এই সাইটটি বার পঠিত
ভাটিয়ালি | টইপত্তর | বুলবুলভাজা | হরিদাস পাল | খেরোর খাতা | বই
  • খেরোর খাতা

  • ছায়ার পাখি

    সৈকত বন্দ্যোপাধ্যায় লেখকের গ্রাহক হোন
    ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ | ৩৭৪ বার পঠিত


  • অপালার পাড়ায় বাড়ি ভাড়া নিয়েছি। রাস্তায় একদিন দেখা। বলল, নতুন বাড়ি, ধম্মো-কম্মো-গৃহপ্রবেশ করিসনা, ঠিক আছে, কিন্তু ডেকে চা খাওয়া একদিন। ওদিকে লজ্জার কথা হল, বাড়িতে আমার কিছুই নেই, গ্যাস-ওভেন-ফ্রিজ দূরস্থান, চেয়ার-তোশক-বালিশ পর্যন্ত না। অপালা বলল, যত বাজে ঢপ। 

    আমি বললাম, আরে, সব হলেই তোকে নেমন্তন্ন করব একদিন। শুনে বলল, হ্যাঁ, যেরকম ঢোঁড়াই চরিত মানসটা পড়তে দিয়েছিলি।

    এসবের আর কী উত্তর দেবে লোকে। মুখে বলে তো বোঝানো যাবেনা। করে দেখাতে হবে। তিনদিনের মধ্যেই দুটো চেয়ার, আর পোর্টেবল একটা গ্যাস হল। এরপর বাকি শুধু ছাঁকনি কাপ আর চা পাতা। এছাড়াও কিছু পরিষ্কার করার জিনিস, কারণ মেঝেটা খুবই নোংরা। ওর উপর দিয়ে কোনো মহিলাকে হাঁটতে বলা যায়না। তাই পাশের মার্কেট থেকে কিনলাম দুটো বালতি, দুটো ঝাঁটা, একটা ফিনাইন, এক গন্ডা কাপ, গোটা দুই ছাঁকনি, এইসব। তারপর ভাবলাম শুভস্য শীঘ্রম। ফোন নম্বরটা হারিয়ে ফেলেছি। নেমন্তন্নটা বাড়ি বয়ে এখনই করে আসি। সারপ্রাইজ। 

    অপালার বাড়ি একটু গলির মধ্যে। কিন্তু তাতে কোনো অসুবিধে হলনা। কারণ, কাছে গিয়েই শুনি অপালা চিল চিৎকার করছে। ওর ধারণা অবশ্য ও গান গাইছে, কিন্তু সেটা অন্য কথা। আমি বেল দিতেই, ভিতর থেকে ওই চিলের মতো গলায় বলল, - কে? 

    আমি বাইরে থেকে গম্ভীর গলায় বললাম, - আমি। বিলক্ষণ জানি, ও দিয়ে কিছু বোঝা যায়না, বিশ্বসংসারে সবাই আমি। কিন্তু সারপ্রাইজ দিতে হলে আগেই পরিচয় ফাঁস করে দেওয়া ঠিক না। অপালা ভিতর থেকে আবার চিল্লিয়ে বলল, দেখো তো  কে। বাবুয়ানির চূড়ান্ত পুরো। নিজে খুললেই পারে, কাজের মধ্যে তো চিল্লিয়ে গান করছে।

    যাহোক, খুট করে একটু বাদে দরজা খুলল। - কে? খুব সম্ভবত কাজের মাসি। আমি বুদ্ধিমানের মতো পরিচয় ফাঁস না করে, বললাম, বাড়ির কেউ নেই? তা, তিনি আরেক যন্ত্র। ভুরু টুরু কুঁচকে বললেন, কিছু দরকার আছে? আ মোলো যা, দরকার তো আছেই। নইলে আর ডাকব কেন। আমি গম্ভীর মুখে বললাম হ্যাঁ।
    - কী দরকার? 
    আরে এ তো মহা ঝামেলা। কি পুলিশ নাকি? আমি বললাম, - ডাকুন না।

    দরজা আবার খুট করে বন্ধ হয়ে গেল। ভিতরে কীসব চাপা স্বরে আলোচনা চলছে। একটু একটু শুনতে পেলাম। এত আলোচনার কী আছে কে জানে। এদের বাড়ি কি রাষ্ট্রসঙ্ঘ নাকি, যে, লোকজন এলে, কার পর কে দরজা খুলবে তার প্রোটোকল আছে? 

