এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • টইপত্তর  বাকিসব

  • ঘোরতিমিরঘন নিবিড় নিশীথে

    r2h
    বাকিসব | | ২২ জানুয়ারি ২০২৪ | ২৭৪২ বার পঠিত | রেটিং ৪.৫ (২ জন)
  • ২২শে জানুয়ারি ২০২৪-উত্তর ভারত নিয়ে কী ভাবছেন সবাই?
    ৬ই ডিসেম্বর ১৯৯২ তে শুরু হওয়া একটি বৃত্ত সম্পূর্ন হবে ২২শে জানুয়ারী ২০২৪।
    তার মধ্যে গোধরা, গ্রাহাম স্টুয়ার্ট্স স্টেইন, বিলকিস বানো, গৌরী লঙ্কেশ, ম্যাঙ্গালোরের শ্রীরাম সেনে, হাথরাস, উন্নাও, বাবু বজরঙ্গী, দারা সিং, কুস্তি ফেডারেশন ৩৭৭, ন্যায় সংহিতা, আদানী, ইডি, এথিক্স কমিটি, আখলাক হত্যা... কত কী যে হয়ে গেল মনে রাখা মুশকিল। বড় বড় ঘটনা কিন্তু বৃহত্তর চিত্রে যেন কিছুই না।

    অনেক কিছু মনে হত এরকম আবার হয় নাকি, সেসবও আর তত আশ্চর্য মনে হয় না, আরও মনে হবে না। ন্যায় ব্যবস্থা একটি পবিত্র গাভী ছিল, বাবরি মসজিদ, বিলকিস বানোর কেস, বিচারপতিদের অবসরের পরের পার্কস দেখার পরেও যাঁদের সেই ব্যবস্থার প্রতি পূর্ণ ভরসা আছে তাঁদের আশাবাদ এবং প্রতিষ্ঠানের প্রতি আস্থা প্রশংসনীয়।
    কিন্তু ২২শে জানুয়ারির উত্তর ভারত - যেখানে একটি মন্দির উদ্বোধনের জন্য সারা দেশে ছুটিছাটা, রাষ্ট্রপতি বলছেন এ ভারতের চিরন্তন আত্মার বহিঃপ্রকাশ...

    এই ভারতের পথ কোন দিকে? কী ভাবছেন সবাই? 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • | ২২ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:৫৪741969
  • দীমু আর ডিসি গুলিয়েছেন। laugh
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:১২741970
  • A plausible panacea amid despair may be HUMOUR - if not as a solution but to maintain sanity laugh

    So let's watch a bygone superhit vdo song 
    I WANT TO BREAK FREE .. . 

    এতে অভক্তরা  বলছেন

    I want to break free 
    I want to break free 
    from your lies
    You're so self satisfied, 
    I don't need you
    I've got to break free
    God knows 
    I want to break free

    তবে ভক্তবৃন্দরা  বলছেন…

    I've fallen in love (with you)
    I've fallen in love for the first time
    And this time I know it's for real
    I've fallen in love, yeah
    God knows
    I've fallen in love



     
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:3063:317c:38d3:4204 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:১৪741971
  • হুঁ। 
     
    এই তিন খানের কথায় মনে পড়লো, অনেকদিন আগে একটা সিনেমা দেখেছিলাম। জার্মানিতে যখন প্রথম নাজি পার্টির উত্থান ঘটছে, তখন জার্মানির দুয়েকজন ইহুদি অ্যাক্টর নাজিদের তোষামোদ করতেন, এই আশায় যে তাঁরা ছাড় পাবেন। কিন্তু পাননি। তখন থেকে মনে করার চেষ্টা করছি সিনেমাটার নাম, কিন্তু মনে পড়ছে না। আরও মুশকিল, সিনেমাটা ইংরেজি না, সাবটাইটেল ছিল। 
  • দীমু | 182.69.177.150 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:৫১741972
  • হ্যাঁ ডিসি না , আমি বলেছিলাম। বিজেপির দুশ্চিন্তা না , বিজেপির পরবর্তী ছকটা বুঝতে চাইছিলাম। সবার আলোচনা থেকে এখন অনেকটা বোঝা গেছে।
  • r2h | 208.127.71.78 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০০:৫৯741973
  • এরকম একটা সিনেমা আমিও দেখেছি মনে হচ্ছে কিন্তু মনে পড়ছে না। গুগল টুগল করেও মনে করতে পারলাম না।

