এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  অন্যান্য

  • তন্ত্র ফর ডামিজ

    dd
    অন্যান্য | ১১ জানুয়ারি ২০১১ | ৭৯৪৩ বার পঠিত
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • dd | 125.241.90.125 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৪:১১463564
  • গন্ডার বলি দেওয়ার রেওয়াজ ছিলো। মংগল কাব্যেও উল্লেখ আছে। লাউ সেন এক কোপে কেটে ফেলতো।

    আমিষ খাদ্যের মধ্যে নিয়মিত গন্ডার থাকতো।পুরাণ থেকে শুরু করে সবেতেই পবিত্র মাংসের মধ্যে গন্ডার স্ট্যান্ডার্ড ফেয়ার ছিলো। আর মহাভারতে তো ভীম বাবু খাঁড়া দিয়ে এক এক কোপে হাতীর মাথাই কেটে ফেলতো? তবে?

    তবে সেগুলি বোধয় সোঁদোরবনের পিগমী গন্ডার। এখন যা দু একটা ইন্দোনেশিয়ায় দেখা যায়। বলির আগে মোষের গলায় প্রচুর ঘি মাখানো হয়। গন্ডারকেও হয়তো অম্নি ভাবে মেরিনেড করতো।
  • সে | 203.108.233.65 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৪:৪৯463565
  • গণ্ডারের চামড়া খুব শক্ত হয়, অবশ্য পিগমি গণ্ডারের ক্ষেত্রে এক্‌সেপ্‌শান থাকতেই পারে। দুই, হাতির চামড়া নরম। তিন, কচ্ছপ বলি দেওবার কায়দাও জটিল হতে পারে কারণ বলি দেবার টাইমে সে যদি তার মাথাটা খোলার মধ্যে লুকিয়ে ফ্যালে যেটা হাইলি পসিবল্‌, কারণ খোলা ভেঙ্গে তারপরে বলি দেয়াটা একটু ইয়ে হয়ে যাচ্ছে, তখন কচ্ছপ অলরেডি আধমরা এবং অসুস্থ প্রাণীকে বলি দেয়ার রেয়াজ সম্ভবত নেই (ছিল কি?)। এইগুলো খুব গ্রে এরিয়া মনে হচ্ছে। সে তুলনায় মানুষকে ভয় দেখিয়ে বা ভুলিয়ে ভালিয়ে এনে বলি দেয়া কম্‌প্যারিটিভ্লি ইজি ব্যাপার। "ভোগী" হলে তো কথাই নেই - স্বেচ্ছায় হেঁটে চলে আসবে বলি হবার জন্যে।
    আবার, গোরু বা বাছুর বলি দেবার ব্যাপারটা নেই, যদিও বাছুরের মাংস ভালো করে মশলা টশলা দিয়ে রাঁধলে অতীব সুখাদ্য, প্রাচীন মুনি ঋষিরা আনন্দ করে খেতেনও।

    ছাগ, কচ্ছপ, খরগোশ, শুয়ার, মোষ -> সবই সুখাদ্য, এমনকি মানুষের মাংসও নাকি অতীব সুখাদ্য। বাকি রইল গণ্ডার। নাঃ ডিস্টার্ব করব না। লিখুন।
  • dd | 125.241.68.16 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৪:৫৩463566
  • না না ডিস্টার্ব হচ্ছি কই?

