এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  প্রশ্ন

  • চিকিৎসা ও ওষুধের কোমপানিগুলো সব মিলিয়ে ৬৫০ কোটি টাকার বণ্ড তুলেছে, কেন? 

    Arindam Basu লেখকের গ্রাহক হোন
    প্রশ্ন | ১৭ মার্চ ২০২৪ | ৫৪১ বার পঠিত | রেটিং ৫ (১ জন)
  • নির্বাচনী বণ্ড কে কত টাকার বণ্ড কিনেছে গত পাঁচ বছরে তার হিসেব করতে গিয়ে দেখা যাচ্ছে যে শুধু ৩৭ টি হাসপাতাল  ল্যাব, আর ফারমাসিউটিকাল কোমপানি, যাদের নামে হাসপাতাল, ল্যাব, বা কোমপানি লেখা আছে বা যারা এই ধরণের "ব্যবসা" করে, এরা সব মিলিয়ে ৬৫০ কোটি টাকার বণ্ড কিনেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের জন্য । 
     
    একটা প্রশ্ন উঠতে পারে যে এদের এই বিপুল পরিমাণ অর্থ, যা কিনা শুধু রাজনৈতিক দলগুলোকে দান করার জন্য ব্যয় করতে পারে, তার উৎস কি? ব্যবসা নিশ্চয়ই, কিন্তু বাড়ি গাড়ির ব্যবসা আর মানুষের স্বাস্থ্য পরিষেবার ব্যবসা তো ঠিক এক নয় । 
    গত পাঁচ বছরে ভারতে চিকিৎসা পরিষেবা ও ওষুধের দাম নিশ্চিত ভাবে অনেকটা বেড়েছে। ফলে সাধারণ মানুষের ওপর চিকিৎসার চাপও নিশ্চয়ই বেড়েছে। এর কতটা এই আধ হাজার কোটি টাকা বাজার থেকে যেন তেন প্রকারে তুলে নেওয়ার কারণে  বেড়েছে? 
     
    শুধু তাই নয়, এই পরিমাণ বিনিয়োগ যেখানে করতে হয়, বিশেষ করে রাজনীতিকদের পেছনে, এতে করে অবশ্যই জনস্বাস্থ্যের খাতে, অর্থাৎ রোগ প্রতিরোধের খাতে সরকারি তরফে অর্থব্যয় অবশ্যম্ভাবী কম হবে, ও প্রয়োজনের তুলনায় কম হবে, এবং সরকারের লক্ষ্য থাকবে মানুষকে ঝাঁ চকচকে হাসপাতালের দিকে চিকিৎসা ব্যবস্থাকে জোর করে নিয়ে যেতে যাতে বন্ধু ফারমা কোমপানীদের লাভ হয় । 
     এই প্পশ্নগুলোর মুখোমুখি হবার সময় হয়েছে ।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • যদুবাবু | ১৭ মার্চ ২০২৪ ০৬:১৮742564
  • থ্যাংক ইউ অরিনদা! আমার এক বন্ধুর সাথে এক্সাক্টলি এই বিষয়েই আলোচনা করছিলাম। অরবিন্দ ফার্মার এমডি কে ১০ নভেম্বর ইডি গ্রেফতার করেছিল, তাও আবার মানি লন্ডারিং কেসে, ঠিক ৫ দিন পরে, ১৫ তারিখ ওরা বন্ড কিনেছে।

    এর অনেকগুলো "কেন?"-র উত্তর পাওয়া যাবে না। তবে প্রশ্নগুলো থাকুক।

    এই আর্টিকলটা পড়ছিলাম -
    https://indianexpress.com/article/india/gst-heat-a-telling-pattern-in-pharma-different-firms-buy-electoral-bonds-on-same-days-9214869/
  • Arindam Basu | ১৭ মার্চ ২০২৪ ০৯:৪৩742565
  • খুব ভাল পয়েন্ট যদুবাবু।
    গত কয়েক বছরে ভারতীয় ফারমসিউটিকাল কোমপনীগুলোর হয়ত বাড়বাড়ন্ত হয়েছে, তার সঙ্গে প্রচুর উল্টোপাল্টা কাজও করেছে, যার জন্য বিভিন্ন দেশে ভারতীয় ফার্মাসিউটিকাল কম্পানীগুলো বদনাম কুড়িয়েছে। 
    এতৎসত্ত্বেও যখন দেখা যাচ্ছে যে পার্লামেন্টে বজ্জাত ফারমাসিউটিকাল কম্পানির হয়ে সরকারপক্ষ বিল পাস করাচ্ছেন 
     