    ইন্টারেস্টিং জিনিস হলো, পৃথিবী তো পাল্টে গেছে অনেক গত আশি একশো বছরে।
    এখন কেউ ঠিক দুম করে কিছু করবে না। হিটলার যেটা করেছে, সেটাই যদি আরও অনেক ধীরে ধীরে সিস্টেমিক ভাবে করতো আর যুদ্ধ বিগ্রহে না জড়াতো তাহলে হয়তো এত কিছু হতোই না।
    এমনকি পার্ল হার্বার না হলেই হয়তো হিটলারকে এত বড় ভিলেন কেউ ঠাউরাতো না, কারন সেগ্রিগেশন, কন্সেন্ট্রেশন ক্যাম্প, গণহত্যা - আধুনিক পৃথিবীর কোন বড় শক্তিই এসবে কম যায়নি। পাশ্চাত্যের কোন দেশ লিখতে যাচ্ছিলাম তারপর জাপান মনে পড়লো।
    তো, এসব লেসন লার্নট। বিদ্বেষের ওপর ভর করে বিপুল আবেগ, জনসমর্থন, ধীরে ধীরে আইন কানুন আনা, ন্যায় সংহিতা হয়ে হয়তো মনুসংহিতা... অলরেডি বড় অংশের কাছে এসব নর্মালইজড - অনেক লোক আছে যারা অন্য কেউ এসবকে সমর্থন নাও করতে পারে সেটা ভাবতেই পারে না।
    বাংলায় কেন বিজেপি নেই, এই নিয়ে অনেক লোক খুবই অবাক হয়।

    বিশ্ব জুড়ে ইস্লামোফোবিয়া আছে, সুতরাং ভারত হিন্দু রাষ্ট্রের দিকে এগোলে দুনিয়াজুড়ে কেউ তেমন কিছু বিচলিত হবে, তাও না।

    হয়তো কোনদিন জনমত পাল্টাবে ঠিকই। কিন্তু আজকের পৃথিবীতে জিনিসপত্র বোধহয় আরও অনেক পরিকল্পিত।
  • r2h | 208.127.71.78 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০১:০৩741974
  • *পার্ল হারবার থেকে আমেরিকার ww2 তে জড়ানো এবং - ইত্যাদি আরকি
  • প্রত্যয় ভুক্ত | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০১:১০741975
  • আমার খালি আফ্রিকা কবিতার শেষ দুই স্তবক কানে বেজে চলেছে সারাদিন-
     
    আজ যখন পশ্চিমদিগন্তে
     
              প্রদোষকাল ঝঞ্ঝাবাতাসে রুদ্ধশ্বাস,
     
                       যখন গুপ্তগহ্বর থেকে পশুরা বেরিয়ে এল,
     
                                 অশুভ ধ্বনিতে ঘোষণা করল দিনের অন্তিমকাল,
     
                                             এসো যুগান্তরের কবি,
     
                                             আসন্ন সন্ধ্যার শেষ রশ্মিপাতে
     
                                             দাঁড়াও ওই মানহারা মানবীর দ্বারে,
     
                                                    বলো “ক্ষমা করো’–
     
                                                    হিংস্র প্রলাপের মধ্যে
     
                                 সেই হোক তোমার সভ্যতার শেষ পুণ্যবাণী।
  • Arindam Basu | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০১:৪১741976
  • শোয়েব দানিয়েল, 
     
    "Modi in his Ram Temple speech on Monday made sure to thank the judiciary for its 2019 verdict that awarded to the temple the land on which the Babri Mosque stood. Indeed, the fact that the temple was a judicial award gave it far more legitimacy and power than if an elected government had decided it"
     
