২৩৫-৩৫ ছিলো?
    মানুষের লাভ ক্ষতি কি দিয়ে বিচার করবো? শিল্প হয়েছে কি না। তাতে মানুষের রোজগার বেড়েছে কিনা (GDP নয়)। নাকি মানুষ শান্তিতে আছে কিনা। হয়তো দুবেলা দুমুঠোই খাচ্ছে, কিন্তু সেটা সম্মানের সাথে কিনা।
    আমার সামান্য রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা (নকশাল সময় ও পরে মানবাধিকার কর্মী হিসাবে) বলে গরীব মানুষের ক্ষিদের ঠিক ওপরে যেটা থাকে সেটা সম্মান। গরীব মানুষ তারা যারা, গ্রামে গঞ্জে কায়িক পরিশ্রমের কাজ করেন, যাঁরা ছোট ছোট শিল্পে, অসংগঠিত শিল্পে কায়িক শ্রম দেন। তাঁরা। ক্ষিদের উপশমে এঁরা একবেলা নুন ভাত বা শুকনো রুটি জলকেও মান্যতা দেন। উল্টোদিকে প্রচ্ছন্ন হুমকি দিয়ে মিছিলে যেতে বাধ্য করাটাও অসম্মানের বলে মনে করেন।
    আমার উপরের উক্তিটিকে :
    ""আমার সামান্য রাজনীতি করার অভিজ্ঞতা (নকশাল সময় ও পরে মানবাধিকার কর্মী হিসাবে)""
    দয়া করে কোন পাওয়ার স্টেটমেন্ট বলে নিয়ো না। আমি কোন কোয়ালিফিকেশন ছাড়াই, আমার মনে হওয়ার কথা বলেছি।
  • PT | 203.110.243.21 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৪:১১528204
  • Kallol: 07:41 AM
    সোনাগাছি-বিশ্বভারতী নয়, একই জায়গার চার জনের উদাহরণ দিই: কুণাল, বিদ্যুত, নীলোৎপল, সুবীর। চার জনেই JU-তে SFI এর দাপুটে নেতা ছিল। আমি তখন ছাত্র। বিদ্যুতের মত অসভ্য ছাত্রনেতা আমি জীবনে খুব কম দেখেছি। পার্টির প্রতি আনুগত্য দেখানোর জন্য মাস্টারমশাইদের সঙ্গে অভব্য আচরণ করত। সে বোধহয় বহিষ্কৃত হয়। কুণালের সহবৎ শিক্ষা দারুণ - ইউনিভার্সিটির ব্লু। পরিবার উচ্চবিত্ত - ""হাই সোসাইটি"" বাম। সেও শুনেছি বহিষ্কৃত হয়। পরে Japanese Wife-এর লেখক। সুবীর সফির সঙ্গে বহিষ্কৃত। শুধু টিকে থাকে নীলোৎপল।

    একই মতাদর্শে বিশ্বাসী হলেই সবার আচরণ এক হয় নাকি? কিংবা সবাই অত সহজে declassed হয় নাকি?

  • kallol | 119.226.79.139 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৪:৪০528205
  • পিটি, আপনি যাদবপুরের?
    কুনাল আর নীলেকে চিনতাম। বিদ্যুত বা সুবীরকে খেয়াল করতে পারছিনা। আমরা তখন ডিএসএফের সহযোগী শক্তি। আমি তো যাদবপুরে পড়িনি, কিন্তু সুজাত, পার্থ, রঙ্গন এরা বন্ধু ছিলো। আর্টসের লবি আর এসিতে গান গেয়ে আড্ডা মেরে কাটিয়েছি দিনের পর দিন। আপনার পোস্টে যেন এক লহমায় ফিরে গেলাম সেই সব দিনে।
    হ্যাঁ, যেটা বলার ছিলো। সোনাগাজীতে বা যাদবপুরে সংগঠন করতে কুনাল, নীলে হলেই চলে। আপনি কুনাল-নীলে দেখেছেন। আমি ওদের তো দেখেইছি আর স্মরজিত, কালিকা (হ্যাঁ দোহারের কালিকা), প্রিয়াংকা, মনোলীনা, দেবুদেরও দেখেছি যারা প্রাণ হাতে করে দুর্বারের সাথে ছিলো। বিদ্যুতদের কোথাওই প্রয়োজন নেই।

  • PT | 203.110.243.21 | ০২ মার্চ ২০১২ ১৬:৫১528206
  • কি জানি, আপনাকেও চিনতাম কিনা .......
  • kallol | 115.242.204.44 | ০৩ মার্চ ২০১২ ০৮:৫৩528208
  • পিটি, এরপর কলকাতা গেলে, আপনার ওখানে যাবো। যদি ভুল না করি আপনি হিজলীতে আছেন। হিজলী আমার শেষ কৈশোরের খেলার মাঠ। মেইন গেট থেকে প্রেম বাজার, হিজলী স্টেশন থেকে তালবাগীচা আমি আজও স্বপ্নে দেখি। আমি থাকতাম C128এ। সেটা ১৯৭০-৭২। জানি প্রচুর পাল্টে গেছে।
    তবু.............
    নিজে থেকেই নেমতন্ন নিলাম কিন্তু।
  • dd | 132.167.174.54 | ০৭ জানুয়ারি ২০১৫ ০৯:০১528209
  • এই টই টা তুললেম।

    ঐ যে একক লিখেছিলো বেনোজলের কথা। সে প্রসংগে ................
  • সিকি | 135.19.34.86 | ০৭ জানুয়ারি ২০১৫ ১০:৫৪528210
  • অনেকদিন বাদে সিডের লেখা আবার ফিরে পড়লাম। একই রকম ভালো লাগল। সিড অনেকদিন ওয়াগন চালায় না। কেন?
  • d | 144.159.168.72 | ০৮ জানুয়ারি ২০১৫ ১৫:৩৯528211
  • খিক

  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। লাজুক না হয়ে মতামত দিন