    যাইহোক, এরপর আবার দরজা খুলল। এবার খট করে। আরেকজন মহিলা। খুব সম্ভবত অপালার মা। তিনি পুরো দরজাটাও খুললেননা, শুধু মুন্ডু বার করে বললেন, কী? 

    কী মানে কী? মানুষের ক্ষেত্রে কী হয়না, কে হয়।  আমাকে দেখে কি ইট-কাঠ-পাথর মনে হচ্ছে? কে জানে বাবা। কিন্তু কী আর করা যাবে, বন্ধুর মা। খারাপ ব্যবহার তো করা যায়না। আমি বললাম, মাসীমা, আমার নাম  বুনো। আপনার মেয়ে...

    এইটুকু শুনেই উনি প্রচন্ড সন্দিগ্ধভাবে বললেন, মেয়ে? 

    মেয়ে শুনে এত চমকানোর কী হল? এদের কি পর্দানশীন পরিবার নাকি রে ভাই? নাঃ অপালাকে তো মুন্ডু ঢেকে বেরোতে দেখিনি। দিব্যি হালফ্যাশানের স্লিভলেস-টিভলেস পরে পাড়া-বেড়ায়। আমি বললাম, হ্যাঁ, আসতে বলেছিল, দেখা করতে এলাম।

    শুনেই খটাং করে দরজা বন্ধ। এসবের মানে কী? ভুল বাড়িতে এলাম নাকি? নাঃ, নেমপ্লেট আছে একটা, তাতে পরিষ্কার অপালার নাম। যা হোক, ভিতরে আবার কিছু আলোচনা চলছে। কে জানে বাবা কী। আবার দশ-পনেরো সেকেন্ড পরে দরজা খুলল। এবার একটি কিশোরী। খানিকটা অপালার মতোই দেখতে।  এটা নির্ঘাত বোন। তাহলে তো পর্দা-টর্দার ব্যাপার না। সে দড়াম করে দরজা খুলে বেরিয়ে এল। তারপর খুব কঠিন ভাবে বলল, আমাদের কিছু দরকার নেই।

    এ কি পাগলের পরিবার নাকি? দরকারটা তো আমার। কিন্তু অপালার খাতিরে মাথা ঠান্ডা করে রেখে, মিষ্টি হেসে বললাম, অপালা আছে তো বাড়িতে? একবার ডাকো। 

    শুনে সে কীরকম বিদ্যুৎপৃষ্টের মতো চমকে উঠল। তারপর দম দেওয় পুতুলের মতো লাফ মেরে পিছনে গিয়ে দরজা বন্ধ করে দিল। কেসটা কী বোঝার আগেই ভিতর থেকে তার চিৎকার শুনতে পেলাম, - দিদি, তোর নামও জানে রে। আর তারপরই, প্রায় সঙ্গে সঙ্গে তার মায়ের গলা শোনা গেল। - বলে দিয়েছে তো কিছু লাগবেনা। এখনও দাঁড়িয়ে থাকলে পুলিশ ডাকব কিন্তু। 

    জবাবে অপালার বোনের গলা শোনা গেল। -ফেরিওয়ালাদেরও আজকাল কি হোমওয়ার্ক। নামধাম জেনে আসে। 