    দেশে একটি 'ভব্য' রামমন্দির প্রতিষ্ঠিত হয়েছে, দেশের মাননীয় বিচারকগণ তাই চেয়েছেন, এর পর দেশে এক ধর্ম, এক দল, এক নায়কের শাসন চালু হবে, দেশের মানুষের তাই নিশ্চয় চাহিদা।
    আর না হলেই বা কি?
    মাননীয় আদালত তো রয়েইছে।
    এখনে সংখ্যালঘু মানুষের সংযম এবং তিতিক্ষার প্রশংসা করতে হয়।
    সব মেনে নিতে নিতে সকলের দিব্য গা সওয়া হয়ে গেছে। 
    অতঃকিম?
  • aranya | 2601:84:4600:5410:6dee:dab4:9923:f758 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০২:৫৪741979
  • নিউ ইয়র্ক টাইম স্কোয়ারে কাল রাতে (ভারতে ২২ শে জানুয়ারী ভোর ) অনাবাসী ভক্তদের উৎসব হয়েছে। ম্যানহাটানের বাসিন্দা এক বন্ধু বলল - চ, উৎসব দেখি আর জয় শ্রী রাম স্লোগান দি। 
    আমি কইলাম - রোব্বার সন্ধ্যায় তো পার্টি আছে। তা হিন্দু ভারতের স্বার্থে পার্টি কাটিয়ে যেতে পারি। কিন্তু আমি রামের চেয়ে শ্রী হনুমানের বেশি ভক্ত। রামের কিছু কলঙ্ক আছে - অন্যায় যুদ্ধে বালী বধ, শম্বুক হত্যা, সীতার অগ্লিপরীক্ষা ও সেশ অব্দি অরণ্যে নির্বাসন। হনুমানের শুদ্ধ ভক্তি, জীবনে কোন কাদার দাগ নেই 
    তারপর আর যেতে বলে নি। রামচন্দ্র কে কোনরকম দোষারোপ না জায়েজ :-)
  • aranya | 2601:84:4600:5410:6dee:dab4:9923:f758 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০২:৫৫741980
  • অরিন, আপনার কবিতা টু গুড :-)
  • পলিটিশিয়ান | 2603:8001:b102:14fa:dd81:633b:5edb:a019 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০৩:২৮741981
  • কম্বোডিয়ান রামায়ণে হনুমান সীতার প্রেমিক। অবশ্য সেটা কলংক বলে ধরবেন কিনা সেটা আপনার ওপর।
  • aranya | 2601:84:4600:5410:8874:8d88:2e54:2911 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০৪:১৫741982
  • প্রেমে আর কলঙ্ক কিসের! তবে গোঁড়া ভক্তরা কি বলবেন জানি না। 
    শূর্পণখাকে লক্ষণ-কে প্রেম নিবেদনের জন্য শাস্তি  পেতে হল। মহাকবি বাল্মীকি অব্দি প্রেমের মহিমা বুঝলেন না :-(
  • hu | 72.241.81.21 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০৭:৪৮741991
  •  
  • Arindam Basu | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ০৯:১৬741995
  • এইখানে একটা ব্যাপার আছে।
    শূর্পনখার এই গল্পটা যেমন বাল্মীকি রামায়ণে লেখা (যেখান থেকে রাজশেখর বসু তর্জমা করেছেন), 
    তেমনি আবার কম্বন রামায়ণ লিখছেন,
    (Paula Richman. Many Ramayanas: The Diversity of a Narrative Tradition in South Asia, p 73-74, George Hart and Hank Heifetz এর অনুবাদ উদ্ধৃত করে লিখছেন):
     
    "Knowing her own appearance to be forbidding, Surpanakha visualizes the goddess Sri seated on a lotus, utters a magic spell (mantra), and becomes a radiantly beautiful woman:
    Beautiful as Sri on her flower flowing gold, like a streak of lightning fallen, never to vanish, out of the sky, with her jewelled chariot fresh as that of a young girl and softly clothed, and her shining face, the swords of her eyes, like a lovely myna bird, she came as if a peacock were coming, with eyes like a deer, of a sweet, abundant beauty, with a perfumed honey of words that would draw out desire for her who had taken a body just like the vajli, glowing vine of heaven, given its life by the tall and fragrant Wish-Granting Tree.  In this beautiful form she introduces herself to Rama as the virgin Kamavalli, granddaughter of Brahma and sister of Kubera and Ravana, whereupon Rama asks her how she can have such a form even though she is a demoness and why she has come there alone. She replies that her beauty was a result of her good character and penances and that she has spurned the company of unvirtuous raksasas"
     