    তাও তো একজনের মধ্যে এটলিস্ট কাপালিক হবার একটা চিন্তা মাথাতেও এসেছে, সেটা ভালো কথা। বাকীদের তো কথাই নেই। সারাদিন ফ্যা ফ্যা করে ঘুড়ে বেড়ায় আর ছোবি তোলে।
  • একক | 24.96.181.58 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৫:০১463567
  • কখুনো শুকনো খেইচেন ? কপালে বাংলা ? বটতলায় ঘুম ? খালি থেউরি আর থেউরি :P
  • সে | 203.108.233.65 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৫:৩০463568
  • হ্যাঁ তাহলে আরেকটা জিনিস বলেই ফেলি। এটা প্রায় ১৮-১৯ বছর আগের ব্যাপার। আমি জেনেছি ঐ টাইমে। কিন্তু আসল জিনিসটা তারো আগে শুরু হয়েছিলো। যাহোক, একটি ফরেনার ছেলে (দেশ উহ্যই থাকুক) শান্তিনিকেতনে ইন্ডোলজি পড়তে আসে, অ্যাজ অ্যান এক্স্‌চেঞ্জ স্টুডেন্ট। এম্‌ এ ক্লাসের। ঐ এলাকায় থাকতে থাকতে স্থানীয় নেশাভাঙ্গের ব্যাপারটা জলদি শিখে নিয়ে সে তন্ত্রে ইন্টারেস্টেড হয়ে গ্যালো। এতটাই ইন্টারেস্টেড হলো যে তন্ত্রসাধনা করবেই এমন মনস্থ করল। সেজন্য গুরু চাই। গুরু খোঁজা সহজ কাজ নয়। খুঁজে খুঁজে ফাইনালি বারানসীতে গুরু পেল। নেশার জিনিসও সেখানে ভালো কোয়ালিটির পাওয়া যায়। ছেলেটি তখন সুযোগ পেলেই ছুটিছাটায় সেখানে গিয়ে গুরুসঙ্গ করে আসে। আগে বাংলাটা ভালোই শিখে নিয়েছিলো, এরপরে হিন্দিও মোটামুটি শিখে ফেলল, সঙ্গে চলছে তন্ত্রচর্চা। এর মানে এই নয় যে সে লেখাপড়া লাটে তুলেছে, সেসব দিকে ব্যালেন্স করে চলেছে। বাপ টাকা পাঠায় দেশ থেকে, ছেলেটি পড়াশুনো ও তন্ত্র চালিয়ে যাচ্ছে।
    ও হ্যাঁ বলা হয়নি - গুরুই তাকে হিন্দু ধর্মে দীক্ষা দিয়েছেন, একটা হিন্দু নাম ও সে পেয়েছে কিন্তু সেটা গোপন রাখে।
    এইভাবে চলছিলো। বছর ঘুরলো, সে দেশে ফিরলো - ফিরতেই হতো। ফের আরো একবছরের জন্যে এলো। পড়াশুনোটা এবারে ছুতো। মেইন উদ্দেশ্য তন্ত্রচর্চা। একটা মেইন গুরু তো আছেই, প্লাস এদিক সেদিক করে তান্ত্রিকের খোঁজ করেই যাচ্ছে। অসংখ্য খিস্তি শিখে নিয়েছে হিন্দি বাংলা দুটোতেই। জিভছোলার ব্যবহার শিখেছে। প্রচন্ড ঝাল খায়। এগুলো সব নতুন সংযোজন। এদের আবার অনেকগুলো স্কুল আছে। এর গুরু আবার আসামের দিকের (কামাখ্যা সাইডের) তান্ত্রিকদের একদম দুচক্ষে দেখতে পারে না।
    টানা দুবছর এইসব করে ছেলেটি দেশে ফিরে গেল, কিন্তু তার তখন ইন্ডিয়ার প্রতি প্রচণ্ড টান তৈরী হয়ে গেছে। ১৮-১৯ বছর আগে সে ফের ইণ্ডিয়ায় চলে এলো একটা চাকরি নিয়ে। রিলেটিভলি কম স্যালারি, মাসে হাজার খানেক কি হাজার দেড়েক ডলার হাতে পায়।
    শান্তিনিকেতনে থাকতে একটা বাঙালী ক্লাসমেট তার গার্লফ্রেন্ড হয়েছিলো, সে মেয়েটি তদ্দিনে কেটে পড়েছে। ছেলেটির তাতে কোনো ক্ষোভ টোভ নেই। মেয়েদের সে তন্ত্রবিদ্যার উপকরণ ব্যতীত কিসুই আর মনে করে না। হ্যাঁ এইখানেই তার আসল পয়েন্ট। যেটা আগে বলেছিলাম যে সে কিনা দিনকে দিন কুটিল ও স্বার্থপর হয়ে যাচ্ছে, এটা সে নিজেও অ্যাকনলেজ করেছিলো।
    কিন্তু এই তন্ত্রবিদ্যার নেশায় সে টোটাল আচ্ছন্ন। জাতপাত সম্পর্কেও প্রচুর জ্ঞানার্জন করে ফেলেছে, অনেক পারমুটেশন কম্বিনেশন জানে, সেসব শুনিয়েওছিলো। তার ওপরে তার গুরু বলেছে, ঠিকমতো তান্ত্রিক হবার অ্যাসিড টেস্ট হচ্ছে এমন শক্তি হবে যে তন্ত্রশক্তির জোরে সঙ্গমরত অবস্থায় সঙ্গিনীকে প্রাণে মেরে ফেলা যাবে। এর মধ্যে সে কোনো অপরাধ বুঝতে পারছে না - এতটাই মোহিত। খুবই অল্প সময়ের জন্যে ছেলেটির সঙ্গে আলাপ হয়েছিলো। খুবই ইন্টারেস্টিং কেস। সে তখন ১৭-১৮ বছুরে ভার্জিন মেয়ে খুঁজছে ভালোবাসার ফাঁদে ফেলে তন্ত্রের ব্যাপারটা ঝালিয়ে নিতে।
    এমনিতে বাইরে থেকে দেখলে কিচ্ছু বুঝবার উপায় নেই - নিপাট ভদ্রলোক। অফিস করছে, কোলিগ বস বন্ধুদের সঙ্গে অতি ভদ্র সভ্য। ওদিকে উইকেন্ড হলেই তার ভেতরের তান্ত্রিক মনোবৃত্তি জেগে ওঠে। কত আর বয়েস হবে? তিরিশের নীচেই। খুব উগ্র হিংস্রতা ছিলো চোখে যখন তন্ত্র নিয়ে কথাবার্তা বলত এবং মেয়েদের ঘৃণা করত। একমাত্র একসেপ্‌শান ভেবেছিলাম নিজের মা হবেন, কিন্তু সেখানেও গলদ। মা যেহেতু বিধর্মী - মাকেও দেখলাম খুব হেট করে।
    তারপরে আর খোঁজখবর নেওয়া হয় নি।
  • dd | 125.241.81.57 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৫:৫৯463570
  • ওহ।