     
    And the Lok Sabha passed the Jan Vishwas 2023 Bill today with very little debate. This Bill fulfills a long standing wish list list of the industry that if you suffer bodily harm from substandard medicine, no one will be held punitively accountable. 
     
    তখন electoral bond এর প্রভাব তার ওপর কতটা এই প্রশ্নগুলো ওঠা উচিৎ।
     
    So much for Good Governance.
     
    ভুলে গেলে চলবে না, এদের তৈরী কাশির সিরাপ খেয়ে আফ্রিকায় শিশুমৃত্যু
     
     
    এবং গ্লেনমার্ক, যারা EB কিনেছে, তাদের বিরুদ্ধে US Justice department একশন নিয়েছিল। 
     
    https://www.justice.gov/opa/pr/major-generic-drug-companies-pay-over-quarter-billion-dollars-resolve-price-fixing-charges
     
    স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসাক্ষেত্রে এদের এভাবে পয়স ঢেলে নিজেদের সুবিধার্থে আইন পাস করানো এবং চিকিৎসব্যবস্থাকে নষ্ট করে দেবার প্রয়াস নক্কারজনক।
    বহু মানুষের অকালমৃত্যুর দায় এদের নিতেই হবে। 
     
  • | 42.105.141.248 | ১৭ মার্চ ২০২৪ ০৯:৫২742566
  • আর ফার্মা কোম্পানিগুলোও অডিট ও নিয়মনীতির পাশ কাটিয়ে সাব স্ট্যান্ডার্ড অপরীক্ষিত দাম-বাড়ানো ওষুধ বাজারে বেচে জনস্বাস্থ্যকে আরও বিপন্ন ও নিজেদের মুনাফা আরও বাড়িয়ে চলবে ট্যাক্স ফাঁকি দিয়ে। হাসপাতালগুলো ভুয়ো ফাঁপানো বিলিং এর মাধ্যমে, সাধারণ রোগকে ক্রিটিকাল করে তুলে, যেন তেন প্রকারে মানুষের থেকে স্বাস্থ্যখাতে টাকা এক্সট্রাক্ট করতে থাকবে সমস্ত নিয়ম নীতি কর ব্যবস্থাকে বাইপাস করে, ডাক্তারদের ম্যানিপুলেট করে। সরকারী নজরদারি ও দায়িত্ব জিরো করে দেওয়া হবে বন্ডের ঘুষের মাধ্যমে।
    একটা ওষুধের একই কম্পোজিশনের বিভিন্ন ম্যানুফ্যাকচারারের দাম, কিছু না জাস্ট 1mg.com এ, দেখলেই বোঝা যায় কী চলছে ওষুধের বাজারে। আর যে ডাক্তার যে কোম্পানির ওষুধ প্রেসক্রাইব করে, অন্য সমস্ত কমদামি একই কম্পোজিশনের ওষুধ বাদ দিয়ে, তাদের ওরিয়েন্টেশনও স্পষ্ট হয়ে যায়। 
     