    রামায়ণের হাজার পাঠ |
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১০:১০742000
  • ভাটে এই ভিডিও‌সংটি একলা জানুয়ারি পোষ্ট করে লিখেছি‌লাম:

    "শুক্রগ্ৰহে না গিয়ে‌ও, এই নীল গ্ৰহতে বাস করেও বহু মানুষের মধ‍্যে নানা কারণে অসীম দুরতিক্রম‍্য দূরত্ব - দেশ, ধর্ম, রাজনৈতিক মতানৈক্য, সহমর্মিতার অভাব …. পৃথিবী‌ব‍্যাপী এযাবৎ ১১৯ কোটি মানুষের সাথে আমি‌ও এই ভিডিও সংটি হয়তো বিভিন্ন সময়ে বার পঞ্চাশেক শুনেছি (দেখেছি)। আজ আবার শুনলাম।"

    ২২শে জানুয়ারি‌‌র প্রেক্ষিতে‌ও দেখছি, গানের কথাগুলো একটু বদলে নিলে, ২২ পরবর্তী‌‌‌কালের সাথে দিব‍্যি মিলে যাচ্ছে

    We're living together
    But still it's a farewell
    It'll never be the same again
    It's the final countdown

    There is no one to blame
    We're lighting the flame
    We're heading for hegemony
    Will things ever be the same again?
    It's the final countdown



     
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১০:৪৬742001
  • খুবই দুঃখিত গুলিয়ে ফেলেছিলাম। dc ও দীমু দুজনের কাছেই ক্ষমাপ্রার্থী।
  • দীমু | 182.69.177.150 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৩০742002
  • না না ক্ষমা চাওয়ার মত কিছু হয়নি
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:০৮742003
  • একাকী ভ্রমণে আমি কিছু পর্যটকবিরল জায়গা বাছি। ২০২৩শের জানুয়ারিতে গেছি‌লাম মধ‍্যপ্রদেশের তেমনই এক ছোট জনপদে। সেখানে থাকার কোনো হোটেল নেই। তবে ছিল এক প্রাচীন জৈন তীর্থ। তার‌ই নবনির্মিত ঝকাস ধর্মশালায় আলাপী ম‍্যানেজার সাহেব দুটি রাত থাকতে দানের রসিদ কাটলেন মাত্র পাঁচশো টাকার - তাও আমায় জিজ্ঞাসা করে,  অসুবিধা হবে না তো? M S Garments এর দেড়শো টাকার পাজামা আর কলপ না করা পাকা চুলের সৌজন্যে। ভাবি, আহা, কেন এই বসুন্ধরা হয়না এমন মানবিক ম‍্যানেজারে ভরা? 

    তিনি‌ শুধিয়েছিলেন, ধার্মিক টান ছাড়া এখানে বেড়াতে বিশেষ কেউ আসে না, আপনি কোলকাতা থেকে এতোদূরে এখানে একা এলেন কেন? বলি, পৈতেহীন বামুন আমি, ধর্মে‌র টানে অবশ্যই নয়, তবে প্রাচীন, ভগ্নপ্রায় হলেও কেল্লা আমায় টানে। এখানে‌র কেল্লা‌টা গুগল ম‍্যাপে দেখে মনে হয়েছে বেশ বড় এবং অরণ্য‌ময় - এসেছি ঐ কেল্লার টানে। তবে ম‍্যাপে এই প্রাচীন জৈনতীর্থ‌টাও চোখে পড়েছে। আপনাদের তীর্থে ধর্মশালা তো থাকে‌ই। তাই ভেবেছি, একটা রাত কোনোভাবে মাথা গোঁজার ঠাই পেয়ে যাবো। আসার পর আপনার উষ্ণ বদান্যতার কারণে দুটো রাত থেকে গেলাম। আমার অকপট সত‍্যভাষণে ম‍্যানেজার সাহেব দৃশ‍্যত খুশি হলেন।একটু লজ্জা‌ও পেলেন। বললেন, আসবেন আবার।