    এই সব ধর্ম টর্ম হঠাৎ করে কত্তে গ্যালে মাথা খারাব হওয়া স্বাভাবিক। উইলফুলি নিজের চিন্তা ভাবনা বিসর্জন দেওয়া। তার ওপরে নেশা ভাং।

    তবে সেদিন কোন একটা তন্ত্রে দেখলাম লেখা আছে কখনো কুমারীকে (অক্ষত যোনী) সাধন সংগী করতে নেই। আর নেহাৎই অল্পো বয়ষ্কা মে' হলে বেশ্যা কুলোদ্ভাবাই প্রশস্ত।

    মৈথুনকে খুবই নন ইমোশোনালি ডেসক্রাইব করে তন্ত্র। প্লেজারের কথাটি ও কয় না। মূল বিষয়টা এক্ষচেঞ্জ অব বডি ফ্লুইড। ডেভিড গর্ডন হোয়াইটের Kiss of yogini তে বিশদে ল্যাখা আছে। আর এ সব তত্ত্ব একা একা নিজে নিজেই পড়াই ভালো।

    নইলে কার কখন সেন্টোমেন্টে ঠাঁই করে লেগে যাবে।
  • dd | 125.241.81.57 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৫:৫৯463569
  • ওহ।

    এই সব ধর্ম টর্ম হঠাৎ করে কত্তে গ্যালে মাথা খারাব হওয়া স্বাভাবিক। উইলফুলি নিজের চিন্তা ভাবনা বিসর্জন দেওয়া। তার ওপরে নেশা ভাং।

    তবে সেদিন কোন একটা তন্ত্রে দেখলাম লেখা আছে কখনো কুমারীকে (অক্ষত যোনী) সাধন সংগী করতে নেই। আর নেহাৎই অল্পো বয়ষ্কা মে' হলে বেশ্যা কুলোদ্ভাবাই প্রশস্ত।