     ফেরিওয়ালা? মানে? আমি নিজের দিকে একবার তাকাতেই রহস্যটা বুঝতে পারলাম। হাতে দুটো ঝাঁটা, দুটো বালতি। তার মধ্যে ডজনখানেক কাপ, ইত্যাদি। পরে আছি হাপ্প্যান্ট। চুলগুলো সকালে উঠে আঁচড়ানো হয়নি। আমি মানে-মানে কেট পড়লাম। এসব দিয়ে কি আর মানুষ চেনা যায় রে ভাই? বুঝিয়ে বললেই হত, বোঝাতে গেলে পুলিশ ডাকবে বলছে। কী দরকার ওসব ঝামেলায়।

     তিনদিন পরে রাস্তায় আবার অপালার সঙ্গে দেখা। দেখেই বলল, কীরে এখনও তোর বাড়িতে কিছুই আসেনি না? মেঝেতে শুচ্ছিস? 
    আমি বললাম, তোকে নেমন্তন্ন করতে গিয়েছিলাম তো। তোরা ফেরিওয়ালা বলে ভাগিয়ে দিলি। অপালা বলল, যত ঢপ। যেমন তুই আমাকে সেবার আইসক্রিম খাওয়াতে নিয়েই যাচ্ছিলি, কিন্তু আমি যেতে রাজি হইনি। 

    ------------- 

    এইটা হল, "ছায়ার পাখি" পড়ে আমার পাঠপ্রতিক্রিয়া। "ছায়ার পাখি" একটি গপ্পের বই। গুরুচণ্ডা৯ প্রকশিত, কেকে বিরচিত। তাতে এই গল্পটা নেই, কেকের লেখাও নয় এটা। কিন্তু এটা লিখলাম, কারণ কেকের বইটা গল্পের বই কিনা বলা কঠিন। সেখানে পরিচিতির সীমানা-মাপজোক, প্রতি মুহূর্তে বদলে যায়। চরিত্ররা এক ছায়া থেকে আরেক ছায়ায় বিচরণকালে বদলে ফেলে পোশাক। কথোককথনের মধ্যেই বদলে যায় পরিচিতি। মুখ আর মুখোশের তফাত মুছে যায় ক্রমশ।
    আমার লেখার যা ভাষা, কেকের ভাষা একেবারেই তা নয়। কিন্তু যাঁরা যাদুকরের মুখ ও মুখোশ, বাঁশবাগানের ঝিরি ঝিরি পাতার আলোছায়া  ভালোবাসেন, নেড়েচেড়ে দেখতে পারেন বইটা। আসছে বইমেলাতেই। দত্তকের সুযোগও এখনও খোলা আছে। যোগাযোগের ঠিকানাঃ  [email protected]

    পুঃ এটা বইয়ের ঘোষিত প্রচ্ছদ না। সম্ভাব্য প্রার্থী। আরও দু-একটা নিয়ে কাজ চলছে।
     

    পুনঃপ্রকাশ সম্পর্কিত নীতিঃ এই লেখাটি ছাপা, ডিজিটাল, দৃশ্য, শ্রাব্য, বা অন্য যেকোনো মাধ্যমে আংশিক বা সম্পূর্ণ ভাবে প্রতিলিপিকরণ বা অন্যত্র প্রকাশের জন্য গুরুচণ্ডা৯র অনুমতি বাধ্যতামূলক। লেখক চাইলে অন্যত্র প্রকাশ করতে পারেন, সেক্ষেত্রে গুরুচণ্ডা৯র উল্লেখ প্রত্যাশিত।
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • অমিতাভ চক্রবর্ত্তী | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১১:৩৭527624
  • যে কটা এই ইস্টাইলের পাঠ প্রতিক্রিয়া পড়লাম, তার মধ্যে এইটাই সবচে পছন্দ হল - এর সাথে এই বই কিংবা কোন বই কেনা বা না-কেনার কোন সম্পর্ক নেই।
  • π | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:১০527626
  • প্রচ্ছদ আর যা ভাবা হচ্ছিল, এগুলোর কিছু অদলবদল।
  • dc | 2401:4900:7b79:b794:90c6:6acf:b4a7:ed48 | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১২:১৫527627
  • আমার পাই ম্যাডামের দেওয়া প্রচ্ছদটা বেশী পছন্দ হলো। 
  • সমরেশ মুখার্জী | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১৪:২২527630
  • "যে কটা এই ইস্টাইলের পাঠ প্রতিক্রিয়া পড়লাম, তার মধ্যে এইটাই সবচে পছন্দ হল " -  একদম একমত ।
  • | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ১৮:৪৪527636
  • ইপ্পির ছবিওলা প্রচ্ছদটা জাস্ট মারাত্মক! 
  • π | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২১:৫০527645
  • থ্যানকু থ্যানকু ! 
     