    বাকি কথা এখন থাক। হয়তো কখনো তা ছবিছবা সহ আসতেও পারে আমার “একা বেড়ানো‌র আনন্দে” সিরিজে। এতো জায়গায় গেছি, সব কি আর লেখা হবে?  যেজন্য এখানে এটুকু লিখছি - তা হোলো - ঐ কেল্লার পূব কোনে ছিল (আছে) একটি পুঁচকে প্রাচীন হনুমান মন্দির। এমন বহু হনুমান মন্দির কয়েক হাজার রয়েছে দেশ জুড়ে। কিন্তু ঐ মন্দির‌টির কী মান‍্যতা জানা নেই, তবে ঐ ছোট্ট প্রাচীন মন্দির‌টিকে (ছবিতে সবুজ তীর) উপরে / চারপাশে কভার করে RCC Frame Structure করে তৈরি হচ্ছে নতুন ধাঁচা। দামি ৪x৪ Marbo-Granite Tiles এসেছে থাকে থাকে। তৈরী হচ্ছে নতুন যাত্রী নিবাস, যজ্ঞশালা, রান্নার জায়গা। 
     
    সেদিন ছিল মঙ্গলবার। হনুমান‌জীর দিন। তবু ভক্ত‌সমাগম নেই। একে তো জায়গা‌টাই দুরে তায় মন্দির‌টাও কেল্লার একান্তে, জনপদ থেকে অনেকটা‌ই হেঁটে আসতে হবে। তাও এতো নির্মাণের আয়োজন! এতো বেশ খরচের ব‍্যাপার। চৌকিদার‌টি স্থানীয় নয়, এজেন্সি‌র মারফত এসেছে। বিহারের লোক। জিজ্ঞাসা করি, এই নির্মাণের খরচ আসছে কোথা থেকে? এপাশ ওপাশ দেখে, সন্তর্পণে বলে, বুজুর্গ মানুষ আপনি, বুঝদার, বুঝতেই পারছেন কোথা থেকে আসছে। আমি কী বলবো? 
     
    হুমমম, কথায় বলে, সমঝদার কে লিয়ে ইশারা হি কাফি হ‍্যায়। আমি খুব বেশী সমঝদার ন‌ই তবে এই ইশারা‌টা বুঝলাম।

    যাকগে, এসব চলবে। যা হ‌ওয়া‌র হবে। তবে সর্বক্ষণ এসব নিয়ে ভাবলে পাগল হয়ে যেতে হবে। তাই ভারী মনে‌ও প্রায়শই হালকা চালে থাকার চেষ্টা করি। জায়গা‌টার নাম এখন বললাম না। পাখির চোখে কেল্লার টোপো ভিউটা রাখলাম। আপনারাই বলুন, ট‍্যূর প্ল‍্যানিং‌য়ের হোম ওয়ার্ককালে আচমকা এমন জায়গা‌ দেখলে, যেতে ইচ্ছে করে কি না? 
     
    এখানে IT’র অনেক দক্ষ লোকজন আছেন। যদি কেউ এটা দেখে  রিভার্স সার্চ বা অন‍্য কোনো কলকাঠি নেড়ে কেল্লার নাম বলে দিতে পারেন - সেই সাইবার শার্লক‌কে স‍্যালুট করবো।
     


    অরিজিনাল পুঁচকে মন্দির


    চলছে বিরাট নির্মাণ কর্মকাণ্ড


    সবুজ উপবৃত্তের মাঝে নদীর ধারে সেই কেল্লা - যা ম‍্যাপে দেখেই মন উচাটন হয়ে উঠেছিল এবং তথায় গিয়ে কেল্লা প্রাচীর ধরে পুরোটা চক্কর মেরে হয়েছি ফিদা, অতঃপর ক্লান্ত হয়ে গোলাপি তীর চিহ্নিত আর একটি মন্দিরের লনে নিয়েছি খানিক বিশ্রাম। গেরুয়া তীর চিহ্নিত অংশে হচ্ছে পুঁচকে হনুমান মন্দিরে‌র বিরাট নবীকরণ।
     