    মৈথুনকে খুবই নন ইমোশোনালি ডেসক্রাইব করে তন্ত্র। প্লেজারের কথাটি ও কয় না। মূল বিষয়টা এক্ষচেঞ্জ অব বডি ফ্লুইড। ডেভিড গর্ডন হোয়াইটের Kiss of yogini তে বিশদে ল্যাখা আছে। আর এ সব তত্ত্ব একা একা নিজে নিজেই পড়াই ভালো।

    নইলে কার কখন সেন্টোমেন্টে ঠাঁই করে লেগে যাবে।
  • সে | 203.108.233.65 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৬:৩৭463571
  • হ্যাঁ। :-))
    চলুক।
  • de | 190.149.51.67 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৭:০৯463572
  • সেন্টিমেন্ট কি মেট্যালিক ? ঠাঁই করে আবাজ হোলো?

    ডিডিদা লিখুন - কতো কিছু জানার বাকি আছে! ঃ)

    সে র গপ্পোটা পড়ে একটু ঘাবড়ালুম!
  • সে | 203.108.233.65 | ০৯ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ১৯:২৬463574
  • ঘাবড়েছিলাম আমিও। সে নিজের নাম বলত অলোক সুন্দর। এক মুখ খয়ের দেয়া পান, কপালে তেল সিঁদুরের ছোটো ফোঁটা, দেখলে কেউ বুঝবে না ফরেনার, চোখদুটো কটা। বাংলায় সামান্য টান, সেটাও খুব্যাক্টা মন দিয়ে কেউ খেয়াল করবে না। কথ্য ভাষা ডায়ালেক্ট রপ্ত করেছিলো।
    একটা একজাম্পল দিই। বিশ্বকর্মা পুজোর দিন সেটা। ড্রাইভাররা সব ড্রিংক্সের টাকা পেয়ে গেছে, গান ফান চলছে মাইকে যাকে বলে "বিশ্বকর্মা মিক্স্‌" (রবীন্দ্র জয়ন্তীর আঁতেল গান নয়), ওয়ার্কার ড্রাইভাররা সবাই অল্পবিস্তর টেনে এসেছে, দুপুর বেলা , অল্প থম ধরা অবস্থা। তখন সেই অলোক সুন্দর সেখানে এসে অল্প কথাবার্তা শুরু করল। যা হয়, সায়েব কথা বলছে, ড্রাইভাররা ইন্টারেস্ট নিয়েছে। সিরিয়াসলিই ইন্টারেস্ট নিয়েছে। চেয়ার এগিয়ে দিয়েছে। ব্যাস। দুয়েকটা কথার পরেই সে তন্ত্র নিয়ে শুরু করে দিলো। সেদিন আবার প্যাকেটে বিরিয়ানি আসবে চিকেন মাটন দুরকমেরই ব্যবস্থা- যত খুশি খাও। সবাই বেজায় খুশি। তখন ছিটেফোঁটা কিছু কথা কানে এলো। শুনে ঘাবড়েছিলাম। তখন ভেবেছিলাম হয়ত মাল ফাল খেয়ে আছে তাই ভুলভাল বকছে। সেই শুরু। তারপরে ভাব জমালাম। কিছু দিনের মধ্যেই সে গড়গড় করে সব বলে গেল। মেয়েদের ধর্তব্যের মধ্যে আনেনা সেব্যাপারেও সোজাসুজি বলল কোনো রাখঢাক নেই।