    ওদিকে প্রধানমন্ত্রী জনঔষধি কেন্দ্র আর সরকারী ওষুধ ম্যানুফ্যাকচারিং মেশিনারি পুরোটাই জাস্ট অপেক্ষারত, কবে ম্যাক্সিমাম ওষুধ অ্যাপ্রুভাল পাস করিয়ে নিয়ে পুরো সিস্টেমটা অলাভজনক বলে রিলায়েন্সকে বেচে দেওয়া হয়।
  • Arindam Basu | ১৭ মার্চ ২০২৪ ১০:০০742567
  • মানুষের জীবন নিয়ে ছিনিমিনি খেলা।
    যাদের নিয়ন্ত্রণ করার দায়িত্ব, তাঁরা টাকার বিনিময়ে অন্যায় কাজকে প্রশ্রয় দেন।
    নিজেদের যখন অসুক করে, তার চিকিৎসা হয় এমন বিদেশে, যেখানে এই ভয়ঙ্কর জালিয়াত ওষুধ কোম্পানির ওষুধের দেখা পাওয়া যাবে না। 
  • Arindam Basu | ১৭ মার্চ ২০২৪ ১০:৩৩742568
  • ১০১৯ এর  ফারমাসিউটিকাল কোমপানী গুলোর বণ্ড কেনার বহর দেখে এই প্রশ্নটাও ওঠা স্বাভাবিক যে ২০২০ তে কোভিড মহামারির সময় প্রধানমন্ত্রীর  এবং health ministry'র অবৈজ্ঞানিক থালা বাজানোর নিদান দেওয়ার এবং experimental medicine এর পেছনে ফারমা কম্পানীগুলোর বিজেপিকে দেওয়া ইবির কতটা প্রভাব ছিল? 
     
    যে কোন মহামারীতে ওষুধ কোমপানীর লাভজনক ব্যবসা সবচেয়ে বেশী, ফলে যত বেশী মানুষ জনস্বাস্থ্য পরিহার করে ওষুধের দিকে ঝুঁকবেন,  ততই ফারমা কোমপানীর লাভ, বিশেষ করে মহামারী/অতিমারীর সময়ে। 
  • Arindam Basu | ১৭ মার্চ ২০২৪ ১০:৩৪742569
  • ২০১৯ হবে। 
  • বকলম -এ অরিত্র | ১৭ মার্চ ২০২৪ ১৯:১৮742572
  • অনেক ধন্যবাদ এবি এই টই খোলার জন্য। ওষুধের দাম বৃদ্ধি তো বটেই আরও গুরুত্বপূর্ণ হল বিল গুলো যার সাহায্যে স্বাস্থ্যক্ষেত্র পুরোটাই কাছাখোলা ব্যবসার উপায় করে দিয়েছে। প্রত্যেকটা বিল ধরে ধরে স্ক্রুটিনি করা দরকার বিরোধীদের পক্ষ থেকে (মূলধারার সাংবাদিকদের আর ধরছি না, ওদের বোঝা হয়ে গেছে)। এরমধ্যে কোভিডের সময়ে নূন্যতম চিকিৎসা বা শুধুমাত্র পর্যবেক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের লক্ষ্য লক্ষ্য টাকার খরচ করিয়ে দেওয়া।
     
    আর একটা হল স্বাস্থ্য বীমার চক্কর। যাদের জন্য মূলত চিকিৎসার খরচ আকাশে তুলে রাখা সম্ভব হয়েছে। এই ফার্মা কোম্পানি, হাসপাতাল আর স্বাস্থ্য বীমা সবকটা মিলে একটা র‌্যাকেট।
  • Arindam Basu | ১৮ মার্চ ২০২৪ ০০:২১742573
  • র্যাকেট এর মধ্যে ভারতের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত পারলামেন্টে পাস করানো বিলসমূহ এবং ইলেকটোরাল ও অন্যান্য  বণ্ডের সূত্রে হাসপাতাল আর ল্যাব কম্পানীগুলো থেকে টাকা তোলার ব্যাপারটাও থাকবে। 
     
    বিশেষ করে কোভিডের সময় স্বাস্থয দপ্তর এমনকি ICMR বৈজ্ঞানিকদেরও কিছু ক্ষেত্রে উপেক্ষা করে যে সমস্ত অবৈজ্ঞানিক সিদ্ধান্ত নিয়েছিল এবং যার জন্য বহু মানুষ মারা যান, তার পেছনে তারা কতটা  প্রাইভেট হাসপাতাল, ইনশিওরেন্স কোমপানী, এবং ওষুধ কোমপানির দ্বারা প্রভাবিত ছিল, ও কেন ছিল, এই প্রশ্নগুলো ওঠানো উচিত। 
  • Arindam Basu | ১৮ মার্চ ২০২৪ ০২:১৬742574
  • ভারতের স্বাস্থ্য পরিষেবার ক্ষেত্রে এই ধরণের লাভজনককারী সংস্থার কাজের সুবাদে ভারতের জনস্বাস্থ্যের কতটা উন্নতি বা অবনতি হয়েছে, তার একটা খতিয়ান দেখে নেওয়া যাক। আমরা আমাদের পাঠ শুরু করব ২০২২ সালের WHOর একটি প্রকাশনা দিয়ে, সেটি লিখেছিলেন শক্তিভেল সেলভারাজ | লেখাটি এখানে পাবেন,
     