    জনহীন মন্দিরের লনে প্লাস্টিক বিছিয়ে নিয়েছি খানিক বিশ্রাম - আমার ফেভারিট পাস্টাইম। কেউ সাথে ছিল না বলে শায়িত অবস্থায় আমার ছবি আসেনি - আমি‌ই চলে আসার আগে নিয়েছি - শূণ‍্য ভূমিশয‍্যার ছবি 


     
  • dc | 2402:e280:2141:1e8:3063:317c:38d3:4204 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৩:৪৪742005
  • দীমু, ক্ষমা চাওয়ার প্রশ্নই নেই! 
     
    তবে আমি ভাবছিলাম, এখন যদি অযোধ্যয় একটা খাওয়ার দোকান দিতে পারতাম! পুরি কচুরি সিঙ্গাড়া বোঁদে প্যাঁড়া এই সবের দোকান, সাথে ঘন দুধের চা। গেরুয়া আলখাল্লা পড়ে কপালে তিলক কেটে বসে থাকতাম আর মাঝে মাঝে জয় শ্রীরাম, জয় বজরঙ্গবলি, জয় প্রধানসেবক ইত্যাদি হাঁক দিতাম, আর দোকানের সবকজন কর্মচারীকেও শিখিয়ে দিতাম পাঁচ মিনিট পর পর হাঁক দিতে। অযোধ্যায় এখন যা ভিড়, দিনে অন্তত চল্লিশ থেকে পঞ্চাশ হাজার টাকার সেল হতো। হায় হায়, কি সুযোগটাই না মিস করলাম :-(
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:২২742006
  • উরেঃ বাবা!!!

    ডক্টর, স্কলার, ডাটা সায়েন্টিস্ট, ক‍্যান্টাব্রিয়ান প্রফেসর অরিনবাবু‌র ঈগলস আই‌কে তো দেখছি ফাঁকি দেওয়ার জো নেই গা !!

    সুদূর ক্রাইস্ট‌চার্চ থেকে টোপো ছবি দেখেই খপাক করে একদম সঠিক বলে দিয়েছেন।  নাঃ, দিতেই হচ্ছে  আপনাকে স‍্যালুট।

    যদি কোনোদিন যাই আপনার ডেরায় এবং ঐ বাইকার দম্পতি‌র মতো আমায় নিকটবর্তী মোটেলে শান্টিং করে না দেন তো একদিন আপনাকে (এবং তথায় আরো কেউ থাকলে তাদের‌ও) গাজর, টমেটো, কড়াইশুঁটি, ক‍্যাপসিকাম সহযোগে ভেজ ম‍্যাগী রেঁধে খাওয়া‌বো। দিনপ্রতি পাঁচশো‌র দুমাস একাকী ভ্রমণে ওটাই ছিল আমার 90% দিনের স্টেপল ফুড। ঐ খেয়ে বেশ স্টেবল‌ও ছিলাম।

     
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:৫১742007
  • অরিনবাবু 
     
    তবে স্থানীয়‌দের কাছে ঐ কেল্লা‌র  পরিচয় বজ্রন গড় নয় বজরং গড় - হয়তো ঐ হনুমানজী বা বজরং‌বলীর মন্দিরে‌র জন‍্য‌ই।
  • Arindam Basu | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:৫১742008
  • :-), ধন্যবাদ সমরেশবাবু, তবে আপনি এত বিস্তারিতভাবে লিখেছেন আর টোপো ম্যাপ, সুন্দর ছবি দিয়ে রেখেছেন, কৃতিত্ব আপনারই।
     