    আরেকটা এটা ভাবা হয়েছিল। একটু আলাদা।  সাইটে নতুন বইয়ের প্রচ্ছদের প্যানেলে যেটা আছে।
     
  • ভাবা | 165.225.8.85 | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২২:২৬527646
  • বইয়ে কি আছে তো জানা নেই। কেবল ইম্প্যাক্টের দিক থেকে আগেরটা, ঐ যে, মারাত্মক। এখন, লেখার টোন ইত্যাদি - সেসব আছে! আর এটাতে, মাঝখানে বক্স করে - একটু প্রক্ষিপ্ত লাগছে কি? মনে হচ্ছে অন্ধকারের টোন ডাউনের প্রয়াস চলছে। সে অবশ্য হতেই পারে।   
     
    এসবই উটকো মতামত...    
  • | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:০৩527647
  • আমার ওই উপরে ব্যানারে যেটা আছে ওইটে দেখে মনে হয়েছিল সিমেন্ট বালুর মধ্যে মৃত পাখি। sad এখানে বড় করে দেখে আরোই মনে হচ্ছে।
  • Arindam Basu | ১৫ জানুয়ারি ২০২৪ ২৩:৪৯527649
  • এটা ঠিক কেকের লেখার স্টাইল নয়, তবে গল্পটা বেজায় ভাল লাগল। বইটা সময় করে পড়তে হবে। 
  • মতামত দিন
  • বিষয়বস্তু*:
  • কি, কেন, ইত্যাদি
  • বাজার অর্থনীতির ধরাবাঁধা খাদ্য-খাদক সম্পর্কের বাইরে বেরিয়ে এসে এমন এক আস্তানা বানাব আমরা, যেখানে ক্রমশ: মুছে যাবে লেখক ও পাঠকের বিস্তীর্ণ ব্যবধান। পাঠকই লেখক হবে, মিডিয়ার জগতে থাকবেনা কোন ব্যকরণশিক্ষক, ক্লাসরুমে থাকবেনা মিডিয়ার মাস্টারমশাইয়ের জন্য কোন বিশেষ প্ল্যাটফর্ম। এসব আদৌ হবে কিনা, গুরুচণ্ডালি টিকবে কিনা, সে পরের কথা, কিন্তু দু পা ফেলে দেখতে দোষ কী? ... আরও ...
  • আমাদের কথা
  • আপনি কি কম্পিউটার স্যাভি? সারাদিন মেশিনের সামনে বসে থেকে আপনার ঘাড়ে পিঠে কি স্পন্ডেলাইটিস আর চোখে পুরু অ্যান্টিগ্লেয়ার হাইপাওয়ার চশমা? এন্টার মেরে মেরে ডান হাতের কড়ি আঙুলে কি কড়া পড়ে গেছে? আপনি কি অন্তর্জালের গোলকধাঁধায় পথ হারাইয়াছেন? সাইট থেকে সাইটান্তরে বাঁদরলাফ দিয়ে দিয়ে আপনি কি ক্লান্ত? বিরাট অঙ্কের টেলিফোন বিল কি জীবন থেকে সব সুখ কেড়ে নিচ্ছে? আপনার দুশ্‌চিন্তার দিন শেষ হল। ... আরও ...
  • বুলবুলভাজা