     
     প্রকাশনার সময় ২০২২ সাল। লেখাটা পড়ার সময় মনে রাখতে হবে যে এর মধ্যে তিন বছর ইলেকটোরাল বণ্ড এর সময় পেরিয়ে গেছে, তাতে বহু রাজনৈতিক দল লাভবান হয়েছেন, কোভিডের মতন ভয়ঙ্কর অতিমারীর কবলে ভারত পড়েছে, এবং ভারত সরকারের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী তখনই প্রায় ৫ লক্ষের ওপর মানুষ কোভিডের কারণে মারা গেছেন। এ সংখ্যাটি নেহাৎ কম নয়। 
     
    এই যে প্রায় ৬০০ কোটির ওপর টাকা চিকিৎসা এবং ল্যাব সংক্রান্ত ব্যবসা রাজনৈতিক দলগুলোর পেছনে খরচা করেছে, এ টাকাগুলোর উৎস কিন্তু আমার আপনার মতন সাধারণ মানুষ, কারণ ইঞ্জিনিয়ারিং ফার্ম, কনস্ট্রাকশন কোমপানীগুলো সরকারী প্রোজেক্টের কাজ করে টাকা রোজগার করতে পারে, সে রকম ধরনের কাজ হাসপাতাল করে না, সেক্ষেত্র একটি হাসপাতাল রাজনৈতিক দলদের ১২০ কোটি টাকা বণ্ড দিচ্ছে, এই ব্যাপারটি নিয়ে প্রশ্ন ওঠা স্বাভাবিক যে এই বিপুল অর্থ ভারতের মতন দেশে এরা পেল কি করে?
     
    সেলভারাজরা লিখছেন,
    although polio has been eliminated and
    the human immunodeficiency virus infection and acquired immune deficiency
    syndrome (HIV/AIDS) epidemic contained, significant disease burden from
    tuberculosis remains, with rising numbers of multidrug-resistant variants.
    Dengue and Chikungunya have posed a regular threat to urban health
    planners. Noncommunicable diseases (NCDs) are increasingly emerging as
    a challenge, with NCDs and injuries together accounting for over half the
    disease burden
     
    Multidrug resistant tuberculosis এখানে একটা বড় সমস্যা, কারণ এর কারণ অনিয়ন্ত্রিত ভাবে চিকিৎসকদের যথেচ্ছ অ্যানটিবায়োটিকের প্রয়োগ। এই ধরণের কাজে কাদের সবচেয়ে বেশী লাভ এ প্রশ্নের উত্তর বোঝা যাচ্ছে আশা করা যায়। এরা যদি ভারতের প্রধান রাজনৈতিক দল, যারা লোকসভায় বসে আছে, তাদের টাকা দিয়ে "বণ্ড" কিনে পৃষ্ঠপোষকতা করে, তাহলে multidrug resistance এর সমস্যা যে দিনকে দিন বাড়বে, এ নিয়ে সন্দেহ নেই | 
    সেখানেই শেষ নয়।
    আরো দেখুন,
     
    "Did India’s health system demonstrate its ability to address these
    challenges? Sustained government underfunding and growth of private
    providers have contributed significantly to the rising medical treatment cost
    by households. Household out-of-pocket (OOP) spending on health services
    accounts for nearly two thirds of all health spending, especially on medicines.
    The resulting financial burden continues to push over 55 million people into
    poverty every year, with over 17% of Indian households incurring catastrophic
    levels of health expenditures annually"
     
    দিনের পর দিন সরকারী খাতে কেন underfunding? কেন প্রাইভেট প্রোভাইডারদের রমরমা? '
    এবং দিনের পর দিন তার খেসারত কারা দিচ্ছেন? বুঝতে অসুবিধে হয়?
    এখানে প্রশ্ন তোলা যাক যে ২০১৯ এর পর কোভিডের অমন মর্মান্তিক অতিমারীর পরেও সরকারী তরফে বা লোকসভায় প্রতিনিধিদের তরফে চৈতন্যোদয় হয় না কেন? কাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য?
     