     
  • Arindam Basu | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:৫৭742009
  • অরণ্য," হনুমানের শুদ্ধ ভক্তি, জীবনে কোন কাদার দাগ নেই "
    অরণ্য, কবিতাটার আপনার পছন্দ হয়েছে জেনে ভাল লাগল,  
    আর হনুমানের কাদার দাগের কেস নিয়ে পরশুরামের একটা স্যাটায়ার আছে, "হনুমানের স্বপ্ন" নামে। 
    ভদ্রলোক কি ভাগ্যি এই বাজারে বেঁচে নেই।
  • Arindam Basu | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:০২742010
  • তবে স্থানীয়‌দের কাছে ঐ কেল্লা‌র পরিচয় বজ্রন গড় নয় বজরং গড়
     
    হ্যাঁ, সেইটাই স্বাভাবিক।
     
    আমারও গুগল সারচের রেজাল্ট দেখেও প্রথমে ঐ কথাটা একবার মনে হয়েছিল, তারপর হিন্দিভাষী অঞ্চলে কোন জায়গায় এরা কি নাম টাম দেয় ভেবে লিখলাম।
     
  • রমিত চট্টোপাধ্যায় | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৫:২০742011
  • সমরেশ বাবু, আপনি এত সুন্দর ছবি পোস্ট করেছেন, শার্লক হওয়ার কোনো প্রয়োজনই নেই। গুগল লেন্স এক চান্সেই খুঁজে দিচ্ছে বজরংগড় ফোর্ট । 
     
     
    নাম টা পড়ে কিছুটা হাসি পেল, কারণ সঠিক ভাবে বলতে গেলে হওয়া উচিত বজরং ফোর্ট বা বজরং গড়। নাথু লা পাসের মতো ব্যাপার।
  • সমরেশ মুখার্জী | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৬:৫৮742012
  • @ রমিতবাবু 

    ওমা, তাই তো, আমি তো নিজেই একটা মোক্ষম সূত্র দিয়ে বসে আছি। অথচ ভেবেছি সাইবার শার্লক অরিনবাবু ঐ টোপো ম‍্যাপ দেখেই বলে দিয়েছেন। আসলে ইঁট, বালি, রড, মাটি, সিমেন্ট ঘাঁটা গোলা পাবলিক আমি তায় পেশাগত জীবন থেকে সরে এসেছি সাড়ে সাত বছর আগে - তাই বেরেন একদম বোদা মেরে গেছে। এসব ব‍্যাপারে বিশেষ জ্ঞান গম‍্যি‌ও নেই। পরের বার অরিন/রমিতের পরীক্ষা নেওয়ার জন‍্য আর একটু শক্ত প্রশ্ন দেবো।

    বজরং‌গড় ফোর্ট কেমন ব‍্যাপার জানেন? হুমম ইয়ে … মানে ……  সাপোজ ধরুন গরমকালে সন্ধ‍্যায় এসি কারেন্ট চলে গেল, তখন পাঁচু মল্লিক ভাবলেন গাড়ি নিয়ে ভায়া ভিক্টোরিয়া হয়ে আপটু আউট্রাম ঘাট পর্যন্ত হাওয়া খেয়ে আসবেন। ফেরার পথে পাঁচুবাবু দেখলেন গাছের তলায় একটি মেয়ে ঠোঁটে লিপস্টিক লাগাচ্ছে, উদ্দেশ্য পরিস্কার কিন্তু মেয়েটি‌র মুখের ফেসকাটিং দেখে ওনার মনে হোলো মেয়েটি ভদ্রঘরের, হয়তো অভাবে এই পথ বেছে নিয়ে‌ছে। ভেবে পাঁচুবাবু চোখের অশ্রুজলে ভাসলেন। 

    এটা পড়েও হাসি পেলে হাসুন - সুযোগ পেলেই হাসুন - প্রাণ ভরে এবং কাছা খুলে হাসুন। এখন‌ও GST লাগেনি হাসিতে তাও চারপাশে লোকজনকে দেখি কী‌ইইই গম্ভীর laugh
     

     

     
  • r2h | 192.139.20.199 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৯:১১742013
  • মুশকিল হল বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি পুরো দিশেহারা, এবং রাম মন্দির ইস্যুতে আদৌ বিরোধী যে কে আছে সেটা বোঝাই মুশকিল।