  • এ হল ক্ষমতাহীনের মিডিয়া। গাঁয়ে মানেনা আপনি মোড়ল যখন নিজের ঢাক নিজে পেটায়, তখন তাকেই বলে হরিদাস পালের বুলবুলভাজা। পড়তে থাকুন রোজরোজ। দু-পয়সা দিতে পারেন আপনিও, কারণ ক্ষমতাহীন মানেই অক্ষম নয়। বুলবুলভাজায় বাছাই করা সম্পাদিত লেখা প্রকাশিত হয়। এখানে লেখা দিতে হলে লেখাটি ইমেইল করুন, বা, গুরুচন্ডা৯ ব্লগ (হরিদাস পাল) বা অন্য কোথাও লেখা থাকলে সেই ওয়েব ঠিকানা পাঠান (ইমেইল ঠিকানা পাতার নীচে আছে), অনুমোদিত এবং সম্পাদিত হলে লেখা এখানে প্রকাশিত হবে। ... আরও ...
  • হরিদাস পালেরা
  • এটি একটি খোলা পাতা, যাকে আমরা ব্লগ বলে থাকি। গুরুচন্ডালির সম্পাদকমন্ডলীর হস্তক্ষেপ ছাড়াই, স্বীকৃত ব্যবহারকারীরা এখানে নিজের লেখা লিখতে পারেন। সেটি গুরুচন্ডালি সাইটে দেখা যাবে। খুলে ফেলুন আপনার নিজের বাংলা ব্লগ, হয়ে উঠুন একমেবাদ্বিতীয়ম হরিদাস পাল, এ সুযোগ পাবেন না আর, দেখে যান নিজের চোখে...... আরও ...
  • টইপত্তর
  • নতুন কোনো বই পড়ছেন? সদ্য দেখা কোনো সিনেমা নিয়ে আলোচনার জায়গা খুঁজছেন? নতুন কোনো অ্যালবাম কানে লেগে আছে এখনও? সবাইকে জানান। এখনই। ভালো লাগলে হাত খুলে প্রশংসা করুন। খারাপ লাগলে চুটিয়ে গাল দিন। জ্ঞানের কথা বলার হলে গুরুগম্ভীর প্রবন্ধ ফাঁদুন। হাসুন কাঁদুন তক্কো করুন। স্রেফ এই কারণেই এই সাইটে আছে আমাদের বিভাগ টইপত্তর। ... আরও ...
  • ভাটিয়া৯
  • যে যা খুশি লিখবেন৷ লিখবেন এবং পোস্ট করবেন৷ তৎক্ষণাৎ তা উঠে যাবে এই পাতায়৷ এখানে এডিটিং এর রক্তচক্ষু নেই, সেন্সরশিপের ঝামেলা নেই৷ এখানে কোনো ভান নেই, সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা তৈরি করার কোনো ঝকমারি নেই৷ সাজানো বাগান নয়, আসুন তৈরি করি ফুল ফল ও বুনো আগাছায় ভরে থাকা এক নিজস্ব চারণভূমি৷ আসুন, গড়ে তুলি এক আড়ালহীন কমিউনিটি ... আরও ...
গুরুচণ্ডা৯-র সম্পাদিত বিভাগের যে কোনো লেখা অথবা লেখার অংশবিশেষ অন্যত্র প্রকাশ করার আগে গুরুচণ্ডা৯-র লিখিত অনুমতি নেওয়া আবশ্যক। অসম্পাদিত বিভাগের লেখা প্রকাশের সময় গুরুতে প্রকাশের উল্লেখ আমরা পারস্পরিক সৌজন্যের প্রকাশ হিসেবে অনুরোধ করি। যোগাযোগ করুন, লেখা পাঠান এই ঠিকানায় : [email protected]


মে ১৩, ২০১৪ থেকে সাইটটি বার পঠিত
পড়েই ক্ষান্ত দেবেন না। না ঘাবড়ে প্রতিক্রিয়া দিন