    In 2018, a new national scheme –
    the Pradhan Mantri Jan Aarogya Yojana (PM-JAY replaced the earlier
    Rashtriya Swasthya Bima Yojana [RSSY] and integrated health insurance
    schemes of several state governments under one umbrella). The PM-JAY
    seeks to cover 500 million people with a benefit package entitlement of INR
    500 000 annually to a household, involving over 1500 packages provided
    free to patients from poor, and economically and socially disadvantaged
    groups ... PM-JAY covers inpatient services and appears to have
    increased access to inpatient care at hospitals, however it is too early to
    judge if there has been any significant reduction in households’ OOP – a
    primary goal of the scheme, especially since 70% of OOPs are derived from
    ambulatory care"
     
    এখানেও দেখুন, সরকারের লক্ষ্য "inpatient services and appears to have
    increased access to inpatient care at hospitals", যার একটা বড় অংশ প্রাইভেট সেকটরের হাতে, এতে কাদের লাভ "করিয়ে দেয়া" হচ্ছে এবং কাদের স্বার্থে? 
     
    "India’s present drug regulatory system
    at the subnational level is characterized by poor infrastructure, lack of skilled
    personnel, confusing legislation and multiple authorities, contributing to the
    poor implementation of rules and regulations. Moreover, the current price
    ceiling mechanisms of medicines is geared towards balancing the interests
    of both drug makers and patients. As a result, the coverage of number of
    medicines and price reduction of key essential drugs in the private market
    has been rather subdued since its implementation from 2013"
     
    যে সময় ধরে ফারমাসিউটিকাল কোমপানী এবং প্রাইভেট কোমপানীগুলোর রমরমা এবং যখন ভারতের আইন প্রণয়ণকারীদের পেছনে অর্থ ব্যয় করেছে, সে পয়সা তারা ভারতের সাধারণ মানুষের ঘাড় ভেঙে তুলেও নিয়েছে, তুলনায় সরকারী চিকিৎসা এবং জনস্বাস্থ্য মার খেয়েছে | 
    পরে বরং অঙ্ক কষেই দেখানো যাবে যে এর ফল কি সুদূরপ্রসারী এবং না হলে কত মানুষের জীবন বাঁচানো যেত। 
  • ফার্মা রহস্য ১ | 2409:40e7:f:e9c6:488b:d9ff:fef6:ff19 | ১৮ মার্চ ২০২৪ ০৬:০৫742576
  • ফার্মা রহস্য ২ | 2409:40e7:f:e9c6:488b:d9ff:fef6:ff19 | ১৮ মার্চ ২০২৪ ০৬:০৬742577
  • এর জবাব কে দেবে?  | 2409:40e7:6a:d887:60bd:52ff:fe21:9e6f | ২২ মার্চ ২০২৪ ০৭:১৫742581
  • এটাও থাক | 2401:4900:7066:3db1:85f6:8cf3:923:d51a | ২২ মার্চ ২০২৪ ১৭:০২742584
  • লোকে যা বলছে | 2401:4900:38c4:4f86:601c:ecff:fe23:7af7 | ০১ এপ্রিল ২০২৪ ২১:২৩742689
  • বকলম -এ অরিত্র | ০২ এপ্রিল ২০২৪ ০০:২২742692
  • বাঃ ভিডিওটা আশা বাড়ালো। ভালো উদ্যোগ, স্বাধীন ছোট মাধ্যম গুলো এভাবে খুব বড় কাজ করছে, ধন্যবাদ জানাই তাদের।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। ঠিক অথবা ভুল মতামত দিন