    আর একটা ট্রেন্ড দেখি - ভেবে নেওয়া বিজেপি আরেসেস মানেই অশিক্ষিত বানান ভুল করা মুরাদ টাকলা।
    এরকম একটা বিপুল বেস আছে বটে, কিন্তু অল্পশিক্ষিত খেটে খাওয়া সমর্থক বেস যেকোন রাজনৈতিক দলের সম্পদ। তারা প্রোলেতারিয়েত না লুম্পেন ঐ, জনগণ না মব, মফজধিকাই না গণভিত্তি সে পরের কথা।
    এই যে বিপুল সংখ্যক এনারাই সমর্থক - এদের বড় অংশ তো অন্তত প্রথাগত শিক্ষায় ঝাঁ চকচকে।
    আর ধরে নেওয়া রাম মন্দিরের সমর্থক মানেই রাম ভক্ত, পেছনে রাজনীতি আছে সেটা তাদের বোঝাতে হবে।

    বিপুল সংখ্যক মানুষ একেবারে রাজনৈতিক কারনেই সমর্থন করছে। শংকরাচার্য টার্যদের কথা বার্তা তাই কেউ পাত্তাই দেয়নি। একদিকে ব্যাপারটা স্বাস্থ্যকর বলতে হবে - মন্দিরে বসে থাকা ধর্মগুরুর কথায় মোবিলাইজেশন হলে সে আরও আতংকের বিষয়।
    কিন্তু ঐ, সমর্থন যারা করছে তারা রাজনীতির কারনেই করছে।
    বড় রকমের ইসলামোফোবিয়া একটা ব্যাপার। বড় রকমের জাতীয়তাবাদ - জগৎসভায় শ্রেষ্ঠ আসন।

    এবার ভারত চারদিকে প্রতিবেশীদের সঙ্গে দাদাগিরি করে বেড়াচ্ছে। ছোটখাটোও যুদ্ধ বিগ্রহ একটা লেগে গেলে একদিকে তো জিঙ্গোইজমের পালে আরও হাওয়া লাগবে, এবং সেরকম হলে দেশের ভেতরে যেকোন রকমের দমননীতি জায়েজ।

    ষাট পঁয়ষট্টিতে যেমন চীনে গুপ্তচর বলে বাটাম দেওয়া সহজ ছিল যেমন।

    এবার সেসব কিছু যদি না হয় তাহলে তো খুবই ভালো। শুধু শুধু প্যানিক করারও হয়তো মানে নেই।
  • | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৯:২৪742014
  • ২৪ এর ভোট যদি এই রামমন্দির আর অযোধ্যায় মাসে ৫ কোটি টাকার ব্যবসা দিয়ে উতরে যাবে বোঝে তো এক্ষুণি হয়ত কিছু করবে না। কিন্তু যদি বেগতিক দেখে তাহলে অন্য কিছু শয়তানি করবে। যেমন সিকিউরিটি থ্রেট জেনেও পুলওয়ামায় সৈন্যদের মরতে দিল। তারপরে বালাকোটে কাক মারা ইত্যাদি। ২০১৪ তে ছিল ব্যাঙ্কে ১৫ লাখ, ৪০ না কত দামের পেট্রোল  লোকপাল বিল ২জি স্ক্যাম ইত্যাদি। 
     
    যেটা মনে হয় চীন খানিক খানিক করে পুবে পশ্চিমে জমি দখল করছে (বা নিজেদের জমি পুনরুদ্ধার করছে হোয়াটেভার) সেইটে মোশা তুইয়ে বুইয়ে রাখছে। বেগতিক দেখলে ওইটে খুঁচিয়ে এএএইইই চীনকে লালচোখ দেখালায়ায়ায়াম বলে আরেকটা ধামাকা নামাবে। 
     
  • রাম ও স্টক মার্কেট  | 165.225.8.111 | ২৩ জানুয়ারি ২০২৪ ১৯:৪৩742015
  • ভারতের স্টক মার্কেট এখন চতুর্থ বৃহত্তম, হংকং কে টপকিয়ে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। সুচিন্তিত প্রতিক্রিয়া দিন