    জাতপাতের ব্যাপারে সমস্ত তার নখদর্পণে। বামনীর গর্ভে অব্রাহ্মণের সন্তান জন্মালে কী হয় অ্যান্ড ভাইসি ভার্সা, কে শূদ্র, কে কী, শুনে আমি হতবাক। গভীর নলেজ। অধিকাংশই গুরুর কাছ থেকে পাওয়া বাদবাকি টুকটাক এদিক সেদিক থেকে। মেয়েদের প্রতি কোনোরকমের সম্মানই নেই। ঐ যে আগে লিখেছি জাস্ট উপকরণ মনে করে। আমাকেও সরাসরি বলে দিলো যে আমিও একজন পুরুষের সমান নই, অসম্পূর্ণ, আরো অনেক কিছু। অথচ এই ছেলে জীবনের প্রথম বাইশ তেইশ বছর এসব জিনিস জানতই না। কীভাবে এত দ্রূত কেউ ব্রেন ওয়াশড হয় আমার বুদ্ধির বাইরে। আবার সৎ ও নয় কিন্তু। টুকটাক চুরিও করে। ফেক বিল বানিয়েছে, সেটাও বলেছে। দেশে ফিরে যাবার কোনো ইচ্ছেও নেই। অন্তত অদূর ভবিষ্যতে। এদিকে বাজারে দোকানে রীতিমতো বার্গেইন করতে জানে। আমিতো সাইকোলজিস্ট নই - তবু মনে হয়েছিলো ছেলেটির মনোরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া উচিৎ। কিন্তু ওকে বলতে সাহস পাইনি।
  • Atoz | 161.141.84.164 | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০০:০১463575
  • লিখুন লিখুন লিখুন।
  • | ১০ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ২০:২৬463576
  • যাহ্‌ ডিডির তন্ত্রসাধনা আর এগোয় নি আজকে?
  • | 172.136.192.1 | ১৩ সেপ্টেম্বর ২০১৪ ০২:০৯463577
  • *
  • সঞ্জয় কুমার | 178.235.196.252 | ২৩ অক্টোবর ২০১৫ ০৬:০৭463578
  • ভালো
  • ranjan roy | 132.180.38.215 | ২৩ অক্টোবর ২০১৫ ১৭:৩০463579
  • ডিডি,
    গভীর ভাবে এট্টা কথা ভাবছি। যারা অর্ধনারীশ্বর, মানে শরীরে পুরুষ কিন্তু মানসিকতায় কিছু নারীর গুণ আয়ত্ত্ব করেছে বা ভাইস ভার্সা--তাদের জন্যে তন্ত্রে কোন বিধান আছে কি না?
    এই যেমন অমিতাভ বচ্চনের বাবা হরিবংশ রায় লিখেছেন যে ওঁর মধ্যে নারী কম্পোনেন্ট প্রধান এবং ওঁর স্ত্রী তেজী বচ্চনের মধ্যে পুরুষ কম্পোনেন্ট; ফলে ওঁরা সুখী দম্পতি। তা তন্ত্র সাধনায় ভৈরব-ভৈরবীর ক্যারেক্টারের মিস্‌ ম্যাচ নিয়ে আগমবাগীশদের লেখায় কোন কথা আছে?
  • dd | 116.51.26.252 | ২৩ অক্টোবর ২০১৫ ২২:২৯463580
  • আগমবাবুর তন্ত্রসার তো শুধু মন্ত্র আর রিচুয়ালের সংকলন। আগাপাশতলা বোরিং। তো উনি প্রায় দেড়শো তন্ত্র ঘেঁটে ঐ তন্ত্রসার লিখেছিলেন। নিত্যকর্মপদ্ধতি টাইপের।

    কতো যে তন্ত্রের পুঁথি আছে বলা মুষ্কিল। একবারে একটা লিস্ট দেখেছিলাম,শ তিনেক। আর তন্ত্রের উপর টীকা - সেও ঐ রকম। বেশীর ভাগেরই অনুবাদ নেই। নেটে খুঁজে পাওয়া যায় না। ভালো অবজেকটিভ বই নেই। সাহেবরাই যা ভালো লিখেছেন। দেশীরা এতো বাজে লিখেছেন যে বলার নয়। সবই ভক্তি রসে গ্যাদ গ্যাদে।

    আর যতো পুঁথি তত মত। কে জানে ঐ রকম কোনো ম্যাচিং ট্যাচিং আছে কি না। আমি তন্ত্রের উপরে যে দু একটা বই উল্টে পাল্টে দেখেছি সেগুলোতে এরকম কিছু চোখে পড়ে নি।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। কল্পনাতীত মতামত দিন